শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

চিকিৎসা নিয়ে ভয়াবহ বাণিজ্য

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসা নিয়ে ভয়াবহ বাণিজ্য

দেশের স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা খাতে ভয়াবহ নৈরাজ্য চলছে। সরকারি হাসপাতালের ডাক্তাররা নিয়ম-নীতি মানেন না। বেসরকারি হাসপাতালে চলছে শুধুই বাণিজ্য। চিকিৎসাসেবা বলে কোথাও কিছু নেই। যার যা খুশি তাই করছে। পদে পদে হয়রানির শিকার হচ্ছেন রোগীরা। এমনকি সরকারি হাসপাতালগুলোতে বেসরকারি ওষুধ কোম্পানিগুলোর এজেন্টদের আধিপত্য ও দাপটে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হয়। তারপরও দেখার কেউ নেই। জানা গেছে, শুধু হাসপাতাল নয়, ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতেও একই অবস্থা। চিকিৎসকদের কমিশনের জন্য সমানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো হয়। আদৌ এসব পরীক্ষার দরকার আছে কিনা তা কেউ দেখে না। অনেক ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষা-নিরীক্ষার যন্ত্রপাতির মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ধানমন্ডির কোনো ক্লিনিকে পরীক্ষা করার পর একই বিষয়ে উত্তরা কিংবা অন্য কোনো এলাকায় পরীক্ষার পর রিপোর্ট আসে ভিন্ন। ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর গেলে বাংলাদেশের এসব পরীক্ষার রিপোর্ট নিয়ে হাসাহাসি করেন ডাক্তাররা। জানা গেছে, সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগীদের দেখার পরিবর্তে ডাক্তাররা নিজেরাই দলাদলি নিয়ে বেশি ব্যস্ত। অভ্যন্তরীণ বিরোধে মাঝে মাঝে বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বেশির ভাগ ডাক্তারই ব্যস্ত নিজেদের তৈরি করা হাসপাতাল নিয়ে। প্রায় সবাই প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেন বিভিন্ন ক্লিনিকে। এ কারণে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসকরা নিজেরাই রোগীদের বলেন, এখানে ভালো অবস্থা নেই। আপনারা অমুক ক্লিনিকে চলে যান। সেখানে আমি নিজেই দেখে দিতে পারব। অসহায় রোগীরা ডাক্তারদের সে কথাই শোনেন। ঢাকার মহাখালী এলাকার একটি হাসপাতালে রোগীদের সিটে বহিরাগতরা মাসের পর মাস থাকে। তাদের উচ্ছেদ করা সম্ভব হয় না। শুধু ঢাকা নয়, ঢাকার বাইরেও একই চিত্র। হাসপাতালগুলোর চিকিৎসা পরিবেশের অবস্থাও খারাপ। টয়লেটগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার লোকবলের অভাব। অনেক হাসপাতালে রয়েছে ডাক্তার ও নার্সের সংকট। ডাক্তাররা উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে থাকতে চান না। আবার ইউনিয়ন পর্যায়ের কিছু কিছু হাসপাতালে কাগজে-কলমে ডাক্তারের নাম থাকলেও বাস্তবে তারা থাকেন জেলা কিংবা উপজেলা সদরে। মনিটরিংয়ের অভাব সবখানে। ঢাকার বেশির ভাগ হাসপাতাল সিন্ডিকেট এবং দলবাজদের দখলে। এখানে দলীয় পরিচয় না থাকলে থাকা যায় না। বিশেষায়িত কয়েকটি হাসপাতালের অবস্থা ভয়াবহ খারাপ। হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে দীর্ঘদিন থেকে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ঘাটে ঘাটে অনিয়মের অভিযোগ। তদন্ত হয়, বাস্তবমুখী ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। এমনকি বিভিন্ন হাসপাতালে কেনাকাটায় অনিয়মে জড়িত দুদকের মামলার আসামি চিকিৎসকের বিরুদ্ধেও বিভাগীয়ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। এর মধ্যে রয়েছে ওষুধ বাণিজ্যের সিন্ডিকেট। কয়েক মাস আগে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ক্রাইম টিম নিজেদের নামে ভিটামিন ওষুধ বানিয়ে তা বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের এক ডাক্তারকে ঘুষ দিয়ে প্রেসক্রিপশনে রোগীদের কেনার কথা লিখিয়ে নেয়। পরে বিষয়টি তারা হাতেনাতে প্রমাণ করে কিভাবে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানি চিকিৎসকদের ম্যানেজ করে নিজেদের ওষুধবাণিজ্য চালায়। এদিকে ঢাকার ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে বিভিন্ন রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষারও নির্দিষ্ট অর্থ নির্ধারণ করা নেই। এ কারণে পাঁচ তারকা হাসপাতালে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় নেওয়া হয় এক ধরনের রেট। আবার গুলশান-বনানী-ধানমন্ডিতে এক রকম, এলিফেন্ট রোডে আরেক রকম। কোনোটার সঙ্গে কোনোটার মিল নেই। দীর্ঘদিন ধরে এ ব্যাপারে সরকারিভাবে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ডাক্তারদের ফি নেওয়ার রেট নিয়েও বিভ্রান্তি রয়েছে। পাঁচ তারকা হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার যতবার রোগী দেখতে আসবে ততবারই মোটা অঙ্কের ফি দিতে হবে। নার্স কিংবা অন্যান্য ফি তো রয়েছেই। আবার ডাক্তারদের চেম্বারে রোগী দেখার ফিও নির্ধারণ করা নেই। একেক হাসপাতালে রোগী দেখার ফি একেক ধরনের। অনেক সময় দেখা যায় অধ্যাপকের চেয়ে সহকারী কিংবা সহযোগী অধ্যাপকের ফি অনেক বেশি। যে যেভাবে পারছে রোগীদের কাছ থেকে যথেচ্ছ ফি আদায় করছে। জেলা পর্যায়ের সরকারি হাসপাতালগুলোতে দালাল ফড়িয়াবাজদের নৈরাজ্যে চিকিৎসাসেবা লাটে উঠেছে। দালালরা রোগীদের প্রলুব্ধ করে প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে যায়। এমনকি হাসপাতালের একশ্রেণির কর্মচারী প্রাইভেট ক্লিনিকের এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। ফলে, সাধারণ রোগীরা নির্বিঘ্নে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিতে পারেন না। এদিকে সরকারের কার্যকর মনিটরিংয়ের অভাবে অপচিকিৎসার ভয়াবহ বিস্তার ঘটছে সারা দেশে। দরিদ্র, অসহায় রোগীদের জিম্মি করে হাতুড়ে ডাক্তাররা চিকিৎসার নামে প্রতারিত করছে সাধারণ মানুষকে। রাজধানীর মিরপুর এক নম্বরে শাহ আলী মাজার সংলগ্ন বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে হাতুড়ে ডেন্টিস্টরা প্রতিদিন ঝুঁকিপূর্ণ উপায়ে অসংখ্য মানুষের দাঁতের চিকিৎসা করেন। এতে দাঁতের রোগীরা দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আক্রান্ত হন। দেখার কেউ নেই। বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রকিবুল ইসলাম লিটু বলেন, রোগীরা বিপদে পড়েই ডাক্তারদের কাছে আসেন। মুষ্টিমেয় কিছু ডাক্তার এই বিপদকে পুঁজি করে বাণিজ্য করছেন। তারা অধিক মুনাফা লাভের আশায় রোগীকে মানুষ মনে করছে না। এদের কারণে চিকিৎসকদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। তিনি বলেন, দেশে অনেক ভালো ডাক্তার আছেন যারা রোগীদের কাছ থেকে অনেক কম ফি নেন। যেমন প্রফেসর এ বি এম আবদুল্লাহ। কিন্তু তার চেয়ে অনেক অপরিণত, অদক্ষ ডাক্তার অনেক বেশি ফি নেন। ডাক্তারদের ফি নির্ধারণ করে না দেওয়ার কারণে এই নৈরাজ্য চলছে। ডাক্তার রকিবুল ইসলাম লিটু আরও বলেন, করপোরেট হাসপাতালগুলোতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফি অনেক বেশি নেওয়া হয়। একই পরীক্ষা সরকারি হাসপাতালের চেয়ে করপোরেট হাসপাতালে কয়েকগুণ বেশি। সরকার বিভিন্ন পরীক্ষার সর্বোচ্চ ফি নির্ধারণ করে দিতে পারে। রোগ তো ধনী-গরিব সবার জন্যই এক। একজন গরিবের যখন হৃদরোগ, ক্যান্সারসহ বড় রোগ হয় তখন তাকে ঘরবাড়ি বিক্রি করে চিকিৎসা করাতে হয়। মুষ্টিমেয় কিছু ডাক্তার সেই সুযোগটা নিতে চান। তারা রোগীকে মানুষ মনে করেন না। তারা একটু মানবিক হলে চিকিৎসাসেবা নিয়ে এত অভিযোগ উঠত না। তিনি বলেন, ভারতে কিডনি প্রতিস্থাপনে খরচ অনেক কম। কিন্তু বাংলাদেশে বেশি। এসব বিষয়ে বিএমডিসি, স্বাস্থ্য অধিদফতর ভূমিকা রাখতে পারে। তারা চিকিৎসা ও রোগ পরীক্ষার প্রতিটি ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ফি নির্ধারণ করে দিতে পারে। তাহলে এ খাতের নৈরাজ্য অনেকটাই কমে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের ১০ দফা ইশতেহার
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের ১০ দফা ইশতেহার
সীমান্ত হত্যা নিয়ে পুরোনো সুর বিএসএফের
সীমান্ত হত্যা নিয়ে পুরোনো সুর বিএসএফের
আবু সাঈদের মাথা থেকে রক্ত ঝরছিল বুকে গুলির চিহ্ন
আবু সাঈদের মাথা থেকে রক্ত ঝরছিল বুকে গুলির চিহ্ন
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে শুধু নির্বাচিত প্রতিনিধি
সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে শুধু নির্বাচিত প্রতিনিধি
চীন সফর শেষে ফিরলেন সেনাপ্রধান
চীন সফর শেষে ফিরলেন সেনাপ্রধান
খালেদা জিয়া স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে
খালেদা জিয়া স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে
রাজনীতিতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড জরুরি
রাজনীতিতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড জরুরি
আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন
সর্বশেষ খবর
রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন
রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ
লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি
শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার
গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার
পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা
উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার
ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার
বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি
পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য
আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান
রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান

নগর জীবন

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের
একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের

নগর জীবন

মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ
অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে
কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে

নগর জীবন

‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’
‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট
ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট

নগর জীবন

সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ
সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন
প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন

নগর জীবন

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

তালের বড়া
তালের বড়া

ডাংগুলি

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব

নগর জীবন

পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর
পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর

নগর জীবন

শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা
শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা

পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ৭ মাসে শিশু ধর্ষণ বেড়েছে ৭৫ শতাংশের বেশি
প্রথম ৭ মাসে শিশু ধর্ষণ বেড়েছে ৭৫ শতাংশের বেশি

নগর জীবন

মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত
মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত

পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের ভিসার মেয়াদ সীমিতের পদক্ষেপ ট্রাম্পের
শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের ভিসার মেয়াদ সীমিতের পদক্ষেপ ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বৃহত্তর ভারতের সবাই হিন্দু : আরএসএস প্রধান
বৃহত্তর ভারতের সবাই হিন্দু : আরএসএস প্রধান

পূর্ব-পশ্চিম

রক্তে রঞ্জিত হয়েও আমরা কেউ কাউকে ছেড়ে যাইনি
রক্তে রঞ্জিত হয়েও আমরা কেউ কাউকে ছেড়ে যাইনি

নগর জীবন

অস্ত্র পরিষ্কার করার সময় গুলিবিদ্ধ হাসপাতালে এসআই
অস্ত্র পরিষ্কার করার সময় গুলিবিদ্ধ হাসপাতালে এসআই

নগর জীবন