শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১২, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

একসময় যারা আপত্তি করেছেন, এখন তারাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন : সার্জেন্ট হৈমন্তী

সিলেট ব্যুরো :
অনলাইন ভার্সন
একসময় যারা আপত্তি করেছেন, এখন তারাই অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন : সার্জেন্ট হৈমন্তী

চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর যখন যোগ দেব, তখনও অনেকেই বলেছেন তুই পারবি না এসব কাজ মেয়েদের দিয়ে হয় না। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করবে এটা হয় নাকি, লোকে আর কত কি যে বলছে যেগুলো এখানে বলার মত না। 

এসব কথা শোনার পর সত্যিই খুব খারাপ লাগত, কিন্তু সব কিছু পেছনে ফেলে নিজেকেই এক সময় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেই, যে আমাকে পারতেই হবে। আর এই জেদটার কারণেই তখনকার সেই আমি আজকের সার্জেন্ট আমিতে রুপ দিতে পেরেছি। এভাবেই নিজের অনুভূতিগুলো বর্ণনা করে যাচ্ছিলেন সিলেটের প্রথম নারী সার্জেন্ট হৈমন্তী সরকার।

সিলেট নগরীর নাইওরপুল, নয়াসড়ক, চৌহট্টা পয়েন্টে সাহসী এই নারীকে দেখে প্রথম দিকে অনেকেই হকচকিয়ে ওঠেন। রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে একটা নারী নিরবচ্ছিন্নভাবে সড়ক যানজটমুক্ত ও শৃঙ্খলা বজার রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন। গাড়ি থামিয়ে কাগজগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছেন। কাগজ ঠিকঠাক না থাকলে প্রয়োজনে মামলাও দিয়ে দিচ্ছে। যেটা অনেকের কাছেই অবাক করার একটি বিষয়।

১৯৯২ সালে নেত্রকোনার দূর্গাপুর থানায় জন্ম নেওয়া হৈমন্তী নিজ গুণেই অনেকের কাছে তিনি আজ রোল-মডেল। রবীন্দ্র যুগের হৈমন্তীরা যেখানে পুরুষদের বিলাসিতার পণ্য ছিল, আজকের সেই হৈমন্তীরা সে জায়গায় অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে আবির্ভূত হচ্ছে। সুযোগ পেলে নারীরাও যে পিছিয়ে পড়ার পাত্র নয়, তারই যেন জলন্ত প্রমাণ নেত্রকোনার হৈমন্তী সরকার।

বাবা সাফল্য সরকার ও মা অনীতা সরকারের তিন মেয়ের মধ্যে হৈমন্তী সরকার দ্বিতীয়। ছোটবেলা থেকেই চ্যালেঞ্জিং কাজে বেশি আগ্রহী হৈমন্তী বলেন, আমাদের কোন ভাই না থাকায় বাবার সাথে সংসারের অনেক কাজেই সাহায্য করতাম।

নেত্রকোনা বিরিশিরি মিশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০৫ সালে এসএসসি ও দূর্গাপুর মহিলা কলেজ থেকে ২০০৭ সালে কৃতিত্বের সাথে এইচএসসি পাশ করেন তিনি। পরে ঢাকার বেগম বদরুন্নেছা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে সমাজ বিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।

ছোটবেলা থেকেই নতুন কিছুতে আগ্রহী ব্যতিক্রমী মনোভাবের হৈমন্তীর সামনে বিভিন্ন চাকরির সুযোগ আসতে থাকলেও নতুন কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন সাহসী এই নারী।

একসময় ২০১৫ সালে প্রথমবারের মত নারী সার্জেন্ট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলে অনেকের আপত্তির মুখেও আবেদন করেন তিনি। পরবর্তীতে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং প্রথম ধাপের নারী সার্জেন্ট হিসেবে ঢাকাতে চাকরি জীবন শুরু করেন।

প্রথমদিকে ২৮ জন এবং পরবর্তীতে আরো একজনসহ মোট ২৯ জন নারী সার্জেন্ট নিয়োগ দিয়ে দেশজুড়ে ঐসময় রীতিমতো হইচই ফেলে দেয় ট্রাফিক বিভাগ। হৈমন্তী বলেন, ‘যেহেতু বাংলাদেশে তখন পর্যন্ত কোন নারী সার্জেন্ট রাস্তায় কাজ করেনি তাই বাবা আমাকে এই কাজে কি ধরণের ঝুঁকি থাকতে পারে তা বুঝিয়ে বলেন। তারপরও মনে সাহস নিয়ে আবেদন করে ফেললাম। ৪৬ জন পরীক্ষা দিয়েছিলাম। তার মধ্যে থেকে আমরা ২৯ জন বর্তমানে কর্মরত আছি। হৈমন্তী বলেন, ২০১৫ সালের মে মাসে এই পেশায় যোগদান করি এবং ২০১৭ সালে ফেব্রুয়ারিতে সিলেট বদলি হয় আমার।’

বলতে থাকেন হৈমন্তী, আমাদের নিয়োগ হওয়ার পরও অনেক অফিসার বলেছিলেন, রাস্তায় দাঁড়িয়ে তোমরা ডিউটি করতে পারবে না। এগুলা ছেলেদের কাজ। তোমাদের অফিসের ভেতরেই কাজ করতে দেওয়া হবে। অনেকে রীতিমতো অবহেলাই করতেন। কিন্তু পোস্টিং হওয়ার পর দেখা গেছে উনাদের থেকে কোন অংশেই আমরা পিছিয়ে নেই। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ছেলেদের থেকেও ভাল কাজ করে যাচ্ছিলাম। এসব দেখে পরবর্তীতে ঐসব অফিসাররাই আমাদের বাহবা দিতে লাগলেন। 

২০১৫ সালের ৩১ মে ঢাকার উত্তর জোনে প্রথম পোস্টিং হয় তার। ঐখানে থাকা অবস্থায় পারিবারিক ভাবে সুনামগঞ্জের ছেলে যীশু দেবনাথের সাথে বিয়ে হয় হৈমন্তীর। পরবর্তীতে ব্যাংকার স্বামীর চাকুরির সূত্র ধরেই সিলেটের প্রথম নারী সার্জেন্ট হিসেবে আধ্যাত্মিক নগরীতে পা রাখেন হৈমন্তী সরকার।

হৈমন্ত সরকার শুরুর দিকের কথা টেনে বলেন, নিয়োগ দেখে আবেদন করব এমন সময়, আত্মীয়-স্বজন থেকে বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশি প্রায় সবাই পরীক্ষা দিতে আপত্তি করছিলেন। একটা মেয়ে সারাদিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিউটি করবে, লোকে কত কিছুই না বলবে। তার উপর যেকোনো সময় যানবাহন উঠে যাওয়ার ঝুঁকি তো আছেই। আর এ কারণে পরিবার থেকে ও নিরুৎসাহিত করা হচ্ছিল তাকে। 

হৈমন্তী বলেন, বাবা সহজ সরল মানুষ, যে কারণে আমার এই ডানপিটে স্বভাবের জন্য তিনি রীতিমতো ভয় পেতেন। আর এজন্য ঐ পেশায় না যেতে তিনি সোজা না করে বসেন। পরে অবশ্য রাজি হয়েছিলেন। সবার কাছ থেকে নেতিবাচক কমেন্ট আসলেও আমার মার কাছ থেকে বরাবরই সাহস পেয়েছিলাম। মা বলতেন, যদি মনে কর তুমি পারবা, তাহলে কে কি বলল সেদিকে কান না দিয়ে সামনে এগিয়ে যাও। মায়ের কাছ থেকে পাওয়া এই সাহস আর অনুপ্রেরণা আমার মনোবল আরো শক্ত করে দেয়।

সকলের বাধার মুখে নিজেকে প্রমাণ করার জন্য জেদটা তুঙ্গে উঠতে থাকে। চ্যালেঞ্জ করি নিজেকেই, আমাকে পারতে হবে। প্রথম নারী সার্জেন্ট বলেন, এই জেদটাই আমাকে আজকের হৈমন্তীতে পরিণত করেছে।

সার্জেন্টই হতে হবে এমন স্বপ্ন কি আগে থেকেই দেখতেন? প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জিং কাজ করতে পছন্দ করতাম। কিন্তু এই ডিপার্টমেন্টে কাজ করবো তা কখনো ভাবিনি। পুলিশের সার্জেন্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে খুব আগ্রহী হই। নিয়োগ দেখার পর মনে হয়েছে যে বাংলাদেশে কোন নারী সার্জেন্ট নেই। এই চাকরি হলে আমি প্রথম ধাপের নারী সার্জেন্ট হবো। এটা একটা ইতিহাস হয়ে থাকবে, বিষয়টা ভাবতেই খুব রোমাঞ্চকর লাগে।

পারিবারিক জীবনে সমস্যা হচ্ছে না; এমন প্রশ্নে হৈমন্তী বলেন, সিলেটে আসার পর গর্ভকালীন ছুটি শেষ করে ২০১৮ সালের ২৪ এপ্রিল পুরোদমে কাজ শুরু করি। বর্তমানে সংসার ও চাকরি দুটোই সমানভাবে সামলাচ্ছি। ২০ মাসের ছেলে রিশভকে ঘুমে রেখে সকালে স্কুটি নিয়ে চলে আসি ডিউটিতে। ৮ ঘণ্টার ডিউটি শেষ করে বাসায় ফিরে আবারও ছেলেকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়ি।

স্বামীর সাপোর্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার এই পেশার প্রতি শুরু থেকেই স্বামীর সমর্থন এবং অনুপ্রেরণা ছিল। হৈমন্তী বলেন, ‘ও সব সময়ই আমকে সাপোর্ট করে। এখনো মাঝে মাঝে ও গর্ব করে বলে, সাহসী মেয়ে বিয়ে করেছি।’

শত প্রতিকূলতায় নিজেকে মানিয়ে নেওয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সমস্যা আর ঝুঁকি তো আছেই। কারণ এই পেশায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির লোকের সাথে কথা বলতে হয়। অনেক জায়গা থেকে ফোন আসে, অনেকে মামলা নিতে রাজি হয় না, কেউ আবার জোর করেই বলে না আমি মামলা নেব না। ফলে চাপও বেশি। মোট কথা সমস্যা আর ঝুঁকি নিয়েই কাজ করতে হবে এই মনোভাব নিয়েই এই পেশায় যোগ দিয়েছি।’

হৈমন্তীর মতে শুধু মেয়ে সার্জেন্ট বলে নয়, কিছু সমস্যা আছে যেগুলো মেয়ে ছেলে সব সার্জেন্টরাই মোকাবেলা করে থাকেন। হৈমন্তী বলেন, ডিউটি কে ভালবাসতে পারলে এসব সমস্যা গায়ে লাগে না।

বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে হৈমন্তী বলেন, জবটা খুব এনজয় করছি। এক সময় সবাই আপত্তি করলেও বন্ধু-বান্ধব থেকে শুরু করে সবাই এখন অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন। অনেকে তো বলেই ফেলেন তোকে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি। সহকর্মীদের সম্পর্কে তিনি বলেন, এখানকার সহকর্মীরা খুবই আন্তরিক। আমাকে অনেক হেল্প করেন তারা।

এ পেশায় নতুনদের উদ্দেশ্যে এই নারী সার্জেন্ট বলেন, ইচ্ছা থাকলে মেয়েরা সব জায়গাতেই অংশ নিয়ে ভাল করতে পারে। আর এজন্য কে কি বলল সেটিকে পাত্তা না দিয়ে ধীর চিত্তে নিজের স্বপ্নের দিকে আগাতে হবে। জীবনটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন। নিজেকে প্রমাণ কর নারীরাও পারে। দেখবে একদিন যাদের কাছে তুমি হাস্যকর একটা বিষয় ছিলে, ব্যতিক্রম কিছু করার সুবাদে তোমাকে নিয়ে সেই তারাই একদিন গর্ববোধ করবে। যেটা আমার ক্ষেত্রেও হয়েছে। 

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা