শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা

সময়, যুগ ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হচ্ছে সমাজব্যবস্থা ও পেশার। সময়ের চাহিদা অনুযায়ী সৃষ্টি হচ্ছে যুগোপযোগী নতুন নতুন পেশা। একই সঙ্গে বিলুপ্ত হচ্ছে অতীতের অনেক জনপ্রিয় পেশা। অনেক পেশা ইতোমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পেশা শুধু একটা কাজ বা জীবনধারণের অনিবার্য অনুষঙ্গ নয়, এটা আমাদের সংস্কৃতিরও অংশ। পেশার জন্ম হয় ভূপ্রকৃতি, পরিবেশ, জলবায়ু, মানুষের মনমানসিকতা আবেগ-অনুভূতিকে কেন্দ্র করে। মানুষ তার রুচি, পছন্দ ও দক্ষতা অনুযায়ী পেশা বেছে নেয়। সে কারণে হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলোর জন্য আমাদের মন কাঁদে। এক দেশে যে পেশা জনপ্রিয়, ভালো লাগার অন্য দেশে তা না-ও হতে পারে। অনেক পেশা হারিয়ে গেছে। তার একটি পেশা, বাইজি। পেশাটির সৃষ্টি হয়েছিল প্রধানত মুঘল রাজা-বাদশাহদের মনোরঞ্জনের জন্য। তাদের প্রত্যেকের হেরেমে বাইজিঘর ছিল। নিয়মিত বাইজি নাচগান হতো। কখনো কখনো দিল্লি-লক্ষ্ণৌ থেকেও বাইজি আনা হতো। তা ছাড়া ঢাকার পাটুয়াটুলীতে বাইজিরা বসবাস করত। তাদের জীবনযাপন ছিল কঠোর পর্দায় নিয়ন্ত্রিত। প্রহরীদের প্রহরায় ঘোড়াগাড়িতে যাতায়াত করত তারা। সাধারণ মানুষের বাইজিদের সংস্পর্শে আসার সুযোগ ছিল না। বাইজিদের সম্পর্কে তাদের ছিল তীব্র কৌতূহল। পাটুয়াটুলীর বাইজিরা খুব সকালে হেঁটে বুড়িগঙ্গায় গোসলে যেত। গোসল শেষ করে বাইজিরা ফেরার সময় লোকজন গলির মুখে দাঁড়িয়ে থাকত ভেজা কাপড়ে তাদের দেখার জন্য। ওটুকু দেখেই তারা পুলকিত হতো।

ইংরেজ শাসন কায়েম হওয়ায় বাইজি পেশায় ধস নামে। নবাব, জমিদারদের আয় কমে যেতে থাকে। তারা বাইজিদের আগের মতো পৃষ্ঠপোষকতা করতে পারত না। ঢাকায় তখন জন্ম নিয়েছে নব্য ধনীরা। তারা বাইজি নাচের চেয়ে শ্বেতাঙ্গ রমণীদের বলড্যান্স বেশি পছন্দ করত। এভাবেই ঢাকা শহর থেকে বাইজিরা হারিয়ে যেতে থাকে।

দাস্তানগড়িয়া নামে একটা পেশাও হারিয়ে গেছে। এরা জনবহুল জায়গায় দাঁড়িয়ে গল্প বলত। মানুষ মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনত। রাজা-বাদশাহর গল্প, লক্ষ্ণৌলৌকিক উপকথা, রূপকথা শোনাত। এদের বাচনভঙ্গি ও বলার কৌশল ছিল চিত্তাকর্ষক। এরই একটি পর্যায় বায়োস্কোপ। বায়োস্কোপে গল্পের পাশাপাশি স্থিরচিত্রও দেখানো হতো। পুথিপাঠকরা পড়তে পারত। তারা রাতে পুথি পড়ত, অন্যরা দলবেঁধে শুনত। এর জন্য কোনো টাকাপয়সার লেনদেন হতো না। এ তিনটি পেশা ও এদের বৈশিষ্ট্য আলাদা। বিনোদন জগৎ সম্প্রসারিত হওয়ায় এসব পেশা অনেক আগেই হারিয়ে গেছে। পুথিপাঠ নিজে শুনেছি, বায়োস্কোপ দেখেছি। দাস্তানগড়িয়াদের কথা শুনেছিমাত্র।

আরেকটি হারিয়ে যাওয়া পেশা বেহারা। পালকি ছিল একসময় আমাদের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বাহন। পালকিতে মানুষ বহন করা হতো। অভিজাত ও ধনী লোকেরা পালকিতে যাতায়াত করত। রাজাদের জন্য ছিল রাজকীয় পালকি। তা ছাড়া বিয়ের সময় কনে বহন করা হতো পালকিতে। পালকিবাহকদের বলা হতো বেহারা। এখন পালকি খুঁজলেও পাওয়া যায় না। বিয়েশাদিতে বৈচিত্র্য আনার জন্য মাঝে মাঝে পালকি খোঁজা হয়। যে পালকি পাওয়া যায়, তা আদি পালকি নয়। আর সেই বেহারাও নেই। নেই তাদের ‘হুহুমনারে’ হুমনা ডাক। ভিস্তিওয়ালারাও হারিয়ে গেছে। ১৮৭৮ সালে ঢাকায় আধুনিক সুপেয় পানি সরবরাহব্যবস্থা চালু হয়। এর আগে খাওয়ার পানির উৎস ছিল পুকুর, কুয়া, নদী। সে সময় কিছু লোক টাকার বিনিময়ে মশকে (চামড়ার ব্যাগ) করে ঢাকা শহরের বাসায় বাসায় খাওয়ার পানি পৌঁছে দিত। এদের বলা হতো ‘ভিস্তিওয়ালা’ বা ‘সুক্কা’। ভিস্তিওয়ালা বা সুক্কারা পুরান ঢাকার যে এলাকায় বাস করত সেটির নাম কালক্রমে হয়ে যায় ‘সিক্কাটুলি’।

পাঙ্খাওয়ালা পেশাটিও বিলুপ্ত হয়ে গেছে। রাজা-জমিদারদের আমলে এই পেশাজীবীদের অনেক কদর ছিল। বড় আকারের তালপাখার নাম ছিল ‘আরানি’, ছোটগুলোর নাম ‘আরবাকি’। পরবর্তীকালে কোর্টকাচারিতেও পাখা ব্যবহার করা হতো। বিচারকদের পেছনে বড় বড় পাখা থাকত। পাখাওয়ালা সেগুলো টানত।

বিলুপ্ত হয়েছে সাপুড়েরা। মুঘল আমল থেকে শুরু করে ব্রিটিশ আমল অবধি ঢাকায় প্রচুর জলাজঙ্গল ছিল। সাপও ছিল প্রচুর। সাপ ধরার জন্য সাপুড়ে ছিল। সাপুড়েদের কাজ ছিল বাড়ি থেকে সাপ বের করা। গ্রামে বর্ষার শেষে সাপের প্রকোপ বাড়ত। এ সময় সাপুড়েদের খোঁজ পড়ত। এখন দু-চারজন বেদে দেখা গেলেও সাপুড়ের দেখা মেলে না। ধুনারি একটি অতি প্রাচীন পেশা। এরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তুলা ধুনা করে লেপ, বালিশ তোষক বানাত। বর্তমানে ঢাকায় এই পেশাজীবীদের চোখে পড়ে না। তবে ঢাকার বাইরে এখনো কিছু কিছু ধুনারির দেখা মেলে।

নৈচাবন্দদের আমি দেখিনি। শুনেছি। হুঁকা একসময় খুব জনপ্রিয় ছিল। এখন হুঁকা নামের ধূমপানের বস্তুটির অস্তিত্ব বিলুপ্ত। একসময় ঢাকাতেই ছিল উপমহাদেশের বৃহত্তম হুঁকাশিল্প। হুঁকার নল যারা বানাত তাদের বলা হতো ‘নৈচাবন্দ’। ঢাকার নৈচাবন্দরা মূলত আসত সিলেট থেকে। শিশু, জাম, জারুল, শিমুল কাঠ দিয়ে নৈচা বানানো হতো।

আর ছিল টিকাদাররা। ঢাকার টিকাটুলি এলাকা ছিল হুঁকার টিকাদারদের আবাসস্থল। টিকাটুলির এই টিকাদাররা অতিসাধারণ টিকিয়াকে অসাধারণ শিল্পে পরিণত করেছিল। তাদের তৈরি টিকিয়া এত হালকা ও দাহ্য ছিল যে  দেশলাইয়ের একটা শলা দিয়েই অনেকগুলো টিকিয়াতে আগুন ধরানো যেত। রানার বা ডাকহরকরা পেশাটিও আজ নেই। চিঠির গুরুত্ব অনেকটাই কমে গেছে। যা-ও আসে তা কুরিয়ারে। চিঠির গুরুত্ব কমে যাওয়ায় কমেছে এই মাধ্যমে জড়িত মানুষের গুরুত্বও। সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘রানার’ কবিতার দৌলতে রানারের কথা আমরা জানি। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ডাকহরকরা’ গল্প ডাকহরকরাদের আদ্যোপান্ত চিনিয়েছে।

একসময় রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ বা রাজার নির্দেশ নিয়ে রাজদূত সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অন্য রাজ্যে যেত। গোপন সংবাদ প্রেরণ করা হতো কবুতরের পা বা ডানায় বেঁধে। নাগরিকের চিঠিপত্র এবং প্রশাসনিক কাজসংক্রান্ত নির্দেশাবলি পরিবহনের জন্য ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন শেরশাহ। কিন্তু তার আগে ও পরে ছিল রানার বা ডাকহরকরাই। কোন সময় থেকে তাদের ‘দৌড়’ শুরু হয়েছিল সঠিক জানা যায় না। তবে ধারণা করা হয়, মুঘল যুগের সময় থেকেই এ ব্যবস্থার সূচনা। রাজা-বাদশাহরা রানারদের মাধ্যমেও সংবাদ আনা-নেওয়া করাত। বণিকদের ব্যবসাসংক্রান্ত কাজও করত রানাররা। রাতের অন্ধকারে বিপজ্জনক পথ পাড়ি দিয়ে, দুর্বৃত্তদের মোকাবিলা করে ডাকহরকরারা নিজ দায়িত্ব পালন করত। তাই এই পেশায় বেছে নেওয়া হতো ত্যাগী, সাহসী, বিশ্বস্ত মানুষকে। প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বিলুপ্ত হয়েছে পেশাটি।

বিলুপ্ত হতে চলেছে তেলিরাও। মৌর্য শাসনামলে একবার দীর্ঘদিনের টানা খরা দেখা দেয়। ফলে শুরু হয় তীব্র দুর্ভিক্ষ। দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় মৌর্য সম্রাট জনগণের মধ্যে বিনা মূল্যে খাদ্যশস্য বিতরণ করেন। খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে ছিল ধান এবং তেলবীজ-তিল ও সরিষা। তেলবীজ থেকে তেল উৎপাদনের জন্য তখনো কোনো মেশিন তৈরি হয়নি। তাই খাবারে স্বাদ আনা, প্রোটিনের চাহিদা পূরণ ও রান্নার জন্য বিশেষ পদ্ধতিতে হাতে তেল তৈরি করা হতো। তখন থেকেই মূলত তেল উৎপাদনের জন্য ঘানিশিল্প গড়ে ওঠে। পরে শিল্পটি ব্যাপকতা লাভ করলে গ্রামগঞ্জে গড়ে ওঠে তেল ব্যবসা। কোনো কোনো পরিবার তেল উৎপাদনকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে। কিন্তু সমাজ এ পেশাকে মর্যাদার চোখে দেখেনি। অবজ্ঞা করে এদের ‘তেলি বা তৈলিক’ নামে ডাকত। হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের লোক এ পেশায় ছিল। প্রযুক্তির কল্যাণে আধুনিক স্বয়ংক্রিয় তেলবীজ মাড়াই মেশিন আবিষ্কার হওয়ায় প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে তেলিরা। ঘরামি পেশাটিও এখন বিলুপ্ত প্রায়। ঘরামিরা খড় বা গোলপাতা দিয়ে ঘর ছাইত। এটাই ছিল তাদের পেশা। ঘর বানাবার সময় অনিবার্যভাবে তাদের ডাক পড়ত। এখন খড়ের ঘর বিস্মৃতপ্রায়। গোলপাতা এখন আর চোখেই পড়ে না। কাজেই পেশাটিও নেই।

গাছিরা শীতকালে খেজুরগাছ কাটত নিয়ম করে। গাছ কেটে রস বের করার জন্য কাঠি পুতত। এ টেকনিক তারাই জানত। রাতে ঠিলে হাঁড়ি বা কলসি বেঁধে রাখলে সকালে রস ভরে উপচে পড়ত। এ ছাড়া তারা নারকেল, তাল, খেজুরগাছের মরা পাতা, ডালপালা পরিষ্কার করত। এটাকে বলা হতো ‘ঝোড়া’। প্রাকৃতিক পরিবর্তনের কারণে এখন আর দেশে আগের মতো রস হয় না। নারকেলগাছও কমে গেছে। গাছিরা আস্তে আস্তে অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে।

যে পেশাগুলোর কথা বললাম এগুলোর মতোই বিলুপ্ত হয়েছেন কাঁসারি, শাঁখারি, জোলা, তাঁতি ও স্বর্ণকাররা। আমরা অনেক সময় মনে করি, আমরাই বুঝি অতীতকে ধরে রাখতে পারি না। বিষয়টা তেমন নয়। বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি প্রতিটি দেশের পেশাতেই এনেছে তুমুল পরিবর্তন। সে বিষয় আলাপ করব পরের পর্বে।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এগিয়ে যাওয়ায় অনেক পেশা বিলুপ্ত হয়েছে। অনেক পেশা বিলুপ্ত হওয়ার পথে। এই নতুন যাত্রায় বেশ কিছু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবাই তো আর প্রযুক্তিতে দক্ষ নন বা লেখাপড়া জানে না। যারা গায়ে খেটে কাজ করত এবং কোনো বিশেষ কাজেই দক্ষ ছিল না, তারা কাজ হারিয়েছে। পেটের দায়ে তারা বিকল্প পেশা বেছে নিয়েছে ঠিকই কিন্তু নতুন পেশায় না লাগাতে পেরেছে মন না হয়েছে উন্নতি। এ সমস্যা চলছে পৃথিবীব্যাপী। তাই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে মানুষকেও প্রশিক্ষিত করা দরকার। যাতে করে মানুষ বেকার না হয়ে পড়ে। আর যত দিন সেটা না করা যায়, তত দিন সীমিত পরিসরে হলেও পুরনো পেশায় তাদের রাখা দরকার। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না হলে তারা মারাত্মক বিপাকে পড়বে এ দিকটা গুরুত্বের সঙ্গে ভাবতে হবে। 

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাবলয়
নিরাপত্তাবলয়
খাদ্যে বিষ
খাদ্যে বিষ
বান্দার আমলের বদলা দেন আল্লাহ
বান্দার আমলের বদলা দেন আল্লাহ
মুক্তিযুদ্ধের এক সোনালি অধ্যায়
মুক্তিযুদ্ধের এক সোনালি অধ্যায়
ইসরায়েলি বর্বরতা
ইসরায়েলি বর্বরতা
আয়-ব্যয়ের হিসাব মিলছে না
আয়-ব্যয়ের হিসাব মিলছে না
জাকাত ফরজ হওয়ার নিসাব
জাকাত ফরজ হওয়ার নিসাব
এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথা
এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথা
ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য
ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য
ভিসা-মাস্টারকার্ডে শঙ্কা
ভিসা-মাস্টারকার্ডে শঙ্কা
আরসা নেতা গ্রেপ্তার
আরসা নেতা গ্রেপ্তার
রমজানে রক্তদান
রমজানে রক্তদান
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে ফাঁসির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে : আমানউল্লাহ আমান
শেখ হাসিনাকে ফাঁসির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে : আমানউল্লাহ আমান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব পেলে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত তাসকিন
দায়িত্ব পেলে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত তাসকিন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেলের ২১ টিকিটসহ কালোবাজারি আটক
রেলের ২১ টিকিটসহ কালোবাজারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কার প্রক্রিয়ার পাশাপাশি নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে : শামা ওবায়েদ
সংস্কার প্রক্রিয়ার পাশাপাশি নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে : শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উখিয়ায় পাহাড়ি ঝিরি থেকে যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
উখিয়ায় পাহাড়ি ঝিরি থেকে যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি করা হচ্ছে
রাজনীতিতে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি করা হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের কবর রচনা করা হয়ে গেছে'
'৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের কবর রচনা করা হয়ে গেছে'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভালুকা প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
ভালুকা প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
শনিবার সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে পুলিশ প্লাজার সামনে যুবক হত্যার ঘটনায় মামলা
গুলশানে পুলিশ প্লাজার সামনে যুবক হত্যার ঘটনায় মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে হালিশহরের বস্তিতে আগুন
চট্টগ্রামে হালিশহরের বস্তিতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের সমর্থনে মিছিল, যুবলীগ নেত্রীসহ আটক ৩
আওয়ামী লীগের সমর্থনে মিছিল, যুবলীগ নেত্রীসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর পল্লবীতে ছুরিকাঘাতে যুবককে হত্যা
রাজধানীর পল্লবীতে ছুরিকাঘাতে যুবককে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত হতে দেওয়া যাবে না’
‘আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত হতে দেওয়া যাবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে না পারলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হবে: মোহাম্মদ এজাজ
ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে না পারলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হবে: মোহাম্মদ এজাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় শিক্ষকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল
নওগাঁয় শিক্ষকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কোনও সুযোগ নাই: প্রিন্স
আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কোনও সুযোগ নাই: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১
নাটোরে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বিএনপির ইফতার বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিএনপির ইফতার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের আন্দোলনের সূতিকাগার জগন্নাথ ছাত্রদল’
‘রাজপথের আন্দোলনের সূতিকাগার জগন্নাথ ছাত্রদল’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে হযরত উমর (রাঃ) জামে মসজিদ উদ্বোধন
নোয়াখালীতে হযরত উমর (রাঃ) জামে মসজিদ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচার চলাকালীন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল চায় এনসিপি
বিচার চলাকালীন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল চায় এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির ইফতার অনুষ্ঠিত
বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির ইফতার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ১০ শিক্ষার্থীর প্রেসিডেন্ট স্কাউট অ্যাওয়ার্ড অর্জন
কলাপাড়ায় ১০ শিক্ষার্থীর প্রেসিডেন্ট স্কাউট অ্যাওয়ার্ড অর্জন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে বন্য হাতির মৃত্যু
বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে বন্য হাতির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল
মুন্সিগঞ্জে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা সেবার পরিধি বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নেওয়া হবে : মেয়র শাহাদাত
চিকিৎসা সেবার পরিধি বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নেওয়া হবে : মেয়র শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে : এ্যানি
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনে বর্বর হামলার প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তিনে বর্বর হামলার প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নরসিংদীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২
নরসিংদীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির ইফতার পার্টিতে এক টেবিলে সোনিয়া গান্ধী-জয়া বচ্চন-যাদবরা
দিল্লির ইফতার পার্টিতে এক টেবিলে সোনিয়া গান্ধী-জয়া বচ্চন-যাদবরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘৬টি মামলা ছিলো গুলশানে গুলিতে নিহত যুবকের বিরুদ্ধে’
‘৬টি মামলা ছিলো গুলশানে গুলিতে নিহত যুবকের বিরুদ্ধে’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা, ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে শতাধিক ফ্লাইট
হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা, ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে শতাধিক ফ্লাইট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাত ১টার মধ্যে ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
রাত ১টার মধ্যে ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘তারা আমাকে হত্যা করতে চায়’
‘তারা আমাকে হত্যা করতে চায়’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় মৃত্যুর মিছিলের মধ্যেই ইসরায়েলি হামলায় ট্রাম্পের ‘পূর্ণ সমর্থন’!
গাজায় মৃত্যুর মিছিলের মধ্যেই ইসরায়েলি হামলায় ট্রাম্পের ‘পূর্ণ সমর্থন’!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথিদের দমন করতে নতুন কৌশল, সেনা মোতায়েন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
হুথিদের দমন করতে নতুন কৌশল, সেনা মোতায়েন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়ার বিপক্ষে যে কারণে ৭ জনকে বদলি নামিয়েছে ব্রাজিল
কলম্বিয়ার বিপক্ষে যে কারণে ৭ জনকে বদলি নামিয়েছে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানি তেল কেনায় চীনের তেল শোধনাগারের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানি তেল কেনায় চীনের তেল শোধনাগারের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিন্ডিকেট করে বিমানের টিকিটের দাম বাড়ানোর আর সুযোগ নেই : ধর্ম উপদেষ্টা
সিন্ডিকেট করে বিমানের টিকিটের দাম বাড়ানোর আর সুযোগ নেই : ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৩ দিন বৃষ্টি হতে পারে
টানা ৩ দিন বৃষ্টি হতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : রিজভী
আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
নেতানিয়াহুবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না : জামায়াত আমির
আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না : জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে আক্রমণ করলে যুক্তরাষ্ট্রকে যে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইরানে আক্রমণ করলে যুক্তরাষ্ট্রকে যে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : মামুনুল হক
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৫, তিনদিনে প্রাণ গেল ৬০০ ফিলিস্তিনির
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৫, তিনদিনে প্রাণ গেল ৬০০ ফিলিস্তিনির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘স্বৈরাচারের দোসররা পুনর্বাসনের সুযোগ পায়, এমন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত হবে না’
‘স্বৈরাচারের দোসররা পুনর্বাসনের সুযোগ পায়, এমন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোয়েন্দাপ্রধানকে বরখাস্ত করলো ইসরায়েল
গোয়েন্দাপ্রধানকে বরখাস্ত করলো ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিমিনসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে নারাজি দাখিলের নির্দেশ
সিমিনসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে নারাজি দাখিলের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ধ্যান করতে এসে এবার যৌন নির্যাতনের শিকার ফরাসি নারী
ভারতে ধ্যান করতে এসে এবার যৌন নির্যাতনের শিকার ফরাসি নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ : মাঝপথ থেকে ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ : মাঝপথ থেকে ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের শেষ দশকে ইবাদতের গুরুত্ব
রমজানের শেষ দশকে ইবাদতের গুরুত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল ও মদসহ আটক ৩
জামালপুরে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল ও মদসহ আটক ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের নিয়মে পরিবর্তন
আইপিএলের নিয়মে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নানা সংকটে পুলিশ
নানা সংকটে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদের আগে লাগামহীন মাংসের বাজার
ঈদের আগে লাগামহীন মাংসের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যরকম বাইকের হাট
অন্যরকম বাইকের হাট

শনিবারের সকাল

ফিরে এসে তার চেয়েও বেশি ভালোবাসা পাচ্ছি
ফিরে এসে তার চেয়েও বেশি ভালোবাসা পাচ্ছি

শোবিজ

হঠাৎ আওয়ামী লীগ বিতর্ক
হঠাৎ আওয়ামী লীগ বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবসেবায় সালমান খান
মানবসেবায় সালমান খান

শোবিজ

ঈদের সিনেমা কয়টি
ঈদের সিনেমা কয়টি

শোবিজ

কাবরেরার ফরমেশন কেন্দ্রে হামজা
কাবরেরার ফরমেশন কেন্দ্রে হামজা

মাঠে ময়দানে

কটাক্ষের শিকার!
কটাক্ষের শিকার!

শোবিজ

গ্যাসের লিকেজে পুড়ছে প্রাণ
গ্যাসের লিকেজে পুড়ছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ লেখক ও এক সাংবাদিক পাচ্ছেন বইমেলা সেরা পুরস্কার
১২ লেখক ও এক সাংবাদিক পাচ্ছেন বইমেলা সেরা পুরস্কার

নগর জীবন

ব্রাজিল জিতল ভিনির সুপারটাচে
ব্রাজিল জিতল ভিনির সুপারটাচে

মাঠে ময়দানে

গাজীকে হারিয়ে আবাহনী শীর্ষে
গাজীকে হারিয়ে আবাহনী শীর্ষে

মাঠে ময়দানে

এবার গৃহিণী শিমু
এবার গৃহিণী শিমু

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে উপচে পড়া ভিড়
বসুন্ধরা সিটিতে উপচে পড়া ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন মিশনে নেমেছেন তৌসিফ
নতুন মিশনে নেমেছেন তৌসিফ

শোবিজ

ঈদে রুমানা ইসলাম
ঈদে রুমানা ইসলাম

শোবিজ

প্রভার ডাবল ধামাকা
প্রভার ডাবল ধামাকা

শোবিজ

‘দি রিমান্ড’ প্রদর্শনী নিয়ে আদালতের আদেশ
‘দি রিমান্ড’ প্রদর্শনী নিয়ে আদালতের আদেশ

শোবিজ

জার্মানি ক্রোয়েশিয়ার দিনে স্পেনের ড্র
জার্মানি ক্রোয়েশিয়ার দিনে স্পেনের ড্র

মাঠে ময়দানে

ঘুরপাক খাচ্ছে টেলিটক খোঁজা হচ্ছে সমাধান
ঘুরপাক খাচ্ছে টেলিটক খোঁজা হচ্ছে সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না
পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহেরপুরের যুদ্ধটা ছিল মূলত গেরিলা আক্রমণ
মেহেরপুরের যুদ্ধটা ছিল মূলত গেরিলা আক্রমণ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!
দেশ ছাড়ার পর নিষেধাজ্ঞা!

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে প্রেমের ফাঁদে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
অনলাইনে প্রেমের ফাঁদে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

খোঁড়াখুঁড়িতে ভোগান্তির শেষ নেই খুলনায়
খোঁড়াখুঁড়িতে ভোগান্তির শেষ নেই খুলনায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতাল চত্বরে ফুল-ফসলের মুগ্ধতা
হাসপাতাল চত্বরে ফুল-ফসলের মুগ্ধতা

শনিবারের সকাল

মোগল স্থাপত্যশৈলীর শতবর্ষী মাটির স্কুল
মোগল স্থাপত্যশৈলীর শতবর্ষী মাটির স্কুল

শনিবারের সকাল