শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৭, সোমবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২১

করোনাকালীন অবিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্কের পেছনে নিবেদিত প্রাণ নায়কদের গল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালীন অবিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্কের পেছনে নিবেদিত প্রাণ নায়কদের গল্প

আমাদের চারপাশে অসংখ্য মানুষ রয়েছেন যারা নিবেদিতভাবে, নিভৃতে দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যান। ভালোবেসে তাঁরা যেমন অন্যের প্রয়োজনে কাজ করেন, তেমনি চেষ্টা করেন নিজের কাজের মাধ্যমে উন্নত সমাজ নির্মাণে অবদান রাখতে। গত বছর দেশে করোনা মহামারি আঘাত হানার পর থেকে আমরা যে ঘরে বসে নিশ্চিন্তে অফিসের সকল কাজ চালিয়ে যেতে পারছি, অনলাইনে শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছে, ব্যবসা-বাণিজ্য অনলাইনে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে, এসবের পেছনে রয়েছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট আর দেশজুড়ে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণে অবিরাম কাজ করা এক দল মানুষ। 

করোনা মহামারির প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় গত বছর থেকেই থেমে থেমে লকডাউন চলছে দেশজুড়ে। এমন প্রেক্ষিতে, কল-কারখানা থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সবকিছুই চলছে কানেক্টিভিটির ওপর নির্ভর করে। তাই, মানুষের নেটওয়ার্কের ওপর নির্ভরতা ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে গেছে বহুগুণ। ইন্টারনেটের দ্রুতগতির পাশাপাশি প্রয়োজন হয়েছে নিরবচ্ছিন্ন সেবা। এই প্রেক্ষিতে, অনলাইনে সকল কার্যক্রম চলমান রাখতে নেটওয়ার্ক সেবাকে জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণা করে সরকার। তাই, সব যখন বন্ধ তখনও জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের নিজের প্রাণ বাজি রেখে পেশাগত দায়িত্ব পালনে কাজ করতে হয়েছে। বৈশ্বিক মহামারির ভেতর তাঁদের কখনো কাজ করতে হয়েছে করোনা ঝুঁকিপূর্ণ ইট-পাথরের শহরে, কখনো ছুটতে হয়েছে দেশের দুর্গম অঞ্চলে। এমনই দু’জন নিবেদিত নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার সায়াদাত আরেফিন খান ও সাদ্দাম হোসেন। গ্রাহকদের নেটওয়ার্ক সেবা প্রদানে করোনার এই সময় বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে নিজের দায়িত্বকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন তাঁরা।                    

(১) 
সময়টা ২০২০ সালের ২১ এপ্রিল। দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। তথ্য ও প্রযুক্তি অবকাঠামোগত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে’তে কাজ করেন সায়াদাত আরেফিন খান। সেদিন দুপুরে সায়াদাত অফিসে ব্যস্ত দিন পার করছিলেন। রাতে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের বেশ বড় একটি কাজ করতে হবে তাঁকে। সেই সময় সাধারণ মানুষের সকল কাজ, তথা দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে যখন কানেক্টিভিটি সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে, তখন নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণ, আপগ্রেডেশন ও সম্প্রসারণের কাজ সময়মতো না হলে সকল প্রকার ডিজিটাল যোগাযোগে ব্যাঘাত ঘটবে। এই প্রতিকূল সময়ে বেশ কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে সবাইকে। তাই, জনসাধারণের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী সেই রাতেই জরুরি ভিত্তিতে তাকে করতে হবে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের কাজ। প্রকল্প রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত উদয় টাওয়ারে। সাথে থাকবেন আরেকজন সহকর্মী। 
জরুরি কাজ, বিধায় গ্রাহকের প্রয়োজনীয়তা পূরণে লকডাউনের ভেতরেই কাজের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে খুব দ্রুত। কিন্তু কাজ বাকী আছে আরও কিছু। এরই মধ্যে সময় যখন দুপুর; ফোন আসলো বাসা থেকে।  সন্তানসম্ভবা স্ত্রীর প্রসব বেদনা উঠেছে, জরুরি ভিত্তিতে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। ফোন পেয়ে সহকর্মীকে জানিয়ে তৎক্ষণাৎ ছুটে গেলেন স্ত্রীর কাছে। করোনা মহামারির দুঃসময়ে স্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করলেন। সেদিন সন্ধ্যায় ঢাকার সেই হাসপাতালে জন্ম নিল সায়াদাতের ফুটফুটে এক পুত্র সন্তান। মা ও শিশু দু’জনেই সুস্থ। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন সায়াদাত। 
লকডাউনের কারণে ফাঁকা হাসপাতাল। করোনা মহামারির জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী হাসপাতালে সর্বোচ্চ একজন রোগীর সাথে অবস্থান করতে পারবেন। একদিকে পরিবার, অপরদিকে জরুরি কাজ। নেটওয়ার্কের কাজ ঠিকমত  শেষ করতে কমপক্ষে দু’জন প্রয়োজন। কিছুক্ষণ আগে সন্তান জন্ম দেয়া স্নেহময়ী স্ত্রী আর শত আকাঙ্ক্ষিত সদ্যজাত সন্তানকে হাসপাতালে একা রেখে যেতেও মন সায় দিচ্ছে না। দ্বিধায় পড়ে গেলেন সায়াদাত। সায়াদাতের স্ত্রীর বোন হাসপাতালে থাকতে রাজি হওয়ায় আশ্বস্ত হয়ে কঠোর পরিশ্রমী সায়াদাত কাজ সম্পন্ন করতে ছুটে গেলেন গুলশানে। সারা রাত কাজ করলেন গ্রাহকের জন্য সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে। নির্ঘুম রাতের পর সকালে কাজ শেষে এক মুহূর্ত দেরি না করে আবার ফিরে গেলেন স্ত্রীর কাছে। 
সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালনের পর, পিতার দায়িত্ব পালনে অফিস থেকে পিতৃত্বকালীন ছুটি উপভোগ করেন সায়াদাত। স্বামীর কর্তব্যনিষ্ঠা এবং এই কঠিন সময়ে মানুষের প্রয়োজনে তাঁর কাজ করার প্রচেষ্টা দেখে গর্বিত তাঁর পরিবার। বাবার দায়িত্ববোধের চেতনা থেকে শিক্ষা নিয়ে সন্তানও একদিন এমন সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে এমনটাই প্রত্যাশা তাঁর স্ত্রীর। 
 
(২) 
এবার গুলশানের পরিপাটি নগর থেকে চলে যাই বনাঞ্চলে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের দক্ষিণ পূর্বকোণে অবস্থিত বৈচিত্র্যময় একটি স্থান কটকা। মংলাবন্দর থেকে প্রায় ৯০ কি.মি. দূরে অবস্থিত এই স্থানটি সুন্দরবন পূর্ব অভয়ারণ্যের প্রধান কেন্দ্র। সুন্দরবনের প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগের জন্য এখানে রয়েছে একটি ৪০ ফুট দীর্ঘ ওয়াচ টাওয়ার, আর আছে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস। বন বিভাগের কিছু মানুষ ছাড়া এখানে মানব বসতি নেই বললেই চলে। সামনে সাগরের বিশাল জলরাশি আর চারপাশে অসংখ্য ছোট-বড় খাল। খালের ধারে মেলে চিত্রল হরিণ, সাপ, বানর, শূকর, উদবিড়াল, বন মোরগ সহ বিভিন্ন বণ্য প্রাণীর দেখা। মাঝে মাঝে বাঘের গর্জনও শোনা যায়। আর শীতের সময় দেখা মিলতে পারে রোদ পোহানো লোনা জলের কুমিরের। জীববৈচিত্রের সাথে সাথে এখানে জীবন সংশয়ের সম্ভাবনাও কম না। বন্য প্রাণীর সাথে আছে জলদস্যুর ভয়।  

করোনা মহামারি চলাকালীন গত শীতে কাজের তাগিদে বরিশালে ছিলেন হুয়াওয়ের মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ার মো. সাদ্দাম হোসেন। সেখান থেকে নেটওয়ার্ক সংক্রান্ত কাজে তাকে জরুরি ভিত্তিতে যেতে হয় সুন্দরবনের কটকায়। কটকায় এক সময় টুজি নেটওয়ার্ক থাকলেও পরে তা থ্রিজি এবং ৪জি-তে রূপান্তরিত করা হয়, কিন্তু নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি কম থাকায় কানেক্টিভিটি নিয়ে এখানকার মানুষ সমস্যায় ভুগছিলেন। দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় উন্নত নেটওয়ার্ক না থাকলে একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে এই এলাকার মানুষ। তাই, কটকার অধিবাসীদের জরুরি নেটওয়ার্ক সমস্যা সমাধানে প্রায় দশ ঘণ্টা স্টিমার যাত্রা শেষে ভোর ৬টায় কটকায় পৌঁছান তিনি। শীতকাল বিধায় তখনো সূর্যের আলো ফোটেনি। একা যাচ্ছেন শুনে যাত্রাপথে অনেকেই তাঁকে সাবধান করেন যে, বানর, শূকর, সাপ ইত্যাদি বন্যপ্রাণীর জন্য একা কটকায় যাওয়া বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। এমনকি এখানে বাঘের দেখা পাওয়াও বিস্ময়কর কিছু নয়। কিন্তু তখন অন্যান্য সবাইও জরুরি সেবাদানে ব্যস্ত ছিলো অন্যান্য সাইটে। তাই, একাই রওনা দেন তিনি।  সামান্য ভয় পেলেও দমে যাননি সাহসী সাদ্দাম। স্টিমার থেকে নেমে একাই রওনা দিলেন টাওয়ারে, আত্মরক্ষার জন্য সাথে রাখলেন লাঠি। টাওয়ারের দরজা খুলে দেখেন ঘুটঘুটে অন্ধকার। এরই মাঝে শুরু করলেন কটকার ৪জি নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি আপগ্রেডের কাজ। কাজ করার সময় ঘরের দরজার বাইরে দেখা মিলল বন্য শূকরের। কিন্তু তাতে ভয় পেয়ে থেমে যাওয়ার মানুষ তিনি নন। তিনি জানেন তিনি থেমে গেলে, থেমে যাবে এ অঞ্চলের মানুষের নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত সকল কাজের গতি। তাই, দ্বিতীয়বার না ভেবে দরজার কপাট লাগিয়ে একাই কাজ করে গেলেন। নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি বাড়ানোর কাজ শেষে কটকায় উন্নত মানের নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করে দুই ঘণ্টা পর রওনা দেন ঢাকার উদ্দেশ্যে। 

দেশজুড়ে উন্নত নেটওয়ার্কের সফলতার পেছনের গল্পটা কখনো প্রচেষ্টার, কখনো দুঃসাহসের, কখনো আবার কল্পকাহিনীর মতোই অবিশ্বাস্য। নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে ও গ্রাহক সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে সায়াদাত আর সাদ্দামের মতো হুয়াওয়ের অসংখ্য নিবেদিত ইঞ্জিনিয়ার লকডাউনে কাজ করে গেছেন বিরামহীন। একনিষ্ঠতা ও কর্তব্যপরায়ণতার জন্য তাঁদের নিজেদের কর্মচারীদের সাধুবাদ জানায় হুয়াওয়ে। কারণ পরিস্থিতি যেমনই হোক, কাজের সাথে আপোষ করতে রাজি নন এর কর্মীরা। তাঁদের এসব প্রচেষ্টার কথা সকলের অগোচরেই থেকে যায়। হুয়াওয়ে দেশের মানুষের প্রযুক্তিগত নানা সমাধানে জন্য কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। লকডাউনে প্রযুক্তি ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে ডিজিটালাইজেশন ত্বরান্বিত হয়েছে, সাথে যুক্ত হয়েছে নেটওয়ার্ক সংক্রান্ত সেবার চাহিদা। এমন সব কর্মী করোনাকালেও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে মানুষের সকল চাহিদা পূরণ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন আরও এক ধাপ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন
পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
ব্ল্যাকবেরি ফিরছে অ্যান্ড্রয়েড রূপে
ব্ল্যাকবেরি ফিরছে অ্যান্ড্রয়েড রূপে
৭০০০ টাকায় আইফোনে ফিরে আসছে ফিজিক্যাল কিবোর্ড
৭০০০ টাকায় আইফোনে ফিরে আসছে ফিজিক্যাল কিবোর্ড
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল
ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
একটি আইফোনই ফাঁস করল আন্তর্জাতিক ফোন পাচারের চক্র
একটি আইফোনই ফাঁস করল আন্তর্জাতিক ফোন পাচারের চক্র
অ্যান্ড্রয়েডের নতুন ডেস্কটপ মোডে আরও উন্নত হচ্ছে গুগল ক্রোম
অ্যান্ড্রয়েডের নতুন ডেস্কটপ মোডে আরও উন্নত হচ্ছে গুগল ক্রোম
ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া
ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন