শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯

আওয়ামী লীগ সংগঠিত বিএনপিতে স্থবিরতা

কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ সংগঠিত বিএনপিতে স্থবিরতা

ফরিদপুর জেলার রাজনৈতিক কর্মকা- নিয়ে দুই মেরুতে অবস্থান করছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ব্যানারে মাঝেমধ্যে নানা অনুষ্ঠান হলেও বিএনপির কোনো কর্মকা- নেই দীর্ঘদিন ধরে। আর জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, বাম সংগঠনগুলোর কমিটি থাকলেও তাদের কোনো কর্মকা- নেই। এক সময় ফরিদপুর জেলায় বিএনপির শক্তিশালী অবস্থান ছিল। ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকা- তেমন একটা নেই। একদিকে দলীয় কর্মকা- না থাকা, অন্যদিকে কোন্দলের কারণে দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীরা হতাশ হয়ে পড়েন। নেতৃত্ব নিয়ে কোন্দল চরম আকার ধারণ করায় একাধিক গ্রুপের সৃষ্টি হয়। ফলে বিভিন্ন সময় দলীয় কর্মসূচি কয়েকটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পালন করতে দেখা গেছে। দীর্ঘদিন ধরে দলের সম্মেলন না হওয়ায় অনেকেই ক্ষোভে-দুঃখে রাজনীতি ছেড়ে দিয়েছেন। কেউ কেউ যোগ দিয়েছেন আওয়ামী লীগে। দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে নেই কোনো সম্মেলন। সর্বশেষ ২০০৯ সালে সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। কিন্তু শীর্ষ দুই পদ নিয়ে বিবদমান দুই পক্ষের সংঘর্ষের কারণে সে সময় সম্মেলনটি প- হয়ে যায়। পরে ঢাকা থেকে কেন্দ্রীয় নেতারা জহিরুল হক      শাহাজাদা মিয়াকে সভাপতি, সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছাকে সাধারণ সম্পাদক ও রশিদুল ইসলাম লিটনকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে একটি কমিটি গঠন করে দেন। যদিও সেই কমিটির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক আগের কমিটিতে একই পদে ছিলেন। কেবল সাংগঠনিক সম্পাদকের পদটিতে নতুন মুখ দেখা যায়। পরে ১০ জন উপদেষ্টাসহ ১৫১ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটিতে ত্যাগী নেতারা স্থান না পাওয়ায় ব্যাপক আন্দোলন-সংগ্রাম গড়ে তোলেন পদবঞ্চিতরা। বর্তমানে ১৫১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির অন্তত ৩০ জন নেতা যোগ দিয়েছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগে। অনেকেই যোগদানের পাইপ লাইনে রয়েছেন। আর দলের বড় একটি অংশ সুবিধা নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে সখ্য বজায় রেখে রাজনীতি করছেন। এ ছাড়া বর্তমান কমিটির এক ডজন নেতা মারা গেছেন। কেউ কেউ বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় নন। অনেকেই মামলা-হামলার কারণে ফরিদপুর ছেড়ে অন্যত্র বসবাস করছেন। ফরিদপুর জেলা বিএনপির একাধিক নেতা অভিযোগ করে জানিয়েছেন, দলের শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন নেতার কারণে বিএনপির এখন বেহাল দশা। দলীয় কোন্দল তীব্র থাকায় অনেকেই রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। অভিযোগ করে বিএনপির বর্তমান কমিটির প্রভাবশালী এক নেতা জানান, বিগত দিনে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে গিয়ে অনেক নেতা-কর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। সেই সব নির্যাতিত নেতা-কর্মী এবং তাদের পরিবারের কোনো খোঁজ রাখেননি দলের      সিনিয়র নেতারা। ফলে অনেকেই ক্ষোভে রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। কেউ কেউ আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে সম্মেলন না হওয়ায় দল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করেন বিএনপির ত্যাগী ও সিনিয়র নেতারা। জেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ জুলফিকার হোসেন জুয়েল বলেন, দলের যারা ত্যাগী নেতা-কর্মী, তাদের কোনো মূল্যায়ন নেই। জেলা বিএনপির সভাপতি জহিরুল হক শাহাজাদা মিয়া বলেন, ‘আমরা সম্মেলনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলাম। কিন্তু দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া জেলে থাকার কারণে সে উদ্যোগ এখন বন্ধ রাখা হয়েছে।’

দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন-সংগ্রামে বিএনপিকে রাজপথে দেখা না গেলেও ভিন্ন চিত্র ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগে। একসময় দলের অবস্থা নাজুক থাকলেও এখন দলটি সুসংগঠিত। ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনের এমপি, সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ বেশ শক্তিশালী। একসময় দলীয় কোন্দলের কারণে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দিশাহারা অবস্থানে থাকলেও এখন সেই অবস্থান আর নেই। শুধু আওয়ামী লীগই নয়, সহযোগী সংগঠনগুলোর কমিটি থাকায় ফরিদপুর সদর উপজেলায় আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ফরিদপুর সদরে এবং জেলা আওয়ামী লীগের মধ্যে কোন্দল কিংবা দ্বন্দ্ব না থাকলেও বোয়ালমারী, সদরপুর, ভাঙ্গা, আলফাডাঙ্গা, চরভদ্রাসন, নগরকান্দা ও সালথা উপজেলায় আওয়ামী লীগে ব্যাপক কোন্দল রয়েছে। উপজেলা কমিটিতে কোন্দল থাকার কারণে উপজেলা ও ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বেশির ভাগেরই ভরাডুবি হয়েছে। অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে বোয়ালমারী যুবলীগ আয়োজিত সম্মেলন স্থগিত হয়ে গেছে। ভাঙ্গা উপজেলায় কোন্দল চরম আকার ধারণ করায় সেখানে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে বহিষ্কার করে নতুন দুজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। যদিও সেই বহিষ্কার কেন্দ্র থেকে কার্যকর করা হয়নি। ফলে ভাঙ্গা উপজেলায় আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দুই গ্রুপের দুজন নিজেদের পরিচয় দিয়ে থাকেন। যদিও কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা কাজী জাফরউল্যাহ সমর্থিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়ে থাকেন। একই অবস্থা নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগে। এখানে সভাপতি হিসেবে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ছেলে আয়মন আকবর বাবলু চৌধুরী থাকলেও তিনি এখন এলাকাছাড়া। তার অবর্তমানে সাজেদা চৌধুরীর আরেক ছেলে শাহদাব আকবর লাবু   চৌধুরী আওয়ামী লীগের কর্মকা- পরিচালনা করছেন। সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেনকে কয়েক বছর আগে বহিষ্কার করা হয়।

সেখানে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে একজনকে দায়িত্ব দেওয়া হলে তিনি কিছুদিন সেই দায়িত্ব পালন করেন।  দেলোয়ার হোসেনই সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।  জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহা বলেন, খন্দকার মোশাররফ হোসেনের দিকনির্দেশনায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সুসংগঠিত। ফরিদপুরে জাতীয় পার্টি (এরশাদ), জামায়াতে ইসলামী, জাকের পার্টি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কমিটি থাকলেও তেমন কোনো কার্যক্রম নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনের বগি ও গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন স্থানে নাশকতা
ট্রেনের বগি ও গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন স্থানে নাশকতা
পরবর্তী সরকারের চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সংকটের সমাধান
পরবর্তী সরকারের চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সংকটের সমাধান
গ্যাস সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে ‘নৌবহর’ কর্মসূচি
গ্যাস সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে ‘নৌবহর’ কর্মসূচি
বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি
বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি
‘টেস্ট অব অ্যারাবিয়া’ থিমে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভাল
‘টেস্ট অব অ্যারাবিয়া’ থিমে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভাল
সর্বস্তরে কোরআন শিক্ষার প্রসার অপরিহার্য
সর্বস্তরে কোরআন শিক্ষার প্রসার অপরিহার্য
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ কারাগারে
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ কারাগারে
ইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান শওকতের নথিপত্র তলব দুদকের
ইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান শওকতের নথিপত্র তলব দুদকের
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি, সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি, সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
তফসিল ঘোষণা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখ্যান
তফসিল ঘোষণা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখ্যান
মুখোমুখি অবস্থানে অপসো স্যালাইন কারখানার দুই শ্রমিক পক্ষ
মুখোমুখি অবস্থানে অপসো স্যালাইন কারখানার দুই শ্রমিক পক্ষ
সর্বশেষ খবর
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে