শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৪, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ১০:০৫, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

অনলাইন ভার্সন
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

ব্যাংকে ব্যাংকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তা বা পুলিশ পাঠিয়ে ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। এই সময়টাকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা ডলারের দাম বাড়িয়ে দিতে পারেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। পাশাপাশি ডলার বাজার স্থিতিশীল রাখতে হলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই বলেও মত তাঁদের।

এর আগে কমপক্ষে ১০টি ব্যাংক দেউলিয়া হওয়ার মতো খারাপ অবস্থায় চলে গেছে বলে মন্তব্য করেছিলেন আহসান এইচ মনসুর। এমন বক্তব্যে আতঙ্কিত হয়ে ব্যাংক থেকে আমানত তুলে নিতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে লাখো গ্রাহক। ফলে সংকট আরও তীব্র হয়। গভর্নরের আট মাস আগের এই বক্তব্যের জের টানছে দুর্বল ব্যাংকগুলো। দফায় দফায় টাকা ছেপে সহায়তা দেওয়ার পরও এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি ডজনখানেক ব্যাংক।

২০২২ সালের ৪ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, ‘ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ১০টি দুর্বল ব্যাংককে চিহ্নিত করা হয়েছে।’ এই ঘোষণার পরও বিশেষ পর্যবেক্ষণে থাকা কয়েকটি ব্যাংক থেকে আমানতকারীরা ব্যাপক হারে টাকা তুলে নেয়। খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রকের কাছ থেকে এমন দায়িত্বহীন বক্তব্য কোনোভাবেই কাম্য নয়। কারণ ব্যাংক ও আর্থিক খাতের মূল ভরসাই হলো গ্রাহকের আস্থা।

এভাবে গভর্নরের বেফাঁস মন্তব্য আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে ভুগছে দেশের অর্থনীতি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সাবেক এই কর্মকর্তা সংস্থাটির শর্ত পূরণে উদার নীতি দেখাচ্ছেন। আইএমএফের শর্ত পূরণ করতে গিয়ে বাজারভিত্তিক বিনিময় হার কার্যকর করায় ডলারের দাম বাড়ছে। এর আগে মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতি সুদহার চার দফায় বাড়ানোয় ব্যাংকঋণের সুদহার ১৬ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এতে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ নেমেছে তলানিতে।

৯৬ টাকার ডলার এখন ব্যবসায়ীদের কিনতে হচ্ছে ১২৩ টাকায়। বিনিময় হার নিয়ে একের পর এক ‘এক্সপেরিমেন্ট’ মুদ্রাবাজারকে স্থিতিশীল করার বদলে আরো অস্থিতিশীল করেছে। আমদানি নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষত এখনো বয়ে বেড়াচ্ছে বেসরকারি খাত। এত দিন ডলারের বাজার নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলেছে। পাশাপাশি রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিকভাবে ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ২০২২ সালের নভেম্বরে মোট রিজার্ভ ছিল ৩৩ বিলিয়ন ডলারের ওপরে, যা এখন কমে হয়েছে ২৫.৬৪ বিলিয়ন ডলার।

আইএমএফের ঋণ পাওয়ার শর্ত হিসেবে বাজারভিত্তিক করা হয়েছে ডলারের দাম। কিন্তু আইএমএফের তিন বিলিয়ন ডলারের ঋণ পেতে গিয়ে পাকিস্তান সরকার যেসব শর্ত মেনেছে, সেগুলো দেশটির সাধারণ মানুষের জীবনকে আরো দুর্বিষহ করে তুলেছে। আইএমএফের ঋণ পেতে গিয়ে যেন বাংলাদেশেরও তেমন কোনো অবস্থা তৈরি না হয়ে সে বিষয়ে পরামর্শ বিশ্লেষকদের।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) অধ্যাপক শাহ মো. আহসান হাবীব বলেন, পুরোপুরি বাজারের ওপর ছেড়ে দিলে সমস্যা হতো। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক একবারও বলেনি যে মার্কেটে তাদের কোনো ভূমিকা থাকবে না। তারা বলছে, বাজারে ডলারের টান পড়লে রিজার্ভ থেকে বিক্রি করবে। আবার ঘাটতি সৃষ্টি হলে বাজার থেকে ডলার কিনবে। অর্থাৎ এটা ম্যানেজ ফ্লোটিং সিস্টেম। তবে বাজারের স্থিতিশীলতা দীর্ঘায়িত করতে চাইলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভটা আরো শক্তিশালী করা দরকার, যাতে আবার পুরোদমে আমদানি শুরু হলে কোনো অস্থিরতা তৈরি না হয়। আমদানি বাড়লে ডলারের ক্রাইসিস তৈরি হয়, তাই আগে থেকেই প্রস্তুত থাকা জরুরি।

১৪ মে বাজারভিত্তিক ডলার মূল্য ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর পর থেকেই শুরু হয়েছে নানা জল্পনাকল্পনা। ডলারের দাম বাড়ার তীব্র আশঙ্কা থাকা সত্ত্বেও বৈদেশিক মুদ্রার বাজার স্থিতিশীল। আন্ত ব্যাংক, এলসি ও খোলাবাজারে ডলারের দামে তেমন কোনো বড় ধরনের ওঠানামা নেই। তবে খোলাবাজারে সরবরাহ সীমিত থাকায় দাম কিছুটা বেশি। এদিকে ব্যাংকগুলো জানিয়েছে, বাজারে পর্যাপ্ত ডলার মজুদ রয়েছে এবং বড় কোনো পেমেন্টেও সমস্যা হবে না।

ঢাকার একটি বেসরকারি ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধান জানান, বাজারে পর্যাপ্ত ডলার আছে, তাই এখন কোনো চাপ নেই। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, বর্তমানে ডলারের চাহিদা কম, তাই বাজারে চাপ নেই। কিন্তু চাহিদা বাড়লে আবারও সংকট দেখা দিতে পারে। তবে আশার কথা হলো, কিছু বিদেশি ঋণ দেশে আসার অপেক্ষায় রয়েছে। সেই অর্থ দেশে এলে বাজার আরো স্থিতিশীল হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

অন্যদিকে খোলাবাজারেও ডলারের অতিরিক্ত উত্তাপ দেখা যায়নি। শনিবার (২৪ মে) রাজধানীর বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জে ১২৫-১২৬ টাকার মধ্যে ডলার বিক্রি হয়েছে। গুলশানের নাহার, তামিম ও বিকেবি মানি এক্সচেঞ্জে ক্রয় রেট ছিল ১২৪.৫০ টাকা এবং বিক্রয় রেট ছিল ১২৫.৫০ টাকা। তবে বাস্তবতা ভিন্ন। ডলারের সরবরাহ সীমিত হওয়ায় চাহিদার ওপর ভিত্তি করে বিক্রেতারা বেশি দাম হাঁকছেন।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রিজার্ভ যদি কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না বাড়ে এবং আমদানি চাহিদা আবার বাড়তে থাকে, তবে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে ডলার বাজারে বড় ধরনের অস্থিরতা দেখা দিতে পারে।

জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘বিনিময় হার বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া বর্তমান সময়ের জন্য ঠিক আছে। প্রতিটি জিনিস আমরা যদি আজকে খেয়াল করি জ্বালানি তেল থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিটি আইটেমের দাম কম। এর মধ্যে আইএমএফ, এডিবি, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ফান্ড দিচ্ছে। ফলে আগামী কয়েক দিন বিনিময় হার নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু আশঙ্কার কথা হচ্ছে, ২০২০-২১ সালেও যখন ৪৭ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ ছিল, সেটা হঠাৎ করেই ২২ বিলিয়ন ডলারে নেমে এলো। কারণ জ্বালানি ও কমোডিটির দাম ডবল বা তারও বেশি হয়ে গিয়েছিল। তখন রিজার্ভের ওপর প্রভাব পড়েছিল।’

তিনি বলেন, ‘যদি আগামী দিনে কোনো বড় দুর্যোগ আসে, তাহলে আমাদের ৫০০ মিলিয়ন ডলার দিয়ে উতরাতে পারব না। এটা খুবই ছোট অঙ্ক। এটাকে পাঁচ-ছয় বিলিয়নে নিয়ে যেতে হবে। বাজারের ওপর দর ছাড়ার পর সঠিক সময়ে যেন দাম পরিবর্তন করা হয়। তা না হলে নেতিবাচক প্রভাব দেখা দেবে। যুক্তরাষ্ট্র রেমিট্যান্সের ওপর ৫ শতাংশ কর বসিয়েছে। এটা হুন্ডি বাড়িয়ে দেবে, যেটা আমাদের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। ফলে এখানে কাজ করতে হবে, যেন ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা আসে।’

পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘আমাদের বিনিময় হারকে ২০১৮-১৯ সাল থেকে চেপে ধরা হয়েছিল। সেখান থেকে একটা ফিক্সড জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। এভাবে বিনিময় হারকে চাপিয়ে রাখা যায় না। এটা বেশিদিন রাখার কারণে দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বর্তমানে বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। বড় পরিবর্তনের কোনো সময় নেই।’

তথ্য সূত্র- কালের কণ্ঠ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে: বিটিএমএ সভাপতি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে: বিটিএমএ সভাপতি
জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৭ কোটি ডলার
জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৭ কোটি ডলার
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চলে গেলেন অভিনেত্রী বি. সরোজা দেবী
চলে গেলেন অভিনেত্রী বি. সরোজা দেবী

১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৬.৭ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৬.৭ মাত্রার ভূমিকম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ড : দুদু
নির্বাচন বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ড : দুদু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
যশোরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র নগদ টাকাসহ ৪ রোহিঙ্গা আটক
অস্ত্র নগদ টাকাসহ ৪ রোহিঙ্গা আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে বড় ধরনের সহিংস অপরাধের সংখ্যা বাড়েনি : প্রেস উইং
দেশে বড় ধরনের সহিংস অপরাধের সংখ্যা বাড়েনি : প্রেস উইং

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বার্সার নজরে ১৭ বছরের রায়ান রবার্তো
বার্সার নজরে ১৭ বছরের রায়ান রবার্তো

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে ট্রাকের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক ও হেলপার নিহত
যশোরে ট্রাকের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক ও হেলপার নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রেল ক্রসিংয়ে ট্রাক বিকল : তিন ঘণ্টা পর ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু
রেল ক্রসিংয়ে ট্রাক বিকল : তিন ঘণ্টা পর ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
মেহেরপুরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীকে যথাযথ সম্মান না দিয়ে দমিয়ে রাখলে রাষ্ট্র পিছিয়ে যাবে: আলী রীয়াজ
নারীকে যথাযথ সম্মান না দিয়ে দমিয়ে রাখলে রাষ্ট্র পিছিয়ে যাবে: আলী রীয়াজ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দু-একটি ইসলামী দল জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে : রিজভী
দু-একটি ইসলামী দল জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে : রিজভী

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
চাঁদপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৭৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৭৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোকে মাটিতে ফেলে দিয়ে পিএসজি কোচ বললেন, ‘থামাতে গিয়েছিলাম’
পেদ্রোকে মাটিতে ফেলে দিয়ে পিএসজি কোচ বললেন, ‘থামাতে গিয়েছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁনখারপুলে ৬ জনকে হত্যা; ডিএমপি কমিশনার হাবিবসহ ৮ জনের বিচার শুরুর আদেশ
চাঁনখারপুলে ৬ জনকে হত্যা; ডিএমপি কমিশনার হাবিবসহ ৮ জনের বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে তৃতীয় দফায় ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে তৃতীয় দফায় ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে চিকিৎসকের বাসা থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে চিকিৎসকের বাসা থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৪৬, মোট আক্রান্ত ৩ হাজার ৯৫৯
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৪৬, মোট আক্রান্ত ৩ হাজার ৯৫৯

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘর থেকে নারী ও দুই শিশুর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
ঘর থেকে নারী ও দুই শিশুর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরের গভীরতা আর সালমানের সহজাত অভিনয়— দুটোই সঠিক: পরেশ
আমিরের গভীরতা আর সালমানের সহজাত অভিনয়— দুটোই সঠিক: পরেশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে