শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬

মমির বিয়ে

কঙ্কন সরকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মমির বিয়ে

বিকেলে তারা পৌঁছল মামাবাড়িতে। যানবাহনের মাঝে তিতলির ইচ্ছেতেই শেষ পথটুকু ঘোড়ার গাড়িতে এলো তারা। তবে যাত্রী পারাপারের জন্য সাজানো নয় গাড়িটি। মালামাল আনা-নেয়াতে ব্যবহূত হয় এটি। তবুও কী এক আকর্ষণে তারা এলো এ গাড়িতে! মজাও হলো বেশ।

তিতলির মামাবাড়ি নদীর পাশেই। এক সময় ভাঙনকবলিত ছিল নদীটি। কিন্তু এখন সেই উচ্ছলতা নেই এটির। বর্ষায় খানিকটা ফুলে ফেঁপে ওঠে ঠিকই কিন্তু তেমন ভাঙে না। শুকনো মৌসুমে শীর্ণ প্রায় একটা ধারা বয়ে চলে। চর জেগেছে এর বুকে। ধু ধু বালুচর। অনেক বাড়িঘর হয়েছে সে চরে।

তিতলিদের যে উপলক্ষে এবার মামাবাড়িতে আসা তা হচ্ছে ওদের কাজের মেয়ে মমির বিয়ে। অনেক দিন থেকে সে ওদের ওখানে থাকে। মমি ওদের বাড়িতে এমন হয়েছে যে যেন পরিবারের সদস্য। তিতলির বড় আপন ছিল ‘মমি আপু’। সে মানতেই পারেনি ওদের ওখানে কাজ করে মমি। ছিল তার বড় আপু। ‘মমিও’ আপন করে নিয়েছিল সবাইকে।

মন ভেঙেছে সব চাইতে বেশি তিতলির। কেননা, ওকেই তো খাইয়েছে, কোলে নিয়েছে, যত্ন করেছে মমি। খেলার সাথীও হয়েছে কখনো কখনো। চাকরির কারণে মা তো সময় দিতে পারে না। মমিই বলতে ছিল সব ওর। তার বিয়ে! চলে যাবে অন্য বাড়ি? তবুও আনন্দ। বিয়ের আনন্দ।

দাদু কোলে নিতে না পারলেও যেন জড়িয়ে ধরল তিতলিকে। মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করল। মামাতো ভাই বোনেরা জুটল। এর ফাঁকে মামাতো বোন সুমি হাত ধরে জোর করে নিয়ে গেল প্রায়। ওর তৈরি খেলনা অর্থাৎ মাটির পুতুল, পুতুলের বিছানা, অন্যান্য খেলনা এক এক করে দেখাতে লাগল। মমির বিয়ের আমেজে এক পর্যায়ে তারাও পুতুল বিয়ে খেলায় মত্ত হলো। এক সময় মামাতো ভাই সুমনের দুষ্টমিতে খেলা ভেঙে গেল। সুমি চিৎকার করে কান্না শুরু করে দিল। তিতলি চেয়ে থাকল। অতঃপর মামি এসে সুমনকে রাগিয়ে সুমিকেও মৃদু রাগ দেখাল। ডেকে নিয়ে তিতলিকে বলল, চল মা, হাতমুখ ধুয়ে খেয়ে নাও আগে। তারপর খেলবে।

রাতে পায়েসের সঙ্গে তালের পিঠা খেল।

খুব সকালে জেগে উঠল তিতলি। সুমিকে ডাকতেই দরজা খুলে বাইরে বেরুল। তাল গাছের নিচে গেল ওরা। ও মা! তিন-চারটা তাল পড়ে আছে। আনন্দে কুড়াল তিতলি। কী ঘ্রাণ পাকা তালের!

সুমন তালের আঁটি নিয়ে এলো। কুড়াল দিয়ে চোট দিয়ে শ্বাস বের করল। সুন্দর করে ধুয়ে তিতলি আর সুমির হাতে দিল কিছুটা। এরপর তিনজনে বেড়াতে গেল নদীর পাড়ে। নদীতে স্বচ্ছ জল। স্রোতহীন শান্ত তার প্রকৃতি। একটি পালতোলা নৌকা ভেসে চলছে। মৃদু বাতাস যেন ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তাদেরও। কাশফুলে ছেয়ে গেছে নদীর চর। এর কিছু কিছু বাতাসে উড়ছে। কী এক অপরূপ দৃশ্য!

তিতলি আকাশ পানে তাকাল। নীলাকাশ! সাদা মেঘের ভেলা যেন ভেসে চলেছে। সুমি ডেকে বলল, তিতলি ওই দেখ দুটো বক কেমন করে মাছ ধরছে। এক এক করে তাদের কাছাকাছি দু’তিনজন আধো ল্যাংটা ছেলে ভিড়ল। তারা তিতলিকে দেখছে। তিতলি নদীর পাড় ধরে হাঁটল। ওরাও পিছে পিছে এলো। এক স্থানে নদীর একটা ধারা চলে গিয়ে থেমেছে। সেটি এখন বদ্ধ জলাশয় যেন। সেথায় শাপলা ফুল ফুটেছে। তিতলি যেন লাফ দিয়ে বলল, কী সুন্দর শাপলা ফুল! সুমন ভাইয়া, এনে দিবে দুটো?

আরও কাছে আসার জন্য বোধহয় আধো ল্যাংটো ছেলের একজন দৌড়ে লাফ দিল ওতে। চার-পাঁচটা শাপলা তুলে এনে হাতে দিল। ধন্যবাদ জানাল তিতলি। হাতের তাল শাসের টুকরা দিল ওদের। কি খুশি হলো যে, নিয়ে হাসতে হাসতে দৌড় দিল ওরা। সুমি একটা ডাটা হাতে নিয়ে ভেঙে মালা বানাল। তিতলির গলায় ঝুলিয়ে দিল। ঘুরেফিরে তারা বাড়িতে এলো। সকালের নাশতায় তালপিঠা, বড়াসহ তাল দিয়ে বানানো কয়েক প্রকারের খাবার খেল। সারাদিন ভাইবোনদের সঙ্গে নানান খেলা খেলল, গল্প করল, শুকাতে দেওয়া পাটকাঠিতে ফড়িং বসলে ধরার চেষ্টা করল। পাটকাঠি দিয়ে ফড়িং ধরার ফাঁদ বানাল। গাছের জাম্বুরা পেড়ে এনে নুন মরিচ দিয়ে খেল। শেষ বিকালে তারা মমিদের বাড়িতে যেতে বেরোল। চরের মধ্যে বাড়ি ওদের। হেঁটে হেঁটে যেতে হবে। তবে নৌকায় করে নদীর একটা অংশ পেরুল তারা। মাকে নৌকায় চড়ে বেড়ানোর কথা বলল তিতলি। সুমন বলল, মমিদের নৌকা আছে। তিতলি যেন লাফ দিয়ে উঠে বলল, কী মজা! বিয়েবাড়িতে খাওয়া-দাওয়া হলো। বেশ ছেলেমেয়ে জুটেছে। তিতলিদের ঘিরে ধরল। মাইক বাজছে। কেউ কেউ নাচানাচি করছে। তিতলি দেখল কয়েকজন মহিলা একস্থানে হয়ে গীত গাইছে। বেশ দুুলে দুলে গাচ্ছে তারা। খুব ভালো লাগছে ওকে। মমি নতুন কাপড় পরে বসে আছে। মমির ডাকে তিতলি ওর কাছে বসল। তিতলিকে জড়িয়ে ধরল সে। কেঁদে কেঁদে আকুল। তিতলিও কান্না থামাতে পারল না। মমি শুধু বলছে, তোমাকে ছেড়ে থাকতে হবে যে আপু। কেমন করে থাকব?

তিতলির মা কাঁদো কাঁদো চোখে মমির মাথা বুলিয়ে দিল। বলল, তুই-ও-তো আমার মেয়ে। কেন কান্না? যখন খুশি, যখন মন চাবে বাসায় বেরিয়ে আসবে। তোমার বোন তিতলি তো রইল।

সুমন ওদের ডেকে নিয়ে বাড়ির বাইরে গেল। পূর্ণিমার চাঁদ উঠেছে। কিন্তু কী এক অপূর্ব সে জ্যোত্স্নার আলো। মাঝে মাঝে আকাশে সাদা মেঘের ভেলা। তিতলি গেয়ে উঠল আকাশ পানে তাকিয়ে— চাঁদের হাসি বাঁধ ভেঙেছে...

গায়ে লাগছে মৃদু বাতাসের পরশ। ছেলে-মেয়েরা বিয়েবাড়ি সাজিয়েছে কাশফুল দিয়ে। তিতলিও কয়েকটি নিল। সকালে মমির ভাই নৌকায় করে অনেক দূরে নিয়ে যাবে বলল। শেষে তারা অনেক রাতে মামাবাড়িতে ফিরল।

আজও খুব সকালে উঠল সে। সুমি সুমনসহ তালগাছের নিচ থেকে বাইরের উঠানে শিউলি গাছের নিচে গেল। অনেক ফুল পড়ে আছে। আনন্দে কুড়াল ফুল। সুমি দৌড়ে সুই সুতা নিয়ে এলো। মালা বানাতে লেগে গেল। এর মধ্যে মমির ভাই এলো। চলল তারা নৌকায় বেড়ানোর জন্য।

পরদিন তাদের যাওয়ার পালা। তা ভেবে ভেঙে যাচ্ছে যেন বুকখানা। দুদিনেই যেন কী এক বন্ধনে বাঁধা পড়েছে মন। তালের ঘ্রাণ, শাপলার মালা, নৌকায় ভেসে বেড়ানো, শিউলি ফুলের মালা, সাদা কাশফুল, পূর্ণিমার চাঁদের আলো সব যেন আপন হয়ে ধরা দিয়েছে ! সুমির সঙ্গে গল্প, পুতুল খেলা, সুমন ভাইয়ার জুগিয়ে দেওয়া, সব ছেড়ে যেতে হবে?

আজ সকালে চরের ছেলেগুলো অনেক শাপলা ফুল নিয়ে এসেছে। মামি দুটো তাল দিয়েছে ওদের। এর থেকে ক’টি ফুল নিল সে। ঠিক সময়ে রিকশা এলো। কাঁদো কাঁদো চোখে তিতলি রিকশায় উঠল মায়ের সঙ্গে। সুমি শিউলি ফুলের মালা তিতলির গলায় পরিয়ে দিল। সুমন ভাইয়া দিল তাল শাসের টুকরা। চোখের অশ্রু ধরে রাখতে পারল না কেউ। রিকশা চলল। বিদায় জানাতে হাত নাড়াল সবাই।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পার তুমিও
লিখতে পার তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
শিশিরকণা
শিশিরকণা
দুই ছানা
দুই ছানা
খুকির বাবা
খুকির বাবা
হেমন্তের রূপ
হেমন্তের রূপ
প্রজাপতি
প্রজাপতি
সিংহের রাগ
সিংহের রাগ
আমার ছোট্ট গাঁ
আমার ছোট্ট গাঁ
চলো যাই স্কুলে
চলো যাই স্কুলে
বনের রাজা
বনের রাজা
কলমি ফুল
কলমি ফুল
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা