অবিশ্বস্ত সোর্স থেকে ডাউনলোড : অনেক অ্যাপ আছে যেগুলো বিশ্বস্ত সোর্স যেমন গুগল প্লে-স্টোরে পাওয়া যায় না। যেমন এপিকে ফাইল। এগুলোকে থার্ড পার্টি অ্যাপ বলা হয়। টেক বিশেষজ্ঞদের মতে, অবিশ্বস্ত সোর্স থেকে থার্ড পার্টি অ্যাপ ইনস্টল করা উচিত নয়। কারণ এর মধ্যে বেশির ভাগ অ্যাপে ম্যালওয়্যার ভাইরাস থাকে যা আপনার ফোনের সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে নেয়। অ্যাপেল থার্ড পার্টি অ্যাপ ডাউনলোড করার অনুমতি দেয় না। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েডে করা যায়।
সফটওয়্যার আপডেট এড়িয়ে যাওয়া : নতুন স্মার্টফোন কেনার পর একটা সময় অন্তর সফটওয়্যার আপডেট আসে। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা এই আপডেট বছরের পর বছর এড়িয়ে যান। এই সফটওয়্যার আপডেটে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য দেওয়া থাকে যা আপনার ফোনে ম্যালওয়্যার ভাইরাস প্রবেশ করতে বাধা দেয়। পাশাপাশি পাওয়া যায় একগুচ্ছ নতুন ফিচার্স। যা আপনার স্মার্টফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতা আরও ভালো করে। স্মার্টফোন হ্যাং হয়ে যাওয়াও বন্ধ হয়।
অ্যাপকে ফোনের সব পারমিশন দেওয়া : প্লে স্টোর থেকে নতুন অ্যাপ ইনস্টল করার পর সেটি বেশ কিছু জিনিসের অ্যাক্সেস চায় আপনার থেকে। কিছু হয় প্রয়োজনীয় যা ওই অ্যাপ অপারেট করার জন্য দরকার আবার কিছু থাকে অবাঞ্ছিত। আর এখানেই ভুল করেন অধিকাংশ মানুষ। পারমিশনের নামে আপনার ফোনে থাকা বিভিন্ন ব্যক্তিগত ফাইলের অ্যাক্সেস পেয়ে যায় তারা। তাই নতুন অ্যাপ ইনস্টল করার আগে যাচাই করুন তারা কি কি পারমিশন চাইছে।
অন্যের চার্জার, ক্যাবল ব্যবহার : অন্যের চার্জারে নিজের স্মার্টফোন চার্জ দিলে ক্ষতি হতে পারে ব্যাটারি। চোখে না পড়লেও ভিতর ভিতর বিকল হয়ে যায় ফোনের হৃৎপি-। বর্তমানে অধিকাংশ ফোনে ইউএসবি টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট ব্যবহার করা হয়। তা সত্ত্বেও অন্য প্রযুক্তির চার্জার দিয়ে চার্জ করার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। স্মার্টফোনের আয়ু কমে যেতে পারে এর ফলে।
সারা রাত চার্জিং : বর্তমানে একাধিক ফোনে ব্যাটারি হেলথ নিয়ন্ত্রণ করার প্রযুক্তি থাকলেও সারা রাত মোবাইল চার্জিংয়ের অভ্যাস একদমই ভালো না। কারণ সারা রাত চার্জিংয়ের ফলে ফোনের ব্যাটারি হিট হয়ে যেতে পারে।
ব্যাকআপ এড়িয়ে যাওয়া : সারা দিনে কত ছবি, ফাইল জমা হয় স্মার্টফোনে। সেগুলো আর অনন্তকাল ধরে স্মার্টফোনে সেভ থাকে না। তাই ফাইল ব্যাকআপ করার অপশন দেওয়া হয়। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস দুই অপারেটিং সিস্টেমেই এই সুবিধা পাওয়া যায়। গুরুত্বপূর্ণ ছবি, ফাইল সেভ করে রাখার জন্য সেগুলো নির্দিষ্ট সময় অন্তর ব্যাকআপ করে রাখা উচিত।
অবিশ্বস্ত সোর্স থেকে ডাউনলোড : অনেক অ্যাপ আছে যেগুলো বিশ্বস্ত সোর্স যেমন গুগল প্লে-স্টোরে পাওয়া যায় না। যেমন এপিকে ফাইল। এগুলোকে থার্ড পার্টি অ্যাপ বলা হয়। টেক বিশেষজ্ঞদের মতে, অবিশ্বস্ত সোর্স থেকে থার্ড পার্টি অ্যাপ ইনস্টল করা উচিত নয়। কারণ এর মধ্যে বেশির ভাগ অ্যাপে ম্যালওয়্যার ভাইরাস থাকে যা আপনার ফোনের সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে নেয়। অ্যাপেল থার্ড পার্টি অ্যাপ ডাউনলোড করার অনুমতি দেয় না। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েডে করা যায়। তাই আপনাকেই সতর্ক থাকতে হবে।
পাবলিক ওয়াইফাই : পাবলিক ওয়াইফাই পেলেই হুড়মুড়িয়ে শুরু হয় ইন্টারনেট ব্যবহার। কিন্তু এখানেও লুকিয়ে থাকে বিপদ। বেশ কিছু পাবলিক ওয়াইফাই-এ ম্যালওয়্যার থাকতে পারে, যা আপনার ফোনে ইনস্টল ঢুকে গুপ্তচরবৃত্তি করতে পারে, আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে।
সারা দিন ব্লু-টুথ অন : ইয়ারফোন বা হেডফোন ব্যবহার করার জন্য অনেকক্ষণ ধরে ব্লু-টুথ অন করে রাখতে হয়। কিন্তু এর ফলেও আপনার ফোন হ্যাকিংয়ের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।