ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে আমচি খাতুন (৫৫) নামে এক নারী ও সড়ক দুর্ঘটনায় রুহুল আমিন (৪০) নামে এক নির্মাণ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। নিহত আমচি কালীগঞ্জ পৌরসভাধীন ঈশ্বরবা গ্রামের বাসিন্দা। সে একজন প্রতিবন্ধী।
অন্যদিকে নিহত রুহুল আমিন কোটচাঁদপুর উপজেলার শিশারকুন্ডু গ্রামের হামিদুল ইসলামের ছেলে। পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী ছিলেন। ট্রেনে কাটা পড়া নারীর মৃতদেহ যশোর রেল পুলিশ ও সড়ক দুঘটনায় নিহত রুহুল আমিনের মৃতদেহ কালীগঞ্জ থানা পুলিশ উদ্ধার করেছে।
কালীগঞ্জ থানার ওসি শফিকুল ইসলাম জানান, সকাল ৯টার দিকে নির্মাণ শ্রমিক রুহুল আমিন দ্রুত গতিতে মোটরসাইকেলযোগে কালীগঞ্জের দিকে আসছিলেন। পথিমধ্যে ঈশ্বরবা-কাশিপুরের মাঝামাঝি মাঠের মধ্যে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ইঞ্জিন চালিত নসিমন গাড়িতে ধাক্কা দেন। এতে সে ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
অপরদিকে মোবারকগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার জানান, সকালে মোবারকগঞ্জ স্টেশনের অদূরে বাবরা গেট এলাকায় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে এক নারী নিহত হয়েছেন। নিহত নারী মানুষিক প্রতিবন্ধি বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল