শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

গেলেন সিনহা বললেন ফিরব

অসুস্থ নই, সরকারকে ভুল বোঝানো হয়েছে । সাংবাদিকদের হাতে দিলেন বিবৃতি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গেলেন সিনহা বললেন ফিরব

অস্ট্রেলিয়ার পথে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। তার স্ত্রী সুষমা সিনহা বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন বিভাগ পর্যন্ত এগিয়ে দেন। গত রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের একটি বিমানে হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। রাত ৯টা ৫৬ মিনিটে হেয়ার রোডের বাসা থেকে বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন প্রধান বিচারপতি। রাত সাড়ে ১০টায় তিনি ভিআইপি লাউঞ্জ দিয়ে বিমানবন্দরে প্রবেশ করেন। দেশ ত্যাগ করার আগে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমি অসুস্থ নয়। আমি চলে যাচ্ছি। আমি পালিয়েও যাচ্ছি না। আমি আবার ফিরে আসব। আমি একটু বিব্রত। আমি বিচার বিভাগের অভিভাবক। বিচার বিভাগের স্বার্থে, বিচার বিভাগটা যাতে কলুষিত না হয়, এ কারণেই আমি সাময়িকভাবে যাচ্ছি। আমার কারও প্রতি কোনো বিরাগ  নেই। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সরকারকে ভুল বোঝানো হয়েছে। এই আমার বক্তব্য আর কিছু বলব না। আমি লিখিত বক্তব্য দিয়েছি। এই হলো আমার লিখিত বক্তব্য। ’ রাত সাড়ে ৯টায় বোর্ডিং পাসও সংগ্রহ করা হয়। ঢাকা থেকে রওনা হয়ে ফ্লাইট এসকিউ-৪৪৭ স্থানীয় সময় আজ ভোর ৬টায় সিঙ্গাপুর পৌঁছবে। সেখানে ৪৫ মিনিট যাত্রাবিরতি করে রওনা হবে অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশ্যে। সিঙ্গাপুর থেকে অস্ট্রেলিয়ায় পৌঁছতে প্রায় সাত ঘণ্টা লাগে। প্রধান বিচারপতি উঠবেন তার বড় মেয়ের বাসায়। তার ভিসায় অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ভ্রমণেরও সুযোগ রয়েছে। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় এসকে সিনহা গণমাধ্যমের উদ্দেশ্যে একটি লিখিত বিবৃৃতি দেন। সুপ্রিম কোর্টের প্যাডে বাংলায় স্বাক্ষর করা বিবৃতিতে এস কে সিনহা লিখেছেন, ‘আমি সম্পূর্ণ সুস্থ আছি। কিন্তু ইদানীং একটা রায় নিয়ে রাজনৈতিক মহল, আইনজীবী বিশেষভাবে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে ব্যক্তিগতভাবে যেভাবে সমালোচনা করেছেন, এতে আমি সত্যিই বিব্রত। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সরকারের একটা মহল আমার রায়কে ভুল ব্যাখ্যা প্রদান করে পরিবেশন করায় প্রধানমন্ত্রী আমার প্রতি অভিমান করেছেন। যা অচিরেই দূরীভূত হবে বলে আমার বিশ্বাস। সেই সঙ্গে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে আমি একটু শংকিতও বটে। কারণ, গতকাল প্রধান বিচারপতি কার্যভার পালনরত দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রবীণতম বিচারপতির উদ্ধৃতি দিয়ে মাননীয় আইনমন্ত্রী প্রকাশ করেছেন, দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি অচিরেই সুপ্রিম কোর্টের প্রশাসনে পরিবর্তন আনবেন। প্রধান বিচারপতির প্রশাসনে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি কিংবা সরকারের হস্তক্ষেপ করার কোনো রেওয়াজ নেই। তিনি শুধু রুটিনমাফিক দৈনন্দিন কাজ করবেন। এটিই হয়ে আসছে। প্রধান বিচারপতির প্রশাসনে হস্তক্ষেপ করলে এটি সহজেই অনুমেয় যে, সরকার উচ্চ আদালতে হস্তক্ষেপ করছে এবং এর দ্বারা বিচার বিভাগ ও সরকারের মধ্যে সম্পর্কের আরও অবনতি হবে। এটি রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে না।’ এদিকে, হাই কোর্টের প্রটোকল অফিসার মোহাম্মদ আবদুল ওয়ারেস সন্ধ্যা ৭টায় প্রধান বিচারপতির বাসায় যান। এস কে সিনহার মালামাল বিমানবন্দরে পৌঁছে দেন। তার আগে প্রধান বিচারপতির প্রটোকল ও ব্যক্তিগত গাড়ি এবং তার একান্ত সচিব মো. আনিসুর রহমান দুই দফায় হেয়ার রোডে প্রধান বিচারপতির বাসায় প্রবেশ করেন। আত্মীয়স্বজনরাও দিনে প্রধান বিচারপতি সিনহার সঙ্গে দেখা করেন। তারা হলেন প্রধান বিচারপতির ভাই ড. এন কে সিনহা, মেয়ে সীমা সিনহা, শ্যালিকা শীলা সিনহা, ভাতিজি জামাই রাজমনো সিংহ, সুজিত সিংহ, রামকান্ত সিংহ প্রমুখ। এ ছাড়া ৫টা ৫২ মিনিট ও ৬টা ৩ মিনিটে প্রধান বিচারপতির বাসায় দুটি প্রটোকলের গাড়ি প্রবেশ করে। ৬টা ১৭ মিনিটে প্রধান বিচারপতির একান্ত সচিব আনিসুর রহমান বাসায় যান। সন্ধ্যার পরপরই গণমাধ্যম কর্মীরা ভিড় জমায় এস কে সিনহার বাসভবনের সামনে। আগস্টের শুরুতে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও সিনিয়র নেতা তার সমালোচনা করেন। রায় নিয়ে আলোচনা হয় সংসদেও। বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ফেরাতে আনা হয়েছিল সংবিধানের ওই সংশোধনী। তা বাতিল করে জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল ফিরিয়ে আনে সুপ্রিম  কোর্ট।

বিদেশ যাওয়ার বিষয়ে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করে বিচারপতি সিনহার দেওয়া চিঠির বরাতে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, প্রধান বিচারপতি চারটি দেশে যেতে চান। প্রধান বিচারপতির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৩ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত ৩০ দিনের ছুটি মঞ্জুর করেছিলেন রাষ্ট্রপতি। কিন্তু বিচারপতি সিনহা যেহেতু আরও বেশি দিন বিদেশে থাকবেন, সেহেতু রাষ্ট্রপতি বৃহস্পতিবার নতুন আদেশ দিয়েছেন। আইন মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বর্ধিত ছুটিতে প্রধান বিচারপতির বিদেশে অবস্থানের সময়, অর্থাৎ ২ নভেম্বর থেকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত, অথবা তিনি দায়িত্বে না ফেরা পর্যন্ত বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা প্রধান বিচারপতির কার্যভার সম্পাদন করবেন। সাত বিচারপতির ঐকমত্যের ভিত্তিতে দেওয়া ৭৯৯ পৃষ্ঠার এ রায়ে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা নিজের পর্যবেক্ষণের অংশে দেশের রাজনীতি, সামরিক শাসন, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি, সুশাসন ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সমালোচনা করেন।  আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বিচারপতি সিনহার স্বাক্ষরে রাষ্ট্রপতিকে পাঠানো ছুটির চিঠি ৪ অক্টোবর সাংবাদিকদের দেখান। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রধান বিচারপতি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে এর আগেও দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন ছিলেন এবং বেশ কিছু দিন ধরে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। এ কারণে বিশ্রামের জন্য তিনি ছুটিতে যেতে চান। ২০১৫ সালের ১৭ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পাওয়া বিচারপতি সিনহার চাকরির মেয়াদ রয়েছে আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। সুপ্রিম কোর্টের অবকাশ শুরুর আগে গত ২৪ আগস্ট তিনি শেষ অফিস করেন এবং অবকাশ শেষে ৩ অক্টোবর আদালত খোলার দিন  থেকে তিনি ছুটিতে রয়েছেন। গতকাল সকাল থেকেই তার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি বেশ আলোচনায় ছিল। বৃহস্পতিবার বিচারপতি সিনহার ছুটির বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন জারির পর থেকেই এর সূত্রপাত। কখন যাচ্ছেন প্রধান বিচারপতি? সবাই নিশ্চিত, যে কোনো সময় প্রধান বিচারপতি উড়াল দিচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ায়। গতকাল রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সরকারি বিভিন্ন সংস্থা, সাংবাদিক ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের ভিড় বাড়তে থাকে। জানা যায়, অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থানরত মেয়ে সূচনা সিনহার কাছেই থাকবেন এস কে সিনহা। তার যাওয়ার জন্য গতকাল সকাল থেকেই রাজধানীর হেয়ার রোডের বাড়িতে প্রস্তুতি চলছিল সিনহা দম্পতির। দীর্ঘদিন পর মেয়ের কাছে যেতে তাদের ব্যাগ ও লাগেজে ছিল বিরাট আয়োজন। এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ওয়ার্ল্ড ইজ ওয়ান নিউজকে টেলিফোনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধান বিচারপতি সিনহা বলেছেন, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ খুবই শক্তিশালী। তিনি আইনের শাসনের প্রতি আস্থাশীল। বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমটি ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সংবাদ মাধ্যমটি প্রধান বিচারপতির অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়া নিয়ে তার সঙ্গে কথা বলে। তবে ঠিক কত দিনের জন্য যাচ্ছেন সে বিষয়ে কোনো জবাব দেননি বিচারপতি এস কে সিনহা। তিনি বলেন, ‘আমি বলতে পারব না। কোনো মিডিয়াকে সাক্ষাৎকার দেব না। আগে আমি দেশকে চাই। বাংলাদেশের বিচার বিভাগ খুবই শক্তিশালী। আমাদের বিচার বিভাগ স্বাধীন। আমি আত্মবিশ্বাসী যে, আমার দেশের কিছু হবে না। সরকার গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি আইনের শাসনে আস্থাশীল। বৃহস্পতিবার ‘বাংলাদেশ চিফ জাস্টিস কনফাইনড?’ অর্থাৎ ‘বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি কি অবরুদ্ধ?’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন তৈরি করে ওয়ার্ল্ড ইজ ওয়ান নিউজ নামের ওই সংবাদমাধ্যমটি। সেখানে বলা হয়, অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে প্রধান বিচারপতি অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন। তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তিনি এখন অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন কিনা। জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি অস্ট্রেলিয়ায় নেই। আমি বাংলাদেশে আছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশে দেড় লাখ মানুষকে আরব আমিরাত রাষ্ট্রদূতের সহায়তা
বাংলাদেশে দেড় লাখ মানুষকে আরব আমিরাত রাষ্ট্রদূতের সহায়তা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ছবি থেকে ভিডিও তৈরির সুবিধা আনলো গুগলের জেমিনি
ছবি থেকে ভিডিও তৈরির সুবিধা আনলো গুগলের জেমিনি

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাতে বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর
রাতে বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে ইকোফ্লোর পোর্টেবল পাওয়ার স্টেশন আনলো বেস্ট ইলেকট্রনিক্স
দেশে ইকোফ্লোর পোর্টেবল পাওয়ার স্টেশন আনলো বেস্ট ইলেকট্রনিক্স

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী আটক, দুইজনকে গণধোলাই
টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী আটক, দুইজনকে গণধোলাই

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ডন-৩’ সিনেমায় শাহরুখ ফিরছেন কোন চরিত্রে?
‘ডন-৩’ সিনেমায় শাহরুখ ফিরছেন কোন চরিত্রে?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চম ম্যাচেও জোড়া গোলের কীর্তি মেসির, দারুণ জয় মিয়ামির
পঞ্চম ম্যাচেও জোড়া গোলের কীর্তি মেসির, দারুণ জয় মিয়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাভাস্কারের মুখে আবার ‘স্টুপিড!’ — এবার কার উদ্দেশে?
গাভাস্কারের মুখে আবার ‘স্টুপিড!’ — এবার কার উদ্দেশে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ শুরুর আগেই স্কোয়াডে পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার
সিরিজ শুরুর আগেই স্কোয়াডে পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় জ্বালানি সংকট চরমে পৌঁছেছে: জাতিসংঘ
গাজায় জ্বালানি সংকট চরমে পৌঁছেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’
‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের
ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক
অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল-কোরআনের ভাষারীতি
আল-কোরআনের ভাষারীতি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি
হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ
সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ

নগর জীবন

ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা
ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা