শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:২০, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

ট্রাইব্যুনালে বাবার জবানবন্দি

আবু সাঈদের মাথা থেকে রক্ত ঝরছিল বুকে গুলির চিহ্ন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আবু সাঈদের মাথা থেকে রক্ত ঝরছিল বুকে গুলির চিহ্ন

জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদের লাশ রাতেই দাফন করতে বলেছিল প্রশাসন। কিন্তু রাতে দাফন না করে পরদিন সকালে দাফন করা হয়। গতকাল বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ দেওয়া জবানবন্দিতে আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন এসব কথা বলেন। আবু সাঈদের লাশের বর্ণনা দিয়ে জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘লাশ বাড়িতে আনার পর গোসল করানোর সময় দেখি মাথার পেছন থেকে রক্ত ঝরছে। বুকে ছিল অসখ্য গুলির চিহ্ন। সারা বুক দিয়ে রক্ত ঝরছিল।’ সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলার সময় গত বছর ১৬ জুলাই দুপুরে বেরোবির সামনে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান আবু সাঈদ। এ ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রথম সাক্ষ্য দিলেন ৮০ বছর বয়সি মকবুল হোসেন। পরে তাঁকে জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। এদিন আবু সাঈদের গুলি লাগার দৃশ্য সরাসরি সম্প্রচার করা এনটিভির রংপুরের কর্মরত সিনিয়র রিপোর্টার এ কে এম মঈনুল হক এ মামলার দ্বিতীয় সাক্ষী হিসেবে নিজের জবানবন্দি তুলে ধরেন। তাঁকে আসামি পক্ষ্যের জেরা অব্যহত রয়েছে। আগামী ৭ সেপ্টেম্বর এ মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

জবানবন্দিতে মকবুল হোসেন বলেন, ‘২০২৪ সালের ১৬ জুলাই দুপুর ১২টার দিকে মাঠ (ফসলি জমি) থেকে বাড়িতে এসে দেখি সবাই কান্নাকাটি করছে। শুনতে পেলাম আবু সাঈদের গুলি লেগেছে। পরে জোহরের আগে শুনলাম আবু সাঈদ মারা গেছে।’ কাঁদতে কাঁদতে এ সময় আবু সাঈদের বাবা বলেন, ‘এই খবর শুনে দুই ছেলে ও দুই মেয়ের জামাই বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ছেলের লাশ পায় নাই। পোস্টমর্টেমের জন্য লাশ মেডিকেলে নিয়ে গেছে। প্রথমে লাশ দেখতে চাইলে পুলিশ দেখতে দেয়নি। একপর্যায়ে ছেলে-জামাইয়ের চাপে দেখতে দেওয়া হয়।’

পরে কান্না থামিয়ে তিনি বলেন, ‘রাত সাড়ে তিনটার দিকে আবু সাঈদের লাশ বাড়িতে আনা হয়। প্রশাসনের লোকজন রাতেই লাশ দাফন করতে বলেন। কিন্তু আমরা রাজি না হওয়ায় পরদিন সকালে পরপর দুইবার জানাজা হয়। জানাজা শেষে আবু সাঈদের লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।’ দাফনের জন্য আবু সাঈদের লাশ যখন গোসল করানো হচ্ছিল, সে সময় দেখা লাশের বর্ণনা দিয়ে মকবুল হোসেন বলেন, ‘লাশ বাড়িতে আনার পর গোসল করানোর সময় দেখি মাথার পেছন থেকে রক্ত ঝরছে। বুকে ছিল অসংখ্য গুলির চিহ্ন। সারা বুক দিয়ে রক্ত ঝরছিল। পরে শুনতে পাই আমার ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছে এএসআই আমির হোসেন ও কনস্টেবল সুজন চন্দ্র।’ জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের কয়েক দিন আগে আবু সাঈদের গলা টিপে ধরে চড়থাপ্পড় মেরেছিলেন ছাত্রলীগ নেতা পমেল বড়ুয়া।’ তিনি বলেন, ‘আশা ছিল ছেলেটা সরকারি চাকরি করবে। কিন্তু সেই ইচ্ছা আর পূরণ হলো না। যেহেতু আমার ছেলে শহীদ হয়েছে। তাই আমি আশা করব আমার মৃত্যুর আগে যেন ছেলে হত্যার বিচার দেখে যেতে পারি।’ আবু সাঈদকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে তাদের সঙ্গে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতাদেরও বিচার চান মকবুল হোসেন।

এনটিভির লাইভে ধরা পড়ে গুলির দৃশ্য : এনটিভির সিনিয়র রিপোর্টার হিসেবে রংপুরে কর্মরত এ কে এম মঈনুল হক আবু সাঈদকে পুলিশের গুলি করার দৃশ্যের বর্ণনা দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া নিজের জবানবন্দিতে। তিনি বলেন, ‘২০২৪ সালের ১৬ জুলাই দুপুর ২টার আগে থেকে আমি এবং আমার সহকর্মী স্টাফ ক্যামেরাম্যান আসাদুজ্জামান আরমান রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১নং গেটের সামনে পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলাম। কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছাত্রদের একটি মিছিল রংপুর প্রেস ক্লাব এলাকা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১নং গেটের সামনে আসে। এ সময় আন্দোলনকারী ছাত্ররা ১নং গেটের সামনে একটি পথসভা করার চেষ্টা করলে সেখানে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া পুলিশ এবং ছাত্রলীগ-যুবলীগ ও তাদের সমর্থকরা বাধা দেয়।’

জবানবন্দিতে সাংবাদিক মঈনুল বলেন, ‘আন্দোলনকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১নং গেট দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে যেতে চায়। এ সময় পুলিশ এবং তাদের সাথে যারা ছিল তারা বাধা দেয়। একপর্যায়ে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে। ফলে আন্দোলনকারীরা কিছুটা পিছিয়ে পার্কের মোড় অর্থাৎ বর্তমান আবু সাঈদ চত্বরের দিকে অবস্থান নিয়ে নিজেরা জোটবদ্ধ হয়ে স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় পুলিশ টিয়ার শেল নিক্ষেপ, রাবার বুলেট ও শটগানের গুলিবর্ষণ শুরু করে।’

তিনি বলেন, ‘তখন দুপুর ২টা পার হয়ে গেছে। এনটিভির দুপুর ২টার খবরও শুরু হয়ে গেছে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে আমি এবং আমার সহকর্মী আসাদুজ্জামান আরমান লাইভ ভিডিও অফিসে প্রেরণ করতে থাকি। দুপুর ২টা ১৩ মিনিটের দিকে এনটিভির ঢাকা অফিস থেকে দুপুরের খবরে লাইভে যুক্ত হওয়ার জন্য আমাকে নির্দেশ দিলে আমরা লাইভ ভিডিওর মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে ঘটনা তুলে ধরি এবং বর্ণনা দিতে থাকি। এনটিভির লাইভ সম্প্রচার চলাকালীন দুপুর ২টা ১৭ মিনিটের দিকে ১নং গেটের সামনে রোড ডিভাইডারের একটি ছোট কাটা অংশ দিয়ে এগিয়ে এসে কালো টি-শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা এক যুবক রাস্তার ডিভাইডারের পাশে এসে দাঁড়িয়ে যায়। এ সময় সে দুদিকে দুহাত প্রসারিত করে দাঁড়িয়ে পড়ে। সেখান থেকে মাত্র কয়েক গজের দূরত্বে ১নং গেটের সামনে অবস্থানরত পুলিশ এই যুবককে উদ্দেশ করে গুলি করে। এই দৃশ্য তখন এনটিভিতে লাইভ সম্প্রচার চলছিল।’

তিনি বলেন, ‘পুলিশের গুলি এই যুবকের সামনের দিকে অর্থাৎ বুক ও পেটে লাগে। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর ওই যুবক কয়েক পা পিছিয়ে যান এবং বসে পড়েন। এ সময় তাঁর অন্য সহযোগী কয়েকজন যুবক তাঁকে তুলে নিয়ে পার্কের মোড়ের দিকে নিয়ে যান। এরপর আমরা অন্য সহকর্মীদের মাধ্যমে ওই গুলিবিদ্ধ যুবককে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানতে পারি। এ ছাড়া জানতে পারি গুলিবিদ্ধ যুবক রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং তাঁর নাম আবু সাঈদ। বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে আমরা জানতে পারি গুলিবিদ্ধ আবু সাঈদ মৃত্যুবরণ করেছেন।’

এর চেয়ে লিডিং জবানবন্দি আমি দেখিনি : আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেনের জবানবন্দি যেভাবে নেওয়া হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী আমিনুল গণী টিটো। তিনি বলেছেন, ‘এর চেয়ে লিডিং জবানবন্দি আমি দেখিনি।’ গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ আইনজীবী আমিনুল গণী টিটো এ কথা বলেন।

‘লিডিং জবানবন্দি’ বলতে কী বুঝিয়েছেন, জানতে চাইলে আমিনুল গণী সাংবাদিকদের বলেন, ‘বলে বলে যে জবানবন্দিটা দেয়াইছে...প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে। এভাবে কোনো জবানবন্দি হয় না অ্যাকচুয়ালি। মানে ওভাবে বললে যে কেউ কোনো অ্যানসার করতে পারে।’

এ মামলার আসামি বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলামের আইনজীবী আমিনুল গণী। তিনি মকবুল হোসেনকে জেরা করে বলেন, আবু সাঈদ হত্যার পর আপনার ছেলে রমজান আলী ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে মামলা করেছেন। এ সময় প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম বলেন, মকবুল হোসেন এ কমপ্লেন (মামলা) করেননি। আইন অনুযায়ী আপনি তাঁকে এই জেরা করতে পারেন কি না? জবাবে আমিনুল গণী বলেন, তাঁর ছেলে মামলা করেছেন, এটা উনি জানেন কি না, এটা আমার প্রশ্ন। সে সময় ট্রাইব্যুনাল বলেন, আপিল বিভাগের রায়ে বলা আছে, কোনো কন্ট্রাডিকশন নেওয়া যাবে না। একপর্যায়ে জেরা ডিক্লাইন (জেরা না করা) করেন আমিনুল গণী। চলতি বছর ১৩ জানুয়ারি ২৫ জনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসে অভিযোগ দেন আবু সাঈদের পরিবারের সদস্যরা। এই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়।

গত ২৪ জুন চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (তদন্ত প্রতিবেদন) জমা দেয় ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। সেই অভিযোগ ৩০ জুন আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। পরে ৬ জুলাই মামলার ‘আনুষ্ঠানিক অভিযোগ’ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেওয়া হয়। সেই ধারাবাহিকতায় ২৭ আগস্ট এ মামলায় সূচনা বক্তব্য দেন চিফ প্রসিকিউটর। এরপর গতকাল শুরু হয় সাক্ষ্য গ্রহণ। এ মামলার ৩০ জন আসামির মধ্যে ২৪ জনই পলাতক। গ্রেপ্তার ছয়জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তাঁরা হলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, সাবেক সহকারী রেজিস্ট্রার রাফিউল হাসান রাসেল, রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক সাবেক কর্মচারী মো. আনোয়ার পারভেজ, পুলিশের সাবেক সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আমির হোসেন, সাবেক কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায় এবং নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা ইমরান চৌধুরী ওরফে আকাশ। সাক্ষ্য গ্রহণের আগে তাঁদের ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় তোলা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের ১০ দফা ইশতেহার
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের ১০ দফা ইশতেহার
সীমান্ত হত্যা নিয়ে পুরোনো সুর বিএসএফের
সীমান্ত হত্যা নিয়ে পুরোনো সুর বিএসএফের
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে শুধু নির্বাচিত প্রতিনিধি
সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে শুধু নির্বাচিত প্রতিনিধি
চীন সফর শেষে ফিরলেন সেনাপ্রধান
চীন সফর শেষে ফিরলেন সেনাপ্রধান
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা
রাজনীতিতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড জরুরি
রাজনীতিতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড জরুরি
আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন
স্বাগত বিএনপির, জামায়াত বলল অস্পষ্ট, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ মনে করে এনসিপি
স্বাগত বিএনপির, জামায়াত বলল অস্পষ্ট, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ মনে করে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন
রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ
লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি
শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার
গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার
পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা
উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার
বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে প্রথম কার্যকরী এইডস টিকা তৈরি করছে রাশিয়া, দাবি রিপোর্টে
বিশ্বে প্রথম কার্যকরী এইডস টিকা তৈরি করছে রাশিয়া, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি
পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য
আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান
রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান

নগর জীবন

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের
একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের

নগর জীবন

কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা
কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা

শোবিজ

সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ
অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে
কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে

নগর জীবন

‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’
‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’

পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর
পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর

নগর জীবন

শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা
শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট
ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন
প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন

নগর জীবন

আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না
আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না

নগর জীবন

সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ
সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ

নগর জীবন

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব

নগর জীবন

ফের মোহনীয়রূপে জয়া
ফের মোহনীয়রূপে জয়া

শোবিজ

মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত
মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত

পূর্ব-পশ্চিম