শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা

সময়, যুগ ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হচ্ছে সমাজব্যবস্থা ও পেশার। সময়ের চাহিদা অনুযায়ী সৃষ্টি হচ্ছে যুগোপযোগী নতুন নতুন পেশা। একই সঙ্গে বিলুপ্ত হচ্ছে অতীতের অনেক জনপ্রিয় পেশা। অনেক পেশা ইতোমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পেশা শুধু একটা কাজ বা জীবনধারণের অনিবার্য অনুষঙ্গ নয়, এটা আমাদের সংস্কৃতিরও অংশ। পেশার জন্ম হয় ভূপ্রকৃতি, পরিবেশ, জলবায়ু, মানুষের মনমানসিকতা আবেগ-অনুভূতিকে কেন্দ্র করে। মানুষ তার রুচি, পছন্দ ও দক্ষতা অনুযায়ী পেশা বেছে নেয়। সে কারণে হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলোর জন্য আমাদের মন কাঁদে। এক দেশে যে পেশা জনপ্রিয়, ভালো লাগার অন্য দেশে তা না-ও হতে পারে। অনেক পেশা হারিয়ে গেছে। তার একটি পেশা, বাইজি। পেশাটির সৃষ্টি হয়েছিল প্রধানত মুঘল রাজা-বাদশাহদের মনোরঞ্জনের জন্য। তাদের প্রত্যেকের হেরেমে বাইজিঘর ছিল। নিয়মিত বাইজি নাচগান হতো। কখনো কখনো দিল্লি-লক্ষ্ণৌ থেকেও বাইজি আনা হতো। তা ছাড়া ঢাকার পাটুয়াটুলীতে বাইজিরা বসবাস করত। তাদের জীবনযাপন ছিল কঠোর পর্দায় নিয়ন্ত্রিত। প্রহরীদের প্রহরায় ঘোড়াগাড়িতে যাতায়াত করত তারা। সাধারণ মানুষের বাইজিদের সংস্পর্শে আসার সুযোগ ছিল না। বাইজিদের সম্পর্কে তাদের ছিল তীব্র কৌতূহল। পাটুয়াটুলীর বাইজিরা খুব সকালে হেঁটে বুড়িগঙ্গায় গোসলে যেত। গোসল শেষ করে বাইজিরা ফেরার সময় লোকজন গলির মুখে দাঁড়িয়ে থাকত ভেজা কাপড়ে তাদের দেখার জন্য। ওটুকু দেখেই তারা পুলকিত হতো।

ইংরেজ শাসন কায়েম হওয়ায় বাইজি পেশায় ধস নামে। নবাব, জমিদারদের আয় কমে যেতে থাকে। তারা বাইজিদের আগের মতো পৃষ্ঠপোষকতা করতে পারত না। ঢাকায় তখন জন্ম নিয়েছে নব্য ধনীরা। তারা বাইজি নাচের চেয়ে শ্বেতাঙ্গ রমণীদের বলড্যান্স বেশি পছন্দ করত। এভাবেই ঢাকা শহর থেকে বাইজিরা হারিয়ে যেতে থাকে।

দাস্তানগড়িয়া নামে একটা পেশাও হারিয়ে গেছে। এরা জনবহুল জায়গায় দাঁড়িয়ে গল্প বলত। মানুষ মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনত। রাজা-বাদশাহর গল্প, লক্ষ্ণৌলৌকিক উপকথা, রূপকথা শোনাত। এদের বাচনভঙ্গি ও বলার কৌশল ছিল চিত্তাকর্ষক। এরই একটি পর্যায় বায়োস্কোপ। বায়োস্কোপে গল্পের পাশাপাশি স্থিরচিত্রও দেখানো হতো। পুথিপাঠকরা পড়তে পারত। তারা রাতে পুথি পড়ত, অন্যরা দলবেঁধে শুনত। এর জন্য কোনো টাকাপয়সার লেনদেন হতো না। এ তিনটি পেশা ও এদের বৈশিষ্ট্য আলাদা। বিনোদন জগৎ সম্প্রসারিত হওয়ায় এসব পেশা অনেক আগেই হারিয়ে গেছে। পুথিপাঠ নিজে শুনেছি, বায়োস্কোপ দেখেছি। দাস্তানগড়িয়াদের কথা শুনেছিমাত্র।

আরেকটি হারিয়ে যাওয়া পেশা বেহারা। পালকি ছিল একসময় আমাদের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বাহন। পালকিতে মানুষ বহন করা হতো। অভিজাত ও ধনী লোকেরা পালকিতে যাতায়াত করত। রাজাদের জন্য ছিল রাজকীয় পালকি। তা ছাড়া বিয়ের সময় কনে বহন করা হতো পালকিতে। পালকিবাহকদের বলা হতো বেহারা। এখন পালকি খুঁজলেও পাওয়া যায় না। বিয়েশাদিতে বৈচিত্র্য আনার জন্য মাঝে মাঝে পালকি খোঁজা হয়। যে পালকি পাওয়া যায়, তা আদি পালকি নয়। আর সেই বেহারাও নেই। নেই তাদের ‘হুহুমনারে’ হুমনা ডাক। ভিস্তিওয়ালারাও হারিয়ে গেছে। ১৮৭৮ সালে ঢাকায় আধুনিক সুপেয় পানি সরবরাহব্যবস্থা চালু হয়। এর আগে খাওয়ার পানির উৎস ছিল পুকুর, কুয়া, নদী। সে সময় কিছু লোক টাকার বিনিময়ে মশকে (চামড়ার ব্যাগ) করে ঢাকা শহরের বাসায় বাসায় খাওয়ার পানি পৌঁছে দিত। এদের বলা হতো ‘ভিস্তিওয়ালা’ বা ‘সুক্কা’। ভিস্তিওয়ালা বা সুক্কারা পুরান ঢাকার যে এলাকায় বাস করত সেটির নাম কালক্রমে হয়ে যায় ‘সিক্কাটুলি’।

পাঙ্খাওয়ালা পেশাটিও বিলুপ্ত হয়ে গেছে। রাজা-জমিদারদের আমলে এই পেশাজীবীদের অনেক কদর ছিল। বড় আকারের তালপাখার নাম ছিল ‘আরানি’, ছোটগুলোর নাম ‘আরবাকি’। পরবর্তীকালে কোর্টকাচারিতেও পাখা ব্যবহার করা হতো। বিচারকদের পেছনে বড় বড় পাখা থাকত। পাখাওয়ালা সেগুলো টানত।

বিলুপ্ত হয়েছে সাপুড়েরা। মুঘল আমল থেকে শুরু করে ব্রিটিশ আমল অবধি ঢাকায় প্রচুর জলাজঙ্গল ছিল। সাপও ছিল প্রচুর। সাপ ধরার জন্য সাপুড়ে ছিল। সাপুড়েদের কাজ ছিল বাড়ি থেকে সাপ বের করা। গ্রামে বর্ষার শেষে সাপের প্রকোপ বাড়ত। এ সময় সাপুড়েদের খোঁজ পড়ত। এখন দু-চারজন বেদে দেখা গেলেও সাপুড়ের দেখা মেলে না। ধুনারি একটি অতি প্রাচীন পেশা। এরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তুলা ধুনা করে লেপ, বালিশ তোষক বানাত। বর্তমানে ঢাকায় এই পেশাজীবীদের চোখে পড়ে না। তবে ঢাকার বাইরে এখনো কিছু কিছু ধুনারির দেখা মেলে।

নৈচাবন্দদের আমি দেখিনি। শুনেছি। হুঁকা একসময় খুব জনপ্রিয় ছিল। এখন হুঁকা নামের ধূমপানের বস্তুটির অস্তিত্ব বিলুপ্ত। একসময় ঢাকাতেই ছিল উপমহাদেশের বৃহত্তম হুঁকাশিল্প। হুঁকার নল যারা বানাত তাদের বলা হতো ‘নৈচাবন্দ’। ঢাকার নৈচাবন্দরা মূলত আসত সিলেট থেকে। শিশু, জাম, জারুল, শিমুল কাঠ দিয়ে নৈচা বানানো হতো।

আর ছিল টিকাদাররা। ঢাকার টিকাটুলি এলাকা ছিল হুঁকার টিকাদারদের আবাসস্থল। টিকাটুলির এই টিকাদাররা অতিসাধারণ টিকিয়াকে অসাধারণ শিল্পে পরিণত করেছিল। তাদের তৈরি টিকিয়া এত হালকা ও দাহ্য ছিল যে  দেশলাইয়ের একটা শলা দিয়েই অনেকগুলো টিকিয়াতে আগুন ধরানো যেত। রানার বা ডাকহরকরা পেশাটিও আজ নেই। চিঠির গুরুত্ব অনেকটাই কমে গেছে। যা-ও আসে তা কুরিয়ারে। চিঠির গুরুত্ব কমে যাওয়ায় কমেছে এই মাধ্যমে জড়িত মানুষের গুরুত্বও। সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘রানার’ কবিতার দৌলতে রানারের কথা আমরা জানি। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ডাকহরকরা’ গল্প ডাকহরকরাদের আদ্যোপান্ত চিনিয়েছে।

একসময় রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ বা রাজার নির্দেশ নিয়ে রাজদূত সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অন্য রাজ্যে যেত। গোপন সংবাদ প্রেরণ করা হতো কবুতরের পা বা ডানায় বেঁধে। নাগরিকের চিঠিপত্র এবং প্রশাসনিক কাজসংক্রান্ত নির্দেশাবলি পরিবহনের জন্য ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন শেরশাহ। কিন্তু তার আগে ও পরে ছিল রানার বা ডাকহরকরাই। কোন সময় থেকে তাদের ‘দৌড়’ শুরু হয়েছিল সঠিক জানা যায় না। তবে ধারণা করা হয়, মুঘল যুগের সময় থেকেই এ ব্যবস্থার সূচনা। রাজা-বাদশাহরা রানারদের মাধ্যমেও সংবাদ আনা-নেওয়া করাত। বণিকদের ব্যবসাসংক্রান্ত কাজও করত রানাররা। রাতের অন্ধকারে বিপজ্জনক পথ পাড়ি দিয়ে, দুর্বৃত্তদের মোকাবিলা করে ডাকহরকরারা নিজ দায়িত্ব পালন করত। তাই এই পেশায় বেছে নেওয়া হতো ত্যাগী, সাহসী, বিশ্বস্ত মানুষকে। প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বিলুপ্ত হয়েছে পেশাটি।

বিলুপ্ত হতে চলেছে তেলিরাও। মৌর্য শাসনামলে একবার দীর্ঘদিনের টানা খরা দেখা দেয়। ফলে শুরু হয় তীব্র দুর্ভিক্ষ। দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় মৌর্য সম্রাট জনগণের মধ্যে বিনা মূল্যে খাদ্যশস্য বিতরণ করেন। খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে ছিল ধান এবং তেলবীজ-তিল ও সরিষা। তেলবীজ থেকে তেল উৎপাদনের জন্য তখনো কোনো মেশিন তৈরি হয়নি। তাই খাবারে স্বাদ আনা, প্রোটিনের চাহিদা পূরণ ও রান্নার জন্য বিশেষ পদ্ধতিতে হাতে তেল তৈরি করা হতো। তখন থেকেই মূলত তেল উৎপাদনের জন্য ঘানিশিল্প গড়ে ওঠে। পরে শিল্পটি ব্যাপকতা লাভ করলে গ্রামগঞ্জে গড়ে ওঠে তেল ব্যবসা। কোনো কোনো পরিবার তেল উৎপাদনকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে। কিন্তু সমাজ এ পেশাকে মর্যাদার চোখে দেখেনি। অবজ্ঞা করে এদের ‘তেলি বা তৈলিক’ নামে ডাকত। হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের লোক এ পেশায় ছিল। প্রযুক্তির কল্যাণে আধুনিক স্বয়ংক্রিয় তেলবীজ মাড়াই মেশিন আবিষ্কার হওয়ায় প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে তেলিরা। ঘরামি পেশাটিও এখন বিলুপ্ত প্রায়। ঘরামিরা খড় বা গোলপাতা দিয়ে ঘর ছাইত। এটাই ছিল তাদের পেশা। ঘর বানাবার সময় অনিবার্যভাবে তাদের ডাক পড়ত। এখন খড়ের ঘর বিস্মৃতপ্রায়। গোলপাতা এখন আর চোখেই পড়ে না। কাজেই পেশাটিও নেই।

গাছিরা শীতকালে খেজুরগাছ কাটত নিয়ম করে। গাছ কেটে রস বের করার জন্য কাঠি পুতত। এ টেকনিক তারাই জানত। রাতে ঠিলে হাঁড়ি বা কলসি বেঁধে রাখলে সকালে রস ভরে উপচে পড়ত। এ ছাড়া তারা নারকেল, তাল, খেজুরগাছের মরা পাতা, ডালপালা পরিষ্কার করত। এটাকে বলা হতো ‘ঝোড়া’। প্রাকৃতিক পরিবর্তনের কারণে এখন আর দেশে আগের মতো রস হয় না। নারকেলগাছও কমে গেছে। গাছিরা আস্তে আস্তে অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে।

যে পেশাগুলোর কথা বললাম এগুলোর মতোই বিলুপ্ত হয়েছেন কাঁসারি, শাঁখারি, জোলা, তাঁতি ও স্বর্ণকাররা। আমরা অনেক সময় মনে করি, আমরাই বুঝি অতীতকে ধরে রাখতে পারি না। বিষয়টা তেমন নয়। বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি প্রতিটি দেশের পেশাতেই এনেছে তুমুল পরিবর্তন। সে বিষয় আলাপ করব পরের পর্বে।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এগিয়ে যাওয়ায় অনেক পেশা বিলুপ্ত হয়েছে। অনেক পেশা বিলুপ্ত হওয়ার পথে। এই নতুন যাত্রায় বেশ কিছু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবাই তো আর প্রযুক্তিতে দক্ষ নন বা লেখাপড়া জানে না। যারা গায়ে খেটে কাজ করত এবং কোনো বিশেষ কাজেই দক্ষ ছিল না, তারা কাজ হারিয়েছে। পেটের দায়ে তারা বিকল্প পেশা বেছে নিয়েছে ঠিকই কিন্তু নতুন পেশায় না লাগাতে পেরেছে মন না হয়েছে উন্নতি। এ সমস্যা চলছে পৃথিবীব্যাপী। তাই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে মানুষকেও প্রশিক্ষিত করা দরকার। যাতে করে মানুষ বেকার না হয়ে পড়ে। আর যত দিন সেটা না করা যায়, তত দিন সীমিত পরিসরে হলেও পুরনো পেশায় তাদের রাখা দরকার। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না হলে তারা মারাত্মক বিপাকে পড়বে এ দিকটা গুরুত্বের সঙ্গে ভাবতে হবে। 

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা