শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

বিপর্যস্ত জনপদ বিপন্ন মানুষ বাঁচার আকুতি

বন্যায় মৃত্যু ১৫, থইথই পানি, বন্দি ১০ লাখ পরিবার, উদ্ধার অভিযানে বিভিন্ন বাহিনী
নিজস্ব প্রতিবেদক
বিপর্যস্ত জনপদ বিপন্ন মানুষ বাঁচার আকুতি

অতিবৃষ্টি এবং উজান থেকে আসা ঢলে বিভিন্ন জেলায় এখন পর্যন্ত ১৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে ১৩ জন পুরুষ, দুজন নারী। কুমিল্লায় চারজন, চট্টগ্রামে চারজন, কক্সবাজারে তিনজন, ফেনীতে একজন, নোয়াখালীতে একজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একজন ও লক্ষ্মীপুরে একজন।

দুর্যোগ মন্ত্রণালয় জানায়, ১১ জেলা- ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিলেট, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজারে ৯ লাখ ৪৬ হাজার ৭৬৯ পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যা ৪৮ লাখ ৬৯ হাজার ২৯৯ জন। ৭৭ উপজেলা বন্যা প্লাবিত এবং ৫৮৯টি ইউনিয়ন বা পৌরসভা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল সন্ধ্যায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়।

আবহাওয়া সংস্থাগুলোর বরাত দিয়ে এক বুলেটিনে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন উজানে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। এ সময় উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জের মনু, খোয়াই ও ধলাই নদীসংলগ্ন নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। এদিকে আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল, পূর্বাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন উজানেও ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। এ সময়ে ফেনী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রামে মুহুরী, ফেনী, গোমতী, হালদা নদীসংলগ্ন নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। বুলেটিনে বলা হয়েছে, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে এবং গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি স্থিতিশীল আছে; যা আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সুরমা, কুশিয়ারা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে, যা আগামী ২৪ ঘণ্টায় হ্রাস পেতে পারে বলে বুলেটিনে বলা হয়েছে। এ ছাড়া উত্তরাঞ্চলের তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় এসব নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ বজায় থাকবে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।

কোন নদী বিপৎসীমার কত ওপরে : পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল সকাল ৯টায় খোয়াই নদীর পানি সিলেটের বাল্লা পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৯৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। হবিগঞ্জ পয়েন্টে এই নদীর পানি যাচ্ছিল ১৬৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে। কুমিল্লায় গোমতী নদীর পানি বিপৎসীমার ১১৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল, যেখানে দেবিদ্বার পয়েন্টে পানি যাচ্ছিল বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে। চট্টগ্রামের রামগড় স্টেশনে ফেনী নদীর পানি প্রবাহিত হচ্ছিল বিপৎসীমার ২১০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে। চট্টগ্রামে হালদা নদীর পানি নারায়ণহাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ১১০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে যাচ্ছিল, আর পাঁচপুকুরিয়া পয়েন্টে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল বিপৎসীমার ৩৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে। সকালে মৌলভীবাজার পয়েন্টে মনু নদীর পানি বিপৎসীমার ১১৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। আর ফেনীর পরশুরাম স্টেশনের সঙ্গে ‘যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন’ হওয়ায় সেখানকার মুহুরী নদীর বিষয়ে তথ্য দিতে পারেনি পানি উন্নয়ন বোর্ড।

আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

কুমিল্লায় চারজনের মৃত্যু : কুমিল্লায় দুই দিনে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার মারা যান তিনজন, সোমবার মারা গেছেন একজন। দুজন বিদ্যুৎস্পৃষ্টে, একজনের মাথায় গাছ পড়ে, একজন পানিতে তলিয়ে মারা যান। নাঙ্গলকোটে বন্যার পানিতে তলিয়ে কেরামত আলী (৪৫) নামে এক ব্যক্তি মারা যান। বুধবার রাতে তার মৃত্যু হয়। ওইদিন বিকালে বৃষ্টির মধ্যে বৈদ্যুতিক পিলারের সঙ্গে লেগে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে রাফি (১৫) নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। চৌদ্দগ্রামে বন্যার পানিতে মাছ ধরার সময় গাছ পড়ে শাহাদাত হোসেন (৩৪) নামে এক প্রবাসীর মৃত্যু হয়েছে। কুমিল্লা নগরীর সালাউদ্দিন মোড়ে সোহরাব হোসেন সোহাগ নামে এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়েছে।

কক্সবাজার : কক্সবাজারে বন্যায় তিনজন মারা গেছেন। নিখোঁজ রয়েছেন দুজন। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢলের পানিতে ভেসে যাওয়া চারজনের মধ্যে দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃত ব্যক্তিরা হলেন- রামু উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়নের পূর্ব জুমছড়ি এলাকার ছৈয়দ হোসেনের ছেলে আমজাদ হোসেন (২২) এবং ঈদগড় ইউনিয়নের বৈদ্য পাড়া এলাকার মৃত লইগ্যা রাখাইনের ছেলে চচিং রাখাইন (৫৫)।

নিখোঁজরা হলেন- গর্জনিয়া ইউনিয়নের ছালেহ আহমদের ছেলে রবিউল আলম (৩৫) এবং ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের লম্বরিপাড়া এলাকার নুরুল কবিরের ছেলে মো. জুনাইদ (১০)।

চকরিয়ায় পানির স্রোতে ডুবে মো. হাবিব (১৩) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার বরইতলী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড পহরচাঁদা বিবিরখিল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। হাবিব ওই এলাকার মো. জসিম উদ্দিনের ছেলে। এদিকে মাতামুহুরী ও বাঁকখালী নদী এবং খালের পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে। রামু, সদর, ঈদগাঁও, চকরিয়া, পেকুয়ায় পাহাড়ি ঢলে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত দেড় লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলাম জানান, জেলা প্রশাসন থেকে ১০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। চিড়া, গুড়, স্যালাইনসহ শুকনা খাবার মজুত রয়েছে।

চট্টগ্রাম : গত দুই দিনের বন্যায় চট্টগ্রামের অন্তত আটটি উপজেলা পানির নিচে তলিয়ে যায়। মিরসরাই, সীতাকুণ্ড, ফটিকছড়ি, বাঁশখালী, পটিয়া, বোয়ালখালী, রাউজান, কর্ণফুলী ও হাটহাজারী উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এসব উপজেলার অন্তত ৩ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ইতোমধ্যে মারা গেছেন তিনজন, নিখোঁজ আছেন তিনজন। চট্টগ্রাম জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা ছাইফুল্লাহ মজুমদার বলেন, চট্টগ্রামের ৯টি উপজেলা কমবেশি পানিতে প্লাবিত হয়। মানুষ উদ্ধারে কাজ চলছে। জেলা প্রশাসন থেকে শুকনা খাবারসহ ত্রাণসহায়তা দেওয়া হচ্ছে। ফটিকছড়ি উপজেলায় পানির স্রোতে নিখোঁজের এক দিন পর সামি (১২) নামে এক শিশুর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার সামি নিখোঁজ হয়। সামি দাঁতমারা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড সাদিনগরের ভাড়াটিয়া হামিদের ছেলে।

ফটিকছড়িতে ছেলেকে উদ্ধার করতে গিয়ে নিখোঁজ হন বাবা রজি আহমদ। পরে ছেলেকে পাওয়া গেলেও বাবার খোঁজ মেলেনি। রজি আহমদ ভূজপুরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সুলতান আহমদের ছেলে। নারায়ণহাট ইউনিয়নের মির্জারহাটের হালদারকূলে বন্যায় আটকে পড়াদের বাঁচাতে গিয়ে পানিতে ভেসে যাওয়া ইমরানের খোঁজ মেলেনি। ইমরান ইদিলপুর এলাকার তাজুল ইসলামের ছেলে। হাটহাজারী উপজেলায় বন্যার পানি ঢুকে গেলে আইপিএসের সংযোগ খোলার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে জিয়াউর রহমান সাকিব (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের ইউসুফ চৌধুরীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। তিনি স্থানীয় মো. জসিম উদ্দিনের ছেলে। রাঙ্গুনিয়ার নিখোঁজ হওয়া রনি (১৭) নামে এক কিশোরের এখনো সন্ধান মেলেনি। বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলা দক্ষিণ রাজানগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড ফুলবাগিচা গাবতল এলাকায় তিনি পানি দেখতে গিয়ে নিখোঁজ হন। রনি স্থানীয় আবু বক্করের ছেলে, পেশায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক।

মিরসরাই : চট্টগ্রাম জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, মিরসরাইয়ে ১২টি ইউনিয়নের সবকটি প্লাবিত হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহফুজা জেরিন বলেন, মিরসরাইয়ে প্রায় ৬০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছে। ইতোমধ্যে ১ হাজার ৭০০ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বাকিদের উদ্ধারে স্পিডবোট নিয়ে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। ৩০টির অধিক স্পিডবোট আটকে পড়াদের উদ্ধারে কাজ করছে।

ফটিকছড়ি : ফটিকছড়ি উপজেলার ২২টি ইউনিয়নের সবই প্লাবিত। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ১৮টি ইউনিয়নের জন্য ১৮ জন কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। ৩৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

সীতাকুণ্ড : সীতাকুণ্ডের ছয় ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ৫ হাজার পরিবারের প্রায় ২০ হাজার জন পানিবন্দি।

বাঁশখালী : বাঁশখালী উপজেলায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন ১ হাজার ৭৫০ পরিবারের ৮ হাজার ৭৫০ জন মানুষ। উপজেলায় গঠন করা হয়েছে ১৫টি মেডিকেল টিম।

রাউজান : উপজেলার ৩২০ পরিবারের ১৬০০ মানুষ পানিবন্দি।

হাটহাজারী : উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম মশিউজ্জামান জানান, উপজেলার প্রায় আটটি ইউনিয়ন বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি রয়েছেন প্রায় অর্ধলাখ মানুষ।

পটিয়া, বোয়ালখালী ও কর্ণফুলী : পটিয়া উপজেলার ইউনিয়ন, পৌরসভা ও ওয়ার্ড মিলিয়ে ১৮ স্থানে ৬ হাজার ৯৪৬ পরিবারের প্রায় ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়েছে। বোয়ালখালী উপজেলার ৩ জায়গায় ১০০ পরিবারের প্রায় ৭০০ মানুষ পানিবন্দি আছে। কর্ণফুলী উপজেলায় ১০০ পরিবারের প্রায় ৫০০ মানুষ পানিবন্দি রয়েছেন।

নোয়াখালী : নোয়াখালীর ২০ লাখ মানুষ পানিবন্দি। তাদের বেশির ভাগই খাবার ও বাসস্থানের অভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছে। জেলার ৯ উপজেলার সবকটিতেই বসতঘর, গ্রামীণ সড়ক, মসজিদ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পানিতে তলিয়ে গেছে। জানা গেছে, সুবর্ণচর, সেনবাগ, সোনাইমুড়ী, চাটখিল, বেগমগঞ্জ, কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, সুবর্ণচর ও সদর উপজেলার বেশির ভাগ নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় স্বাভাবিকের চেয়ে অধিক উচ্চতায় জোয়ার হয়েছে। ফলে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়েছেন এসব এলাকার বাসিন্দারা।

লক্ষ্মীপুর : বন্যায় বিপর্যস্ত এখন লক্ষ্মীপুরের মানুষ। প্লাবিত হয়েছে শতাধিক গ্রাম। এতে জেলার পাঁচটি উপজেলার সাড়ে ৬ লাখেরও বেশি মানুষ এখন পানিবন্দি অবস্থায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন। মেঘনা, ডাকাতিয়া ও রহমতখালী নদীর পানি এখন বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। গতকাল সকাল থেকে পানি বেড়েছে আরও ২-৩ ফুট। হু হু করে পানি বেড়ে ডুবে গেছে নিম্নাঞ্চলের মানুষের বসতঘর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ। ভেসে গেছে পুকুর ও জলাশয়ের মাছ। গ্রাম কিংবা শহর চারদিকে থইথই করছে পানি। প্লাবিত এলাকাগুলোতে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার সংকট দেখা দিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে কমলনগর, রামগতি, সদর ও রায়পুরে।

হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জ জেলার বন্যা আক্রান্ত উপজেলাগুলো হলো- চুনারুঘাট, মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ, হবিগঞ্জ সদর, নবীগঞ্জ ও বাহুবল। এসব উপজেলায় মোট ২৬টি ইউনিয়নের ১৪ হাজার ৩৪০টি পরিবার বন্যার পানিতে আক্রান্ত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ৫৭ হাজার ৫৬০ জন মানুষ। গতকাল দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) সুমি রানি বল। তিনি জানান, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য এখন পর্যন্ত মোট ১২৫টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোর মধ্যে ৩৭৫ জন পুরুষ, ৪৩৮ জন মহিলা, ৮৩ জন শিশু ও ৫ জন প্রতিবন্ধী আশ্রয় নিয়েছেন। এর মধ্যে অনেকে গবাদিপশুও সঙ্গে নিয়ে এসেছেন। সুমি রানি বল বলেন, পানিবন্দি মানুষের মধ্যে বিতরণের জন্য ১ হাজার ২৩৫ মেট্রিক টন চাল, ৫০০ প্যাকেট শুকনো খাবার ও নগদ ২৪ লাখ ২৭ হাজার ৫০০ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। এদিকে জেলায় বৃষ্টিপাত কমায় খোয়াই নদীর পানি কিছুটা কমেছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া : আখাউড়ায় কমতে শুরু করেছে ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলের তীব্রতা। ফলে পানি কমতে শুরু করেছে। গতকাল সকাল থেকে আখাউড়ার গাজীবাজার, মোগড়া, মনিয়ন্দসহ বিভিন্ন গ্রামের ডুবে থাকা বাড়িগুলো থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দুপুরনাগাদ দেড় থেকে ২ ফুট পানি কমে গেছে। অনেকে আশ্রয় কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। দু-এক দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আশা করা হচ্ছে। এদিকে পানি কমলেও স্রোতের তোড়ে আখাউড়া-কসবা সড়কের দেবগ্রাম ও নয়াদিল এলাকা ভাগ করা একটি ছোট্ট সেতুর একপাশ ধসে যায়।

বাগেরহাট : উজান থেকে আসা বন্যার পানিতে বাগেরহাটে সব নদনদীর পানি বিপৎসীমার ২ থেকে ৪ ফুট ও দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ৪ ফুট পানির নিচে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন। বাগেরহাট শহরতলির দড়াটানা, ভৈরব নদীর পানি শুক্রবার সন্ধ্যায় বিপদসীমার ২ ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও পানগুছি ও বলেশ্বর নদীর পানি বিপৎসীমার ৩ ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সব থেকে পানি বেড়েছে পশুর ও মোংলা নদীতে। এ দুটি নদীর পানি বিপৎসীমার ৩ ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

 

ভয়ংকর বন্যা

খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত অসহায় মানুষের পাশে সেনাবাহিনী     -আইএসপিআর


মিরসরাইয়ে গতকাল নিরাপদ আশ্রয়ে যাচ্ছে মানুষ


ফেনীতে ড্রামের ভেলায় গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
কদমতলীতে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কদমতলীতে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

এই মাত্র | নগর জীবন

জর্ডানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, হতাহত ৬৬
জর্ডানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, হতাহত ৬৬

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা নিবেদন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা নিবেদন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মৌসুমে প্রথমবার মুখোমুখি মোহামেডান-আবাহনী
মৌসুমে প্রথমবার মুখোমুখি মোহামেডান-আবাহনী

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সব চক্রান্ত নস্যাৎ করার হুঁশিয়ারি দিলেন মুরাদ
ভারতের সব চক্রান্ত নস্যাৎ করার হুঁশিয়ারি দিলেন মুরাদ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নালিতাবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
নালিতাবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ইবি প্রেস ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ইবি প্রেস ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আবারও অবসরের ঘোষণা দিলেন আমির
আবারও অবসরের ঘোষণা দিলেন আমির

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় আবারও চালু তুর্কি দূতাবাসের কার্যক্রম
সিরিয়ায় আবারও চালু তুর্কি দূতাবাসের কার্যক্রম

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ান প্রণালিতে মার্কিন গুপ্তচর বিমানের আনাগোনা
তাইওয়ান প্রণালিতে মার্কিন গুপ্তচর বিমানের আনাগোনা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব
’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পুরোনো সংস্করণের সব আইফোন
সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পুরোনো সংস্করণের সব আইফোন

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শপথের আগে ইউক্রেনে হামলা জোরদার রাশিয়ার
ট্রাম্পের শপথের আগে ইউক্রেনে হামলা জোরদার রাশিয়ার

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রয়াস চলছে: রিজভী
দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রয়াস চলছে: রিজভী

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বুয়েটে ভর্তিতে ১৩ দিনে ২৫ হাজার আবেদন, শেষ হচ্ছে আজ
বুয়েটে ভর্তিতে ১৩ দিনে ২৫ হাজার আবেদন, শেষ হচ্ছে আজ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা
চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতিত স্বৈরশাসক মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের দলীয়করণ করেছিলো: সালাম
পতিত স্বৈরশাসক মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের দলীয়করণ করেছিলো: সালাম

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোনে ১০০ শতাংশ চার্জ করা কি ঠিক?
স্মার্টফোনে ১০০ শতাংশ চার্জ করা কি ঠিক?

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে দারুচিনি-গোলমরিচ
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে দারুচিনি-গোলমরিচ

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ৯৩ মিসাইল ও ২০০ ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ৯৩ মিসাইল ও ২০০ ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্লাপাড়ায় নারী জাগরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
উল্লাপাড়ায় নারী জাগরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তারাকান্দায় পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তারাকান্দায় পুষ্পস্তবক অর্পণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

২৩ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন