শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৭, সোমবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২১

করোনাকালীন অবিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্কের পেছনে নিবেদিত প্রাণ নায়কদের গল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালীন অবিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্কের পেছনে নিবেদিত প্রাণ নায়কদের গল্প

আমাদের চারপাশে অসংখ্য মানুষ রয়েছেন যারা নিবেদিতভাবে, নিভৃতে দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যান। ভালোবেসে তাঁরা যেমন অন্যের প্রয়োজনে কাজ করেন, তেমনি চেষ্টা করেন নিজের কাজের মাধ্যমে উন্নত সমাজ নির্মাণে অবদান রাখতে। গত বছর দেশে করোনা মহামারি আঘাত হানার পর থেকে আমরা যে ঘরে বসে নিশ্চিন্তে অফিসের সকল কাজ চালিয়ে যেতে পারছি, অনলাইনে শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছে, ব্যবসা-বাণিজ্য অনলাইনে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে, এসবের পেছনে রয়েছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট আর দেশজুড়ে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণে অবিরাম কাজ করা এক দল মানুষ। 

করোনা মহামারির প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় গত বছর থেকেই থেমে থেমে লকডাউন চলছে দেশজুড়ে। এমন প্রেক্ষিতে, কল-কারখানা থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সবকিছুই চলছে কানেক্টিভিটির ওপর নির্ভর করে। তাই, মানুষের নেটওয়ার্কের ওপর নির্ভরতা ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে গেছে বহুগুণ। ইন্টারনেটের দ্রুতগতির পাশাপাশি প্রয়োজন হয়েছে নিরবচ্ছিন্ন সেবা। এই প্রেক্ষিতে, অনলাইনে সকল কার্যক্রম চলমান রাখতে নেটওয়ার্ক সেবাকে জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণা করে সরকার। তাই, সব যখন বন্ধ তখনও জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের নিজের প্রাণ বাজি রেখে পেশাগত দায়িত্ব পালনে কাজ করতে হয়েছে। বৈশ্বিক মহামারির ভেতর তাঁদের কখনো কাজ করতে হয়েছে করোনা ঝুঁকিপূর্ণ ইট-পাথরের শহরে, কখনো ছুটতে হয়েছে দেশের দুর্গম অঞ্চলে। এমনই দু’জন নিবেদিত নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার সায়াদাত আরেফিন খান ও সাদ্দাম হোসেন। গ্রাহকদের নেটওয়ার্ক সেবা প্রদানে করোনার এই সময় বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে নিজের দায়িত্বকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন তাঁরা।                    

(১) 
সময়টা ২০২০ সালের ২১ এপ্রিল। দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। তথ্য ও প্রযুক্তি অবকাঠামোগত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে’তে কাজ করেন সায়াদাত আরেফিন খান। সেদিন দুপুরে সায়াদাত অফিসে ব্যস্ত দিন পার করছিলেন। রাতে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের বেশ বড় একটি কাজ করতে হবে তাঁকে। সেই সময় সাধারণ মানুষের সকল কাজ, তথা দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে যখন কানেক্টিভিটি সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে, তখন নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণ, আপগ্রেডেশন ও সম্প্রসারণের কাজ সময়মতো না হলে সকল প্রকার ডিজিটাল যোগাযোগে ব্যাঘাত ঘটবে। এই প্রতিকূল সময়ে বেশ কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে সবাইকে। তাই, জনসাধারণের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী সেই রাতেই জরুরি ভিত্তিতে তাকে করতে হবে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের কাজ। প্রকল্প রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত উদয় টাওয়ারে। সাথে থাকবেন আরেকজন সহকর্মী। 
জরুরি কাজ, বিধায় গ্রাহকের প্রয়োজনীয়তা পূরণে লকডাউনের ভেতরেই কাজের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে খুব দ্রুত। কিন্তু কাজ বাকী আছে আরও কিছু। এরই মধ্যে সময় যখন দুপুর; ফোন আসলো বাসা থেকে।  সন্তানসম্ভবা স্ত্রীর প্রসব বেদনা উঠেছে, জরুরি ভিত্তিতে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। ফোন পেয়ে সহকর্মীকে জানিয়ে তৎক্ষণাৎ ছুটে গেলেন স্ত্রীর কাছে। করোনা মহামারির দুঃসময়ে স্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করলেন। সেদিন সন্ধ্যায় ঢাকার সেই হাসপাতালে জন্ম নিল সায়াদাতের ফুটফুটে এক পুত্র সন্তান। মা ও শিশু দু’জনেই সুস্থ। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন সায়াদাত। 
লকডাউনের কারণে ফাঁকা হাসপাতাল। করোনা মহামারির জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী হাসপাতালে সর্বোচ্চ একজন রোগীর সাথে অবস্থান করতে পারবেন। একদিকে পরিবার, অপরদিকে জরুরি কাজ। নেটওয়ার্কের কাজ ঠিকমত  শেষ করতে কমপক্ষে দু’জন প্রয়োজন। কিছুক্ষণ আগে সন্তান জন্ম দেয়া স্নেহময়ী স্ত্রী আর শত আকাঙ্ক্ষিত সদ্যজাত সন্তানকে হাসপাতালে একা রেখে যেতেও মন সায় দিচ্ছে না। দ্বিধায় পড়ে গেলেন সায়াদাত। সায়াদাতের স্ত্রীর বোন হাসপাতালে থাকতে রাজি হওয়ায় আশ্বস্ত হয়ে কঠোর পরিশ্রমী সায়াদাত কাজ সম্পন্ন করতে ছুটে গেলেন গুলশানে। সারা রাত কাজ করলেন গ্রাহকের জন্য সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে। নির্ঘুম রাতের পর সকালে কাজ শেষে এক মুহূর্ত দেরি না করে আবার ফিরে গেলেন স্ত্রীর কাছে। 
সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালনের পর, পিতার দায়িত্ব পালনে অফিস থেকে পিতৃত্বকালীন ছুটি উপভোগ করেন সায়াদাত। স্বামীর কর্তব্যনিষ্ঠা এবং এই কঠিন সময়ে মানুষের প্রয়োজনে তাঁর কাজ করার প্রচেষ্টা দেখে গর্বিত তাঁর পরিবার। বাবার দায়িত্ববোধের চেতনা থেকে শিক্ষা নিয়ে সন্তানও একদিন এমন সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে এমনটাই প্রত্যাশা তাঁর স্ত্রীর। 
 
(২) 
এবার গুলশানের পরিপাটি নগর থেকে চলে যাই বনাঞ্চলে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের দক্ষিণ পূর্বকোণে অবস্থিত বৈচিত্র্যময় একটি স্থান কটকা। মংলাবন্দর থেকে প্রায় ৯০ কি.মি. দূরে অবস্থিত এই স্থানটি সুন্দরবন পূর্ব অভয়ারণ্যের প্রধান কেন্দ্র। সুন্দরবনের প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগের জন্য এখানে রয়েছে একটি ৪০ ফুট দীর্ঘ ওয়াচ টাওয়ার, আর আছে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস। বন বিভাগের কিছু মানুষ ছাড়া এখানে মানব বসতি নেই বললেই চলে। সামনে সাগরের বিশাল জলরাশি আর চারপাশে অসংখ্য ছোট-বড় খাল। খালের ধারে মেলে চিত্রল হরিণ, সাপ, বানর, শূকর, উদবিড়াল, বন মোরগ সহ বিভিন্ন বণ্য প্রাণীর দেখা। মাঝে মাঝে বাঘের গর্জনও শোনা যায়। আর শীতের সময় দেখা মিলতে পারে রোদ পোহানো লোনা জলের কুমিরের। জীববৈচিত্রের সাথে সাথে এখানে জীবন সংশয়ের সম্ভাবনাও কম না। বন্য প্রাণীর সাথে আছে জলদস্যুর ভয়।  

করোনা মহামারি চলাকালীন গত শীতে কাজের তাগিদে বরিশালে ছিলেন হুয়াওয়ের মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ার মো. সাদ্দাম হোসেন। সেখান থেকে নেটওয়ার্ক সংক্রান্ত কাজে তাকে জরুরি ভিত্তিতে যেতে হয় সুন্দরবনের কটকায়। কটকায় এক সময় টুজি নেটওয়ার্ক থাকলেও পরে তা থ্রিজি এবং ৪জি-তে রূপান্তরিত করা হয়, কিন্তু নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি কম থাকায় কানেক্টিভিটি নিয়ে এখানকার মানুষ সমস্যায় ভুগছিলেন। দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় উন্নত নেটওয়ার্ক না থাকলে একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে এই এলাকার মানুষ। তাই, কটকার অধিবাসীদের জরুরি নেটওয়ার্ক সমস্যা সমাধানে প্রায় দশ ঘণ্টা স্টিমার যাত্রা শেষে ভোর ৬টায় কটকায় পৌঁছান তিনি। শীতকাল বিধায় তখনো সূর্যের আলো ফোটেনি। একা যাচ্ছেন শুনে যাত্রাপথে অনেকেই তাঁকে সাবধান করেন যে, বানর, শূকর, সাপ ইত্যাদি বন্যপ্রাণীর জন্য একা কটকায় যাওয়া বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। এমনকি এখানে বাঘের দেখা পাওয়াও বিস্ময়কর কিছু নয়। কিন্তু তখন অন্যান্য সবাইও জরুরি সেবাদানে ব্যস্ত ছিলো অন্যান্য সাইটে। তাই, একাই রওনা দেন তিনি।  সামান্য ভয় পেলেও দমে যাননি সাহসী সাদ্দাম। স্টিমার থেকে নেমে একাই রওনা দিলেন টাওয়ারে, আত্মরক্ষার জন্য সাথে রাখলেন লাঠি। টাওয়ারের দরজা খুলে দেখেন ঘুটঘুটে অন্ধকার। এরই মাঝে শুরু করলেন কটকার ৪জি নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি আপগ্রেডের কাজ। কাজ করার সময় ঘরের দরজার বাইরে দেখা মিলল বন্য শূকরের। কিন্তু তাতে ভয় পেয়ে থেমে যাওয়ার মানুষ তিনি নন। তিনি জানেন তিনি থেমে গেলে, থেমে যাবে এ অঞ্চলের মানুষের নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত সকল কাজের গতি। তাই, দ্বিতীয়বার না ভেবে দরজার কপাট লাগিয়ে একাই কাজ করে গেলেন। নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি বাড়ানোর কাজ শেষে কটকায় উন্নত মানের নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করে দুই ঘণ্টা পর রওনা দেন ঢাকার উদ্দেশ্যে। 

দেশজুড়ে উন্নত নেটওয়ার্কের সফলতার পেছনের গল্পটা কখনো প্রচেষ্টার, কখনো দুঃসাহসের, কখনো আবার কল্পকাহিনীর মতোই অবিশ্বাস্য। নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে ও গ্রাহক সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে সায়াদাত আর সাদ্দামের মতো হুয়াওয়ের অসংখ্য নিবেদিত ইঞ্জিনিয়ার লকডাউনে কাজ করে গেছেন বিরামহীন। একনিষ্ঠতা ও কর্তব্যপরায়ণতার জন্য তাঁদের নিজেদের কর্মচারীদের সাধুবাদ জানায় হুয়াওয়ে। কারণ পরিস্থিতি যেমনই হোক, কাজের সাথে আপোষ করতে রাজি নন এর কর্মীরা। তাঁদের এসব প্রচেষ্টার কথা সকলের অগোচরেই থেকে যায়। হুয়াওয়ে দেশের মানুষের প্রযুক্তিগত নানা সমাধানে জন্য কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। লকডাউনে প্রযুক্তি ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে ডিজিটালাইজেশন ত্বরান্বিত হয়েছে, সাথে যুক্ত হয়েছে নেটওয়ার্ক সংক্রান্ত সেবার চাহিদা। এমন সব কর্মী করোনাকালেও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে মানুষের সকল চাহিদা পূরণ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন আরও এক ধাপ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
আইএসপিএবি নির্বাচনে আমিনুল হাকিমের নেতৃত্বে ‘আইএসপি ইউনাইটেড’ প্যানেল
আইএসপিএবি নির্বাচনে আমিনুল হাকিমের নেতৃত্বে ‘আইএসপি ইউনাইটেড’ প্যানেল
হোয়াটসঅ্যাপ লিংকে ক্লিক করতেই আড়াই কোটি স্মার্টফোন হ্যাক
হোয়াটসঅ্যাপ লিংকে ক্লিক করতেই আড়াই কোটি স্মার্টফোন হ্যাক
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?
গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?
এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!
এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!
সর্বশেষ খবর
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ