শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেন খানের জানাজা থেকে ফিরে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেন খানের জানাজা থেকে ফিরে

আজ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার বিজয়া দশমী। আমি বিজয়ার শারদীয় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। তাদের জীবন মঙ্গলময়, নিরাপদ হোক।

লতিফ ভাই একবার কলম না তুলে ৩০ পৃষ্ঠা লেখেন। আমি ৩০ বার দেখে ১০ পৃষ্ঠাও পাঠকের সামনে দিতে পারি না। লেখাটায় শেষবারের মতো চোখ বুলাচ্ছিলাম। খবর পেলাম মোয়াজ্জেম হোসেন খান আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মুক্তিযোদ্ধা অনেকেই কিন্তু ঘাটাইলের মোয়াজ্জেম হোসেন খানের মতো মুক্তিযোদ্ধা তেমন বেশি ছিল না। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ৮-১০ বার নদীপথে ভারতে গেছেন। ফিরেছেন অস্ত্র নিয়ে, যোদ্ধা নিয়ে। সর্বশেষ স্বাধীনতা নিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা ভারতে যেত তাদের বলা হতো ওপার গেছেন। ওপার থেকে মোয়াজ্জেম হোসেন বার বার এপার আসতেন। কিন্তু এবার যেখানে গেলেন সেখান থেকে আর কেউ আসে না। মোয়াজ্জেম হোসেন খানকে নিয়ে আগামী পর্বে লিখব। না লিখলে অকৃতজ্ঞতা হবে। আল্লাহ তার ভুলত্রুটি ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করুন।

কয়েক বছর আগে এক হরতালে পুরান ঢাকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে বিশ্বজিৎ দাসকে কুপিয়ে হত্যার দিন থেকে আমার মনে হচ্ছিল শুধু হত্যাকারীরাই কি অপরাধী? একজন মানুুষকে প্রকাশ্য দিবালোকে যখন কুপিয়ে হত্যা করা হচ্ছিল তখন যারা নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে, বর্বরতা ঠেকাতে এগিয়ে যায়নি; তারাও কি অপরাধী নয়? তাই বলেছিলাম, যারা খুন করেছে তারা তো অপরাধী, কিন্তু যে পুলিশ ডিউটিতে ছিল, যে ম্যাজিস্ট্রেট শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে ছিল তারা অপরাধী নয়? একটা বা দুইটা ফাঁকা গুলি করলে বিশ্বজিৎ প্রাণে বেঁচে যেত। মুক্তিযুদ্ধের সময় সখীপুর স্কুলমাঠে দাইমার সামছুকে যেমন ফাঁকা গুলি করে মুক্তিবাহিনীতে নিয়েছিলাম। বিশ্বজিৎকে কোপাতে থাকা দুষ্কৃতকারীদের আশপাশের কার্নিশে একটা-দুটা গুলি ছুড়লে কেউ মরত না। বিশ্বজিৎ বাঁচত। আল্লাহ পবিত্র কোরআনে সূরা মায়েদার ৩২ আয়াতে বলেছেন, ‘হত্যা এবং সমাজে কোনো ফেসাদ সৃষ্টি ছাড়া কেউ যদি কাউকে হত্যা করে সে যেন সারা মানব জাহানকে হত্যা করল। আবার একজনের জীবন যদি কেউ রক্ষা করে তাহলে সারা মানব জাহানকে সে রক্ষা করল।’ এ সুযোগটা সেদিন কর্তব্যরতরা নেয়নি। আশপাশে যারা ছিল তারা নেয়নি। ১০ জন মানুষ যদি ‘এই কী কর কী কর’ বলে চিৎকার করে এগিয়ে যেত তাহলে হত্যাকারীদের চাপাতি থেমে যেত। বিশ্বজিৎ দাস প্রাণে বাঁচত। ইদানীং কোনো হত্যাকারীর বিচার হয় না, প্রায় সব হত্যাকে রাজনৈতিক রং দেওয়ায় সমাজ লাগামহীন, বিশৃঙ্খল হয়ে পড়েছে। সিলেটের শিশু রাজনকে অত্যাচার করে হত্যা করা হয়েছে। কয়েকজন নির্দয় পশু মোবাইলে ভিডিও করেছে। কিন্তু তাকে রক্ষা করার চেষ্টা করেনি। খুলনায় গ্যারেজে কাজের ছেলের পায়ুপথে কমপ্রেসারের বায়ু দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এসব লাগামহীন হত্যার শেষ কোথায়?

কত দেব-দেবী, যোগী-ঋষি, অবতারের দেশ ভারত। কদিন আগে দিল্লির রাজপথে এক মেয়েকে কোপাচ্ছে, আশপাশ দিয়ে লোক যাচ্ছে। তার আর্তচিৎকারে কেউ সাড়া দিচ্ছে না। ঠিক একই রকম ঘটনা খাদিজাকে নিয়ে। পরীক্ষা দিয়ে সবে বেরিয়েছে। এক ছাত্রলীগ নেতা কীভাবে প্রকাশ্যে তাকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করেছে। কেউ কেউ ভিডিও করেছে কিন্তু তাকে বাঁচাতে চেষ্টা করেনি। মনে হয় কাউকে প্রাণ বাঁচানোর চেয়ে ভিডিও করাই বেশি দরকার। এ কি মানবতা? শেষ পর্যন্ত আমার প্রিয় ভগ্নি জননেত্রী শেখ হাসিনা সংসদে বলেছেন, শুধু দুষ্কৃতকারী আক্রমণকারীর বিচার হবে না, যারা আকার বিকার না করে প্রতিবাদ না করে ছবি তুলেছে প্রতিরোধ করেনি; তাদেরও বিচার হবে। তিনি বলেছেন, ১০ জন ধাওয়া দিলে ওভাবে কোপাতে পারত? একটা ইট ছুড়লে আক্রমণকারী কোথায় ছুটে পালাত। আমি প্রধানমন্ত্রীকে ভালো করে জানি না কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন একজন সোনার মানুষ। তার মধ্যে মায়া-মমতা, আতিথেয়তা যখন জাগে তখন তিনি আর প্রধানমন্ত্রী থাকেন না, তখন তিনি হয়ে যান মানবতাবাদী। তার আশপাশের অনেক দানবের জ্বালায় কখনো কখনো মানব থাকেন না। সেদিন সংসদে তার মানবীয় ভাষণ বাস্তবায়ন হলে দেশের অর্ধেক হানাহানি আপনাআপনি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে তার দলের যেসব নেতানেত্রী মুমূর্ষু খাদিজাকে দেখতে গিয়ে সেলফি তোলেন তাদের মতো অপদার্থ-অসভ্য থাকলে সর্বনাশ। আমি এখনো হাঁটাচলা করা একজন সুস্থ মানুষ কোনোখানে দাঁড়ালে সবার আগে ছুটে আসে সেলফি তুলতে। সেলফি আমি পছন্দ করি না, ঘৃণা করি। এই প্রযুক্তি যে আবিষ্কার করেছে সে সভ্য বিশ্বে একদিন না একদিন অসভ্যের খেতাব পাবে। নিশ্চয়ই প্রয়োজনে ছবি তোলা হবে, তবে সেলফি কেন? যার ছবি তোলার কেউ নেই সেই অসহায় নিজের ছবি নিজে তোলে। কিন্তু দায়িত্বশীল নেতানেত্রী হয়েও এমন মুমূর্ষু রোগীর পাশে সেলফি তোলা মানে তাদের কোনো বোধশক্তি, মনুষ্যত্ব নেই।

 

 

৬ তারিখ বারান্দায় বসে পেপার পড়ছিলাম। বারান্দায় বসলেই মায়ের সান্নিধ্য পাই। বারান্দা ঘেঁষে তার হাতে বোনা দুটি নারিকেল গাছের পাতা যখন ঝিরঝির মিরমির করে দোলে তখন মনে হয় মা যেন আমার গায় হাত বোলাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে ১৬ বছর নির্বাসনে কাটিয়ে দেশে ফিরে বারান্দায় বসলে প্রতিদিন আমার একই অনুভূতি হয় যা মা থাকতেও হতো এখনো হয়। সেদিনও তেমনটা হয়েছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন প্রতিদিন আমার সঙ্গে পত্রিকা পড়ে। সেদিনও পত্রিকা খুলেই খাদিজার ওপর নির্মম আঘাতের ছবি দেখে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে। আমার প্রিয় বোন জননেত্রী শেখ হাসিনা সংসদে যা বলেছেন, ঠিক একইভাবে প্রিয় পত্নী বলে উঠেছিল, ‘এগুলো মানুষ! একটা মানুষকে মারছে প্রতিবাদ না করে বাধা না দিয়ে কী আরামে ছবি তুলছে? আক্রমণকারীর আগে নির্বিকার দাঁড়িয়ে থাকা ছবি তোলাদের বিচার হওয়া উচিত।’ কোনো স্ত্রী যদি স্বামীর অনুভূতিকে সমর্থন করে তাহলে তার চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কিছু হয় না। শুধু স্ত্রী নয়, ক্ষমতাবান প্রিয় বোনও একই অনুভূতি ব্যক্ত করেছেন। অনেক দিন এতটা মনের জোর পাইনি। আমার প্রিয় বোন এবং স্ত্রীর সেদিনের অনুভূতি আমাকে দারুণ উজ্জীবিত ও শক্তিশালী করেছে।

একসময় নাসরীন আমার যোগ্য ছিল না। তারও আগে আমি তার যোগ্য ছিলাম না। বিয়ের পর নাসরীনকে নিয়ে আমার অন্তর্জ্বালার শেষ ছিল না। ভীষণ হতাশ এবং ক্ষুব্ধ ছিলাম। ছোটবেলা থেকেই মদ, গাঁজা, ভাং, বিড়ি, সিগারেট খাওয়ার দোষ ছিল না। মেয়েদের আগে-পাছে ঘোরার আগ্রহ ছিল না। যৌবনে আমার ভালোবাসা ছিল বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ, মা-মাটি-মানুষ। দীপ যখন এলো নাসরীন ওকে ভালোভাবে কোলেপিঠে নিত না। খাওয়া-দাওয়া, গোসলে ছিল অবহেলা। কুঁড়ির ক্ষেত্রেও তাই। সন্তান কোনো মার কাপড়ের ভাঁজ ভাঙলে মায়ের সঙ্গে জড়াজড়ি করলে বিরক্ত হয় অমন মা আমি কখনো দেখিনি। কেন যেন নাসরীন তেমনটাই ছিল। অথচ আমার মা ছিলেন বিপরীত। আমাদের জন্য কত কষ্ট কত নির্যাতন সহ্য করেছেন। সন্তানের জন্য কাপড়-চোপড়-শাড়ি, কি হাত পা কেটে গেলে বা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলেও উহ্-আহ্ করতেন না। আমরা সেভাবেই বড় হয়েছি। তাই নিজের পেটের সন্তানদের তাচ্ছিল্যে আমার দম বেরিয়ে যেতে চাইত। আমার বুকের জ্বালা নাসরীন বুঝত না। এজন্য দু-চার বার শক্ত মন্দও যে বলিনি তা নয়। একবার মা ডেকে বলেছিলেন, ‘বজ, জানিস নাসরীন যমজ। সঙ্গের জন মারা গেছে। ওর তো কিছু দুর্বলতা থাকবেই। তুই বড় হয়েছিস তোর দায়িত্ব অনেক। নাসরীনের দুর্বলতা তুই কাটাতে না পারলে বড় কিসের?’ মায়ের কথা মনে রাখতাম তবুও কখনো কখনো পেরে উঠতাম না। কিন্তু মার মৃত্যুর দেড়-দুই বছর পর কুশিমণি যখন এলো আমি শুধু মার প্রতিবিম্বই পাইনি, আমার স্ত্রীও পরিপূর্ণ মা হয়েছে। জীবনে কখনো তেমন কামুক ছিলাম না। তাই স্ত্রীকে মানুষের মর্যাদা দিতে চেষ্টা করেছি। আমার কুশিমণি এলে সে যেমন সন্তানের মা হয়েছে তেমনই আমার অন্তরে মায়ের মর্যাদায় আসীন হয়েছে। আজ মা আর তার মধ্যে তেমন পার্থক্য খুঁজে পাই না।

হিন্দু সম্প্রদায়ের এক মহামানব রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব যখন অনেকটাই অবতারের রূপে উঠে এসেছিলেন তখন তার স্ত্রী সারদা দক্ষিণেশ্বরে আসেন। তাকে রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব মা-রূপে পূজা করেছিলেন এবং এখনো তাকে মা সারদা হিসেবেই আখ্যায়িত করা হয়। মানুষরূপী অমন অবতার হিন্দুশাস্ত্রে দ্বিতীয় কেউ নেই। আমার স্ত্রীও ইদানীং আমার কাছে প্রায় তেমন একটি আসনে আসীন হয়েছেন।

৭ অক্টোবর শত নাগরিকের রামপালে তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিলের দাবির এক সভায় গিয়েছিলাম। সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী প্রধান অতিথি এবং প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ এমাজউদ্দীন আহমদ সভাপতি ছিলেন। সভাটিতে যাওয়ার জন্য প্রথম আবদুল হাই শিকদার অনুরোধ করেছিলেন। আবদুল হাই শিকদারকে ছোট ভাইয়ের মতোই ভালোবাসি। দু-এক জায়গায় দেখেছি আওয়ামী লীগ এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতি তার মারাত্মক বিদ্বেষ। হুজুর মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে আমার বাড়িতে কয়েকবার খেয়েছেন। কিছু সময় ওঠাবসা করে বুদ্ধিমান মানুষ বুঝেছেন আওয়ামী লীগ আর বঙ্গবন্ধু এক নন। বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে অযৌক্তিক কথা বললে আমার ছায়া মাড়াতে পারবেন না। তাই তিনি অনেক সংযত হয়েছেন এবং বুঝতেও চেষ্টা করছেন কতটা কী করা উচিত। শুধু হাই শিকদারের আহ্বানে যেতাম কিনা বলতে পারব না। যাকে পিতার মতো সম্মান করি সেই অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদের ফোনের পর আর না গিয়ে উপায় ছিল না। আমিও একসময় নেতাজি সুভাষ বোসের ভক্ত-অনুরক্ত ছিলাম বলে মহাত্মাজিকে পছন্দ করতাম না, অনেকটা পণ্ডিতজিকেও না। বল্লভ ভাই প্যাটেলকে তো একদম না। কিন্তু তাদের সম্পর্কে দিনের পর দিন মাসের পর মাস বছরের পর বছর এমনকি কয়েক যুগ লেখাপড়া করে বুঝতে পেরেছি তারা তাদের দিক থেকে সবাই সঠিক এবং তাদের একজনকে অপমান করে আরেকজনকে সম্মান নয়, সবাইকে যথাযথ সম্মান করা উচিত।

সভা শুরুর আগে এমাজউদ্দীন স্যারের পাশে দর্শক সারিতে বসে ছিলাম। সরাসরি পেছনে একজন ফোন ধরেই বললেন, ‘আমি জাতীয়তাবাদী— শেখ হাসিনা মিথ্যাবাদী’। কথাটা কানে আসতেই বুকের ভিতর চিড়িক দিয়ে উঠেছিল। বছর ১০-১২ আগে রাজমণি ঈশা খাঁর সামনে দুটি মহিলা হকার জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে অকারণ জঘন্য গালি দিয়েছিল। কী অদ্ভুত। দুই দলের প্রতিহিংসা কতদূর অসহনীয় হয়ে উঠেছে। প্রয়োজনহীন গা চুলকে ঘা করার মতো। একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী জাতির জনকের কন্যা অকারণ তাকে মিথ্যাবাদী বলার কোনো মানে হয়? সম্পর্কের কত অবনতি ঘটলে কেউ অমনটা করে। তাই বক্তৃতার মধ্যেও কিছুটা রেষ ছিল। আমার বুক জ্বলছিল। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার অনেক সমালোচনা করতে পারি। বোন হিসেবে মায়ের মতো যত্ন করেছেন সেটা ভুলি কী করে? মানুষ হিসেবে আমি তাকে মা বলেই মনে করি। আজীবন মনে করব। রাজনৈতিকভাবে দেশের সব থেকে বড় দুটি দলে সম্পর্কের এতটা অবনতি কোনোমতেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাই দুটি কথা জোর দিয়ে বলার চেষ্টা করেছি। একটি আমরা বিদ্যুৎ চাই, পরিবেশের যতটা সম্ভব দূষণ কমিয়ে। আমরা অন্ধকারে থাকতে রাজি আছি কিন্তু সুন্দরবন ধ্বংস করে আলো চাই না। আরেকটি স্বাধীনতাযুদ্ধে সাহায্য করার জন্য ভারতীয় সৈন্যের রক্তদানের জন্য আমরা ঋণী। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, আমাদের সঙ্গে এখন বড় ভাইয়ের মতো মাতাব্বরি করতে হবে। তাদের হুকুমে চলতে হবে। আমাদের বাজার হিসেবে ব্যবহার করবে। জ্ঞানের অজ্ঞতার কারণে কোনো ভারতীয় মন্ত্রী বলবেন, রাম লঙ্কা জয় করে বিভীষণকে দান করেছিলেন। আর ভারত বাংলাদেশ জয় করে আওয়ামী লীগকে দান করেছে। এ যে কী ঔদ্ধত্য, কতটা জঘন্য বোঝানো যাবে না। এতে যে ভারতের মহানুভবতা, ভারতের মহত্ত্ব ম্লান হয়ে যায় তা বোধহয় ভদ্রলোক বা ভদ্রলোকেরা মুহূর্তের জন্যও চিন্তা করেননি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়। এটা লাখ লাখ বাঙালির রক্তে অর্জিত। ’৪৮ থেকে ’৬৫ পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের বেশ কয়েকটি যুদ্ধ হয়েছে। কোনো যুদ্ধে ভারত জেতেনি। পাকিস্তান জিতেছে তাও বলা যাবে না। বরং পরাজয় হয়েছে উভয় দেশের। উভয় দেশের নাগরিকদের কষ্ট বেড়েছে। ’৬২-তে চীনের সঙ্গে ভারত পরাজিত হয়েছিল। যে কারণে ভালো মানুষ চীনের বন্ধু পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু দারুণ মানসিক আঘাতে মারা গেছেন। একমাত্র বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারত নিরঙ্কুশ জয়ের অহংকার করতে পারে। সেটা তো মুক্তিযোদ্ধাদের বাদ দিয়ে নয়। আমাদের রক্ত বাদ দিয়ে নয়। মুক্তিযুদ্ধের আগে বহির্বিশ্বে ভারতের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা কী ছিল তা কারও অজানা নয়। বাংলাদেশে ভারতের প্রথম হাইকমিশনার সুবিমল দত্ত। টাঙ্গাইল বিন্দুবাসিনী স্কুলের ছাত্র। উপ-রাষ্ট্রদূত ছিলেন জে এন দীক্ষিত। তারপর হাইকমিশনার হয়ে আসেন প্রবীণ কূটনীতিক একসময় জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি সমর সেন। তিনি নিজে আমাকে বেশ কয়েকবার বলেছেন, ‘টাইগার! বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের আগে আমাদের ফোন কেউ ধরত না, সাক্ষাৎ দিত না তারা এখন মধ্যরাতে ডেকে কথা কয়।’ তাই বলেছি ভারতের রক্তদান, মুক্তিযুদ্ধে তাদের সহায়তা আমরা মাথায় রাখি। কিন্তু আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়ে আমাদের রক্তস্নাত ভূখণ্ডে যুদ্ধ করার সুযোগ পেয়ে তারা যে সারা বিশ্বে বিজয়ীর মর্যাদা পেয়েছে, সম্মান পেয়েছে তার জন্য আমাদের কি কোনো অবদান নেই? তাই শত নাগরিকের মঞ্চে বলেছি বা বলার চেষ্টা করেছি, স্বাধীন দেশে বাস করে যারা বঙ্গবন্ধুর ন্যক্কারজনক সমালোচনা করেন তাদের মতো আমাদের স্বাধীনতার জন্য যারা বহির্বিশ্বে এত দুর্লভ মর্যাদা পেয়েছে তারা শতবর্ষ বাঙালির পা ধুয়ে পানি খেলেও ঋণ শোধ হবে কিনা জানি না। আমার কাছে এমনিতেই ভারত প্রিয়। কারণ আমার যৌবন কেটেছে সেখানে। তার পরও বাস্তব সত্য বলছি, আমরাই শুধু ভারতের কাছে ঋণী, ভারত আমাদের কাছে ঋণী নয়? তা কি হয়?

প্রিয় ভগ্নির সেদিন সংসদে সমাপনী ভাষণে উদ্বুদ্ধ হয়েই কথাগুলো বললাম। আমি যা নিয়ে ১০ বছর ধরে চিৎকার করছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেদিন সংসদে সে কথাই বলায় গর্বে বুক ভরে গেছে। তাই বলছি পরপর দুটি শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর ডাক্তাররা তাদের মৃত ঘোষণা করলেন। অথচ তারা দুজনই একজন কবরের কাছে আরেকজন মায়ের পাশে কেঁদে ওঠে। এটা যে চিকিৎসকদের কত অপমান অযোগ্যতা-অদক্ষতার প্রমাণ, সারা দুনিয়া খুঁজলে দ্বিতীয়টা পাওয়া যাবে না। যারা শিশুদের মৃত ঘোষণা করেছিলেন তাদের তিন চৌদ্দ বিয়াল্লিশবার ফাঁসি দিলেও প্রকৃত শাস্তি হবে না। প্রিয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একসময় যুবলীগ করেছি। মনসুর ভাইয়ের ছেলে তিনি। পা থেকে মাথা পর্যন্ত রাজনীতিক। এ ব্যাপারে তার এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঠিক পদক্ষেপ বা ভূমিকা প্রত্যাশা করছি।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা
অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা