শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুন, ২০১৮ আপডেট:

বিশ্বকাঁপানো বিশ্বকাপ

প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বকাঁপানো বিশ্বকাপ

বিশ্বকাপ মানেই আলাদা উন্মাদনা। ৩০ দিনের ফুটবল মহাযুদ্ধে যেন লড়াই করে গোটা বিশ্বের মানুষ। আবেগ আর উচ্ছ্বাসের এমন মিলনমেলা পৃথিবীর আর কোনো খেলাতেই দেখা যায় না। বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তের মানুষ ফুটবল বিশ্বকাপে মেতে ওঠে। বিশ্বকাপের ইতিহাস তাই মানুষকে হাসায়, কাঁদায়। স্মৃতির পাতায় সেই ঘটনাগুলো মানুষকে আবেগতাড়িত করে। বিশ্বকাপের পরিসংখ্যান ঘাঁটার আনন্দও তাই কম নয়। মজার মজার তথ্যের ভিড়ে অবাক করে দেওয়া পরিসংখ্যানও কম নয়। এমন কিছু ইতিহাস আবারও চোখে তুলে ধরার প্রয়াস—

 

হিরো থেকে জিরো

গত দুটি বিশ্বকাপেই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন দেশ গ্রুপ পর্বেই ছিটকে গেছে। ২০১০ সালের বিশ্বকাপে ছিটকে যায় তার আগের বারের চ্যাম্পিয়ন ইতালি, আর সেবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেনও চার বছর পর ২০১৪-র বিশ্বকাপে এসে গ্রুপ পর্ব পেরুতে পারেনি।

১৯৯৮ সালে বিশ্বকাপ জয়ী জিনেদিন জিদানের ফ্রান্সও পরের বার অর্থাৎ ২০০২ সালে গ্রুপ পর্বে ছিটকে গিয়েছিল। তিনটি খেলায় একটিও গোল করতে পারেনি তারা, আর খেয়েছিল তিনটি গোল।

বিশ্বকাপের গ্রুপ তালিকা দেখে ফুটবল পণ্ডিতরা একটা-দুটো গ্রুপকে নাম দেন ‘গ্রুপ অব ডেথ’ বলে। কিন্তু আসলে মাঠে নামার পর দেখা যায় যে কোনো গ্রুপই যে কোনো দলের জন্য গ্রুপ অব ডেথ হয়ে উঠতে পারে। এটাই বিশ্বকাপের বাস্তবতা।

 

প্রথম বিশ্বকাপের কথা

প্রথম বিশ্বকাপ হয়েছিল দক্ষিণ আমেরিকার উরুগুয়ের রাজধানী মন্টেভিডিওতে। সেবার কোনো কোয়ালিফাইং পর্ব ছিল না, অনেক ইউরোপিয়ান দেশকে সরাসরি খেলতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল ফিফা। কিন্তু জাহাজে করে আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে মন্টেভিডিও যেতে সে যুগে সময় লাগত দুই সপ্তাহ। তাই ফুটবল বিশ্বকাপ খেলতে এতদূর যেতে রাজিই হয়নি অনেক ইউরোপিয়ান দেশ। শেষ পর্যন্ত মাত্র ৪টি ইউরোপীয় দেশ গিয়েছিল। তারা হলো— বেলজিয়াম, রোমানিয়া, যুগোস্লাভিয়া আর ফ্রান্স। ব্যবস্থা হয়েছিল, একই জাহাজে চেপে একাধিক ইউরোপিয়ান দেশের খেলোয়াড়রা মন্টেভিডিও যাবেন। রোমানিয়ার দলটি ‘এসএস কন্তে ভার্দে’ নামের জাহাজে উঠেছিল ইতালির জেনোয়া বন্দর থেকে। ১৯৩০ সালের ২১ জুন ফ্রান্সের ফুটবল দল জাহাজে উঠল ভিয়েফ্রাঁসে-সু-মে বন্দর থেকে। শুধু তাই নয়, সে জাহাজে আরও উঠলেন, ফিফার প্রেসিডেন্ট জুল রিমে স্বয়ং, নেওয়া হলো প্রথম বিশ্বকাপ ট্রফিটি এবং তিনজন রেফারিকে। পথে বার্সেলোনা থেকে সেই জাহাজে উঠল বেলজিয়াম দল। পথে আটলান্টিক পাড়ি দেওয়ার পর রিও ডি জেনেইরো থেকে ব্রাজিল দলটিও উঠল একই জাহাজে। চোদ্দ দিনের সাগর ভ্রমণ শেষে ৪ জুলাই এরা সবাই মন্টেভিডিও পৌঁছালেন। যুগোস্লাভিয়া দল মন্টেভিডিওতে গেল ফ্লোরিডা নামে আরেকটি জাহাজে করে তাদের জাহাজ ছেড়েছিল মার্সেই বন্দরে থেকে। এর সঙ্গে তুলনা করুন এবারের বিশ্বকাপের মস্কো থেকে সাড়ে আট হাজার মাইল দূরের অস্ট্রেলিয়া বা আর্জেন্টিনা থেকে বিশ্বকাপ দলের বিমানে করে রাশিয়া পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র ১৮-১৯ ঘণ্টা।

 

 

বিশ্বকাপে খেললে চাকরি যাবে না

প্রথম বিশ্বকাপে রোমানিয়া দলটি নির্বাচন করেছিলেন সেদেশের রাজা দ্বিতীয় ক্যারল। তা ছাড়া, যেহেতু বিশ্বকাপে যেতে-আসতেই লাগবে প্রায় ৩০ দিন আর তারপর ১৭ দিন ধরে টুর্নামেন্ট— তাই এত দীর্ঘ সময় দেশের বাইরে থাকলে যাতে জাতীয় দলের ফুটবলারদের চাকরি চলে না যায়, সে জন্য নিয়োগদাতাদের সঙ্গে সমঝোতাও করেছিলেন তিনি। দীর্ঘ ভ্রমণের সময় জাহাজেই কিছু শরীরচর্চা এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেদের ফিট রেখেছিলেন খেলোয়াড়রা।

প্রথম বিশ্বকাপে যোগ দিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের ৯টি দেশ।

 

 

বিশ্বকাপ মানেই শত শত কোটি টাকার খেলা

বিশ্বকাপ ফুটবল হচ্ছে পৃথিবীর সবচাইতে লাভজনক ক্রীড়ানুষ্ঠান। জনপ্রিয়তা এবং সারা দুনিয়াব্যাপী টিভি দর্শকের সংখ্যার বিচারে বাণিজ্যিক দিক থেকে বিশ্বকাপ ফুটবল অপ্রতিদ্বন্দ্বী। গত ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে ফিফার আয় হয়েছিল ৪৮০ কোটি ডলার, এর মধ্যে ২১৪টি দেশে টিভিতে খেলা দেখানোর স্বত্ব থেকেই আয় হয় ২৪০ কোটি ডলার। স্পন্সরশিপ থেকে আসে ১৬০ কোটি ডলার। গত বিশ্বকাপে সব খরচের পর ফিফা নিট মুনাফা করে ২৬০ কোটি ডলার। এ বছর বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দেশ সব মিলিয়ে পাবে কমপক্ষে ৯৫ লাখ ডলার করে। চ্যাম্পিয়ন দেশ প্রাইজ-মানি পাবে ৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার।

 

 

ক্লোসার পায়ে ১৬ গোল

এই তালিকার দিকে তাকালে আপনি দেখবেন পেলে-ম্যারাডোনার মতো অনেক বহুল আলোচিত তারকার নাম আসছে বেশ পেছনের দিকে। বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে সবচেয়ে বেশি গোল করেছেন জার্মানির মিরোস্লাভ ক্লোসা। মোট ১৬টি। দ্বিতীয় স্থানে আছেন ২০০২ সালের সেই ন্যাড়ামাথা ব্রাজিলিয়ান রোনাল্ডো। যার পুরো নাম রোনাল্ডো লুই নাজারিও দে লিমা। তিনি বিশ্বকাপে গোল করেছেন মোট ১৫টি। তৃতীয় স্থানে পশ্চিম জার্মানির গের্ড মুলার (১৪টি) আর চতুর্থ স্থানে ফ্রান্সের জুস্ত ফঁতেইন (১৩টি)। পঞ্চম স্থানে আছেন ব্রাজিলের পেলে (১২টি)। আর্জেন্টিনার দিয়েগো ম্যারাডোনার বিশ্বকাপ গোল ৮টি। আর এবারে খেলছেন এমন খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপ গোলও করেছেন একজন জার্মান টমাস মুলার মোট ১০টি।

 

চুরি হয় জুল রিমে ট্রফি

প্রথম বিশ্বকাপের ট্রফিটির নাম ছিল জুল রিমে কাপ। ফিফার সে সময়কার প্রেসিডেন্টের নামে। সেটি ছিল ১০ সেন্টিমিটার উঁচু সোনার তৈরি পাখা-ছড়ানো পরীর মূর্তি।

ট্রফিটি প্রথমবার চুরি হয় ইংল্যান্ডে ১৯৬৬ সালের মার্চ মাসে। লন্ডনে এক প্রদর্শনী থেকে এডওয়ার্ড ব্লেচলি নামে এক সাবেক সৈনিক এটি চুরি করে। পুলিশ তাকে ধরতে পারলেও ট্রফিটি পায়নি। পরে দক্ষিণ লন্ডনের নরউড এলাকার একটি পার্কে হেঁটে বেড়ানোর সময় ডেভ করবেট নামে এক ব্যক্তির কুকুর ‘পিকলস’ সেই ট্রফি খুঁজে পায় ২৭ মার্চ। তিনবার বিশ্বকাপ জেতার পর ১৯৭০ সালে ব্রাজিলকে চিরতরে দিয়ে দেওয়া হয় জুল রিমে ট্রফি কিন্তু ১৯৮৩ সালে তা হারিয়ে যায়। আর কখনোই তা পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হয় চোরেরা কাপটি গলিয়ে সোনা হিসেবে বিক্রি করে দিয়েছে। তবে এর ভিত্তিটি সংরক্ষিত আছে জুরিখের ফুটবল মিউজিয়ামে।

 

ইউরোজয়ীদের বিশ্বকাপ ভাবনা

 

 মেক্সিকো হচ্ছে এমন একটি দেশ যারা একবারও শিরোপা না জিতে সবচেয়ে বেশিবার বিশ্বকাপ খেলেছে— মোট ১৬ বার।

 

ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর পর্তুগাল যদি এবার বিশ্বকাপ জেতে তাহলে তারা হবে চতুর্থ দেশ যারা ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতার পরই বিশ্বকাপ জিতেছে। আগে এ কৃতিত্ব দেখিয়েছে পশ্চিম জার্মানি (এখন শুধুই জার্মানি), ফ্রান্স আর স্পেন।

 

 

 

 

 

জার্মানির সামনে ইতিহাস

এবার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন জার্মানি। তারা যদি এবার বিশ্বকাপ জেতে তাহলে তারা হবে গত ৭৬ বছরের মধ্যে পর পর দুটি বিশ্বকাপ জেতা প্রথম দেশ।

এর আগে একমাত্র ব্রাজিল এটা করতে পেরেছিল । তারা পর পর ১৯৫৮ আর ১৯৬২ সালের বিশ্বকাপ জিতেছিল।

 

 

 

 

সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড়

মেক্সিকোর ২৮ জনের দলে আছেন ৩৯ বছর বয়স্ক রাফায়েল মার্কুয়েজ। তিনি যদি মাঠে নামেন তাহলে তিনি হবেন পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলা তৃতীয়  খেলোয়াড়। এর আগে পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলেছেন মাত্র দুইজন। একজন জার্মানির লোথার ম্যাথাউস, আর দ্বিতীয়জন মেক্সিকোরই আন্তোনিও কারবাহাল। মিসরের গোলকিপার এসাম এল-হাদারি যেদিন মাঠে নামবেন সেদিন তার বয়স হবে ৪৫। তাহলে তিনিই হবেন বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড়। এর আগের রেকর্ড ছিল কলম্বিয়ার ফারিড মনড্রাগনের। তিনি ব্রাজিল বিশ্বকাপে খেলেছিলেন ৪৩ বছর তিন দিন বয়েসে।

 

 

রাশিয়ায় ভেন্যুগুলো

রাশিয়া একটি বিশাল দেশ। এতই বড় যে, রাজধানী মস্কো থেকে পূর্ব প্রান্তের ভ্লাডিভস্টক পর্যন্ত ট্রেনে করে যেতে আপনার সময় লাগবে প্রায় সাত দিন। এত বড় দেশে বিশ্বকাপ আয়োজন করতে গিয়ে তাই খেলাগুলো রাখা হয়েছে মূলত রাশিয়ার ইউরোপের-নিকটবর্তী অংশে, যাতে এক শহর থেকে আরেক শহরে যেতে অপেক্ষাকৃত কম সময় লাগে। খেলাগুলো হবে মস্কো, সেন্ট পিটার্সবুর্গ, কালিনিনগ্রাদ, ভলগোগ্রাদ, সোচি, রোস্টভ-অন-ডন, ইয়েকাতেরিনবার্গ, কাজান, সামারা, সারানস্ক, নিঝনি-নভোগরদ— এই শহরগুলোতে।

 

 

 

বিদেশি ম্যানেজার দিয়ে বিশ্বকাপ জয়!

গত ২০টি বিশ্বকাপে যে দলই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তাদের ম্যানেজারও ছিলেন সেই দেশেরই। জাতীয় দলের ম্যানেজার বিদেশি হলে কি তাহলে বিশ্বকাপ জেতা অসম্ভব? দেখা যাক, এবার তা কেউ ভুল প্রমাণ করতে পারে কিনা। এ পর্যন্ত ২০টি বিশ্বকাপের সবগুলোই জিতেছে কোনো না কোনো ইউরোপের দেশ (১১ বার) বা দক্ষিণ আমেরিকান দেশ (৯ বার)। ব্রাজিল হচ্ছে একমাত্র দেশ যারা বিশ্বকাপের প্রতিটি চূড়ান্ত পর্বে খেলেছে। বিশ্বকাপের স্বাগতিক দেশ হয়েও কোনো দল দ্বিতীয় পর্বে উঠতে পারেনি— এমন হয়েছে মাত্র একবার, ২০১০-এর বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রায় ৩০ শতাংশ ক্ষেত্রে স্বাগতিক দেশই বিশ্বকাপ জিতেছে।

 

 

ইউরোর সময় যারা গোলমাল করেছিল তাদের কাউকে আসতে দেওয়া হবে না

ফ্রান্সে ১৯৯৮-এর বিশ্বকাপে ইংলিশ ফুটবল গুণ্ডাদের সহিংসতার জন্য পরের বার জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বকাপে ১ হাজার ইংলিশ ভক্ত নিষিদ্ধ হয়েছিলেন

 

রাশিয়ায় ২০১৬ সালে যখন ইউরো টুর্নামেন্ট হয়েছিল তখন ফুটবল সমর্থকদের মধ্যে বেশ গুরুতর সংঘর্ষ-দাঙ্গা হয়েছিল।

ফ্রান্সে ১৯৯৮-এর বিশ্বকাপে ফুটবল গুণ্ডাদের সহিংসতার ঘটনা সুবিদিত। মার্সেই শহরে ৭ জুন তিউনিসিয়া-ইংল্যান্ড খেলাকে কেন্দ্র করে তিনদিন ধরে দুইপক্ষের গুণ্ডাদের সংঘর্ষে ৬০ জনের বেশি আহত হয়। দুইজন গলায় ও পেটে গুরুতরভাবে ছুরিকাহত হয়। গ্রেফতার হয় ৫০ জন। এ জন্য পরের বার ১ হাজার ইংলিশ ভক্তের জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বকাপে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। মজার ব্যাপার হলো, ঠিক এই দুটি দেশই আবার মুখোমুখি হচ্ছে ২০ বছর পর এবারের বিশ্বকাপে। ম্যাচটি হবে ভলগোগ্রাদে ১৮ জুন। কিন্তু এবার বিশ্বকাপের সময় যেন তা না হয় সেজন্য রাশিয়া আশ্বাস দিয়েছে। চিহ্নিত ফুটবল-গুণ্ডাদের কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে এবং ইউরোর সময় যারা গোলমাল করেছিল তাদের কাউকে আসতে দেওয়া হবে না — বলছেন কর্মকর্তারা। বিশ্বকাপের ফাইনাল হবে মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে, ১৫ জুলাই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউজ
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউজ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন