শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৪, মঙ্গলবার, ২৭ জুন, ২০২৩

টাঙ্গাইলের পশুর হাটে চোখ রাঙাচ্ছে দাম

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
টাঙ্গাইলের পশুর হাটে চোখ রাঙাচ্ছে দাম

শেষ সময়ে কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলার ২৪১টি স্থায়ী ও দেড় শতাধিক অস্থায়ী পশুর হাটের জন্য এক লাখ ৯১ হাজার ৯৪৩টি গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া বিক্রির প্রস্ততি নেয়া হয়েছে। গত বছরের কোরবানির চেয়ে এ বছর ২১ হাজার ৫১৬টি বেশি। তারপরও হাটগুলোতে পশুর দাম আকাশচুম্বি। ৬-৭ মণ ওজনের একটি ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড়ের দাম হাঁকা হচ্ছে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা। ৪-৫ মণ ওজনের ষাঁড় গরুর দাম হাঁকা হচ্ছে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা। প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে লালন-পালনকৃত দেশি জাতের গরুর দাম আরও বেশি।

সরেজমিনে গিয়ে বিভিন্ন পশুর হাট ঘুরে দেখা যায়, ছোট পশুর চেয়ে বড় পশুর দাম তুলনামূলক ভাবে কম। ৪-৫ মণ ওজনের গরুর দাম সবচেয়ে বেশি হওয়ায় সাধারণ শ্রেণির ক্রেতারা এককভাবে কোরবানির গরু কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। অনেকে ২ থেকে ৭ জন মিলে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে গরু কোরবানি দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন। একই রকমভাবে মহিষ, ছাগল ও ভেড়াও হাটগুলোতে ভিন্ন ভিন্ন দামে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া পশুর হাটগুলোতে একটি মাঝারি সাইজের গরুর জন্য বিক্রেতার কাছ থেকে ৪০০ থেকে ৯০০ টাকা এবং ক্রেতার কাছ থেকে এক হাজার থেকে দুই হাজার টাকা খাজনা (টোল) রাখা হচ্ছে। একটি মাঝারি সাইজের ষাঁড় কেনার পর ক্রেতার কাছ থেকে ১-২ হাজার টাকা খাজনা গত বছরগুলোর তুলনায় অনেক বেশি। তাছাড়া সরকারি হাটগুলোতে শুধুমাত্র ক্রেতাই খাজনা পরিশোধ করার কথা। কিন্তু বিক্রেতাদের কাছ থেকেও খাজনা (টোল) নেওয়া হচ্ছে। ফলে বিক্রেতারা এক প্রকার বিরক্ত হচ্ছেন এবং বেশি টাকা খাজনা নেওয়ায় ক্রেতারা ‘বাজনার চেয়ে খাজনা বেশি’ বলে মন্তব্য করছেন। 

জেলার সবচেয়ে বড় ষাঁড় ৫২ মণ ওজনের জেলার দেলদুয়ার উপজেলার কলেজছাত্রী হামিদা আক্তারের মানিকের দাম হাকানো হচ্ছে ১৬ লাখ টাকা। গত বছর এ ষাঁড়টির ওজন ছিল ৪৫ মণ আর দাম চাওয়া হয় ১৫ লাখ টাকা। ঢাকার গাবতলী হাটেও উঠিয়েছিলেন কিন্তু বিক্রি হয়নি। ষাঁড়টি নিয়ে হামিদা আক্তার এক প্রকার বিপাকেই পড়েছেন। গত বছর বিক্রি না হওয়ায় তিনি এবার কিছুটা কম দামে হলেও ষাঁড়টি বিক্রি করতে চান।

পশু বিক্রেতা নাজমুল করিম, খোদেজা বেগম, রাইশা ইসলাম, হামিদা আক্তারসহ অনেকেই জানান, কোরবানির পশুর দাম গত বছরের তুলনায় বাড়েনি। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়ার সাথে তুলনা করলে পশুর দাম মোটেই বাড়েনি। গরু লালন-পালন ছাড়াও হাটে ওঠাতে গরুর পেছনে বাড়তি খরচ আছে। তাছাড়া বিক্রি করলেও হাটের খাজনা পরিশোধ করতে হয়। এখন পশু লালন-পালনে ভূষি, নালি (এক প্রকার জোলা গুর), খৈল, চালের গুড়া, খড়, কাঁচা ঘাষ ইত্যাদি ব্যবহার করতে হয়। এসবের দাম আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। তারপরও এবার কোরবানির পশুর দাম বেড়েছে বলা হচ্ছে এটা ঠিক নয়। 

কোরবানির পশু ক্রেতা হুসেইন জহুর, খান আলী জাহান, আব্দুল আজিজ মিয়াসহ অনেকেই জানান, বিক্রেতারা কোরবানির পশুর দাম মাত্রাতিরিক্ত বাড়িয়ে হাকাচ্ছেন। গত বছর যে গরু ৮০-৯০ হাজার টাকায় পাওয়া যেত এবার তার দাম দেড় থেকে দুই লাখ টাকা হাকা হচ্ছে। তবে বড় গরুর দাম তুলনামূলক ভাবে অনেকটা সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। কিন্তু সাধারণের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকা গরু অর্থাৎ ৪-৬ মণ ওজনের একটি গরুর দাম হাকা হচ্ছে সর্বনিম্ন দুই লাখ টাকা। বাধ্য হয়ে তারা ২-৭ জন মিলে অংশিদারিত্বের ভিত্তিতে (ভাগিদার) গরু কোরবানি দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন।
গোবিন্দাসী গরুর হাটে খাজনা (টোল) আদায়কারীরা জানায়, তারা নিয়মানুযায়ী খাজনা আদায় করছেন। কোনভাবেই অতিরিক্ত খাজনা (টোল) নিচ্ছেন না। কোরবানির গরুতে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই খাজনা দিয়ে থাকেন- এটা রীতিতে পরিণত হয়েছে।   

জানা যায়, টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় সরকারি অর্থাৎ স্থায়ী হাট রয়েছে ২৪১টি। কোরবানি উপলক্ষে জেলায় দেড় শতাধিক অস্থায়ী পশুর হাট বসানো হচ্ছে। এরমধ্যে ভূঞাপুরের স্থায়ী ৯টি হাটের মধ্যে গোবিন্দাসী গরুর হাটটি সবচেয়ে বড়। ৯০ দশকে এটা দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর গরুর হাট হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিল। নানা কারণে ওই হাট এখন জৌলুস হারিয়েছে। দীর্ঘ চার বছর ধরে সরকারিভাবে খাস কালেকশন করা হচ্ছে। এছাড়া মাটিকাটা, সারপলশিয়া, শিয়ালকোল, সিরাজকান্দি, অজুর্ণা, নিকরাইল ইত্যাদি হাটগুলো প্রসিদ্ধ। 

টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় ২৩টি হাটের মধ্যে বেবিস্ট্যান্ড, অয়নাপুর, যুগনী, রসুলপুর, চারাবাড়ী, করটিয়া ইত্যাদি হাটগুলো পশু বেচা-কেনার জন্য অন্যতম। কালিহাতীর ২৫টি স্থায়ী হাটের মধ্যে এলেঙ্গা, মগড়া, আউলিয়াবাদ, মরিচা, বল্লা, রামপুর, পৌজান ইত্যাদি; ঘাটাইলে ১১টি হাটের মধ্যে কদমতলী, হামিদপুর, পাকুটিয়া, ব্রা²ণশাসন, ধলাপাড়া ইত্যাদি; মধুপুরের ১৮টি হাটের মধ্যে কাকরাইদ, শোলাকুড়ি, চাপড়ী, গাংগাইর, বানরগাছি প্রভৃতি; ধনবাড়ীর ১১টি হাটের মধ্যে মুশুদ্দি, পাইস্কা, কদমতলী, কেরামজানী প্রভৃতি; দেলদুয়ারের ১৫টি হাটের মধ্যে দেলদুয়ার, নাল্লাপাড়া, লাউহাটি, রূপসী, ফাজিলহাটী ইত্যাদি; নাগরপুরের ১৮টি হাটের মধ্যে তেবাড়িয়া চাঁদগঞ্জ, সলিমাবাদ, শাহজানী, গয়হাটা ইত্যাদি; মির্জাপুরের ৩৬টি হাটের মধ্যে দেওহাটা, ফতেপুর, জামুর্কী, মির্জাপুর ইত্যাদি প্রসিদ্ধ পশুরহাট হিসেবে পরিচিত। এছাড়া মির্জাপুর উপজেলায় ১১২টি দৈনিক বাজার রয়েছে সেগুলোর কয়েকটিতে অস্থায়ী পশুর হাট বসানো হবে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। সখীপুরের ৩৮টি হাটের মধ্যে দাঁড়িয়াপুরের ছিলিমপুর, কালিদাস, কচুয়া, বড় চওনা, কাইতলা, তক্তারচালা, বহেড়াতৈল, নাকশালা ইত্যাদি। এরমধ্যে কাইতলা পশুর হাটে খাজনা কম নেওয়ায় বর্তমান সময়ে বেশ পরিচিতি পেয়েছে। বাসাইলের ১৮টি স্থায়ী হাটের মধ্যে বাসাইল, কাশিল বটতলা, মৈশাখালী, কাউলজানী, হাবলা, আইসড়া ইত্যাদি এবং গোপালপুর উপজেলার স্থায়ী ১৮টি হাটের মধ্যে নলীন, ভেঙ্গুলা, গোপালপুর, মির্জাপুর, আলমনগর ইত্যাদি হাটগুলো পশু বেচা-কেনার জন্য প্রসিদ্ধ।

এদিকে, কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়া সংরক্ষণ, বিকিকিনি ও পরিবহণ সংক্রান্ত এক মতবিনিময় সভা সম্প্রতি জেলা প্রশাসকের সম্মেসলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় কোরবানির চামড়া পশুর শরীর থেকে ছাড়াতে সতর্কতার সাথে বৈধ পদ্ধতি ব্যবহার ও কাঁচা চামড়া সংরক্ষণে সবাইকে সচেতনতা অবলম্বন করার পরামর্শ দেওয়া হয়। 

জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জেলায় এবার এক লাখ ৯১ হাজার ৯৪৩টি পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৭ হাজার ৬২০টি গরু, ৩১৭টি মহিষ, এক লাখ ২০ হাজার ১৫৮টি ছাগল এবং ৩ হাজার ৮৪৬টি ভেড়া রয়েছে। গত বছর এক লাখ ৭০ হাজার ৪২৭টি পশু জেলায় কোরবানি করা হয়েছে। জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় এ বছর দেড় লাখের অধিক পশু কোরবানি হবে বলে ধারণা করছে। তারপরও গত বছরের তুলনায় এবার ২১ হাজার ৫১৬টি বেশি পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিভিন্ন খামারে কোরবানির পশু মোটা-তাজা করা হয়েছে। কোন কোন খামারি বস, বাংলার বস. মানিক, কালা মানিক ইত্যাদি নামে বড় জাতের (ফ্রিজিয়ান) গরু লালন-পালন করে জেলাসহ দেশে সারা ফেলে দিয়েছেন।

টাঙ্গাইল জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা রানা মিয়া জানান, গত বছরের তুলনায় এবার জেলায় প্রায় ২৫ হাজার বেশি পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রায় তিন হাজার খামারী গরুর হাট ছাড়াও অনলাইনে বিক্রি করছেন। প্রায় খামারিই গরুর অনলাইন ভিত্তিক পেইজ খুলে ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়েরও একটি পেইজ রয়েছে। ক্রেতারা সেখান থেকেও পছন্দের পশুটি কিনতে পারছেন।

টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার জানান, যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মহাসড়কসহ জেলার অভ্যন্তরীণ সড়কে গরু পরিবহনের ট্রাকগুলোকে পুলিশের বিশেষ নজরদারিতে রাখা হয়েছে। সড়ক-মহাসড়কে ডাকাতি রোধে জেলা পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ সচেষ্ট রয়েছে। জেলার গরুর হাটগুলোতে পুলিশের টহল টীম সার্বক্ষণিক তৎপর রয়েছে। হাটের ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে জেলা পুলিশ নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করছে।

বিডি প্রতিদিন/এএ

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
সিদ্ধিরগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
দিনাজপুরে মাশরুম চাষ ও উৎপাদন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
দিনাজপুরে মাশরুম চাষ ও উৎপাদন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
ইতালিতে মাদারীপুরের তরুণের মরদেহ উদ্ধার, বাড়িতে শোক
ইতালিতে মাদারীপুরের তরুণের মরদেহ উদ্ধার, বাড়িতে শোক
চুয়াডাঙ্গায় ভেজাল সার বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভেজাল সার বিক্রি করায় জরিমানা
মাদারীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে বাসচাপায় নিহত ১
সিরাজগঞ্জে বাসচাপায় নিহত ১
চাঁদপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
চাঁদপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
টঙ্গীতে দেয়াল ধসে নিহত ১
টঙ্গীতে দেয়াল ধসে নিহত ১
ভালুকায় ৩০ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় ৩০ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
সিরাজগঞ্জে দুর্নীতি মামলায় সাবেক প্রধান শিক্ষক কারাগারে
সিরাজগঞ্জে দুর্নীতি মামলায় সাবেক প্রধান শিক্ষক কারাগারে
রংপুরে তিন দিনে ৩ লাশ উদ্ধার
রংপুরে তিন দিনে ৩ লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
শাকিব খানকে বিশ্বের অনেকেই চেনে: তমা মির্জা
শাকিব খানকে বিশ্বের অনেকেই চেনে: তমা মির্জা

এই মাত্র | শোবিজ

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে নেই লিটন
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে নেই লিটন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে জন্ম নিয়ে এখন নাগরিকত্বের জন্য লড়ছেন রাষ্ট্রহীন রবীন্দ্রন!
ভারতে জন্ম নিয়ে এখন নাগরিকত্বের জন্য লড়ছেন রাষ্ট্রহীন রবীন্দ্রন!

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
সিদ্ধিরগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজাগামী নৌবহরে বারবার হামলা, রণতরী পাঠাচ্ছে ইতালি
গাজাগামী নৌবহরে বারবার হামলা, রণতরী পাঠাচ্ছে ইতালি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে মাশরুম চাষ ও উৎপাদন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
দিনাজপুরে মাশরুম চাষ ও উৎপাদন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের ৪৮৫ রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এনবিআরের ৪৮৫ রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বর্ণাঢ্য আয়োজনে ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বর্ণাঢ্য আয়োজনে ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে সহায়তার আশ্বাস বিশ্বব্যাংকের
বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে সহায়তার আশ্বাস বিশ্বব্যাংকের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইতালিতে মাদারীপুরের তরুণের মরদেহ উদ্ধার, বাড়িতে শোক
ইতালিতে মাদারীপুরের তরুণের মরদেহ উদ্ধার, বাড়িতে শোক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভেজাল সার বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভেজাল সার বিক্রি করায় জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বাসচাপায় নিহত ১
সিরাজগঞ্জে বাসচাপায় নিহত ১

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
চাঁদপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু ১২ অক্টোবর
রাজশাহীতে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু ১২ অক্টোবর

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে আরব-মুসলিম নেতাদের বৈঠক ‘ফলপ্রসূ’ দাবি এরদোয়ানের
ট্রাম্পের সঙ্গে আরব-মুসলিম নেতাদের বৈঠক ‘ফলপ্রসূ’ দাবি এরদোয়ানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে দেয়াল ধসে নিহত ১
টঙ্গীতে দেয়াল ধসে নিহত ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় ৩০ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় ৩০ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির ৬ মামলার রায় নভেম্বরে: দুদক চেয়ারম্যান
হাসিনা ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির ৬ মামলার রায় নভেম্বরে: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের চেষ্টা, গ্রেফতার ২৪৪
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের চেষ্টা, গ্রেফতার ২৪৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজামুখী ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র পাঁচ জাহাজে হামলা
গাজামুখী ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র পাঁচ জাহাজে হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ‘হ্যাকড’
এনবিআর চেয়ারম্যানের হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ‘হ্যাকড’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ‘কাগজের বাঘ’ মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ট্রাম্পের ‘কাগজের বাঘ’ মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় সার্বিক বিষয় নিবিড় পরিবীক্ষণ করবে ৩ মন্ত্রণালয়
দুর্গাপূজায় সার্বিক বিষয় নিবিড় পরিবীক্ষণ করবে ৩ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত
ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ
ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?
ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার
ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা
খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা