শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

বদলে যাচ্ছে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা

মাটির নিচে তার যাবে এলিফ্যান্ট রোড থেকে ধানমন্ডি, জাহাঙ্গীর গেট থেকে বঙ্গভবন ♦ ভূগর্ভস্থ সাব-স্টেশনের ওপর হবে সুউচ্চ ভবন
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বদলে যাচ্ছে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা

বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়নের ফলে বদলে গেছে পীর-আউলিয়ার শহর সিলেট। মাথার ওপর জট পাকানো দীর্ঘদিনের বৈদ্যুতিক তারসহ অন্যান্য তার মাটির নিচে নিয়ে যাওয়ায় বেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে উঠেছে বিভাগীয় এ শহর। এ জন্য শহরটি ‘স্মার্ট’ শহরের খেতাব পেয়েছে। একইভাবে সিলেটের মতো বদলে যাচ্ছে ঢাকার বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থাও। আর এমনটি হলে ঢাকাও স্মার্ট শহরের তালিকায় নাম লেখাবে। সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ রাজধানীজুড়ে মাকড়সার জালের মতো ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন সেবা প্রতিষ্ঠানের তারের জঞ্জাল সরিয়ে তা মাটির নিচে নিয়ে যেতে প্রকল্প গ্রহণ করেছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে প্রকল্পটির কাজ বাস্তবায়নে গতি কিছুটা কমে গেলেও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আশা করছেন, পাঁচ বছরের মধ্যেই বৈদ্যুতিক তারের জঞ্জালগুলো মাটির নিচে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে। আবার উন্নত দেশের আদলে বিদ্যুতের সাব-স্টেশনগুলো মাটির নিচে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জায়গার যথাযথ ব্যবহারে এসব স্টেশনের ওপর নির্মিত হবে সুউচ্চ বাণিজ্যিক ভবন।

বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ( ডিপিডিসি) ‘এক্সপানশন অ্যান্ড স্ট্রেথেনিং অব পাওয়ার সিস্টেম নেটওয়ার্ক’ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে দু-এক মাসের মধ্যেই নগরীর বৈদ্যুতিক তারের জঞ্জাল সরানোর কাজ অবশেষে বাস্তবায়ন শুরু হবে। প্রথমে রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডের শেষ মাথা থেকে বিজিবি হয়ে ধানমন্ডি সাতমসজিদ রোডের মাঝখানের এলাকাটিতে বৈদ্যুতিক তার মাটির নিচে নেওয়া হবে। এ ছাড়া জাহাঙ্গীর গেট থেকে বঙ্গভবন পর্যন্ত সড়কের দুই ধারে মাটির নিচে নিয়ে যাওয়া হবে বৈদ্যুতিক তার। অন্য আরেক প্রকল্পের আওতায় ডিপিসিসি এবং ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) বিদ্যুতের সাব-স্টেশনগুলোকে মাটির নিচে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বর্তমানে এগুলো নগরীর প্রধান প্রধান এলাকায় অবস্থিত। মূল্যবান এই স্থানগুলোকে আরও কার্যকরভাবে ব্যবহার এবং গোটা দেশের চেহারা পাল্টে দেওয়ার জন্য এ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ডিপিডিসি ও ডেসকোর আওতায় রাজধানীতে জমির সঠিক ব্যবহারের কথা মাথায় রেখে মাটির নিচে দুটি ভূগর্ভস্থ সাব-স্টেশন বসানোর কাজ করা হচ্ছে। সাব-স্টেশনের ওপর ভূমির ওপরের অংশে তখন নির্মাণ করা হবে বহুতল বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এসব বাণিজ্যিক কেন্দ্রের ৫০ শতাংশ স্থান খালি রেখে সেখানে নাগরিকদের জন্য পার্ক তৈরি করা হবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে তৈরি হবে স্কাডা সেন্টার। এর মাধ্যমে যে কোনো সমস্যাকে মুহূর্তের মধ্যে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এর ফলে বিদ্যুতের সিস্টেম লস কমে আসবে। বিদ্যুতের তারগুলো ডার্ক টেপ দ্বারা সুরক্ষিত হওয়ার ফলে এতে রক্ষণাবেক্ষণের খরচও অনেকটা কমে আসবে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে এখন এই পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ হচ্ছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে গোটা নগরীর চিত্র বদলে দেওয়া সম্ভব। ডিপিডিসির আওতাধীন জিটুজি প্রকল্পটির মাধ্যমে ধানমন্ডিতে কয়েক কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ লাইনের কাজ করা হচ্ছে। সেখানে           ঝুলে থাকা বৈদ্যুতিক তার নিয়ে যাওয়া হবে। ডিপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকাশ দেওয়ান বলেন, ‘চুক্তি স্বাক্ষর যখন হয়েছিল তখন সঙ্গে সঙ্গেই ডিপিডিসি নেটওয়ার্কিংয়ের কাজ শুরু করে। এর মধ্যে ডিজাইন এবং প্রিলিমিনারি ডিজাইনের কাজও ছিল। কিন্তু করোনা সংক্রমণের জন্য এই প্রকল্পের কাজ কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। এই প্রকল্পের কাজে জড়িত চীনা বিশেষজ্ঞরা অবস্থান করছেন চীনের উহান শহরে। এর পরও আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।’

সম্প্রতি চীনা বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে ডিপিডিসি কর্তৃপক্ষ। চলতি মাসে দলটির ঢাকায় ফিরে আসার কথা। এর পরই মাটির নিচে তারের জঞ্জাল সরিয়ে নেওয়ার প্রত্যক্ষ কাজ শুরু হবে। যদিও মূল কাজ তথা ডিজাইনের কাজ হয়ে গেছে। এবার ডিজাইন বাস্তবায়ন ও ক্যাবল ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের কাজ শুরু হবে। দু-এক মাসের মধ্যে এ কাজ শুরু করা যাবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ডিপিডিসি কর্তৃপক্ষ জানায়, আপাতত শুধু বৈদ্যুতিক তার মাটির নিচে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হলেও ভবিষ্যতে ইন্টারনেট ও ডিশ লাইনের তারগুলো মাটির নিচে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ জন্য বেশ কয়েকটি গণশুনানি হয়েছে। এরই মধ্যে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর উপস্থিতিতে ক্যাবল ও ইন্টারনেট অপারেটরদের নিয়ে বেশ কয়েকটি বৈঠক করা হয়েছে। বর্তমানে আরেক প্রকল্পের মাধ্যমে রাজধানীর কারওয়ানবাজারে জাইকার অর্থয়ানে ভূগর্ভস্থ বিদ্যুতের সাব-স্টেশন নির্মাণ করা হচ্ছে। ডিপিডিসি ছাড়াও ডেসকো কর্তৃপক্ষ রাজধানীর গুলশান এলাকায় এ ধরনের আরেকটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। তবে এ প্রকল্পের ব্যতিক্রমী বিষয় হচ্ছে ভূগর্ভস্থ এসব সাব-স্টেশনের ওপর বহুতল ভবন নির্মাণ করা হবে। এসব বহুতল ভবনে থাকবে অফিস ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। আশা করা হচ্ছে, এই ভবনগুলো ১২ থেকে ১৫ তলাবিশিষ্ট হবে। যেহেতু এটি নতুন ধরনের প্রযুক্তি, এ জন্য জাইকার পরামর্শে ডিপিডিসি জাপানি পরামর্শক নিয়োগ দিয়েছে। টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি নামের পরামর্শক প্রতিষ্ঠানটি এ কাজের জরিপও করেছে। এমনকি পুরো টেন্ডার ডকুমেন্টও এই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের তৈরি করে দেওয়ার কথা। আশা করা হচ্ছে, আগামী সেপ্টেম্বরে এর টেন্ডার কাজ শুরু হবে। আর ভবন নির্মাণের কারিগরি টিম রাজউকের সঙ্গে আলাদা আলোচনা করেই ভবন নির্মাণ করবে। বিকাশ দেওয়ান বলেন, জমির সঠিক ব্যবহারের পাশাপাশি শহরের সৌন্দর্য রক্ষার জন্য মাটির নিচে সাব-স্টেশন তৈরি করা হচ্ছে। পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশেই বৈদ্যুতিক সঞ্চালন ব্যবস্থা মাটির নিচে চলে যাচ্ছে। বাংলাদেশও সেই পথে হাঁটছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিজ নিচ্ছে রিভাইভাল
বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিজ নিচ্ছে রিভাইভাল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৮ কর্মকর্তা রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৮ কর্মকর্তা রদবদল
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন আজ, নিয়েছেন ৩১ প্রার্থী
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন আজ, নিয়েছেন ৩১ প্রার্থী
সূচকের উত্থান হলেও কমেছে লেনদেন
সূচকের উত্থান হলেও কমেছে লেনদেন
শিক্ষা খাতে ব্যয়ের একটি অংশ সরকারকে বহন করতে হবে
শিক্ষা খাতে ব্যয়ের একটি অংশ সরকারকে বহন করতে হবে
জুলাই সনদ ও গণভোট ঝুঁকিতে পড়তে পারে
জুলাই সনদ ও গণভোট ঝুঁকিতে পড়তে পারে
সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
আমরা এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা রাখি
আমরা এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা রাখি
সরকারের আশ্বাসে স্থগিত বিচারকদের কলমবিরতি
সরকারের আশ্বাসে স্থগিত বিচারকদের কলমবিরতি
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে
রায় যাই হোক কার্যকর হবে জনগণ মানবে
রায় যাই হোক কার্যকর হবে জনগণ মানবে
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব নিয়ে গোলটেবিল
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব নিয়ে গোলটেবিল
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে