বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) কুমিল্লার ব্যবসায়ীরা গ্যাস ব্যবহারে ক্ষুদ্রশিল্পের সুবিধা চান। তাদের মতে, বিসিক এলাকা ক্ষুদ্রশিল্প বিকাশের জন্য স্থাপিত হয়। সেখানে শিল্প-কারখানার বিল চাপিয়ে ক্ষুদ্রশিল্পকে ধ্বংস করা হচ্ছে। বাড়তি বিলে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছে।
বিসমিল্লাহ মুড়ি মিলের পরিচালক মেহেদী হাসান বলেন, আমরা আগে ক্ষুদ্রশিল্পের আওতায় দেড় লাখ টাকা বিল দিতাম। এখন দিচ্ছি ৪ লাখ টাকা। আমরা বিশেষ করে মুড়ি উৎপাদন করি। গ্যাস খরচ বাড়ায় আমার এক স্বজন তার প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে চলে গেছেন। এভাবে চললে আমাদেরও প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হবে।
বিসিক কুমিল্লার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার খান বলেন, ক্ষুদ্রশিল্প থেকে ২০/২২টি প্রতিষ্ঠানকে বৃহৎ শিল্পের আওতায় নিয়ে বিল দেওয়া হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেমস কোম্পানির জেনারেল ম্যানেজার (মার্কেটিং) মো. সোলায়মান বলেন, আমরা বিসিকের গ্যাস বিল সমন্বয়ের বিষয়ে পেট্রো বাংলাকে চিঠি দিয়েছি। পেট্রোবাংলার মতামত পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।