শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুন, ২০১৮ আপডেট:

বিশ্বকাঁপানো বিশ্বকাপ

প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বকাঁপানো বিশ্বকাপ

বিশ্বকাপ মানেই আলাদা উন্মাদনা। ৩০ দিনের ফুটবল মহাযুদ্ধে যেন লড়াই করে গোটা বিশ্বের মানুষ। আবেগ আর উচ্ছ্বাসের এমন মিলনমেলা পৃথিবীর আর কোনো খেলাতেই দেখা যায় না। বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তের মানুষ ফুটবল বিশ্বকাপে মেতে ওঠে। বিশ্বকাপের ইতিহাস তাই মানুষকে হাসায়, কাঁদায়। স্মৃতির পাতায় সেই ঘটনাগুলো মানুষকে আবেগতাড়িত করে। বিশ্বকাপের পরিসংখ্যান ঘাঁটার আনন্দও তাই কম নয়। মজার মজার তথ্যের ভিড়ে অবাক করে দেওয়া পরিসংখ্যানও কম নয়। এমন কিছু ইতিহাস আবারও চোখে তুলে ধরার প্রয়াস—

 

হিরো থেকে জিরো

গত দুটি বিশ্বকাপেই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন দেশ গ্রুপ পর্বেই ছিটকে গেছে। ২০১০ সালের বিশ্বকাপে ছিটকে যায় তার আগের বারের চ্যাম্পিয়ন ইতালি, আর সেবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেনও চার বছর পর ২০১৪-র বিশ্বকাপে এসে গ্রুপ পর্ব পেরুতে পারেনি।

১৯৯৮ সালে বিশ্বকাপ জয়ী জিনেদিন জিদানের ফ্রান্সও পরের বার অর্থাৎ ২০০২ সালে গ্রুপ পর্বে ছিটকে গিয়েছিল। তিনটি খেলায় একটিও গোল করতে পারেনি তারা, আর খেয়েছিল তিনটি গোল।

বিশ্বকাপের গ্রুপ তালিকা দেখে ফুটবল পণ্ডিতরা একটা-দুটো গ্রুপকে নাম দেন ‘গ্রুপ অব ডেথ’ বলে। কিন্তু আসলে মাঠে নামার পর দেখা যায় যে কোনো গ্রুপই যে কোনো দলের জন্য গ্রুপ অব ডেথ হয়ে উঠতে পারে। এটাই বিশ্বকাপের বাস্তবতা।

 

প্রথম বিশ্বকাপের কথা

প্রথম বিশ্বকাপ হয়েছিল দক্ষিণ আমেরিকার উরুগুয়ের রাজধানী মন্টেভিডিওতে। সেবার কোনো কোয়ালিফাইং পর্ব ছিল না, অনেক ইউরোপিয়ান দেশকে সরাসরি খেলতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল ফিফা। কিন্তু জাহাজে করে আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে মন্টেভিডিও যেতে সে যুগে সময় লাগত দুই সপ্তাহ। তাই ফুটবল বিশ্বকাপ খেলতে এতদূর যেতে রাজিই হয়নি অনেক ইউরোপিয়ান দেশ। শেষ পর্যন্ত মাত্র ৪টি ইউরোপীয় দেশ গিয়েছিল। তারা হলো— বেলজিয়াম, রোমানিয়া, যুগোস্লাভিয়া আর ফ্রান্স। ব্যবস্থা হয়েছিল, একই জাহাজে চেপে একাধিক ইউরোপিয়ান দেশের খেলোয়াড়রা মন্টেভিডিও যাবেন। রোমানিয়ার দলটি ‘এসএস কন্তে ভার্দে’ নামের জাহাজে উঠেছিল ইতালির জেনোয়া বন্দর থেকে। ১৯৩০ সালের ২১ জুন ফ্রান্সের ফুটবল দল জাহাজে উঠল ভিয়েফ্রাঁসে-সু-মে বন্দর থেকে। শুধু তাই নয়, সে জাহাজে আরও উঠলেন, ফিফার প্রেসিডেন্ট জুল রিমে স্বয়ং, নেওয়া হলো প্রথম বিশ্বকাপ ট্রফিটি এবং তিনজন রেফারিকে। পথে বার্সেলোনা থেকে সেই জাহাজে উঠল বেলজিয়াম দল। পথে আটলান্টিক পাড়ি দেওয়ার পর রিও ডি জেনেইরো থেকে ব্রাজিল দলটিও উঠল একই জাহাজে। চোদ্দ দিনের সাগর ভ্রমণ শেষে ৪ জুলাই এরা সবাই মন্টেভিডিও পৌঁছালেন। যুগোস্লাভিয়া দল মন্টেভিডিওতে গেল ফ্লোরিডা নামে আরেকটি জাহাজে করে তাদের জাহাজ ছেড়েছিল মার্সেই বন্দরে থেকে। এর সঙ্গে তুলনা করুন এবারের বিশ্বকাপের মস্কো থেকে সাড়ে আট হাজার মাইল দূরের অস্ট্রেলিয়া বা আর্জেন্টিনা থেকে বিশ্বকাপ দলের বিমানে করে রাশিয়া পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র ১৮-১৯ ঘণ্টা।

 

 

বিশ্বকাপে খেললে চাকরি যাবে না

প্রথম বিশ্বকাপে রোমানিয়া দলটি নির্বাচন করেছিলেন সেদেশের রাজা দ্বিতীয় ক্যারল। তা ছাড়া, যেহেতু বিশ্বকাপে যেতে-আসতেই লাগবে প্রায় ৩০ দিন আর তারপর ১৭ দিন ধরে টুর্নামেন্ট— তাই এত দীর্ঘ সময় দেশের বাইরে থাকলে যাতে জাতীয় দলের ফুটবলারদের চাকরি চলে না যায়, সে জন্য নিয়োগদাতাদের সঙ্গে সমঝোতাও করেছিলেন তিনি। দীর্ঘ ভ্রমণের সময় জাহাজেই কিছু শরীরচর্চা এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেদের ফিট রেখেছিলেন খেলোয়াড়রা।

প্রথম বিশ্বকাপে যোগ দিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের ৯টি দেশ।

 

 

বিশ্বকাপ মানেই শত শত কোটি টাকার খেলা

বিশ্বকাপ ফুটবল হচ্ছে পৃথিবীর সবচাইতে লাভজনক ক্রীড়ানুষ্ঠান। জনপ্রিয়তা এবং সারা দুনিয়াব্যাপী টিভি দর্শকের সংখ্যার বিচারে বাণিজ্যিক দিক থেকে বিশ্বকাপ ফুটবল অপ্রতিদ্বন্দ্বী। গত ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে ফিফার আয় হয়েছিল ৪৮০ কোটি ডলার, এর মধ্যে ২১৪টি দেশে টিভিতে খেলা দেখানোর স্বত্ব থেকেই আয় হয় ২৪০ কোটি ডলার। স্পন্সরশিপ থেকে আসে ১৬০ কোটি ডলার। গত বিশ্বকাপে সব খরচের পর ফিফা নিট মুনাফা করে ২৬০ কোটি ডলার। এ বছর বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দেশ সব মিলিয়ে পাবে কমপক্ষে ৯৫ লাখ ডলার করে। চ্যাম্পিয়ন দেশ প্রাইজ-মানি পাবে ৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার।

 

 

ক্লোসার পায়ে ১৬ গোল

এই তালিকার দিকে তাকালে আপনি দেখবেন পেলে-ম্যারাডোনার মতো অনেক বহুল আলোচিত তারকার নাম আসছে বেশ পেছনের দিকে। বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে সবচেয়ে বেশি গোল করেছেন জার্মানির মিরোস্লাভ ক্লোসা। মোট ১৬টি। দ্বিতীয় স্থানে আছেন ২০০২ সালের সেই ন্যাড়ামাথা ব্রাজিলিয়ান রোনাল্ডো। যার পুরো নাম রোনাল্ডো লুই নাজারিও দে লিমা। তিনি বিশ্বকাপে গোল করেছেন মোট ১৫টি। তৃতীয় স্থানে পশ্চিম জার্মানির গের্ড মুলার (১৪টি) আর চতুর্থ স্থানে ফ্রান্সের জুস্ত ফঁতেইন (১৩টি)। পঞ্চম স্থানে আছেন ব্রাজিলের পেলে (১২টি)। আর্জেন্টিনার দিয়েগো ম্যারাডোনার বিশ্বকাপ গোল ৮টি। আর এবারে খেলছেন এমন খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপ গোলও করেছেন একজন জার্মান টমাস মুলার মোট ১০টি।

 

চুরি হয় জুল রিমে ট্রফি

প্রথম বিশ্বকাপের ট্রফিটির নাম ছিল জুল রিমে কাপ। ফিফার সে সময়কার প্রেসিডেন্টের নামে। সেটি ছিল ১০ সেন্টিমিটার উঁচু সোনার তৈরি পাখা-ছড়ানো পরীর মূর্তি।

ট্রফিটি প্রথমবার চুরি হয় ইংল্যান্ডে ১৯৬৬ সালের মার্চ মাসে। লন্ডনে এক প্রদর্শনী থেকে এডওয়ার্ড ব্লেচলি নামে এক সাবেক সৈনিক এটি চুরি করে। পুলিশ তাকে ধরতে পারলেও ট্রফিটি পায়নি। পরে দক্ষিণ লন্ডনের নরউড এলাকার একটি পার্কে হেঁটে বেড়ানোর সময় ডেভ করবেট নামে এক ব্যক্তির কুকুর ‘পিকলস’ সেই ট্রফি খুঁজে পায় ২৭ মার্চ। তিনবার বিশ্বকাপ জেতার পর ১৯৭০ সালে ব্রাজিলকে চিরতরে দিয়ে দেওয়া হয় জুল রিমে ট্রফি কিন্তু ১৯৮৩ সালে তা হারিয়ে যায়। আর কখনোই তা পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হয় চোরেরা কাপটি গলিয়ে সোনা হিসেবে বিক্রি করে দিয়েছে। তবে এর ভিত্তিটি সংরক্ষিত আছে জুরিখের ফুটবল মিউজিয়ামে।

 

ইউরোজয়ীদের বিশ্বকাপ ভাবনা

 

 মেক্সিকো হচ্ছে এমন একটি দেশ যারা একবারও শিরোপা না জিতে সবচেয়ে বেশিবার বিশ্বকাপ খেলেছে— মোট ১৬ বার।

 

ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর পর্তুগাল যদি এবার বিশ্বকাপ জেতে তাহলে তারা হবে চতুর্থ দেশ যারা ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতার পরই বিশ্বকাপ জিতেছে। আগে এ কৃতিত্ব দেখিয়েছে পশ্চিম জার্মানি (এখন শুধুই জার্মানি), ফ্রান্স আর স্পেন।

 

 

 

 

 

জার্মানির সামনে ইতিহাস

এবার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন জার্মানি। তারা যদি এবার বিশ্বকাপ জেতে তাহলে তারা হবে গত ৭৬ বছরের মধ্যে পর পর দুটি বিশ্বকাপ জেতা প্রথম দেশ।

এর আগে একমাত্র ব্রাজিল এটা করতে পেরেছিল । তারা পর পর ১৯৫৮ আর ১৯৬২ সালের বিশ্বকাপ জিতেছিল।

 

 

 

 

সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড়

মেক্সিকোর ২৮ জনের দলে আছেন ৩৯ বছর বয়স্ক রাফায়েল মার্কুয়েজ। তিনি যদি মাঠে নামেন তাহলে তিনি হবেন পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলা তৃতীয়  খেলোয়াড়। এর আগে পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলেছেন মাত্র দুইজন। একজন জার্মানির লোথার ম্যাথাউস, আর দ্বিতীয়জন মেক্সিকোরই আন্তোনিও কারবাহাল। মিসরের গোলকিপার এসাম এল-হাদারি যেদিন মাঠে নামবেন সেদিন তার বয়স হবে ৪৫। তাহলে তিনিই হবেন বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড়। এর আগের রেকর্ড ছিল কলম্বিয়ার ফারিড মনড্রাগনের। তিনি ব্রাজিল বিশ্বকাপে খেলেছিলেন ৪৩ বছর তিন দিন বয়েসে।

 

 

রাশিয়ায় ভেন্যুগুলো

রাশিয়া একটি বিশাল দেশ। এতই বড় যে, রাজধানী মস্কো থেকে পূর্ব প্রান্তের ভ্লাডিভস্টক পর্যন্ত ট্রেনে করে যেতে আপনার সময় লাগবে প্রায় সাত দিন। এত বড় দেশে বিশ্বকাপ আয়োজন করতে গিয়ে তাই খেলাগুলো রাখা হয়েছে মূলত রাশিয়ার ইউরোপের-নিকটবর্তী অংশে, যাতে এক শহর থেকে আরেক শহরে যেতে অপেক্ষাকৃত কম সময় লাগে। খেলাগুলো হবে মস্কো, সেন্ট পিটার্সবুর্গ, কালিনিনগ্রাদ, ভলগোগ্রাদ, সোচি, রোস্টভ-অন-ডন, ইয়েকাতেরিনবার্গ, কাজান, সামারা, সারানস্ক, নিঝনি-নভোগরদ— এই শহরগুলোতে।

 

 

 

বিদেশি ম্যানেজার দিয়ে বিশ্বকাপ জয়!

গত ২০টি বিশ্বকাপে যে দলই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তাদের ম্যানেজারও ছিলেন সেই দেশেরই। জাতীয় দলের ম্যানেজার বিদেশি হলে কি তাহলে বিশ্বকাপ জেতা অসম্ভব? দেখা যাক, এবার তা কেউ ভুল প্রমাণ করতে পারে কিনা। এ পর্যন্ত ২০টি বিশ্বকাপের সবগুলোই জিতেছে কোনো না কোনো ইউরোপের দেশ (১১ বার) বা দক্ষিণ আমেরিকান দেশ (৯ বার)। ব্রাজিল হচ্ছে একমাত্র দেশ যারা বিশ্বকাপের প্রতিটি চূড়ান্ত পর্বে খেলেছে। বিশ্বকাপের স্বাগতিক দেশ হয়েও কোনো দল দ্বিতীয় পর্বে উঠতে পারেনি— এমন হয়েছে মাত্র একবার, ২০১০-এর বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রায় ৩০ শতাংশ ক্ষেত্রে স্বাগতিক দেশই বিশ্বকাপ জিতেছে।

 

 

ইউরোর সময় যারা গোলমাল করেছিল তাদের কাউকে আসতে দেওয়া হবে না

ফ্রান্সে ১৯৯৮-এর বিশ্বকাপে ইংলিশ ফুটবল গুণ্ডাদের সহিংসতার জন্য পরের বার জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বকাপে ১ হাজার ইংলিশ ভক্ত নিষিদ্ধ হয়েছিলেন

 

রাশিয়ায় ২০১৬ সালে যখন ইউরো টুর্নামেন্ট হয়েছিল তখন ফুটবল সমর্থকদের মধ্যে বেশ গুরুতর সংঘর্ষ-দাঙ্গা হয়েছিল।

ফ্রান্সে ১৯৯৮-এর বিশ্বকাপে ফুটবল গুণ্ডাদের সহিংসতার ঘটনা সুবিদিত। মার্সেই শহরে ৭ জুন তিউনিসিয়া-ইংল্যান্ড খেলাকে কেন্দ্র করে তিনদিন ধরে দুইপক্ষের গুণ্ডাদের সংঘর্ষে ৬০ জনের বেশি আহত হয়। দুইজন গলায় ও পেটে গুরুতরভাবে ছুরিকাহত হয়। গ্রেফতার হয় ৫০ জন। এ জন্য পরের বার ১ হাজার ইংলিশ ভক্তের জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বকাপে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। মজার ব্যাপার হলো, ঠিক এই দুটি দেশই আবার মুখোমুখি হচ্ছে ২০ বছর পর এবারের বিশ্বকাপে। ম্যাচটি হবে ভলগোগ্রাদে ১৮ জুন। কিন্তু এবার বিশ্বকাপের সময় যেন তা না হয় সেজন্য রাশিয়া আশ্বাস দিয়েছে। চিহ্নিত ফুটবল-গুণ্ডাদের কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে এবং ইউরোর সময় যারা গোলমাল করেছিল তাদের কাউকে আসতে দেওয়া হবে না — বলছেন কর্মকর্তারা। বিশ্বকাপের ফাইনাল হবে মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে, ১৫ জুলাই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন