শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ক্ষমতার ফ্যাক্টরি ছিল বিজিএমইএ

রাজনৈতিকভাবে কোটারি গ্রুপের কাছে জিম্মি করে বিজিএমইএ নেতারা ব্যস্ত ছিলেন মন্ত্রী-এমপি, মেয়র ও বিভিন্ন রাজনৈতিক পদ-পদবির নেশায়
রুহুল আমিন রাসেল
ক্ষমতার ফ্যাক্টরি ছিল বিজিএমইএ

বিগত সাড়ে ১৫ বছর আওয়ামী লীগের তাঁবেদারি করে মন্ত্রী-এমপি, মেয়র আর দলীয় পদ-পদবি পেতে ক্ষমতার ফ্যাক্টরি হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি- বিজিএমইএ। পোশাকশিল্প মালিকদের এই সংগঠনটির নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে- বিজিএমইএ নেতারা সংগঠনকে ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থে আখের গোছানোর হাতিয়ার   বানিয়েছিলেন। নেতারা আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী-এমপি, মেয়র ও বিভিন্ন রাজনৈতিক পদ-পদবির নেশায় ব্যস্ত ছিলেন। সরকারের সুবিধা নিয়ে অনেকে অঢেল বিত্তের মালিক হয়েছেন। সাধারণ পোশাকশিল্প মালিকদের স্বার্থ রক্ষায় চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে দর্জিতন্ত্রের কান্ডারি পরিচিত বিজিএমইএ।

এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মো. ফারুক হাসান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিগত সাড়ে ১৫ বছরে মন্ত্রী-এমপি, মেয়র বা রাজনৈতিক দলের পদ বাগিয়ে নিতে ক্ষমতার ফ্যাক্টরি হিসেবে বিজিএমইএর একটা বদনাম আছে। সমাজে কিছুটা নেতিবাচক ভাবমূর্তিও তৈরি হয়েছে। তবে মন্ত্রী-এমপি, মেয়র বা রাজনৈতিক দলের পদ পাওয়া নেতারা পোশাকশিল্পের স্বার্থে যথেষ্ট ভূমিকাও রেখেছেন।’ তার মতে- ‘অনেকে আগে থেকেই রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে বিজিএমইএর নেতা হয়েছেন। অনেকে বিজিএমইএ নেতা হওয়ার সুবাদে রাজনীতিতে সুবিধা নিয়েছেন। আবার আমার মতো অনেককে দলীয় কাজে যুক্ত করার চেষ্টাও হয়েছিল।’

বিজিএমইএ ২০২২ সালে এক তথ্যে বলেছে- বিগত ১২ বছরে ২ হাজার ৭৩৪টি পোশাকশিল্প কারখানা বন্ধ হয়েছে। তবে এসব কারখানা টিকিয়ে রাখতে তেমন কোনো সহায়তা বিজিএমইএ নেতারা করেননি বলে অভিযোগ রয়েছে। সূত্র বলছে, বিগত সাড়ে ১৫ বছর পোশাকশিল্প মালিকদের স্বার্থ দেখেননি তাদেরই সংগঠন বিজিএমইএ নেতারা। তারা সংগঠনকে ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থ ও আখের গোছানোর হাতিয়ার বানিয়েছেন। রাজনৈতিকভাবে কোটারি গ্রুপের কাছে জিম্মি করে রেখেছিলেন বিজিএমইএ-কে। সংগঠনটিতে নেই কোনো সুশাসন।

বিগত সাড়ে ১৫ বছর আওয়ামী রাজনীতিতে সুসময়ই গেছে পোশাকশিল্প মালিকদের। এক সময়ে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত অথবা সুসম্পর্ক রেখে চলা অনেকেই বিগত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের টিকিটে মন্ত্রী-এমপি, মেয়র হয়েছেন। দলীয় রাজনীতি না করেও কেউ কেউ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও মেয়রের দায়িত্ব পেয়েছিলেন। শুধু এমপি-মন্ত্রীই নন, দলীয় গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবি বাগিয়ে নিয়েছিলেন পোশাকশিল্প মালিকরা। আরও অনেকেই ছিলেন পাইপ লাইনে। যারা আওয়ামী লীগে সুবিধা করতে পারেননি, তারা গোপনে বিএনপির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছেন বলে জানা গেছে।

এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএর সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ফয়সাল সামাদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কোনো ব্যবসায়িক সংগঠনকে রাজনৈতিক চিন্তাধারা বা উদ্দেশ্যে ব্যবহার সমর্থন যোগ্য না। রাজনীতি আর ব্যবসা একসঙ্গে চলতে পারে না। বিজিএমইএ-তে রাজনীতির জন্য ব্যবসায়িক স্বার্থ রক্ষা হয়নি। গত এক দশকে বিজিএমইএ ব্যক্তিস্বার্থ পূরণে ব্যবহৃত হয়েছে। বিজিএমইএ-কে ব্যবহার করে অনেকে রাজনৈতিক নেতা হয়েছেন। অনেকে মন্ত্রী, এমপি, মেয়র হয়েছেন। এমনকি বিজিএমইএ নেতা হওয়ার সুবাদে অনেকে রাজনৈতিক পদ-পদবি বাগিয়ে নিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে সমাজের কাছে বিজিএমইএর নেতিবাচক ভাবমূর্তি প্রতিফলিত হয়েছে।

বিগত ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর ওই বছরের মার্চে বিজিএমইএ সভাপতি হয়েছিলেন এক সময়ের বিএনপিপন্থি ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত তারকা ফুটবলার ও এনভয় গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুস সালাম মুর্শেদী। পরবর্তীতে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়নে দুবার এমপি হয়েছেন। আর পিতার কোটায় দুই দফায় বিজিএমইএ পরিচালক হয়েছেন আবদুস সালাম মুর্শেদীর কন্যা শেহেরিন সালাম ঔশি।

এরপর ২০১১ সালের মার্চে বিজিএমইএ সভাপতি হন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। বিজিএমইএ সভাপতি পদ থেকে বিদায় নিয়ে তিনি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রভাব ও আশীর্বাদে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই সভাপতি হন। এরপর আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি বনে যান মো. সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন।

২০১৩ সালের মার্চে বিজিএমইএ সভাপতি হন মো. আতিকুল ইসলাম। তার ঘনিষ্ঠজনরা বলতেন- তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রভাবে বাড়তি ছয় মাস বিজিএমইএ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন আতিক। আওয়ামী লীগের মনোনয়নে দুই দফায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র হন মো. আতিকুল ইসলাম। মেয়র হিসেবে চরম ব্যর্থ ও বিতর্কিত হয়েছেন তিনি।

২০১৫ সালে বিজিএমইএ সভাপতি হয়েছেন মো. সিদ্দিকুর রহমান। দুই বছরের কমিটির মেয়াদ বাড়িয়ে সাড়ে তিন বছর নিজের দখলে রাখতে বিশেষ মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলে হতে চেয়েছিলেন এমপি-মন্ত্রী। তা হতে না পারলেও, হয়েছেন আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক। হয়েছিলেন এফবিসিসিআই সহসভাপতি।

তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ আস্থাভাজন হিসেবে ২০১৯ সালের এপ্রিলে প্রথমবারের মতো নারী হিসেবে বিজিএমইএ সভাপতি হন মোহাম্মদী গ্রুপের কর্ণধার ড. রুবানা হক। এক্ষেত্রে তার স্বামী ও ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র প্রয়াত আনিসুল হকের পরিচয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তারকা ব্যবসায়ী আনিসুল হকও বিজিএমইএ সভাপতি ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি সেনাসমর্থিত এক-এগারো সরকারের আমলে এফবিসিসিআই সভাপতি হন। এরপর হয়েছিলেন দক্ষিণ এশীয় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন সার্ক চেম্বারের সভাপতি। রাজনীতি না করেও হঠাৎ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ঢাকা উত্তরের জনপ্রিয় মেয়র হয়েছিলেন আনিসুল হক। পিতা-মাতার পরিচয়ে এই দম্পতির পুত্র নাভিদুল হকও বিজিএমইএ পরিচালক হয়েছিলেন।

সমঝোতার মাধ্যমে কমিটি গঠনের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে ২০২১ সালের এপ্রিলে সরাসরি নির্বাচনে বিজিএমইএ সভাপতি হন ফারুক হাসান। তিনি কোনো রাজনৈতিক ক্ষমতায় ঝোঁকেননি। তবে তাকে রাজনৈতিক কাজে যুক্ত হওয়ার চাপ ছিল বলে জানিয়েছেন।

এ বছর এপ্রিলে বিজিএমইএ সভাপতি হন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি। তিনি দীর্ঘ দিন বিজিএমইএ সহসভাপতি ছিলেন। তবে ৫ আগস্টের রাজনৈতিক-পট পরিবর্তনের পর বিজিএমইএ নেতাদের একাংশের তোপের মুখে সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এস এম মান্নান কচি। তিনি বর্তমান কমিটিতে পরিচালক হিসেবে বহাল রয়েছেন।

এরপর গত ২৪ আগস্ট জরুরি বোর্ড সভায় যে পুনর্গঠিত কমিটি হয়, তাতে বিজিএমইএ সভাপতি হন ডিজাইন টেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার রফিকুল ইসলাম। তার কাছে গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রশ্ন ছিল- বিগত সাড়ে ১৫ বছরে বিজিএমইএ পরিচয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, এমপি, মেয়র ও দলীয় পদে বসা নেতাদের কীভাবে মূল্যায়ন করছেন? জবাবে বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন- ‘ট্রেড পলিটিক্স বা বাণিজ্য সংগঠনের নেতৃত্ব প্রদান আর জাতীয় রাজনীতি দুটোই আলাদা থাকা উচিত। ব্যবসা আর রাজনীতি একসঙ্গে চলতে পারে না। এই অপসংস্কৃতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। বিজিএমইএ ক্ষমতার একটা ফ্যাক্টরি, মানুষ যে ধারণ পোষণ করছে, সেটাও পরিবর্তন করতে হবে।’

বিজিএমইএর সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মাহামুদ হাসান খান বাবু গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অনেকের কাছে বিজিএমইএ সভাপতি বা নেতা হওয়াটা ছিল ফ্যাশন। বিজিএমইএ পদ-পদবি ব্যবহার করেছেন, মন্ত্রী-এমপি ও মেয়র হয়েছেন। আবার অনেক নেতা আছেন, যারা এসব পদ-পদবির পিছু ছোটেননি। অনেক নেতা মন্ত্রী-এমপি আর মেয়র হিসেবে পোশাকশিল্পের স্বার্থে ভূমিকা রাখলেও, অনেকে রাখেননি। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মন্ত্রী-এমপি, মেয়র আর দলীয় পদে বসা নেতারা ব্যক্তি স্বার্থে বিজিএমইএ-কে ব্যবহার করেছেন।’

সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৮ জন পোশাকশিল্প মালিক সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তাদের সংবর্ধনা দেয় এ খাতের নির্বাচন কেন্দ্রিক জোট সম্মিলিত পরিষদ। নির্বাচিত ১৮ সংসদ সদস্য (বর্তমানে সাবেক) হলেন- বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, সেপাল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিপু মুনশি, উইসডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান এ কে এম সেলিম ওসমান, এনভয় গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুস সালাম মুর্শেদী, ফেবিয়ান গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মো. তাজুল ইসলাম, হামিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নসরুল হামিদ, রেনেসাঁ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা শাহরিয়ার আলম, বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান মোর্শেদ আলম, হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ, ওয়েল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, শাশা ডেনিমস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, স্প্যারো গ্রুপের চেয়ারম্যান চয়ন ইসলাম, মন্ডল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মমিন মন্ডল, তুসুকা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়জুর রহমান (বাদল), নিপা গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. খসরু চৌধুরী, এক্সিস নিটওয়্যার লিমিটেডের দেওয়ান জাহিদ আহমেদ, স্মার্ট গ্রুপের মুজিবুর রহমান এবং এ অ্যান্ড এ ফ্যাশন স্যুয়েটারস লিমিটেডের মো. আবদুল ওয়াদুদ।

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে
হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্র্যাক-ডেনমার্কের চুক্তি স্বাক্ষর
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্র্যাক-ডেনমার্কের চুক্তি স্বাক্ষর
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা
ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির
বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির
আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী
বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা
বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ
রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৫ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা
জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'
'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের
ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’
‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু
একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা
ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ
প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিশেষ আয়োজন

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

এ এক মজার স্কুল...
এ এক মজার স্কুল...

বিশেষ আয়োজন

শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের
শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের

প্রথম পৃষ্ঠা