ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান জানিয়েছেন, ধর্মীয় নেতাদের মাধ্যমে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য জনসম্মুখে উপস্থাপিত হলে তাদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদে গতকালের বৈঠকে টেবিলে উত্থাপিত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। মহিলা আসন-৩১-এর সদস্য মমতা হেনার লিখিত প্রশ্নের জবাবে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ধর্ম ও ধর্মীয় মূল্যববোধের যথাযথ পরিপালন নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত নাগরিকদের মাঝে ইসলামের আলোকে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, আইনজীবী, অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রভৃতি পেশাজীবী শ্রেণিকে সম্পৃক্ত করে বিভিন্ন সময় সভা-সেমিনার আয়োজন করা হয়। এ ছাড়া জুমার প্রাক-খুতবায় ওই বিষয়ে আলোচনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সব খতিবকে অনুরোধ করা হয়।ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান লিখিত জবাবে বলেন, ‘ধর্মের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য জনসম্মুখে উপস্থাপন করা হলে স্থানীয় প্রশাসন/আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রমাণসাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।
এ ছাড়া অন্যান্য ধর্মীয় নেতাদের মাধ্যমে যদি মিথ্যা ও বানোয়াট তথা জনসম্মুখে উপস্থাপন করা হয়, তা হলে তাদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসন/আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।
