শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩

অনিয়মে আদানি সাম্রাজ্যে ধস

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অনিয়মে আদানি সাম্রাজ্যে ধস

প্রায় দুই যুগ ধরে ভারতে ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন গৌতম আদানি। সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎ, খনি, রেল, অবকাঠামো এমন অর্ধশতাধিক ব্যবসা রয়েছে তার। গড়ে তুলেছেন টাকার পাহাড়। হয়ে যান বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ ধনী!  এবার পরিকল্পনা ছিল শেয়ার বিক্রি করে বড় তহবিল সংগ্রহ করবেন। ঠিক তার আগে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক হিনডেনবার্গ রিসার্চ ফার্ম এক প্রতিবেদন প্রকাশ করল। তাদের দাবি, শেয়ার কারসাজি এবং আর্থিক লেনদেনে প্রতারণা চালিয়ে আসছে আদানি গ্রুপ। বেআইনি লেনদেন, কর ফাঁকি ও আইন ভেঙে নথিভুক্ত সংস্থা থেকে অন্যখানে অর্থ সরিয়ে নিয়েছে আদানি শিল্পগোষ্ঠী। আর তাতেই রাতারাতি মুখ থুবড়ে পড়েছে আদানি গোষ্ঠীর সংস্থাগুলোর শেয়ার দর।  অনিয়মে নড়ে উঠল আদানি সাম্রাজ্যের ভিত...

 

কারা চালায় হিনডেনবার্গ রিসার্চ ফার্ম

আদানি গ্রুপের শেয়ার কেলেঙ্কারির প্রতিবেদনটি করেছে হিনডেনবার্গ রিসার্চ ফার্ম। যুক্তরাষ্ট্রের এ ফার্মটির কাজ হলো কোনো সংস্থার শেয়ার বিক্রিতে কারসাজি হচ্ছে কি না, বাজার থেকে সংস্থাগুলো যে ঋণ নিচ্ছে তাতে স্বচ্ছতা রয়েছে কি না- এমন বিষয় যাচাই করা। হিনডেনবার্গ রিসার্চের প্রতিষ্ঠাতার নাম নাথান অ্যান্ডারসন। একসময় ইসরায়েলে অ্যাম্বুলেন্স চালক হিসেবে কাজ করতেন তিনি। কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক পাস করেছেন। পড়াশোনা শেষে ‘ফ্যাক্টসেট রিসার্চ সিস্টেমস আইএনসি’ নামে এক সংস্থায় ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। ২০১৭ সালে হিনডেনবার্গ রিসার্চের প্রতিষ্ঠা করেন অ্যান্ডারসন। আমেরিকার বৈদ্যুতিক ট্রাক নির্মাণকারী সংস্থা নিকোলা করপোরেশনের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ তুলেছিল হিনডেনবার্গ রিসার্চ। তার অভিযোগের পর শেয়ারবাজারে হইচই পড়ে যায়। পরে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে নিকোলার প্রতিষ্ঠাতা ট্রেভর মিল্টনকে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন আমেরিকার একটি আদালত।  এবার আদানি শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগের ক্ষেত্রেও একই দাবি করেছে হিনডেনবার্গ।

 

কী আছে সেই প্রতিবেদনে

হিনডেনবার্গের প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে, দশককাল ধরে শেয়ার কারসাজি এবং আর্থিক লেনদেনে প্রতারণা চালিয়ে আসছে আদানি গ্রুপ। এ নিয়ে দুই বছর ধরে তদন্ত চালিয়েছে বলে জানায় হিনডেনবার্গ রিসার্চ। আদানি গ্রুপের কোম্পানির শেয়ার গত কয়েক বছরে ৫০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। গৌতম আদানির ১৩ হাজার কোটি ডলার সম্পদের ১০ হাজার কোটি ডলারই অর্জিত হয়েছে গত তিন বছরে স্টক জালিয়াতির মাধ্যমে। আদানি গ্রুপ অন্য লোকের ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট থেকে প্রচুর শেয়ার কিনে নিজের শেয়ারের দাম বাড়িয়েছে। আদানির পাঁচ কোম্পানি এ ধরনের জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত। এই পাঁচ বড় কোম্পানি শেয়ারবাজার থেকে ‘ডি-লিস্টিং’ তথা বাদ পড়তে পারে। এই কোম্পানিগুলোর শেয়ারে ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত পতন হতে পারে। একই সঙ্গে হিনডেনবার্গ আর্থিক হিসাবে জালিয়াতির অভিযোগও এনেছে। আদানি শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে করস্বর্গ (ট্যাক্স হ্যাভেন) ব্যবহারের অভিযোগ তোলা হয়েছে এ প্রতিবেদনে। মরিশাস, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো যেসব দেশে আয়কর ছাড়ের সুবিধা আছে, সে রকম কিছু দেশে আদানি পরিবারের মালিকানাধীন ভুয়া কোম্পানি আছে।  সেগুলোর মাধ্যমে বেআইনি লেনদেন, কর ফাঁকি ও আইন ভেঙে নথিভুক্ত সংস্থা থেকে অন্যখানে অর্থ সরিয়ে নিয়েছে আদানি শিল্পগোষ্ঠী।

 

আদানি গ্রুপের কত টাকা ক্ষতি হলো

প্রতিবেদনটি প্রকাশ্যে আসতেই ভারতের শেয়ারবাজারে শোরগোল পড়ে যায়। রাতারাতি মুখ থুবড়ে পড়েছে আদানি গোষ্ঠীর সংস্থাগুলোর শেয়ার। আদানির মূল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আদানি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের প্রতি আস্থা হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। এরই মধ্যে তারা ২৫০ কোটি ডলারের শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। আদানি গ্রিন এনার্জি লিমিটেড ও আদানি টোটাল গ্যাসের মতো কিছু সহযোগী সংস্থা দৈনিক ২০ শতাংশ পতনের সীমা স্পর্শ করেছে। আদানি গ্রুপের ১০টি কোম্পানির বাজার মূলধন প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকা কমেছে। ২৪ জানুয়ারি যেখানে আদানি গ্রুপের মার্কেট ক্যাপ ছিল ১৯ লাখ কোটি টাকা, তা ২৭ জানুয়ারিতে কমে হয় ১৫ লাখ কোটি টাকা। আদানি গ্রুপের অন্য কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরেও টালমাটাল অবস্থা। মুম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জে তাদের শেয়ারগুলো লেনদেন বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক ভারতীয় ব্যাংক ও রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বীমা কোম্পানি আদানি গ্রুপের কোম্পানিগুলোতে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে বা ঋণ দিয়েছে। আদানি গ্রুপকে বড় ধরনের ঋণ দেওয়া বীমা ও ব্যাংকগুলোতে এক ধরনের উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।  আদানি গোষ্ঠীকে সবচেয়ে বেশি ঋণ দিয়েছে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া। তবে এ ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ব্যবসায়ী সংস্থার ঋণ-মূল্যের সমপরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে ব্যাংকের হাতে। ফলে ব্যাংকের অর্থ সুরক্ষিত।

লস হাজার কোটি ডলার

প্রতিবেদন প্রকাশের পর রীতিমতো ধস নেমেছে ভারতের আদানি গ্রুপের শেয়ার ও গৌতম আদানির মোট সম্পদে। এতে দুই দিনে ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার মূল্যের বাজার মূলধন খুইয়েছেন ভারতীয় এ ধনকুবের।

২৪ জানুয়ারি হিনডেনবার্গ রিসার্চের প্রতিবেদনটি প্রকাশ হয়। ২৭ জানুয়ারির মধ্যে ভারতের আদানি এন্টারপ্রাইজের প্রায় ২০ শতাংশ শেয়ারের পতন ঘটে। ফোর্বস অনুসারে, ৯ হাজার ৭৬০ কোটি ডলারের মালিক গৌতম আদানি এখন বিশ্বের সপ্তম ধনী ব্যক্তি। আলোচিত প্রতিবেদনটি প্রকাশের আগে তার অবস্থান ছিল তৃতীয়। হঠাৎ করে শেয়ারবাজারে মূলধন হারিয়ে ধনীদের তালিকায় তার অবনমন হয়েছে। বৈশ্বিক তালিকায় অবনমন হলেও এখনো এশিয়ার শীর্ষ ধনী  আদানি।

 

কী হবে গৌতম আদানির

আদানি গ্রুপের শেয়ার কেলেঙ্কারির সঙ্গে নতুন করে আলোচনায় পুরনো অভিযোগ- ভারতের মোদি সরকারের কাছ থেকে ব্যবসায়িক নীতিগত সুবিধা পান গৌতম আদানি। এ অভিযোগ সব সময় অস্বীকার করেছেন এ ভারতীয় ধনকুবের। এবার আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ  ওঠার পর তিনি কী ধরনের তদন্তের মুখোমুখি হবেন সেটাই দেখার বিষয়।

 

চুপ করে বসে থাকব না

প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় আদানি গ্রুপ বলেছে, শেয়ার বিক্রির উদ্যোগকে বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যা প্রচারের মাধ্যমে তাদের ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা হচ্ছে। তারা হিনডেনবার্গ রিসার্চের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে ভাবছেন। গণমাধ্যমে বলা হচ্ছে, আদানি বলছেন, চুপ করে বসে থাকব না।  হিনডেনবার্গ তাদের প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছে, তারা এ বিষয়ে আদালতে লড়াই করতে প্রস্তুত।

 

শেয়ার বিক্রি করে তহবিল সংগ্রহে বড় ধাক্কা খেলেন আদানি

গত সপ্তাহের বড় খবর ছিল, ‘শেয়ার বিক্রি করে তহবিল সংগ্রহের তোড়জোড় চালাচ্ছে আদানি এন্টারপ্রাইজেস। ২০ হাজার কোটি টাকার শেয়ার বাজারে আসবে ২৭ জানুয়ারি। যা বন্ধ হবে ৩১ জানুয়ারি।’ সেই প্ল্যান আপাতত মাটির সঙ্গে মিশে গেছে বলা যায়। হিনডেনবার্গের প্রতিবেদন প্রকাশের পর আদানি এন্টারপ্রাইজের এফপিও ইস্যুকারীদের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়। শুক্রবার এই এফপিওর দাম ২০ শতাংশ কমে যায়। ফলে সেকেন্ডারি বাজারে ন্যূনতম দামের চেয়ে ১১ শতাংশ নিচে নেমে গেছে এর দাম। সেদিন লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ১ শতাংশ বিক্রি হয়েছে এই এফপিও। সে কারণে এই এফপিওর ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এই এফপিওর মূল্যস্তর ৩ হাজার ১১২ রুপি নির্ধারণ করেছিল আদানি গোষ্ঠী। অথচ শুক্রবার বাজারে তার দাম নেমে আসে ২ হাজার ৭৬১ রুপি। এই এফপিওতে শেয়ার ছাড়া হয়েছিল সাড়ে চার কোটি। কিন্তু বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ৪ লাখ ৭০ হাজার ১৬০টি শেয়ার কেনার বায়না দিয়েছেন। এটা এখন স্পষ্ট, শেয়ার বিক্রি করে তহবিল সংগ্রহে বড় ধাক্কা খেলেন আদানি।

 

নগদ টাকার অভাব আদানি গোষ্ঠীর কোম্পানিগুলোতে

হিনডেনবার্গ রিসার্চ অনুযায়ী, স্পষ্টভাবে আদানি গোষ্ঠীতে বিনিয়োগকারীরা বিশাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২৪ থেকে ২৭ জানুয়ারি আদানি গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কোম্পানির ক্ষতির পরিমাণ : আদানি টোটাল গ্যাসে ৬ হাজার ২৩৭ কোটি টাকা, আদানি এন্টারপ্রাইজ ৩ হাজার ২৭৯ কোটি টাকা, আদানি পোর্টস ৩ হাজার ২০৫ কোটি টাকা, আদানি ট্রান্সমিশন ৩ হাজার ৩৬ কোটি টাকা, অম্বুজা সিমেন্টস ১ হাজার ৪৭৪ কোটি টাকা, আদানি গ্রিন এনার্জি ৮৭১ কোটি টাকা, এসিসি ৫৪৪ কোটি টাকা। বর্তমানে লিকুইডিটি ক্রাইসিস বা নগদ টাকার অভাবে ধুঁকছে আদানি গোষ্ঠীর কোম্পানিগুলো। ফলে আদানি শিল্পগোষ্ঠী এ ক্ষতি কীভাবে কতটা সামলে উঠতে পারবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়ে গেছে।

 

এক সময় কাজ করতেন প্যাকেজিং কারখানায়

ভারতের আহমেদাবাদে জন্ম গৌতম আদানির। স্কুলে পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি। মুম্বাই এসে হীরার ব্যবসা শুরু করেন। কিন্তু এই ব্যবসায় সুবিধা করতে না পেরে দুই বছর পর  নিজের রাজ্য গুজরাটে ফিরে আসেন। এখানে তাঁর ভাইয়ের একটি প্যাকেজিং কারখানায় কাজ শুরু করেন। ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়েন আমদানি-রপ্তানির ব্যবসায়। প্রায় ২৪ বছর ধরে ভারতে জ্বালানি ব্যবসা, বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর, খনি, রেলপথ, অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, সিমেন্ট, ওয়্যারহাউস এবং রিয়েল এস্টেট- সবখানে ছড়িয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য- আদানি শিল্পগোষ্ঠী।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি