শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:০০, শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৪

শিশুদের স্বপ্নগুলো এখন রঙিন

চরের দরিদ্র পরিবারের শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শিশুদের স্বপ্নগুলো এখন রঙিন

অভাবের সঙ্গে যুদ্ধ করে বেড়ে ওঠা শিশুদের জীবন অন্য শিশুদের থেকে একটু আলাদাই হয়। যে শিশু বুঝতে শেখার পর থেকেই প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করে বেঁচে থাকে, দারিদ্র্যের কষাঘাতে বড় হয়, তার জীবনটা শহুরে কোনো পরিবারের শিশু কিংবা আদরে বেড়ে ওঠা শিশুদের মতো রঙিন হয় না। তাদের স্বপ্নগুলোও ফিকে হয়ে যাওয়া সাদাকালোর মতো দুর্বল। যাতায়াত এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত বেশ দুর্গম চরের এমন সব শিশুকে রঙিন স্বপ্ন দেখাতে এগিয়ে এসেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ।

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় ঝরে পড়া শিশুদের জন্য ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার চর আগস্তিতে এমনই একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে গত বছর। অতিদরিদ্র পরিবারের যে শিশুগুলো একসময় পড়াশোনা না করে শুধু মা-বাবাকে কাজে সহায়তা করত, তারা এখন সবাই স্কুলে যায়। তারা এখন প্রতিনিয়ত রঙিন স্বপ্ন দেখে।

স্বপ্ন দেখেন তাদের মা-বাবারাও। সন্তানকে উচ্চশিক্ষিত করে একজন গর্বিত সন্তানের মা-বাবা হতে এখন স্বপ্নে বিভোর অনেকেই। তাদের সেই স্বপ্নগুলো পূরণের লক্ষ্যে নিয়মিত কাজ করছে টিম বসুন্ধরা শুভসংঘ। গলাচিপা সদর থেকে পূর্ব-দক্ষিণ দিকে তেঁতুলিয়া নদীর কোল ঘেঁষে চরবিশ্বাস ইউনিয়নের চর আগস্তি গ্রাম।

এলাকাটি সবাই ঘাসির চর নামেই বেশি চেনে। ওয়াপদা বেড়িবাঁধের বাইরে এবং নদীর তীরে হওয়ায় খুব সহজেই জোয়ারের পানি উঠে যায় গ্রামটিতে। চরবিশ্বাস ইউনিয়নের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন এই গ্রামের প্রায় ৪০০ পরিবার মূলত মাছ ধরা ও কৃষির ওপর নির্ভরশীল। নিম্ন আয়ের হওয়ায় এখানকার পরিবারগুলোর সন্তানদের পড়াশোনার ব্যাপারে আগ্রহ খুবই কম। আবার কাছাকাছি ছিল না কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয়।

শিক্ষিত করার বুকভরা স্বপ্ন প্রতিটি মা-বাবারই থাকে। কিন্তু স্কুল অনেক দূরে। রাস্তা না থাকায় জোয়ারের পানিতে চরটি প্লাবিত হয় প্রতিনিয়ত। শিশুদেরও আর স্কুলে যাওয়া হয় না। অভিভাবকদের লালিত স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল। পাশাপাশি অতিদরিদ্র পরিবারগুলোরও পাশে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। প্রত্যন্ত এই চরের শিশুরাও এখন শিক্ষার আলোতে আলোকিত হয়ে বিকশিত করবে মেধা ও মননকে। যে শিশুরা সাত-আট বছর হলেই বাবার সঙ্গে হয় নদীতে মাছ শিকার করত, নয়তো কৃষিকাজে সহায়তা করত, মায়ের সঙ্গে গৃহস্থালি কাজ করত, তারা এখন স্কুলড্রেস, নতুন জুতা পরে ব্যাগ কাঁধে স্কুলে যায়। এসবের জোগান দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। স্বপ্ন ফিকে হয়ে গিয়েছিল যে শিশুদের, তারা এখন স্বপ্ন কাঁধে নিয়ে স্কুলে যায়। এসব দেখে আনন্দিত হন অভিভাবকরা।

সাত বছর বয়স হয়ে গেলেও স্কুলে যাওয়া শুরু করেনি সুমাইয়া। গত বছর বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্যরা তার মা-বাবাকে বুঝিয়ে স্কুলে ভর্তি করে নেন। এ বছর সে প্রথম শ্রেণিতে পড়ছে। 

সুমাইয়া বলে, ‘পড়াশুনা কইরা আমি শিক্ষক হমু। আমার এলাকার হগল শিশুগো পড়ামু।’ সুমাইয়ার মতো এমন আরো ৭৬টি পরিবারের দরিদ্র ও পড়াশোনাবিমুখ শিশু বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে পড়াশোনা করে। 

শিক্ষার্থী সাহানার মা রুমা বেগম বলেন, ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে আমার মাইয়ারে ভর্তি করামু কি না এই নিয়া চিন্তায় আছিলাম। মনে করছিলাম ভর্তি হইতে গেলে টাহা লাগবে। খাতা-কলম আরো নানা জিনিস কিন্না দেওয়া লাগবে। পরে দেহি আমার মাইয়ার জামা, জুতা, ব্যাগ, খাতা, কলম সব দিয়া দেয় হেরাই। এ স্কুলডা না হইলে আমার মাইয়া পড়ানো হইত না। মাইয়াডা আমাগো লগে যহন কয়, মা আমি পড়ালেহা কইরা কলেজে ভর্তি অমু। তহন মনডায় অনেক শান্তি পাই।’ 

সাহানাজ ও রায়হানের মা শাহিনুর বেগম বলেন, ‘গত বছরও চিন্তা করি নাই আমাগো গেরামে স্কুল হইবে। স্কুলের অভাবে আমাগো গেরামের পোলা-মাইয়ারা পড়ালেহা করতে পারে নাই। বেশির ভাগ মাইয়ারে ১২ বছরের পর বিয়া দিয়া দেওয়া হয়। বোঝেনই তো মাইয়া মানুষ কয় দিন ঘরে রাহোন যায়? আর পোলারা বাহের লগে নৌকায় মাছ ধরে, ক্ষ্যাতে কাম করে। এহন এইহানে পড়ালেহা যদি ভালোভাবে করতে পারে, তাইলে হাই স্কুলে ভর্তি করাইয়া দিমু। আমাগো পোলা-মাইয়া আর অশিক্ষিত থাকব না।’ 

আরেক শিক্ষার্থী সামিয়া বলে, ‘আমি পড়ালেহা করে গারমেন্টে (গার্মেন্টস) চাকরি করমু। আমাগো এলাকার সবাইরে ঈদে নতুন নতুন জামা কিন্না দিমু।’

চরবিশ্বাস গ্রামের বাসিন্দা জুয়েল বলেন, ‘শুরু থেকেই আমি বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল নিয়ে কাজ করছি। এখানকার আরো তিনটি এলাকার শিশুরা সরকারি স্কুল দূরে হওয়ায় এখনো স্কুলে যেতে পারে না। বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ও দুর্গম এলাকার শিক্ষা বিস্তারে যে ভূমিকা রাখছে, তা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। চরবিশ্বাস ইউনিয়নবাসীর পক্ষ থেকে আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গলাচিপার দুর্গম চরবিশ্বাস ইউনিয়নের চর আগস্তিতে শিক্ষা বিস্তারে ভূমিকা রাখবে, তা আমরা কল্পনাও করতে পারিনি। বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল আমাদের দুর্গম এলাকায় শিক্ষার প্রদীপ জ্বালিয়েছে।’

বিডি প্রতিনিধি/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
কাঠালিয়ায় সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
কাঠালিয়ায় সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি
সুফিয়া কামাল হলে স্বাস্থ্য সচেতনতার বীজ বপন করল শুভসংঘ
সুফিয়া কামাল হলে স্বাস্থ্য সচেতনতার বীজ বপন করল শুভসংঘ
তরুণ প্রজন্মকে ডিভাইস ও মাদক আসক্তি থেকে দূরে রাখতে শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
তরুণ প্রজন্মকে ডিভাইস ও মাদক আসক্তি থেকে দূরে রাখতে শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
মেহেরপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
মেহেরপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
ফটিকছড়িতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ফটিকছড়িতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত
জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত
তেঁতুলিয়ায় মাদক এবং শিশুশ্রম বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
তেঁতুলিয়ায় মাদক এবং শিশুশ্রম বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা
দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীর ভরসা বসুন্ধরা গ্রুপ
দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীর ভরসা বসুন্ধরা গ্রুপ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল আরও তিনজন
বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল আরও তিনজন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদক সমাজের বাইরের প্রতিষ্ঠান নয়, এখানেও দুর্নীতি আছে : আবদুল মোমেন
দুদক সমাজের বাইরের প্রতিষ্ঠান নয়, এখানেও দুর্নীতি আছে : আবদুল মোমেন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাচীন রহস্যভেদ, ২৫০০ বছর আগের মধুর খোঁজ
প্রাচীন রহস্যভেদ, ২৫০০ বছর আগের মধুর খোঁজ

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বোর্নমাউথকে উড়িয়ে দিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
বোর্নমাউথকে উড়িয়ে দিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞা শেষে অবসর ভেঙে ক্রিকেটে ফিরছেন টেইলর
নিষেধাজ্ঞা শেষে অবসর ভেঙে ক্রিকেটে ফিরছেন টেইলর

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মৌন মিছিল
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মৌন মিছিল

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পঞ্চগড় সীমান্তে ১৭ জনকে পুশইন বিএসএফের
পঞ্চগড় সীমান্তে ১৭ জনকে পুশইন বিএসএফের

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাভাস্কার-ব্র্যাডম্যানের রেকর্ড ভাঙার দ্বারপ্রান্তে গিল
গাভাস্কার-ব্র্যাডম্যানের রেকর্ড ভাঙার দ্বারপ্রান্তে গিল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামি সতর্কতা প্রত্যাহার, ঘরে ফিরছে বিভিন্ন দেশের লাখো মানুষ
সুনামি সতর্কতা প্রত্যাহার, ঘরে ফিরছে বিভিন্ন দেশের লাখো মানুষ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস পালিত
কুয়েতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস পালিত

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

৩০ অক্টোবরের মধ্যে অতিরিক্ত সিম ডি-রেজিস্ট্রেশনের নির্দেশ
৩০ অক্টোবরের মধ্যে অতিরিক্ত সিম ডি-রেজিস্ট্রেশনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিভারপুল ছেড়ে বায়ার্ন মিউনিখে লুইস দিয়াস
লিভারপুল ছেড়ে বায়ার্ন মিউনিখে লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ১১ কেজি ওজন ঝরিয়ে সবাইকে চমকে দেন কপিল শর্মা
যেভাবে ১১ কেজি ওজন ঝরিয়ে সবাইকে চমকে দেন কপিল শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটে উৎপাদন শুরু
ফের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটে উৎপাদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে কম বেশি বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে কম বেশি বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ামিতে ডি পলকে পেয়ে উচ্ছ্বসিত মেসি
মায়ামিতে ডি পলকে পেয়ে উচ্ছ্বসিত মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁ সীমান্তে নারীসহ ১০ জনকে পুশইন বিএসএফের
নওগাঁ সীমান্তে নারীসহ ১০ জনকে পুশইন বিএসএফের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিচের কাছে গিয়ে গম্ভীরের দেখার অধিকার আছে : গিল
পিচের কাছে গিয়ে গম্ভীরের দেখার অধিকার আছে : গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলগুলোর আয়-ব্যয়ের হিসাব দেওয়ার শেষ সময় আজ
রাজনৈতিক দলগুলোর আয়-ব্যয়ের হিসাব দেওয়ার শেষ সময় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্সেলোনা ছাড়ার ইচ্ছে নেই: কুন্দে
বার্সেলোনা ছাড়ার ইচ্ছে নেই: কুন্দে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের মধ্যেই আলোচনা শেষ হবে: আলী রীয়াজ
আজকের মধ্যেই আলোচনা শেষ হবে: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত বার্সার সাবেক ফুটবলার
কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত বার্সার সাবেক ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে বন্দি ২০ সেনাকে ফেরত চাইছে কম্বোডিয়া
থাইল্যান্ডে বন্দি ২০ সেনাকে ফেরত চাইছে কম্বোডিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব এআই মডেল উন্মুক্ত নাও থাকতে পারে: জাকারবার্গ
সব এআই মডেল উন্মুক্ত নাও থাকতে পারে: জাকারবার্গ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়