শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, শনিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০১৬

মাই লর্ড, সংবিধান সুরক্ষার দায়িত্ব আপনারই

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
মাই লর্ড, সংবিধান সুরক্ষার দায়িত্ব আপনারই

এক. শেষ পর্যন্ত বোমাটা ফাটালেন স্বয়ং প্রধান বিচারপতি মহোদয় নিজেই। পরিষ্কার ভাষায় জানিয়ে দিলেন, অবসরের পর বিচারপতিদের লেখা রায় বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সংকটের মূল কারণ যেহেতুে এ স্পর্শকাতর বিষয়টি, তাই মাননীয় প্রধান বিচারপতির এ মন্তব্য শুধু এসব রায়ের বৈধতাই নয় বরং তা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী, দশম পার্লামেন্ট ও বর্তমান সরকারের বৈধতাকেও প্রশ্নের মুখোমুখি করেছে। বিশেষ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি (ত্রয়োদশ সংশোধনী) বাতিলের রায় লেখা হয়েছিল অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের অবসর গ্রহণের দীর্ঘ ১৬ মাস পর। তাই এতদিন পর মাননীয় প্রধান বিচারপতির এ মন্তব্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের বৈধতাকে বড় ধরনের আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে নিঃসন্দেহে। বিচারকদের অবসরের পর লিখিত রায়গুলো বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের রায়সহ সংবিধানের ৫ম ও ৭ম সংশোধনী বাতিলের রায়গুলোও কী তাহলে বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী বলে অবৈধ বিবেচিত হবে? অবসরের পর লিখিত জামায়াত নেতা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায়সহ ফাঁসির রায়গুলোও কী বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী বলে অবৈধ বিবেচিত হবে? বিচারপতিরা সংবিধানের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধানের শপথ গ্রহণ করেন বিধায় তারা যদি এভাবে সংবিধান পরিপন্থী রায় লেখেন, তাহলে তারাও কি সংবিধান লঙ্ঘনের অপরাধে অভিযুক্ত বলে গণ্য হবেন? আর সুপ্রিম কোর্ট যেহেতু সংবিধানের অভিভাবক। তাই মাননীয় প্রধান বিচারপতি মহোদয় তার ওপর অর্পিত সংবিধান সুরক্ষার দায়িত্ব পালন করবেন কী? এতদিন ধরে এসব বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী রায়ের জন্য যে এত বড় জাতীয় বিপর্যয়, সহিংসতা, হানাহানি ও সংকটের সৃষ্টি হলো তার দায় দায়িত্বই বা কে নেবে? এতে সবচেয়ে বড় সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে বিচারপতি খায়রুল হকের অবসর গ্রহণের পর লিখিত ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় অবৈধ বিবেচিত হলে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি তখন বৈধ বলে গণ্য হবে। পাশাপাশি সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন, দশম সংসদ, বর্তমান সরকার, সবই বেআইনি ও অসাংবিধানিক বলে গণ্য হবে। অনিবার্যভাবেই সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে বড় ধরনের বিপর্যয় ও ভয়াবহ সংকটের মুখে পড়বে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব ব্যক্তি।

দুই. মাননীয় প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা তার মেয়াদের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে লিখিত বিবৃতিতে আরও বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা বাংলাদেশের সংবিধান, আইনের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধানের শপথ গ্রহণ করেন। কোনো বিচারপতি অবসর গ্রহণের পর তিনি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে গণ্য হন বিধায় তার গৃহীত শপথও বহাল থাকে না। আদালতের নথি সরকারি দলিল। একজন বিচারপতি অবসর গ্রহণের পর আদালতের নথি নিজের নিকট সংরক্ষণ, পর্যালোচনা বা রায় প্রস্তুত করা এবং তাতে দস্তখত করার অধিকার হারান।’ আসলে হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারকরা অবসরের পরদিন থেকেই কালো কোর্ট ও গাউন গায়ে জড়িয়ে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে মামলা করার অধিকার অর্জন করেন। উচ্চ আদালতে এমন অসংখ্য উকিল পাওয়া যাবে যাদের নামের আগে বিচারপতি লেখা আছে। বিচারপতি টি এইচ খান তাদের মধ্যে একজন উত্কৃষ্ট উদাহরণ। তাই অবসরে যাওয়া বিচারকরা সাংবিধানিক শপথ থেকে মুক্ত হয়ে সভা, সেমিনার, টকশো সবই করেন। আরও মজার বিষয় হচ্ছে অবসর নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কেউ কেউ বিরোধী রাজনৈতিক দলকে নিশ্চিহ্নের রাজনৈতিক স্লোগানও দেন। মিছিলে যোগ দিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেত্রীর বাসভবন পর্যন্ত ঘেরাও করেন। অথচ তখনো তার হাতে অসংখ্য মামলার রায় অলিখিত অবস্থায় জমা পড়ে আছে। দিনে মিছিলকারী আর রাতে বিচারপতি— এটা কোন যুক্তিতে সংগত হতে পারে? আমাদের সংবিধান থেকে শুরু করে বিদ্যমান কোনো আইনেই অবসরের পর রায় লেখার কোনো সুযোগই নেই। অথচ হাইকোর্টের রুলস, আপিল বিভাগের রুলসহ দেওয়ানি ও ফৌজদারি কার্যবিধির সব আইনেই স্পষ্টত বলা আছে, সব মামলার রায় প্রকাশ্য আদালতে ঘোষণা করতে হবে এবং প্রকাশ্য আদালতেই রায়ে স্বাক্ষর দিতে হবে।

 তিন. ২০১১ সালের ১০ মে আপিল বিভাগের বিভক্ত রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করা হয়। আর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয় ২০১২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর।  কিন্তু ততদিনে প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের অবসর গ্রহণের দীর্ঘ ১৬ মাস পার হয়ে যায়। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোসহ গোটা দেশ যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির দাবিতে উত্তপ্ত ঠিক তখনই তাড়াহুড়ো করে ওই রায়কে ভিত্তি ধরে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী এনে মহাজোট সরকার সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বিলুপ্ত করে দেয়। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, মূল রায়ে আপিল বিভাগ পরবর্তী দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে পারে বলে অভিমত দিলেও বিচারপতি খায়রুল হক অবসর গ্রহণের দীর্ঘ ১৬ মাস পর লিখিত পূর্ণাঙ্গ রায়ে মূল রায়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সব বিষয়কেই সুকৌশলে এড়িয়ে রায় লেখেন। আর ততদিনে তো এমনিতেই সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্ত করে দেওয়া হয়। এর ফলে দলীয় সরকারের অধীনে ৫ জানুয়ারির মতো প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর প্রতিবাদে সারা দেশে হানাহানি ও সংঘাতে অসংখ্য মানুষের প্রাণহানি ঘটে। এরই মধ্যে বিচারপতি খায়রুল হক আইন কমিশনের চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পান। এমনিতেই বিচারপতি খায়রুল হকের বেশ কিছু রাজনৈতিক বিবেচনার রায় নিয়ে বিরোধী মহলে অস্বস্তি ছিল। আর এতদিন পর বর্তমান প্রধান বিচারপতির এ কথাটি যেন তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার বৈধতাকেই সরাসরি প্রমাণে রূপান্তরিত করল। আর প্রধান বিচারপতির একথা বলার মাধ্যমে খায়রুল হকের রায়ের সাংবিধানিক ভিত্তি ও আইনগত বৈধতা চরমভাবে গ্রহণযোগ্যতা হারায়। খায়রুল হকের রায় যে অবৈধ ছিল তার প্রমাণ স্বয়ং বর্তমান প্রধান বিচারপতি মহোদয়ের কথাতেই প্রমাণিত হয়ে যায়। নড়েচড়ে উঠে রাজনৈতিক অঙ্গন। সঙ্গে আইন অঙ্গনেও চরম সংকটের জন্ম হয়। তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতির যৌক্তিকতা নতুন করে দম ফিরে পায়। দেশের মানুষ তো বটেই, বহির্বিশ্বে সরকার নতুন করে প্রশ্নের মুখে পড়বে। নিরপেক্ষ ব্যবস্থায় সবার অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক চাপের মুখে পড়তে হবে সরকারকে। ভবিষ্যৎ সরকারও বড় ধরনের রসদ পেয়ে গেল সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে বর্তমান শাসকদের বিচারের মুখোমুখি করার। আর যারা এতদিন ধরে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার দোহাই দিয়ে দিনকে রাত আর রাতকে দিনে রূপান্তর করে আসছেন তাদের জন্য তো এটা মহাবিপদ।

চার. গত বছরের ২১ অক্টোবর সদ্য অবসরে যাওয়া আপিল বিভাগের বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক লন্ডনে ন্যক্কারজনক এক হামলার শিকার হলে তিনি গণমাধ্যমকে জানান ‘আমি মানবতাবিরোধী অপরাধের তিনটি মামলার রায় দিয়েছি। জামায়াত নেতা সাঈদীকে তো আমি ছাড়া আর কেউ ফাঁসি দেয়নি। এ কারণে জামায়াত আমার ওপর টার্গেট করে।’ আপিল বিভাগের বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক গত বছরের ১ অক্টোবর অবসরে যান। সাবেক প্রধান বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেন অবসরে যান গত বছরের ১৬ জানুয়ারি। অথচ এই দুজন বিচারপতি মাওলানা সাঈদীর পূর্ণাঙ্গ রায় দেন গত ৩১ ডিসেম্বর। একজন অবসরে যাওয়ার প্রায় এক বছর পর। আরেকজন অবসরের তিন মাস পর। কিন্তু বেলা শেষে হঠাৎ করেই ভয়ঙ্করভাবে মুখ বোমা ফাটালেন স্বয়ং দেশের প্রধান বিচারপতি মহোদয়। তবে এবার দেখার পালা, যারা সংবিধান লঙ্ঘন করলেন তাদের বিরুদ্ধে সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে প্রধান বিচারপতি কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেন? কারণ সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে সংবিধান সুরক্ষার দায়ভার সুপ্রিম কোর্টের। আপনি লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন। এটা থেকে সরে আসার কোনো সুযোগ অবশিষ্ট নেই। আর বিচারালয় মানুষের আস্থার প্রতীক। আস্থার সুরক্ষাও প্রয়োজন।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

ই-মেইল : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ২৩ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সর্বশেষ খবর
প্রায় ১৩ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেবে ডিএনসিসি
প্রায় ১৩ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেবে ডিএনসিসি

এই মাত্র | নগর জীবন

শ্রমিকদের বেতন মালিকদেরই দিতে হবে: শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের বেতন মালিকদেরই দিতে হবে: শ্রম উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ শিক্ষার্থীকে টাইফয়েডের টিকা দেবে ডিএনসিসি
১৩ লাখ শিক্ষার্থীকে টাইফয়েডের টিকা দেবে ডিএনসিসি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৮ লাখ ২৯ হাজার শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেবে চসিক
৮ লাখ ২৯ হাজার শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেবে চসিক

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৭ দফা দাবিতে মূক-বধির সংঘের অবস্থান কর্মসূচি
বগুড়ায় ৭ দফা দাবিতে মূক-বধির সংঘের অবস্থান কর্মসূচি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিললো গৃহবধূর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিললো গৃহবধূর লাশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুমের দুই মামলায় হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা
গুমের দুই মামলায় হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে রোগী পৌঁছাবে উড়োজাহাজে
হাসপাতালে রোগী পৌঁছাবে উড়োজাহাজে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় রিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় রিকশাচালক নিহত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অসচ্ছল নারীদের স্বাবলম্বী করতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
অসচ্ছল নারীদের স্বাবলম্বী করতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ উদ্বোধন

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নারায়ণগঞ্জে জাতীয় কন্যাশিশু দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে জাতীয় কন্যাশিশু দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নালিশের কিছু নেই, দেশে কী হবে তা সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : আমীর খসরু
নালিশের কিছু নেই, দেশে কী হবে তা সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : আমীর খসরু

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় এআইইউবির পাঁচ শিক্ষক
বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় এআইইউবির পাঁচ শিক্ষক

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় নতুন করে পলক-আতিকসহ গ্রেফতার ৪
হত্যা মামলায় নতুন করে পলক-আতিকসহ গ্রেফতার ৪

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বুয়েটের শেরেবাংলা হলে ‘আবরার ফাহাদ স্মৃতিফলক’ উন্মোচন
বুয়েটের শেরেবাংলা হলে ‘আবরার ফাহাদ স্মৃতিফলক’ উন্মোচন

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাংবাদিকদের নিরাপত্তার দাবিতে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন ও কর্মবিরতি
সাংবাদিকদের নিরাপত্তার দাবিতে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন ও কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হেফাজতে ইসলামের অবরোধ প্রত্যাহার
হেফাজতে ইসলামের অবরোধ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ইতালিয়ান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ইতালিয়ান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজামুখী ফ্লোটিলার আরও ৩টি নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজামুখী ফ্লোটিলার আরও ৩টি নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তাপাড়ে শুভসংঘের অন্যরকম পাঠযাত্রা
তিস্তাপাড়ে শুভসংঘের অন্যরকম পাঠযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাভারে অসহায় পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সাভারে অসহায় পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ইলিশ শিকার: গোসাইরহাটে ৭ জেলেকে কারাদণ্ড
নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ইলিশ শিকার: গোসাইরহাটে ৭ জেলেকে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, ২ দোকানিকে জরিমানা
কর্ণফুলীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, ২ দোকানিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন
কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের সম্পর্ক ভাঙনের গুঞ্জনে সৃজিত-মিথিলা
ফের সম্পর্ক ভাঙনের গুঞ্জনে সৃজিত-মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন