শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩১, শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পড়া শিখেও স্কুলে মার খেতাম: প্রিয়তি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পড়া শিখেও স্কুলে মার খেতাম: প্রিয়তি

মাকসুদা আক্তার প্রিয়তি। নামটি এখন সারাবিশ্বে পরিচিত। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এ তরুণী ইতোমধ্যে সমগ্র বিশ্বে বাংলাদেশকে আলোচিত করেছেন তার বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। একসময় মিস আয়ারল্যান্ড হিসেবে পরিচিতি পেলেও পরবর্তীতে অর্জন করেন মিস আর্থ ইন্টারন্যাশনাল খেতাব। হয়েছেন মিস ইউনিভার্সাল রয়্যালটি, মিস ফটোজেনিক, মিস ফিটনেস, মিস বেস্ট গাউন, মিস হট চকলেট, সুপার মডেল, মিস কমপ্যাশনেট। একজন প্রশিক্ষিত পাইলটও তিনি। এই অল্প সময়েই নিজের কাজ ও অর্জনের শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে দিয়েছেন বিভিন্ন সেক্টরে। অসম্ভব মেধাবী এই তরুণীকেও স্কুলজীবনে শিক্ষকদের কাছে শাস্তি পেতে হয়েছে। পড়া শিখেও অজ্ঞাত কারণে তা বলতে পারতেন না। অনেকেই তাকে মেধাহীন মনে করতেন। কিন্তু সেই মেয়েটিই আজ বিশ্বের বুকে এক পরিচিত মুখ। বাংলাদেশে তার ত্রুটি কেউ ধরতে না পারলেও ধরতে পেরেছিল আয়ারল্যান্ডের একটি স্কুল। তারা সেই অনুযায়ী প্রিয়তিকে সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেন। হ্যা, প্রিয়তি সেই ত্রুটি কাটিয়ে উঠতে পেরেছিলেন। শুধু তাই নয়, অল্প সময়েই বাংলাদেশের মেয়েটি তার মেধার সাক্ষর রাখতে শুরু করেন আয়ারল্যান্ডের মতো দেশে। সবাইকে ছাপিয়ে এগিয়ে যান সামনের দিকে।

শনিবার সকালে প্রিয়তি তার ফেসবুক পেজে ছোটবেলার সেইসব ঘটনা তুলে ধরেন। একইসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন অভিভাবক ও স্কুলশিক্ষকদের প্রতি। সঠিক পরিচর্যা পেলে যে কেউই যে মেধার সা্ক্ষর রাখতে পারেন তা তার জীবনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন। পরামর্শ দিয়েছেন, শিশুদের অন্য কারও সঙ্গে তুলনা করে তার আত্মবিশ্বাস নষ্ট না করতে। তাতে ওই শিশুর বিকাশমান মেধা চিরতরে হারিয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশ প্রতিদিন পাঠকদের জন্য প্রিয়তির সেই ফেসবুক পোস্টটি তুলে ধরা হলো-


''আমি নাকি দুই বছর বয়সেই কুটকুট করে সব কথা বলতে পারতাম, আর তিন বছর বয়সে নাকি ক্লাস ওয়ান এর বই সব মুখস্থ। আত্মীয়–স্বজনরা বলতেন স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিতে, আর আমার বাবা তিন বছর বয়সে ক্লাস ওয়ান এ ভর্তি করিয়েও দিলেন। আমার মনে আছে, নতুন বই পাবার সাথে সাথে ২/৩ মাসের মধ্যে বই মুখস্থ করে শেষ করে ফেলাটা আমার নেশা ছিল। তবে অংক বাদে। আমার পড়াশুনার জন্য পরিবারের কখনো তেমন কষ্ট করতে হয়নি, একটু দুষ্টামি বেশি করতাম, এই আর কি। যাই হোক, আসল পয়েন্টে আসি। আমি তো স্কুলের পড়া সবই ঠিক মতো শিখে যেতাম, কিন্তু প্রতিদিনই স্কুলের টিচারের কাছে অনেক মার আর শাস্তি খেতাম আর ক্লাসমেটদের কাছ থেকে হাসিঠাট্টা, উপহাশ, যা দিন দিন সবার কাছ থেকে আমাকে আলাদা করে ফেলেছিল, ডি-টাচড হয়ে গিয়েছিলাম।''

''সমস্যাটা হলো, টিচার পড়া ধরলে পড়া দিতে পারতাম না, অথচ পড়াটা কিন্তু আমার মুখস্থ। মনেই করতে পারতাম না কিন্তু যেদিন লিখতে দিত সেইদিন কোন সমস্যা হত না। স্কুলের রেজাল্ট মোটামুটি ভালো থাকায় বাবা-মা কখনো ব্যাপারটি 'স্পট' করতে পারেনি। কিন্তু পরীক্ষার সময় একটা ঝামেলা করতাম, সেটা হলো- যেমন আমার লেখা দরকার ''This is NOT a good idea.'' আর আমি লিখতাম , ''This is a good idea''. ‘NOT’ শব্দ পুরাই বাদ, অথচ এই NOT শব্দটা কত ইম্পরট্যান্ট যে অর্থটাই পাল্টে দিচ্ছে। আমার ব্রেইন direction দিচ্ছে সঠিক কিন্তু ভুলটা চোখে পড়ছে না, brain ভুলটা detect করতে পারছে না revision দেয়ার পরও। ভুল হওয়ার কারণে আমার পরীক্ষার নম্বরও কমে আসতো, আর যার কারণে অনেক বার প্রথম অথবা দ্বিতীয় স্থান থেকে সরে যেতাম।''

''আমি যখন রিডিং পড়তাম তখনও এক/দুই শব্দ বাদ/লাফ দিয়ে পরের শব্দ পড়তাম। (মেডিকেল ভাষায় এই প্রবলেমের কিছু নাম থাকতে পারে)। আমি জানতামই না আমার দুর্বল পয়েন্টগুলো, তাই কখনো এইগুলো রিকভার করার চেষ্টা হয়নি বাংলাদেশে থাকতে। অথচ, এই ব্যাপারগুলো ধরতে পেরেছে আয়ারল্যান্ড এর স্কুলে। সেইভাবে আমাকে ট্রিট করেছে ব্যাপারটিতে ওভারকাম করার জন্য। জোর দিয়েছে আমার দুর্বল স্থানগুলোতে।''

''আমরা প্রতিটা মানুষ যতই মেধাবান হইনা কেন, কিছু না কিছু ত্রুটি নিয়ে জন্মাই। তাতে দোষের কিছু নয়। আপনার সন্তানকে খুব কাছ থেকে লক্ষ্য করুন, দেখুন তার দুর্বলতা কোথায়। কথা বলুন, শিক্ষকদের সাথে যদি তেমন কিছু লক্ষ্য করে থাকেন, যাতে শিক্ষকরাও একটু সচেতন হন। কারন প্রতিটা মানুষই ভিন্ন, আর তাই শিক্ষকরা সমানভাবে সব স্টুডেন্টদের সমানভাবে আচরণ বা আউটপুট আশা করতে পারেন না, at the same time, সবাইকে আলাদা করে চেনাও প্রতিটা শিক্ষকের পক্ষে সম্ভব নয়, তাই তাদের সাথে কথা বলাটা জরুরি, আপনার সন্তানের আপডেট রাখাটাও জরুরি, যেমন, সে ক্লাসে কী/কেমন করছে, কোন অসুবিধা আছে/ হচ্ছে কিনা, শিক্ষকরা কোন অভিযোগ দেয় কিনা ইত্যাদি। রাগা-রাগি, বোকা ঝোঁকা অথবা আরেকজনের সন্তানের সাথে তুলনা দিয়ে আপনার সন্তানের confident নষ্ট করবেন না, বরং তার confident boost করার চেষ্টা করুন তার পজিটিভ সাইডগুলো দিয়ে। মনে রাখবেন, আপনার সন্তানের যা আছে তা আরেকজনের নেই, আপনার সন্তান আপনারই, so no more comparison. ছোটখাটো ব্যাপারগুলো চাইলেই ঠিকমতো স্পট করে ওইটার উপর সঠিক পন্থা আর আচরণ দিয়ে আপনার সন্তানের দুর্বলতাকে তার শক্তি বানিয়ে দিন। আপনার সন্তান যেন সবার থেকে ছিটকে পড়েছে এমন মনোভাব পোষণ না করে এবং তার নিজের প্রতি আস্থা যেন কমে না আসে। কারন, স্কুল এবং তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকেই তার কনফিডেন্ট লেভেল বৃদ্ধি পায়, আর স্কুলজীবনে আমাদের বেশিরভাগ সময় কাটেই স্কুলে।''

''অনেক কথা বলতে ইচ্ছা করছিলো কিন্ত আমার ভিতর শব্দের ভাণ্ডারও ফুরিয়ে আসলো। কি আর করার, ব্রেইন ক্লান্ত, কারন আমার এইখানে রাত ৪.৩০ । ভালো থাকুন সবাই। পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।''

''** টিপস – আপানার সন্তানের যেকোনো বিষয়ে চাহিদা থাকলে, তার তালিকা করুন পজিটিভ আর নেগেটিভ পয়েন্ট দিয়ে, তারপর তার উপর ছেড়ে দিন তার সিদ্ধান্ত, দেখুন কি রেজাল্ট আসে।''

বিডি-প্রতিদিন/এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই’
বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই’
বাবু ভাইয়া ফিরছেন! ‘হেরা ফেরি থ্রি’-তে থাকছেন পরেশ রাওয়াল
বাবু ভাইয়া ফিরছেন! ‘হেরা ফেরি থ্রি’-তে থাকছেন পরেশ রাওয়াল
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
ভারতে বিতর্ক, পাকিস্তানে হিট : দিলজিতের ‘সর্দারজি থ্রি’ ঝড় তুলেছে
ভারতে বিতর্ক, পাকিস্তানে হিট : দিলজিতের ‘সর্দারজি থ্রি’ ঝড় তুলেছে
দীপিকার হৃদয়ে জায়গা করে নিলেন ব্র্যাড পিট
দীপিকার হৃদয়ে জায়গা করে নিলেন ব্র্যাড পিট
মা হচ্ছেন না সোনাক্ষী, গুঞ্জনের জবাব দিলেন নিজেই
মা হচ্ছেন না সোনাক্ষী, গুঞ্জনের জবাব দিলেন নিজেই
আমিরকে বলা হয়েছিল, ‘তুমি যা চাইবে, আমরা তা দেব’
আমিরকে বলা হয়েছিল, ‘তুমি যা চাইবে, আমরা তা দেব’
দুই বছর আটকে থাকার পর আসছে ‘অন্যদিন...’
দুই বছর আটকে থাকার পর আসছে ‘অন্যদিন...’
রাশিয়ার ২১তম কাজান উৎসবে বাংলাদেশের ‘মাস্তুল’
রাশিয়ার ২১তম কাজান উৎসবে বাংলাদেশের ‘মাস্তুল’
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'বড্ড একা শাহরুখ, সঙ্গে শুধু নিজের ছায়া'
'বড্ড একা শাহরুখ, সঙ্গে শুধু নিজের ছায়া'
সর্বশেষ খবর
রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন
রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত
ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’
‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম
জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!
জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা
এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা
হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন