শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৭, সোমবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২১

করোনাকালীন অবিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্কের পেছনে নিবেদিত প্রাণ নায়কদের গল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালীন অবিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্কের পেছনে নিবেদিত প্রাণ নায়কদের গল্প

আমাদের চারপাশে অসংখ্য মানুষ রয়েছেন যারা নিবেদিতভাবে, নিভৃতে দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যান। ভালোবেসে তাঁরা যেমন অন্যের প্রয়োজনে কাজ করেন, তেমনি চেষ্টা করেন নিজের কাজের মাধ্যমে উন্নত সমাজ নির্মাণে অবদান রাখতে। গত বছর দেশে করোনা মহামারি আঘাত হানার পর থেকে আমরা যে ঘরে বসে নিশ্চিন্তে অফিসের সকল কাজ চালিয়ে যেতে পারছি, অনলাইনে শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছে, ব্যবসা-বাণিজ্য অনলাইনে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে, এসবের পেছনে রয়েছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট আর দেশজুড়ে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণে অবিরাম কাজ করা এক দল মানুষ। 

করোনা মহামারির প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় গত বছর থেকেই থেমে থেমে লকডাউন চলছে দেশজুড়ে। এমন প্রেক্ষিতে, কল-কারখানা থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সবকিছুই চলছে কানেক্টিভিটির ওপর নির্ভর করে। তাই, মানুষের নেটওয়ার্কের ওপর নির্ভরতা ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে গেছে বহুগুণ। ইন্টারনেটের দ্রুতগতির পাশাপাশি প্রয়োজন হয়েছে নিরবচ্ছিন্ন সেবা। এই প্রেক্ষিতে, অনলাইনে সকল কার্যক্রম চলমান রাখতে নেটওয়ার্ক সেবাকে জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণা করে সরকার। তাই, সব যখন বন্ধ তখনও জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের নিজের প্রাণ বাজি রেখে পেশাগত দায়িত্ব পালনে কাজ করতে হয়েছে। বৈশ্বিক মহামারির ভেতর তাঁদের কখনো কাজ করতে হয়েছে করোনা ঝুঁকিপূর্ণ ইট-পাথরের শহরে, কখনো ছুটতে হয়েছে দেশের দুর্গম অঞ্চলে। এমনই দু’জন নিবেদিত নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার সায়াদাত আরেফিন খান ও সাদ্দাম হোসেন। গ্রাহকদের নেটওয়ার্ক সেবা প্রদানে করোনার এই সময় বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে নিজের দায়িত্বকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন তাঁরা।                    

(১) 
সময়টা ২০২০ সালের ২১ এপ্রিল। দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। তথ্য ও প্রযুক্তি অবকাঠামোগত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে’তে কাজ করেন সায়াদাত আরেফিন খান। সেদিন দুপুরে সায়াদাত অফিসে ব্যস্ত দিন পার করছিলেন। রাতে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের বেশ বড় একটি কাজ করতে হবে তাঁকে। সেই সময় সাধারণ মানুষের সকল কাজ, তথা দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে যখন কানেক্টিভিটি সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে, তখন নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণ, আপগ্রেডেশন ও সম্প্রসারণের কাজ সময়মতো না হলে সকল প্রকার ডিজিটাল যোগাযোগে ব্যাঘাত ঘটবে। এই প্রতিকূল সময়ে বেশ কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে সবাইকে। তাই, জনসাধারণের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী সেই রাতেই জরুরি ভিত্তিতে তাকে করতে হবে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের কাজ। প্রকল্প রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত উদয় টাওয়ারে। সাথে থাকবেন আরেকজন সহকর্মী। 
জরুরি কাজ, বিধায় গ্রাহকের প্রয়োজনীয়তা পূরণে লকডাউনের ভেতরেই কাজের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে খুব দ্রুত। কিন্তু কাজ বাকী আছে আরও কিছু। এরই মধ্যে সময় যখন দুপুর; ফোন আসলো বাসা থেকে।  সন্তানসম্ভবা স্ত্রীর প্রসব বেদনা উঠেছে, জরুরি ভিত্তিতে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। ফোন পেয়ে সহকর্মীকে জানিয়ে তৎক্ষণাৎ ছুটে গেলেন স্ত্রীর কাছে। করোনা মহামারির দুঃসময়ে স্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করলেন। সেদিন সন্ধ্যায় ঢাকার সেই হাসপাতালে জন্ম নিল সায়াদাতের ফুটফুটে এক পুত্র সন্তান। মা ও শিশু দু’জনেই সুস্থ। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন সায়াদাত। 
লকডাউনের কারণে ফাঁকা হাসপাতাল। করোনা মহামারির জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী হাসপাতালে সর্বোচ্চ একজন রোগীর সাথে অবস্থান করতে পারবেন। একদিকে পরিবার, অপরদিকে জরুরি কাজ। নেটওয়ার্কের কাজ ঠিকমত  শেষ করতে কমপক্ষে দু’জন প্রয়োজন। কিছুক্ষণ আগে সন্তান জন্ম দেয়া স্নেহময়ী স্ত্রী আর শত আকাঙ্ক্ষিত সদ্যজাত সন্তানকে হাসপাতালে একা রেখে যেতেও মন সায় দিচ্ছে না। দ্বিধায় পড়ে গেলেন সায়াদাত। সায়াদাতের স্ত্রীর বোন হাসপাতালে থাকতে রাজি হওয়ায় আশ্বস্ত হয়ে কঠোর পরিশ্রমী সায়াদাত কাজ সম্পন্ন করতে ছুটে গেলেন গুলশানে। সারা রাত কাজ করলেন গ্রাহকের জন্য সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে। নির্ঘুম রাতের পর সকালে কাজ শেষে এক মুহূর্ত দেরি না করে আবার ফিরে গেলেন স্ত্রীর কাছে। 
সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালনের পর, পিতার দায়িত্ব পালনে অফিস থেকে পিতৃত্বকালীন ছুটি উপভোগ করেন সায়াদাত। স্বামীর কর্তব্যনিষ্ঠা এবং এই কঠিন সময়ে মানুষের প্রয়োজনে তাঁর কাজ করার প্রচেষ্টা দেখে গর্বিত তাঁর পরিবার। বাবার দায়িত্ববোধের চেতনা থেকে শিক্ষা নিয়ে সন্তানও একদিন এমন সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে এমনটাই প্রত্যাশা তাঁর স্ত্রীর। 
 
(২) 
এবার গুলশানের পরিপাটি নগর থেকে চলে যাই বনাঞ্চলে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের দক্ষিণ পূর্বকোণে অবস্থিত বৈচিত্র্যময় একটি স্থান কটকা। মংলাবন্দর থেকে প্রায় ৯০ কি.মি. দূরে অবস্থিত এই স্থানটি সুন্দরবন পূর্ব অভয়ারণ্যের প্রধান কেন্দ্র। সুন্দরবনের প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগের জন্য এখানে রয়েছে একটি ৪০ ফুট দীর্ঘ ওয়াচ টাওয়ার, আর আছে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস। বন বিভাগের কিছু মানুষ ছাড়া এখানে মানব বসতি নেই বললেই চলে। সামনে সাগরের বিশাল জলরাশি আর চারপাশে অসংখ্য ছোট-বড় খাল। খালের ধারে মেলে চিত্রল হরিণ, সাপ, বানর, শূকর, উদবিড়াল, বন মোরগ সহ বিভিন্ন বণ্য প্রাণীর দেখা। মাঝে মাঝে বাঘের গর্জনও শোনা যায়। আর শীতের সময় দেখা মিলতে পারে রোদ পোহানো লোনা জলের কুমিরের। জীববৈচিত্রের সাথে সাথে এখানে জীবন সংশয়ের সম্ভাবনাও কম না। বন্য প্রাণীর সাথে আছে জলদস্যুর ভয়।  

করোনা মহামারি চলাকালীন গত শীতে কাজের তাগিদে বরিশালে ছিলেন হুয়াওয়ের মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ার মো. সাদ্দাম হোসেন। সেখান থেকে নেটওয়ার্ক সংক্রান্ত কাজে তাকে জরুরি ভিত্তিতে যেতে হয় সুন্দরবনের কটকায়। কটকায় এক সময় টুজি নেটওয়ার্ক থাকলেও পরে তা থ্রিজি এবং ৪জি-তে রূপান্তরিত করা হয়, কিন্তু নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি কম থাকায় কানেক্টিভিটি নিয়ে এখানকার মানুষ সমস্যায় ভুগছিলেন। দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় উন্নত নেটওয়ার্ক না থাকলে একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে এই এলাকার মানুষ। তাই, কটকার অধিবাসীদের জরুরি নেটওয়ার্ক সমস্যা সমাধানে প্রায় দশ ঘণ্টা স্টিমার যাত্রা শেষে ভোর ৬টায় কটকায় পৌঁছান তিনি। শীতকাল বিধায় তখনো সূর্যের আলো ফোটেনি। একা যাচ্ছেন শুনে যাত্রাপথে অনেকেই তাঁকে সাবধান করেন যে, বানর, শূকর, সাপ ইত্যাদি বন্যপ্রাণীর জন্য একা কটকায় যাওয়া বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। এমনকি এখানে বাঘের দেখা পাওয়াও বিস্ময়কর কিছু নয়। কিন্তু তখন অন্যান্য সবাইও জরুরি সেবাদানে ব্যস্ত ছিলো অন্যান্য সাইটে। তাই, একাই রওনা দেন তিনি।  সামান্য ভয় পেলেও দমে যাননি সাহসী সাদ্দাম। স্টিমার থেকে নেমে একাই রওনা দিলেন টাওয়ারে, আত্মরক্ষার জন্য সাথে রাখলেন লাঠি। টাওয়ারের দরজা খুলে দেখেন ঘুটঘুটে অন্ধকার। এরই মাঝে শুরু করলেন কটকার ৪জি নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি আপগ্রেডের কাজ। কাজ করার সময় ঘরের দরজার বাইরে দেখা মিলল বন্য শূকরের। কিন্তু তাতে ভয় পেয়ে থেমে যাওয়ার মানুষ তিনি নন। তিনি জানেন তিনি থেমে গেলে, থেমে যাবে এ অঞ্চলের মানুষের নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত সকল কাজের গতি। তাই, দ্বিতীয়বার না ভেবে দরজার কপাট লাগিয়ে একাই কাজ করে গেলেন। নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি বাড়ানোর কাজ শেষে কটকায় উন্নত মানের নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করে দুই ঘণ্টা পর রওনা দেন ঢাকার উদ্দেশ্যে। 

দেশজুড়ে উন্নত নেটওয়ার্কের সফলতার পেছনের গল্পটা কখনো প্রচেষ্টার, কখনো দুঃসাহসের, কখনো আবার কল্পকাহিনীর মতোই অবিশ্বাস্য। নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে ও গ্রাহক সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে সায়াদাত আর সাদ্দামের মতো হুয়াওয়ের অসংখ্য নিবেদিত ইঞ্জিনিয়ার লকডাউনে কাজ করে গেছেন বিরামহীন। একনিষ্ঠতা ও কর্তব্যপরায়ণতার জন্য তাঁদের নিজেদের কর্মচারীদের সাধুবাদ জানায় হুয়াওয়ে। কারণ পরিস্থিতি যেমনই হোক, কাজের সাথে আপোষ করতে রাজি নন এর কর্মীরা। তাঁদের এসব প্রচেষ্টার কথা সকলের অগোচরেই থেকে যায়। হুয়াওয়ে দেশের মানুষের প্রযুক্তিগত নানা সমাধানে জন্য কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। লকডাউনে প্রযুক্তি ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে ডিজিটালাইজেশন ত্বরান্বিত হয়েছে, সাথে যুক্ত হয়েছে নেটওয়ার্ক সংক্রান্ত সেবার চাহিদা। এমন সব কর্মী করোনাকালেও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে মানুষের সকল চাহিদা পূরণ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন আরও এক ধাপ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
চ্যাটজিপিটিকে যে ৩ শব্দ না বলাই ভালো
চ্যাটজিপিটিকে যে ৩ শব্দ না বলাই ভালো
ইউটিউবে চালু হচ্ছে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নতুন নিয়ম
ইউটিউবে চালু হচ্ছে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নতুন নিয়ম
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
সর্বশেষ খবর
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই
গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই

নগর জীবন

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

নগর জীবন

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট
ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট

রকমারি নগর পরিক্রমা

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড
ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যাতে মিথ্যা মামলায় ভুক্তভোগী না হয়
কেউ যাতে মিথ্যা মামলায় ভুক্তভোগী না হয়

নগর জীবন

উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থাপনা উচ্ছেদ
উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

সংস্কারের অভাবে বেহাল রাস্তা-নালা
সংস্কারের অভাবে বেহাল রাস্তা-নালা

রকমারি নগর পরিক্রমা

নদীতে দুই শিশুর লাশ
নদীতে দুই শিশুর লাশ

দেশগ্রাম