শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

দেশের সিনেমা হলের মতো এখন পর্যাপ্ত পরিমাণ ও মানসম্মত ছবির অভাবে লোকসান গুনে খুঁড়িয়ে চলছে সিনেপ্লেক্সগুলো। সিনেপ্লেক্স মালিকদের সাফ কথা- ছবির অভাব পূরণ না হলে অচিরেই তারা সিনেপ্লেক্সগুলো বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবেন। এ বিষয়ে কয়েকজন সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের বক্তব্য তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

এক বছরের মধ্যে কোনো সিনেপ্লেক্স ও হল থাকবে নাএক বছরের মধ্যে কোনো সিনেপ্লেক্স ও হল থাকবে না

মির্জা খালেক, কর্ণধার, লায়ন সিনেমাস, ঢাকা

দুই ঈদ ছাড়া আর ছবি পাওয়া যায় না, বাকি সময় যে ছবিগুলো মুক্তি পায় সেগুলোকে ছবি বলা যায় না, এক কথায় অখাদ্য। তিনি বলেন, লায়ন সিনেমাস-এর বয়স এখন প্রায় ৯৫ বছর, ভাবছিলাম অন্তত ১০০ বছর পূরণ করে ভাবব কী করব। তবে বর্তমান অবস্থায় আর মনে হয় না টিকিয়ে রাখতে পারব। ইতোমধ্যে চিন্তা ভাবনা করছি বন্ধ করে দেব। কারণ, হল চালাতে অন্তত মাসে প্রায় ১০ লাখ টাকা খরচ আছে। কমপক্ষে গত তিন মাসে মোট ১৫/১৬ লাখ টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে, তা থেকে ছবির পরিবেশকের অংশ ও ভ্যাট বাদ দেওয়ার পর হয়তো ৭/৮ লাখ টাকা টিকেছে। ১০ লাখ টাকা হিসাবে তিন মাসে খরচ ৩০ লাখ টাকা থেকে ৭/৮ লাখ বাদ দিলে অন্তত ২২ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। ইতোমধ্যে ভারতীয় যে কয়টি ছবি মুক্তি পেয়েছিল তার মধ্যে কেবল ‘জওয়ান’ ছবিটি ভারতের সঙ্গে একই দিন মুক্তি দেওয়া হয়। বাকি একটি ছবিও সময়মতো মুক্তি দেওয়া হয়নি, তাই কাঙ্ক্ষিত ব্যবসা করা সম্ভব হয়নি। বর্তমান সরকারের মনোভাব দেখে মনে হচ্ছে আর হয়তো হিন্দি ছবি আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে না। সেক্ষেত্রে আমি মনে করি দেশি ছবি দিয়ে হল টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না। কারণ পর্যাপ্ত ও মানসম্মত দেশি ছবি নিয়মিত পাওয়া যায় না। হিন্দি ছবি আসবে বা আসছে ভেবে দেশের বেশ কিছু উদ্যোক্তা নতুন সিনেপ্লেক্স তৈরির জন্য পরিকল্পনা করছিলেন, ইতোমধ্যে বেশ কিছু মিনিপ্লেক্স চালুও হয়েছে আর বেশকিছু নতুন হওয়ার কথা রয়েছে। এখন হিন্দি সিনেমা আসবে না, তাই অধিকাংশ লগ্নিকারক পরিকল্পনা স্থগিত করেছেন। তাছাড়া অনেক সিঙ্গেল স্ক্রিনের মালিক হল আধুনিকায়নের যে পরিকল্পনা নিচ্ছিলেন সেগুলোও হয়তো আর হবে না। আগামীতে যেসব দেশীয় ছবি রমজানের আগ পর্যন্ত মুক্তি পাবে বলে শোনা যাচ্ছে, আমি নিশ্চিত একটি ছবিও দর্শক টানতে পারবে না। কারণ এ ছবিগুলো মানসম্মত নয় বিধায় অতটা দর্শক আগ্রহ তৈরি করতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না। আর দর্শক চাহিদামতো ছবি না পেলে আমি এ অচলাবস্থার উত্তরণের পথ দেখছি না। গত কয়েক বছর ধরে আমাদের চলচ্চিত্র শিল্প মাত্র একজন নায়কের ওপর নির্ভরশীল হয়ে আছে। তার ওপরই ভিত্তি করে শুধু বড় বাজেটের ছবি তৈরি হচ্ছে, এক নায়কের ওপর নির্ভর করে আমাদের চলচ্চিত্রশিল্প টিকতে পারে না। কী ছবি তৈরি হবে, কীভাবে তৈরি হবে, দর্শক কী ধরনের ছবি দেখতে চায়, বড় বাজেটের ছবি নির্মাণ করার জন্য নতুন পুঁজি কীভাবে আনা যায়, শিল্পী আনা যায়- এসব বিষয়ে বিস্তর গবেষণা প্রয়োজন। এখন থেকে এসব কাজ শুরু করলে হয়তো অচলাবস্থা থেকে এ শিল্পের উত্তরণ করা যাবে। তবে অনেক সময়ের ব্যাপার আর এই সময় এর মধ্যে সিনেমা হল টিকে থাকবে বলে আমি বিশ্বাস করি না। হল যদি না থাকে তাহলে সিনেমা তৈরি করে কী হবে? তাই আমি মনে করি বছরে অন্তত ১০টি হিন্দি ছবি আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। চলচ্চিত্রের সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা ৫০ বছরের। আমার অভিজ্ঞতা বলে, এভাবে চললে এক বছরের মধ্যে আর কোনো সিনেপ্লেক্স এবং সিনেমা হল খুঁজে পাওয়া যাবে না।

 

দেশি-বিদেশি পর্যাপ্ত মানসম্মত ছবি চাইদেশি-বিদেশি পর্যাপ্ত মানসম্মত ছবি চাই

মেসবাহউদ্দিন আহমেদ, হেড অব মিডিয়া, স্টার সিনেপ্লেক্স, ঢাকা

পর্যাপ্ত পরিমাণে মানসম্মত ছবি আমরা সারা বছর ধরে পাই না। দেশীয় ছবি এখন হয়ে পড়েছে ঈদকেন্দ্রিক। সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হলের জন্য এটি খুবই দুঃখজনক। কারণ শুধু ঈদের ছবি দিয়ে সারা বছর সিনেমা হল বা সিনেপ্লেক্স কীভাবে চালানো সম্ভব। সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল বাঁচাতে সারা বছর দেশি-বিদেশি ভালো কন্টেন্ট চাই। আমরা এখন হলিউডের সিনেমা দিয়ে কোনোভাবে সারভাইব করছি। কিন্তু হলিউডের চেয়ে মানসম্মত দেশি ছবি পেলে আশানুরূপ দর্শক মেলে। তাই সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল টিকিয়ে রাখতে দেশি-বিদেশি মানসম্মত কনটেন্টের বিকল্প নেই। তা না হলে সিনেপ্লেক্স বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় নেই। এটি খুবই দুঃখজনক ব্যাপার যে, কমপক্ষে গত প্রায় ৩ মাসে দর্শকমনে সাড়া জাগানোর মতো কোনো ছবিই আমরা পাইনি। একেকটি শোতে ৫/১০ জন দর্শক এলে তা দিয়ে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর এত বড় ব্যয় কীভাবে নির্বাহ করা সম্ভব। আমরা পুরোপুরি লোকসানের কবলে পড়ে গেছি। এভাবে সিনেপ্লেক্স টিকিয়ে রাখা কোনোভাবেই সম্ভব নয় একথা বার বার বলতে আমি বাধ্য হচ্ছি। আমি মনে করি আমাদের দেশের সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল, এক কথায় চলচ্চিত্র শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে দেশি-বিদেশি যে কোনো ভালো মুভি পর্যাপ্ত পরিমাণে আমাদের প্রয়োজন। এখন বিশ্বায়নের যুগ, তাই এ সময়ে কোনো দেশের ছবি আমদানি বন্ধ করা উচিত নয়। বিশ্বের প্রতিটি দেশেই এক দেশের ছ্িব বর্তমানে অন্য দেশে প্রদর্শিত হচ্ছে। তাই এ বিশ্বায়নের যুগে আমাদের দেশে অন্য কোনো দেশের ছবি আমদানি বন্ধ করে দেওয়া অদূরদর্শী সিদ্ধান্ত বলে আমি মনে করি। আর একটা কথা না বললেই নয়, বিদেশি ছবি প্রদর্শনের ফলে সিনেপ্লেক্সের প্রতি দর্শক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। এটি ধরে রাখতে হলে বিদেশি ছবির বিকল্প নেই। তবে আগে মানসম্মত পর্যাপ্ত পরিমাণে দেশি ছবি আমরা চাই। ‘হাওয়া’, ‘পরাণ’, ‘গলুই’, ‘প্রিয়তমা’, ‘তুফান’-এর মতো দর্শকপ্রিয় ছবি আমরা নিয়মিত চাই। আর যদি না পাই তাহলে আমাদের স্টার সিনেপ্লেক্সের শাখা দেশব্যাপী বাড়ানোর যে পরিকল্পনা নিয়েছিলাম তা বাধ্য হয়েই বাতিল করতে হবে। কারণ লোকসান গুনে কেউ কোনো ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে পারে না। আবারও বলছি এ দুরাবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হলো- দেশি-বিদেশি মানসম্মত পর্যাপ্ত ছবি নিয়মিত আমাদের পেতে হবে।

 

কনটেন্টের অভাবে সিনেপ্লেক্স টিকিয়ে রাখা যাবে নাকনটেন্টের অভাবে সিনেপ্লেক্স টিকিয়ে রাখা যাবে না

ফারুক আহমেদ, পরিচালক, সিলভার স্ক্রিন, চট্টগ্রাম

সিনেপ্লেক্স চালু রাখার মতো মানসম্মত সিনেমার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে অনিবার্যভাবে এ শিল্প রক্ষা করা অসম্ভব হয়ে যাবে। কমপক্ষে গত তিন মাসে দেশীয় যেসব ছবি পেয়েছি সেগুলো দিয়ে সিনেপ্লেলেক্সের ব্যয় নির্বাহ করা কোনভাবেই সহায়ক ছিল না। বেতন, ফ্লোর ভাড়া কোনোভাবেই জোগাড় করা যাচ্ছে না। শুধু ভারতীয় সিনেমাই নয় পাকিস্তানি সিনেমাসহ সারা দুনিয়ার যে কোনো ছবি আমদানির সুযোগ থাকতে হবে। নতুবা এ শিল্প বাঁচানো যাবে না। আমাদের ভালো নির্মাতারা উৎসবকেন্দ্রিক সিনেমা বানান। দুই ঈদের ছবি দিয়ে সারা বছর হল চালানো অসম্ভব। তাই সরকার অনতিবিলম্বে এ শিল্পে প্রণোদনার ব্যবস্থা না করলে পুরো সেক্টর কলাপস করবে।

 

সিনেপ্লেক্স বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া কোনো পথ নেইসিনেপ্লেক্স বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া কোনো পথ নেই

ইউনুস রুবেল, কর্ণধার মধুবন সিনেপ্লেক্স, বগুড়া

সিনেপ্লেক্স চালু রাখার মতো মানসম্মত ও পর্যাপ্ত কনটেন্ট কয়েক বছর ধরে পাচ্ছি না। এ অবস্থায় সিনেপ্লেক্স বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। গত চার মাসে কোনো ছবি না থাকায় সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল বন্ধ ছিল। নভেম্বরে শাকিব খানের ‘দরদ’ ছাড়া কোনো দেশীয় ছবি মুক্তি পায়নি। কিন্তু ছবিটি ব্যবসাসফল হয়নি। ‘স্ত্রী-২’ নামে একটি ভারতীয় হিন্দি ছবি ভারতে মুক্তির অনেক পরে আমাদের দেশে মুক্তি পাওয়ায় সিনেপ্লেক্সগুলো ব্যবসা করতে পারেনি। সারাদেশের সিনেপ্লেক্সসহ সব সিনেমা হল বিশাল দেনায় পড়েছে। এ বিষয়টি আমরা সরকারকে বোঝানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি। তারপরেও যতদূর জেনেছি, হিন্দি সিনেমা আমদানিতে চলচ্চিত্রের একজন লোক অন্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হয়েও নিজের প্রভাব খাটিয়ে হিন্দি সিনেমা আমদানিতে বাধা দিয়েছে। উনি আমাদের মূল ধারার চলচ্চিত্র মেকার নন। বাংলাদেশের সিনেমা হল থাকল বা না থাকল উনার কিছু যায়-আসে না। আমরা প্রদর্শক সমিতির জরুরি সভার আয়োজন করব। সিনেমা হল ও সিনেপ্লেক্সের দুরবস্থার বিষয়টি সরকারকে বোঝাতে চেষ্টা করব। সরকার যদি ওই উপদেষ্টার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়, তাহলে যে যার মতো হল বন্ধ করে দেব। সিনেপ্লেক্সগুলো কোনোভাবেই টিকতে পারবে না। সিঙ্গেল স্ক্রিনগুলো এক সময়ের অশ্লীল সিনেমাগুলো চালাবে। সিনেপ্লেক্সগুলো বন্ধ হয়ে গেলে আর বিগ বাজেটের ছবি কোনো প্রযোজক বানাবে না। বর্তমানে চলচ্চিত্রের পুঁজি তোলার অন্যতম অবলম্বন সিনেপ্লেক্স। আর সিনেপ্লেক্স না থাকলে এ শিল্পে ধস নামবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আন্তর্জাতিক উৎসবে নুহাশের ‘২ষ’
আন্তর্জাতিক উৎসবে নুহাশের ‘২ষ’
বিটিভির হিজল তমালে আরমিন
বিটিভির হিজল তমালে আরমিন
ভালোবাসা দিবসে তৌসিফ ও পড়শী
ভালোবাসা দিবসে তৌসিফ ও পড়শী
তারিক আনামের আক্ষেপ
তারিক আনামের আক্ষেপ
চলচ্চিত্রের গানে মোশাররফ করিম
চলচ্চিত্রের গানে মোশাররফ করিম
রাজনীতি নিয়ে ঋতুপর্ণা
রাজনীতি নিয়ে ঋতুপর্ণা
খুশি কাপুরের ইচ্ছা...
খুশি কাপুরের ইচ্ছা...
চলচ্চিত্রের মানুষের খোঁজ নেওয়ার সময় কোথায়
চলচ্চিত্রের মানুষের খোঁজ নেওয়ার সময় কোথায়
সিনেমার প্লেব্যাকে যেসব জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা
সিনেমার প্লেব্যাকে যেসব জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা
তুরঙ্গমীর ওয়াটারনেসের ১০
তুরঙ্গমীর ওয়াটারনেসের ১০
নেদারল্যান্ডস দূতাবাসে প্রীতির চিত্র প্রদর্শনী
নেদারল্যান্ডস দূতাবাসে প্রীতির চিত্র প্রদর্শনী
আরশ-সুনেরাহর ‘তোমার পাশেই রেখো’
আরশ-সুনেরাহর ‘তোমার পাশেই রেখো’
সর্বশেষ খবর
মুমিনজীবনে ইনসাফের গুরুত্ব
মুমিনজীবনে ইনসাফের গুরুত্ব

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

টিম ছেড়ে চলে গেছি এমন কথার ভিত্তি নেই: ইমন
টিম ছেড়ে চলে গেছি এমন কথার ভিত্তি নেই: ইমন

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধীদের ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
প্রতিবন্ধীদের ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘনকুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘনকুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

সুইজারল্যান্ড সফরে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন ড. ইউনূস
সুইজারল্যান্ড সফরে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন ড. ইউনূস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা
ব্যাঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে লটারিতে ৩ কোটি টাকা জিতলেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী
আমিরাতে লটারিতে ৩ কোটি টাকা জিতলেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী

৩ ঘন্টা আগে | পরবাস

বাউন্ডারির দেয়াল ধসে চাপা পড়ে পথচারী নারীর মৃত্যু
বাউন্ডারির দেয়াল ধসে চাপা পড়ে পথচারী নারীর মৃত্যু

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর পরিচালনায় আগ্রহী সৌদি কোম্পানি
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর পরিচালনায় আগ্রহী সৌদি কোম্পানি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি উত্তরণে বাংলাদেশকে সহযোগিতার আশ্বাস ডব্লিউটিও প্রধানের
এলডিসি উত্তরণে বাংলাদেশকে সহযোগিতার আশ্বাস ডব্লিউটিও প্রধানের

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দিয়াবাড়ী সিটি কর্পোরেশন বস্তিতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
দিয়াবাড়ী সিটি কর্পোরেশন বস্তিতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শত প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও জাতীয় প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ থাকব : আসিফ মাহমুদ
শত প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও জাতীয় প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ থাকব : আসিফ মাহমুদ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দুই নেতা বহিষ্কার
শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দুই নেতা বহিষ্কার

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাবিতে স্থানীয় যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু,স্বজন ও সহপাঠীদের বিক্ষোভ
রাবিতে স্থানীয় যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু,স্বজন ও সহপাঠীদের বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির স্বার্থে বিভাজন দূর করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : হাসনাত
জাতির স্বার্থে বিভাজন দূর করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : হাসনাত

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে কিছুই আমাদের অগ্রগতিতে বাধা হতে পারবে না : মান্না
ঐক্যবদ্ধ থাকলে কিছুই আমাদের অগ্রগতিতে বাধা হতে পারবে না : মান্না

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভারতীয় চিনি জব্দ
সিলেটে ভারতীয় চিনি জব্দ

১০ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দিনে ৬০ শিশু, দুই হাজার মানুষকে হত্যা করেছে খুনি হাসিনা: বাবুল
৭ দিনে ৬০ শিশু, দুই হাজার মানুষকে হত্যা করেছে খুনি হাসিনা: বাবুল

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকার বিরুদ্ধে প্রেমিককে খুন করার অভিযোগ
প্রেমিকার বিরুদ্ধে প্রেমিককে খুন করার অভিযোগ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রশিবিরের ১৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ
জাবি ছাত্রশিবিরের ১৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী শাসনামল ছিল গুম-খুন ও দুর্নীতির রাজত্ব : জামায়াত আমির
আওয়ামী শাসনামল ছিল গুম-খুন ও দুর্নীতির রাজত্ব : জামায়াত আমির

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে সমবায় দলের কর্মী সভা
নীলফামারীতে সমবায় দলের কর্মী সভা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আলু চাষিদের মাথায় হাত
রংপুরে আলু চাষিদের মাথায় হাত

১০ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিএনপি সংস্কার চায় না, এই কথা ভুল: অসীম
বিএনপি সংস্কার চায় না, এই কথা ভুল: অসীম

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি গাড়ি চালক কল্যাণ সমিতির নতুন কমিটি গঠন
সরকারি গাড়ি চালক কল্যাণ সমিতির নতুন কমিটি গঠন

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠিত
কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠিত

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন
লালমনিরহাটে শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে: আসিফ নজরুল
পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে: আসিফ নজরুল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড. ইউনূস ও তার মেয়েকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে ফের ভুয়া খবর
ড. ইউনূস ও তার মেয়েকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে ফের ভুয়া খবর

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোঁচট খেলেন ট্রাম্প, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্দেশে আদালতের স্থগিতাদেশ
হোঁচট খেলেন ট্রাম্প, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্দেশে আদালতের স্থগিতাদেশ

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউসের কঠোর অভিযান
৫০০ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউসের কঠোর অভিযান

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত ট্রেনে অ্যালাউন্স ছাড়া অন্য কোনো ভাতা পাবেন না রেলকর্মীরা
চলন্ত ট্রেনে অ্যালাউন্স ছাড়া অন্য কোনো ভাতা পাবেন না রেলকর্মীরা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : নুর
শিক্ষকদের প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : নুর

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তিন ইসরায়েলি সহযোগীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় তিন ইসরায়েলি সহযোগীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতের দিকে ঝুঁকে ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকে জনগণ রুখে দিবে’
‘ভারতের দিকে ঝুঁকে ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকে জনগণ রুখে দিবে’

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নিলামে সাবেক ২৪ এমপির গাড়ি
নিলামে সাবেক ২৪ এমপির গাড়ি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপিকে ভিন্ন শিবিরে ঠেলে দিয়ে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা ভালো হবে না’
‘বিএনপিকে ভিন্ন শিবিরে ঠেলে দিয়ে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা ভালো হবে না’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে : মুফতী রেজাউল করিম
আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে : মুফতী রেজাউল করিম

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিসিটিভিতে ‌‘অন্য কেউ’- সাইফ হামলায় অভিযুক্তের বাবার দাবিতে দানা বাঁধছে রহস‍্য
সিসিটিভিতে ‌‘অন্য কেউ’- সাইফ হামলায় অভিযুক্তের বাবার দাবিতে দানা বাঁধছে রহস‍্য

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সরকারের ভেতর থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চলছে : রিজভী
সরকারের ভেতর থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চলছে : রিজভী

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তে বিএসএফের ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি
সীমান্তে বিএসএফের ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ কোটি পারিশ্রমিক পেলেন এই খলনায়ক?
২০০ কোটি পারিশ্রমিক পেলেন এই খলনায়ক?

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উচ্চ প্রবৃদ্ধির জাল তথ্য দিত শেখ হাসিনা সরকার
উচ্চ প্রবৃদ্ধির জাল তথ্য দিত শেখ হাসিনা সরকার

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যান চলাচলে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
যান চলাচলে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের অস্ত্র কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৮ জন নিহত
ভারতের অস্ত্র কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৮ জন নিহত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, প্রতিনিধিরা গেলেন আলোচনায়
শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, প্রতিনিধিরা গেলেন আলোচনায়

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের বেতন ছাড় না হওয়ায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির ক্ষোভ
ডিসেম্বরের বেতন ছাড় না হওয়ায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির ক্ষোভ

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শাহবাগে আটকে দেয়া হলো প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিল
শাহবাগে আটকে দেয়া হলো প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হলেই শুল্কারোপ বাদ: ট্রাম্প
কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হলেই শুল্কারোপ বাদ: ট্রাম্প

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা দুর্নীতির অভিযোগ আনছেন, প্রমাণ করুন: হাসনাত
যারা দুর্নীতির অভিযোগ আনছেন, প্রমাণ করুন: হাসনাত

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলশোধনাগার ও মস্কোতে শতাধিক ড্রোন ছুড়েছে ইউক্রেন
রুশ তেলশোধনাগার ও মস্কোতে শতাধিক ড্রোন ছুড়েছে ইউক্রেন

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য উৎপাদন করুন, নইলে শুল্ক দিন: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য উৎপাদন করুন, নইলে শুল্ক দিন: ট্রাম্প

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে নানা অপরাধ
বেড়েছে নানা অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা
রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি
মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব
দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব

শনিবারের সকাল

সেই ফকিরেরপুলেই থামল মোহামেডান
সেই ফকিরেরপুলেই থামল মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা
শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না
বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম
মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজবের এক রাত
গুজবের এক রাত

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে
১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে

নগর জীবন

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা
ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট
পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো
এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, আহত দুই বাংলাদেশি
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, আহত দুই বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার
দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা কি রাজনীতিবিদদের শেখাবেন?
উপদেষ্টারা কি রাজনীতিবিদদের শেখাবেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা
কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি
অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি

দেশগ্রাম

কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ
কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ

দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫
ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট
হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী
কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী

শনিবারের সকাল

টিউশনি করার দিনগুলো
টিউশনি করার দিনগুলো

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে রাজনৈতিক খবরদারি বন্ধ চায় কমিশন
প্রশাসনে রাজনৈতিক খবরদারি বন্ধ চায় কমিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিটিভির হিজল তমালে আরমিন
বিটিভির হিজল তমালে আরমিন

শোবিজ

পাবনায় সমন্বয়কের ওপর ছাত্রলীগের হামলা
পাবনায় সমন্বয়কের ওপর ছাত্রলীগের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা