শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১২, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

একসময় যারা আপত্তি করেছেন, এখন তারাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন : সার্জেন্ট হৈমন্তী

সিলেট ব্যুরো :
অনলাইন ভার্সন
একসময় যারা আপত্তি করেছেন, এখন তারাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন : সার্জেন্ট হৈমন্তী

চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর যখন যোগ দেব, তখনও অনেকেই বলেছেন তুই পারবি না এসব কাজ মেয়েদের দিয়ে হয় না। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করবে এটা হয় নাকি, লোকে আর কত কি যে বলছে যেগুলো এখানে বলার মত না। 

এসব কথা শোনার পর সত্যিই খুব খারাপ লাগত, কিন্তু সব কিছু পেছনে ফেলে নিজেকেই এক সময় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেই, যে আমাকে পারতেই হবে। আর এই জেদটার কারণেই তখনকার সেই আমি আজকের সার্জেন্ট আমিতে রুপ দিতে পেরেছি। এভাবেই নিজের অনুভূতিগুলো বর্ণনা করে যাচ্ছিলেন সিলেটের প্রথম নারী সার্জেন্ট হৈমন্তী সরকার।

সিলেট নগরীর নাইওরপুল, নয়াসড়ক, চৌহট্টা পয়েন্টে সাহসী এই নারীকে দেখে প্রথম দিকে অনেকেই হকচকিয়ে ওঠেন। রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে একটা নারী নিরবচ্ছিন্নভাবে সড়ক যানজটমুক্ত ও শৃঙ্খলা বজার রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন। গাড়ি থামিয়ে কাগজগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছেন। কাগজ ঠিকঠাক না থাকলে প্রয়োজনে মামলাও দিয়ে দিচ্ছে। যেটা অনেকের কাছেই অবাক করার একটি বিষয়।

১৯৯২ সালে নেত্রকোনার দূর্গাপুর থানায় জন্ম নেওয়া হৈমন্তী নিজ গুণেই অনেকের কাছে তিনি আজ রোল-মডেল। রবীন্দ্র যুগের হৈমন্তীরা যেখানে পুরুষদের বিলাসিতার পণ্য ছিল, আজকের সেই হৈমন্তীরা সে জায়গায় অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে আবির্ভূত হচ্ছে। সুযোগ পেলে নারীরাও যে পিছিয়ে পড়ার পাত্র নয়, তারই যেন জলন্ত প্রমাণ নেত্রকোনার হৈমন্তী সরকার।

বাবা সাফল্য সরকার ও মা অনীতা সরকারের তিন মেয়ের মধ্যে হৈমন্তী সরকার দ্বিতীয়। ছোটবেলা থেকেই চ্যালেঞ্জিং কাজে বেশি আগ্রহী হৈমন্তী বলেন, আমাদের কোন ভাই না থাকায় বাবার সাথে সংসারের অনেক কাজেই সাহায্য করতাম।

নেত্রকোনা বিরিশিরি মিশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০৫ সালে এসএসসি ও দূর্গাপুর মহিলা কলেজ থেকে ২০০৭ সালে কৃতিত্বের সাথে এইচএসসি পাশ করেন তিনি। পরে ঢাকার বেগম বদরুন্নেছা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে সমাজ বিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।

ছোটবেলা থেকেই নতুন কিছুতে আগ্রহী ব্যতিক্রমী মনোভাবের হৈমন্তীর সামনে বিভিন্ন চাকরির সুযোগ আসতে থাকলেও নতুন কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন সাহসী এই নারী।

একসময় ২০১৫ সালে প্রথমবারের মত নারী সার্জেন্ট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলে অনেকের আপত্তির মুখেও আবেদন করেন তিনি। পরবর্তীতে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং প্রথম ধাপের নারী সার্জেন্ট হিসেবে ঢাকাতে চাকরি জীবন শুরু করেন।

প্রথমদিকে ২৮ জন এবং পরবর্তীতে আরো একজনসহ মোট ২৯ জন নারী সার্জেন্ট নিয়োগ দিয়ে দেশজুড়ে ঐসময় রীতিমতো হইচই ফেলে দেয় ট্রাফিক বিভাগ। হৈমন্তী বলেন, ‘যেহেতু বাংলাদেশে তখন পর্যন্ত কোন নারী সার্জেন্ট রাস্তায় কাজ করেনি তাই বাবা আমাকে এই কাজে কি ধরণের ঝুঁকি থাকতে পারে তা বুঝিয়ে বলেন। তারপরও মনে সাহস নিয়ে আবেদন করে ফেললাম। ৪৬ জন পরীক্ষা দিয়েছিলাম। তার মধ্যে থেকে আমরা ২৯ জন বর্তমানে কর্মরত আছি। হৈমন্তী বলেন, ২০১৫ সালের মে মাসে এই পেশায় যোগদান করি এবং ২০১৭ সালে ফেব্রুয়ারিতে সিলেট বদলি হয় আমার।’

বলতে থাকেন হৈমন্তী, আমাদের নিয়োগ হওয়ার পরও অনেক অফিসার বলেছিলেন, রাস্তায় দাঁড়িয়ে তোমরা ডিউটি করতে পারবে না। এগুলা ছেলেদের কাজ। তোমাদের অফিসের ভেতরেই কাজ করতে দেওয়া হবে। অনেকে রীতিমতো অবহেলাই করতেন। কিন্তু পোস্টিং হওয়ার পর দেখা গেছে উনাদের থেকে কোন অংশেই আমরা পিছিয়ে নেই। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ছেলেদের থেকেও ভাল কাজ করে যাচ্ছিলাম। এসব দেখে পরবর্তীতে ঐসব অফিসাররাই আমাদের বাহবা দিতে লাগলেন। 

২০১৫ সালের ৩১ মে ঢাকার উত্তর জোনে প্রথম পোস্টিং হয় তার। ঐখানে থাকা অবস্থায় পারিবারিক ভাবে সুনামগঞ্জের ছেলে যীশু দেবনাথের সাথে বিয়ে হয় হৈমন্তীর। পরবর্তীতে ব্যাংকার স্বামীর চাকুরির সূত্র ধরেই সিলেটের প্রথম নারী সার্জেন্ট হিসেবে আধ্যাত্মিক নগরীতে পা রাখেন হৈমন্তী সরকার।

হৈমন্ত সরকার শুরুর দিকের কথা টেনে বলেন, নিয়োগ দেখে আবেদন করব এমন সময়, আত্মীয়-স্বজন থেকে বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশি প্রায় সবাই পরীক্ষা দিতে আপত্তি করছিলেন। একটা মেয়ে সারাদিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করবে, লোকে কত কিছুই না বলবে। তার উপর যেকোনো সময় যানবাহন উঠে যাওয়ার ঝুঁকি তো আছেই। আর এ কারণে পরিবার থেকে ও নিরুৎসাহিত করা হচ্ছিল তাকে। 

হৈমন্তী বলেন, বাবা সহজ সরল মানুষ, যে কারণে আমার এই ডানপিটে স্বভাবের জন্য তিনি রীতিমতো ভয় পেতেন। আর এজন্য ঐ পেশায় না যেতে তিনি সোজা না করে বসেন। পরে অবশ্য রাজি হয়েছিলেন। সবার কাছ থেকে নেতিবাচক কমেন্ট আসলেও আমার মার কাছ থেকে বরাবরই সাহস পেয়েছিলাম। মা বলতেন, যদি মনে কর তুমি পারবা, তাহলে কে কি বলল সেদিকে কান না দিয়ে সামনে এগিয়ে যাও। মায়ের কাছ থেকে পাওয়া এই সাহস আর অনুপ্রেরণা আমার মনোবল আরো শক্ত করে দেয়।

সকলের বাধার মুখে নিজেকে প্রমাণ করার জন্য জেদটা তুঙ্গে উঠতে থাকে। চ্যালেঞ্জ করি নিজেকেই, আমাকে পারতে হবে। প্রথম নারী সার্জেন্ট বলেন, এই জেদটাই আমাকে আজকের হৈমন্তীতে পরিণত করেছে।

সার্জেন্টই হতে হবে এমন স্বপ্ন কি আগে থেকেই দেখতেন? প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জিং কাজ করতে পছন্দ করতাম। কিন্তু এই ডিপার্টমেন্টে কাজ করবো তা কখনো ভাবিনি। পুলিশের সার্জেন্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে খুব আগ্রহী হই। নিয়োগ দেখার পর মনে হয়েছে যে বাংলাদেশে কোন নারী সার্জেন্ট নেই। এই চাকরি হলে আমি প্রথম ধাপের নারী সার্জেন্ট হবো। এটা একটা ইতিহাস হয়ে থাকবে, বিষয়টা ভাবতেই খুব রোমাঞ্চকর লাগে।

পারিবারিক জীবনে সমস্যা হচ্ছে না; এমন প্রশ্নে হৈমন্তী বলেন, সিলেটে আসার পর গর্ভকালীন ছুটি শেষ করে ২০১৮ সালের ২৪ এপ্রিল পুরোদমে কাজ শুরু করি। বর্তমানে সংসার ও চাকরি দুটোই সমানভাবে সামলাচ্ছি। ২০ মাসের ছেলে রিশভকে ঘুমে রেখে সকালে স্কুটি নিয়ে চলে আসি ডিউটিতে। ৮ ঘণ্টার ডিউটি শেষ করে বাসায় ফিরে আবারও ছেলেকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়ি।

স্বামীর সাপোর্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার এই পেশার প্রতি শুরু থেকেই স্বামীর সমর্থন এবং অনুপ্রেরণা ছিল। হৈমন্তী বলেন, ‘ও সব সময়ই আমকে সাপোর্ট করে। এখনো মাঝে মাঝে ও গর্ব করে বলে, সাহসী মেয়ে বিয়ে করেছি।’

শত প্রতিকূলতায় নিজেকে মানিয়ে নেওয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সমস্যা আর ঝুঁকি তো আছেই। কারণ এই পেশায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির লোকের সাথে কথা বলতে হয়। অনেক জায়গা থেকে ফোন আসে, অনেকে মামলা নিতে রাজি হয় না, কেউ আবার জোর করেই বলে না আমি মামলা নেব না। ফলে চাপও বেশি। মোট কথা সমস্যা আর ঝুঁকি নিয়েই কাজ করতে হবে এই মনোভাব নিয়েই এই পেশায় যোগ দিয়েছি।’

হৈমন্তীর মতে শুধু মেয়ে সার্জেন্ট বলে নয়, কিছু সমস্যা আছে যেগুলো মেয়ে ছেলে সব সার্জেন্টরাই মোকাবেলা করে থাকেন। হৈমন্তী বলেন, ডিউটি কে ভালবাসতে পারলে এসব সমস্যা গায়ে লাগে না।

বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে হৈমন্তী বলেন, জবটা খুব এনজয় করছি। এক সময় সবাই আপত্তি করলেও বন্ধু-বান্ধব থেকে শুরু করে সবাই এখন অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন। অনেকে তো বলেই ফেলেন তোকে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি। সহকর্মীদের সম্পর্কে তিনি বলেন, এখানকার সহকর্মীরা খুবই আন্তরিক। আমাকে অনেক হেল্প করেন তারা।

এ পেশায় নতুনদের উদ্দেশ্যে এই নারী সার্জেন্ট বলেন, ইচ্ছা থাকলে মেয়েরা সব জায়গাতেই অংশ নিয়ে ভাল করতে পারে। আর এজন্য কে কি বলল সেটিকে পাত্তা না দিয়ে ধীর চিত্তে নিজের স্বপ্নের দিকে আগাতে হবে। জীবনটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন। নিজেকে প্রমাণ কর নারীরাও পারে। দেখবে একদিন যাদের কাছে তুমি হাস্যকর একটা বিষয় ছিলে, ব্যতিক্রম কিছু করার সুবাদে তোমাকে নিয়ে সেই তারাই একদিন গর্ববোধ করবে। যেটা আমার ক্ষেত্রেও হয়েছে। 

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সর্বশেষ খবর
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা