শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা

সময়, যুগ ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হচ্ছে সমাজব্যবস্থা ও পেশার। সময়ের চাহিদা অনুযায়ী সৃষ্টি হচ্ছে যুগোপযোগী নতুন নতুন পেশা। একই সঙ্গে বিলুপ্ত হচ্ছে অতীতের অনেক জনপ্রিয় পেশা। অনেক পেশা ইতোমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পেশা শুধু একটা কাজ বা জীবনধারণের অনিবার্য অনুষঙ্গ নয়, এটা আমাদের সংস্কৃতিরও অংশ। পেশার জন্ম হয় ভূপ্রকৃতি, পরিবেশ, জলবায়ু, মানুষের মনমানসিকতা আবেগ-অনুভূতিকে কেন্দ্র করে। মানুষ তার রুচি, পছন্দ ও দক্ষতা অনুযায়ী পেশা বেছে নেয়। সে কারণে হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলোর জন্য আমাদের মন কাঁদে। এক দেশে যে পেশা জনপ্রিয়, ভালো লাগার অন্য দেশে তা না-ও হতে পারে। অনেক পেশা হারিয়ে গেছে। তার একটি পেশা, বাইজি। পেশাটির সৃষ্টি হয়েছিল প্রধানত মুঘল রাজা-বাদশাহদের মনোরঞ্জনের জন্য। তাদের প্রত্যেকের হেরেমে বাইজিঘর ছিল। নিয়মিত বাইজি নাচগান হতো। কখনো কখনো দিল্লি-লক্ষ্ণৌ থেকেও বাইজি আনা হতো। তা ছাড়া ঢাকার পাটুয়াটুলীতে বাইজিরা বসবাস করত। তাদের জীবনযাপন ছিল কঠোর পর্দায় নিয়ন্ত্রিত। প্রহরীদের প্রহরায় ঘোড়াগাড়িতে যাতায়াত করত তারা। সাধারণ মানুষের বাইজিদের সংস্পর্শে আসার সুযোগ ছিল না। বাইজিদের সম্পর্কে তাদের ছিল তীব্র কৌতূহল। পাটুয়াটুলীর বাইজিরা খুব সকালে হেঁটে বুড়িগঙ্গায় গোসলে যেত। গোসল শেষ করে বাইজিরা ফেরার সময় লোকজন গলির মুখে দাঁড়িয়ে থাকত ভেজা কাপড়ে তাদের দেখার জন্য। ওটুকু দেখেই তারা পুলকিত হতো।

ইংরেজ শাসন কায়েম হওয়ায় বাইজি পেশায় ধস নামে। নবাব, জমিদারদের আয় কমে যেতে থাকে। তারা বাইজিদের আগের মতো পৃষ্ঠপোষকতা করতে পারত না। ঢাকায় তখন জন্ম নিয়েছে নব্য ধনীরা। তারা বাইজি নাচের চেয়ে শ্বেতাঙ্গ রমণীদের বলড্যান্স বেশি পছন্দ করত। এভাবেই ঢাকা শহর থেকে বাইজিরা হারিয়ে যেতে থাকে।

দাস্তানগড়িয়া নামে একটা পেশাও হারিয়ে গেছে। এরা জনবহুল জায়গায় দাঁড়িয়ে গল্প বলত। মানুষ মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনত। রাজা-বাদশাহর গল্প, লক্ষ্ণৌলৌকিক উপকথা, রূপকথা শোনাত। এদের বাচনভঙ্গি ও বলার কৌশল ছিল চিত্তাকর্ষক। এরই একটি পর্যায় বায়োস্কোপ। বায়োস্কোপে গল্পের পাশাপাশি স্থিরচিত্রও দেখানো হতো। পুথিপাঠকরা পড়তে পারত। তারা রাতে পুথি পড়ত, অন্যরা দলবেঁধে শুনত। এর জন্য কোনো টাকাপয়সার লেনদেন হতো না। এ তিনটি পেশা ও এদের বৈশিষ্ট্য আলাদা। বিনোদন জগৎ সম্প্রসারিত হওয়ায় এসব পেশা অনেক আগেই হারিয়ে গেছে। পুথিপাঠ নিজে শুনেছি, বায়োস্কোপ দেখেছি। দাস্তানগড়িয়াদের কথা শুনেছিমাত্র।

আরেকটি হারিয়ে যাওয়া পেশা বেহারা। পালকি ছিল একসময় আমাদের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বাহন। পালকিতে মানুষ বহন করা হতো। অভিজাত ও ধনী লোকেরা পালকিতে যাতায়াত করত। রাজাদের জন্য ছিল রাজকীয় পালকি। তা ছাড়া বিয়ের সময় কনে বহন করা হতো পালকিতে। পালকিবাহকদের বলা হতো বেহারা। এখন পালকি খুঁজলেও পাওয়া যায় না। বিয়েশাদিতে বৈচিত্র্য আনার জন্য মাঝে মাঝে পালকি খোঁজা হয়। যে পালকি পাওয়া যায়, তা আদি পালকি নয়। আর সেই বেহারাও নেই। নেই তাদের ‘হুহুমনারে’ হুমনা ডাক। ভিস্তিওয়ালারাও হারিয়ে গেছে। ১৮৭৮ সালে ঢাকায় আধুনিক সুপেয় পানি সরবরাহব্যবস্থা চালু হয়। এর আগে খাওয়ার পানির উৎস ছিল পুকুর, কুয়া, নদী। সে সময় কিছু লোক টাকার বিনিময়ে মশকে (চামড়ার ব্যাগ) করে ঢাকা শহরের বাসায় বাসায় খাওয়ার পানি পৌঁছে দিত। এদের বলা হতো ‘ভিস্তিওয়ালা’ বা ‘সুক্কা’। ভিস্তিওয়ালা বা সুক্কারা পুরান ঢাকার যে এলাকায় বাস করত সেটির নাম কালক্রমে হয়ে যায় ‘সিক্কাটুলি’।

পাঙ্খাওয়ালা পেশাটিও বিলুপ্ত হয়ে গেছে। রাজা-জমিদারদের আমলে এই পেশাজীবীদের অনেক কদর ছিল। বড় আকারের তালপাখার নাম ছিল ‘আরানি’, ছোটগুলোর নাম ‘আরবাকি’। পরবর্তীকালে কোর্টকাচারিতেও পাখা ব্যবহার করা হতো। বিচারকদের পেছনে বড় বড় পাখা থাকত। পাখাওয়ালা সেগুলো টানত।

বিলুপ্ত হয়েছে সাপুড়েরা। মুঘল আমল থেকে শুরু করে ব্রিটিশ আমল অবধি ঢাকায় প্রচুর জলাজঙ্গল ছিল। সাপও ছিল প্রচুর। সাপ ধরার জন্য সাপুড়ে ছিল। সাপুড়েদের কাজ ছিল বাড়ি থেকে সাপ বের করা। গ্রামে বর্ষার শেষে সাপের প্রকোপ বাড়ত। এ সময় সাপুড়েদের খোঁজ পড়ত। এখন দু-চারজন বেদে দেখা গেলেও সাপুড়ের দেখা মেলে না। ধুনারি একটি অতি প্রাচীন পেশা। এরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তুলা ধুনা করে লেপ, বালিশ তোষক বানাত। বর্তমানে ঢাকায় এই পেশাজীবীদের চোখে পড়ে না। তবে ঢাকার বাইরে এখনো কিছু কিছু ধুনারির দেখা মেলে।

নৈচাবন্দদের আমি দেখিনি। শুনেছি। হুঁকা একসময় খুব জনপ্রিয় ছিল। এখন হুঁকা নামের ধূমপানের বস্তুটির অস্তিত্ব বিলুপ্ত। একসময় ঢাকাতেই ছিল উপমহাদেশের বৃহত্তম হুঁকাশিল্প। হুঁকার নল যারা বানাত তাদের বলা হতো ‘নৈচাবন্দ’। ঢাকার নৈচাবন্দরা মূলত আসত সিলেট থেকে। শিশু, জাম, জারুল, শিমুল কাঠ দিয়ে নৈচা বানানো হতো।

আর ছিল টিকাদাররা। ঢাকার টিকাটুলি এলাকা ছিল হুঁকার টিকাদারদের আবাসস্থল। টিকাটুলির এই টিকাদাররা অতিসাধারণ টিকিয়াকে অসাধারণ শিল্পে পরিণত করেছিল। তাদের তৈরি টিকিয়া এত হালকা ও দাহ্য ছিল যে  দেশলাইয়ের একটা শলা দিয়েই অনেকগুলো টিকিয়াতে আগুন ধরানো যেত। রানার বা ডাকহরকরা পেশাটিও আজ নেই। চিঠির গুরুত্ব অনেকটাই কমে গেছে। যা-ও আসে তা কুরিয়ারে। চিঠির গুরুত্ব কমে যাওয়ায় কমেছে এই মাধ্যমে জড়িত মানুষের গুরুত্বও। সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘রানার’ কবিতার দৌলতে রানারের কথা আমরা জানি। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ডাকহরকরা’ গল্প ডাকহরকরাদের আদ্যোপান্ত চিনিয়েছে।

একসময় রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ বা রাজার নির্দেশ নিয়ে রাজদূত সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অন্য রাজ্যে যেত। গোপন সংবাদ প্রেরণ করা হতো কবুতরের পা বা ডানায় বেঁধে। নাগরিকের চিঠিপত্র এবং প্রশাসনিক কাজসংক্রান্ত নির্দেশাবলি পরিবহনের জন্য ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন শেরশাহ। কিন্তু তার আগে ও পরে ছিল রানার বা ডাকহরকরাই। কোন সময় থেকে তাদের ‘দৌড়’ শুরু হয়েছিল সঠিক জানা যায় না। তবে ধারণা করা হয়, মুঘল যুগের সময় থেকেই এ ব্যবস্থার সূচনা। রাজা-বাদশাহরা রানারদের মাধ্যমেও সংবাদ আনা-নেওয়া করাত। বণিকদের ব্যবসাসংক্রান্ত কাজও করত রানাররা। রাতের অন্ধকারে বিপজ্জনক পথ পাড়ি দিয়ে, দুর্বৃত্তদের মোকাবিলা করে ডাকহরকরারা নিজ দায়িত্ব পালন করত। তাই এই পেশায় বেছে নেওয়া হতো ত্যাগী, সাহসী, বিশ্বস্ত মানুষকে। প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বিলুপ্ত হয়েছে পেশাটি।

বিলুপ্ত হতে চলেছে তেলিরাও। মৌর্য শাসনামলে একবার দীর্ঘদিনের টানা খরা দেখা দেয়। ফলে শুরু হয় তীব্র দুর্ভিক্ষ। দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় মৌর্য সম্রাট জনগণের মধ্যে বিনা মূল্যে খাদ্যশস্য বিতরণ করেন। খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে ছিল ধান এবং তেলবীজ-তিল ও সরিষা। তেলবীজ থেকে তেল উৎপাদনের জন্য তখনো কোনো মেশিন তৈরি হয়নি। তাই খাবারে স্বাদ আনা, প্রোটিনের চাহিদা পূরণ ও রান্নার জন্য বিশেষ পদ্ধতিতে হাতে তেল তৈরি করা হতো। তখন থেকেই মূলত তেল উৎপাদনের জন্য ঘানিশিল্প গড়ে ওঠে। পরে শিল্পটি ব্যাপকতা লাভ করলে গ্রামগঞ্জে গড়ে ওঠে তেল ব্যবসা। কোনো কোনো পরিবার তেল উৎপাদনকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে। কিন্তু সমাজ এ পেশাকে মর্যাদার চোখে দেখেনি। অবজ্ঞা করে এদের ‘তেলি বা তৈলিক’ নামে ডাকত। হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের লোক এ পেশায় ছিল। প্রযুক্তির কল্যাণে আধুনিক স্বয়ংক্রিয় তেলবীজ মাড়াই মেশিন আবিষ্কার হওয়ায় প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে তেলিরা। ঘরামি পেশাটিও এখন বিলুপ্ত প্রায়। ঘরামিরা খড় বা গোলপাতা দিয়ে ঘর ছাইত। এটাই ছিল তাদের পেশা। ঘর বানাবার সময় অনিবার্যভাবে তাদের ডাক পড়ত। এখন খড়ের ঘর বিস্মৃতপ্রায়। গোলপাতা এখন আর চোখেই পড়ে না। কাজেই পেশাটিও নেই।

গাছিরা শীতকালে খেজুরগাছ কাটত নিয়ম করে। গাছ কেটে রস বের করার জন্য কাঠি পুতত। এ টেকনিক তারাই জানত। রাতে ঠিলে হাঁড়ি বা কলসি বেঁধে রাখলে সকালে রস ভরে উপচে পড়ত। এ ছাড়া তারা নারকেল, তাল, খেজুরগাছের মরা পাতা, ডালপালা পরিষ্কার করত। এটাকে বলা হতো ‘ঝোড়া’। প্রাকৃতিক পরিবর্তনের কারণে এখন আর দেশে আগের মতো রস হয় না। নারকেলগাছও কমে গেছে। গাছিরা আস্তে আস্তে অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে।

যে পেশাগুলোর কথা বললাম এগুলোর মতোই বিলুপ্ত হয়েছেন কাঁসারি, শাঁখারি, জোলা, তাঁতি ও স্বর্ণকাররা। আমরা অনেক সময় মনে করি, আমরাই বুঝি অতীতকে ধরে রাখতে পারি না। বিষয়টা তেমন নয়। বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি প্রতিটি দেশের পেশাতেই এনেছে তুমুল পরিবর্তন। সে বিষয় আলাপ করব পরের পর্বে।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এগিয়ে যাওয়ায় অনেক পেশা বিলুপ্ত হয়েছে। অনেক পেশা বিলুপ্ত হওয়ার পথে। এই নতুন যাত্রায় বেশ কিছু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবাই তো আর প্রযুক্তিতে দক্ষ নন বা লেখাপড়া জানে না। যারা গায়ে খেটে কাজ করত এবং কোনো বিশেষ কাজেই দক্ষ ছিল না, তারা কাজ হারিয়েছে। পেটের দায়ে তারা বিকল্প পেশা বেছে নিয়েছে ঠিকই কিন্তু নতুন পেশায় না লাগাতে পেরেছে মন না হয়েছে উন্নতি। এ সমস্যা চলছে পৃথিবীব্যাপী। তাই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে মানুষকেও প্রশিক্ষিত করা দরকার। যাতে করে মানুষ বেকার না হয়ে পড়ে। আর যত দিন সেটা না করা যায়, তত দিন সীমিত পরিসরে হলেও পুরনো পেশায় তাদের রাখা দরকার। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না হলে তারা মারাত্মক বিপাকে পড়বে এ দিকটা গুরুত্বের সঙ্গে ভাবতে হবে। 

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা