শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা

সময়, যুগ ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হচ্ছে সমাজব্যবস্থা ও পেশার। সময়ের চাহিদা অনুযায়ী সৃষ্টি হচ্ছে যুগোপযোগী নতুন নতুন পেশা। একই সঙ্গে বিলুপ্ত হচ্ছে অতীতের অনেক জনপ্রিয় পেশা। অনেক পেশা ইতোমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পেশা শুধু একটা কাজ বা জীবনধারণের অনিবার্য অনুষঙ্গ নয়, এটা আমাদের সংস্কৃতিরও অংশ। পেশার জন্ম হয় ভূপ্রকৃতি, পরিবেশ, জলবায়ু, মানুষের মনমানসিকতা আবেগ-অনুভূতিকে কেন্দ্র করে। মানুষ তার রুচি, পছন্দ ও দক্ষতা অনুযায়ী পেশা বেছে নেয়। সে কারণে হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলোর জন্য আমাদের মন কাঁদে। এক দেশে যে পেশা জনপ্রিয়, ভালো লাগার অন্য দেশে তা না-ও হতে পারে। অনেক পেশা হারিয়ে গেছে। তার একটি পেশা, বাইজি। পেশাটির সৃষ্টি হয়েছিল প্রধানত মুঘল রাজা-বাদশাহদের মনোরঞ্জনের জন্য। তাদের প্রত্যেকের হেরেমে বাইজিঘর ছিল। নিয়মিত বাইজি নাচগান হতো। কখনো কখনো দিল্লি-লক্ষ্ণৌ থেকেও বাইজি আনা হতো। তা ছাড়া ঢাকার পাটুয়াটুলীতে বাইজিরা বসবাস করত। তাদের জীবনযাপন ছিল কঠোর পর্দায় নিয়ন্ত্রিত। প্রহরীদের প্রহরায় ঘোড়াগাড়িতে যাতায়াত করত তারা। সাধারণ মানুষের বাইজিদের সংস্পর্শে আসার সুযোগ ছিল না। বাইজিদের সম্পর্কে তাদের ছিল তীব্র কৌতূহল। পাটুয়াটুলীর বাইজিরা খুব সকালে হেঁটে বুড়িগঙ্গায় গোসলে যেত। গোসল শেষ করে বাইজিরা ফেরার সময় লোকজন গলির মুখে দাঁড়িয়ে থাকত ভেজা কাপড়ে তাদের দেখার জন্য। ওটুকু দেখেই তারা পুলকিত হতো।

ইংরেজ শাসন কায়েম হওয়ায় বাইজি পেশায় ধস নামে। নবাব, জমিদারদের আয় কমে যেতে থাকে। তারা বাইজিদের আগের মতো পৃষ্ঠপোষকতা করতে পারত না। ঢাকায় তখন জন্ম নিয়েছে নব্য ধনীরা। তারা বাইজি নাচের চেয়ে শ্বেতাঙ্গ রমণীদের বলড্যান্স বেশি পছন্দ করত। এভাবেই ঢাকা শহর থেকে বাইজিরা হারিয়ে যেতে থাকে।

দাস্তানগড়িয়া নামে একটা পেশাও হারিয়ে গেছে। এরা জনবহুল জায়গায় দাঁড়িয়ে গল্প বলত। মানুষ মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনত। রাজা-বাদশাহর গল্প, লক্ষ্ণৌলৌকিক উপকথা, রূপকথা শোনাত। এদের বাচনভঙ্গি ও বলার কৌশল ছিল চিত্তাকর্ষক। এরই একটি পর্যায় বায়োস্কোপ। বায়োস্কোপে গল্পের পাশাপাশি স্থিরচিত্রও দেখানো হতো। পুথিপাঠকরা পড়তে পারত। তারা রাতে পুথি পড়ত, অন্যরা দলবেঁধে শুনত। এর জন্য কোনো টাকাপয়সার লেনদেন হতো না। এ তিনটি পেশা ও এদের বৈশিষ্ট্য আলাদা। বিনোদন জগৎ সম্প্রসারিত হওয়ায় এসব পেশা অনেক আগেই হারিয়ে গেছে। পুথিপাঠ নিজে শুনেছি, বায়োস্কোপ দেখেছি। দাস্তানগড়িয়াদের কথা শুনেছিমাত্র।

আরেকটি হারিয়ে যাওয়া পেশা বেহারা। পালকি ছিল একসময় আমাদের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বাহন। পালকিতে মানুষ বহন করা হতো। অভিজাত ও ধনী লোকেরা পালকিতে যাতায়াত করত। রাজাদের জন্য ছিল রাজকীয় পালকি। তা ছাড়া বিয়ের সময় কনে বহন করা হতো পালকিতে। পালকিবাহকদের বলা হতো বেহারা। এখন পালকি খুঁজলেও পাওয়া যায় না। বিয়েশাদিতে বৈচিত্র্য আনার জন্য মাঝে মাঝে পালকি খোঁজা হয়। যে পালকি পাওয়া যায়, তা আদি পালকি নয়। আর সেই বেহারাও নেই। নেই তাদের ‘হুহুমনারে’ হুমনা ডাক। ভিস্তিওয়ালারাও হারিয়ে গেছে। ১৮৭৮ সালে ঢাকায় আধুনিক সুপেয় পানি সরবরাহব্যবস্থা চালু হয়। এর আগে খাওয়ার পানির উৎস ছিল পুকুর, কুয়া, নদী। সে সময় কিছু লোক টাকার বিনিময়ে মশকে (চামড়ার ব্যাগ) করে ঢাকা শহরের বাসায় বাসায় খাওয়ার পানি পৌঁছে দিত। এদের বলা হতো ‘ভিস্তিওয়ালা’ বা ‘সুক্কা’। ভিস্তিওয়ালা বা সুক্কারা পুরান ঢাকার যে এলাকায় বাস করত সেটির নাম কালক্রমে হয়ে যায় ‘সিক্কাটুলি’।

পাঙ্খাওয়ালা পেশাটিও বিলুপ্ত হয়ে গেছে। রাজা-জমিদারদের আমলে এই পেশাজীবীদের অনেক কদর ছিল। বড় আকারের তালপাখার নাম ছিল ‘আরানি’, ছোটগুলোর নাম ‘আরবাকি’। পরবর্তীকালে কোর্টকাচারিতেও পাখা ব্যবহার করা হতো। বিচারকদের পেছনে বড় বড় পাখা থাকত। পাখাওয়ালা সেগুলো টানত।

বিলুপ্ত হয়েছে সাপুড়েরা। মুঘল আমল থেকে শুরু করে ব্রিটিশ আমল অবধি ঢাকায় প্রচুর জলাজঙ্গল ছিল। সাপও ছিল প্রচুর। সাপ ধরার জন্য সাপুড়ে ছিল। সাপুড়েদের কাজ ছিল বাড়ি থেকে সাপ বের করা। গ্রামে বর্ষার শেষে সাপের প্রকোপ বাড়ত। এ সময় সাপুড়েদের খোঁজ পড়ত। এখন দু-চারজন বেদে দেখা গেলেও সাপুড়ের দেখা মেলে না। ধুনারি একটি অতি প্রাচীন পেশা। এরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তুলা ধুনা করে লেপ, বালিশ তোষক বানাত। বর্তমানে ঢাকায় এই পেশাজীবীদের চোখে পড়ে না। তবে ঢাকার বাইরে এখনো কিছু কিছু ধুনারির দেখা মেলে।

নৈচাবন্দদের আমি দেখিনি। শুনেছি। হুঁকা একসময় খুব জনপ্রিয় ছিল। এখন হুঁকা নামের ধূমপানের বস্তুটির অস্তিত্ব বিলুপ্ত। একসময় ঢাকাতেই ছিল উপমহাদেশের বৃহত্তম হুঁকাশিল্প। হুঁকার নল যারা বানাত তাদের বলা হতো ‘নৈচাবন্দ’। ঢাকার নৈচাবন্দরা মূলত আসত সিলেট থেকে। শিশু, জাম, জারুল, শিমুল কাঠ দিয়ে নৈচা বানানো হতো।

আর ছিল টিকাদাররা। ঢাকার টিকাটুলি এলাকা ছিল হুঁকার টিকাদারদের আবাসস্থল। টিকাটুলির এই টিকাদাররা অতিসাধারণ টিকিয়াকে অসাধারণ শিল্পে পরিণত করেছিল। তাদের তৈরি টিকিয়া এত হালকা ও দাহ্য ছিল যে  দেশলাইয়ের একটা শলা দিয়েই অনেকগুলো টিকিয়াতে আগুন ধরানো যেত। রানার বা ডাকহরকরা পেশাটিও আজ নেই। চিঠির গুরুত্ব অনেকটাই কমে গেছে। যা-ও আসে তা কুরিয়ারে। চিঠির গুরুত্ব কমে যাওয়ায় কমেছে এই মাধ্যমে জড়িত মানুষের গুরুত্বও। সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘রানার’ কবিতার দৌলতে রানারের কথা আমরা জানি। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ডাকহরকরা’ গল্প ডাকহরকরাদের আদ্যোপান্ত চিনিয়েছে।

একসময় রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ বা রাজার নির্দেশ নিয়ে রাজদূত সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অন্য রাজ্যে যেত। গোপন সংবাদ প্রেরণ করা হতো কবুতরের পা বা ডানায় বেঁধে। নাগরিকের চিঠিপত্র এবং প্রশাসনিক কাজসংক্রান্ত নির্দেশাবলি পরিবহনের জন্য ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন শেরশাহ। কিন্তু তার আগে ও পরে ছিল রানার বা ডাকহরকরাই। কোন সময় থেকে তাদের ‘দৌড়’ শুরু হয়েছিল সঠিক জানা যায় না। তবে ধারণা করা হয়, মুঘল যুগের সময় থেকেই এ ব্যবস্থার সূচনা। রাজা-বাদশাহরা রানারদের মাধ্যমেও সংবাদ আনা-নেওয়া করাত। বণিকদের ব্যবসাসংক্রান্ত কাজও করত রানাররা। রাতের অন্ধকারে বিপজ্জনক পথ পাড়ি দিয়ে, দুর্বৃত্তদের মোকাবিলা করে ডাকহরকরারা নিজ দায়িত্ব পালন করত। তাই এই পেশায় বেছে নেওয়া হতো ত্যাগী, সাহসী, বিশ্বস্ত মানুষকে। প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বিলুপ্ত হয়েছে পেশাটি।

বিলুপ্ত হতে চলেছে তেলিরাও। মৌর্য শাসনামলে একবার দীর্ঘদিনের টানা খরা দেখা দেয়। ফলে শুরু হয় তীব্র দুর্ভিক্ষ। দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় মৌর্য সম্রাট জনগণের মধ্যে বিনা মূল্যে খাদ্যশস্য বিতরণ করেন। খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে ছিল ধান এবং তেলবীজ-তিল ও সরিষা। তেলবীজ থেকে তেল উৎপাদনের জন্য তখনো কোনো মেশিন তৈরি হয়নি। তাই খাবারে স্বাদ আনা, প্রোটিনের চাহিদা পূরণ ও রান্নার জন্য বিশেষ পদ্ধতিতে হাতে তেল তৈরি করা হতো। তখন থেকেই মূলত তেল উৎপাদনের জন্য ঘানিশিল্প গড়ে ওঠে। পরে শিল্পটি ব্যাপকতা লাভ করলে গ্রামগঞ্জে গড়ে ওঠে তেল ব্যবসা। কোনো কোনো পরিবার তেল উৎপাদনকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে। কিন্তু সমাজ এ পেশাকে মর্যাদার চোখে দেখেনি। অবজ্ঞা করে এদের ‘তেলি বা তৈলিক’ নামে ডাকত। হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের লোক এ পেশায় ছিল। প্রযুক্তির কল্যাণে আধুনিক স্বয়ংক্রিয় তেলবীজ মাড়াই মেশিন আবিষ্কার হওয়ায় প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে তেলিরা। ঘরামি পেশাটিও এখন বিলুপ্ত প্রায়। ঘরামিরা খড় বা গোলপাতা দিয়ে ঘর ছাইত। এটাই ছিল তাদের পেশা। ঘর বানাবার সময় অনিবার্যভাবে তাদের ডাক পড়ত। এখন খড়ের ঘর বিস্মৃতপ্রায়। গোলপাতা এখন আর চোখেই পড়ে না। কাজেই পেশাটিও নেই।

গাছিরা শীতকালে খেজুরগাছ কাটত নিয়ম করে। গাছ কেটে রস বের করার জন্য কাঠি পুতত। এ টেকনিক তারাই জানত। রাতে ঠিলে হাঁড়ি বা কলসি বেঁধে রাখলে সকালে রস ভরে উপচে পড়ত। এ ছাড়া তারা নারকেল, তাল, খেজুরগাছের মরা পাতা, ডালপালা পরিষ্কার করত। এটাকে বলা হতো ‘ঝোড়া’। প্রাকৃতিক পরিবর্তনের কারণে এখন আর দেশে আগের মতো রস হয় না। নারকেলগাছও কমে গেছে। গাছিরা আস্তে আস্তে অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে।

যে পেশাগুলোর কথা বললাম এগুলোর মতোই বিলুপ্ত হয়েছেন কাঁসারি, শাঁখারি, জোলা, তাঁতি ও স্বর্ণকাররা। আমরা অনেক সময় মনে করি, আমরাই বুঝি অতীতকে ধরে রাখতে পারি না। বিষয়টা তেমন নয়। বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি প্রতিটি দেশের পেশাতেই এনেছে তুমুল পরিবর্তন। সে বিষয় আলাপ করব পরের পর্বে।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এগিয়ে যাওয়ায় অনেক পেশা বিলুপ্ত হয়েছে। অনেক পেশা বিলুপ্ত হওয়ার পথে। এই নতুন যাত্রায় বেশ কিছু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবাই তো আর প্রযুক্তিতে দক্ষ নন বা লেখাপড়া জানে না। যারা গায়ে খেটে কাজ করত এবং কোনো বিশেষ কাজেই দক্ষ ছিল না, তারা কাজ হারিয়েছে। পেটের দায়ে তারা বিকল্প পেশা বেছে নিয়েছে ঠিকই কিন্তু নতুন পেশায় না লাগাতে পেরেছে মন না হয়েছে উন্নতি। এ সমস্যা চলছে পৃথিবীব্যাপী। তাই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে মানুষকেও প্রশিক্ষিত করা দরকার। যাতে করে মানুষ বেকার না হয়ে পড়ে। আর যত দিন সেটা না করা যায়, তত দিন সীমিত পরিসরে হলেও পুরনো পেশায় তাদের রাখা দরকার। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না হলে তারা মারাত্মক বিপাকে পড়বে এ দিকটা গুরুত্বের সঙ্গে ভাবতে হবে। 

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ