শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১২, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

একসময় যারা আপত্তি করেছেন, এখন তারাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন : সার্জেন্ট হৈমন্তী

সিলেট ব্যুরো :
অনলাইন ভার্সন
একসময় যারা আপত্তি করেছেন, এখন তারাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন : সার্জেন্ট হৈমন্তী

চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর যখন যোগ দেব, তখনও অনেকেই বলেছেন তুই পারবি না এসব কাজ মেয়েদের দিয়ে হয় না। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করবে এটা হয় নাকি, লোকে আর কত কি যে বলছে যেগুলো এখানে বলার মত না। 

এসব কথা শোনার পর সত্যিই খুব খারাপ লাগত, কিন্তু সব কিছু পেছনে ফেলে নিজেকেই এক সময় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেই, যে আমাকে পারতেই হবে। আর এই জেদটার কারণেই তখনকার সেই আমি আজকের সার্জেন্ট আমিতে রুপ দিতে পেরেছি। এভাবেই নিজের অনুভূতিগুলো বর্ণনা করে যাচ্ছিলেন সিলেটের প্রথম নারী সার্জেন্ট হৈমন্তী সরকার।

সিলেট নগরীর নাইওরপুল, নয়াসড়ক, চৌহট্টা পয়েন্টে সাহসী এই নারীকে দেখে প্রথম দিকে অনেকেই হকচকিয়ে ওঠেন। রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে একটা নারী নিরবচ্ছিন্নভাবে সড়ক যানজটমুক্ত ও শৃঙ্খলা বজার রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন। গাড়ি থামিয়ে কাগজগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছেন। কাগজ ঠিকঠাক না থাকলে প্রয়োজনে মামলাও দিয়ে দিচ্ছে। যেটা অনেকের কাছেই অবাক করার একটি বিষয়।

১৯৯২ সালে নেত্রকোনার দূর্গাপুর থানায় জন্ম নেওয়া হৈমন্তী নিজ গুণেই অনেকের কাছে তিনি আজ রোল-মডেল। রবীন্দ্র যুগের হৈমন্তীরা যেখানে পুরুষদের বিলাসিতার পণ্য ছিল, আজকের সেই হৈমন্তীরা সে জায়গায় অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে আবির্ভূত হচ্ছে। সুযোগ পেলে নারীরাও যে পিছিয়ে পড়ার পাত্র নয়, তারই যেন জলন্ত প্রমাণ নেত্রকোনার হৈমন্তী সরকার।

বাবা সাফল্য সরকার ও মা অনীতা সরকারের তিন মেয়ের মধ্যে হৈমন্তী সরকার দ্বিতীয়। ছোটবেলা থেকেই চ্যালেঞ্জিং কাজে বেশি আগ্রহী হৈমন্তী বলেন, আমাদের কোন ভাই না থাকায় বাবার সাথে সংসারের অনেক কাজেই সাহায্য করতাম।

নেত্রকোনা বিরিশিরি মিশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০৫ সালে এসএসসি ও দূর্গাপুর মহিলা কলেজ থেকে ২০০৭ সালে কৃতিত্বের সাথে এইচএসসি পাশ করেন তিনি। পরে ঢাকার বেগম বদরুন্নেছা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে সমাজ বিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।

ছোটবেলা থেকেই নতুন কিছুতে আগ্রহী ব্যতিক্রমী মনোভাবের হৈমন্তীর সামনে বিভিন্ন চাকরির সুযোগ আসতে থাকলেও নতুন কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন সাহসী এই নারী।

একসময় ২০১৫ সালে প্রথমবারের মত নারী সার্জেন্ট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলে অনেকের আপত্তির মুখেও আবেদন করেন তিনি। পরবর্তীতে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং প্রথম ধাপের নারী সার্জেন্ট হিসেবে ঢাকাতে চাকরি জীবন শুরু করেন।

প্রথমদিকে ২৮ জন এবং পরবর্তীতে আরো একজনসহ মোট ২৯ জন নারী সার্জেন্ট নিয়োগ দিয়ে দেশজুড়ে ঐসময় রীতিমতো হইচই ফেলে দেয় ট্রাফিক বিভাগ। হৈমন্তী বলেন, ‘যেহেতু বাংলাদেশে তখন পর্যন্ত কোন নারী সার্জেন্ট রাস্তায় কাজ করেনি তাই বাবা আমাকে এই কাজে কি ধরণের ঝুঁকি থাকতে পারে তা বুঝিয়ে বলেন। তারপরও মনে সাহস নিয়ে আবেদন করে ফেললাম। ৪৬ জন পরীক্ষা দিয়েছিলাম। তার মধ্যে থেকে আমরা ২৯ জন বর্তমানে কর্মরত আছি। হৈমন্তী বলেন, ২০১৫ সালের মে মাসে এই পেশায় যোগদান করি এবং ২০১৭ সালে ফেব্রুয়ারিতে সিলেট বদলি হয় আমার।’

বলতে থাকেন হৈমন্তী, আমাদের নিয়োগ হওয়ার পরও অনেক অফিসার বলেছিলেন, রাস্তায় দাঁড়িয়ে তোমরা ডিউটি করতে পারবে না। এগুলা ছেলেদের কাজ। তোমাদের অফিসের ভেতরেই কাজ করতে দেওয়া হবে। অনেকে রীতিমতো অবহেলাই করতেন। কিন্তু পোস্টিং হওয়ার পর দেখা গেছে উনাদের থেকে কোন অংশেই আমরা পিছিয়ে নেই। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ছেলেদের থেকেও ভাল কাজ করে যাচ্ছিলাম। এসব দেখে পরবর্তীতে ঐসব অফিসাররাই আমাদের বাহবা দিতে লাগলেন। 

২০১৫ সালের ৩১ মে ঢাকার উত্তর জোনে প্রথম পোস্টিং হয় তার। ঐখানে থাকা অবস্থায় পারিবারিক ভাবে সুনামগঞ্জের ছেলে যীশু দেবনাথের সাথে বিয়ে হয় হৈমন্তীর। পরবর্তীতে ব্যাংকার স্বামীর চাকুরির সূত্র ধরেই সিলেটের প্রথম নারী সার্জেন্ট হিসেবে আধ্যাত্মিক নগরীতে পা রাখেন হৈমন্তী সরকার।

হৈমন্ত সরকার শুরুর দিকের কথা টেনে বলেন, নিয়োগ দেখে আবেদন করব এমন সময়, আত্মীয়-স্বজন থেকে বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশি প্রায় সবাই পরীক্ষা দিতে আপত্তি করছিলেন। একটা মেয়ে সারাদিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করবে, লোকে কত কিছুই না বলবে। তার উপর যেকোনো সময় যানবাহন উঠে যাওয়ার ঝুঁকি তো আছেই। আর এ কারণে পরিবার থেকে ও নিরুৎসাহিত করা হচ্ছিল তাকে। 

হৈমন্তী বলেন, বাবা সহজ সরল মানুষ, যে কারণে আমার এই ডানপিটে স্বভাবের জন্য তিনি রীতিমতো ভয় পেতেন। আর এজন্য ঐ পেশায় না যেতে তিনি সোজা না করে বসেন। পরে অবশ্য রাজি হয়েছিলেন। সবার কাছ থেকে নেতিবাচক কমেন্ট আসলেও আমার মার কাছ থেকে বরাবরই সাহস পেয়েছিলাম। মা বলতেন, যদি মনে কর তুমি পারবা, তাহলে কে কি বলল সেদিকে কান না দিয়ে সামনে এগিয়ে যাও। মায়ের কাছ থেকে পাওয়া এই সাহস আর অনুপ্রেরণা আমার মনোবল আরো শক্ত করে দেয়।

সকলের বাধার মুখে নিজেকে প্রমাণ করার জন্য জেদটা তুঙ্গে উঠতে থাকে। চ্যালেঞ্জ করি নিজেকেই, আমাকে পারতে হবে। প্রথম নারী সার্জেন্ট বলেন, এই জেদটাই আমাকে আজকের হৈমন্তীতে পরিণত করেছে।

সার্জেন্টই হতে হবে এমন স্বপ্ন কি আগে থেকেই দেখতেন? প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জিং কাজ করতে পছন্দ করতাম। কিন্তু এই ডিপার্টমেন্টে কাজ করবো তা কখনো ভাবিনি। পুলিশের সার্জেন্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে খুব আগ্রহী হই। নিয়োগ দেখার পর মনে হয়েছে যে বাংলাদেশে কোন নারী সার্জেন্ট নেই। এই চাকরি হলে আমি প্রথম ধাপের নারী সার্জেন্ট হবো। এটা একটা ইতিহাস হয়ে থাকবে, বিষয়টা ভাবতেই খুব রোমাঞ্চকর লাগে।

পারিবারিক জীবনে সমস্যা হচ্ছে না; এমন প্রশ্নে হৈমন্তী বলেন, সিলেটে আসার পর গর্ভকালীন ছুটি শেষ করে ২০১৮ সালের ২৪ এপ্রিল পুরোদমে কাজ শুরু করি। বর্তমানে সংসার ও চাকরি দুটোই সমানভাবে সামলাচ্ছি। ২০ মাসের ছেলে রিশভকে ঘুমে রেখে সকালে স্কুটি নিয়ে চলে আসি ডিউটিতে। ৮ ঘণ্টার ডিউটি শেষ করে বাসায় ফিরে আবারও ছেলেকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়ি।

স্বামীর সাপোর্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার এই পেশার প্রতি শুরু থেকেই স্বামীর সমর্থন এবং অনুপ্রেরণা ছিল। হৈমন্তী বলেন, ‘ও সব সময়ই আমকে সাপোর্ট করে। এখনো মাঝে মাঝে ও গর্ব করে বলে, সাহসী মেয়ে বিয়ে করেছি।’

শত প্রতিকূলতায় নিজেকে মানিয়ে নেওয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সমস্যা আর ঝুঁকি তো আছেই। কারণ এই পেশায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির লোকের সাথে কথা বলতে হয়। অনেক জায়গা থেকে ফোন আসে, অনেকে মামলা নিতে রাজি হয় না, কেউ আবার জোর করেই বলে না আমি মামলা নেব না। ফলে চাপও বেশি। মোট কথা সমস্যা আর ঝুঁকি নিয়েই কাজ করতে হবে এই মনোভাব নিয়েই এই পেশায় যোগ দিয়েছি।’

হৈমন্তীর মতে শুধু মেয়ে সার্জেন্ট বলে নয়, কিছু সমস্যা আছে যেগুলো মেয়ে ছেলে সব সার্জেন্টরাই মোকাবেলা করে থাকেন। হৈমন্তী বলেন, ডিউটি কে ভালবাসতে পারলে এসব সমস্যা গায়ে লাগে না।

বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে হৈমন্তী বলেন, জবটা খুব এনজয় করছি। এক সময় সবাই আপত্তি করলেও বন্ধু-বান্ধব থেকে শুরু করে সবাই এখন অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন। অনেকে তো বলেই ফেলেন তোকে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি। সহকর্মীদের সম্পর্কে তিনি বলেন, এখানকার সহকর্মীরা খুবই আন্তরিক। আমাকে অনেক হেল্প করেন তারা।

এ পেশায় নতুনদের উদ্দেশ্যে এই নারী সার্জেন্ট বলেন, ইচ্ছা থাকলে মেয়েরা সব জায়গাতেই অংশ নিয়ে ভাল করতে পারে। আর এজন্য কে কি বলল সেটিকে পাত্তা না দিয়ে ধীর চিত্তে নিজের স্বপ্নের দিকে আগাতে হবে। জীবনটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন। নিজেকে প্রমাণ কর নারীরাও পারে। দেখবে একদিন যাদের কাছে তুমি হাস্যকর একটা বিষয় ছিলে, ব্যতিক্রম কিছু করার সুবাদে তোমাকে নিয়ে সেই তারাই একদিন গর্ববোধ করবে। যেটা আমার ক্ষেত্রেও হয়েছে। 

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
শাহজালাল বিমানবন্দরে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
শাহজালাল বিমানবন্দরে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ: বহিষ্কার যুবদল নেতা
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ: বহিষ্কার যুবদল নেতা
সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২
সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২
হবিগঞ্জে ফোনে কথা বলতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে ফোনে কথা বলতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত
পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত
তাজা গ্রেনেড উদ্ধার
তাজা গ্রেনেড উদ্ধার
সিলেটে তীব্র তাপপ্রবাহ, জনজীবনে হাঁসফাঁস
সিলেটে তীব্র তাপপ্রবাহ, জনজীবনে হাঁসফাঁস
ঈদুল আজহায় মৌলভীবাজার কারাগারে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন
ঈদুল আজহায় মৌলভীবাজার কারাগারে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন
সর্বশেষ খবর
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা
ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ
বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০
গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা