শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৩, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৪

তিনি আর লৌহ নন, হীরক মানবী !

অনলাইন ভার্সন
তিনি আর লৌহ নন, হীরক মানবী !

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সমসাময়িক অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন  গোলাম মাওলা রনি। পাঠকদের জন্য ফেসবুক স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো:

 

উপাধীটি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জন্য। কিন্তু লেখাটির বিষয়বস্তু বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্য। আমার মনে হয় ইদানিংকালের কর্মকান্ডে বঙ্গবন্ধু কন্যা তার পূর্বেকার লৌহ মানবীর খেতাবটি হারিয়ে ফেলেছেন নিত্য নতুন প্রাপ্তি আর প্রক্রিয়ার কারনে। রাজনীতিতে লৌহমানবী বলতে সারা বিশ্বে দুইজন রমনীকেই বুঝায়- মার্গারেট থেচার এবং গোল্ড মায়ার। যে কারনে তারা লৌহ মানবী খেতাব পেয়েছেন তার চেয়েও কঠিন কঠিন কাজ করার জন্য দেশবাসী শেখ হাসিনাকে বহুদিন যাবৎ লৌহ মানবী বলে আসছিলো। বাংলাদেশ গরীব দেশ। বিশ্বের নামকরা ধনী রাষ্ট্রগুলো এখনো আমাদেরকে ত্চ্ছু তাচ্ছিল্য করে এবং অনেকে আবার এমন ভাব দেখায় যে, দেশটির নাম বোধ হয় প্রথম শুনলো। তাই বঙ্গবন্ধু কন্যার লৌহ মানবী খেতাবটি আন্তর্জাতিকতা পায়নি।তাতে কি? আমরা তো বুঝেছি তিনি কে! তিনি যে সম্প্রতি তাঁর চারিত্রিক কঠোরতা আর দৃঢ়তার জন্য লোহার গুনাবলীর উপরে স্থান নিয়ে হীরকে পরিনত হয়েছেন সেটা অন্য কেহ টের না পেলেও সাধারণ ভেতো বাঙ্গালী টের পেয়েছে হাড়ে হাড়ে।

প্রধানমন্ত্রী এবং বঙ্গবন্ধু কন্যার চারিত্রিক বৈশিষ্ট সম্পর্কে বিএনপি নেত্রী মনে হয় একেবারেই বেখেয়াল। আর এ কারনেই আমার এই লেখার বিষয়বস্তু লিখিত হয়েছে শহীদ জায়া বেগম খালেদা জিয়ার উদ্দেশ্যে। সম্মানীত পাঠক /পাঠিকা প্রশ্ন করতে পারেন তুমি কেহে বাপু! কি দরকার তোমার এসব করে। আমি বলি হা অবশ্যই দরকার আছে। কারন রাজায় রাজায় যুদ্ধ করে প্রজারা সব মারা পড়ে। দুই নেত্রীর যুদ্ধে আমরা যে সব মরতে বসেছি! তাই তারা যদি একে অপরকে বুঝে এবং একে অপরের শক্তি ও কৌশল অনুধাবন করে যুদ্ধে নামেন তবে ক্ষয়ক্ষতি কম হবে এবং ফলাফল লাভ করা যাবে দ্রুত। আর একারনেই নাদান বান্দা নাখান্দার মতো হীরক মানবীর বৈশিষ্ট বর্ননা করছে।

হীরক মানবীর বৈশিষ্ট বলার আগে হীরক সম্পর্কে কিছু বলে নেই। হীরকের ইংরেজী প্রতিশব্দ ডায়মন্ড। এটি আবার এসেছে গ্রীক শব্দ এ্যাডামাস ও ডামাও থেকে- যার প্রতিশব্ধ যথাক্রমে- যা ভাঙ্গা যায় না এবং আমি অতিরিক্ত ক্ষমতা সম্পন্ন। সাধারন লোহার চাইতে প্রায় একশ গুন শক্ত হীরক প্রকৃতির এক বিস্বয়কর সৃষ্টি। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ভূ অভ্যন্তরে ১৪০ কি.মি. থেকে ১৭০ কি.মি. দুরত্বে অন্যান্য গলিতও উত্তপ্ত লাভার সঙ্গে হীরকদের বসবাস। মূলত কার্বন জাতীয় পদার্থের সঙ্গেই এরা খায় খাতির করে বেশি এবং কার্বনের সঙ্গেই মিলে মিশে থাকে। ম্যাগমার মাধ্যমে ভূ-অভ্যন্তর থেকে এদেরকে টেনে আনতে হয়। হীরকরা কিন্তু বয়সেও বেশ বয়োবৃদ্ধ। তাদের গড় বয়স একশ কোটি বছর থেকে ৩৩০ কোটি বছর পর্যন্ত।

এখন আপনি উপরের বৈশিষ্ট থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যার কিছু বৈশিষ্ট মিলিয়ে নিতে পারেন। গত পাঁচটি বছর আমরা তার যেসব কথাবার্তা শুনেছি এবং কর্মকান্ড দেখেছি তাতে বিরোধী পক্ষের জন্য কতগুলি স্পষ্ট মেসেজ ছিলো। বিরোধীরা হয় সে মেসেজ বুঝতে পারেনি নয়তো গর্বভরে অবজ্ঞা করেছেন। ফলে যা হবার তাই হয়েছে- এখন গালে হাত দিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে- আসলে কি করা যায়! বা আদৌ কিছু করা যাবে কি?

সাম্প্রতিক কালের যৌথ বাহিনীর অভিযান, কয়েকটি লাশ পাওয়ার ঘটনা, ইনকিলাব বন্ধ এবং বিরোধী দলকে সমাবেশ করতে দেয়ার মধ্যে কোন যোগসূত্রের সন্ধান পেয়েছেন কি কেউ? আমি যতদূর জানি সরকারের সাম্প্রতিক কর্মে বিরোধী পক্ষ ভীষন ভয় পেয়ে গেছেন। তারা এখণ যুগোপযোগী কর্মপন্থা অবলম্বনের পরিবর্তে ধর্ম কর্মে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠেছেন। মুসলমানরা সকালে সুরা ইয়াসিন আর রাতে সুরা মূলক পড়ে দুনিয়া আখেরাতে ভয় থেকে বাঁচতে চাচ্ছে। তারা মনে করছে একমাত্র আসমানি সাহায্য ছাড়া এখন আর কোন উপায় নেই। নরম মনের মুসুল্লীরা করুন সুরে সুরায়ে ফীল পড়ে আর আকাশের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে আবাবিল পাখির খোঁজ করে।

মুসল্লীদের অবশ্য দোষও নেই। তারা সরকারকে প্রবল পরাক্রান্ত ভাবছে। সরকারের কর্ম কৌশল কিংবা শক্তিমত্তার সঙ্গে পেরে উঠছে না। তাই রনে ভঙ্গ দিয়ে তারা তাদের মাল সামানা নিয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নিতে চাচ্ছে ঠিক যেভাবে আশ্রয় নিয়েছিলেন মহানবী (সঃ) এর দাদা আব্দুল মোত্তালীব। এই ঘটনাতো বেশী দিনের পুরানোও না। মাত্র ১৪০০ বছর আগেকার একটি ঐতিহাসিক এবং ঐশী উপাখ্যান। ঘটে ছিলো মক্কা নগরীতে; বায়তুল্লাহ অর্থাৎ কাবা শরীফকে কেন্দ্র করে।

সবাই জানেন সেই ঘটনা, তবুও বলছি। সনটি ছিলো ৫৭০ বা ৫৬৯ খ্রীষ্টাব্দ। ইয়ামেনের শাসক ছিলেন আবরাহা। বাদশাহ আবরাহা ছিলেন আবার ইথিওপিয়ার সম্রাট আকসামের অধীন এ্কজন গভর্নর। অন্যদিকে সম্রাট আকসাম আনুগত্য করতেন বায়জান্টাইন সম্রাটের; মানে রোমান সম্রাটের - যারা সবাই ছিলেন খ্রীষ্টান ধর্মের অনুসারী। মহান রোমান সম্রাট কন্সটাটাইন দি গ্রেট ৩০৬ খ্রীষ্টাব্দের ২৫ শে জুলাই সিংহাসনে আরোহনের সময় রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে খ্রীষ্টবাদকে ঘোষনা করতে বাধ্য হন। এর পর থেকে রোমান সাম্রাজ্যে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদেরকে একদম সহ্য করা হতো না।

রোমান সম্রাটের অধীন আবরাহা বিভিন্ন কারনে মক্কার কাবা শরীফকে ধ্বংশ করতে চাইলেন। এর পেছনে বানিজ্যিক কারন ছিলো কিন্তু ধর্মীয় কারনই বেশী। ৫৬৯ বা ৫৭০ খ্রীষ্টাব্দে উত্তর আরবের ইয়ামেন থেকে প্রায় পঞ্চাশ হাজার বাহিনী নিয়ে আবরাহা কাবা শরীফ ধ্বংসের উদ্দেশ্যে মক্কায় সৈন্য সমাবেশ করেন। এই সৈন্যদের সাথে একটি হাতিও ছিল। তাই এই বাহিনীকে বলা হয় হস্তী বাহিনী। আবরাহা যখন মক্কা আক্রমন করলেন তখন আল্লার রাসুল ছিলেন মাতৃগর্ভে। সুরা ফিলে আল্লাহ তার রাসুলকে উদ্দেশ্য করে বলেন হে নবী! আপনি কি দেখেননি, আপনার রব হস্তী বাহিনীর সাথে কি ব্যবহার করলেন?

আবরাহার প্রতিপক্ষ মক্কার কুরাইশরা ছিলো অতিশয় দরিদ্র এবং দুর্বল। তাদের নেতা ছিলেন হুজুর (সঃ) এর দাদা বয়োবৃদ্ধ আব্দুল মোত্তালিব। তিনি আবরাহার আগমনী সংবাদে বিচলিত হয়ে মক্কাবাসীদেরকে সমবেত করলেন। তারপর বললেন বিশাল এই বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার কোন শক্তি ও সামর্থ আমাদের নেই। আবরাহার সঙ্গে আমাদের কোন শত্রুতাও নেই। সে আল্লাহ ও তাঁর ঘরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করছে। এরপর তিনি আসমানের দিকে তাকিয়ে বললেন- হে আল্লাহ! তোমার ঘর রক্ষা করতে আমরা অপারগ। তাই তোমার ঘর তোমার জিম্মায় দিয়ে আমরা পরিবার পরিজন এবং গবাদি পশু নিয়ে নিকটস্ত পাহাড়ে চলে গেলাম।

আবরাহা কয়েকদিন অপেক্ষার পর যুদ্ধ করার জন্য কোন প্রতিপক্ষ পেলেন না। ক্রোধে আত্মহারা হয়ে তিনি একতরফা ভাবে কাবা শরীফ ধ্বংশ করতে গেলেন। আর তখনই চলে এলো আল্লাহর সাহায্য ’আবাবিল পাখি’। বর্তমান জমনায় আল্লাহ কিভাবে সাহায্য করবেন তা তিনিই ভালো জানেন। কিন্তু যে নির্ভরতা ও সততা নিয়ে আব্দুল মোত্তালিব আল্লাহর সাহায্য চেয়েছিলেন সেই রকমভাবে সরকার বিরোধিরা পারছে কিনা তা আমার জানা নেই।

যে কোন যুদ্ধে নামার পূর্বে অবশ্যই সেনাপতিকে পূর্বাপর অনেক ঘটনাই বিবেচনাতে আনতে হয়। পরিকল্পনাহীন যুদ্ধ জয়ের ইতিহাস কেউ বলতে পারবেনা। যেখানে বঙ্গবন্ধু কন্যা ভারতের মত সুবিশাল প্রতিবেশী এবং শক্তিশালী রাষ্ট্রকে বন্ধু হিসেবে পেয়েছেন, দলের সব বাঘা বাঘা নেতা তার কথায় লেফ্ট রাইট করে, সামরিক - বেসামরিক প্রশাসনের আনুগত্য সীমাহীন এবং অর্থ বানিজ্য, সুশীল - কুশিল সবই তার করায়ত্বে সেখানে বিরোধী পক্ষের কর্মকৌশল কেবল ফাঁকা বুলি হলে চলবেনা। বিরোধীদের প্রতিটি কর্মসূচী, বক্তব্য এবং কৌশল সরকারী দলের তুলনায় কয়েকগুন শক্তিশালী এবং আকর্ষনীয় না হলে কোন ফল আসবেনা। কেবল আমাদের মতো হাদারাম জনগনই ক্ষতিগ্রস্থ হবে।

আমি মনে করি বিরোধী দলীয় নেতৃবৃন্দের খুব ভালো করে পড়া উচিত বিশ্বের নামকরা সব পট পরিবর্তন ও জয় পরাজয়ের ইতিহাস। কারন তাদের প্রতিপক্ষ এই কর্মটি করেন খুব মনোযোগ সহকারে। তাদের জানা উচিত গাউগামেলার যুদ্ধ সম্পর্কে। আলেকজান্ডার দি গ্রেট ৩৩১ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে কিভাবে মাত্র ৪০ হাজার সৈন্য নিয়ে সুবিখ্যাত পারস্য সম্রাট দ্বিতীয় দারায়ুসকে তার ২ লাখ ৮০ হাজার বাহিনী সমেত পরাজিত করেছিলেন ?

আরো উদাহরন আছে। ২০৭ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে কার্থেজ সেনাপতি মহাবীর হানিবলের ভাই হাসদ্রুবাল মেটাউরাসের যুদ্ধে সুবিশাল রোমান বাহিনীকে পরাজিত করেছিলেন যাকে ইতিহাস দ্বিতীয় পিউনিখের যুদ্ধ হিসেবে খ্যাতি দিয়েছে। সবচেয়ে বিখ্যাত যুদ্ধটি করেছিলেন হানিবল নিজে-২১৬ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের ২রা আগষ্ট তারিখে। যুদ্ধের নাম ব্যাটল অব ক্যাননাই। মাত্র ৫০ হাজার সৈন্য নিয়ে হানিবল পিরেনিজ ও আল্পস পর্বতমালা পাড়ি দিয়ে দক্ষিন ইতালীতে ঢোকে দেখেন মাত্র ২৫০০০ সৈন্য অবশিষ্ট আছে। বাকী সব মারা গেছে। সৈন্যরা দাবী তুললো ফিরে যাবার জন্য। হানিবল সৈন্য সমাবেশে বক্তব্য দিয়ে বললেন- যদি এই পরিবেশে পুনরায় ফিরে যাই তাহলে বাকী ২৫০০০ ও মারা পড়বো নির্ঘাত; তাই লড়াই করে মরাই শ্রেয়।

সৈন্যরা হানিবলের বক্তব্যে প্রান ফিরে পেল। স্থানীয় ছোট খাটো কয়েকটি যুদ্ধে জয় লাভ করে মনোবল চাঙ্গা করলো। তারপর বিভিন্ন উপজাতির আরো ২৫০০০ সৈন্যকে ভাড়া হিসেবে সংগ্রহ করা হলো। এরপর রোমান সেনাপতি গাইয়াস টোরনটিয়াস ডেরোর ৮০ হাজার সৈন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ন হলেন। যুদ্ধ ক্ষেত্রে ৭৫ হাজার রোমান সৈন্য মারা পড়লো। বাকী পাঁচ হাজার মাত্র পালাতে পারলো।
জুলিয়াস সিজারের বিখ্যাত বিজয় ব্যাটল অব অ্যালেসিয়ার ইতিহাসও সবাই এখনো অধ্যয়ন করেন। ৫২ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি ফ্রান্সের গ্যালিক উপজাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যে কৌশলে জয়লাভ করেছেন তাতে সামরিক শক্তির তুলনায় মানুষের নেতৃত্বের অসাধারন গুনাবলীর মহত্বই ফুটে উঠেছে।

কাজেই সরকার বিরোধীগন যদি ইতিহাসের শিক্ষা থেকে শিক্ষিত না হয়ে অকৌশলের আন্দোলন করেন তবে এ জাতি নিঃশেষ হতে বেশী সময় লাগবে না। তার চেয়ে বরং আমাদেরকে আল্লাহর হাতে সপে দিয়ে আপনারা ধর্ম-কর্ম করুন-আর আমরা এস্মে আজম সহ আবাবিল পাখির জন্য অপেক্ষা করতে থাকি।

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন
বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ বা তার কম বয়সেই যৌন সহিংসতার শিকার প্রতি পাঁচজন নারীর একজন
১৫ বা তার কম বয়সেই যৌন সহিংসতার শিকার প্রতি পাঁচজন নারীর একজন

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা