শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৪, শনিবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চোরাচালান রোধে সীমান্তে কড়া নজরদারির দাবি স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
চোরাচালান রোধে সীমান্তে কড়া নজরদারির দাবি স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের

স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে দেশের স্বর্ণ তথা জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। কখনোই চোরাই স্বর্ণের চালানসহ স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা আটক হননি। চোরাচালানে কোনো ব্যবসায়ীর সংশ্লিষ্টতার তথ্য পেলে আইনের হাতে তুলে দেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ব্যবসায়ীরা।

চোরাচালান রোধে সীমান্তে কড়া নজরদারিসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া, অন্যান্য মামলার রহস্য উদঘাটনের মতো আটক চোরাকারবারিদের পেছনে কারা আছে, তাদের খুঁজে বের করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অনুরোধ জানিয়েছেন তারা।

গতকাল শুক্রবার রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি, বসুন্ধরার (আইসিসিবি) নবরাত্রি হলে বাজুস ফেয়ারের দ্বিতীয় দিনে আয়োজিত এক সেমিনারে ব্যবসায়ীরা এসব কথা বলেন। সোনা চোরাচালান বন্ধে করণীয়- শীর্ষক সেমিনারটির আয়োজন করে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

বাজুসের সহ-সভাপতি রিপনুল হাসান বলেন, যে স্মাগলিং করছে, সে স্বর্ণ নিয়ে আসছে শর্ট টাইমে। আর আমার বৈধভাবে স্বর্ণ আনতে সময় লাগছে ১৫ দিন। আমাকে সে সুবিধাটা করে দিন, দেখুন চোরাকারবারি থাকে কি না। খুনসহ অন্যান্য মামলার রহস্য উদঘাটন করা হয়, ঘটনার পেছনের গডফাদারদের বের করা হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত যত চোরাকারবারি ধরা পড়ছে, তার পেছনে কে আছে, তা কেউ বের করছে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য যারা আছেন, আপনারা বের করে দেখুন তারা কেউ বাজুসের সদস্য নয়।

বাজুসের সাবেক সভাপতি দীলিপ কুমার রায় বলেন, চোরাচালানে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের জড়িত থাকার অপবাদ নিয়ে আমরা যুগের পর যুগ ভুগছি। যুগের পর যুগ ধরে চলা এ দায় থেকে আমরা মুক্তি চাই। পার্শ্ববর্তী দেশসহ অনেক দেশ আছে, যাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বর্ণ বিক্রি করে। আমাদের দেশেও এমন ব্যবস্থা চালু হোক, আমরা চালান জমা দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে স্বর্ণ কিনব। বসুন্ধরা গ্রুপ গোল্ড রিফাইনারি চালু করছে, আমরা তাদের কাছ থেকে সাপ্লাই পেলেও চোরাকারবারি থাকবে না।

যে দেশের সীমান্ত নিরাপত্তা যত দুর্বল, সে দেশে চোরাকারবারিদের রুট ততো বেশি উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের বর্ডার সিল করতে পারলে, বাংলাদেশ হয়ে পার্শ্ববর্তী দেশে যে পরিমাণ স্বর্ণ যায়, প্রতি বছর সেসব আটকাতে পারলে স্বর্ণ দিয়ে পদ্মা সেতুর পিলারের মতো এক একটা পিলার বানানো সম্ভব। এ ছাড়া যে পরিমাণ স্বর্ণ আটক হয়, সে পরিমাণ ব্যাংকে জমা পড়ে না। দেখা যায়, ১০০ ভরি আটক হয়, আর জমা হয় ২৫ ভরি। আবার দেখা যায় ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ ধরা পড়ছে, কিন্তু আমরা নিলামে কিনতে গেলে পাই ১৪-১৫ ক্যারেটের।

বাজুসের কোষাধ্যক্ষ উত্তম বণিক বলেন, চোরাচালানের সঙ্গে কোনো ব্যবসায়ী জড়িত নন। যদি কোনো ব্যবসায়ীর জড়িত থাকার খবর বাজুস জানে, তাহলে তাকে বাজুস থেকে বহিষ্কার করে আইনের হাতে তুলে দেবে। কিন্তু এ পর্যন্ত চোরাচালানে আটক একজনের সঙ্গে কি ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ততা আছে? চোরাচালান বন্ধ আমাদের করার কথা নয়। কারণ, আমরা চোরাচালান করি না। কারা করছে সেটা খুঁজবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

বাজুস যশোর জেলার প্রতিনিধি সঞ্জয় বলেন, আমাদের বর্তমান প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীর আসার পর অনেক ফ্যাক্টরি তৈরি হয়েছে। পণ্য এখানে উৎপাদন হলে এমনিতেই চোরাচালান বন্ধ হয়ে যাবে। সরকার স্বর্ণ আমদানিতে ভ্যাট কমিয়ে দিক, ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট সহজ করুক, চোরাচালান এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে।

বাজুসের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আলী হোসেন বলেন, স্বর্ণ প্রাচীন শিল্প। কিন্তু আমরা ভয়ে ভয়ে ব্যবসা করি। কখন যেন কী হয়, আতঙ্ক কাজ করে আমাদের মধ্যে। সমস্যা সমাধানে যার কাছে যখনই যাই, তারা বলেন আপনারা প্রপোজাল নিয়ে আসুন, সবকিছু করে দেব। কিন্তু আমরা কারো কাছে যেতে পারছি না। আমার মনে হয় এ শিল্পের বিকাশে সরকারের আলাদা একটি উইং দরকার, যারা স্বর্ণ নিয়ে ২৪ ঘণ্টা কাজ করবে।

বাজুসের সাবেক সভাপতি আমিন জুয়েলার্সের কর্ণধার কাজী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ডিমান্ড সাপ্লাই যদি ঠিক করা যায়, তাহলে চোরাচালান কমবে। কিন্তু চোরাচালানের ৯৯ ভাগ স্বর্ণই পার্শ্ববর্তী দেশে চলে যায়। কারণ, আমাদের বর্ডার একদম আলগা। চোরাচালানের একটি গ্রুপই আছে আলাদা। এর সঙ্গে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের কোনো সম্পর্কই নেই।

ডিআরইউর সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ বলেন, যেকোনো খাতের সমস্যা সমাধান করতে তথ্য লাগবে। আমি মনে করি, একটি গবেষণা হওয়া উচিত, যার মাধ্যমে দেশে স্বর্ণের চাহিদা, ব্যবহার ও উৎস সম্পর্কে একটি চিত্র উঠে আসবে। আর বাজুসের উচিত কাজটি করা।

চোরাচালান বন্ধে করণীয় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সরকারকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমরা চোরাচালান বন্ধ করতে চাই কি চাই না। রাষ্ট্র চাইলে কোনোভাবেই চোরাচালান থাকবে না। চোরাচালানের রুট চিহ্নিত করে সিল করতে পারলে আর স্বর্ণ বহনকারীকে ধরতে পারলে, তার পেছনে থাকা ব্যক্তিদের বের করতে পারলে সমাধান হয়ে যাবে।

তিনি বলেন, আমি মনে করি, বিমানবন্দরের কর্মী এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ জড়িত যদি না থাকে, স্বর্ণ চোরাচালানের বিশাল যে ক্ষেত্র তৈরি হতো না। চোরাচালানের এসব স্বর্ণের গন্তব্য কোথায়, কোথা থেকে আসে, এসব বের করা দরকার। এ ছাড়া, স্বর্ণ বৈধ পথে আনাকে উৎসাহিত করতে হবে। চাহিদা বন্ধ হলে চোরাকারবারিরা নিরুৎসাহিত হবে। আমদানি নীতিমালা সহজ করতে হবে। আমাদের বহু আইন আছে, কিন্তু আইনের প্রয়োগে বড় সমস্যা। আইনের যথাযথ প্রয়োগ করলে চোরাচালান রোধ সম্ভব।

সেমিনারে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ মহসিন হোছাইনী বলেন, স্বর্ণ শিল্পের বিকাশে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় অন্তরায় চোরাচালান। বাংলাদেশে ২০৩০ সালে স্বর্ণের মার্কেট ২১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছাবে। স্থানীয় বাজারে ১০ শতাংশ স্বর্ণের যোগান আসে পুরাতন স্বর্ণ থেকে। আর ৯০ ভাগই অনানুষ্ঠানিক মাধ্যম ব্যাগেজ রুলের আওতায়, আর বাকি চোরাচালানের মাধ্যমে। বেসরকারি গবেষণা বলছে, ২৩ সালে ১৫০ টন স্বর্ণ চোরাচালানের মাধ্যমে দেশে এসেছে। ব্যাগেজ রুলের মাধ্যমে কিছু স্বর্ণ এসেছে। বাজারে স্বর্ণের  চাহিদা ৪০ টন, তাহলে বাকি স্বর্ণ কোথায় যায়? নিশ্চয় চোরাচালানের মাধ্যমে পাচার হয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, শাহজালাল বিমানবন্দর হয়ে ২০২৩ সালে ৩১ টনের বেশি স্বর্ণ ব্যাগেজ রুলের মাধ্যমে আমদানি করা হয়েছে। ব্যাগেজ রুলের সুবিধাটাকে ব্যবহার করে চোরাচালানিরা। তারা মাসে কয়েকবার বিদেশ গিয়েও স্বর্ণ নিয়ে আসছে। প্রতিবারে ৬০-৭০ হাজার টাকা লাভ করছে। ব্যাগেজ রুলের অপব্যবহারের কারণে লোকাল ইন্ডাস্ট্রি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রার অপব্যবহার হচ্ছে। যে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভে যুক্ত হওয়ার কথা ছিল, তা হচ্ছে না। শুধু ব্যাগেজ রুলের কারণে আমরা প্রতিবছর ২২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ হারাচ্ছি। তাই স্বর্ণের চোরাচালান বন্ধে ব্যাগেজ রুলের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। কোনো যাত্রী ১ বছরের কম যদি বিদেশে থেকে বাংলাদেশে আসে তাহলে তার পাসপোর্টে এনডোর্সের টাকা থেকে সেই স্বর্ণ কিনে আনছে কি না, নাকি অন্য কোনো উৎসের অর্থ দিয়ে আনছে, কাস্টমসকে তা দেখতে হবে।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুর নূর দুলাল বলেন, আমি আজ এখানে না এলে বুঝতামই না স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা নির্দোষ। বিনা কারণে আপনাদের অপবাদ দেওয়া হয়। চোরাচালানের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সম্পর্ক নেই। আপনাদের যেকোনো সময় সহায়তায় আমি পাশে আছি।

বাংলাদেশ ফাইন্যন্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের উপ-প্রধান কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ব্যাগেজ রুলের আওতায় বৈধভাবে আনা স্বর্ণ অবৈধ চ্যানেলে পাচার হয়ে যাচ্ছে। প্রবাসীদের নিয়ে আসার কথা রেমিট্যান্স, কিন্তু তারা আনছে স্বর্ণ। কিন্তু এভাবে এটা আনার কথা নয়। স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে অনেক কিছু জড়িত। যেমন মাদক-অস্ত্র দেশে আসছে, কিন্তু এর মূল্য পরিশোধ টাকায় হয় না। তখন স্বর্ণটাকে ব্যবহার করা হয়। স্বর্ণ বিনিময়মূল্য পরিশোধের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমাদের বর্ডারগুলো অরক্ষিত। তাই মাদক আর অস্ত্র আসছে। আবার অনেক সময় দেখা যায় ব্যবসায়ীরা পণ্য আমদানির সময় ঘোষণা দেয় পাঁচ টন। কাস্টমসের অসৎ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে পণ্য আনছে ১০ টন। তখন এই বাকি পাঁচ টনের মূল্য পরিশোধ কীভাবে করবে? তখন স্বর্ণের মাধ্যমে এর মূল্য পরিশোধ করা হয়। আমাদের উচিত বর্ডার আরও সুরক্ষিত করা।

বর্তমান সরকার মানি লন্ডারিংসহ সব দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স দেখাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ প্রথম মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন করেছে। জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের কী কী ঝুঁকি আছে, আমরা যাচাই করছি। কিন্তু জুয়েলারি শিল্পের উন্নয়নে বাজুসের সমসমায়িক উদ্যোগ প্রশংসনীয়। আপনারা যে বিষয়গুলো উত্থাপন করেছেন, সেগুলো যৌক্তিক বিষয়। কীভাবে আপনাদের ব্যবসার অনুকূল পরিবেশ করা যায়, সরকার উদ্যোগ নেবে। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা সহযোগিতা করব।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’
‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
সর্বশেষ খবর
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা
রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান
কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী
সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স
নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

বদলে যাচ্ছে ফুটবলে কোচিং স্টাফ!
বদলে যাচ্ছে ফুটবলে কোচিং স্টাফ!

মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন

শোবিজ

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা