শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০১৫

উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা

রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের ডাকা লাগাতার অবরোধে গভীর উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা। এ কর্মসূচির ফলে সংঘাত-সহিংসতা ও নাশকতার ভয়ে পণ্য পরিবহন ব্যাহত হচ্ছে। সময়মতো শিপমেন্ট করা যাচ্ছে না। পাশাপাশি কর্মস্থলে কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকদের উপস্থিতি কমে যাওয়ায় শিল্প-কারখানার উৎপাদন কমে গেছে। সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।   

ব্যবসায়ী নেতারা অবরোধ বন্ধের দাবি জানিয়ে বলেছেন, ‘দেশের মানুষের শ্রমে আর ঘামে তিল তিল করে গড়ে ওঠা দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করবেন না। দেশে বর্তমানে যে শান্তি বিরাজমান আছে, তা আগামীতেও অব্যাহত রাখুন।’ তারা আরও বলেছেন, অর্থনীতি অবরোধের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ক্ষুদ্র ব্যবসা থেকে ভারী শিল্পসহ অর্থনীতির প্রতিটি খাতেই অবরোধের নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। লোকসানের মুখে পড়ছেন উদ্যোক্তারা। কমে যাচ্ছে কর্মসংস্থান, শিল্পের উৎপাদন। বিশেষ করে আবাসন, মৎস্য উৎপাদন, পোলট্রি এবং কৃষি খাত অবরোধের আঘাতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তাদের মতে, ২০১৩ সালের হরতাল-অবরোধের মতো রাজনৈতিক সংঘাত-সহিংসতায় ব্যবসায়ীরা ভয়াবহ ক্ষতির শিকার হন। তবে ২০১৪ সালে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসায় ব্যবসায়ীরা সেই ক্ষতি কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছেন। এমন অবস্থায় হরতাল-অবরোধের মতো রাজনৈতিক কর্মসূচি অর্থনীতির জন্য আÍঘাতী। এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ অবরোধ বন্ধের দাবি জানিয়ে গতকাল মক্কা থেকে টেলিফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘হরতাল-অবরোধ ও নাশকতা করে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করা হচ্ছে। এটা রাজনীতি নয়।’ তিনি রাজনীতিবিদদের অর্থনীতি ধ্বংস না করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা অনেক কষ্ট করে অর্থনীতি গড়ে তুলেছি। আপনারা এই অর্থনীতি ধ্বংস করবেন না।’ তার মতে, প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে গত বছর যদি বিএনপি নেত্রী সংলাপে রাজি হতেন, তাহলে এখন এই সমস্যা হতো না। এফবিসিসিআইয়ের তরফ থেকে আরও বলা হয়েছে, বছরের শুরুতে অবরোধ কর্মসূচির কারণে জাতীয় অর্থনীতির পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীদের ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পরীক্ষা বন্ধ হলে শিক্ষার্থীরা একটি সেশন হারাবে, যা অপূরণীয় ক্ষতি হবে। এ ছাড়াও বিশ্ব ইজতেমার প্রস্তুতির প্রাক্কালে মুসল্লিদের ঢাকায় আগমন বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। শতভাগ রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি বলেন, ‘রানা প্লাজা ঘটনা ও হরতাল-অবরোধ এবং রাজনৈতিক সহিংসতার কারণে আমাদের জন্য ২০১৩ সাল খুবই কঠিন ছিল। অনেক কষ্টের পর ২০১৪ সালে পোশাকশিল্প ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এখন আমরা ২০১৫ সালে ফসল ভোগ করতে চাই।’ পোশাকশিল্প হরতালের আওতামুক্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আগে হরতালে পোশাকশিল্পের পণ্য পরিবহন করা যেত। কিন্তু এখন হরতাল-অবরোধে পণ্য পরিবহন তো দূরের কথা, পণ্যের নিরাপত্তা পর্যন্ত নেই। আমরা ব্যবসা করতে পারছি না। ক্রেতারা বিকল্প রপ্তানিকারক দেশ খুঁজছে। এ অবস্থায় ২০১৫ সালে হরতাল-অবরোধ অব্যাহত থাকলে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পের জন্য তা আÍঘাতী হবে।’ ভারত-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (আইবিসিসিআই) বিশেষ উপদেষ্টা আবদুল মাতলুব আহমাদ বলেন, ‘যে শান্তি গত এক বছর ছিল, তা আগামীতে অব্যাহত চাই। দেশের সব ব্যবসায়ী হরতাল-অবরোধ ও সংঘাতে উৎকণ্ঠিত। এভাবে চলতে থাকলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিশেষ করে বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দেশ পিছিয়ে পড়বে।’ শিল্পপতিদের সংগঠন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) প্রথম সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘অবরোধে পরিবহন খাত ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মানুষের চলাচল বন্ধ রয়েছে। পণ্যবাহী কোনো ট্রাক চলছে না। সময়মতো পণ্য পরিবহন না হওয়ায় রপ্তানি ব্যাহত হচ্ছে।’ প্লাস্টিক শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিপিজিএমইএ) সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, ‘হরতাল-অবরোধের মতো মধ্যযুগীয় বর্বর কর্মসূচি পরিহার করে দেশের অর্থনীতি বাঁচাতে হবে। হরতাল-অবরোধ খুবই খারাপ কর্মসূচি।’ তিনি আরও বলেন, ‘যেখানে ২০২১ সাল ঘিরে আমাদের একটা স্বপ্ন আছে। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। হরতাল-অবরোধ দিয়ে ২০২১ সালে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পোশাক পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাবে না।’ তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে হরতাল-অবরোধের বাইরে বিকল্প কর্মসূচির চিন্তা করার আহ্বান জানান। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (ডিসিসিআই) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হুমায়ন রশীদ বলেন, ‘দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো চলছে না। আমরা উদ্বিগ্ন আছি। এই উদ্বেগ থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় হিসেবে একটা সুষ্ঠু পরিবেশ চাই। যেখানে ব্যবসায়ীরা ভালোভাবে ব্যবসা করতে পারব। এই পরিবেশ পেলে বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির কাজ করতে পারব।’ নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিকেএমইএ) প্রথম সহ-সভাপতি এস এম আসলাম সানী বলেন, ‘ব্যবসায়ারী এখন উদ্বেগ-উৎণ্ঠার সর্বোচ্চ পর্যায়ে আছেন। ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ধস ও রাজনৈতিক সহিংসতায় আমরা ধ্বংসের মুখে পড়েছিলাম। তখন ভাবমূর্তির সংকটও হয়। এই সংকট ২০১৪ সালে আমরা কাটিয়ে কিছুটা স্বস্তিতে ফিরেছি। হরতাল-অবরোধে পণ্য ব্যয় বেড়ে যায়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে একটি স্থিতিশীল সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিবেশ চাই।’    

এদিকে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) হিসাব মতে, একদিনের হরতালে দেশের অর্থনীতির যে ক্ষতি হয় তার পরিমাণ দেড় হাজার কোটি টাকা। হরতালে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে আবাসন, পরিবহন, তৈরি পোশাক ও ক্ষুদ্র ব্যবসা খাত। আর সীমহীন দুর্ভোগে পড়ছেন খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। ‘হরতালে অর্থনীতির ক্ষতি’ শীর্ষক সিপিডির এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালে ছয় মাসে দেশে ৫৫টি হরতাল-অবরোধ হয়েছে। ওই সময়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় ক্ষতি হয়েছে ৪৯ হাজার কোটি টাকা। ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ১৮০ দিনের মধ্যে দেশে হরতাল-অবরোধ হয়েছে ৫৫ দিন। সংস্থাটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে একদিনের হরতালের কারণে ক্ষতির পরিমাণ ৮৯১ কোটি টাকা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে পরিবহন খাতের। এ খাতে ক্ষতির পরিমাণ ৩০৩ কোটি টাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কৃষি খাত। এ খাতে একদিনের হরতালে ক্ষতি হয় ২৮৮ কোটি টাকা। বস্ত্র ও গার্মেন্ট খাতে ক্ষতির পরিমাণ হচ্ছে ২৫০ কোটি টাকা। পর্যটন খাতে ক্ষতির পরিমাণ ৫০ কোটি টাকা। পোলট্রি, কৃষি এবং আবাসন খাতের ক্ষতিও প্রতিদিনে প্রায় শত কোটি টাকার বেশি। তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর তথ্যমতে, একদিনের হরতালে শুধু এ খাতের ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় কমপক্ষে ১০৮ কোটি টাকা। হরতালের কারণে ১৯৯০ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে পোশাক খাতের ক্ষতি হয়েছে ৮০ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। শুধু ১৯৯৯ সালেই ক্ষতির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ১৩৫ কোটি টাকা। এ হিসাবে প্রতি বছরে ক্ষতি হয়েছে ৮ হাজার ৩৮ কোটি টাকা। বর্তমান সময়ে হরতালের প্রতিটি দিনে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০০০ সালের তুলনায় দ্বিগুণ।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার
গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ
ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের
জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক
বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

দেশগ্রাম

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা
দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা

দেশগ্রাম

মিনি ট্রেন চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
মিনি ট্রেন চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

দেশগ্রাম