বীমার জয়
গ্রীন ডেল্টা প্রিমিয়ার হকি লিগে সাধারণ বীমা পুরো পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে। গতকাল মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত একমাত্র ম্যাচে তারা ২-১ গোলে সোনালী ব্যাংককে পরাজিত করে। প্রথমার্ধে গোল না হলেও দ্বিতীয়ার্ধে সাধারণ বীমা পরিকল্পিত আক্রমণ চালিয়ে গোল পেয়ে যায়। ৩৭ ও ৬৪ মিনিটে মো. লিটন গোল দুটি করেন। খেলা শেষ হওয়ার ২ মিনিট পূর্বে পেনাল্টি কর্নারে মনজুর ১টি গোল পরিশোধ করেন। আজ ঊষা লড়বে অ্যাজাঙ্ এবং আবাহনী সাধারণ বীমার বিপক্ষে।
তাই নাকি!
ক্রীড়াঙ্গন সম্পর্কে ধারণা নেই। অথচ বিভিন্ন ফেডারেশনে এখন এমন লোকের সংখ্যা বেশি। গতকাল হকি লিগের খেলা চলাকালে এক দর্শক বলে উঠলেন কালের বিবর্তনে সাধারণ বীমা দুর্বল হয়ে গেছে। এই দলই প্রথম বিভাগে এসেই টানা দু'বার লিগ জেতার কৃতিত্ব পেয়েছিল। এ কথা বিশ্বাসই হচ্ছিল না ফেডারেশনের এক কর্মকর্তার। তিনি জানতে চাইলেন আরেকজনের কাছে। যখন শুনলেন, ঠিক তখন বলে উঠলেন তাই নাকি! বীমাও তাহলে এক সময় লিগ জিতেছিল।
বিদায়
পর্তুগালের কোচ ক্যাপালোর সঙ্গে ছয় মাসের চুক্তি হয়েছে ঢাকা মোহামেডানের। এখন শোনা যাচ্ছে এতদিন তিনি থাকবেন কিনা তা নির্ভর করছে ফলাফলের ওপর। চার ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নষ্ট করে এখনই সাদা কালোরা অনেক পিছিয়ে গেছে। সামনের ম্যাচগুলোতে যদি সুবিধা করতে না পারে তাহলে দ্বিতীয় রাউন্ড শুরুর আগেই ক্যাপালো চলে যেতে পারেন। বিষয়টি নাকি দুই পক্ষের সমঝোতার মাধ্যমে হবে।
মিশার মাতৃবিয়োগ
জাতীয় দলের সাবেক দুই ক্রিকেটার আসাদউজ্জামান মিশা ও তরিকুজ্জামান মুনীরের মাতা দিলআরা জামান সোমবার মধ্য রাতে ইন্তেকাল করেন (ইন্না.......রাজেউন)। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড মিশা-মুনীরের মাতার মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছে।
প্রথমবার
সোমবার পেশাদার ফুটবল লিগে টিম বিজেএমসি ৭-০ গোলে উত্তর বারিধারাকে পরাজিত করে। স্বাধীনতার পর লিগে বিজেএমসির এটি বড় জয় কিনা এ নিয়ে তর্ক চলছে। ১৯৭৯ সালে তারা সালাম মুর্শেদীর হ্যাটট্রিকে ব্রাদার্স-ইউনিয়নকে ৬-০ গোলে পরাজিত করেছিল। এরপর এত ব্যবধানে কখনো জেতেনি। ফুটবল ফেডারেশনে লিগের হিসাবনিকাশ থাকে না বলেই এটাই স্বাধীনতার পর বিজেএমসির বড় ব্যবধানে জয় কিনা তা স্পষ্ট করা যায়নি।
পরাগ চ্যাম্পিয়ন
সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা ক্লাস রেটিং দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে রিওনাইন চেস ক্লাবের ফিদে মাস্টার মেহেদী হাসান পরাগ অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা রাজ্যের অরলেন্ডো শহরে অনুষ্ঠিত এ টুর্নামেন্টে পরাগ পাঁচ খেলায় ৪ পয়েন্ট পেয়ে শিরোপা জেতেন। তিনি তিনটি খেলায় জেতেন এবং দুটিতে ড্র করেন। একই পয়েন্ট পেয়ে জন গেব্রিয়ার রানার-আপ হন। ছয় দেশের ৩০ জন খেলোয়াড় এ ইভেন্টে অংশ নেন।