শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

শরম (ষষ্ঠ পর্ব)

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
শরম (ষষ্ঠ পর্ব)

ঘরের অন্যদিকে একটি টেবিল, ওতে টেলিভিশন। বাটিকের লাল হলুদ একটি কাপড় দিয়ে ঢাকা দেওয়া। আরেক ঘরে একটা ছোট খাট। একটা টেবিল, কয়েকটা চেয়ার। কাঠের একটা আলমারি। কাঠের তাকে কিছু বই। একটা হেলমেট। কোনও খাবার ঘর, খাবার টেবিল এসব নেই। অনুমান করি, এরা বিছানায় বসেই খায়, কারণ চা টা এনে বিছানার ওপরই একটা খবরের কাগজ পেতে রাখলো। ঢাকায় সুধাময়ের বাড়িটি এর চেয়ে অনেক ভালো ছিল, জীবন যাপনের মান ছিল অনেক উন্নত। নিঃসন্দেহে অভাবের কামড় এরা নিয়তই ভোগ করছে। অভাব আছে, থাকলেও একধরনের নিরাপত্তা আছে। মুসলমান মৌলবাদীদের অজ্ঞতার এবং অশিক্ষার টার্গেট হচ্ছে না। কিন্তু বেলঘড়িয়া থেকে বা দমদম থেকে এখানে এই পার্ক সার্কাসে মুসলিম-প্রধান এলাকায় বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কী প্রয়োজন তাদের ছিল? প্রশ্নটি আমার ভেতরে থাকে, আমাকে নাড়ায় চাড়ায়।

-একটা চাকরি করে। ওই ওদিকেই বন্ডেলগেটে। একটা ওষুধ কোম্পানিতে।

-বেতন ভালো পায়?

-ভালো আর কত! ছ সাত হাজারের মতো।

-এই টাকা দিয়ে আজকাল কি আর কিছু হয়?

-ওর টাকা দিয়েই তো ওর চলতে হয়। স্বামী যা রোজগার করে, তা মায়ার আর দেখা হয় না।

-কোথায় যায়?

-কোথায় আর?

কিরণময়ীর চোখ উপচে তখন জল। সুরঞ্জন তার হাতের চা নিয়ে অন্য ঘরে চলে যায়।

-আর সুরঞ্জন। ওরও তো বোধহয় কিছু...

-কলেজের চাকরিটা যাওয়ার পর আরও কিছু চাকরি তো করলো। সবখান থেকেই ভালো লাগে না বলে বেরিয়ে পড়ে। এখন আমি শাড়ি কাপড় বিক্রি করে সংসার চালাই। ও যে কিছু টিউশনি করে ওতেই ওর হাত খরচ চলে। কিছু অবশ্য দেয় সংসারে সংসার আর কি? এর নাম কি সংসার? সুরঞ্জনের বাবা মারা যাবার পর একে আর সংসার বলে মনে হয় না। কোনেওভাবে টিকে আছি। ভগবান যত তাড়াতাড়ি নিয়ে যান, তত ভালো।

তার ফুঁপিয়ে কাঁদা শেষ হওয়া অবধি থামি আমি। শেষ হলে বলি,-আত্দীয় স্বজন যারা আছে, খবর টবর নেয়। কোনও রকম সাহায্য করে?

-না। না। না।

কিরণময়ী জোরে মাথা নাড়লেন।

-দেশের মতো কিছুই না এখানে। সবাই খুব স্বার্থপর। সুরঞ্জনকে একটা ভালো চাকরি দিতে অনেকেই তো পারতো। কেউ তো দেয়নি। আর ও বাড়িতে থেকে... ওরা আত্দীয়ের নামে কলঙ্ক মা। ওরা আমাদের সর্বনাশ করেছে।

-কারা?

-প্রথম এ দেশে এসে যাদের বাড়িতে উঠেছিলাম।

কী সর্বনাশ করেছে তা আমি নিজ থেকে জিজ্ঞেস করি না। যদিও জানার ইচ্ছে ছিল ভেতরে। সর্বনাশের কথা না বলে সম্ভাবনার কথা শুনতে আমি আগ্রহী।

আমার দিকে করুণাময়ী বড় ব্যাকুল চোখে তাকালেন। কেন তাকালেন জানি না। তিনি কি ভাবছেন আমার খুব জানাশোনা আছে এই শহরে, ইচ্ছে করলে সুরঞ্জনের একটা ভালো ব্যবস্থা আমি করতে পারবো! কোনও ভালো কোম্পানির ভালো কোনও চাকরিতে, অথবা ভালো কোনোও ব্যবসায় ঢুকিয়ে দিতে পারবো। কিরণময়ী জানেন না, সে ক্ষমতা আমার নেই। আমার নিজেরই পায়ের তলায় মাটি নেই। যে কোনও দিন আমাকেই তাড়িয়ে দিতে পারে ওপরওয়ালারা। আমাকেই তল্পি তল্পা নিয়ে বিদেয় হতে হবে।

চা বিস্কুট খাওয়া শেষ হলে কিরণময়ীকে বললাম তার শাড়ির দোকানের কিছু শাড়ি দেখাতে। দোকান বলতে কিছু নেই। লোকে এ বাড়িতে এসেই শাড়ি দেখে শাড়ি কিনে নিয়ে যায়। শুধু শাড়ি নয়, সালোয়ার কামিজও আছে। তিলজলার কিছু মেয়ে দিয়ে কাপড়ে নিজে ডিজাইন করে এমব্রয়ডারি করিয়ে আনেন। এতে শাড়ির দাম সামান্য বাড়ে। আলমারির দরজা হ্যাঁ করে খুলে ভেতর থেকে মহা উৎসাহে শাড়ি এনে বিছানায় ফেললেন তিনি। সাধারণ সুতি শাড়ি। কিছু আবার সিল্ক। কিছু শাড়িতে রঙের অাঁকা। কিছু শাড়ির ওপর সুতোর কাজ। কোনওটাই, সত্যি বলতে কী, আমার খুব পছন্দের নয়। তবু ওর মধ্যেই সাতটা শাড়ি আমি বেছে নিই। বলি-এগুলো আমি কিনবো।

কিরণময়ী অাঁতকে উঠলেন। সাতটা শাড়ি একবারে কেউ কখনও কেনেনি তার কাছ থেকে। বললাম-দাম কত হলে হিসেব করে বলুন।

-তুমি কিনবে কেন? কোনটা তোমার পছন্দ হয়েছে বলো। আমি তোমাকে দেব।

-আমি কিনে নেব। সবগুলোই আমার পছন্দ হয়েছে। করুণাময়ী বড় লজ্জায় বললেন, -তুমি কি এগুলো পরবে? এগুলো তো...

-আমি খুব দামি শাড়ি পরি না। কম দামি শাড়িই আমি কিনি। দক্ষিণাপণ থেকে খুব কম কম দামেই তো শাড়ি কিনি। পাতলা সুতি শাড়িই আমার ভালো লাগে। গরমের দেশে তো তাই পরা উচিত।

কিরণময়ী অত্যন্ত কুণ্ঠিত। বুঝতে পারি তার ইচ্ছে করছে সবগুলো শাড়িই আমাক উপহার দিয়ে দিতে। কিন্তু বাস্তবতা তাকে সেটা করতে দিচ্ছে না। যদি ঢাকা হত, হয়তো দিয়ে দিতে পারতেন। বাংলাদেশের লোকেরা দুহাতে দান করে, এ দেশে সে অভ্যেস কারও নেই। বললেন। বলার সময় লক্ষ করলাম কিরণময়ীর চোখের কোণে কালি।

-শরীর ভালো তো আপনার!

-না, শরীরে কিছুই হয়নি। যা হয় মনেই হয়।

-ঘুম হয় না?

-কোনও ঠিক নেই।

-ঘুম না হলে ওষুধ খেয়ে ঘুমোবেন।

-সুরঞ্জনটা বদলালো না। আগের মতোই আছে। আলসে। কোথায় কোথায় ঘুরে বেড়ায়। কলেজে চাকরিটা যখন করতো, তখন ভেবেছিলাম, ছেলেটার একটা গতি হল। ও যে এমন উড়নচণ্ডিই রয়ে যাবে, তা কে জানতো। বসেই ছিল, অনেক বলে কয়ে টিউশনি ধরিয়েছি।

-বন্ধু-বান্ধব নেই? অন্যঘরের দিকে চেয়ে জিজ্ঞেস করি।

-তেমন তো দেখি না।

তখনই কেউ এসে ঢুকলো পাশের ঘরে। যেটুকু কথোপকথন কানে এলো, তাতে বুঝি আমজাদ নামের এক লোক সুরঞ্জনের মোটরসাইকেলটা ফেরত দিতে এসেছে। আমজাদের সঙ্গে সখ্য যে বেশ, তা ভেসে আসা টুকরো টুকরো শব্দে বাক্যে বুঝি। সুরঞ্জন কিরণময়ীর ঘরে হাসিমুখে ঢুকলো। বললো, -দু'কাপ চা দাও।

-চা দাও মানে? নিজে করে নাও।

আমার এই কথায় সুরঞ্জন কিরণময়ী দুজনই অবাক। ছেলে চা চাইছে মায়ের কাছে। আর আমি কিনা বলছি, নিজে করে নাও। ওদের অবাক হওয়া মুখের দিক তাকিয়ে আমি একটু হাসলাম। না, আমার কথায় কিছু হবার নয়, বরং সুরঞ্জনের বাক্য একটি উপহার পেলাম, -এই কুটিরে এসেও নারীবাদ!

-আমার নারীবাদ তো শুধু প্রাসাদের জন্য নয় বাপু। কুটিরের জন্যও। তোমার জন্যও।

সুরঞ্জনের ঠোঁটে মিষ্টি হাসি। এই হাসিটি খুব সুন্দর। আমার সঙ্গে প্রথম বোধহয় ও এভাবে হাসলো। মনে কি কোনও কারণে স্ফূর্তি, কে জানে!

ওদিকে আমজাদের সঙ্গে প্রথম সিপিএম, নন্দীগ্রাম, সিঙ্গুর নিয়ে কথা হল। সুরঞ্জন শুনলাম সিপিএমের গালাগাল করলো। এরপর হঠাৎ আমজাদের খিদিরপুরের ব্যবসা নিয়ে সুরঞ্জনের দুশ্চিন্তা। ওটি বেগবাগানের কোথাও, সে কারও সঙ্গে কথা বলেছে, নাকি স্থানান্তরিত করা উচিত। ওখানে সন্ত্রাসীদের উৎপাত খুব বেশি। জীবনের ঝুঁকিও আছে। কী দরকার ঝুঁকি নিয়ে। কিরণময়ীর সঙ্গে আমি কথা চালিয়ে গেলেও কান আমার সুরঞ্জনদের আলোচনায়। এক ঘরের কথা আরেক ঘরে খুব সহজে না গেলেও শোনা যায়।

-এত এলাকা থাকতে এই এলাকায় কেন? কিরণময়ীকে জিজ্ঞেস করি।

-বেলঘরিয়ায় তো ছিলামই। ওখানে তার বাবা মারা যাবার পর থেকেই আর থাকতে চাইছিল না। কিন্তু বাসা বদলানো আর হয়ে ওঠেনি। এ বছর তো কিছুতেই থাকবে না। কী জানি কী হয়েছে। বদলালো বাসা। গোঁ ধরলো, বাসা বদলালে নাকি পার্ক সার্কাসেই বদলাতে হবে। কেন, কী উদ্দেশ্যে জানিও না। কাছে পিঠে যে কোথাও চাকরি যদি করতো তাহলে তো বুঝতাম।

-তবে কী কারণে?

প্রশ্নটি করার সময় উদ্বেগ কাঁপে কণ্ঠে। আমার ভালো লাগছে না এক মুসলমান ছেলের সঙ্গে সুরঞ্জনের এমন হৃদ্যতা। সুরঞ্জন কিসে জড়াচ্ছে তবে! এই এলাকায় বাস করার উৎসাহ তার কেন, কী কারণ এর পেছনে থাকতে পারে, তা আমাকে দুশ্চিন্তায় ফেলে। সে কি বিজেপি বা আর এসএসএর দূত হয়ে এখানে এসেছে! মুসলমানদের ভেতরের খবর নিয়ে তারপর এদেরই এক এক করে নাশ করবে!

আমি কার পক্ষ নেব। ওই নিরীহ আমজাদের, নাকি সুরঞ্জনের। আমজাদ নিরীহ কি না তাই বা কে জানে। আমজাদ লোকটি বা ছেলেটি আমাকে যেন না দেখতে পায়, এমন আড়ালে থাকি। কারণ, বলা যায় না, যদি সে মৌলবাদী হয় তবে এখানেই আমাকে জবাই করে ফেলে রাখবে। সুরঞ্জন আমাকে রহস্যের মধ্যে পাক খাওয়াতে থাকে। আমার কৌতূহল আর সংশয় ভরা মুখখানির দিকে সে চোখ ছোট করে বার দুয়েক তাকিয়েছে। ওই চোখে আরও রহস্যের আনাগোনা ছিল। কী চায় সে? কোনও তো অন্যায় করিনি যে প্রতিশোধ নিতে হবে। আমাকে বলে দাও আমি যে কট্টর হিন্দু হয়ে উঠেছিলাম, হিন্দু রাষ্ট্র কায়েমের জন্য মাঠে নেমেছি, এখন আমি দরিদ্র, বাস করছি খোদ মুসলিম এলাকায়। আমার উদ্দেশ্য এই এই এই। বলে দিলে মিটে যায়। আমাকে দুর্ভাবনার মধ্যে রেখে কী আনন্দ তার!

-এখানে মুসলমানদের সঙ্গে আপনাদের ওঠাবসা আছে নাকি?

-হ্যাঁ হ্যাঁ। ওরা খুব ভালো।

-ভালো?

-হ্যাঁ নিশ্চয়ই।

-এখানকার লোক?

-হ্যাঁ এখানকার। ওরা তো বাঙালি।

কিরণময়ী বাংলাদেশের মেয়ে বলেই হয়তো ভুলটা করেনি। বাঙালি মুসলমানদের মুসলমান বলা, আর বাঙালি হিন্দুদের বাঙালি বলাটা এখানকার লোকদের বদঅভ্যেস, এসব আসে চূড়ান্ত অশিক্ষা এবং কুশিক্ষা থেকে। বাঙালি হিন্দু আর বাঙালি মুসলমান বাংলাদেশে এক এলাকায় বাস করে বলেই দুজনের জানাশোনা বেশি হয়। এখানে এলাকা আলাদা। হিন্দু এলাকায় মুসলমানের বাস অসম্ভব। কিন্তু চারদিকে মুসলমানদের বাড়ি আর মাত্র দুএকটি বাড়ি হিন্দুর এখানে। কোনও হিন্দু ঠেকায় না পড়লে এই এলাকায় থাকতে আসে না। আর সুরঞ্জন শুনি শখ করে এসেছে। মুসলমান আছে বলে একটা দেশ, যেটা ওর নিজের দেশ, ত্যাগ করে চলে এল, আর এ শহরে হিন্দু এলাকা ছেড়ে কী স্বার্থে ও মুসলমানের এলাকায় বাস করতে এলো, তা না জানা অবদি আমি স্বস্তি পাচ্ছি না। সুরঞ্জনের রহস্য ইচ্ছে করে দুহাতে ছিঁড়ি।

সাতটা শাড়ির দাম সাড়ে তিন হাজার টাকা। টাকাটা খুব কুণ্ঠায় খুব লজ্জায় তিনি নিলেন বটে, কিন্তু একটা শাড়ি, ভালো একটা সিল্কের শাড়ি আমাকে দিলেন।

পাশের ঘরের আমজাদ আমার উপস্থিতির কথা কিছু যেন না জানে। কিন্তু এ কথা কাকে বলি। আমার নিরাপত্তা রক্ষীরা আমাকে এ বাড়িতে ঢুকিয়ে দিয়ে বাইরে অপেক্ষা করছে। তারা জানে না কেউ ঢুকে গেছে বাড়িতে, তার নাম আমজাদ। আমজাদের মনে কী আছে, তা এক আমজাদ ছাড়া আর কেউ জানে না। সুরঞ্জন কি জানে!

সংশয় আমাকে স্বস্তি দেয় না।

-যে লোকটি এসেছে, তাকে চেনেন? কিরণময়ীকে ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করি। আমার সারা মুখ থমথমে। [ চলবে ]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

২৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন
মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ
আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ
কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০
মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো
প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইলিশের প্রজনন রক্ষায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে বাছুর বিতরণ
ইলিশের প্রজনন রক্ষায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে বাছুর বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে গাছ থেকে পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের
চট্টগ্রামে গাছ থেকে পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভটভটি উল্টে মাছ ব্যবসায়ী নিহত
গাইবান্ধায় ভটভটি উল্টে মাছ ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন মধ্যপ্রাচ্য দিয়ে বিদেশ সফর শুরু করলেন ট্রাম্প?
কেন মধ্যপ্রাচ্য দিয়ে বিদেশ সফর শুরু করলেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে অভিযানে বন্ধের পর ফের চালু ১০ ইটভাটা
লক্ষ্মীপুরে অভিযানে বন্ধের পর ফের চালু ১০ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা