শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০১৬

শিক্ষা ও শিক্ষক

আদর্শ শিক্ষকরাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ার কারিগর

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আদর্শ শিক্ষকরাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ার কারিগর

দেশে বছর বছর এসএসসি ও এইচএসসিতে পাসের হার বাড়লেও শিক্ষার সামগ্রিক মান বাড়ছে কিনা এ নিয়ে বিতর্ক আছে। শিক্ষার্থীরাও ভালো জিপিএ প্রাপ্তির পাশাপাশি প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে কিনা এ নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ফলে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তন আনার দাবি উঠেছে। তাই দেশের শিক্ষার মান কীভাবে বাড়ানো যায়, শিক্ষার্থীদের কীভাবে আরো বেশি করে পড়াশোনামুখী করা যায় এসব নিয়ে কথা বলেছেন রাজধানীর মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ লে. কর্নেল কাজী শরীফ উদ্দিন (পদাতিক)। শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর লক্ষ্যে নিজ প্রতিষ্ঠানের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েও কথা বলেছেন তিনি।

 

 

 

প্রশ্ন: প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সব স্তরেই পাসের হার বেড়েছে। তবে শিক্ষার সামগ্রিক গুণগতমান বেড়েছে কিনা এ নিয়ে প্রশ্ন আছে। এ বিষয়ে আপনার মতামত কি?

উত্তর: আধুনিক সভ্যতার ক্রমবিকাশ, তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক বিস্তার, বিজ্ঞানের নব নব বিস্ময়কর আবিষ্কার এসব কিছুর মূলে রয়েছে শিক্ষা। সার্বিক পরিস্থিতিতে বর্তমান অবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থা, এগিয়ে চলছে শিক্ষার্থীরা। এর ফলে বেড়েছে পাসের হার। আমাদের শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার আগেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে পড়ালেখা করে। তবে তাদের মান ধরে রাখতে হবে যে, সব সময় পড়তে হবে; পাঠ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

প্রশ্ন: শিক্ষার মান বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শিক্ষকরা কী ভূমিকা রাখতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

উত্তর: একটি জনগোষ্ঠীকে জনসম্পদে রূপান্তরিত করার প্রধান অস্ত্র হলো সুশিক্ষা ও মানসম্মত শিক্ষা। আর এই পবিত্র দায়িত্ব পালন করেন শিক্ষকরা। তবে বর্তমানে মেধাবী ও যোগ্য শিক্ষকের অভাব রয়েছে। মেধাহীন ও অযোগ্য শিক্ষক কোনোভাবেই শ্রেণিকক্ষে মানসম্মত শিক্ষা প্রদান করতে পারেন না। আদর্শ শিক্ষকরাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ার কারিগর।

প্রশ্ন: গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আপনার প্রতিষ্ঠান কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে?

উত্তর: এ লক্ষ্যে আমাদের রয়েছে সার্বক্ষণিক তদারকি, মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গুণগত শিক্ষকমণ্ডলী, সকল কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও সংশ্লিষ্ট সবার জবাবদিহিতা। জবাবদিহিতা ছাড়া কোনো পদ্ধতি কার্যকর হয় না এবং কোনো কর্মকাণ্ড বেগবান হয় না। গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা, স্কুলে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও আদর্শ শিক্ষাদান নিশ্চিত করাই আমার পবিত্র দায়িত্ব। ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সমন্বয়ে ছাত্রদের জ্ঞান তৃষ্ণা জাগিয়ে তোলাই প্রধান দায়িত্ব বলে মনে করি। আমার প্রতিষ্ঠানে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য দুজন গাইড টিচার নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এদের একজন শিক্ষার্থীর পড়ালেখার বিষয়টি তদারকি করেন আর অন্যজন তার সহশিক্ষা ও ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে খোঁজখবর রাখেন।

 

প্রশ্ন: বিগত বছরগুলোয় আপনার প্রতিষ্ঠানের সফলতা কেমন?

উত্তর: আমার প্রতিষ্ঠান বিগত তিন বছর ধরে পিইসি, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসিতে শতভাগ পাসের কৃতিত্ব দেখিয়েছে। সেইসঙ্গে সর্বোচ্চ ৮২% পর্যন্ত জিপিত্র-৫ পাওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।

প্রশ্ন: আপনার প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের কোনো আর্থিক সুবিধা দিয়ে থাকে কি?

উত্তর: কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশনায় এবং সমপূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত হয় এই প্রতিষ্ঠান।  আমরা দরিদ্র, মেধাবী ও কৃতী শিক্ষার্থীদেরকে নানারকম আর্থিক সুবিধা দিয়ে থাকি।

প্রশ্ন: জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সরকার প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বিষয়ে আপনার অভিমত কি?

উত্তর : প্রাথমিক শিক্ষার স্তর পঞ্চম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সম্প্রসারণ বর্তমান সরকারের একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তবে সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে শিক্ষার গুণগতমান বাড়তে হবে। এ সিদ্ধান্তের সুফল পেতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিনিয়োগ ও নিবিড় পর্যবেক্ষণ। প্রথম পদক্ষেপে ভালো ফলাফলের জন্য শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবাইকে হতে হবে আন্তরিক এবং এক্ষেত্রে প্রত্যেকের সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন।

প্রশ্ন: মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিশেষত্ব কি?

উত্তর: এখানে মানসম্মত ও আদর্শ শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সার্বক্ষণিক তদারকি করা হয়। অধ্যক্ষসহ সব প্রভাষক, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঠিক সময়ে আগমন ও প্রস্থান নিশ্চিত করা হয় Biometric ফিঙ্গার প্রিন্ট এটেন্ডেন্টস এর মাধ্যমে। সকল ক্লাসের সুস্থ পাঠদান নিশ্চিত করা হয় সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে। সহশিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে প্রতি বৃহষ্পতিবারে স্কাউট, বিএনসিসি, রেড ক্রিসেন্ট, কালচারাল, ল্যাংগুয়েজ ও বিজ্ঞান ক্লাবের কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। তাছাড়া রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে চমৎকার পরিবেশে প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে ৭তলা বিশিষ্ট ৪টি নিজস্ব ভবন, ছেলে ও মেয়েদের জন্য আলাদা ২টি খেলার মাঠ, লাইব্রেরি, আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব, বিজ্ঞানাগার, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম। আমার প্রতিষ্ঠানে রয়েছে অবকাঠামোগত সব সুযোগ সুবিধা। এক কথায় পড়াশোনার মানসম্মত পরিবেশ নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধসহ অন্যান্য যাবতীয় গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অভিভাবক ও সংশ্লিষ্টদের করণীয় কি?

উত্তর: একজন আদর্শ শিক্ষক পোশাক-পরিচ্ছদে, পেশা বা কর্মে, নিজ দায়িত্বের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করবেন। প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রতি সম্মান ও আন্তরিকতা প্রদর্শন করতে হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আহত করে এমন আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। তাহলেই কেবল কোনো শিক্ষক শিক্ষার্থীদের আস্থাশীল অভিভাবক হতে পারবেন। শিক্ষকই পারেন শিক্ষার্থীদের মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে। এখানে অভিভাবকদের হতে হবে প্রকৃত বন্ধু ও যোগ্য পরামর্শদাতা এবং তাদের থাকতে হবে শিক্ষার্থীদের ব্যাপারগুলো সহজেই মেনে নেওয়ার মানসিকতা। এক্ষেত্রে অধ্যক্ষ বা প্রতিষ্ঠানকে মডারেটর বা সমন্বয়কারীর ভূমিকা পালন করতে হবে। 

প্রশ্ন: পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম আপনার প্রতিষ্ঠান কীভাবে পালন করছে?

উত্তর: বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের আদর্শ শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হলে সহশিক্ষা কার্যক্রমের কোনো বিকল্প নেই। আমার কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, উপস্থিত বক্তৃতা, ডিবেটিং, স্কাউটিং, রোভারিং, বিএনসিসি, রেডক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রম রয়েছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রায়শই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পুরস্কার পাচ্ছে।

প্রশ্ন: স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার পরামর্শ কী?

উত্তর: বিশ্বায়নের যুগে যন্ত্র সভ্যতার প্রেক্ষিতে প্রাপ্ত নতুন নতুন জ্ঞান, বিজ্ঞান, দর্শন তথা যাবতীয় জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়কে প্রস্তুত হতে হবে নতুন আঙ্গিকে। তা না হলে আদর্শ শিক্ষা ব্যাহত হবে। শিক্ষার্থীকে নিয়মিত পড়ালেখা করতে হবে।

প্রশ্ন: আপনার শিক্ষাজীবন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোনো স্মৃতি থাকলে বলুন।

উত্তর: আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের ছাত্র ছিলাম। প্রথম বর্ষ অতিক্রমের পর ২৮তম দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের অফিসার হিসেবে সেনাবাহিনীতে যোগদান করি। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী সাক্ষাৎকারে সাবেক শিক্ষক (বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি হিসেবে কর্মরত) প্রফেসর ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহান সজল অনেক আদর করে বলেছিলেন, বাবা জীবনে অনেক বড় হও। ভালো ছাত্র গড়ার বিষয়টি শিক্ষকের জন্য আনন্দের এবং গর্বের। আজ অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে স্যারের প্রতিটা কথা অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে মনে পড়ে। ব্যক্তিগত জীবনে আমার দুটি সন্তান রয়েছে। আর এ পবিত্র দায়িত্বের কারণে আজ আমার তিন সহস্রাধিক সন্তান। আমার শিক্ষার্থীদের অনেকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, প্রশিক্ষণরত সেনা ও বিমান বাহিনী কর্মকর্তা কিংবা নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তাদের এই প্রতিষ্ঠায় আমার চোখে আনন্দাশ্রু চলে আসে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা