শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

বিএনপির লংমার্চ : তিস্তায় পানি এলো আর গেল

কাজী সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির লংমার্চ : তিস্তায় পানি এলো আর গেল

পরপর দুটি লংমার্চ গেল তিস্তাপাড় অভিমুখে। প্রথমটি করেছে সিপিবি-বাসদ। তারা মার্চ শুরু করেছিল ১৭ এপ্রিল এবং শেষ করেছে ১৯ এপ্রিল। দ্বিতীয় লংমার্চ করেছে বিএনপি। ২২ এপ্রিল শুরু ২৩ এপ্রিল শেষ। সিপিবি-বাসদ দল ছোট। কিন্তু কাজটি করেছে বড়। তিস্তা দেশের উত্তরাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী। রংপুর বিভাগের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের কৃষি, জীবন-জীবিকা ও পরিবেশ এই নদীর পানিপ্রবাহের ওপর প্রায় সম্পূর্ণই নির্ভরশীল বলা চলে। তিস্তার ওপর নির্মিত ব্যারাজ 'তিস্তা ব্যারাজ' শুধু ওই এলাকার নয়, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় প্রকল্প। এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন, সাফল্য নির্ভর করে ব্যারাজ এলাকায় পানির প্রাপ্যতার ওপর। আবার এই পানির প্রাপ্যতা নির্ভর করে প্রতিবেশী দেশ ভারতের আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধা ও আনুগত্য এবং ন্যায়ানুগ বন্ধুসুলভ আচরণের ওপর। উজান থেকে পানি না আসায় শুকিয়ে যাচ্ছে তিস্তা। তিস্তার বুকে এখন ধু ধু বালুচর। আশা আর স্বপ্নের তিস্তার পাড়ে এখন কৃষকের উদাস দৃষ্টি আর গুমরে ওঠা কান্না। দুটি লংমার্চ ছিল এই কান্না থামানোর আয়োজন। সিপিবি-বাসদ জাতীয় রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তারক না হলেও জাতীয় কর্তব্যের কথাটি তারা ভেবেছে আগে। তাদের কর্মসূচিতে দল ছোট হলেও স্বতঃস্ফূর্ত জনসমর্থন ছিল তুলনামূলক বেশি। যারা একসময় কমিউনিস্টদের নাম শুনলে চমকে উঠতেন তারাও বলতে বাধ্য হয়েছেন তারা কাজটি ভালো করেছে। জনগণের দুঃখে-কষ্টে তাদের পাশে দাঁড়ানোই তো দেশপ্রেমিক ও গণকল্যাণধর্মী রাজনৈতিক দলের কাজ। তবে সামগ্রিকভাবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জনমত গঠনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছে বিএনপির লংমার্চ। লংমার্চ শুরুর আগের দিন তিস্তায় পানির প্রবাহ ছিল মাত্র ৪০০ কিউসেক। আর শুরুর দিন ২২ এপ্রিল হঠাৎ তিস্তার বালুচরে যেন বান ডাকল। পানিপ্রবাহ বেড়ে দাঁড়াল ৩৬০০ কিউসেক। অর্থাৎ বিএনপির লংমার্চের চাপ ভারত কিছুটা হলেও অনুভব করেছে। কিন্তু পরদিনই আবার তা কমে এসে দাঁড়ায় ১ হাজার ২০০ কিউসেকে। এটা ভারতের পানি কূটনীতি। বিশ্ববাসীকে তারা দেখাতে এবং বোঝাতে চেয়েছে যে, তিস্তার পানি তারা চুরি করছে না, যখন পানি থাকছে তখনই তারা বাংলাদেশকে পানি দিচ্ছে। ভারতের ঝানু কূটনীতিকরা অবশ্যই বুঝেছেন, বিএনপির লংমার্চ আন্তর্জাতিক মহলও পর্যবেক্ষণ করবে। তাদের লোকজনও প্রকাশ্যে-গোপনে তিস্তার ব্যারাজ অঞ্চল স্বচক্ষে দেখতে যাবে। মিডিয়ায় তিস্তা নিয়ে ব্যাপক প্রচারণাটাও হয়েছে দুই লংমার্চকে কেন্দ্র করে। ২৩ এপ্রিল পুনরায় পানি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় এটা প্রমাণ হয়েছে, প্রথম দিন গজলডোবার বাঁধের গেট খুলে দিয়ে কিছু পানি ছাড়ের বিষয়টি ছিল বিএনপির লংমার্চকে কেন্দ্র করে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে তিস্তার পানি নিয়ে ব্যাপক জনমত গঠনমূলক একটা উন্মাতাল পরিস্থিতি সৃষ্টি রোধ করা। নদীতে পানি দেখলে, জোয়ার জাগলে তিস্তাপাড়ের মানুষ খুশি হয়ে যাবে, তারা বেপরোয়া হয়ে যাবে না লংমার্চকে কেন্দ্র করে, এটাই ছিল তাদের হিসাব। তারা পানি-চালবাজিতে সফল হয়েছে। সরকারকেও বিব্রতকর কোনো পরিস্থিতিতে পড়তে হয়নি। লংমার্চকে কেন্দ্র করে কোনো অঘটন যদি ডালিয়া পয়েন্টে ঘটে যেত তাতে ভারতের চলমান লোকসভা নির্বাচনে শাসক কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বামফ্রন্ট এবং অ-কংগ্রেসি, অ-বিজেপি তৃতীয় শক্তির হাতে একটা অস্ত্র এসে যেত। একদিন পানি দিয়ে তারা চালাকি করেছে এবং ৫ জানুয়ারির নজিরবিহীন নির্বাচনে প্রকাশ্য সমর্থন দিয়ে ক্ষমতায় রাখার মতোই সম্ভাব্য আরেকটি বিপর্যয় থেকে লীগ সরকারকেও রক্ষা করেছে।

তিস্তাপাড়ের এবং এই নদী অববাহিকা অঞ্চলের মানুষের সংকট কিন্তু কাটল না। তিস্তার বালুচরে এখন আবার হাহাকার। বিএনপির লংমার্চের দ্বিতীয় দিন পানি প্রত্যাহার শুরু করার পর এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, তিস্তায় আমরা পানি পাচ্ছি না। এতে আমাদের খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হবে, জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ ধ্বংস হবে। কিন্তু শক্তির জোরে কোনো বৃহৎ রাষ্ট্রই ছোট হলেও প্রতিবেশীর সঙ্গে এমন আচরণ করতে পারে না। এটা আন্তর্জাতিক রীতিনীতির চরম লঙ্ঘন।

অভিন্ন আন্তর্জাতিক নদী সংক্রান্ত হেলসিংকি নীতিমালা ৪ ও ৫ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, প্রতিটি অববাহিকাভুক্ত রাষ্ট্র অভিন্ন নদীগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই অন্য রাষ্ট্রের ক্ষতি না করেই তা ব্যবহার করতে হবে।

১৯৬৬ সালে আন্তর্জাতিক আইনানুসারে হেলসিংকি নীতিমালার অনুচ্ছেদ ১৫-এ বলা হয়েছে, নদীটি প্রবাহিত প্রতিটি রাষ্ট্রের মধ্যে সুষম ও সমতার ভিত্তিতে পানির ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

অনুচ্ছেদ ২৯-এ বলা হয়েছে, এক অববাহিকাভুক্ত রাষ্ট্রকে আন্তর্জাতিক নদীর পানি ব্যবহারের পদক্ষেপের ক্ষেত্রে অন্যদের অবশ্যই অবহিত করতে হবে।

১৯৯২ সালের ডাবলিন নীতিমালার ২নং নীতিতে বলা হয়েছে, পানি উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনায় অবশ্যই সবাইকে অংশগ্রহণ করতে হবে।

আন্তর্জাতিক নদীর ব্যবহার সম্পর্কে ১৮১৫ সালে ভিয়েনা সম্মেলনে এবং ১৯২১- আন্তর্জাতিক দানিয়ুব নদী কমিশন কর্তৃক প্রণীত আইনেও একই কথা বলা আছে। পানিসম্পদের সুষম বণ্টনের নীতিবিষয়ক ১৯৭২ সালে স্টকহোমে অনুষ্ঠিত মানব পরিবেশ সংক্রান্ত জাতিসংঘের কনফারেন্সের ঘোষণাপত্রের ৫১ অনুচ্ছেদেও এই নীতির কথা বলা হয়।

১৯৪৯ সালের বিখ্যাত কুরফু নদী মামলায় (ব্রিটিশ বনাম আলবেনিয়া) আদালত তার সিদ্ধান্তে উল্লেখ করে, একটি রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের বহিঃপ্রকাশ কখনো এমনভাবে হতে পারে না, যার বিরূপ প্রভাব সেই রাষ্ট্রের বাইরে অনুভূত হতে পারে। বিশ্বে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক মামলা ও চুক্তি রয়েছে যেখানে পানির হিস্যার প্রশ্নে ভাটির দেশের নদীকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং পানির একচেটিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

১৯৫৭ সালে লেকলেন মামলার (স্পেন বনাম ফ্রান্স) রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক নদীর প্রাকৃতিক পানিপ্রবাহের ধারা এমনভাবে পরিবর্তন করা যাবে না, যার পরিণতি অপরাপর রাষ্ট্রের জন্য মারাত্মক হুমকি হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রে Wzoaning Vs Colorado কিংবা Chicago Diversion case ১৯২৫ মামলার রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে- আন্তর্জাতিক নদীর একচেটিয়া ব্যবহার আন্তর্জাতিক আইনবিরোধী এবং নদীর স্থানীয় অংশের ওপর পার্শ্ববর্তী কোনো রাষ্ট্রের অবাধ সার্বভৌমত্ব কার্যকর হতে পারে না।

১৯২১ সালে সুদান ও মিসরের মধ্যে নীলনদ চুক্তি স্বাক্ষরেও উল্লেখ আছে যে, সুদান নীল নদে এমন কোনো ব্যবস্থা করবে না, যাতে মিসরের কোনো স্বার্থ ক্ষুণ্ন হতে পারে।

১৯৬০ সালে ভারত ও পাকিস্তানের স্বাক্ষরিত সিন্ধু অববাহিকা চুক্তিতেও উল্লেখ ছিল যে, পার্শ্ব রাষ্ট্র এমন কোনো ব্যবস্থা নেবে না যাতে অপর রাষ্ট্রে নদীর স্বাভাবিক ব্যবহার বিঘি্নত হতে পারে।

১৯৪৫ সালে তিস্তার পানি সেচ প্রকল্পে ব্যবহারের প্রথম পরিকল্পনা হয়। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর উভয় দেশই আলাদাভাবে প্রকল্প বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়। ১৯৬০ সালে বিষয়টি নিয়ে প্রথম সমীক্ষা হয়। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে সমীক্ষা শেষে প্রতিবেদন দেওয়া হয়। কিন্তু নানা জটিলতায় পাকিস্তান আমলে প্রকল্পটি মাঠে গড়ায়নি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রকল্পটি বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেওয়া হয়। প্রকল্পের এক লাখ ৫৪ হাজার হেক্টর জমিকে সেচের আওতায় আনার মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।

১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ নদীকমিশন গঠনের পর তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। ১৯৮০ সালে প্রকল্পের প্রথম ধাপে ৫৪ হাজার হেক্টর জমিকে সেচের আওতায় আনা হয়। কিন্তু একতরফা পানি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় প্রকল্পটি এখন অস্তিত্বের সংকটে। ১৯৮৩ সালের জুলাই মাসে দুই দেশের মন্ত্রিপরিষদের এক বৈঠকে তিস্তার পানি বণ্টনে শতকরা ৩৬ ভাগ বাংলাদেশ ও ৩৯ ভাগ ভারত এবং ২৫ ভাগ নদীর জন্য সংরক্ষিত রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। কিন্তু ওই সিদ্ধান্ত আলোর মুখ দেখেনি।

তিস্তা নদীর ওপরে বর্তমান গজলডোবার ব্যারাজ ছাড়াও ভারতের প্রস্তাবিত আরও প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে- ভাসমি, বিমকং, চাকুং, চুজাচেন, ডিক চু, জোরথাং লোপ, লাচিন, লিংজা, পানান, রালাং, রামমাম-১, রামমাম-৪, রণজিৎ-২, রনজিৎ-৪, রাংইয়ং, রাতিচু-বাকচা চু, রিংপি, রংনি, রুকেল, সাদা মাংদের, সুনতালি তার, তালিম, তাশিডিং, তিস্তা-১, তিস্তা-২, তিস্তা-৩, তিস্তা-৪, তিস্তা-৬, থাংচি, টিং টিং প্রভৃতি। সর্বশেষ প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী সিকিমে তিস্তা নদীর ওপর তিনটি বাঁধ ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে গেছে, আরও দশটি বাস্তবায়নের পথে রয়েছে।

এভাবে ৩৫টি প্রকল্পের পরিকল্পনা রয়েছে ভারতের। ভারত তার অংশের তিস্তার পুরো অংশকে কাজে লাগিয়ে আগামী ১০ বছরের মধ্যে ৫০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিশাল প্রকল্প গ্রহণ করেছে। ভারত গজলডোবায় বাঁধ দিয়ে দুই হাজার ৯১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ খালের মাধ্যমে এক হাজার ৫০০ কিউসেক পানি মহানন্দা নদীতে নিয়ে যাচ্ছে।

২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরে সঙ্গী না হওয়ায় সীমান্তের দুই পারেই সমালোচিত হন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই সফরে তিস্তা নিয়ে চুক্তি হবে বলে ব্যাপকভাবে প্রত্যাশা করা হচ্ছিল। সে বছরের নভেম্বরে তিস্তা নিয়ে মমতা সমীক্ষার সিদ্ধান্ত নেন। নদী বিশেষজ্ঞ কল্যাণ রুদ্রকে নিয়ে এক সদস্যের কমিশন গঠন করেন। রুদ্র কমিশন ডিসেম্বরেই সমীক্ষা প্রতিবেদন জমা দেয়। পর্যাপ্ত উপাত্তের অভাব দেখিয়ে এখন নতুন করে আরেকটি সমীক্ষার কথা ভাবছে রাজ্য সরকার।

নিজের মনঃপূত না হওয়ায় রুদ্র কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে নিজে কখনো মুখ খোলেননি মমতা। এমনকি ওই প্রতিবেদন নিয়ে গণমাধ্যম তো বটেই, কারও সঙ্গে কথা বলতে তিনি কল্যাণ রুদ্রকে নিষেধ করেন।

৩০ বছরের মধ্যে স্মরণকালের ভয়াবহ পানি সংকটে পড়েছে তিস্তা। এ মুহূর্তে সেখানে সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার কিউসেক পানি থাকার কথা থাকলেও আছে মাত্র ৪০০ থেকে ৫০০ কিউসেক, যা চাহিদার তুলনায় ৬ ভাগের এক ভাগ। ফলে এর আওতাধীন রংপুর বিভাগের ৩ জেলার ১২ উপজেলার প্রায় ৬০ হাজার ৫০০ হেক্টর জমির বোরোর চারা সেচের অভাবে মরে গেছে।

এতদিন মমতা ব্যানার্জির বাধার কথা তিস্তা চুক্তির ব্যাপারে বলা হলেও এখন বলা হচ্ছে লোকসভার নির্বাচনের কথা। আসলে এক্ষেত্রে মমতা ব্যানার্জির বিরোধিতার বিষয়টি ভারত সরকারের একটি কৌশল। কারণ যখন মমতা ক্ষমতায় ছিলেন না, তখনও ভারত এই চুক্তি করেনি। ১৯৯২ সালে তিনবিঘা করিডোর চালু হওয়ার আগেও মমতা ব্যানার্জিকে দিয়েই তিনবিঘাবিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলা হয়েছিল এবং ফরওয়ার্ড ব্লককে দিয়ে মামলাও করা হয়েছিল। তিস্তা পানির ন্যায্য হিস্যা না পাওয়ার জন্য শুধু ভারত সরকারই দায়ী নয়, বাংলাদেশের সরকারগুলোর এটা একটা ধারাবাহিক ব্যর্থতা এবং নতজানু পররাষ্ট্রনীতির দায়। ফলে তিস্তা অববাহিকার মানুষ এখন ভয়ঙ্কর বিপর্যয়ের মুখে। এ অঞ্চলের পরিবেশ বিপর্যয় এখন স্থায়ী রূপ পেয়েছে। পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর রূপ নিচ্ছে।

ভারত তার নিকটতম প্রতিবেশী দেশ। দুই প্রতিবেশী একে অপরকে বন্ধু বলে মনে করে। এ বন্ধুত্বে ব্যত্যয় ঘটে এমন কিছু ঘটা উচিত নয়। ভারত আরও ৫৪টি অভিন্ন নদীতে বাঁধ, গ্রোয়েন নির্মাণ করে পানি প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। অর্থনৈতিক, সামরিক এবং ভূখণ্ডগতভাবে ভারত বাংলাদেশ থেকে অনেক বড় ও শক্তিশালী। শক্তি প্রয়োগ করে বাংলাদেশ কিছু করতে পারবে না ঠিক, কিন্তু প্রথাগত যুদ্ধাস্ত্রের চেয়েও শক্তিশালী একটি অস্ত্র বাংলাদেশ ব্যবহার করতে পারে। সেটি হচ্ছে বিশ্বজনমতের অস্ত্র। ভারতের আমলাতন্ত্রও অনেক শক্তিশালী। কূটনৈতিক লড়াইকে তারপরও আরও জোরদার করতে হবে। পাশাপাশি জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলে লংমার্চের মতো শান্তিপূর্ণ নানা পন্থায় বিশ্ব জনমত গড়ে তুলতে হবে এবং সরকারের ওপর অভ্যন্তরীণভাবে রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করতে হবে, যাতে বিষয়টি তারা জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক ফোরামে তুলে ধরে। এভাবে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক চাপ ছাড়া ভারত বাংলাদেশকে তার ন্যায্য পানির হক দেবে তা আশা করা যায় না।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ