জামায়াতের ডাকা হরতালে পুরো চট্টগ্রামই ছিল নিরুত্তাপ। যানবাহন চলাচল ছিল স্বাভাবিক। অফিস-আদালত, দোকানপাট সবই খুলেছে যথা নিয়মে। চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য বোঝাই পরিবহনও ছিল স্বাভাবিক। চলাচল করেছে ট্রেন। ঢাকা-চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে দূরপাল্লার যানবাহনও চলাচল করছে।
জানা যায়, হরতালে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবেলায় নগরীতে প্রায় দুই হাজারের মতো অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে। বিভিন্ন পয়েন্টে ভোর ৬টা থেকে তারা দায়িত্ব পালন করছেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) শাহ মো. আব্দুর রউফ বলেন, হরতালের বিষয়টি মানুষ তেমন ভাবে জানেইনা। হরতালে কোন অপ্রীতিকর পরিস্থিতির খবরও পাইনি। জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের পিকেটিং কিংবা মিছিল-সমাবেশেরও কোন খবর পাওয়া যায়নি।
বিজিবি চট্টগ্রাম অঞ্চলের অপারেশন অফিসার লে. কর্নেল এম নাসির উদ্দিন বলেন, হরতালে নাশকতা মোকাবেলায় ১৬ প্লাটুন বিজিবি সদস্য মাঠে নেমেছে। চট্টগ্রাম নগরী, সীতাকুণ্ড, মিরসরাই, ফটিকছড়ি, হাটহাজারী, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, বাঁশখালীতে বিজিবি সদস্যরা টহল দিচ্ছেন।
বিডি-প্রতিদিন/ ১২ মে ১৬/ সালাহ উদ্দীন