শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০১৬

শিক্ষা ও শিক্ষক

আদর্শ শিক্ষকরাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ার কারিগর

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আদর্শ শিক্ষকরাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ার কারিগর

দেশে বছর বছর এসএসসি ও এইচএসসিতে পাসের হার বাড়লেও শিক্ষার সামগ্রিক মান বাড়ছে কিনা এ নিয়ে বিতর্ক আছে। শিক্ষার্থীরাও ভালো জিপিএ প্রাপ্তির পাশাপাশি প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে কিনা এ নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ফলে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তন আনার দাবি উঠেছে। তাই দেশের শিক্ষার মান কীভাবে বাড়ানো যায়, শিক্ষার্থীদের কীভাবে আরো বেশি করে পড়াশোনামুখী করা যায় এসব নিয়ে কথা বলেছেন রাজধানীর মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ লে. কর্নেল কাজী শরীফ উদ্দিন (পদাতিক)। শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর লক্ষ্যে নিজ প্রতিষ্ঠানের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েও কথা বলেছেন তিনি।

 

 

 

প্রশ্ন: প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সব স্তরেই পাসের হার বেড়েছে। তবে শিক্ষার সামগ্রিক গুণগতমান বেড়েছে কিনা এ নিয়ে প্রশ্ন আছে। এ বিষয়ে আপনার মতামত কি?

উত্তর: আধুনিক সভ্যতার ক্রমবিকাশ, তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক বিস্তার, বিজ্ঞানের নব নব বিস্ময়কর আবিষ্কার এসব কিছুর মূলে রয়েছে শিক্ষা। সার্বিক পরিস্থিতিতে বর্তমান অবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থা, এগিয়ে চলছে শিক্ষার্থীরা। এর ফলে বেড়েছে পাসের হার। আমাদের শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার আগেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে পড়ালেখা করে। তবে তাদের মান ধরে রাখতে হবে যে, সব সময় পড়তে হবে; পাঠ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

প্রশ্ন: শিক্ষার মান বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শিক্ষকরা কী ভূমিকা রাখতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

উত্তর: একটি জনগোষ্ঠীকে জনসম্পদে রূপান্তরিত করার প্রধান অস্ত্র হলো সুশিক্ষা ও মানসম্মত শিক্ষা। আর এই পবিত্র দায়িত্ব পালন করেন শিক্ষকরা। তবে বর্তমানে মেধাবী ও যোগ্য শিক্ষকের অভাব রয়েছে। মেধাহীন ও অযোগ্য শিক্ষক কোনোভাবেই শ্রেণিকক্ষে মানসম্মত শিক্ষা প্রদান করতে পারেন না। আদর্শ শিক্ষকরাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ার কারিগর।

প্রশ্ন: গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আপনার প্রতিষ্ঠান কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে?

উত্তর: এ লক্ষ্যে আমাদের রয়েছে সার্বক্ষণিক তদারকি, মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গুণগত শিক্ষকমণ্ডলী, সকল কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও সংশ্লিষ্ট সবার জবাবদিহিতা। জবাবদিহিতা ছাড়া কোনো পদ্ধতি কার্যকর হয় না এবং কোনো কর্মকাণ্ড বেগবান হয় না। গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা, স্কুলে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও আদর্শ শিক্ষাদান নিশ্চিত করাই আমার পবিত্র দায়িত্ব। ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সমন্বয়ে ছাত্রদের জ্ঞান তৃষ্ণা জাগিয়ে তোলাই প্রধান দায়িত্ব বলে মনে করি। আমার প্রতিষ্ঠানে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য দুজন গাইড টিচার নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এদের একজন শিক্ষার্থীর পড়ালেখার বিষয়টি তদারকি করেন আর অন্যজন তার সহশিক্ষা ও ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে খোঁজখবর রাখেন।

 

প্রশ্ন: বিগত বছরগুলোয় আপনার প্রতিষ্ঠানের সফলতা কেমন?

উত্তর: আমার প্রতিষ্ঠান বিগত তিন বছর ধরে পিইসি, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসিতে শতভাগ পাসের কৃতিত্ব দেখিয়েছে। সেইসঙ্গে সর্বোচ্চ ৮২% পর্যন্ত জিপিত্র-৫ পাওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।

প্রশ্ন: আপনার প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের কোনো আর্থিক সুবিধা দিয়ে থাকে কি?

উত্তর: কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশনায় এবং সমপূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত হয় এই প্রতিষ্ঠান।  আমরা দরিদ্র, মেধাবী ও কৃতী শিক্ষার্থীদেরকে নানারকম আর্থিক সুবিধা দিয়ে থাকি।

প্রশ্ন: জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সরকার প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বিষয়ে আপনার অভিমত কি?

উত্তর : প্রাথমিক শিক্ষার স্তর পঞ্চম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সম্প্রসারণ বর্তমান সরকারের একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তবে সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে শিক্ষার গুণগতমান বাড়তে হবে। এ সিদ্ধান্তের সুফল পেতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিনিয়োগ ও নিবিড় পর্যবেক্ষণ। প্রথম পদক্ষেপে ভালো ফলাফলের জন্য শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবাইকে হতে হবে আন্তরিক এবং এক্ষেত্রে প্রত্যেকের সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন।

প্রশ্ন: মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিশেষত্ব কি?

উত্তর: এখানে মানসম্মত ও আদর্শ শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সার্বক্ষণিক তদারকি করা হয়। অধ্যক্ষসহ সব প্রভাষক, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঠিক সময়ে আগমন ও প্রস্থান নিশ্চিত করা হয় Biometric ফিঙ্গার প্রিন্ট এটেন্ডেন্টস এর মাধ্যমে। সকল ক্লাসের সুস্থ পাঠদান নিশ্চিত করা হয় সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে। সহশিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে প্রতি বৃহষ্পতিবারে স্কাউট, বিএনসিসি, রেড ক্রিসেন্ট, কালচারাল, ল্যাংগুয়েজ ও বিজ্ঞান ক্লাবের কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। তাছাড়া রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে চমৎকার পরিবেশে প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে ৭তলা বিশিষ্ট ৪টি নিজস্ব ভবন, ছেলে ও মেয়েদের জন্য আলাদা ২টি খেলার মাঠ, লাইব্রেরি, আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব, বিজ্ঞানাগার, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম। আমার প্রতিষ্ঠানে রয়েছে অবকাঠামোগত সব সুযোগ সুবিধা। এক কথায় পড়াশোনার মানসম্মত পরিবেশ নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধসহ অন্যান্য যাবতীয় গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অভিভাবক ও সংশ্লিষ্টদের করণীয় কি?

উত্তর: একজন আদর্শ শিক্ষক পোশাক-পরিচ্ছদে, পেশা বা কর্মে, নিজ দায়িত্বের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করবেন। প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রতি সম্মান ও আন্তরিকতা প্রদর্শন করতে হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আহত করে এমন আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। তাহলেই কেবল কোনো শিক্ষক শিক্ষার্থীদের আস্থাশীল অভিভাবক হতে পারবেন। শিক্ষকই পারেন শিক্ষার্থীদের মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে। এখানে অভিভাবকদের হতে হবে প্রকৃত বন্ধু ও যোগ্য পরামর্শদাতা এবং তাদের থাকতে হবে শিক্ষার্থীদের ব্যাপারগুলো সহজেই মেনে নেওয়ার মানসিকতা। এক্ষেত্রে অধ্যক্ষ বা প্রতিষ্ঠানকে মডারেটর বা সমন্বয়কারীর ভূমিকা পালন করতে হবে। 

প্রশ্ন: পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম আপনার প্রতিষ্ঠান কীভাবে পালন করছে?

উত্তর: বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের আদর্শ শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হলে সহশিক্ষা কার্যক্রমের কোনো বিকল্প নেই। আমার কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, উপস্থিত বক্তৃতা, ডিবেটিং, স্কাউটিং, রোভারিং, বিএনসিসি, রেডক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রম রয়েছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রায়শই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পুরস্কার পাচ্ছে।

প্রশ্ন: স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার পরামর্শ কী?

উত্তর: বিশ্বায়নের যুগে যন্ত্র সভ্যতার প্রেক্ষিতে প্রাপ্ত নতুন নতুন জ্ঞান, বিজ্ঞান, দর্শন তথা যাবতীয় জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়কে প্রস্তুত হতে হবে নতুন আঙ্গিকে। তা না হলে আদর্শ শিক্ষা ব্যাহত হবে। শিক্ষার্থীকে নিয়মিত পড়ালেখা করতে হবে।

প্রশ্ন: আপনার শিক্ষাজীবন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোনো স্মৃতি থাকলে বলুন।

উত্তর: আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের ছাত্র ছিলাম। প্রথম বর্ষ অতিক্রমের পর ২৮তম দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের অফিসার হিসেবে সেনাবাহিনীতে যোগদান করি। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী সাক্ষাৎকারে সাবেক শিক্ষক (বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি হিসেবে কর্মরত) প্রফেসর ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহান সজল অনেক আদর করে বলেছিলেন, বাবা জীবনে অনেক বড় হও। ভালো ছাত্র গড়ার বিষয়টি শিক্ষকের জন্য আনন্দের এবং গর্বের। আজ অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে স্যারের প্রতিটা কথা অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে মনে পড়ে। ব্যক্তিগত জীবনে আমার দুটি সন্তান রয়েছে। আর এ পবিত্র দায়িত্বের কারণে আজ আমার তিন সহস্রাধিক সন্তান। আমার শিক্ষার্থীদের অনেকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, প্রশিক্ষণরত সেনা ও বিমান বাহিনী কর্মকর্তা কিংবা নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তাদের এই প্রতিষ্ঠায় আমার চোখে আনন্দাশ্রু চলে আসে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য
শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য

১ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা
নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত
বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ
সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের
মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু
রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এক মাসে ফুলবাড়ী সীমান্তে ২৭ লাখ টাকার মাদক জব্দ
এক মাসে ফুলবাড়ী সীমান্তে ২৭ লাখ টাকার মাদক জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ
অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাতক্ষীরায় পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে দুই মাসের কারাদণ্ড
সাতক্ষীরায় পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে দুই মাসের কারাদণ্ড

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চানখারপুলে ৬ হত্যা: সাক্ষ্য দিলেন সিআইডির ২ ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ
চানখারপুলে ৬ হত্যা: সাক্ষ্য দিলেন সিআইডির ২ ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতি : জড়িতদের শাস্তি ও পুনঃপরীক্ষার দাবি
কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতি : জড়িতদের শাস্তি ও পুনঃপরীক্ষার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এফবিসিসিআই প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম খান
এফবিসিসিআই প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম খান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রনি হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
গাজীপুরে রনি হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ
সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা