শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০২, রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৪

যাঁরা কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছেন তাঁরাই নিগৃহীত

সিজিএসের সভায় আবদুল আউয়াল মিন্টু
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যাঁরা কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছেন তাঁরাই নিগৃহীত

দেশে দুটি গোষ্ঠী। একটি বিনিয়োগের মাধ্যমে কর্মসংস্থান ও সম্পদ সৃষ্টি করেছে। আরেক গোষ্ঠী কোনো কাজ না করেই সম্পদ অর্জন করেছে। দেশে বিনিয়োগের মাধ্যমে যাঁরা কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছেন, তাঁরাই নিগৃহীত ছিলেন। এখনো তাঁরা একই অবস্থায় আছেন। এমন মন্তব্য করেছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু। 

তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা এমন সংস্কার চান, যাতে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি হয়। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে সম্পদ সৃষ্টি হয়। আর এই সম্পদের সুষম বণ্টন করতে হলে এর জন্য ভালো রাজনীতি দরকার। গত ১০ বছরে যে সম্পদ সৃষ্টি হয়েছে তা ওপরের দিকে গেছে, নিচের দিকে আসেনি।

গতকাল শনিবার বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএসএস) সম্মেলনকক্ষে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনের জন্য সংলাপ : অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রসঙ্গ’ শীর্ষক সংলাপে এসব কথা বলেন তিনি।

সভায় ব্যবসায়ীরা বলেন, দেড় যুগ ধরে মন্দা অবস্থায় দেশের অর্থনীতি। বিপর্যস্ত ব্যবসার পরিবেশ এবং ভঙ্গুর আর্থিক খাতের প্রভাবে দেখা মেলেনি কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ। ফলে তৈরি হয়নি নতুন কর্মসংস্থান। এ সময় আমলাতন্ত্রের রাজনৈতিক আচরণে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা দাবি করেছেন, ব্যবসার পরিবেশ নিশ্চিত করতে সংস্কার পদক্ষেপে জোর দিতে হবে। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ।

আলোচনায় বক্তারা বলেন, দেশের আর্থিক খাতের সংস্কারে বড় বাধা সঠিক নীতি গ্রহণ করে তা বাস্তবায়ন। বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ সামলাতে এরই মধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। দীর্ঘমেয়াদি সংস্কারের জন্য রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছে।

তাঁরা বলেন, রাজনৈতিক ব্যবস্থা যত দিন ঠিক না হবে তত দিন পর্যন্ত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ঠিক হবে না। এ মুহূর্তে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে সুরক্ষা দেওয়া সরকারের উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেন, টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে রাজনৈতিক ও সামাজিক শৃঙ্খলার স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে।

ব্যবসা ও বিনিয়োগের নানা দিক নিয়ে আলোচনার বিষয়ে আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, সব সমস্যা আলোচনা হলেও এখন বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাধবে কে? এমন লোক দেখছি না। আলোচকদের মধ্যে এমন লোক নেই, এমনকি সরকারের মধ্যে এমন লোক দেখা যাচ্ছে না।

তিনি বলেন, আন্দোলন ছিল বৈষম্যের বিরুদ্ধে। দেশে প্রতিবছর ২২ লাখ কর্মক্ষম লোক চাকরির বাজারে আসে। এর মধ্য থেকে মাত্র ৫ শতাংশ যায় সরকারি চাকরিতে। বাকি ২০ লাখ তরুণ কোথা থেকে চাকরি পাবে। সরকার ৫ শতাংশের বেশি আর চাকরি দিতে পারবে না। বাকিদের চাকরির একমাত্র পথ বিনিয়োগের মাধ্যমে। এগুলো যাঁরা ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ করছেন তাঁরাই করছেন। আর তাঁরাই সমাজে সবচেয়ে বেশি নিগৃহীত আছেন। কারণ তাঁদের বলা হচ্ছে সিন্ডিকেট বা চোর।

আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, বেকারদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে দরকার বিনিয়োগ। আর এই বিনিয়োগ পেতে দেশে যেটা দরকার সেটা হলো সামাজিক মূলধন। অনেকেই মনে করেন টাকা হলেই বিনিয়োগ করতে পারবেন। কিন্তু বিনিয়োগের মূল ভিত্তি সামাজিক মূলধন। এই মূলধন আসে একটি উদ্যোগ ও উদ্যোক্তার মাধ্যমে। দেশে যদি সঠিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি পেতে চান, তাহলে প্রথমে দরকার সামাজিক শৃঙ্খলা। এখন নানা বিভক্তির কারণে সামাজিক মূলধন অনুপস্থিত। ফলে এখানে বিনিয়োগের পরিবেশ নেই। যাঁরা বিনিয়োগ করছেন তাঁরা মরবেন। বিনিয়োগকারীরা এখন চতুর্মুখী বিপদের সম্মুখীন। 

তিনি বলেন, সঞ্চয় না করলে বিনিয়োগ আসবে কোথা থেকে? বছরের পর বছর যখন মূল্যস্ফীতি মজুরি বৃদ্ধির ওপরে থাকে, সেখানে সঞ্চয় হবে কিভাবে? যার ফলে কয়েক বছর ধরে সঞ্চয় কমেছে। অন্যদিকে মজুরি বৃদ্ধির হারও কমেছে। এই দুটির ঘাটতি হলে বিনিয়োগ বাড়বে না। বিনিয়োগ করার পরে গ্যাস নেই। গ্যাস পেলে বিদ্যুৎ নেই। বহুমাত্রিক সমস্যা—এগুলো সমাধান করা জরুরি।

তিনি আরো বলেন, দেশে সবচেয়ে বেশি ভুল হয় যখন রাজনীতি ও অর্থনীতিকে আলাদা দেখি। এই দুটি সম্পূরক। রাজনীতি অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে, আর অর্থনীতি রাজনীতিকে পরিচালিত করে। যাঁরা নিয়ন্ত্রণ করেন তাঁরা চোর হন তাহলে কী বলা যাবে। যতই সংস্কারের কথা বলি এগুলো রাজনৈতিক ইস্যু। রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঠিক না হলে বিনিয়োগ, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ও উন্নত শিক্ষা কিছুই হবে না। কোনো সংস্কারেই কোনো কাজ হবে না। গণতান্ত্রিক সরকার এলে অর্থনীতিসহ অন্যান্য সংকট মোকাবেলা করা সহজ হবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।

মীর নাসির হোসেন বলেন, সরবরাহ ব্যবস্থাপনা যদি ঠিক না করতে পারি, তাহলে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। সেখানে দুর্বৃত্তায়নে পণ্যের মূল্য বাড়ছে। এটা যদি সমাধান করতে না পারি তাহলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।

‘সবাই সংস্কার নিয়ে কথা বলছি। আমরা উপরিকাঠামো নিয়ে কথা বলছি, কিন্তু গরিব মানুষের কথা ভাবছি না’ বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সভাপতি ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, ‘ভূমিহীন কৃষকের কী হবে, গার্মেন্টসকর্মীদের স্যালারি কত হবে—এসব নিয়েও আমাদের ভাবতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যপক ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, খাবারের যা প্রয়োজন তার বেশির ভাগ অংশই আসে আমদানির মাধ্যমে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী বাজার নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মূল্যস্ফীতি কমাবেন—এমন আশা করা অনুচিত।

বিসিআই সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী (পারভেজ) বলেন, ‘উন্নয়ন নিয়ে যত কথা হয়, কর্মসংস্থান নিয়ে তত কথা হয় না। ইন্ডাস্ট্রি তৈরি হচ্ছে না বিধায় আমরা আমাদের জায়গা থেকে পিছিয়ে যাচ্ছি।’

এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মজিদ বলেন, রাজনীতিবিদরা হয়ে গেছেন আমলাতান্ত্রিক আর আমলাতান্ত্রিকরা হয়ে উঠেছেন রাজনীতিবিদ। দৃষ্টিভঙ্গির এই পরিবর্তনকে ভাঙতে হবে। 

এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, খোলাবাজারে যত্রতত্র বেচাকেনার জন্য বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না। উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করার জন্য আগে ব্যাংকের নীতিমালা নিয়ে কাজ করা প্রয়োজন। নীতিমালা প্রণয়নে ব্যবসায়ীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি বলেই কোনো নীতিমালাই ফলপ্রসূ হয়নি।

ডিসিসিআই সাবেক সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে তরুণদের শিক্ষা, কর্মসংস্থানে অংশগ্রহণের জন্য ক্রেডিট কার্ড তৈরি করতে হবে। তরুণদের সামনে নিয়ে আসতে আমাদের সবাইকে কাজ করতে হবে।’ 

ডিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি সবুর খান বলেন, কথায় কথায় বলছি ঋণখেলাপি, যারা ঋণ নিচ্ছে তাদের ট্যাক্স ফাইল কেন দেখা হয় না? বাংলাদেশ ব্যাংকে কেন ক্রেডিট স্কোরের পরিচয় করানো হচ্ছে না? কারা কথা না বলে কাজ করতে পারে, তাদের আগে খুঁজে বের করে কাজ দেওয়া দরকার। ব্যবসায়ীদের মধ্যে ঐক্যের প্রয়োজন। 

সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) চেয়ার মুনিরা খানের সভাপতিত্বে সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় সংলাপে অংশ নিয়েছেন বারভিডা সভাপতি আব্দুল হক, সেন্টার ফর নন-রেসিডেন্স বাংলাদেশির চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরী, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. এম আবু ইউসুফসহ আরো অনেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
বাংলাদেশ-আলজেরিয়া বিজনেস ফোরামের আলজেরিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন, মতবিনিময়
বাংলাদেশ-আলজেরিয়া বিজনেস ফোরামের আলজেরিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন, মতবিনিময়
আগস্টে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.২৯ %
আগস্টে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.২৯ %
এক্সচেঞ্জ রেটের যাতাঁকলে প্রবাসীরা, বছরে ১৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স হারাচ্ছে বাংলাদেশ: না'লা
এক্সচেঞ্জ রেটের যাতাঁকলে প্রবাসীরা, বছরে ১৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স হারাচ্ছে বাংলাদেশ: না'লা
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
অনিয়মের অভিযোগে পটুয়াখালী বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহের দরপত্র বাতিলের নির্দেশ
অনিয়মের অভিযোগে পটুয়াখালী বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহের দরপত্র বাতিলের নির্দেশ
লাগামহীন নিত্যপণ্যের দাম, দিশেহারা সাধারণ মানুষ
লাগামহীন নিত্যপণ্যের দাম, দিশেহারা সাধারণ মানুষ
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
সর্বশেষ খবর
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের কার্টুনে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের কার্টুনে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুতস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুতস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু
আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধ মাছ ধরায় ট্রলারসহ আটক ৬
সুন্দরবনে অবৈধ মাছ ধরায় ট্রলারসহ আটক ৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?
চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ দিবস উদযাপন
কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো
টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ডাকসুতে
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ডাকসুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন
জাপানের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন

পূর্ব-পশ্চিম

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু
জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু

দেশগ্রাম

সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন
সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

চতুর্মুখী আন্দোলনে উত্তাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চতুর্মুখী আন্দোলনে উত্তাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অটোচালকের চোখ উপড়ানো লাশ
অটোচালকের চোখ উপড়ানো লাশ

দেশগ্রাম

বর্জ্যে নাকাল পৌরবাসী
বর্জ্যে নাকাল পৌরবাসী

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুমকি আমিরাতের
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুমকি আমিরাতের

পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন বাসিন্দারা
নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন বাসিন্দারা

পেছনের পৃষ্ঠা