শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

এখন চলছে দাবি-দাওয়ার যুগ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
এখন চলছে দাবি-দাওয়ার যুগ

মানব সভ্যতার বিবর্তন হয়েছে বিভিন্ন যুগের মধ্য দিয়ে। এক সময় পৃথিবীতে ছিল বরফ যুগ। তারপর প্রস্তর যুগ, লৌহ যুগ, তাম্র যুগ এবং সর্বশেষ বিজ্ঞানের যুগ পেরিয়ে এগিয়ে গেছে পৃথিবীর ইতিহাস। তবে বাংলাদেশের চিত্রটা মনে হয় ভিন্ন। এ দেশে কিছুদিন ধরে চলেছিল বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর যুগ। আর এখন চলছে দাবি-দাওয়ার যুগ। ঢাকা সেনানিবাসের ভিতরেই প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যদের বেতন, ভাতা ও পেনশন সংক্রান্ত সেবা প্রদানের জন্য ‘ডিফেন্স ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট’ তথা প্রতিরক্ষা হিসাব শাখা নামের একটি কার্যালয় আছে। সাধারণত ‘এফসি-আর্মি’ নামে অধিক পরিচিত এবং শতভাগ বেসামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারী দ্বারা পরিচালিত এই কার্যালয়ে প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যদের যাবতীয় সরকারি লেনদেনের হিসাব সম্পন্ন হয়। পেনশন সংক্রান্ত ছোট্ট একটা কাজের জন্য ১২ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার, অফিসটিতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সব টেবিল-চেয়ার ফাঁকা থাকায় কাজ হয়নি। বহিরাগত একজনের কাছ থেকে জানা গেল কিছু দাবি-দাওয়া আদায়ের জন্য দল বেঁধে সবাই তাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অফিস ঘেরাও করতে রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে গেছেন। বেশ কয়েকজন প্রবীণ সাবেক সেনা সদস্য এসেছিলেন দূর-দূরান্ত থেকে। সবাই ব্যর্থ মনে ফিরে গেলেন।

শুক্র-শনি দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির পর আবারও ১৫ তারিখ, রবিবার গেলাম সেই অফিসে। একই চিত্র। পুরো অফিস ফাঁকা। খুঁজে পেতে একজন নারী কর্মকর্তাকে পেলাম। জানলাম এই অফিসের একদল সদস্য দাবি আদায়ের জন্য আজও গেছেন তাদের প্রধান কার্যালয়ে। কিন্তু সমস্যা হলো তাদের বিভাগেরই অন্য একদল ওই দাবির বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তারা কিছুতেই তাদের অফিসের আন্দোলনকারীদের দাবি বাস্তবায়ন হতে দেবেন না। বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় উভয় পক্ষ। নিজেদের পক্ষে সিদ্ধান্ত গৃহীত না হলে বৃহত্তর কর্মসূচির হুমকিও দিয়েছেন উভয় পক্ষ! কী করবেন সরকার? কার দাবি মানবেন?

এর আগে সচিবালয় ঢুকে একদল শিক্ষার্থী স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষার বাকি পরীক্ষাগুলো না দেওয়ার দাবি আদায় করে নেয়। তাদের যুক্তি অনেক শিক্ষার্থী আন্দোলন চলাকালে আহত হয়েছে এবং অনেকে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছে। অনেকেরই আতঙ্ক বা ট্রমা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। সুতরাং তারা পরীক্ষা দিতে অপারগ। আর তারা পরীক্ষা দিতে না পারলে বাকি শিক্ষার্থীরাও পরীক্ষা দেবে না। কিন্তু বাস্তবে এমন দাবিদারদের সংখ্যা বা শতকরা হার কত- তা জানার সময়টুকু দিতে রাজি হলো না সচিবালয়ে ঢুকে পড়া ও দাবি আদায়ে অনড় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। তাই বলা যায় দাবি মেনে নিতে সরকার একরকম বাধ্যই হয়েছিল সে সময়। অচিরেই হয়তো ফলাফল প্রকাশিত হবে এইচএসসি পরীক্ষার এবং ধারণা করা যায় প্রায় শতভাগ কৃতকার্য হবে। এক্ষেত্রে এই আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের দাবি মোতাবেক এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত বিষয়ভিত্তিক নম্বরের অনুপাতে হয়তো তাদের অনুষ্ঠিত না হওয়া পরীক্ষাগুলোতে নম্বরও দেওয়া হবে। এখানেই কী শেষ? অনেকেরই বিভিন্ন কারণে হয়তো এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হয়নি। দুর্ঘটনা, অসুস্থতা, পরিবারে শোকাবহ ঘটনা ইত্যাদি নানা কারণে এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল বা বিষয়ভিত্তিক ভালো নম্বর না পাওয়া কোনো অস্বাভাবিক ঘটনা নয়। স্বাভাবিকভাবেই তারা প্রত্যাশা করেছিলেন এইচএসসি পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেয়ে সেই দুর্বলতাটুকু কাটিয়ে উঠবে। কিন্তু বাস্তবে এখন আর তেমনটি হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই তারা দেখছে না। তারা দাবি তুলতে পারেনি বলে তাদের কথাটাও কেউ আমলে নেয়নি।

তার চেয়ে বড় বিষয় হলো চাকরি লাভ বা দেশ-বিদেশে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য তথা উচ্চশিক্ষার জন্য জমাকৃত পরীক্ষার মার্কশিটে বিষয়ভিত্তিক প্রাপ্ত নম্বর তাদের যোগ্যতা বা বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানের ভিত্তি কোনো মাপকাঠিতে বিচার হবে? এসএসসির? ২০২৪ সালের এইচএসসি সমতুল্য ইংরেজি মাধ্যমের এ লেভেল শিক্ষার্থীদের মার্কশিটে সব বিষয়ের নম্বর লেখা থাকবে এবং তারা পরীক্ষা দিয়েই এই নম্বর পেয়েছে বলে যুক্তিসঙ্গতভাবেই দাবি করবে। এভাবে বৈষম্য দূরের সার্থক সেনারা নিজেরাই বৈষম্যের শিকার হয়ে যাবে, এমনটা আশঙ্কা করা কী অযৌক্তিক?

ইউটিউবের কল্যাণে আমরা সবাই দেখতে পেয়েছি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের এক সভায় দাবির বন্যা ও বক্তৃতায় অতিষ্ঠ সেই মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা। তাদের কেউ কেউ এমন অভিযোগও করেছেন যে সিনিয়র হয়েও তাদের বেতন-ভাতা জুনিয়রদের সমান বা কম! মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়সহ বহু সরকারি দপ্তরে দুই-তিন ধাপ পদোন্নতির পরই অবসরে যাওয়ার বয়স হয়ে যায়। ওপরের আরও চার-পাঁচ ধাপ আরোহণের স্বপ্ন কখনো পূরণ হয় না। তদুপরি প্রশাসনিক ক্যাডার থেকে অন্যান্য ক্যাডারে এসে উঁচু চেয়ার বা উচ্চ পদ দখলের বিরুদ্ধেও ফুঁসে উঠেছে অনেক ক্যাডারের সরকারি কর্মচারীরা। এত দিন তারা নীরবে এসব বৈষম্য মেনে নিলেও এখন এক দিনও যেন অপেক্ষা করতে রাজি নয় কেউ। তাদের কথা একটাই- এখনই মানতে হবে সব দাবি।

অঙ্গীভূত আনসাররা দাবি আদায়ে আন্দোলনের নামে সচিবালয়ের গেট দখল ও তাণ্ডব করেছে। পায়ে চালিত রিকশা ও যান্ত্রিক রিকশাচালকরা শাহবাগ দখলে রেখেছিল স্বাধীনভাবে শহরময় নিজ নিজ মডেলের রিকশা চালানোর দাবি নিয়ে। রাজধানীর মহাখালী উত্তাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নানা গ্রেডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি সংবলিত স্লোগানে স্লোগানে। ১৬ বছরে বঞ্চিত ও অন্যায়ভাবে চাকরি হারানো সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্য, বিজিবি ও পুলিশ সদস্য এবং বেসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বয়স যাই হোক, শরীর মানুক আর না মানুক, দাবি একটাই- চাহিদা মাত্র আগের সব পদোন্নতি ও বকেয়াসহ সব পাওনা বুঝিয়ে দিতে হবে। কিন্তু কীভাবে তা সম্ভব- সেই প্রশ্নের সমাধান দিতে এগিয়ে আসছে না কেউ। সবারই ধারণা সরকার চাইলেই সব কিছু পারে। সব দাবি পূরণ সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। আসলেই কি তাই?

জুলাই বিপ্লবের নেপথ্যে অন্যতম উপসর্গ ছিল সাধারণভাবে ও সর্বক্ষেত্রে পুলিশের মাত্রাতিরিক্ত বাড়াবাড়ি, চিহ্নিত কিছু পুলিশ কর্মকর্তার হাতে সমগ্র জাতির বন্দিদশা এবং ঢালাও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকায় বহু পুলিশ সদস্যের দেশ-বিদেশে অঢেল সম্পত্তির খতিয়ান। এমন অনাচারের কড়া মাশুল গুনতে হয়েছে খোদ পুলিশকেই। বর্তমানে পুলিশের বহু সদস্যই পলাতক। যারা যোগ দিয়েছেন, তারা শতভাগ দায়িত্ব পালনে কতটা আন্তরিক এ প্রশ্ন সামনে এনেছে ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থাসহ বেশ কিছু প্রেক্ষাপট। অতি সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কর্মকর্তাদের যানজট নিরসনে করণীয় খুঁজে বের করার জরুরি নির্দেশ দিয়েছেন।

খবরটি গাড়িতে বসে পড়ার সময় হঠাৎ ব্রেক করায় চমকে উঠি। সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকার কথা বারবার স্মরণ করিয়ে দেওয়ার পরও আমাদের ড্রাইভার সাহেব তা না মেনে স্বল্প দূরত্বে গাড়ি চালানোর চেষ্টা করেছেন বলে হঠাৎ এই ব্রেক। ড্রাইভার সাহেবের যুক্তি গ্যাপ পেলেই পাশের গাড়ি ঢুকে যায় (তার ভাষায় কান্নি মারে)। সামনে তাকাতেই দেখি রং উঠে যাওয়া হতশ্রী একটি যাত্রীবাহী বাস হঠাৎ রাস্তার মাঝখানে দাঁড় করানো হয়েছে। পেছনে নম্বর প্লেটের কোনো কিছুই বোঝার উপায় নেই, ব্রেক লাইট নেই, ইন্ডিকেটর লাইট নেই- এমনকি লাইট বসানোর বাক্স বা লাইট লাগানোর ব্যবস্থাও খুলে ফেলায় সেখানটা ফাঁকা।

পাশে তাকিয়ে দেখি সম্ভবত একই পরিবারের তিনজন সদস্য ফুটপাতে দাঁড়িয়েই ভাড়া নিয়ে দর-কষাকষি করলেন। তারপর সবচেয়ে বামের লেনের গাড়ির বহর হাত উঁচিয়ে থামিয়ে বীরদর্পে মাঝ লেইনে হঠাৎ দাঁড়ানো বাসে চড়লেন। একটু গভীরে গেলেই দেখা যাবে এমন হতশ্রী বাসের অধিকাংশের মালিক তারাই, যাদের এসব বাস রাস্তায় চলাচলে বাধা দেওয়ার কথা। আবার প্রশাসনে নেই এমন মালিকরা লাইনম্যান আর আইনের মানুষকে অবৈধভাবে টাকা দিবে, কিন্তু বাসের রং, ব্রেক লাইট, নম্বর প্লেট- এসবের জন্য টাকা খরচ করতে নারাজ। তাদের যুক্তি হলো সবকিছু ঠিক থাকলেও তো টাকা দিতে হয়, তাহলে রং আর লাইটের পিছনে কেন টাকা খরচ করব। বাসে বসা যাত্রীরা অসহায়, কারণ কথা বললেই সব পরিবহন শ্রমিক একাট্টা হয়ে বিপদ ঘটাতে পারে। রাস্তার পাশের যাত্রী জানে এ শহরে বাস স্টপেজ বা বাস দাঁড়ানো ও যাত্রী ওঠানামা করার সুনির্দিষ্ট কোনো স্থান নেই। ফুটপাতের যে কোনো স্থানে দাঁড়ালেই হলো, বাসের ড্রাইভার ও হেলপারের শিকারি চোখ তাকে ঠিকই খুঁজে বের করবে এবং দরদাম করে বাসে তুলবে। ড্রাইভার জানে যাত্রীদের কাছ থেকে কমবেশি যে টাকাই আসুক না কেন, বাসের মালিককে তার দৈনিক কিস্তির এক টাকাও কম দেওয়ার উপায় নেই। সুতরাং রাস্তার মাঝখানে দাঁড় করিয়েও যদি বেশি যাত্রী ও বেশি টাকা পাওয়া যায়, তবে মন্দ কী? এমন মালিক, চালক, বাসযাত্রী, পথচারী- কার মনের সংস্কার কীভাবে করলে এই অরাজকতা থামবে কেউ জানে না। সবাই শুধু একটা স্লোগানই জানে- আমাদের দাবি মানতে হবে।

নির্দিষ্ট কয়েকটি কোম্পানির অধীনে সুনির্দিষ্ট রুট ধরে যাত্রী ছাউনিভিত্তিক বাস থামা ও চলার বাধ্যতামূলক ব্যবস্থা ও চলার সময় বাসের দরজা বন্ধ রাখার কঠোর আইন করে ঢাকা শহরের ট্রাফিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার বহু প্রচেষ্টা অতীতে হয়েছে। কিন্তু বাস মালিক ও শ্রমিকদের দাবির কারণে তা কার্যকর না হওয়ায় পুরনো হতশ্রী বাস আবারও রাস্তায় নেমেছে এবং যথারীতি রাজত্ব করছে। অধিক পুরনো ও বিপজ্জনক বাস সরকার কিনে নেওয়ার প্রস্তাব করেছিল। কিন্তু বাস মালিকদের অনিচ্ছা, আপত্তি ও লবিংয়ের কারণে তাও সম্ভব হয়নি। কারণ রুটভিত্তিক বাস চলাচল কিংবা বাস কিনে নেওয়ার ক্ষেত্রে একশ্রেণির বাস মালিক তাদের পরিচয় এবং বাস ক্রয়ের টাকার উৎস প্রকাশ করতে চান না। তাই তাদের দাবির মুখে এ ধরনের কোনো উদ্যোগই শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। অথচ রুটভিত্তিক একই কোম্পানির অধীনে নির্দিষ্ট রঙের বাস চলাচল, সব বাসের আয় মাস শেষে ভাগের ব্যবস্থা ও ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা মালিকদের অ্যাকাউন্টে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা তথা রুট রেশনালাইজেশন না করে রাস্তায় বাসে বাসে টক্কর, বিপজ্জনক প্রতিযোগিতা, মাঝ রাস্তায় যাত্রী ওঠানামা- এমন অরাজকতা থামানো সম্ভব হবে না। বাস মালিক, পরিবহন শ্রমিক, আইন প্রয়োগকারী বাহিনীর সদস্য, সংশ্লিষ্ট সরকারি মহল ও সাধারণ যাত্রী - এক কথায় সর্বস্তরের অংশীজনের মনের ও চরিত্রের ব্যাপক সংস্কার এখন সময়ের দাবি। অথচ আমরা ঘুষ দেব না এবং ঘুষ নেব না- এমন দাবিতে আন্দোলন হচ্ছে না।

আমাদের দেশের বাস্তবতায় ম্যাজিস্ট্রিসি পাওয়ারসহ সেনাবাহিনীর মাঠে অবস্থানের এই মাহেন্দ্রক্ষণে ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা কার্যকর করার এখনই সময়। তা না হলে আবারও দাবি আর আন্দোলনের অতল গহ্বরে হারিয়ে যাবে ট্রাফিক শৃঙ্খলা।

দাবি-দাওয়ার এমন বন্যার মাঝে একটি দাবি প্রায় অনুপস্থিত, যা অনেককেই হতবাক করেছে। জুলাই বিপ্লবে চোখ, পা ও অন্যান্য অঙ্গ হারিয়ে হাসপাতাল বা নিজ গৃহে চিকিৎসাধীন আছে শত শত মানুষ। তাদের নিজেদের কর্মী, সহকর্মী বা সংগঠনের সদস্য হিসেবে কেউ দাবি করছেন না! এই দাবি তুললেই যে ঘাড়ে দায়িত্ব এসে যায়, এটাই কি ভয়? এখন পর্যন্ত যারা শহীদ হয়েছেন বলে জানা গেছে, অত্র প্রায় অর্ধেকই একটি রাজনৈতিক দলের বলে দলটির সর্বোচ্চ নেতা দাবি করেছেন। আহত কেউই কি তাদের নেতা-কর্মী নয়? শহীদ হলেই দলের সদস্য, আহত হলে নয়, এ কেমন দাবির যুগে আছি আমরা?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা
বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে রেলের ভূমি উদ্ধার
চট্টগ্রামে রেলের ভূমি উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন চসিক মেয়র
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন চসিক মেয়র

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
নারীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিযোগ পেলেই পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
অভিযোগ পেলেই পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে ইংরেজি ও প্রযুক্তি দক্ষতা বিষয়ক শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির উদ্বোধন
নোবিপ্রবিতে ইংরেজি ও প্রযুক্তি দক্ষতা বিষয়ক শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির উদ্বোধন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেস্ট অলরাউন্ডারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে দুই নম্বরে মিরাজ
টেস্ট অলরাউন্ডারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে দুই নম্বরে মিরাজ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস 
উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস  উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিপিং খাত থেকে এই প্রথম ৪৭৫ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা’
‘শিপিং খাত থেকে এই প্রথম ৪৭৫ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলাবেন না :  ভারতকে ফারুক রহমান
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলাবেন না :  ভারতকে ফারুক রহমান

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে প্রজ্ঞা-আত্মা’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে প্রজ্ঞা-আত্মা’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রুটকে পেছনে ফেলে টেস্টে এক নম্বর ব্রুক
রুটকে পেছনে ফেলে টেস্টে এক নম্বর ব্রুক

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে ‘অযৌক্তিক ফি’ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
শাবিপ্রবিতে ‘অযৌক্তিক ফি’ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় ঐতিহ্যের মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় ঐতিহ্যের মাটির ঘর

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের রোবটস সম্মেলনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন
ফ্রান্সের রোবটস সম্মেলনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রীর জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন
সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রীর জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
মুন্সীগঞ্জে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারুণ্যের শক্তিই রুখবে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র’
‘তারুণ্যের শক্তিই রুখবে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র’

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বীরগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি
বীরগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা