শিরোনাম
- নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল
- বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
- বাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনশনে এক শিক্ষার্থী
- গৃহশিক্ষকসহ স্কুলছাত্রকে এসিড নিক্ষেপ: দুই যুবকের যাবজ্জীবন
- ঝিনাইদহে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
- নির্বাচন ছাড়া সংস্কার বাস্তবায়ন হবে না : জোনায়েদ সাকি
- সুন্দরবনে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বনদস্যু বাহিনীর প্রধান আটক
- বগুড়ায় পৌর কর্মচারীদের মানববন্ধন
- ইরাকে তেলের খনিতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২
- বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২.৩৪ শতাংশ
- ইলিশ নিয়ে তীরে ফিরছেন জেলেরা
- বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ১৬৩ জনকে অব্যাহতি
- সাজিদ হত্যার ১০০ দিন: প্রতীকী কফিন মিছিলে ইবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
- ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
- দুর্নীতি নির্মূল নয়, কমানো সম্ভব : দুদক চেয়ারম্যান
- ২০ শতক জমির লাউগাছ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা, কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কৃষক
- মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে নেমেই যেভাবে সবাইকে মুগ্ধ করলেন ট্রাম্প
- পাহাড়ে সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে মিষ্টি লেবু
- উদ্ভাবন ও নেতৃত্বে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
- মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
নওগাঁ
গাছিরা ব্যস্ত খেজুর গাছে নলি গাঁথায়
বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ
অনলাইন ভার্সন
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা নওগাঁতে জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। এ জেলায় দিনের বেলায় তেমন একটা ঠাণ্ডা অনুভব না হলেও গভীর রাত এবং সকালে সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে শীতের আমেজ। বাংলার ঘরে ঘরে শীতকাল মানেই অনেকটা পিঠাপুলির উৎসব। শীতের মৌসুমের সময়গুলোতে তৈরি হয় নানা রকম পিঠা। আর সেই পিঠার তৈরির অন্যতম উপাদান হচ্ছে খেজুর রস ও গুড়। শুধু কি তাই? খেজুর রস দিয়ে তৈরি গুড়ের রসগোল্লা, পায়েস, মোয়া ও সন্দেশ যেন অন্য রকম তৃপ্তি এনে দেয় মুখে। জেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছিরা। চলছে গাছ তৈরি ও নলি বসানোর কাজ। খেজুরের রস সংগ্রহে গাছ তৈরিতে তাই শীতের শুরুতে দম ফেলার মতো যেন সময় নেই গাছিদের।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, জেলায় ১৭০ হেক্টর জমিতে খেজুর গাছ রয়েছে। চলতি বছর এসব গাছ থেকে গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৬০ টন। জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, জমির আইল, রাস্তার পাশে এমনকি পুকুর পাড়ে সারি- সারি খেজুর গাছের ডাল কেটে পরিষ্কার করছেন। হাতে দা, কোমরে রশি বেঁধে নিপুণ হাতে গাছ তৈরি করছেন গাছিরা। এরই মধ্যে অনেকে রস সংগ্রহের জন্য গাছে নলি গাঁথাও শুরু করেছেন। গাছিরা বলছেন, আর মাত্র ১০-১৫ দিন পরই রস পাওয়া শুরু হবে। খেজুর গাছ থেকে রস পাওয়ার জন্য তৈরি করাকে তারা আঞ্চলিকভাবে ‘গাছ তোলা’ বলে থাকেন। প্রথমবার গাছ তোলার সাত দিন পরই হালকা কেটে নলি লাগানো হয়। পরে সেখান থেকে রস সংগ্রহ করা হয়ে থাকে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে উপ-পরিচালক আবু হোসেন বলেন, জেলায় ১৭০ হেক্টর জমিতে খেজুর গাছ রয়েছে। সেই হিসাবে গাছের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৭ হাজারের মতো। চলতি বছর ৮৭০ টন গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে গত বছরের চেয়ে এবার গাছের সংখ্যা কিছুটা কমেছে।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
টপিক
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর