শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৪, রবিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিনিয়োগ সংকটে শিল্পোৎপাদন তলানিতে

অনলাইন ডেস্ক
বিনিয়োগ সংকটে শিল্পোৎপাদন তলানিতে

উচ্চ সুদের হার, শিল্পাঞ্চলে অস্থিরতা, বিদ্যুৎ-জ্বালানি সংকটসহ নানা কারণে দেশে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে। এর ফলে বাড়ছে না কর্মসংস্থান। আর তলানিতে এসে ঠেকেছে শিল্পোৎপাদন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের যাত্রায় তরুণদের ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির চাহিদার মধ্যে নানামুখী সংকটে জর্জরিত উদ্যোক্তারা।

তাঁরা বলছেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া এবং বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নত না হওয়ায় নতুন বিনিয়োগে আস্থা পাচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে নীতি সুদহার বাড়ানোয় পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ব্যাংকঋণের সুদহারও। এতে নতুন বিনিয়োগ নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা।
তাঁরা বলছেন, অতিরিক্ত সুদের চাপে কমতে পারে বিনিয়োগ, কমবে কর্মসংস্থানও। চলমান অস্থিরতায় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের বিক্রিতেও ধস নেমেছে।

উদ্যোক্তারা বলছেন, ভয়াবহ করোনা মহামারির ধকল কাটিয়ে মাজা সোজা করে দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই আসে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেলের দামে উল্লম্ফনে উচ্চ মূল্যস্ফীতির বোঝা এখনো বয়ে চলেছে বাংলাদেশসহ অনেক দেশ। গত বছরের প্রথম দিকে যুদ্ধের প্রভাবে কাঁচামাল আমদানিতে সংকট দেখা দেয়।

এরপর ডলার সাশ্রয়ে আসে আমদানিতে কড়াকড়ি। সময়মতো এলসি করতে না পারা, জ্বালানি সংকটসহ নানা কারণে কারখানার উৎপাদন নেমেছে শূন্যের কোঠায়। জ্বালানি সংকটে উৎপাদন ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ বন্ধ ছিল। কারখানায় বিক্ষোভ, হামলা-মামলার কারণে ভারী শিল্প, পোশাক ও টেক্সটাইল খাত মারাত্মক সংকটের মধ্যে পড়েছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে।

এসব সংকটের কারণে অর্থনীতিতে বহুমুখী নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বৈদেশিক দায়দেনার পরিমাণ বেড়ে গেছে, বেড়েছে আমদানি খরচও। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিগত সরকারের শেষ দিকে নানা কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির ছিল, নতুন সরকার আসার পর প্রত্যাশা ছিল ব্যবসায় গতি আসবে, তার আগেই শিল্প-কারখানায় হামলা-ভাঙচুর, ব্যবসায়ীদের নামে হত্যা মামলা হওয়ায় ব্যবসায়ীরা আশাহত হয়েছেন। নতুন বিনিয়োগ থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছেন। অনেকের মধ্যে ভীতি কাজ করছে।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘দেশে বিনিয়োগের মাধ্যমে যাঁরা কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছেন, তাঁরাই নিগৃহীত ছিলেন। বেকারদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে দরকার বিনিয়োগ, কিন্তু দেশে বিনিয়োগের পরিবেশ নেই। বিনিয়োগকারীরা এখন চতুর্মুখী বিপদের সম্মুখীন।’

এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বলেন, ‘ব্যাংক ঋণের ৯ শতাংশ সুদ বেড়ে এখন ১৪ থেকে ১৫ শতাংশ হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এত সুদ দিয়ে ব্যবসা টেকসই করা কষ্টসাধ্য। তারপর ঋণখেলাপির বিধি পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন কিস্তি না দিলে ৯০ দিন পর খেলাপি ঘোষণা করা হবে। এতে আমরা শঙ্কিত। সুদহার বৃদ্ধির পাশাপাশি চাহিদা মতো জ্বালানি সরবরাহ করা হচ্ছে না।’

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, ‘কেউ বিনিয়োগ যখন করতে যায় একটি দেশে, তখন তিনি প্রথমেই নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেন। যখন কেউ নিরাপদ মনে করবেন না তখন কেন তিনি অর্থ বিনিয়োগ করবেন। অতি দ্রুত আমাদের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে সর্বোচ্চ ক্ষমতা দিয়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা উচিত।’


পরিচালন ব্যয় বেড়েছে ৩০ শতাংশ

তথ্য-উপাত্ত বলছে, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ব্যবসা-উদ্যোগে পরিচালন ব্যয় বেড়েছে ৩০ শতাংশ। ব্যাংকঋণের সুদহার দফায় দফায় বেড়ে ১৫ শতাংশ ছাড়িয়েছে। প্রায় আড়াই বছর ধরে অব্যাহত সংকটের কারণে ডলারের দরও বেড়েছে প্রায় ৪১ শতাংশ। এতে আমদানি কমেছে প্রায় ৩০ শতাংশ। এতে শিল্পে উৎপাদন সংকুচিত হয়েছে। পরিবহন খরচ বেড়েছে। এসবের প্রভাবে ব্যয়বহুল হয়েছে শিল্পের কাঁচামাল আমদানি।

উদ্যোক্তারা বলছেন, বিভিন্ন রেগুলেটরি সংস্থার ভুলনীতি এবং সময়-অসময়ে দেওয়া বিভিন্ন সার্কুলার অনেক উদ্যোক্তাকে ঋণখেলাপিতে পরিণত করেছে। তাই স্বেচ্ছায় ঋণখেলাপি নয়; বরং সরকারের নীতিমালার জন্য খেলাপি হয়েছেন—এমন উদ্যোক্তাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দীর্ঘমেয়াদি নীতি সহায়তা দিয়ে টিকিয়ে রাখার দাবি উঠেছে। অন্যথায় সামনে দেশের কর্মসংস্থানসহ অর্থনীতিতে স্থবিরতা দীর্ঘায়িত হবে বলে তাঁদের আশঙ্কা।

তবে যেসব ভালো ব্যবসায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের ভুলনীতি, ডলারসংকট, কভিড-পরবর্তী সংকট এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে নিয়মিত ঋণ পরিশোধ করতে পারেননি, একই সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা এবং নীতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের টিকে থাকার জন্য নীতি সহায়তা এবং টিকে থাকতে না পারলে ব্যবসা থেকে বের হয়ে যাওয়ার নীতি সহায়তা দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে।

ব্যবসায়ী নেতারা মনে করেন, এরই মধ্যে অনেক ব্যবসায়ী ডলারসংকটের কারণে কাঁচামাল আমদানি করতে পারেননি। ফলে সময়মতো পণ্য উৎপাদন করতে না পারায় ক্রেতাদের হ্রাসকৃত মূল্যে পণ্য দিতে হয়েছে। সময়মতো জাহাজীকরণ করতে না পারায় ক্রেতারা পণ্য নেননি। এসব ব্যবসায়ী প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারছেন না।


কারখানায় হামলা, বিক্ষোভ, আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা

আগস্ট-সেপ্টেম্বর টানা দুই মাস সাভার, আশুলিয়া, টঙ্গী ও গাজীপুরের পুরো শিল্পাঞ্চলে চরম অস্থিরতা ছিল। অক্টোবরে এসে বড় পরিসরের অস্থিরতা থামলেও মাঝেমধ্যেই ঘটছে সহিংসতা। বিদেশি ক্রেতারা উদ্বেগ জানাচ্ছে, ঝুঁকিপূর্ণ মনে হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে নতুন রপ্তানি আদেশ অন্য দেশে সরিয়ে নিচ্ছেন। বাংলাদেশে অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে রপ্তানি বাড়ছে প্রতিযোগী দেশগুলোর।

শুধু ঢাকার আশপাশের কারখানায় নয়, ঢাকার বাইরের কারখানাগুলোতেই হামলার ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি শ্রমিকদের আন্দোলনের মুখে নাটোরে প্রাণ অ্যাগ্রো কম্পানির কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়। কারখানাটিতে পাঁচ হাজারেরও বেশি শ্রমিক কাজ করেন। কর্তৃপক্ষ বলেছে, সরকার নির্ধারিত বেতন কাঠামো অনুযায়ী কম্পানি বেতন দিচ্ছে। এ ছাড়া জুলাই মাসে শ্রমিকদের ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হয়েছে।

শিল্পাঞ্চলের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং সিইও আহসান খান চৌধুরী ঢাকা চেম্বারের এক অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, ‘আমরা কষ্টে আছি। আজ আমার কারখানায় যেতে ভয় লাগে। ভয় লাগে এ জন্য যে, আমি কী নিজের জীবন নিয়ে বের হয়ে আসতে পারব? এভাবে ব্যবসায়ীরা যদি নিজেদের কারখানায় যেতে শঙ্কিত হন, তাহলে তাঁরা আগামী দিনে ব্যাবসায়িক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারবেন না।’


বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ৮.৮ শতাংশ

এদিকে দেশি বিনিয়োগের পাশাপাশি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগেও ভাটা পড়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের তুলনায় পরের অর্থবছরে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ৮.৮০ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে নিট বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে ১.৪৭ বিলিয়ন ডলার, ২০২৩ অর্থবছর শেষে যা ছিল ১.৬১ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে কমেছে ১৪২ মিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ সবচেয়ে বেশি এসেছে বস্ত্র খাতে। পরের অবস্থানে ছিল ব্যাংকিং, ওষুধ ও জ্বালানি খাত।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, ডলারসংকটের কারণে বাংলাদেশের ব্যক্তি খাত এখন দেশের বাইরে বিনিয়োগ করার মতো জুতসই অবস্থানে নেই। আইন ও নীতির ধারাবাহিকতার অভাব বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বাড়িয়েছে। বিনিয়োগ আকর্ষণে শুধু প্রণোদনা দিলে হবে না, প্রয়োজনীয় সংস্কারও করতে হবে।


সুদহার বাড়ায় বিনিয়োগ কমার আশঙ্কা

উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টায় নীতি সুদহার বাড়িয়ে চলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে ঋণের সুদহার ১৫ শতাংশ ছুঁয়েছে। মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ কমা ও বেসরকারি বিনিয়োগে মন্দার মধ্যে নতুন করে নীতি সুদহার বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়ে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা।

বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি নীতি সুদহার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করেছে। এ নিয়ে চলতি বছর পঞ্চমবারের মতো ও গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের সময়ে তৃতীয়বারের মতো নীতি সুদহার বা পলিসি রেট বাড়ানো হলো।

দেশের ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি প্রায় ৮০ শতাংশ অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতনির্ভর। ৭০ শতাংশ মানুষ ব্যাংক খাতের বাইরে। শিল্পের গ্যাস, বিদ্যুৎ ও কাঁচামালে বিপুল ভর্তুকি দিতে হয়। এ ছাড়া বেশির ভাগ কাঁচামাল আমদানিনির্ভর। এমন কাঠামোর অর্থনীতির দেশে নীতি সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি কমানো হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে ব্যবসায় প্রতিযোগী সক্ষমতা হারাবে। বিনিয়োগ স্থবির হয়ে পড়বে। কর্মসংস্থানে ঝুঁকি বাড়ার পাশাপাশি উল্টো মূল্যস্ফীতি বাড়বে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য ২৮ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৪৩.৭১ শতাংশ কম। এমনকি এই সময় প্রাথমিক কাঁচামাল আমদানি কমেছে ৯.৮১ শতাংশ।


শিল্প উৎপাদনে সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

বৈশ্বিক সংকট ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় বিদায়ি অর্থবছরে শিল্প উৎপাদনে ধস নেমেছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে শিল্প উৎপাদনে যেখানে ১০.১৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল। সেখানে গত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৩.৯৮ শতাংশ। আগের বছরের চেয়ে গত অর্থবছরে শিল্প উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি প্রায় অর্ধেকে নেমেছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ তথ্যে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরে দেশের শিল্পোৎপাদনের প্রবৃদ্ধি ৫.৩৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা কভিড-১৯ মহামারি শুরুর পর থেকে সর্বনিম্ন। গত বছর এই খাতের প্রবৃদ্ধি ছিল ৮.৩৭ শতাংশ।

এর আগের দুই অর্থবছরে শিল্পোৎপাদনে প্রবৃদ্ধির হার ছিল যথাক্রমে ৯.৮৬ শতাংশ ও ১০.২৯ শতাংশ। সেই বিবেচনায় চলতি অর্থবছরের প্রবৃদ্ধিতে তীব্র পতন দেখা যাচ্ছে।

পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য বলছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১১.৬৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পর করোনা মহামারির কারণে লম্বা সময় ধরে লকডাউনের ফলে শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি নেমে আসে ৩.৬১ শতাংশে। ২০২০-২১ অর্থবছরে ঘুরে দাঁড়িয়ে শিল্প খাতে ১০.২৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের পরের বছর থেকেই এ খাতে প্রবৃদ্ধি কমছে। এ হিসাবে শিল্প খাতে চলতি অর্থবছরে চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি।

শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি কমে আসার পেছনে বিনিয়োগ পরিবেশের অভাবকে দায়ী করছেন শিল্প উদ্যোক্তারা। তাঁরা বলছেন, গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহ কমে আসার বিপরীতে দাম বাড়ছে। অন্যদিকে ব্যাংকিং খাতে তারল্য সংকটের মধ্যেই সরকারের অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ঋণ বেড়ে যাওয়ায় ব্যক্তি উদ্যোক্তারা বিনিয়োগের প্রয়োজনীয় ঋণ পাচ্ছেন না।


দেশীয় শিল্পের বিকাশে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে : অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা

অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘দেশীয় শিল্পের বিকাশে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীদের আস্থা বাড়ছে। আমাদের রিজার্ভও বাড়ছে, দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। তিন মাসের মধ্যে সব কিছু করা সম্ভব নয়। তবে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আজ হোক, কাল হোক, রাষ্ট্রক্ষমতায় রাজনৈতিক সরকার আসবে।’

তিনি আরো বলেন, ‘খাদ্য, জ্বালানি, সার ও কীটনাশক খাতকে সরকার অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এসব খাতে বেসরকারি খাতের জন্য সরকারের সহযোগিতা থাকবে। আমরা বেসরকারি খাতের উন্নয়নের চেষ্টা করছি।’

 

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচকের সঙ্গে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচকের সঙ্গে লেনদেন
শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ
এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ
ভিসার জন্য হুন্ডিতে ১৩ লাখ কোটি টাকা লেনদেন
ভিসার জন্য হুন্ডিতে ১৩ লাখ কোটি টাকা লেনদেন
ক্রেডিট কার্ডের সুদহার বাড়ল
ক্রেডিট কার্ডের সুদহার বাড়ল
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম
ব্যাংক গ্রাহকদের আমানতের সুরক্ষা দেওয়া হবে : গভর্নর
ব্যাংক গ্রাহকদের আমানতের সুরক্ষা দেওয়া হবে : গভর্নর
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে অভূতপূর্ব সাড়া
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে অভূতপূর্ব সাড়া
নভেম্বরে রেমিট্যান্স এলো ২২০ কোটি ডলার
নভেম্বরে রেমিট্যান্স এলো ২২০ কোটি ডলার
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
টগি শিপিং ও বসুন্ধরা মাল্টি ট্রেডিংকে সম্মাননা দিল মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ
টগি শিপিং ও বসুন্ধরা মাল্টি ট্রেডিংকে সম্মাননা দিল মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ
আদানিকে ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে ঝুঁকি পুনর্বিবেচনা করছে ভারতীয় ব্যাংকগুলো!
আদানিকে ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে ঝুঁকি পুনর্বিবেচনা করছে ভারতীয় ব্যাংকগুলো!
সর্বশেষ খবর
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচকের সঙ্গে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচকের সঙ্গে লেনদেন

এই মাত্র | বাণিজ্য

জামায়াত নেতাকে মারধরের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
জামায়াত নেতাকে মারধরের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে এক দিনে ১৪৮৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে এক দিনে ১৪৮৭ মামলা

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিল্মফেয়ার ওটিটি অ্যাওয়ার্ডসে যাদের জয়জয়কার
ফিল্মফেয়ার ওটিটি অ্যাওয়ার্ডসে যাদের জয়জয়কার

১ মিনিট আগে | শোবিজ

জয়পুরহাটে গাঁজাসহ গ্রেফতার ৪
জয়পুরহাটে গাঁজাসহ গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের ৪ দিনের রিমান্ডে সাবেক কাউন্সিলর বাহার
ফের ৪ দিনের রিমান্ডে সাবেক কাউন্সিলর বাহার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে নির্মিত হচ্ছে বাফুফে টেকনিক্যাল সেন্টার, পরিদর্শনে বাফুফে টিম
কক্সবাজারে নির্মিত হচ্ছে বাফুফে টেকনিক্যাল সেন্টার, পরিদর্শনে বাফুফে টিম

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গুপ্তধন ভেবে 'গ্রেনেড' লুকিয়ে রাখল কৃষক
গুপ্তধন ভেবে 'গ্রেনেড' লুকিয়ে রাখল কৃষক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুয়েলারি দোকানে কর্মচারীকে হত্যার অভিযোগ
জুয়েলারি দোকানে কর্মচারীকে হত্যার অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করল টাইগ্রেসরা
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করল টাইগ্রেসরা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন সামনে রেখে রংপুরে চাঙ্গা বিএনপি ও জামায়াত
নির্বাচন সামনে রেখে রংপুরে চাঙ্গা বিএনপি ও জামায়াত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, জরিমানা
কুষ্টিয়ায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিল্মফেয়ার ওটিটি অ্যাওয়ার্ডস, কোন বিভাগে সেরা কারা?
ফিল্মফেয়ার ওটিটি অ্যাওয়ার্ডস, কোন বিভাগে সেরা কারা?

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২০ দিন পর ছাত্র আন্দোলনে নিহত রাব্বির লাশ উত্তোলন
১২০ দিন পর ছাত্র আন্দোলনে নিহত রাব্বির লাশ উত্তোলন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চরফ্যাশনে প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে মতবিনিময়
চরফ্যাশনে প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে মতবিনিময়

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪০ কেজিতে ধানের মণ নির্ধারণে মতবিনিময় সভা
৪০ কেজিতে ধানের মণ নির্ধারণে মতবিনিময় সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ দেশের মানুষ ভারতবিরোধী নয় : সাখাওয়াত হোসেন
এ দেশের মানুষ ভারতবিরোধী নয় : সাখাওয়াত হোসেন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে জয়পুরহাটে মানববন্ধন
নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে জয়পুরহাটে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশে বেলুন রোবটের কাজ কি?
আকাশে বেলুন রোবটের কাজ কি?

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

করিমগঞ্জে মাঠ রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন
করিমগঞ্জে মাঠ রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য ড. রাশেদুল ইসলাম
কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য ড. রাশেদুল ইসলাম

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বান্দরবানে অনুষ্ঠিত হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির ২৭ বছর পূর্তি
বান্দরবানে অনুষ্ঠিত হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির ২৭ বছর পূর্তি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লবের মূল শর্ত সংস্কার, সেই সংস্কারের পরেই নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
বিপ্লবের মূল শর্ত সংস্কার, সেই সংস্কারের পরেই নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীনগরে প্রবাসী রমজান হত্যার প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৩
শ্রীনগরে প্রবাসী রমজান হত্যার প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমক রেখে ওয়ানডে সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
চমক রেখে ওয়ানডে সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেক্সিকোতে বন্দুকধারীদের গুলিতে ৮ জন নিহত
মেক্সিকোতে বন্দুকধারীদের গুলিতে ৮ জন নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা ২’ কি পারবে ‘আরআরআর’র সেই রেকর্ড ভাঙতে?
‘পুষ্পা ২’ কি পারবে ‘আরআরআর’র সেই রেকর্ড ভাঙতে?

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

আন্দোলনে চোখ হারিয়ে দুর্বিষহ দিন কাটছে হতদরিদ্র বারেকের
আন্দোলনে চোখ হারিয়ে দুর্বিষহ দিন কাটছে হতদরিদ্র বারেকের

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!

৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ‘হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ হামলা করেছে
ইসরায়েলে ‘হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ হামলা করেছে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি অঙ্গের গুনাহে বেশি মানুষ জাহান্নামি হবে
দুটি অঙ্গের গুনাহে বেশি মানুষ জাহান্নামি হবে

১২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আবেদনের সুবিধা বাড়িয়েছে মেক্সিকো
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আবেদনের সুবিধা বাড়িয়েছে মেক্সিকো

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতিকে নিয়ে বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতিকে নিয়ে বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!
পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!

৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ভারত থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসটি হামলা নয়, দুর্ঘটনার শিকার’
‘ভারত থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসটি হামলা নয়, দুর্ঘটনার শিকার’

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া আমাদের দায়িত্ব’
‌‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া আমাদের দায়িত্ব’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া
বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু
হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত
১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি
নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে

৪ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন দেওয়ার আইন করল বেলজিয়াম
যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন দেওয়ার আইন করল বেলজিয়াম

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার রাস্তায় নামাজ পড়লেন আতিফ আসলাম
ঢাকার রাস্তায় নামাজ পড়লেন আতিফ আসলাম

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ
এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জাতি-গঠন প্রক্রিয়ায় যোগ্য তরুণদের খুঁজছেন উপদেষ্টা মাহফুজ
জাতি-গঠন প্রক্রিয়ায় যোগ্য তরুণদের খুঁজছেন উপদেষ্টা মাহফুজ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মগবাজার লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় ভেঙে চুরমার কয়েকটি গাড়ি
মগবাজার লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় ভেঙে চুরমার কয়েকটি গাড়ি

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’
‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের
বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প এবার মেয়ে টিফানির শ্বশুরকেও প্রশাসনে নিয়োগ দিচ্ছেন
ট্রাম্প এবার মেয়ে টিফানির শ্বশুরকেও প্রশাসনে নিয়োগ দিচ্ছেন

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগে রাষ্ট্র সংস্কার, পরে নির্বাচনের কথা ভাবতে হবে : নুর
আগে রাষ্ট্র সংস্কার, পরে নির্বাচনের কথা ভাবতে হবে : নুর

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০
রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শীর্ষ নেতাদের বিচারিক আদালতের মাধ্যমে খুন করা হয়েছে: জামায়াত আমির
শীর্ষ নেতাদের বিচারিক আদালতের মাধ্যমে খুন করা হয়েছে: জামায়াত আমির

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিতে পৌনে ৫ লাখ পদ খালি : নিয়োগের ব্যবস্থা করতে মন্ত্রণালয়ের চিঠি
সরকারি চাকরিতে পৌনে ৫ লাখ পদ খালি : নিয়োগের ব্যবস্থা করতে মন্ত্রণালয়ের চিঠি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রে হাসিনার কালো অধ্যায়
শ্বেতপত্রে হাসিনার কালো অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে ফিরছেন তারেক
জানুয়ারিতে ফিরছেন তারেক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন এজেন্ডা নিয়ে আজ প্রথম বৈঠকে ইসি
তিন এজেন্ডা নিয়ে আজ প্রথম বৈঠকে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবাই খালাস
তারেক রহমানসহ সবাই খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল গাড়ি
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

এভারেস্ট চূড়ায় সাইকেলে বাংলাদেশির বিশ্ব রেকর্ড
এভারেস্ট চূড়ায় সাইকেলে বাংলাদেশির বিশ্ব রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৩ জনকে ভারত ভ্রমণের অনুমতি দেয়নি ইমিগ্রেশন
৬৩ জনকে ভারত ভ্রমণের অনুমতি দেয়নি ইমিগ্রেশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে কম যাচ্ছেন নারী শ্রমিক
বিদেশে কম যাচ্ছেন নারী শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গ
উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

হকির বিশ্বকাপে এক পা বাংলাদেশের
হকির বিশ্বকাপে এক পা বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে রাষ্ট্র সংস্কার পরে নির্বাচন
আগে রাষ্ট্র সংস্কার পরে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে  মুন্নী সাহাকে
রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে মুন্নী সাহাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ক্রান্তিকালে দিনরাত পরিশ্রম করছে সেনাবাহিনী
দেশের ক্রান্তিকালে দিনরাত পরিশ্রম করছে সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

এস আলমের সব শেয়ার ক্রোকের আদেশ
এস আলমের সব শেয়ার ক্রোকের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালক ছাড়াই চলবে শাবিপ্রবির অটোমামা
চালক ছাড়াই চলবে শাবিপ্রবির অটোমামা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা
রাজশাহীতে আলুর চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকট সংলাপে সমাধান হওয়া উচিত
রাজনৈতিক সংকট সংলাপে সমাধান হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

রায় দেখে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত : অ্যাটর্নি জেনারেল
রায় দেখে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত : অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সম্পদবিবরণী প্রকাশের দাবি
উপদেষ্টাদের সম্পদবিবরণী প্রকাশের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সামাজিক অপরাধ উদ্বেগজনক খুলনায়
সামাজিক অপরাধ উদ্বেগজনক খুলনায়

নগর জীবন

বিলুপ্ত প্রায় লাউডগা সাপ উদ্ধার
বিলুপ্ত প্রায় লাউডগা সাপ উদ্ধার

নগর জীবন

ভারতীয় আগ্রাসন আশ্রয়-প্রশ্রয়ের  সুযোগ নেই
ভারতীয় আগ্রাসন আশ্রয়-প্রশ্রয়ের সুযোগ নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৫ থেকে ক্রেডিট কার্ডের সুদ সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ
২০২৫ থেকে ক্রেডিট কার্ডের সুদ সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এইডস উদ্বেগজনক কক্সবাজারে
এইডস উদ্বেগজনক কক্সবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাচার অর্থ ফেরত সরকারের অন্যতম অঙ্গীকার
পাচার অর্থ ফেরত সরকারের অন্যতম অঙ্গীকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৪০০ কোটির নিচে
শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৪০০ কোটির নিচে

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্টমার্টিন পৌঁছেছে মৌসুমের প্রথম জাহাজ
সেন্টমার্টিন পৌঁছেছে মৌসুমের প্রথম জাহাজ

খবর