শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১২, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

একসময় যারা আপত্তি করেছেন, এখন তারাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন : সার্জেন্ট হৈমন্তী

সিলেট ব্যুরো :
অনলাইন ভার্সন
একসময় যারা আপত্তি করেছেন, এখন তারাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন : সার্জেন্ট হৈমন্তী

চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর যখন যোগ দেব, তখনও অনেকেই বলেছেন তুই পারবি না এসব কাজ মেয়েদের দিয়ে হয় না। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করবে এটা হয় নাকি, লোকে আর কত কি যে বলছে যেগুলো এখানে বলার মত না। 

এসব কথা শোনার পর সত্যিই খুব খারাপ লাগত, কিন্তু সব কিছু পেছনে ফেলে নিজেকেই এক সময় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেই, যে আমাকে পারতেই হবে। আর এই জেদটার কারণেই তখনকার সেই আমি আজকের সার্জেন্ট আমিতে রুপ দিতে পেরেছি। এভাবেই নিজের অনুভূতিগুলো বর্ণনা করে যাচ্ছিলেন সিলেটের প্রথম নারী সার্জেন্ট হৈমন্তী সরকার।

সিলেট নগরীর নাইওরপুল, নয়াসড়ক, চৌহট্টা পয়েন্টে সাহসী এই নারীকে দেখে প্রথম দিকে অনেকেই হকচকিয়ে ওঠেন। রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে একটা নারী নিরবচ্ছিন্নভাবে সড়ক যানজটমুক্ত ও শৃঙ্খলা বজার রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন। গাড়ি থামিয়ে কাগজগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছেন। কাগজ ঠিকঠাক না থাকলে প্রয়োজনে মামলাও দিয়ে দিচ্ছে। যেটা অনেকের কাছেই অবাক করার একটি বিষয়।

১৯৯২ সালে নেত্রকোনার দূর্গাপুর থানায় জন্ম নেওয়া হৈমন্তী নিজ গুণেই অনেকের কাছে তিনি আজ রোল-মডেল। রবীন্দ্র যুগের হৈমন্তীরা যেখানে পুরুষদের বিলাসিতার পণ্য ছিল, আজকের সেই হৈমন্তীরা সে জায়গায় অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে আবির্ভূত হচ্ছে। সুযোগ পেলে নারীরাও যে পিছিয়ে পড়ার পাত্র নয়, তারই যেন জলন্ত প্রমাণ নেত্রকোনার হৈমন্তী সরকার।

বাবা সাফল্য সরকার ও মা অনীতা সরকারের তিন মেয়ের মধ্যে হৈমন্তী সরকার দ্বিতীয়। ছোটবেলা থেকেই চ্যালেঞ্জিং কাজে বেশি আগ্রহী হৈমন্তী বলেন, আমাদের কোন ভাই না থাকায় বাবার সাথে সংসারের অনেক কাজেই সাহায্য করতাম।

নেত্রকোনা বিরিশিরি মিশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০৫ সালে এসএসসি ও দূর্গাপুর মহিলা কলেজ থেকে ২০০৭ সালে কৃতিত্বের সাথে এইচএসসি পাশ করেন তিনি। পরে ঢাকার বেগম বদরুন্নেছা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে সমাজ বিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।

ছোটবেলা থেকেই নতুন কিছুতে আগ্রহী ব্যতিক্রমী মনোভাবের হৈমন্তীর সামনে বিভিন্ন চাকরির সুযোগ আসতে থাকলেও নতুন কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন সাহসী এই নারী।

একসময় ২০১৫ সালে প্রথমবারের মত নারী সার্জেন্ট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলে অনেকের আপত্তির মুখেও আবেদন করেন তিনি। পরবর্তীতে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং প্রথম ধাপের নারী সার্জেন্ট হিসেবে ঢাকাতে চাকরি জীবন শুরু করেন।

প্রথমদিকে ২৮ জন এবং পরবর্তীতে আরো একজনসহ মোট ২৯ জন নারী সার্জেন্ট নিয়োগ দিয়ে দেশজুড়ে ঐসময় রীতিমতো হইচই ফেলে দেয় ট্রাফিক বিভাগ। হৈমন্তী বলেন, ‘যেহেতু বাংলাদেশে তখন পর্যন্ত কোন নারী সার্জেন্ট রাস্তায় কাজ করেনি তাই বাবা আমাকে এই কাজে কি ধরণের ঝুঁকি থাকতে পারে তা বুঝিয়ে বলেন। তারপরও মনে সাহস নিয়ে আবেদন করে ফেললাম। ৪৬ জন পরীক্ষা দিয়েছিলাম। তার মধ্যে থেকে আমরা ২৯ জন বর্তমানে কর্মরত আছি। হৈমন্তী বলেন, ২০১৫ সালের মে মাসে এই পেশায় যোগদান করি এবং ২০১৭ সালে ফেব্রুয়ারিতে সিলেট বদলি হয় আমার।’

বলতে থাকেন হৈমন্তী, আমাদের নিয়োগ হওয়ার পরও অনেক অফিসার বলেছিলেন, রাস্তায় দাঁড়িয়ে তোমরা ডিউটি করতে পারবে না। এগুলা ছেলেদের কাজ। তোমাদের অফিসের ভেতরেই কাজ করতে দেওয়া হবে। অনেকে রীতিমতো অবহেলাই করতেন। কিন্তু পোস্টিং হওয়ার পর দেখা গেছে উনাদের থেকে কোন অংশেই আমরা পিছিয়ে নেই। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ছেলেদের থেকেও ভাল কাজ করে যাচ্ছিলাম। এসব দেখে পরবর্তীতে ঐসব অফিসাররাই আমাদের বাহবা দিতে লাগলেন। 

২০১৫ সালের ৩১ মে ঢাকার উত্তর জোনে প্রথম পোস্টিং হয় তার। ঐখানে থাকা অবস্থায় পারিবারিক ভাবে সুনামগঞ্জের ছেলে যীশু দেবনাথের সাথে বিয়ে হয় হৈমন্তীর। পরবর্তীতে ব্যাংকার স্বামীর চাকুরির সূত্র ধরেই সিলেটের প্রথম নারী সার্জেন্ট হিসেবে আধ্যাত্মিক নগরীতে পা রাখেন হৈমন্তী সরকার।

হৈমন্ত সরকার শুরুর দিকের কথা টেনে বলেন, নিয়োগ দেখে আবেদন করব এমন সময়, আত্মীয়-স্বজন থেকে বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশি প্রায় সবাই পরীক্ষা দিতে আপত্তি করছিলেন। একটা মেয়ে সারাদিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করবে, লোকে কত কিছুই না বলবে। তার উপর যেকোনো সময় যানবাহন উঠে যাওয়ার ঝুঁকি তো আছেই। আর এ কারণে পরিবার থেকে ও নিরুৎসাহিত করা হচ্ছিল তাকে। 

হৈমন্তী বলেন, বাবা সহজ সরল মানুষ, যে কারণে আমার এই ডানপিটে স্বভাবের জন্য তিনি রীতিমতো ভয় পেতেন। আর এজন্য ঐ পেশায় না যেতে তিনি সোজা না করে বসেন। পরে অবশ্য রাজি হয়েছিলেন। সবার কাছ থেকে নেতিবাচক কমেন্ট আসলেও আমার মার কাছ থেকে বরাবরই সাহস পেয়েছিলাম। মা বলতেন, যদি মনে কর তুমি পারবা, তাহলে কে কি বলল সেদিকে কান না দিয়ে সামনে এগিয়ে যাও। মায়ের কাছ থেকে পাওয়া এই সাহস আর অনুপ্রেরণা আমার মনোবল আরো শক্ত করে দেয়।

সকলের বাধার মুখে নিজেকে প্রমাণ করার জন্য জেদটা তুঙ্গে উঠতে থাকে। চ্যালেঞ্জ করি নিজেকেই, আমাকে পারতে হবে। প্রথম নারী সার্জেন্ট বলেন, এই জেদটাই আমাকে আজকের হৈমন্তীতে পরিণত করেছে।

সার্জেন্টই হতে হবে এমন স্বপ্ন কি আগে থেকেই দেখতেন? প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জিং কাজ করতে পছন্দ করতাম। কিন্তু এই ডিপার্টমেন্টে কাজ করবো তা কখনো ভাবিনি। পুলিশের সার্জেন্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে খুব আগ্রহী হই। নিয়োগ দেখার পর মনে হয়েছে যে বাংলাদেশে কোন নারী সার্জেন্ট নেই। এই চাকরি হলে আমি প্রথম ধাপের নারী সার্জেন্ট হবো। এটা একটা ইতিহাস হয়ে থাকবে, বিষয়টা ভাবতেই খুব রোমাঞ্চকর লাগে।

পারিবারিক জীবনে সমস্যা হচ্ছে না; এমন প্রশ্নে হৈমন্তী বলেন, সিলেটে আসার পর গর্ভকালীন ছুটি শেষ করে ২০১৮ সালের ২৪ এপ্রিল পুরোদমে কাজ শুরু করি। বর্তমানে সংসার ও চাকরি দুটোই সমানভাবে সামলাচ্ছি। ২০ মাসের ছেলে রিশভকে ঘুমে রেখে সকালে স্কুটি নিয়ে চলে আসি ডিউটিতে। ৮ ঘণ্টার ডিউটি শেষ করে বাসায় ফিরে আবারও ছেলেকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়ি।

স্বামীর সাপোর্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার এই পেশার প্রতি শুরু থেকেই স্বামীর সমর্থন এবং অনুপ্রেরণা ছিল। হৈমন্তী বলেন, ‘ও সব সময়ই আমকে সাপোর্ট করে। এখনো মাঝে মাঝে ও গর্ব করে বলে, সাহসী মেয়ে বিয়ে করেছি।’

শত প্রতিকূলতায় নিজেকে মানিয়ে নেওয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সমস্যা আর ঝুঁকি তো আছেই। কারণ এই পেশায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির লোকের সাথে কথা বলতে হয়। অনেক জায়গা থেকে ফোন আসে, অনেকে মামলা নিতে রাজি হয় না, কেউ আবার জোর করেই বলে না আমি মামলা নেব না। ফলে চাপও বেশি। মোট কথা সমস্যা আর ঝুঁকি নিয়েই কাজ করতে হবে এই মনোভাব নিয়েই এই পেশায় যোগ দিয়েছি।’

হৈমন্তীর মতে শুধু মেয়ে সার্জেন্ট বলে নয়, কিছু সমস্যা আছে যেগুলো মেয়ে ছেলে সব সার্জেন্টরাই মোকাবেলা করে থাকেন। হৈমন্তী বলেন, ডিউটি কে ভালবাসতে পারলে এসব সমস্যা গায়ে লাগে না।

বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে হৈমন্তী বলেন, জবটা খুব এনজয় করছি। এক সময় সবাই আপত্তি করলেও বন্ধু-বান্ধব থেকে শুরু করে সবাই এখন অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন। অনেকে তো বলেই ফেলেন তোকে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি। সহকর্মীদের সম্পর্কে তিনি বলেন, এখানকার সহকর্মীরা খুবই আন্তরিক। আমাকে অনেক হেল্প করেন তারা।

এ পেশায় নতুনদের উদ্দেশ্যে এই নারী সার্জেন্ট বলেন, ইচ্ছা থাকলে মেয়েরা সব জায়গাতেই অংশ নিয়ে ভাল করতে পারে। আর এজন্য কে কি বলল সেটিকে পাত্তা না দিয়ে ধীর চিত্তে নিজের স্বপ্নের দিকে আগাতে হবে। জীবনটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন। নিজেকে প্রমাণ কর নারীরাও পারে। দেখবে একদিন যাদের কাছে তুমি হাস্যকর একটা বিষয় ছিলে, ব্যতিক্রম কিছু করার সুবাদে তোমাকে নিয়ে সেই তারাই একদিন গর্ববোধ করবে। যেটা আমার ক্ষেত্রেও হয়েছে। 

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন