শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

নারীরা কেন ভিকটিম হয়?

তৌহিদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
নারীরা কেন ভিকটিম হয়?

নির্যাতনের বিভিন্ন ঘটনা পত্রপত্রিকায় খবর হয়। এ খবর ব্যক্তির জন্য বিষাদের, সমাজ ও রাষ্ট্রের মানবিক চেহারা ম্লান করে দেয়। নির্যাতনের মধ্য দিয়ে একজন ব্যক্তি, তার পরিবার, আত্মীয়স্বজন গভীর ক্ষত অনুভব করে, দৈনন্দিন জীবনের রুটিনে আসে পরিবর্তন। সমাজ অনেক সময় বাঁকা চোখে তাকায়। কেউ এগিয়ে আসে, আবার যারা এগিয়ে ছিল তারা পিছিয়ে যায়। আর এই নির্যাতন যদি নারী নির্যাতন হয়, তবে পুরুষশাসিত সমাজে এটি শৌর্যবীর্যময় কাজ! বাংলাদেশে নারীরা কখনো নির্যাতিত হয়েছে পরনির্ভরশীল মানসিকতা ও আচরণের কারণে, কখনো নির্যাতনের সংস্কৃতি চলমান থাকার কারণে। একজন ব্যক্তি যখন নির্যাতিত হয়, কোনো কোনো নির্যাতনের ক্ষত সারাতে বাকি জীবনটা লেগে যেতে পারে। বিশ্বায়নের ভরা মৌসুমে মানবিকতা, সমদৃষ্টি প্রদর্শন প্রভৃতি প্রত্যয়ের উচ্চারণ যতটা আরাম দেয়, বাস্তব বিচার যে কষ্টের পরিমাণ কোনো অংশে কম নয়। সময়ের প্রেক্ষাপটে মানুষের অনুভূতি, অধিকার, নিরাপত্তার বিষয়গুলো যত বেশি আলোচিত ও পুনঃ সংজ্ঞায়িত হয়েছে, মানুষের জীবনবোধ ততই নরম হয়েছে, তবে এই নরম ও সহজ-সরল বোধের মধ্যে জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে ব্যক্তির বিপর্যস্ততা বেড়েছে। সমাজ ও রাষ্ট্রের গ-ির মধ্যে নারীর অবস্থা এখনো প্রায় উন্নত বলা চলে। বাংলাদেশে নারীরা ব্যক্তিকেন্দ্রিক প্রতিবন্ধকতা কিংবা সমাজ-রাষ্ট্রের জেন্ডারভেদে সমদায়িত্বশীল মনোভাবের প্রেক্ষাপটে নারীরা বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হচ্ছে। অধিকার হারাচ্ছে, এমনকি আত্মহত্যা বা মৃত্যুর দিকে নিজেদের এগিয়ে দিচ্ছে। এই মৃত্যু আপনজন, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ব্যক্তির নীরব বিপ্ল­ব বা বিদ্রোহ। বাংলাদেশে নারীরা সমাজের দৃষ্টি কিংবা ধর্মীয় অনুশাসন যেভাবে হোক নিজেদের বিষয়গুলো নিয়ে জোরালো প্রতিবাদ বা নিজের অবস্থানের পাকাপোক্ত জানান দিতে পারছে না। এই না পারার কারণে তারা বিভিন্নভাবে ভিকটিম হচ্ছে। কারণ সমাজজীবনে তাদের অবস্থান ও পরিচিতি শক্ত না হওয়ায় তাদের ওপর অনেক কিছু চাপিয়ে দেওয়া হয়। আমাদের দেশে একজন নারী নির্যাতনের শিকার হলে কী উপায়ে সেবা পাবে তার প্রচার এখনো সবার কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়নি। আবার নারীরা নিজেদের, পরিবার, আত্মীয়স্বজনের কথা ভেবে নির্যাতনের কথা চেপে যায়। এই চেপে যাওয়ার মানসিকতা নির্যাতনের ধরনও মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। বর্তমান সময়ে সরকারের বেশ কয়েকটি ইউনিট ভিকটিম নারীদের সেবা দেয়। বিভাগীয় শহরে পুলিশের তত্ত্বাবধানে এই সেবাগুলো পরিচালিত হচ্ছে। আবার প্রায় প্রতিটি থানায় নারী ও শিশু ডেস্ক থাকার নিয়ম সরকার কর্তৃক নির্ধারিত। তবে প্রশ্ন হতে পারে, কাজ বা সেবা কতটা হচ্ছে? বর্তমান সরকার একটি নম্বর চালু করেছে, যে নম্বরে ফোন করে যে কোনো ধরনের নির্যাতন, অপরাধ, সন্ত্রাস, সামাজিক ব্যাধি সম্পর্কে জানালে সেবা পাওয়া সহজ হয়।

বাংলাদেশের নারীদের নির্যাতিত হওয়ার কারণ মূলত দুটি প্রথমত, নারীরা পরিবারের সদস্যদের দ্বারা বেশি নির্যাতিত হয়। অর্থাৎ যাদের প্রতি বিশ্বাসের মাত্রা বেশি, যাদের ওপর নির্ভর করা যায় তারাই নির্যাতনের যাত্রা করে। মানুষ স্বার্থের বাইরে কিছুই করতে পারেনি। সে আপনজন বা পরজন হোক। আমাদের দেশে বর্তমানে পরিবারে সম্পর্কের কাঠামো এমন দাঁড়িয়েছে, যেখানে সমষ্টিগত ভাবনার চেয়ে ব্যক্তিগত ভাবনাই অনেক ক্ষেত্রে প্রাধান্য পায়। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সরলভাবে আপন করে নেওয়ার মানসিকতা এখন যোজন যোজন দূর। একজন মানুষ যখন নিজেকে একা ভাবে বা ভাবতে শুরু করে তখনই সে বিভিন্ন ধরনের বিশৃঙ্খলায় জড়িয়ে পড়ে; যা পক্ষান্তরে সে নিজেও চায় না। কিন্তু পরিস্থিতির শিকার। এ পরিস্থিতি নারীদের বেশি ভিকটিম করছে এবং ঠেলে দিচ্ছে এমন এক পরিবেশের দিকে, যেখানে নির্যাতিত নারী বা ব্যক্তি মনে করে এই সমাজে পরস্পর বন্ধন শুধুই স্বার্থপরতার খেলা।

দ্বিতীয়ত, নির্যাতিত নারী নির্যাতনের ঘটনা সমাজে তার অবস্থান, পরিবারের ইমেজসহ বিভিন্ন কারণে এড়িয়ে যায়। এ ধরনের মনোভাব নির্যাতনের পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। নির্যাতন প্রতিরোধের বড় হুমকি হলো যদি তা এড়িয়ে যাওয়া হয়। নারীদের বুঝতে হবে নিজেদের অধিকার সংগ্রাম করেই আনতে হবে। কেউ এসে দিয়ে যাবে না। চিৎকারে, চিৎকারে সমাজ ও রাষ্ট্রের ঘুম ভাঙবেই। আমাদের দেশের মেয়ের বাবারা মেয়ের বিয়ে নিয়ে যতটা চিন্তা করেন, মেয়েকে সাবলম্বী করে তুলতে ততটা চিন্তিত নয়। দেখেছি বহু উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিও মনে করেন, মেয়ে একদিন চলে যাবে। অভিভাবকদের মনে রাখতে হবে, সময়ের সঙ্গে জীবনের স্তরগুলো পাল্টায়। এই পাল্টানো সময়ের সঙ্গে জীবন, রুচি, মনোভাব ও বিশ্বাস, কর্ম ও প্রতিজ্ঞার মতো বিষয়গুলো আয়ত্ত করতে শিখতে হবে। গভীর মনোভাব দিয়ে বুঝতে পারি, নারী নির্যাতন পক্ষান্তরে একটি রাষ্ট্রের বার বার হোঁচট খাওয়া। কারণ নির্যাতনের সংস্কৃতি চর্চা করে মানবিক সমাজের স্বপ্ন দেখা বড়ই দুঃসাধ্য। একটি সমাজ তখনই এগিয়ে যায় যখন দুটি বিষয় সমাজব্যবস্থার মধ্যে চর্চা হয় বিশ্বাস ও সহমর্মিতা। নারীদের নিজের সঙ্গে বোঝাপড়া খুব বেশি জরুরি। বিশ্বস্তজন, নির্ভরযোগ্য ব্যক্তির কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। তবে সেল্প কাউন্সেলিং খুব বেশি কাজ দেয়। নারীদের মনে রাখতে হবে, বাঁচার লড়াইয়ে থামলে চলবে না। এখানে লজ্জা, ইমেজ বাধা নয়। বরং এগুলো নারীর মনোভাবে থাকলে নির্যাতন মোকাবিলা করে মুক্ত ও স্বাধীন জীবনযাপন করা সম্ভব নয়। সর্বোপরি, একটি সমাজের মানবিক সৌন্দর্য নির্ভর করে সব মানুষের মানবিক ঔদার্যের ওপর। বাংলাদেশে মানবিক সমাজ সৃষ্টিতে এটাই বড় বাধা। এখানে মানবিক ঔদার্য তৈরিতে যে পরিবেশ তথা সব মানুষের প্রতি সমদৃষ্টি, সমঅধিকার, প্রীতিময় সম্পর্ক নিশ্চিতের বিষয়গুলো উপেক্ষিত।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ভিকটিমোলজি অ্যান্ড রেস্টোরেটিভ জাস্টিস প্রোগ্রাম, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা