শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ মে, ২০১৫

বিচারপতির বাড়ি দখল করে আওয়ামী লীগ অফিস

নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
অনলাইন ভার্সন
বিচারপতির বাড়ি দখল করে আওয়ামী লীগ অফিস

সরকারি ও একজন বিচারপতির পৈতৃক জমি জবরদখল করে নির্মাণাধীন খুলনার দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভবনটি উচ্ছেদ করা যায়নি। বৃহস্পতিবার থেকে কয়েক দফা চেষ্টা করেও দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রবল বাধার মুখে উচ্ছেদ কার্যক্রম থেকে পুলিশ-প্রশাসনকে পিছু হটতে হয়েছে। এ কার্যালয় ভবনটি ৭২ ঘণ্টার মধ্যে উচ্ছেদের নির্দেশ রয়েছে উচ্চ আদালতের। ২৮ মে উচ্চ আদালতের ওই আদেশটি খুলনা জেলা প্রশাসনের হাতে আসে। গতকাল উচ্চ আদালতের দেওয়া ৭২ ঘণ্টার সময়সীমা পার হয়েছে। প্রসঙ্গত, সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রায় ২ শতাংশ ও একজন বিচারপতির পৈতৃক ১ শতাংশ জমি জবরদখল করে আলোচিত বহুতল বিশিষ্ট আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়টি নির্মাণ করা হচ্ছে। কিন্তু দুই পক্ষের কারও কাছ থেকেই জমি ব্যবহারের বন্দোবস্ত বা অনুমতি নেওয়া হয়নি। সরেজমিন জানা যায়, উচ্চ আদালতের নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে গতকাল সকালে স্থানীয় প্রশাসন বিপুলসংখ্যক পুলিশ নিয়ে পুনরায় উচ্ছেদ অভিযানে গেলে দলীয় নেতা-কর্মীরা মাথায় সাদা কাপড় বেঁধে প্রতিরোধে নামেন। সেই সঙ্গে খুলনা-যশোর মহাসড়ক অবরোধ করে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেন। প্রায় তিন ঘণ্টা যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকার পর পুলিশ কর্তাদের অনুরোধে দুই লেনের সড়কের একটি লেন যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। গতকাল দুপুরে সরেজমিন ঘটনাস্থলে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে বিপুলসংখ্যক পুলিশ অবস্থান করতে দেখা গেছে। পাশাপাশি নির্মাণাধীন কার্যালয় ঘিরে অবস্থান নিয়ে আছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। তারা সেখানে দুপুরের খাবার রান্না করে খেয়েছেন। 

জানা যায়, খুলনা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ দৌলতপুর বেবিস্ট্যান্ডের কাছে সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রায় ২ শতাংশ ও উচ্চ আদালতের একজন বিচারপতির ১ শতাংশ জমি দখল করে দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। ২৬ মার্চ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি কার্যালয় ভবন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। এ জবরদখলের বিরুদ্ধে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি নামের একটি সংগঠন ২৫ মে কার্যালয় ভবনটি অপসারণ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করে। এতে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাসহ ১৩ জনকে বিবাদী করা হয়। হাইকোর্ট ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সড়ক ও জনপথ বিভাগের জমি থেকে দলীয় কার্যালয় ভবন অপসারণের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আজ (৩১ মে) উচ্ছেদ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তার প্রতিবেদন জমা দিতেও বলা হয়েছে আদেশে। উচ্চ আদালতের ওই নির্দেশ ২৮ মে খুলনা জেলা প্রশাসনের হাতে আসে। ওই দিনই খুলনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) অজিয়ার রহমানের নেতৃত্বে মহানগর পুলিশের একটি দল উচ্ছেদ অভিযানে নামে। তারা কার্যালয় ভবনের একাংশ ভাঙতে শুরু করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। দলীয় নেতা-কর্মীরা কার্যালয় ভবন ঘিরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শনসহ কয়েক দফা সড়ক অবরোধও করেন। বাধ্য হয়ে প্রশাসনকে পিছু হটতে হয়েছে। গতকাল পুনরায় আলোচিত কার্যালয় ভবন উচ্ছেদ করতে পুলিশ-প্রশাসন উচ্ছেদ সরঞ্জাম নিয়ে ঘটনাস্থলে আসে। কিন্তু বাধার মুখে তারা উচ্ছেদ করতে পারেনি। এ অভিযানে নেতৃত্বদানকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ফরিদ হোসেন গতকাল দুপুরে ঘটনাস্থলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ব্যক্তিমালিকানার যেটুকু জমির ওপর কংক্রিটের অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছিল তা অপসারণ করা হয়েছে। এখন বাকি আছে সড়ক ও জনপথ বিভাগের জমির ওপর করা ভবনের কংক্রিটের অবকাঠমো। এটাও আমরা অপসারণের চেষ্ট চালিয়ে যাচ্ছি।’  

তবে গতকাল দুপুরে নিজ বাড়িতে আলাপকালে বিচারপতির চাচা মো. ইমদাদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তাদের বাড়ির প্রায় ১ শতাংশ জমি জবরদখল করে দলীয় কার্যালয় নির্মাণ করা হয়েছে। প্রশাসন গত দুই দিনে সে জমির উপরিভাগ থেকে স্থাপনা ভেঙে সরিয়ে ফাঁকা করে দিয়েছে। কিন্তু বেসমেন্ট (ভিত) এখনো রয়ে গেছে। ফলে যে কোনো সময় ওই ভিতের ওপর আবারও নতুন করে ভবন নির্মাণ হতে পারে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিচারপতির কয়েক আত্মীয় বলেন, উচ্ছেদ অভিযানের পর থেকে ওই পরিবারটি স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হুমকির মুখে রয়েছে। এদিকে খুলনার পুলিশ-প্রশাসন বিচারপতির আত্মীয়দের সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সমঝোতার জন্য মহানগর আওয়ামী লীগের একজন শীর্ষ নেতার বাড়িতে শুক্রবার রাতে মধ্যস্থতা বৈঠক ডাকে। কিন্তু বৈঠকে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতারা উপস্থিত হলেও বিচারপতির আত্মীয়রা যাননি। উদ্ভূত পরিস্থিতি সম্পর্কে দৌলতপুর থানা আওয়ামাী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বন্দ মুঠোফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিচারপতির বড় ভাইয়ের দেখিয়ে দেওয়া সীমানার মধ্যেই দলীয় কার্যালয়ের ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে সড়ক ও জনপথ বিভাগের খুলনার কয়েক কর্মকর্তা সরেজমিন জমি মেপে বুঝিয়ে দেওয়ার পর সেখানে পাকা ভবন নির্মাণ শুরু হয়। এখন একটি মানবাধিকার সংস্থার মাধ্যমে আইনি জটিলতার সৃষ্টি করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, কার্যালয় ভবন নির্মাণের জন্য সরকারি জমিটুকু বন্দোবস্ত পেতে ইতিমধ্যে সড়ক ও জনপথ বিভাগে আবেদন করা হয়েছে, যা প্রক্রিয়াধীন। তবে সড়ক ও জনপথ বিভাগের খুলনা কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী অলিউল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে জমির ওপর দলীয় কার্যালয় ভবন নির্মাণ করা হয়েছে তার অধিকাংশের মালিকানা সড়ক ও জনপথ বিভাগের। কিন্তু ওই জমি ব্যবহার বা তার ওপর ভবন নির্মাণের জন্য কাউকে কোনো প্রকার অনুমতি বা বন্দোবস্ত দেওয়া হয়নি। এ রকম বন্দোবস্ত দেওয়ার বিধানও সড়ক ও জনপথ বিভাগের নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডিসির সহায়তা পেল ৩ শিক্ষার্থী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডিসির সহায়তা পেল ৩ শিক্ষার্থী

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে ইইউ
বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে ইইউ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাচ্ছেন ওমানের ক্রিকেটাররা
অবশেষে বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাচ্ছেন ওমানের ক্রিকেটাররা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত
সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরানের ক্ষমতায় বদল চান ট্রাম্প, যা বললেন তার প্রেস সেক্রেটারি
ইরানের ক্ষমতায় বদল চান ট্রাম্প, যা বললেন তার প্রেস সেক্রেটারি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান অবশ্যই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারবে না বলে একমত জোট : ন্যাটো প্রধান
ইরান অবশ্যই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারবে না বলে একমত জোট : ন্যাটো প্রধান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নারীরা এগিয়ে থাকলে সমাজ এগিয়ে যাবে’
‘নারীরা এগিয়ে থাকলে সমাজ এগিয়ে যাবে’

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিম গ্রুপের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা শাহীন
টিম গ্রুপের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা শাহীন

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইরানের বিষয়ে এখনও কূটনীতিতে আগ্রহী ট্রাম্প: হোয়াইট হাউস
ইরানের বিষয়ে এখনও কূটনীতিতে আগ্রহী ট্রাম্প: হোয়াইট হাউস

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান
বরগুনায় সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তেলের দাম কমিয়ে রাখুন, আমি দেখছি: ট্রাম্প
তেলের দাম কমিয়ে রাখুন, আমি দেখছি: ট্রাম্প

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বাজেট : মশকনিধনে বরাদ্দ মাত্র ৯ কোটি টাকা!
চসিকের বাজেট : মশকনিধনে বরাদ্দ মাত্র ৯ কোটি টাকা!

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভুয়া প্রজ্ঞাপন বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সতর্ক বার্তা
ভুয়া প্রজ্ঞাপন বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সতর্ক বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জনগণের পুলিশ’ হলেই কলঙ্ক মুছে যাবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
‘জনগণের পুলিশ’ হলেই কলঙ্ক মুছে যাবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গাবালীতে ট্রলার থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
রাঙ্গাবালীতে ট্রলার থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে গ্রাম আদালত সম্পর্কে কর্মশালা
কুড়িগ্রামে গ্রাম আদালত সম্পর্কে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার মশা নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
ঢাকার মশা নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে দুই ধর্ষক গ্রেফতার
সিলেটে দুই ধর্ষক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিংড়া পৌরসভায় উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
সিংড়া পৌরসভায় উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে সীমান্তে আটক ৪
দিনাজপুরে সীমান্তে আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতি করতে চাইলে শিক্ষকতা ছেড়ে দিন: শিক্ষা উপদেষ্টা
রাজনীতি করতে চাইলে শিক্ষকতা ছেড়ে দিন: শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নারী উদ্যোক্তাদের জন্য মাসব্যাপী দক্ষতা কর্মশালা
গাইবান্ধায় নারী উদ্যোক্তাদের জন্য মাসব্যাপী দক্ষতা কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষিতে উদ্যোক্তা ও পুষ্টি সচেতনতা নিয়ে দিনব্যাপী আয়োজন
কৃষিতে উদ্যোক্তা ও পুষ্টি সচেতনতা নিয়ে দিনব্যাপী আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সভা
খাগড়াছড়িতে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?
ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও ফরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাল ইসরায়েল
আবারও ফরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'এই যুদ্ধ শেষ করবে ইরানই', হুঁশিয়ারি তেহরানের
'এই যুদ্ধ শেষ করবে ইরানই', হুঁশিয়ারি তেহরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

এক বছরে মূলধন কমেছে ৫৮ হাজার কোটি টাকা
এক বছরে মূলধন কমেছে ৫৮ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে