শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:০০, শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৪

শিশুদের স্বপ্নগুলো এখন রঙিন

চরের দরিদ্র পরিবারের শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শিশুদের স্বপ্নগুলো এখন রঙিন

অভাবের সঙ্গে যুদ্ধ করে বেড়ে ওঠা শিশুদের জীবন অন্য শিশুদের থেকে একটু আলাদাই হয়। যে শিশু বুঝতে শেখার পর থেকেই প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করে বেঁচে থাকে, দারিদ্র্যের কষাঘাতে বড় হয়, তার জীবনটা শহুরে কোনো পরিবারের শিশু কিংবা আদরে বেড়ে ওঠা শিশুদের মতো রঙিন হয় না। তাদের স্বপ্নগুলোও ফিকে হয়ে যাওয়া সাদাকালোর মতো দুর্বল। যাতায়াত এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত বেশ দুর্গম চরের এমন সব শিশুকে রঙিন স্বপ্ন দেখাতে এগিয়ে এসেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ।

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় ঝরে পড়া শিশুদের জন্য ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার চর আগস্তিতে এমনই একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে গত বছর। অতিদরিদ্র পরিবারের যে শিশুগুলো একসময় পড়াশোনা না করে শুধু মা-বাবাকে কাজে সহায়তা করত, তারা এখন সবাই স্কুলে যায়। তারা এখন প্রতিনিয়ত রঙিন স্বপ্ন দেখে।

স্বপ্ন দেখেন তাদের মা-বাবারাও। সন্তানকে উচ্চশিক্ষিত করে একজন গর্বিত সন্তানের মা-বাবা হতে এখন স্বপ্নে বিভোর অনেকেই। তাদের সেই স্বপ্নগুলো পূরণের লক্ষ্যে নিয়মিত কাজ করছে টিম বসুন্ধরা শুভসংঘ। গলাচিপা সদর থেকে পূর্ব-দক্ষিণ দিকে তেঁতুলিয়া নদীর কোল ঘেঁষে চরবিশ্বাস ইউনিয়নের চর আগস্তি গ্রাম।

এলাকাটি সবাই ঘাসির চর নামেই বেশি চেনে। ওয়াপদা বেড়িবাঁধের বাইরে এবং নদীর তীরে হওয়ায় খুব সহজেই জোয়ারের পানি উঠে যায় গ্রামটিতে। চরবিশ্বাস ইউনিয়নের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন এই গ্রামের প্রায় ৪০০ পরিবার মূলত মাছ ধরা ও কৃষির ওপর নির্ভরশীল। নিম্ন আয়ের হওয়ায় এখানকার পরিবারগুলোর সন্তানদের পড়াশোনার ব্যাপারে আগ্রহ খুবই কম। আবার কাছাকাছি ছিল না কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয়।

শিক্ষিত করার বুকভরা স্বপ্ন প্রতিটি মা-বাবারই থাকে। কিন্তু স্কুল অনেক দূরে। রাস্তা না থাকায় জোয়ারের পানিতে চরটি প্লাবিত হয় প্রতিনিয়ত। শিশুদেরও আর স্কুলে যাওয়া হয় না। অভিভাবকদের লালিত স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল। পাশাপাশি অতিদরিদ্র পরিবারগুলোরও পাশে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। প্রত্যন্ত এই চরের শিশুরাও এখন শিক্ষার আলোতে আলোকিত হয়ে বিকশিত করবে মেধা ও মননকে। যে শিশুরা সাত-আট বছর হলেই বাবার সঙ্গে হয় নদীতে মাছ শিকার করত, নয়তো কৃষিকাজে সহায়তা করত, মায়ের সঙ্গে গৃহস্থালি কাজ করত, তারা এখন স্কুলড্রেস, নতুন জুতা পরে ব্যাগ কাঁধে স্কুলে যায়। এসবের জোগান দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। স্বপ্ন ফিকে হয়ে গিয়েছিল যে শিশুদের, তারা এখন স্বপ্ন কাঁধে নিয়ে স্কুলে যায়। এসব দেখে আনন্দিত হন অভিভাবকরা।

সাত বছর বয়স হয়ে গেলেও স্কুলে যাওয়া শুরু করেনি সুমাইয়া। গত বছর বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্যরা তার মা-বাবাকে বুঝিয়ে স্কুলে ভর্তি করে নেন। এ বছর সে প্রথম শ্রেণিতে পড়ছে। 

সুমাইয়া বলে, ‘পড়াশুনা কইরা আমি শিক্ষক হমু। আমার এলাকার হগল শিশুগো পড়ামু।’ সুমাইয়ার মতো এমন আরো ৭৬টি পরিবারের দরিদ্র ও পড়াশোনাবিমুখ শিশু বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে পড়াশোনা করে। 

শিক্ষার্থী সাহানার মা রুমা বেগম বলেন, ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে আমার মাইয়ারে ভর্তি করামু কি না এই নিয়া চিন্তায় আছিলাম। মনে করছিলাম ভর্তি হইতে গেলে টাহা লাগবে। খাতা-কলম আরো নানা জিনিস কিন্না দেওয়া লাগবে। পরে দেহি আমার মাইয়ার জামা, জুতা, ব্যাগ, খাতা, কলম সব দিয়া দেয় হেরাই। এ স্কুলডা না হইলে আমার মাইয়া পড়ানো হইত না। মাইয়াডা আমাগো লগে যহন কয়, মা আমি পড়ালেহা কইরা কলেজে ভর্তি অমু। তহন মনডায় অনেক শান্তি পাই।’ 

সাহানাজ ও রায়হানের মা শাহিনুর বেগম বলেন, ‘গত বছরও চিন্তা করি নাই আমাগো গেরামে স্কুল হইবে। স্কুলের অভাবে আমাগো গেরামের পোলা-মাইয়ারা পড়ালেহা করতে পারে নাই। বেশির ভাগ মাইয়ারে ১২ বছরের পর বিয়া দিয়া দেওয়া হয়। বোঝেনই তো মাইয়া মানুষ কয় দিন ঘরে রাহোন যায়? আর পোলারা বাহের লগে নৌকায় মাছ ধরে, ক্ষ্যাতে কাম করে। এহন এইহানে পড়ালেহা যদি ভালোভাবে করতে পারে, তাইলে হাই স্কুলে ভর্তি করাইয়া দিমু। আমাগো পোলা-মাইয়া আর অশিক্ষিত থাকব না।’ 

আরেক শিক্ষার্থী সামিয়া বলে, ‘আমি পড়ালেহা করে গারমেন্টে (গার্মেন্টস) চাকরি করমু। আমাগো এলাকার সবাইরে ঈদে নতুন নতুন জামা কিন্না দিমু।’

চরবিশ্বাস গ্রামের বাসিন্দা জুয়েল বলেন, ‘শুরু থেকেই আমি বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল নিয়ে কাজ করছি। এখানকার আরো তিনটি এলাকার শিশুরা সরকারি স্কুল দূরে হওয়ায় এখনো স্কুলে যেতে পারে না। বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ও দুর্গম এলাকার শিক্ষা বিস্তারে যে ভূমিকা রাখছে, তা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। চরবিশ্বাস ইউনিয়নবাসীর পক্ষ থেকে আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গলাচিপার দুর্গম চরবিশ্বাস ইউনিয়নের চর আগস্তিতে শিক্ষা বিস্তারে ভূমিকা রাখবে, তা আমরা কল্পনাও করতে পারিনি। বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল আমাদের দুর্গম এলাকায় শিক্ষার প্রদীপ জ্বালিয়েছে।’

বিডি প্রতিনিধি/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
কসবায় বসুন্ধরার সহায়তায় চক্ষু চিকিৎসা পেল ৫০০ রোগী
কসবায় বসুন্ধরার সহায়তায় চক্ষু চিকিৎসা পেল ৫০০ রোগী
বৃক্ষরোপণের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ হালুয়াঘাট উপজেলা শাখার নবযাত্রা
বৃক্ষরোপণের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ হালুয়াঘাট উপজেলা শাখার নবযাত্রা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
চন্দনাইশে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
চন্দনাইশে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বদলগাছীতে তৃষ্ণার্তদের শরবত পান করাল বসুন্ধরা শুভসংঘ
বদলগাছীতে তৃষ্ণার্তদের শরবত পান করাল বসুন্ধরা শুভসংঘ
পাঠকের দোরগোড়ায় বই পৌঁছে দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
পাঠকের দোরগোড়ায় বই পৌঁছে দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
খুলনায় অসহায় শিশুদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের খাবার বিতরণ
খুলনায় অসহায় শিশুদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের খাবার বিতরণ
রাবিতে ভর্তি যুদ্ধের ক্লান্তি ঘোচাতে ভালোবাসার বার্তা নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাবিতে ভর্তি যুদ্ধের ক্লান্তি ঘোচাতে ভালোবাসার বার্তা নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফেনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
অসচ্ছল পরিবারগুলোতে বইছে সুখের বাতাস
অসহায় সায়েদা বানুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় সায়েদা বানুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে