শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

প্রিন্ট ভার্সন
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

দেশের সিনেমা হলের মতো এখন পর্যাপ্ত পরিমাণ ও মানসম্মত ছবির অভাবে লোকসান গুনে খুঁড়িয়ে চলছে সিনেপ্লেক্সগুলো। সিনেপ্লেক্স মালিকদের সাফ কথা- ছবির অভাব পূরণ না হলে অচিরেই তারা সিনেপ্লেক্সগুলো বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবেন। এ বিষয়ে কয়েকজন সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের বক্তব্য তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

এক বছরের মধ্যে কোনো সিনেপ্লেক্স ও হল থাকবে নাএক বছরের মধ্যে কোনো সিনেপ্লেক্স ও হল থাকবে না

মির্জা খালেক, কর্ণধার, লায়ন সিনেমাস, ঢাকা

দুই ঈদ ছাড়া আর ছবি পাওয়া যায় না, বাকি সময় যে ছবিগুলো মুক্তি পায় সেগুলোকে ছবি বলা যায় না, এক কথায় অখাদ্য। তিনি বলেন, লায়ন সিনেমাস-এর বয়স এখন প্রায় ৯৫ বছর, ভাবছিলাম অন্তত ১০০ বছর পূরণ করে ভাবব কী করব। তবে বর্তমান অবস্থায় আর মনে হয় না টিকিয়ে রাখতে পারব। ইতোমধ্যে চিন্তা ভাবনা করছি বন্ধ করে দেব। কারণ, হল চালাতে অন্তত মাসে প্রায় ১০ লাখ টাকা খরচ আছে। কমপক্ষে গত তিন মাসে মোট ১৫/১৬ লাখ টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে, তা থেকে ছবির পরিবেশকের অংশ ও ভ্যাট বাদ দেওয়ার পর হয়তো ৭/৮ লাখ টাকা টিকেছে। ১০ লাখ টাকা হিসাবে তিন মাসে খরচ ৩০ লাখ টাকা থেকে ৭/৮ লাখ বাদ দিলে অন্তত ২২ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। ইতোমধ্যে ভারতীয় যে কয়টি ছবি মুক্তি পেয়েছিল তার মধ্যে কেবল ‘জওয়ান’ ছবিটি ভারতের সঙ্গে একই দিন মুক্তি দেওয়া হয়। বাকি একটি ছবিও সময়মতো মুক্তি দেওয়া হয়নি, তাই কাঙ্ক্ষিত ব্যবসা করা সম্ভব হয়নি। বর্তমান সরকারের মনোভাব দেখে মনে হচ্ছে আর হয়তো হিন্দি ছবি আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে না। সেক্ষেত্রে আমি মনে করি দেশি ছবি দিয়ে হল টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না। কারণ পর্যাপ্ত ও মানসম্মত দেশি ছবি নিয়মিত পাওয়া যায় না। হিন্দি ছবি আসবে বা আসছে ভেবে দেশের বেশ কিছু উদ্যোক্তা নতুন সিনেপ্লেক্স তৈরির জন্য পরিকল্পনা করছিলেন, ইতোমধ্যে বেশ কিছু মিনিপ্লেক্স চালুও হয়েছে আর বেশকিছু নতুন হওয়ার কথা রয়েছে। এখন হিন্দি সিনেমা আসবে না, তাই অধিকাংশ লগ্নিকারক পরিকল্পনা স্থগিত করেছেন। তাছাড়া অনেক সিঙ্গেল স্ক্রিনের মালিক হল আধুনিকায়নের যে পরিকল্পনা নিচ্ছিলেন সেগুলোও হয়তো আর হবে না। আগামীতে যেসব দেশীয় ছবি রমজানের আগ পর্যন্ত মুক্তি পাবে বলে শোনা যাচ্ছে, আমি নিশ্চিত একটি ছবিও দর্শক টানতে পারবে না। কারণ এ ছবিগুলো মানসম্মত নয় বিধায় অতটা দর্শক আগ্রহ তৈরি করতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না। আর দর্শক চাহিদামতো ছবি না পেলে আমি এ অচলাবস্থার উত্তরণের পথ দেখছি না। গত কয়েক বছর ধরে আমাদের চলচ্চিত্র শিল্প মাত্র একজন নায়কের ওপর নির্ভরশীল হয়ে আছে। তার ওপরই ভিত্তি করে শুধু বড় বাজেটের ছবি তৈরি হচ্ছে, এক নায়কের ওপর নির্ভর করে আমাদের চলচ্চিত্রশিল্প টিকতে পারে না। কী ছবি তৈরি হবে, কীভাবে তৈরি হবে, দর্শক কী ধরনের ছবি দেখতে চায়, বড় বাজেটের ছবি নির্মাণ করার জন্য নতুন পুঁজি কীভাবে আনা যায়, শিল্পী আনা যায়- এসব বিষয়ে বিস্তর গবেষণা প্রয়োজন। এখন থেকে এসব কাজ শুরু করলে হয়তো অচলাবস্থা থেকে এ শিল্পের উত্তরণ করা যাবে। তবে অনেক সময়ের ব্যাপার আর এই সময় এর মধ্যে সিনেমা হল টিকে থাকবে বলে আমি বিশ্বাস করি না। হল যদি না থাকে তাহলে সিনেমা তৈরি করে কী হবে? তাই আমি মনে করি বছরে অন্তত ১০টি হিন্দি ছবি আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। চলচ্চিত্রের সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা ৫০ বছরের। আমার অভিজ্ঞতা বলে, এভাবে চললে এক বছরের মধ্যে আর কোনো সিনেপ্লেক্স এবং সিনেমা হল খুঁজে পাওয়া যাবে না।

 

দেশি-বিদেশি পর্যাপ্ত মানসম্মত ছবি চাইদেশি-বিদেশি পর্যাপ্ত মানসম্মত ছবি চাই

মেসবাহউদ্দিন আহমেদ, হেড অব মিডিয়া, স্টার সিনেপ্লেক্স, ঢাকা

পর্যাপ্ত পরিমাণে মানসম্মত ছবি আমরা সারা বছর ধরে পাই না। দেশীয় ছবি এখন হয়ে পড়েছে ঈদকেন্দ্রিক। সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হলের জন্য এটি খুবই দুঃখজনক। কারণ শুধু ঈদের ছবি দিয়ে সারা বছর সিনেমা হল বা সিনেপ্লেক্স কীভাবে চালানো সম্ভব। সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল বাঁচাতে সারা বছর দেশি-বিদেশি ভালো কন্টেন্ট চাই। আমরা এখন হলিউডের সিনেমা দিয়ে কোনোভাবে সারভাইব করছি। কিন্তু হলিউডের চেয়ে মানসম্মত দেশি ছবি পেলে আশানুরূপ দর্শক মেলে। তাই সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল টিকিয়ে রাখতে দেশি-বিদেশি মানসম্মত কনটেন্টের বিকল্প নেই। তা না হলে সিনেপ্লেক্স বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় নেই। এটি খুবই দুঃখজনক ব্যাপার যে, কমপক্ষে গত প্রায় ৩ মাসে দর্শকমনে সাড়া জাগানোর মতো কোনো ছবিই আমরা পাইনি। একেকটি শোতে ৫/১০ জন দর্শক এলে তা দিয়ে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর এত বড় ব্যয় কীভাবে নির্বাহ করা সম্ভব। আমরা পুরোপুরি লোকসানের কবলে পড়ে গেছি। এভাবে সিনেপ্লেক্স টিকিয়ে রাখা কোনোভাবেই সম্ভব নয় একথা বার বার বলতে আমি বাধ্য হচ্ছি। আমি মনে করি আমাদের দেশের সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল, এক কথায় চলচ্চিত্র শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে দেশি-বিদেশি যে কোনো ভালো মুভি পর্যাপ্ত পরিমাণে আমাদের প্রয়োজন। এখন বিশ্বায়নের যুগ, তাই এ সময়ে কোনো দেশের ছবি আমদানি বন্ধ করা উচিত নয়। বিশ্বের প্রতিটি দেশেই এক দেশের ছ্িব বর্তমানে অন্য দেশে প্রদর্শিত হচ্ছে। তাই এ বিশ্বায়নের যুগে আমাদের দেশে অন্য কোনো দেশের ছবি আমদানি বন্ধ করে দেওয়া অদূরদর্শী সিদ্ধান্ত বলে আমি মনে করি। আর একটা কথা না বললেই নয়, বিদেশি ছবি প্রদর্শনের ফলে সিনেপ্লেক্সের প্রতি দর্শক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। এটি ধরে রাখতে হলে বিদেশি ছবির বিকল্প নেই। তবে আগে মানসম্মত পর্যাপ্ত পরিমাণে দেশি ছবি আমরা চাই। ‘হাওয়া’, ‘পরাণ’, ‘গলুই’, ‘প্রিয়তমা’, ‘তুফান’-এর মতো দর্শকপ্রিয় ছবি আমরা নিয়মিত চাই। আর যদি না পাই তাহলে আমাদের স্টার সিনেপ্লেক্সের শাখা দেশব্যাপী বাড়ানোর যে পরিকল্পনা নিয়েছিলাম তা বাধ্য হয়েই বাতিল করতে হবে। কারণ লোকসান গুনে কেউ কোনো ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে পারে না। আবারও বলছি এ দুরাবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হলো- দেশি-বিদেশি মানসম্মত পর্যাপ্ত ছবি নিয়মিত আমাদের পেতে হবে।

 

কনটেন্টের অভাবে সিনেপ্লেক্স টিকিয়ে রাখা যাবে নাকনটেন্টের অভাবে সিনেপ্লেক্স টিকিয়ে রাখা যাবে না

ফারুক আহমেদ, পরিচালক, সিলভার স্ক্রিন, চট্টগ্রাম

সিনেপ্লেক্স চালু রাখার মতো মানসম্মত সিনেমার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে অনিবার্যভাবে এ শিল্প রক্ষা করা অসম্ভব হয়ে যাবে। কমপক্ষে গত তিন মাসে দেশীয় যেসব ছবি পেয়েছি সেগুলো দিয়ে সিনেপ্লেলেক্সের ব্যয় নির্বাহ করা কোনভাবেই সহায়ক ছিল না। বেতন, ফ্লোর ভাড়া কোনোভাবেই জোগাড় করা যাচ্ছে না। শুধু ভারতীয় সিনেমাই নয় পাকিস্তানি সিনেমাসহ সারা দুনিয়ার যে কোনো ছবি আমদানির সুযোগ থাকতে হবে। নতুবা এ শিল্প বাঁচানো যাবে না। আমাদের ভালো নির্মাতারা উৎসবকেন্দ্রিক সিনেমা বানান। দুই ঈদের ছবি দিয়ে সারা বছর হল চালানো অসম্ভব। তাই সরকার অনতিবিলম্বে এ শিল্পে প্রণোদনার ব্যবস্থা না করলে পুরো সেক্টর কলাপস করবে।

 

সিনেপ্লেক্স বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া কোনো পথ নেইসিনেপ্লেক্স বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া কোনো পথ নেই

ইউনুস রুবেল, কর্ণধার মধুবন সিনেপ্লেক্স, বগুড়া

সিনেপ্লেক্স চালু রাখার মতো মানসম্মত ও পর্যাপ্ত কনটেন্ট কয়েক বছর ধরে পাচ্ছি না। এ অবস্থায় সিনেপ্লেক্স বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। গত চার মাসে কোনো ছবি না থাকায় সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল বন্ধ ছিল। নভেম্বরে শাকিব খানের ‘দরদ’ ছাড়া কোনো দেশীয় ছবি মুক্তি পায়নি। কিন্তু ছবিটি ব্যবসাসফল হয়নি। ‘স্ত্রী-২’ নামে একটি ভারতীয় হিন্দি ছবি ভারতে মুক্তির অনেক পরে আমাদের দেশে মুক্তি পাওয়ায় সিনেপ্লেক্সগুলো ব্যবসা করতে পারেনি। সারাদেশের সিনেপ্লেক্সসহ সব সিনেমা হল বিশাল দেনায় পড়েছে। এ বিষয়টি আমরা সরকারকে বোঝানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি। তারপরেও যতদূর জেনেছি, হিন্দি সিনেমা আমদানিতে চলচ্চিত্রের একজন লোক অন্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হয়েও নিজের প্রভাব খাটিয়ে হিন্দি সিনেমা আমদানিতে বাধা দিয়েছে। উনি আমাদের মূল ধারার চলচ্চিত্র মেকার নন। বাংলাদেশের সিনেমা হল থাকল বা না থাকল উনার কিছু যায়-আসে না। আমরা প্রদর্শক সমিতির জরুরি সভার আয়োজন করব। সিনেমা হল ও সিনেপ্লেক্সের দুরবস্থার বিষয়টি সরকারকে বোঝাতে চেষ্টা করব। সরকার যদি ওই উপদেষ্টার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়, তাহলে যে যার মতো হল বন্ধ করে দেব। সিনেপ্লেক্সগুলো কোনোভাবেই টিকতে পারবে না। সিঙ্গেল স্ক্রিনগুলো এক সময়ের অশ্লীল সিনেমাগুলো চালাবে। সিনেপ্লেক্সগুলো বন্ধ হয়ে গেলে আর বিগ বাজেটের ছবি কোনো প্রযোজক বানাবে না। বর্তমানে চলচ্চিত্রের পুঁজি তোলার অন্যতম অবলম্বন সিনেপ্লেক্স। আর সিনেপ্লেক্স না থাকলে এ শিল্পে ধস নামবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কনার গানে ওপারের অলিভিয়া
কনার গানে ওপারের অলিভিয়া
ইয়াশ-তিশা ও উর্বীর ‘নসিব’
ইয়াশ-তিশা ও উর্বীর ‘নসিব’
বৃষ্টি উপেক্ষা করে ভাদুন গ্রামে শুটিং
বৃষ্টি উপেক্ষা করে ভাদুন গ্রামে শুটিং
গানের সঙ্গে অভিনয়ের জ্ঞান থাকাটাও দরকার
গানের সঙ্গে অভিনয়ের জ্ঞান থাকাটাও দরকার
নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা
ডিপজল বললেন মেয়েটি পাগল
ডিপজল বললেন মেয়েটি পাগল
ঢাকাই ছবিতে মধুমিতা সমাচার
ঢাকাই ছবিতে মধুমিতা সমাচার
আবারও গীতিকার আফজাল হোসেন
আবারও গীতিকার আফজাল হোসেন
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
কেমন গল্পের সিনেমা চায় দর্শক
কেমন গল্পের সিনেমা চায় দর্শক
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
সর্বশেষ খবর
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্গাপুরে ভারতীয় নাগরিক আটক
দুর্গাপুরে ভারতীয় নাগরিক আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা
দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা