শিরোনাম
বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারি, ২০২৩ ০০:০০ টা

ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি

লালমনিরহাট প্রতিনিধি

ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি

লালমনিরহাটে চলতি মৌসুমে ফুলকপির ভালো ফলন হওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। বীজ বপন থেকে ৭০-৭৫ দিনের মধ্যেই ফুলকপি ও বাঁধাকপি বাজারজাত করা সম্ভব। অল্প সময়ে স্বল্প খরচে অধিক মুনাফা পেতে আগাম জাতের কপি চাষের বিকল্প নেই। আগাম ফসলে বাজারে চাহিদা ভালো থাকে। চাহিদা থাকলে দামও ভালো থাকে। এবার আগাম শীতকালীন সবজি ফুলকপির কদর বেড়েছে। আগাম জাতের ফুলকপি চাষের জন্য তুলনামূলক উঁচু জমি নির্বাচন করতে হয়। চারা রোপণ করে প্রয়োজনীয় সার কীটনাশক ও সেচ দিয়ে পরিচর্যা করলে ৭০-৭৫ দিনের মধ্যেই ফুলকপি আর বাঁধাকপি ঘরে তোলা সম্ভব। লালমনিরহাটের চাষিদের উৎপাদিত সবজি প্রতিদিন ট্রাকে করে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের বড় বড় সবজি বাজারে বিক্রি হচ্ছে। পাইকাররা খেত থেকেই এসব সবজি নিয়ে যাচ্ছেন। মুনাফা পেয়ে খুশি জেলার চাষিরা। কৃষক সাদ্দাম হোসেন বলেন, এক বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষ করেছি। ফলনও ভালো হয়েছে। বর্তমানে ৫৫-৬০ টাকা কেজি দরে খেতেই বিক্রি করছি। আশা করছি, খরচ বাদে ৬০-৭০ হাজার টাকা লাভ হবে। লালমনিরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক হামিদুর রহমান জানান, এবার আবহাওয়া ও বাজার দুটোই ভালো থাকায় সবজি চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। বাজারে ফুলকপির বেশ চাহিদা রয়েছে। চাষিদের বিক্রিতেও কোনো ঝামেলা নেই। কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের পরামর্শ প্রদান করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর