শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০১৬

শিক্ষা ও শিক্ষক

আদর্শ শিক্ষকরাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ার কারিগর

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আদর্শ শিক্ষকরাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ার কারিগর

দেশে বছর বছর এসএসসি ও এইচএসসিতে পাসের হার বাড়লেও শিক্ষার সামগ্রিক মান বাড়ছে কিনা এ নিয়ে বিতর্ক আছে। শিক্ষার্থীরাও ভালো জিপিএ প্রাপ্তির পাশাপাশি প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে কিনা এ নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ফলে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তন আনার দাবি উঠেছে। তাই দেশের শিক্ষার মান কীভাবে বাড়ানো যায়, শিক্ষার্থীদের কীভাবে আরো বেশি করে পড়াশোনামুখী করা যায় এসব নিয়ে কথা বলেছেন রাজধানীর মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ লে. কর্নেল কাজী শরীফ উদ্দিন (পদাতিক)। শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর লক্ষ্যে নিজ প্রতিষ্ঠানের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েও কথা বলেছেন তিনি।

 

 

 

প্রশ্ন: প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সব স্তরেই পাসের হার বেড়েছে। তবে শিক্ষার সামগ্রিক গুণগতমান বেড়েছে কিনা এ নিয়ে প্রশ্ন আছে। এ বিষয়ে আপনার মতামত কি?

উত্তর: আধুনিক সভ্যতার ক্রমবিকাশ, তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক বিস্তার, বিজ্ঞানের নব নব বিস্ময়কর আবিষ্কার এসব কিছুর মূলে রয়েছে শিক্ষা। সার্বিক পরিস্থিতিতে বর্তমান অবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থা, এগিয়ে চলছে শিক্ষার্থীরা। এর ফলে বেড়েছে পাসের হার। আমাদের শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার আগেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে পড়ালেখা করে। তবে তাদের মান ধরে রাখতে হবে যে, সব সময় পড়তে হবে; পাঠ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

প্রশ্ন: শিক্ষার মান বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শিক্ষকরা কী ভূমিকা রাখতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

উত্তর: একটি জনগোষ্ঠীকে জনসম্পদে রূপান্তরিত করার প্রধান অস্ত্র হলো সুশিক্ষা ও মানসম্মত শিক্ষা। আর এই পবিত্র দায়িত্ব পালন করেন শিক্ষকরা। তবে বর্তমানে মেধাবী ও যোগ্য শিক্ষকের অভাব রয়েছে। মেধাহীন ও অযোগ্য শিক্ষক কোনোভাবেই শ্রেণিকক্ষে মানসম্মত শিক্ষা প্রদান করতে পারেন না। আদর্শ শিক্ষকরাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ার কারিগর।

প্রশ্ন: গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আপনার প্রতিষ্ঠান কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে?

উত্তর: এ লক্ষ্যে আমাদের রয়েছে সার্বক্ষণিক তদারকি, মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গুণগত শিক্ষকমণ্ডলী, সকল কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও সংশ্লিষ্ট সবার জবাবদিহিতা। জবাবদিহিতা ছাড়া কোনো পদ্ধতি কার্যকর হয় না এবং কোনো কর্মকাণ্ড বেগবান হয় না। গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা, স্কুলে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও আদর্শ শিক্ষাদান নিশ্চিত করাই আমার পবিত্র দায়িত্ব। ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সমন্বয়ে ছাত্রদের জ্ঞান তৃষ্ণা জাগিয়ে তোলাই প্রধান দায়িত্ব বলে মনে করি। আমার প্রতিষ্ঠানে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য দুজন গাইড টিচার নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এদের একজন শিক্ষার্থীর পড়ালেখার বিষয়টি তদারকি করেন আর অন্যজন তার সহশিক্ষা ও ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে খোঁজখবর রাখেন।

 

প্রশ্ন: বিগত বছরগুলোয় আপনার প্রতিষ্ঠানের সফলতা কেমন?

উত্তর: আমার প্রতিষ্ঠান বিগত তিন বছর ধরে পিইসি, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসিতে শতভাগ পাসের কৃতিত্ব দেখিয়েছে। সেইসঙ্গে সর্বোচ্চ ৮২% পর্যন্ত জিপিত্র-৫ পাওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।

প্রশ্ন: আপনার প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের কোনো আর্থিক সুবিধা দিয়ে থাকে কি?

উত্তর: কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশনায় এবং সমপূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত হয় এই প্রতিষ্ঠান।  আমরা দরিদ্র, মেধাবী ও কৃতী শিক্ষার্থীদেরকে নানারকম আর্থিক সুবিধা দিয়ে থাকি।

প্রশ্ন: জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সরকার প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বিষয়ে আপনার অভিমত কি?

উত্তর : প্রাথমিক শিক্ষার স্তর পঞ্চম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সম্প্রসারণ বর্তমান সরকারের একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তবে সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে শিক্ষার গুণগতমান বাড়তে হবে। এ সিদ্ধান্তের সুফল পেতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিনিয়োগ ও নিবিড় পর্যবেক্ষণ। প্রথম পদক্ষেপে ভালো ফলাফলের জন্য শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবাইকে হতে হবে আন্তরিক এবং এক্ষেত্রে প্রত্যেকের সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন।

প্রশ্ন: মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিশেষত্ব কি?

উত্তর: এখানে মানসম্মত ও আদর্শ শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সার্বক্ষণিক তদারকি করা হয়। অধ্যক্ষসহ সব প্রভাষক, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঠিক সময়ে আগমন ও প্রস্থান নিশ্চিত করা হয় Biometric ফিঙ্গার প্রিন্ট এটেন্ডেন্টস এর মাধ্যমে। সকল ক্লাসের সুস্থ পাঠদান নিশ্চিত করা হয় সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে। সহশিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে প্রতি বৃহষ্পতিবারে স্কাউট, বিএনসিসি, রেড ক্রিসেন্ট, কালচারাল, ল্যাংগুয়েজ ও বিজ্ঞান ক্লাবের কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। তাছাড়া রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে চমৎকার পরিবেশে প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে ৭তলা বিশিষ্ট ৪টি নিজস্ব ভবন, ছেলে ও মেয়েদের জন্য আলাদা ২টি খেলার মাঠ, লাইব্রেরি, আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব, বিজ্ঞানাগার, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম। আমার প্রতিষ্ঠানে রয়েছে অবকাঠামোগত সব সুযোগ সুবিধা। এক কথায় পড়াশোনার মানসম্মত পরিবেশ নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধসহ অন্যান্য যাবতীয় গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অভিভাবক ও সংশ্লিষ্টদের করণীয় কি?

উত্তর: একজন আদর্শ শিক্ষক পোশাক-পরিচ্ছদে, পেশা বা কর্মে, নিজ দায়িত্বের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করবেন। প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রতি সম্মান ও আন্তরিকতা প্রদর্শন করতে হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আহত করে এমন আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। তাহলেই কেবল কোনো শিক্ষক শিক্ষার্থীদের আস্থাশীল অভিভাবক হতে পারবেন। শিক্ষকই পারেন শিক্ষার্থীদের মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে। এখানে অভিভাবকদের হতে হবে প্রকৃত বন্ধু ও যোগ্য পরামর্শদাতা এবং তাদের থাকতে হবে শিক্ষার্থীদের ব্যাপারগুলো সহজেই মেনে নেওয়ার মানসিকতা। এক্ষেত্রে অধ্যক্ষ বা প্রতিষ্ঠানকে মডারেটর বা সমন্বয়কারীর ভূমিকা পালন করতে হবে। 

প্রশ্ন: পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম আপনার প্রতিষ্ঠান কীভাবে পালন করছে?

উত্তর: বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের আদর্শ শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হলে সহশিক্ষা কার্যক্রমের কোনো বিকল্প নেই। আমার কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, উপস্থিত বক্তৃতা, ডিবেটিং, স্কাউটিং, রোভারিং, বিএনসিসি, রেডক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রম রয়েছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রায়শই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পুরস্কার পাচ্ছে।

প্রশ্ন: স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার পরামর্শ কী?

উত্তর: বিশ্বায়নের যুগে যন্ত্র সভ্যতার প্রেক্ষিতে প্রাপ্ত নতুন নতুন জ্ঞান, বিজ্ঞান, দর্শন তথা যাবতীয় জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়কে প্রস্তুত হতে হবে নতুন আঙ্গিকে। তা না হলে আদর্শ শিক্ষা ব্যাহত হবে। শিক্ষার্থীকে নিয়মিত পড়ালেখা করতে হবে।

প্রশ্ন: আপনার শিক্ষাজীবন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোনো স্মৃতি থাকলে বলুন।

উত্তর: আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের ছাত্র ছিলাম। প্রথম বর্ষ অতিক্রমের পর ২৮তম দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের অফিসার হিসেবে সেনাবাহিনীতে যোগদান করি। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী সাক্ষাৎকারে সাবেক শিক্ষক (বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি হিসেবে কর্মরত) প্রফেসর ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহান সজল অনেক আদর করে বলেছিলেন, বাবা জীবনে অনেক বড় হও। ভালো ছাত্র গড়ার বিষয়টি শিক্ষকের জন্য আনন্দের এবং গর্বের। আজ অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে স্যারের প্রতিটা কথা অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে মনে পড়ে। ব্যক্তিগত জীবনে আমার দুটি সন্তান রয়েছে। আর এ পবিত্র দায়িত্বের কারণে আজ আমার তিন সহস্রাধিক সন্তান। আমার শিক্ষার্থীদের অনেকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, প্রশিক্ষণরত সেনা ও বিমান বাহিনী কর্মকর্তা কিংবা নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তাদের এই প্রতিষ্ঠায় আমার চোখে আনন্দাশ্রু চলে আসে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা