শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা

সময়, যুগ ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হচ্ছে সমাজব্যবস্থা ও পেশার। সময়ের চাহিদা অনুযায়ী সৃষ্টি হচ্ছে যুগোপযোগী নতুন নতুন পেশা। একই সঙ্গে বিলুপ্ত হচ্ছে অতীতের অনেক জনপ্রিয় পেশা। অনেক পেশা ইতোমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পেশা শুধু একটা কাজ বা জীবনধারণের অনিবার্য অনুষঙ্গ নয়, এটা আমাদের সংস্কৃতিরও অংশ। পেশার জন্ম হয় ভূপ্রকৃতি, পরিবেশ, জলবায়ু, মানুষের মনমানসিকতা আবেগ-অনুভূতিকে কেন্দ্র করে। মানুষ তার রুচি, পছন্দ ও দক্ষতা অনুযায়ী পেশা বেছে নেয়। সে কারণে হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলোর জন্য আমাদের মন কাঁদে। এক দেশে যে পেশা জনপ্রিয়, ভালো লাগার অন্য দেশে তা না-ও হতে পারে। অনেক পেশা হারিয়ে গেছে। তার একটি পেশা, বাইজি। পেশাটির সৃষ্টি হয়েছিল প্রধানত মুঘল রাজা-বাদশাহদের মনোরঞ্জনের জন্য। তাদের প্রত্যেকের হেরেমে বাইজিঘর ছিল। নিয়মিত বাইজি নাচগান হতো। কখনো কখনো দিল্লি-লক্ষ্ণৌ থেকেও বাইজি আনা হতো। তা ছাড়া ঢাকার পাটুয়াটুলীতে বাইজিরা বসবাস করত। তাদের জীবনযাপন ছিল কঠোর পর্দায় নিয়ন্ত্রিত। প্রহরীদের প্রহরায় ঘোড়াগাড়িতে যাতায়াত করত তারা। সাধারণ মানুষের বাইজিদের সংস্পর্শে আসার সুযোগ ছিল না। বাইজিদের সম্পর্কে তাদের ছিল তীব্র কৌতূহল। পাটুয়াটুলীর বাইজিরা খুব সকালে হেঁটে বুড়িগঙ্গায় গোসলে যেত। গোসল শেষ করে বাইজিরা ফেরার সময় লোকজন গলির মুখে দাঁড়িয়ে থাকত ভেজা কাপড়ে তাদের দেখার জন্য। ওটুকু দেখেই তারা পুলকিত হতো।

ইংরেজ শাসন কায়েম হওয়ায় বাইজি পেশায় ধস নামে। নবাব, জমিদারদের আয় কমে যেতে থাকে। তারা বাইজিদের আগের মতো পৃষ্ঠপোষকতা করতে পারত না। ঢাকায় তখন জন্ম নিয়েছে নব্য ধনীরা। তারা বাইজি নাচের চেয়ে শ্বেতাঙ্গ রমণীদের বলড্যান্স বেশি পছন্দ করত। এভাবেই ঢাকা শহর থেকে বাইজিরা হারিয়ে যেতে থাকে।

দাস্তানগড়িয়া নামে একটা পেশাও হারিয়ে গেছে। এরা জনবহুল জায়গায় দাঁড়িয়ে গল্প বলত। মানুষ মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনত। রাজা-বাদশাহর গল্প, লক্ষ্ণৌলৌকিক উপকথা, রূপকথা শোনাত। এদের বাচনভঙ্গি ও বলার কৌশল ছিল চিত্তাকর্ষক। এরই একটি পর্যায় বায়োস্কোপ। বায়োস্কোপে গল্পের পাশাপাশি স্থিরচিত্রও দেখানো হতো। পুথিপাঠকরা পড়তে পারত। তারা রাতে পুথি পড়ত, অন্যরা দলবেঁধে শুনত। এর জন্য কোনো টাকাপয়সার লেনদেন হতো না। এ তিনটি পেশা ও এদের বৈশিষ্ট্য আলাদা। বিনোদন জগৎ সম্প্রসারিত হওয়ায় এসব পেশা অনেক আগেই হারিয়ে গেছে। পুথিপাঠ নিজে শুনেছি, বায়োস্কোপ দেখেছি। দাস্তানগড়িয়াদের কথা শুনেছিমাত্র।

আরেকটি হারিয়ে যাওয়া পেশা বেহারা। পালকি ছিল একসময় আমাদের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বাহন। পালকিতে মানুষ বহন করা হতো। অভিজাত ও ধনী লোকেরা পালকিতে যাতায়াত করত। রাজাদের জন্য ছিল রাজকীয় পালকি। তা ছাড়া বিয়ের সময় কনে বহন করা হতো পালকিতে। পালকিবাহকদের বলা হতো বেহারা। এখন পালকি খুঁজলেও পাওয়া যায় না। বিয়েশাদিতে বৈচিত্র্য আনার জন্য মাঝে মাঝে পালকি খোঁজা হয়। যে পালকি পাওয়া যায়, তা আদি পালকি নয়। আর সেই বেহারাও নেই। নেই তাদের ‘হুহুমনারে’ হুমনা ডাক। ভিস্তিওয়ালারাও হারিয়ে গেছে। ১৮৭৮ সালে ঢাকায় আধুনিক সুপেয় পানি সরবরাহব্যবস্থা চালু হয়। এর আগে খাওয়ার পানির উৎস ছিল পুকুর, কুয়া, নদী। সে সময় কিছু লোক টাকার বিনিময়ে মশকে (চামড়ার ব্যাগ) করে ঢাকা শহরের বাসায় বাসায় খাওয়ার পানি পৌঁছে দিত। এদের বলা হতো ‘ভিস্তিওয়ালা’ বা ‘সুক্কা’। ভিস্তিওয়ালা বা সুক্কারা পুরান ঢাকার যে এলাকায় বাস করত সেটির নাম কালক্রমে হয়ে যায় ‘সিক্কাটুলি’।

পাঙ্খাওয়ালা পেশাটিও বিলুপ্ত হয়ে গেছে। রাজা-জমিদারদের আমলে এই পেশাজীবীদের অনেক কদর ছিল। বড় আকারের তালপাখার নাম ছিল ‘আরানি’, ছোটগুলোর নাম ‘আরবাকি’। পরবর্তীকালে কোর্টকাচারিতেও পাখা ব্যবহার করা হতো। বিচারকদের পেছনে বড় বড় পাখা থাকত। পাখাওয়ালা সেগুলো টানত।

বিলুপ্ত হয়েছে সাপুড়েরা। মুঘল আমল থেকে শুরু করে ব্রিটিশ আমল অবধি ঢাকায় প্রচুর জলাজঙ্গল ছিল। সাপও ছিল প্রচুর। সাপ ধরার জন্য সাপুড়ে ছিল। সাপুড়েদের কাজ ছিল বাড়ি থেকে সাপ বের করা। গ্রামে বর্ষার শেষে সাপের প্রকোপ বাড়ত। এ সময় সাপুড়েদের খোঁজ পড়ত। এখন দু-চারজন বেদে দেখা গেলেও সাপুড়ের দেখা মেলে না। ধুনারি একটি অতি প্রাচীন পেশা। এরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তুলা ধুনা করে লেপ, বালিশ তোষক বানাত। বর্তমানে ঢাকায় এই পেশাজীবীদের চোখে পড়ে না। তবে ঢাকার বাইরে এখনো কিছু কিছু ধুনারির দেখা মেলে।

নৈচাবন্দদের আমি দেখিনি। শুনেছি। হুঁকা একসময় খুব জনপ্রিয় ছিল। এখন হুঁকা নামের ধূমপানের বস্তুটির অস্তিত্ব বিলুপ্ত। একসময় ঢাকাতেই ছিল উপমহাদেশের বৃহত্তম হুঁকাশিল্প। হুঁকার নল যারা বানাত তাদের বলা হতো ‘নৈচাবন্দ’। ঢাকার নৈচাবন্দরা মূলত আসত সিলেট থেকে। শিশু, জাম, জারুল, শিমুল কাঠ দিয়ে নৈচা বানানো হতো।

আর ছিল টিকাদাররা। ঢাকার টিকাটুলি এলাকা ছিল হুঁকার টিকাদারদের আবাসস্থল। টিকাটুলির এই টিকাদাররা অতিসাধারণ টিকিয়াকে অসাধারণ শিল্পে পরিণত করেছিল। তাদের তৈরি টিকিয়া এত হালকা ও দাহ্য ছিল যে  দেশলাইয়ের একটা শলা দিয়েই অনেকগুলো টিকিয়াতে আগুন ধরানো যেত। রানার বা ডাকহরকরা পেশাটিও আজ নেই। চিঠির গুরুত্ব অনেকটাই কমে গেছে। যা-ও আসে তা কুরিয়ারে। চিঠির গুরুত্ব কমে যাওয়ায় কমেছে এই মাধ্যমে জড়িত মানুষের গুরুত্বও। সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘রানার’ কবিতার দৌলতে রানারের কথা আমরা জানি। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ডাকহরকরা’ গল্প ডাকহরকরাদের আদ্যোপান্ত চিনিয়েছে।

একসময় রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ বা রাজার নির্দেশ নিয়ে রাজদূত সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অন্য রাজ্যে যেত। গোপন সংবাদ প্রেরণ করা হতো কবুতরের পা বা ডানায় বেঁধে। নাগরিকের চিঠিপত্র এবং প্রশাসনিক কাজসংক্রান্ত নির্দেশাবলি পরিবহনের জন্য ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন শেরশাহ। কিন্তু তার আগে ও পরে ছিল রানার বা ডাকহরকরাই। কোন সময় থেকে তাদের ‘দৌড়’ শুরু হয়েছিল সঠিক জানা যায় না। তবে ধারণা করা হয়, মুঘল যুগের সময় থেকেই এ ব্যবস্থার সূচনা। রাজা-বাদশাহরা রানারদের মাধ্যমেও সংবাদ আনা-নেওয়া করাত। বণিকদের ব্যবসাসংক্রান্ত কাজও করত রানাররা। রাতের অন্ধকারে বিপজ্জনক পথ পাড়ি দিয়ে, দুর্বৃত্তদের মোকাবিলা করে ডাকহরকরারা নিজ দায়িত্ব পালন করত। তাই এই পেশায় বেছে নেওয়া হতো ত্যাগী, সাহসী, বিশ্বস্ত মানুষকে। প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বিলুপ্ত হয়েছে পেশাটি।

বিলুপ্ত হতে চলেছে তেলিরাও। মৌর্য শাসনামলে একবার দীর্ঘদিনের টানা খরা দেখা দেয়। ফলে শুরু হয় তীব্র দুর্ভিক্ষ। দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় মৌর্য সম্রাট জনগণের মধ্যে বিনা মূল্যে খাদ্যশস্য বিতরণ করেন। খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে ছিল ধান এবং তেলবীজ-তিল ও সরিষা। তেলবীজ থেকে তেল উৎপাদনের জন্য তখনো কোনো মেশিন তৈরি হয়নি। তাই খাবারে স্বাদ আনা, প্রোটিনের চাহিদা পূরণ ও রান্নার জন্য বিশেষ পদ্ধতিতে হাতে তেল তৈরি করা হতো। তখন থেকেই মূলত তেল উৎপাদনের জন্য ঘানিশিল্প গড়ে ওঠে। পরে শিল্পটি ব্যাপকতা লাভ করলে গ্রামগঞ্জে গড়ে ওঠে তেল ব্যবসা। কোনো কোনো পরিবার তেল উৎপাদনকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে। কিন্তু সমাজ এ পেশাকে মর্যাদার চোখে দেখেনি। অবজ্ঞা করে এদের ‘তেলি বা তৈলিক’ নামে ডাকত। হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের লোক এ পেশায় ছিল। প্রযুক্তির কল্যাণে আধুনিক স্বয়ংক্রিয় তেলবীজ মাড়াই মেশিন আবিষ্কার হওয়ায় প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে তেলিরা। ঘরামি পেশাটিও এখন বিলুপ্ত প্রায়। ঘরামিরা খড় বা গোলপাতা দিয়ে ঘর ছাইত। এটাই ছিল তাদের পেশা। ঘর বানাবার সময় অনিবার্যভাবে তাদের ডাক পড়ত। এখন খড়ের ঘর বিস্মৃতপ্রায়। গোলপাতা এখন আর চোখেই পড়ে না। কাজেই পেশাটিও নেই।

গাছিরা শীতকালে খেজুরগাছ কাটত নিয়ম করে। গাছ কেটে রস বের করার জন্য কাঠি পুতত। এ টেকনিক তারাই জানত। রাতে ঠিলে হাঁড়ি বা কলসি বেঁধে রাখলে সকালে রস ভরে উপচে পড়ত। এ ছাড়া তারা নারকেল, তাল, খেজুরগাছের মরা পাতা, ডালপালা পরিষ্কার করত। এটাকে বলা হতো ‘ঝোড়া’। প্রাকৃতিক পরিবর্তনের কারণে এখন আর দেশে আগের মতো রস হয় না। নারকেলগাছও কমে গেছে। গাছিরা আস্তে আস্তে অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে।

যে পেশাগুলোর কথা বললাম এগুলোর মতোই বিলুপ্ত হয়েছেন কাঁসারি, শাঁখারি, জোলা, তাঁতি ও স্বর্ণকাররা। আমরা অনেক সময় মনে করি, আমরাই বুঝি অতীতকে ধরে রাখতে পারি না। বিষয়টা তেমন নয়। বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি প্রতিটি দেশের পেশাতেই এনেছে তুমুল পরিবর্তন। সে বিষয় আলাপ করব পরের পর্বে।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এগিয়ে যাওয়ায় অনেক পেশা বিলুপ্ত হয়েছে। অনেক পেশা বিলুপ্ত হওয়ার পথে। এই নতুন যাত্রায় বেশ কিছু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবাই তো আর প্রযুক্তিতে দক্ষ নন বা লেখাপড়া জানে না। যারা গায়ে খেটে কাজ করত এবং কোনো বিশেষ কাজেই দক্ষ ছিল না, তারা কাজ হারিয়েছে। পেটের দায়ে তারা বিকল্প পেশা বেছে নিয়েছে ঠিকই কিন্তু নতুন পেশায় না লাগাতে পেরেছে মন না হয়েছে উন্নতি। এ সমস্যা চলছে পৃথিবীব্যাপী। তাই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে মানুষকেও প্রশিক্ষিত করা দরকার। যাতে করে মানুষ বেকার না হয়ে পড়ে। আর যত দিন সেটা না করা যায়, তত দিন সীমিত পরিসরে হলেও পুরনো পেশায় তাদের রাখা দরকার। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না হলে তারা মারাত্মক বিপাকে পড়বে এ দিকটা গুরুত্বের সঙ্গে ভাবতে হবে। 

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা