শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

নারীরা কেন ভিকটিম হয়?

তৌহিদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
নারীরা কেন ভিকটিম হয়?

নির্যাতনের বিভিন্ন ঘটনা পত্রপত্রিকায় খবর হয়। এ খবর ব্যক্তির জন্য বিষাদের, সমাজ ও রাষ্ট্রের মানবিক চেহারা ম্লান করে দেয়। নির্যাতনের মধ্য দিয়ে একজন ব্যক্তি, তার পরিবার, আত্মীয়স্বজন গভীর ক্ষত অনুভব করে, দৈনন্দিন জীবনের রুটিনে আসে পরিবর্তন। সমাজ অনেক সময় বাঁকা চোখে তাকায়। কেউ এগিয়ে আসে, আবার যারা এগিয়ে ছিল তারা পিছিয়ে যায়। আর এই নির্যাতন যদি নারী নির্যাতন হয়, তবে পুরুষশাসিত সমাজে এটি শৌর্যবীর্যময় কাজ! বাংলাদেশে নারীরা কখনো নির্যাতিত হয়েছে পরনির্ভরশীল মানসিকতা ও আচরণের কারণে, কখনো নির্যাতনের সংস্কৃতি চলমান থাকার কারণে। একজন ব্যক্তি যখন নির্যাতিত হয়, কোনো কোনো নির্যাতনের ক্ষত সারাতে বাকি জীবনটা লেগে যেতে পারে। বিশ্বায়নের ভরা মৌসুমে মানবিকতা, সমদৃষ্টি প্রদর্শন প্রভৃতি প্রত্যয়ের উচ্চারণ যতটা আরাম দেয়, বাস্তব বিচার যে কষ্টের পরিমাণ কোনো অংশে কম নয়। সময়ের প্রেক্ষাপটে মানুষের অনুভূতি, অধিকার, নিরাপত্তার বিষয়গুলো যত বেশি আলোচিত ও পুনঃ সংজ্ঞায়িত হয়েছে, মানুষের জীবনবোধ ততই নরম হয়েছে, তবে এই নরম ও সহজ-সরল বোধের মধ্যে জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে ব্যক্তির বিপর্যস্ততা বেড়েছে। সমাজ ও রাষ্ট্রের গ-ির মধ্যে নারীর অবস্থা এখনো প্রায় উন্নত বলা চলে। বাংলাদেশে নারীরা ব্যক্তিকেন্দ্রিক প্রতিবন্ধকতা কিংবা সমাজ-রাষ্ট্রের জেন্ডারভেদে সমদায়িত্বশীল মনোভাবের প্রেক্ষাপটে নারীরা বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হচ্ছে। অধিকার হারাচ্ছে, এমনকি আত্মহত্যা বা মৃত্যুর দিকে নিজেদের এগিয়ে দিচ্ছে। এই মৃত্যু আপনজন, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ব্যক্তির নীরব বিপ্ল­ব বা বিদ্রোহ। বাংলাদেশে নারীরা সমাজের দৃষ্টি কিংবা ধর্মীয় অনুশাসন যেভাবে হোক নিজেদের বিষয়গুলো নিয়ে জোরালো প্রতিবাদ বা নিজের অবস্থানের পাকাপোক্ত জানান দিতে পারছে না। এই না পারার কারণে তারা বিভিন্নভাবে ভিকটিম হচ্ছে। কারণ সমাজজীবনে তাদের অবস্থান ও পরিচিতি শক্ত না হওয়ায় তাদের ওপর অনেক কিছু চাপিয়ে দেওয়া হয়। আমাদের দেশে একজন নারী নির্যাতনের শিকার হলে কী উপায়ে সেবা পাবে তার প্রচার এখনো সবার কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়নি। আবার নারীরা নিজেদের, পরিবার, আত্মীয়স্বজনের কথা ভেবে নির্যাতনের কথা চেপে যায়। এই চেপে যাওয়ার মানসিকতা নির্যাতনের ধরনও মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। বর্তমান সময়ে সরকারের বেশ কয়েকটি ইউনিট ভিকটিম নারীদের সেবা দেয়। বিভাগীয় শহরে পুলিশের তত্ত্বাবধানে এই সেবাগুলো পরিচালিত হচ্ছে। আবার প্রায় প্রতিটি থানায় নারী ও শিশু ডেস্ক থাকার নিয়ম সরকার কর্তৃক নির্ধারিত। তবে প্রশ্ন হতে পারে, কাজ বা সেবা কতটা হচ্ছে? বর্তমান সরকার একটি নম্বর চালু করেছে, যে নম্বরে ফোন করে যে কোনো ধরনের নির্যাতন, অপরাধ, সন্ত্রাস, সামাজিক ব্যাধি সম্পর্কে জানালে সেবা পাওয়া সহজ হয়।

বাংলাদেশের নারীদের নির্যাতিত হওয়ার কারণ মূলত দুটি প্রথমত, নারীরা পরিবারের সদস্যদের দ্বারা বেশি নির্যাতিত হয়। অর্থাৎ যাদের প্রতি বিশ্বাসের মাত্রা বেশি, যাদের ওপর নির্ভর করা যায় তারাই নির্যাতনের যাত্রা করে। মানুষ স্বার্থের বাইরে কিছুই করতে পারেনি। সে আপনজন বা পরজন হোক। আমাদের দেশে বর্তমানে পরিবারে সম্পর্কের কাঠামো এমন দাঁড়িয়েছে, যেখানে সমষ্টিগত ভাবনার চেয়ে ব্যক্তিগত ভাবনাই অনেক ক্ষেত্রে প্রাধান্য পায়। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সরলভাবে আপন করে নেওয়ার মানসিকতা এখন যোজন যোজন দূর। একজন মানুষ যখন নিজেকে একা ভাবে বা ভাবতে শুরু করে তখনই সে বিভিন্ন ধরনের বিশৃঙ্খলায় জড়িয়ে পড়ে; যা পক্ষান্তরে সে নিজেও চায় না। কিন্তু পরিস্থিতির শিকার। এ পরিস্থিতি নারীদের বেশি ভিকটিম করছে এবং ঠেলে দিচ্ছে এমন এক পরিবেশের দিকে, যেখানে নির্যাতিত নারী বা ব্যক্তি মনে করে এই সমাজে পরস্পর বন্ধন শুধুই স্বার্থপরতার খেলা।

দ্বিতীয়ত, নির্যাতিত নারী নির্যাতনের ঘটনা সমাজে তার অবস্থান, পরিবারের ইমেজসহ বিভিন্ন কারণে এড়িয়ে যায়। এ ধরনের মনোভাব নির্যাতনের পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। নির্যাতন প্রতিরোধের বড় হুমকি হলো যদি তা এড়িয়ে যাওয়া হয়। নারীদের বুঝতে হবে নিজেদের অধিকার সংগ্রাম করেই আনতে হবে। কেউ এসে দিয়ে যাবে না। চিৎকারে, চিৎকারে সমাজ ও রাষ্ট্রের ঘুম ভাঙবেই। আমাদের দেশের মেয়ের বাবারা মেয়ের বিয়ে নিয়ে যতটা চিন্তা করেন, মেয়েকে সাবলম্বী করে তুলতে ততটা চিন্তিত নয়। দেখেছি বহু উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিও মনে করেন, মেয়ে একদিন চলে যাবে। অভিভাবকদের মনে রাখতে হবে, সময়ের সঙ্গে জীবনের স্তরগুলো পাল্টায়। এই পাল্টানো সময়ের সঙ্গে জীবন, রুচি, মনোভাব ও বিশ্বাস, কর্ম ও প্রতিজ্ঞার মতো বিষয়গুলো আয়ত্ত করতে শিখতে হবে। গভীর মনোভাব দিয়ে বুঝতে পারি, নারী নির্যাতন পক্ষান্তরে একটি রাষ্ট্রের বার বার হোঁচট খাওয়া। কারণ নির্যাতনের সংস্কৃতি চর্চা করে মানবিক সমাজের স্বপ্ন দেখা বড়ই দুঃসাধ্য। একটি সমাজ তখনই এগিয়ে যায় যখন দুটি বিষয় সমাজব্যবস্থার মধ্যে চর্চা হয় বিশ্বাস ও সহমর্মিতা। নারীদের নিজের সঙ্গে বোঝাপড়া খুব বেশি জরুরি। বিশ্বস্তজন, নির্ভরযোগ্য ব্যক্তির কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। তবে সেল্প কাউন্সেলিং খুব বেশি কাজ দেয়। নারীদের মনে রাখতে হবে, বাঁচার লড়াইয়ে থামলে চলবে না। এখানে লজ্জা, ইমেজ বাধা নয়। বরং এগুলো নারীর মনোভাবে থাকলে নির্যাতন মোকাবিলা করে মুক্ত ও স্বাধীন জীবনযাপন করা সম্ভব নয়। সর্বোপরি, একটি সমাজের মানবিক সৌন্দর্য নির্ভর করে সব মানুষের মানবিক ঔদার্যের ওপর। বাংলাদেশে মানবিক সমাজ সৃষ্টিতে এটাই বড় বাধা। এখানে মানবিক ঔদার্য তৈরিতে যে পরিবেশ তথা সব মানুষের প্রতি সমদৃষ্টি, সমঅধিকার, প্রীতিময় সম্পর্ক নিশ্চিতের বিষয়গুলো উপেক্ষিত।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ভিকটিমোলজি অ্যান্ড রেস্টোরেটিভ জাস্টিস প্রোগ্রাম, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল
ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল
অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক
পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’
‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই
জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা
গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের আঘাত
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প
বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত
ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম
রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি
শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে