শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

থাইল্যান্ড মালয়েশিয়ার আদলে প্রণোদনা পাবে বিনিয়োগকারীরা

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আজ বৈঠক
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
থাইল্যান্ড মালয়েশিয়ার আদলে প্রণোদনা পাবে বিনিয়োগকারীরা

থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার আদলে বাংলাদেশেও বিনিয়োগকারীদের বিশেষ প্রণোদনা দেওয়া হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চলে দেশি-বিদেশি
বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য এই প্রণোদনা ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে আজ এই প্রণোদনা চূড়ান্ত হতে পারে।
অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) জানায়, প্রণোদনা প্যাকেজ প্রণয়নের জন্য বেপজার সদস্য (অর্থ)-কে আহ্বায়ক করে গঠিত কমিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন দেশের প্রণোদনা পর্যালোচনা করে একটি সুপারিশমালা তৈরি করেছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আজ (মঙ্গলবার) অনুষ্ঠেয় বৈঠকে সিদ্ধান্ত হলে ওই সুপারিশ অনুযায়ী প্রণোদনা দেওয়া হবে বিনিয়োগকারীদের।
বেপজা আরও জানায়, বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার এতটাই আন্তরিক যে সরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর মতো বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীদেরও এই প্রণোদনা সুবিধা দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই প্রণোদনা প্যাকেজের ঘোষণা এমন একটি সময়ে আসতে যাচ্ছে যখন চীন ও জাপানের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছে। এরই মধ্যে জাপানের সরকারি সংস্থা জেট্রো এক জরিপের তথ্য দিয়ে বলেছে, তাদের প্রায় ৮০ শতাংশ কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায়, যাদের মধ্যে বিশ্বখ্যাত অটোমোবাইল কোম্পানি ইয়ামাহা মোটর করপোরেশন, টয়োটা মোটর করপোরেশনসহ ডেনসো, ওয়াইকেকে এবং পেনাসোনিকের মতো ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি রয়েছে। এমনকি ভোক্তারাও বাংলাদেশে বিনিয়োগের খোঁজখবর নিচ্ছেন। অনেকে আবার ফিলিপাইন, ভিয়েতনামের সঙ্গে বাংলাদেশের বিনিয়োগ সুবিধা তুলনা করেও দেখছেন। জানতে চাইলে অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) সচিব মোহাম্মদ আবদুস সামাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার জন্য বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ দরকার, মূলত সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এই প্রণোদনা দেওয়ার বিষয়ে ভাবা হচ্ছে। এর ফলে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশে বিনিয়োগ সুবিধা হবে সবচেয়ে বেশি, যা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে বলে আমরা মনে করছি।
বিনিয়োগকারীরা যে সুবিধা পাবেন : প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা সংক্রান্ত সাব-কমিটি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের জন্য যেসব সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার সুপারিশ করেছে সেগুলো হচ্ছে- বিনিয়োগের ১ম ও ২য় বছরে শতভাগ আয়কর রেয়াত পাবেন বিনিয়োগকারীরা। ৩য় ও ৪র্থ বছরে ৫০ শতাংশ এবং ৫ম বছরে ২৫ শতাংশ আয়কর সুবিধা দেওয়া হবে। মূলধনী যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল ও নির্মাণ সামগ্রী আমদানিতে থাকছে শুল্ক সুবিধা। উৎপাদিত পণ্য রপ্তানিতেও থাকছে একই সুবিধা। দ্বিপক্ষীয় চুক্তি সাপেক্ষে দ্বৈতকর রেয়াত দেওয়া হবে। ইপিজেডের ভিতরে এবং বাইরে স্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে সাব-কন্ট্রাক্টের সুবিধা দেওয়া হবে। এ ছাড়াও থাকছে ১০ শতাংশ ফিনিশড পণ্যে (গার্মেন্ট ব্যতীত) ইপিজেডের বাইরে স্থানীয় শুল্ক এলাকায় বিক্রির সুবিধা; থাকছে বিদেশি নাগরিকদের বেতনের ওপর ৩ বছর পর্যন্ত আয়কর মওকুফ সুবিধা। এ ছাড়াও কোনো জোনে কাঁচামালসহ আমদানিকৃত পণ্যের ওপর কোনো কাস্টম ডিউটি, মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আবগারি শুল্ক অথবা অন্য কোনো মাশুল আরোপ করা হবে না। দেওয়া হবে লভ্যাংশ কর হতে অব্যাহতি। দেশের অভ্যন্তরে অবস্থিত রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানে শতভাগ কাঁচামাল ও আনুষঙ্গিক উপকরণ বিক্রয় সুবিধা; দীর্ঘস্থায়ী জমি/কারখানার জায়গা নিবন্ধনের জন্য ৫০ শতাংশ স্ট্যাম্প শুল্ক এবং নিবন্ধন ফি অব্যাহতি দেওয়া হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চলের অভ্যন্তরে ব্যবহৃত সব ধরনের ইউটিলিটি সেবাদানের ক্ষেত্রে ৮০ শতাংশ ভ্যাট সুবিধা দেওয়া হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চলকে শুল্ক বন্ডেড এলাকা হিসেবে মূল্যায়ন করা হবে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের সীমারেখা থাকবে না। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মূলধন ও লভ্যাংশ ফেরতের সুবিধা থাকছে। আরও থাকছে বিনিয়োগের জন্য বৈদেশিক মুদ্রায় ঋণ নেওয়ার সুবিধা। অনাবাসিকদের বৈদেশিক মুদ্রা ডিপোজিটের অনুমতিও দেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, যৌথ বিনিয়োগ ও সম্পূর্ণ দেশি বিনিয়োগে স্থাপিত শিল্পের ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার অ্যাকাউন্ট পরিচালনার অনুমতিও দেওয়া হবে। জানা গেছে, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইনসহ কয়েকটি দেশের বিনিয়োগকারীদের যে সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে সেগুলো পর্যালোচনা করে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা সংক্রান্ত সাব-কমিটি গত ১১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় এই পুনর্গঠিত সুপারিশমালা জমা দেয়। তবে এর আগে গত ২৬ জুন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সংক্রান্ত এক সভায় ডেভেলপারদের কাছ থেকেও প্রণোদনা প্যাকেজের সুপারিশ নেওয়া হয়। ওই সুপারিশমালায় ডেভেলপাররা যা চেয়েছেন সেগুলো হচ্ছে : অর্থনৈতিক অঞ্চলের জমি রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে স্ট্যাম্প ডিউটি ও রেজিস্ট্রেশন ফি’র অব্যাহতি; লোন বা ক্রেডিট ডকুমেন্ট রেজিস্ট্রির ক্ষেত্রে স্ট্যাম্প ডিউটি অব্যাহতি; অর্থনৈতিক অঞ্চলে নিজ উদ্যোগে বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমে তা বিক্রয় অথবা ক্রয়ের মাধ্যমে বিদ্যুৎ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ১০ বছরের জন্য ভ্যাট অথবা বিক্রয় কর অব্যাহতি, সেন্ট্রাল ইফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট (সিইটিপি) স্থাপনের ক্ষেত্রে খরচের শতকরা ৫০ ভাগ পর্যন্ত মূলধন ভর্তুকি প্রদান; অর্থনৈতিক অঞ্চল উন্নয়নের ক্ষেত্রে কাস্টমস ও এক্সাইজ ডিউটি অব্যাহতি প্রদান; লভ্যাংশ আয়ের ওপর কর অব্যাহতি প্রদান; সেবা আয়ের ওপর কর অব্যাহতি প্রদান; পেট্রোলিয়াম পণ্য ছাড়া অভ্যন্তরীণ শুল্ক এলাকা থেকে ক্রয়ের ক্ষেত্রে ভ্যাট ও বিক্রয় কর অব্যাহতি সুবিধা এবং ডেভেলপার কর্তৃক আমদানিকৃত মূলধনী যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানির সুযোগ। এ ব্যাপারে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা সংক্রান্ত সাব-কমিটির আহ্বায়ক বেজার সদস্য (অর্থ) এ কে এম মাহবুবুর রহমান গত বৈঠকে জানান, থাইল্যন্ড, মালয়েশিয়া ও ফিলিপাইনের অর্থনৈতিক অঞ্চলে ডেভেলপারদের জন্য পৃথক কোনো প্রণোদনা প্যাকেজ দেওয়া হয় না।
কারণ সেখানে জোন ডেভেলপার হিসেবে সরকারি সংস্থা দায়িত্ব পালন করে থাকে। তবে জোনের শিল্প ইউনিটগুলোর জন্য আলাদা আলাদা প্যাকেজ রয়েছে। বিনিয়োগকারীদের জন্য ওইসব দেশের দেওয়া সুযোগ-সুবিধা পর্যালোচনা করে এই পুনর্গঠিত সুপারিশ প্রণীত হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন
জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা
নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা