শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দেশসেরা বিদ্যাপীঠের কথা

শিক্ষা গবেষণায় এগিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

মাহির মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষা গবেষণায় এগিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
উচ্চশিক্ষা, গবেষণা ও আগামীর পথচলায় দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বরাবরই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ হবে দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সমৃদ্ধ ইতিহাস, গবেষণা, অর্জন ও নতুন বাংলাদেশ গড়ার কর্মযজ্ঞে অনন্য অবদানের কথা-

১৯ বছর বয়সি বিশ্ববিদ্যালয়টির সঙ্গে জড়িয়ে আছে ১৬৬ বছরের ইতিহাস। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে যাত্রা শুরু করেছিল যে প্রতিষ্ঠানটি, নানা পট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে সেটিই এখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। ক্যাম্পাস পুরান ঢাকায়। আয়তন সাত একর।

রাজধানীর টানে : ঢাকা শহরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা খুব বেশি নেই। এ কারণেও ভর্তির ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরপরই অনেকের দ্বিতীয় পছন্দের অবস্থানে থাকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী মারিয়া ইসলাম বলছিলেন, ঢাকায় পড়াশোনা করার ইচ্ছা থেকেই মূলত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাজীবন শুরু করেছি। পুরান ঢাকার নিজস্বতা, এখানকার মানুষের আতিথেয়তা আমাকে আকৃষ্ট করেছে। সবচেয়ে বড় কথা, রাজধানী শহরকেন্দ্রিক পড়াশোনার জন্যই এখানে আসা।

গ্রাম থেকে ছুটে আসেন শিক্ষার্থীরা : শহরের আনাচেকানাচে থেকেই নয়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জগন্নাথে পড়তে আসেন শিক্ষার্থীরা। সুদূর রংপুরের তেঁতুলিয়া থেকে শুরু করে কক্সবাজারের টেকনাফ থেকেও ভর্তি হয়েছেন অনেক শিক্ষার্থী। যেমন বাংলা বিভাগের ছাত্রী সুমাইয়া তাবাসসুম কুমিল্লা থেকে এসেছেন। সুমাইয়া বলেন, আগে মেসে থাকলেও এখন হলে সিট পেয়েছি। ঢাকার এত সমস্যা থাকা সত্ত্বেও ক্যাম্পাস জীবন উপভোগই করি। গ্রাম থেকে শুধু ঢাকায় থাকব বলে এখানে ভর্তি হয়েছি। আমার মতো অধিকাংশ শিক্ষার্থীই রাজধানীতে এসেছেন পড়াশোনার ক্ষেত্রে আধুনিক সব সুবিধা পেতে।

পরিবহন সুবিধা : অনাবাসিক হওয়ায় এখানকার পরিবহন সুবিধা সবচেয়ে বেশি। শুধু গাজীপুর কিংবা মানিকগঞ্জ নয়, সুদূর কুমিল্লা, নরসিংদী, মুন্সীগঞ্জ থেকে শুরু করে রাজধানীর সব রুটে রয়েছে শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত বাস সেবা। রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী রকি বলেন, প্রতিদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে করে ক্যাম্পাসে যাতায়াত করার একটা আলাদা মজা আছে। সকালে যখন লাল বাসে করে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই, সবাই আলাদা চোখে দেখে। আর বিকেলে বাসের দরজায় দাঁড়িয়ে, সবাই মিলে গান গাইতে গাইতে বাড়ি ফেরার আনন্দ বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের বড় প্রাপ্তি।

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় : নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাচ্ছে আজকের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার দুই দশকে পদার্পণ করেছে হলবিহীন অনাবাসিক ক্যাম্পাসটি। শত প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও শিক্ষা-গবেষণার পাশাপাশি সবক্ষেত্রে নিজেকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে জাগা-বাবুর পাঠশালা খ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়টি।

কেন জগন্নাথ সেরা : ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর থেকে যাত্রা শুরু করে ২০২৪ সালে দুই দশক পূর্ণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। পুরান ঢাকার ঘিঞ্জি পরিবেশে থেকেও এখানকার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন চ্যালেঞ্জিং সব কাজ করে নিজেদের শক্ত অবস্থান জানান দিয়েছে দেশের অন্য সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে। কখনো-বা পড়াশোনায়, কখনো চাকরির বাজারে; আবার কখনো খেলাধুলায় কিংবা রাজপথের আন্দোলন-সংগ্রামে। দেশ-বিদেশে আলো ছড়াচ্ছেন এখানকার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টি জায়গা করে নিয়েছে আন্তর্জাতিক একাধিক মানদণ্ডে। পাশাপাশি সারা বাংলাদেশে স্পেনের সিমাগো ইনস্টিটিউশন র‌্যাংকিং-২০২২ এ রসায়নে প্রথম হয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়টি ইউজিসির বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি, টাইমড হায়ার এডুকেশনসহ দেশি-বিদেশি সব জার্নাল এবং গবেষণায় জায়গা করে নিয়েছে।

জগন্নাথের অবদান : বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও স্বাধীনতা-পরবর্তী সব আন্দোলন-সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা এই প্রতিষ্ঠানটি কলেজ আমল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পর থেকে ক্যাম্পাস আঙিনায় ইতোমধ্যে সুনাম ছড়িয়েছে সারা দেশে। বিসিএস, ব্যাংক, বিমা, জুডিশিয়ারি, আইনজীবী, এসআই, সার্জেন্ট, কর্পোরেট, মাল্টি-ন্যাশনালসহ সর্বস্তরে ভালো করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা ছিল তাৎপর্যপূর্ণ। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনেকেরই বলিষ্ঠ উপস্থিতি এই আন্দোলনে গতি সঞ্চার করেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের যা যা আছে : বিশ্ববিদ্যালয়টি ১১.১১ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত হলেও বর্তমানে সাড়ে সাত একর জায়গায় অবস্থিত। যার মধ্যে একটি প্রশাসনিক ভবন, কলা, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, সামাজিক বিজ্ঞান ভবনসহ মোট নয়টি ভবন রয়েছে। একটি শহীদ মিনার ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারক গুচ্ছ ভাস্কর্য, একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অবস্থিত। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে আটটি অনুষদ, ৩৮টি বিভাগ ও দুইটি ইনস্টিটিউট। এ ছাড়াও নতুন তিনটি বিভাগ এবং একটি অনুষদ চালু করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ১৭ হাজার ৬২৩ জন ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়নরত আছেন। প্রায় ১৮ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য ৬৮০ জন শিক্ষক রয়েছেন। এ ছাড়াও ২৩৮ জন কর্মকর্তা ও ৩৩৩ জন কর্মচারী, ১৭৫ জন তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী এবং ২০৪ জন বিভিন্ন পেশায় দৈনিক হাজিরাভিত্তিক কর্মী নিয়োজিত আছেন। প্রাচীন এই বিদ্যাপীঠটির প্রায় ১৮ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে নতুন সাততলা ভবনের ছয়তলায় অবস্থিত একটি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার এবং ভিন্ন ভিন্ন দুটি উন্মুক্ত গ্রন্থাগার রয়েছে। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে বইয়ের সংখ্যা ৩১ হাজার ৩২৬টি। গ্রন্থাগারে ইন্টারনেট সুবিধাসহ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি বইয়ের সমাহার বিস্তৃত। বর্তমানে ছাত্রীদের আবাসিক সমস্যা নিরসনে বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব নামের একটি ১৬তলা বিশিষ্ট এক হাজার ২০০ আসনের একটি হল রয়েছে।

আধুনিক সুবিধা ও সাংস্কৃতিক অঙ্গন : অনাবাসিক খ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর জন্য নিয়মিত যাতায়াতে নিজস্ব সিলভার রঙের একতলা ও দ্বিতলা বাস, মাইক্রোবাস, বিআরটিসির ভাড়ায় চালিত লাল রঙের দ্বিতল বাসসহ মোট ৫৭টি বাস রয়েছে। সেই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ ধূপখোলা, কেন্দ্রীয় মিলনায়তন, নিজস্ব একটি মেডিকেল সেন্টার, কাউন্সেলিং সেন্টার, শরীরচর্চা শিক্ষা কেন্দ্র, ডে-কেয়ার সেন্টার, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের জন্য দুটি আলাদা আধুনিক ক্যাফেটেরিয়া, ছাত্র-ছাত্রীর জন্য পৃথকভাবে নামাজ পড়ার একটি দ্বিতল বিশিষ্ট মসজিদসহ মিডিয়া, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সেবামূলক ২০টির অধিক সংগঠনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে ছোট্ট এই ক্যাম্পাসটিতে।

দ্বিতীয় ক্যাম্পাস : শিক্ষার্থীদের হল আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে অনাবাসিক সমস্যা সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়ায় দ্বিতীয় ক্যাম্পাস স্থাপন প্রকল্পের কাজ চলছে। ২০০ একর জমির ওপর নির্মিত হচ্ছে আধুনিক মানসম্মত এই ক্যাম্পাসটি। প্রকল্পটির মেয়াদকাল শেষ হওয়ার কথা ৩১ ডিসেম্বর ২০২৬ সাল নাগাদ। যদিও ইতোমধ্যে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের প্রথম প্রকল্পের ৭৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী হেলাল উদ্দিন পাটোয়ারী।

উপাচার্যের বক্তব্য : সার্বিক বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, আবাসন সমস্যা দূরীকরণে আমরা চেষ্টা করছি। স্বল্প পরিসরে হলেও আবাসন শুরু হয়েছে। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি চীন, সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দ্রুতাবাস ও দেশি-বিদেশি সংগঠনের পজিটিভ সাড়া পাচ্ছি। উপাচার্য আরও বলেন, আমাদের প্রশাসন এখন অনেক গতিশীল। কোনো ধরনের স্থবিরতা নেই এখানে। শিক্ষার্থীদের জন্য একটি আধুনিক ফুডকোট ও শিক্ষা উপকরণ সেবা পেতে শিগগিরই নতুন প্রকল্প হাতে নিয়েছি। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ক্লাস এবং শিক্ষকদের মূল্যায়নের জন্য একটি অ্যাপস চালু করছি। যা আগামী দুই মাসে হয়ে যাবে বলে আশা করি। গবেষণার ক্ষেত্রেও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সব সুবিধা পাবে। সর্বক্ষেত্রে এগিয়ে যাবে আমাদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
সর্বশেষ খবর
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ