শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আস্তে কন ঘোড়ায় হাসব

আবু হেনা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আস্তে কন ঘোড়ায় হাসব

১৯৫৮ সালে সে সময়ের এশিয়ার বৃহত্তম ছাত্রাবাস সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স কোর্সে যোগদান করি। তখন আর্টস বিল্ডিং ছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের একাংশে। এটাই ছিল এদেশের বায়ান্ন, বাষট্টি, ঊনসত্তরসহ সব রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের পাদপীঠ। এখানেই ছিল সেই ঐতিহাসিক আমতলা আর মধুর ক্যান্টিন।  আমরা হেঁটেই হল থেকে ক্যাম্পাসে যাতায়াত করতাম। মাঝে-মধ্যে এর ব্যতিক্রম হতো। হঠাৎ করেই এক দিন আমরা দু-চারজন বন্ধু মেইন গেটের বাইরে হৈচৈ করতে করতে জড়ো হয়ে গেলাম। তারপরই সিদ্ধান্ত, আজ ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে ক্লাস করতে যাব। ভাড়া কত নেবে এটা জিজ্ঞাসা করলে গাড়ির চালক যা চাইল আমরা তার অর্ধেক দিতে রাজি হলাম। সঙ্গে সঙ্গে চালক গাড়ি থেকে নেমে কানের কাছে এসে বলল, ‘আস্তে কন সাব, ঘোড়ায় হুনলে হাসব।’ আমরা ওর কথাগুলো নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে চা খেতে খেতে সেদিন খুব মজা করলাম। মধুর ক্যান্টিনে আড্ডা জমে উঠেছে, এমন সময় নাজমুল হুদা বাচ্চু (বর্তমানে নাটক সিনেমার প্রখ্যাত চরিত্র অভিনেতা) আমার স্যান্ডেল জোড়া পায়ে নিয়ে এসে হাজির হলো। আমি তাকে কিছুটা বেকায়দায় ফেলার জন্য বললাম, ‘বাচ্চু অনেক দিন তো হলো এবার আমার স্যান্ডেল জোড়া ফিরিয়ে দে।’ বাচ্চু তখন থেকেই বড় প্রখর বুদ্ধিদীপ্ত কৌতুক-অভিনেতা। এ কথা শুনে অভিনয়ের ভঙ্গিতে বেশ রাগান্বিতভাবেই বলল, ‘দেখ, তুই সবার সামনে এমনভাবে বললি, সবাই মনে করল আসলেই জুতা জোড়া তোর।’ বাচ্চুর কথায় সবাই আর একবার প্রাণ খুলে হাসল, কিন্তু এবার আমার পুরনো জুতা জোড়া সে নিয়েই নিল।

আজ এদেশে সমাজের উঁচুস্তরের গণ্যমান্য নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা, শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা, প্রবীণ রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী, আমলা এমন সব কথা বলে চলেছেন, যা শুনলে ওই কথাগুলোই কানের কাছে ভেসে আসে। ‘আস্তে কন সাব, ঘোড়ায় হুনলে হাসব’। সেদিন আমার পুরনো জুতা জোড়া নিয়ে বন্ধু নাজমুল হুদা বাচ্চু আমাদের সবার মনোরঞ্জনের জন্য যে হাস্যরসের সৃষ্টি করেছিল আজ বাস্তবে তা এক করুণ দৃশ্যের অবতারণা করেছে। সেই একই ‘দুই বিঘা জমির কাহিনী’-‘এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত গরিবের ধন চুরি।’ আজ এদেশের গরিবের তিল তিল করে জমানো  গরিবের ধন ব্যাংক কেলেঙ্কারি আর স্টক একচেঞ্জের ক্যাসিনো টাইলের জুয়ার মাধ্যমে সদ্য ধনীদের ‘হস্ত করে সমস্ত’ বিদেশ পাড়ি দিচ্ছে। গরিব দিনমজুর, কৃষক শ্রমিক ভ্যাট দিচ্ছে আর ধনবানরা তার ফায়দা লুটছে— ভ্যাট দিবসে অর্থমন্ত্রী ‘সর্বোচ্চ ভ্যাট প্রদানকারী’ সংস্থা, শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকদের হাতে ট্রফি তুলে দিচ্ছেন। অথচ এই ভ্যাট প্রদান করেছে ভোক্তারা, ব্যবসায়ী অথবা শিল্পপতিরা নন। ভ্যাট হচ্ছে একটি পরোক্ষ কর, যার পুরোটাই প্রান্তিক ভোক্তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়।

২০ মে ২০১৬ বাংলাদেশ প্রতিদিনের শীর্ষ খবরের শিরোনাম : বিসমিল্লাহ গ্রুপের মালিকানা বদল-১২০০ কোটি টাকা লুট করে আরব আমিরাতে বিলাসী জীবন। লুট করা ব্যাংকের টাকা কীভাবে ফেরত আসবে কেউ জানে না। তদন্ত চলাকালেই গোপনে ১১টি প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হস্তান্তর হয়েছে। ১৩ মে একই দৈনিকের শিরোনাম : এক টাকাও দেয়নি হলমার্ক। জালিয়াতির মাধ্যমে লুট করা তিন হাজার কোটি টাকা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, সোনালী ব্যাংককে এক টাকাও ফেরত দেয়নি হলমার্ক গ্রুপ। প্রতি মাসে ১০০ কোটি টাকা পরিশোধের শর্তে জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসার দুই বছর পেরিয়ে গেলেও হলমার্কের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম এক টাকাও ফেরত দেননি। অন্যদিকে প্রতিদিনের প্রতিবেদন অনুযায়ী কাশিমপুর কারাগারে জামাই আদরে রয়েছেন গ্রুপটির এমডি জেসমিনের স্বামী তানভীর মাহমুদ। তার আগারগাঁও তালতলার বাড়ি ও হলমার্কের করপোরেট অফিস পাহারা দিচ্ছে ৩৭ জন আনসার আর গাজীপুরের হলমার্ক শিল্পপল্লী পাহারায় রয়েছে আরও ৭২ জন আনসার। কি বিচিত্র এ দেশ, সেলুকাস! প্রতিদিনের আর একটি সংবাদ শিরোনাম (৯ মে ২০১৬) : ‘৪৯ হাজার ১৩ কোটি ডলার পাচার-আনন্দবাজারের চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট তালিকায় রয়েছে ভারতও।’ সাইদুর রহমান রিপনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে গত ১০ বছরে পাচার হয়েছে ৪৯ হাজার ১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ৩৮ লাখ কোটি টাকা। ভারতসহ বিশ্বের ৩৭টি দেশ পাচার হওয়া বাংলাদেশের এই অর্থ ভোগ করছে। ‘বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ভোগ করছে ভারত, আমেরিকাও’ শিরোনামের দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রতিবেদনে অমিত বসু যে তথ্য তুলে ধরেছেন তাতে বাংলাদেশের রপ্তানি খাতে আয়ের চেয়ে ব্যয় অনেক বেশি। আয়ের ৮০ শতাংশ নানা পথে বিদেশে চলে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় অংশ পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট যা পাচারের সঙ্গে জড়িত। ইতিমধ্যে আর্থিক খাতের লুটেরা চক্রের সদস্যরা বিপুল অর্থ নিয়ে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে গড়ে তুলেছে ‘সেকেন্ড হোম’। কেউ কেউ অন্য দেশে ব্যাংক পর্যন্ত খুলে ফেলেছে। আবার টাকা পাচারকেই ব্যবসা হিসেবে নেওয়া সিন্ডিকেটগুলো এলসি, ওভার-আন্ডার ইনওয়েসিং, হুন্ডির পাশাপাশি চেইন শপ বা চেইন রেস্টুরেন্টের মতো স্থায়ী পদ্ধতির মাধ্যমে অর্থ পাচার করছে। অর্থ পাচার, লুটপাট আর প্রতারণার এই ভয়ঙ্কর চিত্র আরও অনেক ভয়াবহ। কিন্তু যেটুকু এখানে তুলে ধরা হয়েছে তাতেই শিউরে উঠছে এদেশের সহজ-সরল মানুষগুলো। বিগত ১০ বছরে কেবল হুন্ডির মাধ্যমেই দুই লাখ কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এতে সহায়তা করছে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক, মানি এক্সচেঞ্জ, কুরিয়ার সার্ভিস, বিমান ও স্থলবন্দরের কর্মকর্তারা। এদেশের সাধারণ ছা-পোষা মানুষের জন্য এ পর্যন্তই যথেষ্ট। কারণ ১৯৬৪ সালে পাকিস্তান কাস্টমস সার্ভিসে যোগদান করে দুই বছর অর্থ ও রাজস্ব বিষয়ে প্রশিক্ষণ এরপর দীর্ঘ ৩০ বছর কাস্টমস গোয়েন্দা প্রধান, ঢাকার কালেক্টর কাস্টমস, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্যপদ ছাড়াও বিশ্ব কাস্টমস সংস্থায় বাংলাদেশের প্রথম স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে ভ্যালুয়েশন ফ্রড, আন্ডারইনভয়েসিং, ওভারইনভয়েসিং, মিথ্যা ঘোষণা, মানি লন্ডারিং, এলসি প্রতারণার মতো অপরাধগুলোর মোকাবিলার জন্য বিশ্ব কাস্টমস সংস্থায় সার্বক্ষণিকভাবে কাস্টমস টেকনিক উদ্ভাবনে অংশ নিয়েছি। এসব টেকনিক ব্যবহার করা বিশ্বের সব কাস্টমস সার্ভিসের জন্য অপরিহার্য। কারণ আমদানি-রপ্তানি নীতি, বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন, মানি লন্ডারিংবিরোধী আইন, এসব আইনের প্রশাসনিকভাবে বাস্তবায়ন মাঠ পর্যায়ে কাস্টমস সার্ভিস অফিসারদের ওপর নির্ভরশীল। অথচ আজ যারা অর্থ মন্ত্রণালয়ে এসব বিষয়ে শীর্ষ পর্যায়ে নীতিনির্ধারণী করছেন তাদের এ বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা কোনোটাই নেই। ফলে হবুচন্দ্র রাজার গবুচন্দ্র মন্ত্রীর দেশে যা কিছু ঘটছে তা শুনলে ঘোড়াও হাসবে।

এখন এটা স্পষ্ট যে, ফেব্রুয়ারি মাসে হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে যে ৮০০ কোটি ডলার চুরি হয়েছে তার চেয়ে দশগুণ বেশি টাকা হ্যাকাররা চুরি করতে চেয়েছিল। শুধু একটি ইংরেজি শব্দের বানান ভুলের কারণেই বাংলাদেশ ব্যাংক ৭ হাজার ২০০ কোটি ডলার রিজার্ভ চুরির হাত থেকে রক্ষা পায়। আগামীতে ব্যাংকের প্রতিরোধ ব্যবস্থা সুরক্ষিত না করলে একদিন হয়তো বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ শূন্যের কোটায় পৌঁছে যাবে, আমরা হব নিঃস্ব আর রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। তখন বর্তমান গভর্নর বীরদর্পে পদত্যাগ করে যেখান থেকে এসেছিলেন সেখানেই ফিরে যাবেন। পড়ে থাকবে বাংলাদেশ ব্যাংকের শূন্য রিজার্ভ। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু কি এদের জন্যই স্বাধীনতা আর মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য দেশবাসীকে আহ্বান করেছিলেন?

খুব বেশি দিনের কথা নয়, সরকার ঘোষণা দিল, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ভ্যাট দিতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রী আর শীর্ষ আমলারা এটাও বলে দিলেন এই ভ্যাট বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রতিষ্ঠান হিসেবে দিতে হবে, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায় করা যাবে না। এবার বোঝেন। করের সংজ্ঞা অনুযায়ী ভ্যাট হচ্ছে একটি পরোক্ষ কর যার সবটুকুই ওই প্রতিষ্ঠানের সুবিধাভোগীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যাবে। এটা প্রত্যক্ষ করের মতো কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আয় অথবা মুনাফার ওপর কর নয়। ভ্যাট ভোক্তারা দেয় কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যবসায়ী দেন না। সোনারগাঁও হোটেলের প্রতি বিলে ১৫% ভ্যাট আদায় করা হয় যা গ্রাহকরা প্রদান করেন। হোটেল কর্তৃপক্ষ সেই ভ্যাটের অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেন। এখানে যদি রাজস্ব কর্তৃপক্ষ হোটেলকে ভ্যাট দিতে বাধ্য করে গ্রাহকদের ভ্যাট বিল পরিশোধ করতে বারণ করেন তাহলে তা হবে নেহাতই পাগলামির নামান্তর। কোনো বিবেকসম্পন্ন ব্যক্তি রাজস্বের মতো এত জটিল বিষয় নিয়ে এ ধরনের ছেলেমানুষী করতে পারে না। পাকিস্তানের উচ্চতম সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা দিয়ে ১৯৬৪ সালে অল পাকিস্তান কাস্টমস ও এক্সাইজ সার্ভিসে যোগদানের পর দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে প্রতিবছরই রাজস্ব বাজেট প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে জড়িত ছিলাম। তারপর ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সংসদ সদস্য হিসেবে বাজেট প্রণয়নে সংসদে অংশ নিয়েছি। সংসদে যারা প্রতিনিধিত্ব করেছেন এবং করছেন তারা সবাই জানেন যে বাজেটের দ্বিতীয় অংশটি যাতে সরকারের রাজস্ব কার্যক্রম এবং করনীতি বিষয়ে বিশদ প্রস্তাবনা থাকে তা সংসদের কক্ষে গোপনীয় দলিল হিসেবে সংরক্ষিত থাকে। অর্থমন্ত্রী এ অংশটি পঠন শুরু করলেই এ এনভেলপটি খোলা হয়। এর কারণ রাজস্ব একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা যার মাধ্যমে সমতা, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হয়। এ তিনটি মৌলিক বিষয় আমাদের স্বাধীনতার সনদে উল্লেখ করা হয়েছে।

বর্তমান রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক স্তরে ব্যাপক দুর্নীতি ন্যায়পর অর্থনৈতিক বিতরণ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়াকে অসম্ভব করে তুলেছে। সর্বগ্রাসী দুর্নীতি মুষ্টিমেয় ধনীকে ধনকুবেরের আসনে বসিয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে জনসাধারণের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বিরামহীন দারিদ্র্য, দুস্থতা এবং ক্ষমতাধরদের হাতে ভোগান্তির শিকার হয়ে দুঃখ যন্ত্রণায় কালাতিপাত করছে। রাজস্ব বাজেটে সঠিকভাবে কর নির্ধারণ এবং তার সুষ্ঠু প্রশাসনে দুর্বলতার কারণেই আজ এদেশের গণমানুষের বিশাল অঙ্কের অর্থসম্পদ দুর্বৃত্তরা হাতিয়ে নিয়ে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছে।

বাংলাদেশে সুষ্ঠু অর্থনীতি এবং বলিষ্ঠ রাজস্ব নীতি না থাকার কারণে রাস্তার ভিখারিও রাতারাতি বিশাল বিত্তবৈভবের মালিক হয়ে যাচ্ছে। এদের অধিকাংশই ব্যাংক ঋণ খেলাপি হয়ে গাড়ি বাড়ি শিল্প বাণিজ্যের মালিক বনে গেছে। এদের একমাত্র কাজ এদেশের সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করা। অথচ এই পাচার বন্ধ করার সব ক্ষমতা কাস্টমস, ভ্যাট, কর প্রশাসনের হাতে আছে। বিশ্বজুড়ে বিশ্ব বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ কাস্টমসের হাতে ন্যস্ত। কিন্তু রাজনৈতিক ও সামাজিক দূষণের ফলে প্রশাসনের সর্বস্তরে বিকৃত মানসিকতা শিকড় গেড়েছে। এই অবক্ষয় দুর্নীতিগ্রস্তকে তাত্ক্ষণিক স্বার্থসিদ্ধি ও মুনাফা অর্জনের দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি নির্বাসিত হয়েছে। গণতন্ত্র বনবাসে গেছে। চলছে সীমাহীন দুর্নীতি আর নির্লজ্জ লুটপাট। সমাজ আজ মারাত্মক ধ্বংসের মুখোমুখি। রাষ্ট্র অক্ষম, প্রশাসন অকার্যকর। তাই জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণের উদ্দেশ্যই এবারের বাজেটের প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়।  এ বাজেটের মাধ্যমে সুশাসনের নতুন ধ্যান-ধারণার কেন্দ্রে গণমানুষকে ফিরিয়ে আনতে হবে। তাদের মানবিক মর্যাদা, মানবিক নিরাপত্তা এবং সমাজের সত্যিকারের অংশ হিসেবে অনুভব করার অধিকার দিতে হবে।  শাশ্বত যেসব মূল্যবোধ ও নৈতিক আচরণ সমাজকে শক্তিশালী, সক্রিয় ও গতিশীল করে তোলে তার প্রতিষ্ঠার জন্য এ বাজেটে উদ্যোগ নিতে হবে। 

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা