শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০২৩

আমলাদের সঙ্গে সাংবাদিকদের সম্পর্ক

আবু আলম মো. শহিদ খান, সাবেক সচিব
প্রিন্ট ভার্সন
আমলাদের সঙ্গে সাংবাদিকদের সম্পর্ক

স্বাধীন ও শক্তিশালী সংবাদমাধ্যম সুশাসন প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা ও  রাষ্ট্রযন্ত্রের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার লক্ষ্য নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যায়।

 

আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় আমলাতন্ত্র বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যে কোনো ধরনের সরকার ব্যবস্থায় গণকর্মচারীদের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। রাষ্ট্রযন্ত্র পরিচালনার জন্য রাজনীতিবিদদের স্থায়ী গণকর্মচারীদের ওপরই নির্ভর করতে হয়। এর চেয়ে কোনো ভালো বিকল্প আমাদের হাতে আপাতত নেই। তাই, গণকর্মচারীদের দলনিরপেক্ষ, জনবান্ধব, মিডিয়াবান্ধব, সৎ, যোগ্য, দক্ষ ও পেশাদার হবেন এটাই সবার চাওয়া।  নাগরিক সমাজের প্রত্যাশা সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য রাষ্ট্রের ন্যায়পরায়ণ আচরণ গণকর্মচারীদের মাধ্যমেই নিশ্চিত হবে।

আমরা সবাই জানি, কর্তৃত্বপরায়ণতা, কেন্দ্রীভূত ক্ষমতা, দায়িত্বের অপব্যবহার, অদক্ষতা, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা সুশাসনের প্রধান প্রধান অন্তরায়। স্বাধীন ও শক্তিশালী সংবাদমাধ্যম সুশাসন প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা ও রাষ্ট্রযন্ত্রের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার লক্ষ্য নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যায়। গণমাধ্যম উন্মোচন করে দেয় রাষ্ট্রযন্ত্রের নানান বিচ্যুতি। গণমাধ্যমের পূর্ণ ও অবাধ স্বাধীনতা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে আমাদের পবিত্র সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক্-স্বাধীনতা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার করা হয়েছে। সংবিধানে সেটি যেভাবে বিবৃত আছে-৩৯। (১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার নিশ্চয়তাদান করা হইল। (২) রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃঙ্খলা, শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত-অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ-সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে —(ক) প্রত্যেক নাগরিকের বাক্ ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের এবং (খ) সংবাদক্ষেত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দান করা হইল।

বিগত ৫০ বছরের চিত্র হচ্ছে দেশের গণমাধ্যম কখনোই পুরোপুরি স্বাধীন ছিল না। শাসকগোষ্ঠী এবং গণকর্মচারীরা বারবার সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে আমাদের গণমাধ্যমের ভূমিকাও তেমন শক্তিশালী নয়। কোনো কোনো মিডিয়া হাউস, সম্পাদক, প্রকাশক এবং গণমাধ্যমকর্মী গণমাধ্যমের স্বাধীনতার অপব্যবহার করে ক্ষেত্রবিশেষে বিশেষ সুবিধা নিয়ে, চাটুকারিতা করে তাদের গ্রহণযোগ্যতা ও অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

গণকর্মচারীদের সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের সম্পর্ক যতটা টক ঝাল ততটা মিষ্ট নয়। আমলা সংস্কৃতি, যা আমরা বহন করছি ঔপনিবেশিক আমল থেকে, সংবাদকর্মীবান্ধব নয়। জনগণ এবং মিডিয়ার কাছ থেকে সবকিছু লুকিয়ে রাখা শেখানো হয় গণকর্মচারীদের। এ জন্য ছিল/আছে The Official Secrets Act, 1923 (ACT NO. XIX OF 1923) । আইনটি সমগ্র ভারতবাসীর ওপর ব্রিটিশরা চাপিয়ে দিয়েছিল ঔপনিবেশিক শাসন, শোষণ এবং নির্যাতন পাকাপোক্ত করার জন্য। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস) থেকে কার্যকর হয়। পবিত্র সংবিধানের ‘মৌলিক অধিকার’ ভাগে মৌলিক অধিকারের সহিত অসামঞ্জস্য আইন বাতিল বিষয়ে বলা হয়েছে- ২৬। (১) এই ভাগের বিধানাবলির সহিত অসামঞ্জস্য সকল প্রচলিত আইন যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, এই সংবিধান-প্রবর্তন হইতে সেই সকল আইনের ততখানি বাতিল হইয়া যাইবে। (২) রাষ্ট্র এই ভাগের কোন বিধানের সহিত অসামঞ্জস্য কোন আইন প্রণয়ন করিবেন না এবং অনুরূপ কোন আইন প্রণীত হইলে তাহা এই ভাগের কোন বিধানের সহিত যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইয়া যাইবে। কিন্তু সেটি করা হয়নি। উল্টো প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলোতে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে পড়ানো হয়েছে এই আইনটি। ফলাফল সহজেই অনুমেয়। সমসাময়িক সময়ে প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়ের করা অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টস, ১৯২৩ ও দন্ডবিধিতে বর্ণিত চুরির অভিযোগে করা মামলাটিতে অভিযোগ এই যে, চীন রাশিয়ার সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্ভাব্য চুক্তির ডকুমেন্টস তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ঢুকে চুরি করেছেন।

বর্তমান সরকার জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রকাশকারীকে আইনগত সুরক্ষা প্রদানের জন্য জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রকাশ (সুরক্ষা প্রদান) আইন, ২০১১ প্রণয়ন করেছে। তার আগে ২০০৯ সালে সরকার তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিতকরণের নিমিত্ত বিধান করবার লক্ষ্যে তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ প্রণয়ন করে। তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯-এর প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে- ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতা নাগরিকগণের অন্যতম মৌলিক অধিকার হিসাবে স্বীকৃত এবং তথ্য প্রাপ্তির অধিকার চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ; এবং জনগণ প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক ও জনগণের ক্ষমতায়নের জন্য তথ্য অধিকার নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক; এবং জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিত করা হইলে সরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থা এবং সরকারী ও বিদেশী অর্থায়নে সৃষ্ট বা পরিচালিত বেসরকারী সংস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পাইবে, দুর্নীতি হ্রাস পাইবে ও সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হইবে; এবং সরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থা এবং যেহেতু সরকারী ও বিদেশী অর্থায়নে সৃষ্ট বা পরিচালিত বেসরকারী সংস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয় মনে করে।’ কিন্তু অফিসিয়াল সিক্রেটস এক্টস ১৯২৩, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ প্রয়োগে সরকার এবং আমলা পুলিশ যত তৎপর তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯, জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রকাশ (সুরক্ষা প্রদান) আইন, ২০১১ প্রয়োগে কিংবা চর্চায় মোটেও উৎসাহী নয়। সরকার না চাইলে আমলারা বোধকরি কোনো ঝুঁকি নিতে চান না। অথচ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯, জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রকাশ (সুরক্ষা প্রদান) আইন, ২০১১ সুশাসনের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফলাফল বয়ে আনতে পারে। অবস্থা যাই হোক না মানুষের তথ্য জানার অধিকার এবং তথ্য জানানোর দায়বদ্ধতার প্রশ্নে যার যে ভূমিকা তা পালন করতে হবে।

গণমাধ্যম আমলাদের শত্রু নয়। আমার দীর্ঘ চাকরিজীবনে আমি গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কাজ করেছি। তাদের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। তাদের তথ্য দিয়েছি। এর ফলে দেশ এবং রাষ্ট্রের কোনো ক্ষতি হয়নি। আমরা আরও ভালোভাবে দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি। গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর আমলে নিয়ে আমরা আমাদের সীমাবদ্ধতাগুলো দূর করতে সক্ষম হয়েছি। তবে ব্যক্তিগত বিদ্বেষ, একপেশে খবর ও পত্রিকার কাটতি বাড়ানোর জন্য নৈতিকতাবিবর্জিত সংবাদ প্রচার করে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হয় কখনো কখনো। অনেক সময় মিডিয়া ট্রায়ালের ফলে রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তা, বিচারক ও বিচারপ্রার্থী জনগণ বিব্রত হয়, যা অনাকাক্সিক্ষত। এরকম ঘটনায় মিডিয়াবান্ধব কর্মচারীরা নিজেদের শম্বুকের মতো গুটিয়ে নেন। যাতে লাভবান হয় অন্যরা।

গণকর্মচারী এবং সাংবাদিক একে অপরের প্রতিপক্ষ মনে হলেও বাস্তবে প্রতিপক্ষ নন। আমার কাছে সম্পর্কটি সহযোগিতামূলক মনে হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় আমরা ৩৬০০০ (ছত্রিশ হাজার) প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ করি। সেই সময় নিয়োগ বাণিজ্য, দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ, নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি নিয়ে সংবাদপত্রে অনেক খবর ছাপা হয়। আমরা স্বচ্ছ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলাম। তাই পুরো মন্ত্রণালয়, অধিদফতর সাংবাদিকদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। ফলাফল, আমরা আইন বিধি অনুসরণ করে দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ নিশ্চিত করতে পেরেছিলাম।

প্রায়শই রাজনীতিবিদ এবং সরকারি কর্মচারীরা নীতিনির্ধারণ বিষয়ক সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া গোপন করতে চান। তাঁরা সাংবাদিকদের ক্ষমতা সম্পর্কে উদ্বিগ্ন থাকেন। কিন্তু সঠিক নীতি প্রণয়ন করার জন্য সাংবাদিকদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। নীতিমালার সীমাবদ্ধতাগুলো জানার জন্য, জনগণের মতামত জানার জন্য, জনসমর্থন বাড়ানোর জন্য মিডিয়ার সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা চাইলেও মিডিয়াকে দূরে রাখতে পারব না। তথ্যের জন্য সাংবাদিকদের প্রয়োজন সরকারি কর্মচারীদের। আবার ইতিবাচক সংবাদ প্রকাশের জন্য কিংবা বা অন্তত নেতিবাচক সংবাদ প্রশমিত করার জন্য সরকারি কর্মচারীদের মিডিয়ার সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে হবে। মিডিয়াকে এড়িয়ে চললে গুজব, মিথ্যা, অসত্য তথ্য বাজার পায়। ক্ষতি হয় সব পক্ষের। তাই অবশ্যই স্বল্প সময়ের নোটিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে গণকর্মচারীদের। মিডিয়া খবরের অনুসন্ধানে অনেকের সঙ্গেই যোগাযোগ করে। অতি গোপনীয় খবর রাজনীতিবিদ, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মচারী, ভিত্তি পর্যায়ের কর্মচারীদের কাছ থেকেই তারা পেয়ে যান। তাদের সূত্র আমলাতন্ত্রের গভীরে থাকতে পারে। মন্ত্রিসভার বৈঠকে কী আলোচনা হবে, কী কী আলোচনা হলো, কে কী বললে, প্রধানমন্ত্রী কাকে বকেছেন এরকম অনেক খবর মন্ত্রিসভার সদস্যের কাছ থেকে সাংবাদিকরা পেয়ে যান। এরকম অনেক খবর আমি প্রকাশিত হতে দেখেছি। দু-এক দিন হইচই হয়েছে। তারপর সব কিছু থিতিয়ে গেছে। আজকাল সেরকম খবর খুব কম দেখি বা দেখি না বলাও চলে।  কারণ জানি না। এসব পরিস্থিতি নিয়ে অনুসন্ধানী বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন হতে পারে।

হলদে সাংবাদিকতা নিয়ে অনেক কথাবার্তা হয়। গণকর্মচারীরা মনে করে তাঁরা হলদে সাংবাদিকতার শিকার হন। সাংবাদিকতার মান নিয়ে বিশেষ করে জেলা-উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিকদের নিয়েও অনেক কথা।  আবার ব্যবসায়ীদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অনেকেই তথ্য যাচাই বাছাই করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। গণকর্মচারীদের কেউ কেউ মনে করেন সাংবাদিকরা তাদের ব্লাকমেল করার চেষ্টা করেন। গণমাধ্যমে কোনো প্রতিবাদ পাঠানো হলে তা সমান গুরুত্ব দিয়ে কখনো ছাপা হয় না। এতে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হন, সামাজিকভাবে হেয় হন, অকারণে মানহানির শিকার হন। সময় এসেছে এসব বিষয় নিয়ে গণকর্মচারী এবং সংবাদকর্মীদের মধ্যে খোলামেলা আলাপ-আলোচনার। গণকর্মচারী এবং সংবাদকর্মীর লক্ষ্য কিন্তু অভিন্ন। সুশাসন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, আইনের শাসন নিশ্চিত করা সুশাসন প্রতিষ্ঠা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

৫ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব
আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’
১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে
বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম