শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১২, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

একসময় যারা আপত্তি করেছেন, এখন তারাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন : সার্জেন্ট হৈমন্তী

সিলেট ব্যুরো :
অনলাইন ভার্সন
একসময় যারা আপত্তি করেছেন, এখন তারাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন : সার্জেন্ট হৈমন্তী

চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর যখন যোগ দেব, তখনও অনেকেই বলেছেন তুই পারবি না এসব কাজ মেয়েদের দিয়ে হয় না। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করবে এটা হয় নাকি, লোকে আর কত কি যে বলছে যেগুলো এখানে বলার মত না। 

এসব কথা শোনার পর সত্যিই খুব খারাপ লাগত, কিন্তু সব কিছু পেছনে ফেলে নিজেকেই এক সময় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেই, যে আমাকে পারতেই হবে। আর এই জেদটার কারণেই তখনকার সেই আমি আজকের সার্জেন্ট আমিতে রুপ দিতে পেরেছি। এভাবেই নিজের অনুভূতিগুলো বর্ণনা করে যাচ্ছিলেন সিলেটের প্রথম নারী সার্জেন্ট হৈমন্তী সরকার।

সিলেট নগরীর নাইওরপুল, নয়াসড়ক, চৌহট্টা পয়েন্টে সাহসী এই নারীকে দেখে প্রথম দিকে অনেকেই হকচকিয়ে ওঠেন। রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে একটা নারী নিরবচ্ছিন্নভাবে সড়ক যানজটমুক্ত ও শৃঙ্খলা বজার রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন। গাড়ি থামিয়ে কাগজগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছেন। কাগজ ঠিকঠাক না থাকলে প্রয়োজনে মামলাও দিয়ে দিচ্ছে। যেটা অনেকের কাছেই অবাক করার একটি বিষয়।

১৯৯২ সালে নেত্রকোনার দূর্গাপুর থানায় জন্ম নেওয়া হৈমন্তী নিজ গুণেই অনেকের কাছে তিনি আজ রোল-মডেল। রবীন্দ্র যুগের হৈমন্তীরা যেখানে পুরুষদের বিলাসিতার পণ্য ছিল, আজকের সেই হৈমন্তীরা সে জায়গায় অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে আবির্ভূত হচ্ছে। সুযোগ পেলে নারীরাও যে পিছিয়ে পড়ার পাত্র নয়, তারই যেন জলন্ত প্রমাণ নেত্রকোনার হৈমন্তী সরকার।

বাবা সাফল্য সরকার ও মা অনীতা সরকারের তিন মেয়ের মধ্যে হৈমন্তী সরকার দ্বিতীয়। ছোটবেলা থেকেই চ্যালেঞ্জিং কাজে বেশি আগ্রহী হৈমন্তী বলেন, আমাদের কোন ভাই না থাকায় বাবার সাথে সংসারের অনেক কাজেই সাহায্য করতাম।

নেত্রকোনা বিরিশিরি মিশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০৫ সালে এসএসসি ও দূর্গাপুর মহিলা কলেজ থেকে ২০০৭ সালে কৃতিত্বের সাথে এইচএসসি পাশ করেন তিনি। পরে ঢাকার বেগম বদরুন্নেছা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে সমাজ বিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।

ছোটবেলা থেকেই নতুন কিছুতে আগ্রহী ব্যতিক্রমী মনোভাবের হৈমন্তীর সামনে বিভিন্ন চাকরির সুযোগ আসতে থাকলেও নতুন কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন সাহসী এই নারী।

একসময় ২০১৫ সালে প্রথমবারের মত নারী সার্জেন্ট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলে অনেকের আপত্তির মুখেও আবেদন করেন তিনি। পরবর্তীতে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং প্রথম ধাপের নারী সার্জেন্ট হিসেবে ঢাকাতে চাকরি জীবন শুরু করেন।

প্রথমদিকে ২৮ জন এবং পরবর্তীতে আরো একজনসহ মোট ২৯ জন নারী সার্জেন্ট নিয়োগ দিয়ে দেশজুড়ে ঐসময় রীতিমতো হইচই ফেলে দেয় ট্রাফিক বিভাগ। হৈমন্তী বলেন, ‘যেহেতু বাংলাদেশে তখন পর্যন্ত কোন নারী সার্জেন্ট রাস্তায় কাজ করেনি তাই বাবা আমাকে এই কাজে কি ধরণের ঝুঁকি থাকতে পারে তা বুঝিয়ে বলেন। তারপরও মনে সাহস নিয়ে আবেদন করে ফেললাম। ৪৬ জন পরীক্ষা দিয়েছিলাম। তার মধ্যে থেকে আমরা ২৯ জন বর্তমানে কর্মরত আছি। হৈমন্তী বলেন, ২০১৫ সালের মে মাসে এই পেশায় যোগদান করি এবং ২০১৭ সালে ফেব্রুয়ারিতে সিলেট বদলি হয় আমার।’

বলতে থাকেন হৈমন্তী, আমাদের নিয়োগ হওয়ার পরও অনেক অফিসার বলেছিলেন, রাস্তায় দাঁড়িয়ে তোমরা ডিউটি করতে পারবে না। এগুলা ছেলেদের কাজ। তোমাদের অফিসের ভেতরেই কাজ করতে দেওয়া হবে। অনেকে রীতিমতো অবহেলাই করতেন। কিন্তু পোস্টিং হওয়ার পর দেখা গেছে উনাদের থেকে কোন অংশেই আমরা পিছিয়ে নেই। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ছেলেদের থেকেও ভাল কাজ করে যাচ্ছিলাম। এসব দেখে পরবর্তীতে ঐসব অফিসাররাই আমাদের বাহবা দিতে লাগলেন। 

২০১৫ সালের ৩১ মে ঢাকার উত্তর জোনে প্রথম পোস্টিং হয় তার। ঐখানে থাকা অবস্থায় পারিবারিক ভাবে সুনামগঞ্জের ছেলে যীশু দেবনাথের সাথে বিয়ে হয় হৈমন্তীর। পরবর্তীতে ব্যাংকার স্বামীর চাকুরির সূত্র ধরেই সিলেটের প্রথম নারী সার্জেন্ট হিসেবে আধ্যাত্মিক নগরীতে পা রাখেন হৈমন্তী সরকার।

হৈমন্ত সরকার শুরুর দিকের কথা টেনে বলেন, নিয়োগ দেখে আবেদন করব এমন সময়, আত্মীয়-স্বজন থেকে বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশি প্রায় সবাই পরীক্ষা দিতে আপত্তি করছিলেন। একটা মেয়ে সারাদিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করবে, লোকে কত কিছুই না বলবে। তার উপর যেকোনো সময় যানবাহন উঠে যাওয়ার ঝুঁকি তো আছেই। আর এ কারণে পরিবার থেকে ও নিরুৎসাহিত করা হচ্ছিল তাকে। 

হৈমন্তী বলেন, বাবা সহজ সরল মানুষ, যে কারণে আমার এই ডানপিটে স্বভাবের জন্য তিনি রীতিমতো ভয় পেতেন। আর এজন্য ঐ পেশায় না যেতে তিনি সোজা না করে বসেন। পরে অবশ্য রাজি হয়েছিলেন। সবার কাছ থেকে নেতিবাচক কমেন্ট আসলেও আমার মার কাছ থেকে বরাবরই সাহস পেয়েছিলাম। মা বলতেন, যদি মনে কর তুমি পারবা, তাহলে কে কি বলল সেদিকে কান না দিয়ে সামনে এগিয়ে যাও। মায়ের কাছ থেকে পাওয়া এই সাহস আর অনুপ্রেরণা আমার মনোবল আরো শক্ত করে দেয়।

সকলের বাধার মুখে নিজেকে প্রমাণ করার জন্য জেদটা তুঙ্গে উঠতে থাকে। চ্যালেঞ্জ করি নিজেকেই, আমাকে পারতে হবে। প্রথম নারী সার্জেন্ট বলেন, এই জেদটাই আমাকে আজকের হৈমন্তীতে পরিণত করেছে।

সার্জেন্টই হতে হবে এমন স্বপ্ন কি আগে থেকেই দেখতেন? প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জিং কাজ করতে পছন্দ করতাম। কিন্তু এই ডিপার্টমেন্টে কাজ করবো তা কখনো ভাবিনি। পুলিশের সার্জেন্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে খুব আগ্রহী হই। নিয়োগ দেখার পর মনে হয়েছে যে বাংলাদেশে কোন নারী সার্জেন্ট নেই। এই চাকরি হলে আমি প্রথম ধাপের নারী সার্জেন্ট হবো। এটা একটা ইতিহাস হয়ে থাকবে, বিষয়টা ভাবতেই খুব রোমাঞ্চকর লাগে।

পারিবারিক জীবনে সমস্যা হচ্ছে না; এমন প্রশ্নে হৈমন্তী বলেন, সিলেটে আসার পর গর্ভকালীন ছুটি শেষ করে ২০১৮ সালের ২৪ এপ্রিল পুরোদমে কাজ শুরু করি। বর্তমানে সংসার ও চাকরি দুটোই সমানভাবে সামলাচ্ছি। ২০ মাসের ছেলে রিশভকে ঘুমে রেখে সকালে স্কুটি নিয়ে চলে আসি ডিউটিতে। ৮ ঘণ্টার ডিউটি শেষ করে বাসায় ফিরে আবারও ছেলেকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়ি।

স্বামীর সাপোর্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার এই পেশার প্রতি শুরু থেকেই স্বামীর সমর্থন এবং অনুপ্রেরণা ছিল। হৈমন্তী বলেন, ‘ও সব সময়ই আমকে সাপোর্ট করে। এখনো মাঝে মাঝে ও গর্ব করে বলে, সাহসী মেয়ে বিয়ে করেছি।’

শত প্রতিকূলতায় নিজেকে মানিয়ে নেওয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সমস্যা আর ঝুঁকি তো আছেই। কারণ এই পেশায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির লোকের সাথে কথা বলতে হয়। অনেক জায়গা থেকে ফোন আসে, অনেকে মামলা নিতে রাজি হয় না, কেউ আবার জোর করেই বলে না আমি মামলা নেব না। ফলে চাপও বেশি। মোট কথা সমস্যা আর ঝুঁকি নিয়েই কাজ করতে হবে এই মনোভাব নিয়েই এই পেশায় যোগ দিয়েছি।’

হৈমন্তীর মতে শুধু মেয়ে সার্জেন্ট বলে নয়, কিছু সমস্যা আছে যেগুলো মেয়ে ছেলে সব সার্জেন্টরাই মোকাবেলা করে থাকেন। হৈমন্তী বলেন, ডিউটি কে ভালবাসতে পারলে এসব সমস্যা গায়ে লাগে না।

বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে হৈমন্তী বলেন, জবটা খুব এনজয় করছি। এক সময় সবাই আপত্তি করলেও বন্ধু-বান্ধব থেকে শুরু করে সবাই এখন অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন। অনেকে তো বলেই ফেলেন তোকে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি। সহকর্মীদের সম্পর্কে তিনি বলেন, এখানকার সহকর্মীরা খুবই আন্তরিক। আমাকে অনেক হেল্প করেন তারা।

এ পেশায় নতুনদের উদ্দেশ্যে এই নারী সার্জেন্ট বলেন, ইচ্ছা থাকলে মেয়েরা সব জায়গাতেই অংশ নিয়ে ভাল করতে পারে। আর এজন্য কে কি বলল সেটিকে পাত্তা না দিয়ে ধীর চিত্তে নিজের স্বপ্নের দিকে আগাতে হবে। জীবনটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন। নিজেকে প্রমাণ কর নারীরাও পারে। দেখবে একদিন যাদের কাছে তুমি হাস্যকর একটা বিষয় ছিলে, ব্যতিক্রম কিছু করার সুবাদে তোমাকে নিয়ে সেই তারাই একদিন গর্ববোধ করবে। যেটা আমার ক্ষেত্রেও হয়েছে। 

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ
সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ
সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা
সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল ধ্বংস, জরিমানা
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল ধ্বংস, জরিমানা
স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট
স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
মঙ্গলবার থেকে সিলেটে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট
মঙ্গলবার থেকে সিলেটে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট
সর্বশেষ খবর
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ