শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩১, শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পড়া শিখেও স্কুলে মার খেতাম: প্রিয়তি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পড়া শিখেও স্কুলে মার খেতাম: প্রিয়তি

মাকসুদা আক্তার প্রিয়তি। নামটি এখন সারাবিশ্বে পরিচিত। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এ তরুণী ইতোমধ্যে সমগ্র বিশ্বে বাংলাদেশকে আলোচিত করেছেন তার বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। একসময় মিস আয়ারল্যান্ড হিসেবে পরিচিতি পেলেও পরবর্তীতে অর্জন করেন মিস আর্থ ইন্টারন্যাশনাল খেতাব। হয়েছেন মিস ইউনিভার্সাল রয়্যালটি, মিস ফটোজেনিক, মিস ফিটনেস, মিস বেস্ট গাউন, মিস হট চকলেট, সুপার মডেল, মিস কমপ্যাশনেট। একজন প্রশিক্ষিত পাইলটও তিনি। এই অল্প সময়েই নিজের কাজ ও অর্জনের শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে দিয়েছেন বিভিন্ন সেক্টরে। অসম্ভব মেধাবী এই তরুণীকেও স্কুলজীবনে শিক্ষকদের কাছে শাস্তি পেতে হয়েছে। পড়া শিখেও অজ্ঞাত কারণে তা বলতে পারতেন না। অনেকেই তাকে মেধাহীন মনে করতেন। কিন্তু সেই মেয়েটিই আজ বিশ্বের বুকে এক পরিচিত মুখ। বাংলাদেশে তার ত্রুটি কেউ ধরতে না পারলেও ধরতে পেরেছিল আয়ারল্যান্ডের একটি স্কুল। তারা সেই অনুযায়ী প্রিয়তিকে সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেন। হ্যা, প্রিয়তি সেই ত্রুটি কাটিয়ে উঠতে পেরেছিলেন। শুধু তাই নয়, অল্প সময়েই বাংলাদেশের মেয়েটি তার মেধার সাক্ষর রাখতে শুরু করেন আয়ারল্যান্ডের মতো দেশে। সবাইকে ছাপিয়ে এগিয়ে যান সামনের দিকে।

শনিবার সকালে প্রিয়তি তার ফেসবুক পেজে ছোটবেলার সেইসব ঘটনা তুলে ধরেন। একইসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন অভিভাবক ও স্কুলশিক্ষকদের প্রতি। সঠিক পরিচর্যা পেলে যে কেউই যে মেধার সা্ক্ষর রাখতে পারেন তা তার জীবনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন। পরামর্শ দিয়েছেন, শিশুদের অন্য কারও সঙ্গে তুলনা করে তার আত্মবিশ্বাস নষ্ট না করতে। তাতে ওই শিশুর বিকাশমান মেধা চিরতরে হারিয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশ প্রতিদিন পাঠকদের জন্য প্রিয়তির সেই ফেসবুক পোস্টটি তুলে ধরা হলো-


''আমি নাকি দুই বছর বয়সেই কুটকুট করে সব কথা বলতে পারতাম, আর তিন বছর বয়সে নাকি ক্লাস ওয়ান এর বই সব মুখস্থ। আত্মীয়–স্বজনরা বলতেন স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিতে, আর আমার বাবা তিন বছর বয়সে ক্লাস ওয়ান এ ভর্তি করিয়েও দিলেন। আমার মনে আছে, নতুন বই পাবার সাথে সাথে ২/৩ মাসের মধ্যে বই মুখস্থ করে শেষ করে ফেলাটা আমার নেশা ছিল। তবে অংক বাদে। আমার পড়াশুনার জন্য পরিবারের কখনো তেমন কষ্ট করতে হয়নি, একটু দুষ্টামি বেশি করতাম, এই আর কি। যাই হোক, আসল পয়েন্টে আসি। আমি তো স্কুলের পড়া সবই ঠিক মতো শিখে যেতাম, কিন্তু প্রতিদিনই স্কুলের টিচারের কাছে অনেক মার আর শাস্তি খেতাম আর ক্লাসমেটদের কাছ থেকে হাসিঠাট্টা, উপহাশ, যা দিন দিন সবার কাছ থেকে আমাকে আলাদা করে ফেলেছিল, ডি-টাচড হয়ে গিয়েছিলাম।''

''সমস্যাটা হলো, টিচার পড়া ধরলে পড়া দিতে পারতাম না, অথচ পড়াটা কিন্তু আমার মুখস্থ। মনেই করতে পারতাম না কিন্তু যেদিন লিখতে দিত সেইদিন কোন সমস্যা হত না। স্কুলের রেজাল্ট মোটামুটি ভালো থাকায় বাবা-মা কখনো ব্যাপারটি 'স্পট' করতে পারেনি। কিন্তু পরীক্ষার সময় একটা ঝামেলা করতাম, সেটা হলো- যেমন আমার লেখা দরকার ''This is NOT a good idea.'' আর আমি লিখতাম , ''This is a good idea''. ‘NOT’ শব্দ পুরাই বাদ, অথচ এই NOT শব্দটা কত ইম্পরট্যান্ট যে অর্থটাই পাল্টে দিচ্ছে। আমার ব্রেইন direction দিচ্ছে সঠিক কিন্তু ভুলটা চোখে পড়ছে না, brain ভুলটা detect করতে পারছে না revision দেয়ার পরও। ভুল হওয়ার কারণে আমার পরীক্ষার নম্বরও কমে আসতো, আর যার কারণে অনেক বার প্রথম অথবা দ্বিতীয় স্থান থেকে সরে যেতাম।''

''আমি যখন রিডিং পড়তাম তখনও এক/দুই শব্দ বাদ/লাফ দিয়ে পরের শব্দ পড়তাম। (মেডিকেল ভাষায় এই প্রবলেমের কিছু নাম থাকতে পারে)। আমি জানতামই না আমার দুর্বল পয়েন্টগুলো, তাই কখনো এইগুলো রিকভার করার চেষ্টা হয়নি বাংলাদেশে থাকতে। অথচ, এই ব্যাপারগুলো ধরতে পেরেছে আয়ারল্যান্ড এর স্কুলে। সেইভাবে আমাকে ট্রিট করেছে ব্যাপারটিতে ওভারকাম করার জন্য। জোর দিয়েছে আমার দুর্বল স্থানগুলোতে।''

''আমরা প্রতিটা মানুষ যতই মেধাবান হইনা কেন, কিছু না কিছু ত্রুটি নিয়ে জন্মাই। তাতে দোষের কিছু নয়। আপনার সন্তানকে খুব কাছ থেকে লক্ষ্য করুন, দেখুন তার দুর্বলতা কোথায়। কথা বলুন, শিক্ষকদের সাথে যদি তেমন কিছু লক্ষ্য করে থাকেন, যাতে শিক্ষকরাও একটু সচেতন হন। কারন প্রতিটা মানুষই ভিন্ন, আর তাই শিক্ষকরা সমানভাবে সব স্টুডেন্টদের সমানভাবে আচরণ বা আউটপুট আশা করতে পারেন না, at the same time, সবাইকে আলাদা করে চেনাও প্রতিটা শিক্ষকের পক্ষে সম্ভব নয়, তাই তাদের সাথে কথা বলাটা জরুরি, আপনার সন্তানের আপডেট রাখাটাও জরুরি, যেমন, সে ক্লাসে কী/কেমন করছে, কোন অসুবিধা আছে/ হচ্ছে কিনা, শিক্ষকরা কোন অভিযোগ দেয় কিনা ইত্যাদি। রাগা-রাগি, বোকা ঝোঁকা অথবা আরেকজনের সন্তানের সাথে তুলনা দিয়ে আপনার সন্তানের confident নষ্ট করবেন না, বরং তার confident boost করার চেষ্টা করুন তার পজিটিভ সাইডগুলো দিয়ে। মনে রাখবেন, আপনার সন্তানের যা আছে তা আরেকজনের নেই, আপনার সন্তান আপনারই, so no more comparison. ছোটখাটো ব্যাপারগুলো চাইলেই ঠিকমতো স্পট করে ওইটার উপর সঠিক পন্থা আর আচরণ দিয়ে আপনার সন্তানের দুর্বলতাকে তার শক্তি বানিয়ে দিন। আপনার সন্তান যেন সবার থেকে ছিটকে পড়েছে এমন মনোভাব পোষণ না করে এবং তার নিজের প্রতি আস্থা যেন কমে না আসে। কারন, স্কুল এবং তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকেই তার কনফিডেন্ট লেভেল বৃদ্ধি পায়, আর স্কুলজীবনে আমাদের বেশিরভাগ সময় কাটেই স্কুলে।''

''অনেক কথা বলতে ইচ্ছা করছিলো কিন্ত আমার ভিতর শব্দের ভাণ্ডারও ফুরিয়ে আসলো। কি আর করার, ব্রেইন ক্লান্ত, কারন আমার এইখানে রাত ৪.৩০ । ভালো থাকুন সবাই। পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।''

''** টিপস – আপানার সন্তানের যেকোনো বিষয়ে চাহিদা থাকলে, তার তালিকা করুন পজিটিভ আর নেগেটিভ পয়েন্ট দিয়ে, তারপর তার উপর ছেড়ে দিন তার সিদ্ধান্ত, দেখুন কি রেজাল্ট আসে।''

বিডি-প্রতিদিন/এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
বিনোদন জগতের জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম ‘News24 Entertainment’
বিনোদন জগতের জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম ‘News24 Entertainment’
প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী জীনাত রেহানা আর নেই
প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী জীনাত রেহানা আর নেই
সাইফকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা নিয়ে প্রথমবার কথা বললেন কারিনা
সাইফকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা নিয়ে প্রথমবার কথা বললেন কারিনা
২০২৬ সালে নতুন অ্যালবাম নিয়ে ফিরছে বিটিএস
২০২৬ সালে নতুন অ্যালবাম নিয়ে ফিরছে বিটিএস
৯ কোটি টাকা সরকারি অনুদান পাচ্ছে ৩২ চলচ্চিত্র
৯ কোটি টাকা সরকারি অনুদান পাচ্ছে ৩২ চলচ্চিত্র
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’
১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম