শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৪, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত-মৃতের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, সর্বমহলে সতর্কতা প্রয়োজন

সৈয়দ ফারুক হোসেন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত-মৃতের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, সর্বমহলে সতর্কতা প্রয়োজন

রাজধানীসহ সারাদেশে এডিস মশার উপদ্রুব বৃদ্ধি পেয়েছে। আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। এমতাবস্থায় সরকারসহ সর্বমহলে সতর্কতা প্রয়োজন। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে এডিস মশার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। ফলে দ্রুত আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, সেই সঙ্গে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। বর্তমান পরিস্থিতিত চিকিৎসকরা জ্বর হলেই ডেঙ্গু ভাইরাসের পরীক্ষা দিচ্ছে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পজিটিভ পাচ্ছে। বড়দের পাশাপাশি শিশুরাও ডেঙ্গুতে খুব বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।  

সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস ডেঙ্গু রোগের মৌসুম হলেও বর্তমানে প্রায় সারা বছরজুড়েই ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। বর্ষা মৌসুমের আগেই হানা দেওয়া ডেঙ্গুর প্রকোপ ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। এছাড়াও এখন বৃষ্টি হচ্ছে, বৃষ্টি পানি বিভিন্ন জায়গায় জমে এডিস মশার প্রজনন বেশি হয় এবং ডেঙ্গুর বিস্তার ঘটছে। যদি আমরা এই প্রজননস্থলগুলো ধ্বংস করতে না পারি, প্রাপ্তবয়স্ক মশা এবং লার্ভা যদি বিনষ্ট করতে ব্যর্থ হই তাহলে ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা এ বছর বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি হবার আশঙ্ক্ষা করছেন কীটতত্ত্ববিদগণ। এই মুহূর্তে আমাদের ডেঙ্গুর হট স্পট ম্যানেজ করা দরকার। রোগীদের ঠিকানা বের করে, ওই ব্যক্তির বাড়ির আশেপাশে ফগিং করে উড়ন্ত মশাগুলোকে মেরে ফেলতে হবে। কারণ এই উড়ন্ত মশাগুলোই এই মুহূর্তে ইনফেক্টেড মশা, এই মশাগুলো যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন জ্যামিতিক হারে ডেঙ্গু ছড়াবে। 

ডেঙ্গু রোগের কোনো লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। ডেঙ্গু পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হবে। নগরবাসীকেও ডেঙ্গু প্রতিরোধে সম্পৃক্ত হতে হবে। তাদের বাসাবাড়ির ছাদে, আঙিনায় কিংবা অন্য কোনোখানে যাতে এডিস মশা জন্মাতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে আমাদের কিছু সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে তার মধ্যে একটি হলো যে এডিস মশার আবাসস্থল ধ্বংস করা। সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১০ দিনে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা অগাস্ট মাসের দ্বিগুণেরও বেশি। আর সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১০ দিনে দৈনিক ভর্তি রোগীর গড় সংখ্যা ৩৯৮ জন। 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে দেখা গেছে, সেপ্টেম্বরের ১০ দিনে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৬ হাজার ৮১৯ জন। এ সময় মৃত্যু হয়েছে ১০২ জনের। সম্প্রতি সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গু নিয়ে ভর্তি হয়েছেন ৬১৫ জন রোগী, যা এ বছর একদিনে ভর্তি রোগীর সর্বোচ্চ সংখ্যা। এদিন সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫ জনের মৃত্যু হয়। এই সংখ্যাও এ বছর একদিনে সর্বোচ্চ। আগস্ট মাসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৫২১ জন, যা জুলাইয়ের প্রায় আড়াইগুণ। আর সেপ্টেম্বরের প্রথম ১০ দিনেই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ৩৯৭৮ জন রোগী।বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন ১৬৬৪ জন রোগী। একদিনে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীর এই সংখ্যা এ বছর সর্বোচ্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যে দেখা গেছে, গত জানুয়ারি মাসে ডেঙ্গু  আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ১০৫৫ জন। ফেব্রুয়ারি মাসে ৩৩৯ জন, মার্চ মাসে ৩১১ জন, এপ্রিল মাসে ৫০৪ জন, মে মাসে ৬৪৪ জন রোগী ভর্তি হন হাসপাতালে। জুলাই মাসে ভর্তি হন ২৬৬৯ জন।স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গত কয়েকদিনের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, জানুয়ারি মাসে দৈনিক গড়ে ৩৪ জন, ফেব্রুয়ারি মাসে ১২ জন, মার্চে ১০ জন, এপ্রিলে ১৭ জন, মে মাসে ২১ জন, জুন মাসে ২৭ জন করে রোগী ভর্তি হয়েছিল। জুলাই মাসে তা বেড়ে গড়ে ৮৬ জনে দাঁড়ায়। অগাস্ট মাসে দৈনিক গড়ে ২১৭ জন রোগী ভর্তি হয়েছে হাসপাতালে। 

ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ। এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু হয়। সাধারণত জুলাই মাস থেকে অক্টোবর মাসের কাছাকাছি সময় ডেঙ্গু হয় যেমন এখন আমরা একটা ডেঙ্গুময় সময়ে আছি। ডেঙ্গু রোগে সাধারণত জ্বর হয় । এই জ্বর ১০২ থেকে ১০৩ ডিগ্রি ফরেনহাউট হতে পারে এবং এই জ্বরের সাথে শরীর ব্যথা, বমি বমি ভাব, পাতলা পায়খানা,  চোখের নিচে ব্যথা, ক্ষুধামন্দা এগুলো হতে পারে। তবে সব রোগীর কিন্তু সব সমস্যা নাও থাকতে পারে। এডিস মশা সাধারণত আমাদের খুব কাছে আমাদের ঘরের চার পাশেই থাকে এবং যেই জিনিসগুলো আমরা সাধারণত ব্যবহার করি সেগুলোতে তারা বংশবৃদ্ধি করে যেমন আমাদের ফুলের টব, ডাবের খোসা, ফ্রিজের জমে থাকা পানি, ফেলে দেওয়া বোতল, টায়ার, ছাদ বাগানের জায়গা। এসব জায়গায় তিন দিনের বেশি পানি জমে থাকলে এডিস মশার বংশবৃদ্ধি হতে পারে। পানি যেন তিনদিনের বেশি জমে থাকতে না পারে সেব্যবস্থা করতে হবে এবং আমরা যদি দিনের বেলা বিশ্রাম নেই তাহলে অবশ্যই মশারি টাঙাতে হবে কারণ এডিস মশা দিনের বেলায় কামড়ায়। ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে এবং ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসায় সচেতনতাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি সচেতন থাকি তাহলে ডেঙ্গু রোগ হওয়াার সম্ভাবনা খুব কম। আর যদি ডেঙ্গু রোগ হয়েও যায় তবে সময়মতো চিকিৎসা নিলে একটি মৃত্যুও আর ডেঙ্গু রোগ থেকে হবে না।  

সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। তাহলে হয়তো রক্ষা পাওয়া যাবে। তা না হলে ডেঙ্গু রোগ এবার মহামারি আকার ধারণ করতে পারে। দেশজুড়ে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়তে শুরু করায় রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী ভর্তি হচ্ছে। দেশে ডেঙ্গু রোগের ধরন বদলেছে। তাতে একদিকে ডেঙ্গু যেমন ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে, তেমনি ‘শহুরে রোগ’ ডেঙ্গু রোগ শহর ছাড়িয়ে ঝুঁকি বাড়িয়েছে দেশজুড়ে। ডেঙ্গু এখন সিজনাল নেই, সারা বছরই হচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হলে এটা বাড়ছে। দিন যতই যাচ্ছে, ডেঙ্গু পরিস্থিতি ততই ভয়াবহ হচ্ছে।  ডেঙ্গু  এখন আর বর্ষা মৌসুমের আতঙ্ক নয়। ফলে এর ভয়াবহতা বাড়ছে। এটি মোকাবিলায় দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর তৎপরতার পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও ব্যাপকভাবে সচেতন হতে হবে। 

অসচেতনতা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবের কারণেও ছড়ায় ডেঙ্গু রোগের ভাইরাস। এই ডেঙ্গু  ভাইরাসের মাধ্যমে ছড়ায় ডেঙ্গু  জ্বর। এডিস ইজিপ্টাই নামক এক ধরনের মশা এ ভাইরাস বহন করে। এ মশা কাউকে কামড়ালে তিনি চার থেকে ছয়দিনের মধ্যে ডেঙ্গু  জ্বরে আক্রান্ত হন। এরপর ওই আক্রান্ত ব্যক্তিকে কোনো জীবাণুবিহীন এডিস মশা কামড়ালে সেই মশাটি ডেঙ্গু  জ্বরের জীবাণুবাহী মশায় পরিণত হয়। এভাবে একজন থেকে অন্যজনে মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু  ছড়িয়ে থাকে।  বাংলাদেশে প্রায় ২৯ প্রজাতির মশা থাকলেও এডিস প্রজাতির মশা দ্বারা সংক্রমিত ডেঙ্গু এ বছর মহামারী আকার ধারণ করেছে। চোখ-কান খোলা রাখুন, বাসার আশেপাশে যাতে এডিস মশা বংশবিস্তার করতে না পারে। আমরা সবাই জানি, এডিস মশা বংশবিস্তার করে পরিষ্কার পানিতে। তাই বাসার, বারান্দার, ছাদের টবে যেন পানি জমতে না পারে। রাস্তায় যেন আমরা ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ার বা পানি জমার মতো কিছু ফেলে না রাখি। বাসার চারপাশ পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। কোরবানির পশুর বর্জ্যও ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ঘটাতে পারে।সচেতন না হলে চ্যালেঞ্জ হবে সব মানুষের চিকিৎসা নিশ্চিত করা। 

প্রতি বছরই মানুষ ডেঙ্গু নিয়ে উদ্বেগে থাকে। মানুষকে সচেতন থাকতে হবে করতে হবে, নিজের বাড়িতে এডিস মশা না থাকার সর্বাত্মক উদ্যোগ নিতে হবে। আর জ্বরে  হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে বা হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। যেভাবে ডেঙ্গু  সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে তাতে পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে। বাড়তে পারে মৃত্যুর সংখ্যা। সচেতনতার অভাবেই প্রতি বছর এভাবে ডেঙ্গু হানা দেয়। শিশুদের এই সময়ে হাত পা ঢাকা জামা কাপড় পরানো উচিত। তারা দিনে ঘুমালে মশারি টানিয়ে দেয়া উচিত। ডেঙ্গুর জন্য দায়ী এডিস মশা দিনে কামড়ায়, তখন অধিকাংশ শিশু স্কুলে থাকে। যেহেতু এডিস মশাই এর একমাত্র বাহক সেহেতু এই মশার আবাস ও প্রজননক্ষেত্র ধ্বংস করতে পারলেই কেবলমাত্র আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। 

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতন হতে হবে জানিয়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেহেতু মশাই এই রোগের একমাত্র বাহক, সুতরাং মশার আবাস ও প্রজনন ক্ষেত্র ধ্বংস করতে পারলেই এডিস নির্বংশ হবে সমূলে। ডেঙ্গু  প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় তাই এডিস মশার বংশ নাশ। তাই বসতবাড়ির এ রকম আবদ্ধ জলাধার ধ্বংস করতে হবে। ফ্রিজের বা এসির পানি দুই দিন পরপর পরিষ্কার করতে হবে। বাসার বারান্দায়, টেরিসে বা কার্নিশে খোলা টব থাকলে সেটা পরিষ্কার করতে হবে। বাড়ির আশপাশের খানাখন্দ ভরাট করে ফেলতে হবে। কিন্তু অনেক নগরবাসী সচেতন হলেও এখনও অনেকে আছেন যারা সচেতন হচ্ছেন না। তারা তাদের বাসা-বাড়ি পরিষ্কার রাখছেন না।ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে একসাথে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে। পরিবেশ পরিচ্ছন্ন ও মশামুক্ত করতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের শহর আমাদেরকে পরিষ্কার রাখতে হবে। 

সচেতনতা সৃষ্টিতে সিটি কর্পোরেশনের যেমন দায়িত্ব আছে ঠিক তেমনি নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়ও কম নেই। ডেঙ্গুর এই ভয়াবহতা সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নেমে আসতে হবে। হটস্পট এলাকায় জনসচেতনতা ও জনগণকে সম্পৃক্ত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম হাতে নিতে হবে। এলাকায় মাইকিং, পোস্টারিং ও লিফলেট বিতরণ করে জনগণকে ডেঙ্গু  পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাতে হবে এবং তাদের সম্পৃক্ত করতে হবে। ডেঙ্গু  সংক্রমণের সময়ে একে অন্যকে দোষারোপ না করে যার যার অবস্থান থেকে নিজের দায়িত্বটুকু সুচারূপে পালন করলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রিত পর্যায়ে রাখা সম্ভব। 

লেখক: সাবেক রেজিস্ট্রার, বিএসএফএমএসটিইউ

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত 

এই বিভাগের আরও খবর
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
ভিটামিন ডি কেন জরুরি?
ভিটামিন ডি কেন জরুরি?
ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
হাড় ব্যথা কেন হয়?
হাড় ব্যথা কেন হয়?
আবারও ‘ওয়ার্ল্ড ওভারিয়ান ক্যান্সার কোয়ালিশনে’র পরিচালক রাফে সাদনান আদেল
আবারও ‘ওয়ার্ল্ড ওভারিয়ান ক্যান্সার কোয়ালিশনে’র পরিচালক রাফে সাদনান আদেল
কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়
কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়
শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ
শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ
হাটু প্রতিস্থাপন মানুষের জীবনকে নতুন করে গড়ার একটি মাধ্যম: ডা. এম. আলী
হাটু প্রতিস্থাপন মানুষের জীবনকে নতুন করে গড়ার একটি মাধ্যম: ডা. এম. আলী
পায়ের পাতা ব্যথায় করণীয়
পায়ের পাতা ব্যথায় করণীয়
কাশির সঙ্গে রক্ত গেলে
কাশির সঙ্গে রক্ত গেলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
সর্বশেষ খবর
উদ্বৃত্ত ধানের দেশ রংপুরে চাল আসে দক্ষিণাঞ্চল থেকে
উদ্বৃত্ত ধানের দেশ রংপুরে চাল আসে দক্ষিণাঞ্চল থেকে

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় জলসায় গিয়ে নিখোঁজ শিশুকন্যার লাশ উদ্ধার
পাবনায় জলসায় গিয়ে নিখোঁজ শিশুকন্যার লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
নোবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জামিনের পরেও কেন আল্লু অর্জুনকে কারাগারে রাত কাটাতে হয়েছে?
জামিনের পরেও কেন আল্লু অর্জুনকে কারাগারে রাত কাটাতে হয়েছে?

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় 
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
হাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায়  শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইকেল জ্যাকসনের অপ্রকাশিত গানের ক্যাসেটের সন্ধান
মাইকেল জ্যাকসনের অপ্রকাশিত গানের ক্যাসেটের সন্ধান

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিডিইউতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিডিইউতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ
দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭
কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম
আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট
চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন
বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১
রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা
গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন
বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে সিলেটে প্রথম শাবিপ্রবির আল-আমিন
জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে সিলেটে প্রথম শাবিপ্রবির আল-আমিন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাঙামাটিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই
শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে