শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আস্তে কন ঘোড়ায় হাসব

আবু হেনা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আস্তে কন ঘোড়ায় হাসব

১৯৫৮ সালে সে সময়ের এশিয়ার বৃহত্তম ছাত্রাবাস সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স কোর্সে যোগদান করি। তখন আর্টস বিল্ডিং ছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের একাংশে। এটাই ছিল এদেশের বায়ান্ন, বাষট্টি, ঊনসত্তরসহ সব রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের পাদপীঠ। এখানেই ছিল সেই ঐতিহাসিক আমতলা আর মধুর ক্যান্টিন।  আমরা হেঁটেই হল থেকে ক্যাম্পাসে যাতায়াত করতাম। মাঝে-মধ্যে এর ব্যতিক্রম হতো। হঠাৎ করেই এক দিন আমরা দু-চারজন বন্ধু মেইন গেটের বাইরে হৈচৈ করতে করতে জড়ো হয়ে গেলাম। তারপরই সিদ্ধান্ত, আজ ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে ক্লাস করতে যাব। ভাড়া কত নেবে এটা জিজ্ঞাসা করলে গাড়ির চালক যা চাইল আমরা তার অর্ধেক দিতে রাজি হলাম। সঙ্গে সঙ্গে চালক গাড়ি থেকে নেমে কানের কাছে এসে বলল, ‘আস্তে কন সাব, ঘোড়ায় হুনলে হাসব।’ আমরা ওর কথাগুলো নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে চা খেতে খেতে সেদিন খুব মজা করলাম। মধুর ক্যান্টিনে আড্ডা জমে উঠেছে, এমন সময় নাজমুল হুদা বাচ্চু (বর্তমানে নাটক সিনেমার প্রখ্যাত চরিত্র অভিনেতা) আমার স্যান্ডেল জোড়া পায়ে নিয়ে এসে হাজির হলো। আমি তাকে কিছুটা বেকায়দায় ফেলার জন্য বললাম, ‘বাচ্চু অনেক দিন তো হলো এবার আমার স্যান্ডেল জোড়া ফিরিয়ে দে।’ বাচ্চু তখন থেকেই বড় প্রখর বুদ্ধিদীপ্ত কৌতুক-অভিনেতা। এ কথা শুনে অভিনয়ের ভঙ্গিতে বেশ রাগান্বিতভাবেই বলল, ‘দেখ, তুই সবার সামনে এমনভাবে বললি, সবাই মনে করল আসলেই জুতা জোড়া তোর।’ বাচ্চুর কথায় সবাই আর একবার প্রাণ খুলে হাসল, কিন্তু এবার আমার পুরনো জুতা জোড়া সে নিয়েই নিল।

আজ এদেশে সমাজের উঁচুস্তরের গণ্যমান্য নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা, শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা, প্রবীণ রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী, আমলা এমন সব কথা বলে চলেছেন, যা শুনলে ওই কথাগুলোই কানের কাছে ভেসে আসে। ‘আস্তে কন সাব, ঘোড়ায় হুনলে হাসব’। সেদিন আমার পুরনো জুতা জোড়া নিয়ে বন্ধু নাজমুল হুদা বাচ্চু আমাদের সবার মনোরঞ্জনের জন্য যে হাস্যরসের সৃষ্টি করেছিল আজ বাস্তবে তা এক করুণ দৃশ্যের অবতারণা করেছে। সেই একই ‘দুই বিঘা জমির কাহিনী’-‘এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত গরিবের ধন চুরি।’ আজ এদেশের গরিবের তিল তিল করে জমানো  গরিবের ধন ব্যাংক কেলেঙ্কারি আর স্টক একচেঞ্জের ক্যাসিনো টাইলের জুয়ার মাধ্যমে সদ্য ধনীদের ‘হস্ত করে সমস্ত’ বিদেশ পাড়ি দিচ্ছে। গরিব দিনমজুর, কৃষক শ্রমিক ভ্যাট দিচ্ছে আর ধনবানরা তার ফায়দা লুটছে— ভ্যাট দিবসে অর্থমন্ত্রী ‘সর্বোচ্চ ভ্যাট প্রদানকারী’ সংস্থা, শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকদের হাতে ট্রফি তুলে দিচ্ছেন। অথচ এই ভ্যাট প্রদান করেছে ভোক্তারা, ব্যবসায়ী অথবা শিল্পপতিরা নন। ভ্যাট হচ্ছে একটি পরোক্ষ কর, যার পুরোটাই প্রান্তিক ভোক্তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়।

২০ মে ২০১৬ বাংলাদেশ প্রতিদিনের শীর্ষ খবরের শিরোনাম : বিসমিল্লাহ গ্রুপের মালিকানা বদল-১২০০ কোটি টাকা লুট করে আরব আমিরাতে বিলাসী জীবন। লুট করা ব্যাংকের টাকা কীভাবে ফেরত আসবে কেউ জানে না। তদন্ত চলাকালেই গোপনে ১১টি প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হস্তান্তর হয়েছে। ১৩ মে একই দৈনিকের শিরোনাম : এক টাকাও দেয়নি হলমার্ক। জালিয়াতির মাধ্যমে লুট করা তিন হাজার কোটি টাকা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, সোনালী ব্যাংককে এক টাকাও ফেরত দেয়নি হলমার্ক গ্রুপ। প্রতি মাসে ১০০ কোটি টাকা পরিশোধের শর্তে জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসার দুই বছর পেরিয়ে গেলেও হলমার্কের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম এক টাকাও ফেরত দেননি। অন্যদিকে প্রতিদিনের প্রতিবেদন অনুযায়ী কাশিমপুর কারাগারে জামাই আদরে রয়েছেন গ্রুপটির এমডি জেসমিনের স্বামী তানভীর মাহমুদ। তার আগারগাঁও তালতলার বাড়ি ও হলমার্কের করপোরেট অফিস পাহারা দিচ্ছে ৩৭ জন আনসার আর গাজীপুরের হলমার্ক শিল্পপল্লী পাহারায় রয়েছে আরও ৭২ জন আনসার। কি বিচিত্র এ দেশ, সেলুকাস! প্রতিদিনের আর একটি সংবাদ শিরোনাম (৯ মে ২০১৬) : ‘৪৯ হাজার ১৩ কোটি ডলার পাচার-আনন্দবাজারের চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট তালিকায় রয়েছে ভারতও।’ সাইদুর রহমান রিপনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে গত ১০ বছরে পাচার হয়েছে ৪৯ হাজার ১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ৩৮ লাখ কোটি টাকা। ভারতসহ বিশ্বের ৩৭টি দেশ পাচার হওয়া বাংলাদেশের এই অর্থ ভোগ করছে। ‘বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ভোগ করছে ভারত, আমেরিকাও’ শিরোনামের দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রতিবেদনে অমিত বসু যে তথ্য তুলে ধরেছেন তাতে বাংলাদেশের রপ্তানি খাতে আয়ের চেয়ে ব্যয় অনেক বেশি। আয়ের ৮০ শতাংশ নানা পথে বিদেশে চলে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় অংশ পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট যা পাচারের সঙ্গে জড়িত। ইতিমধ্যে আর্থিক খাতের লুটেরা চক্রের সদস্যরা বিপুল অর্থ নিয়ে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে গড়ে তুলেছে ‘সেকেন্ড হোম’। কেউ কেউ অন্য দেশে ব্যাংক পর্যন্ত খুলে ফেলেছে। আবার টাকা পাচারকেই ব্যবসা হিসেবে নেওয়া সিন্ডিকেটগুলো এলসি, ওভার-আন্ডার ইনওয়েসিং, হুন্ডির পাশাপাশি চেইন শপ বা চেইন রেস্টুরেন্টের মতো স্থায়ী পদ্ধতির মাধ্যমে অর্থ পাচার করছে। অর্থ পাচার, লুটপাট আর প্রতারণার এই ভয়ঙ্কর চিত্র আরও অনেক ভয়াবহ। কিন্তু যেটুকু এখানে তুলে ধরা হয়েছে তাতেই শিউরে উঠছে এদেশের সহজ-সরল মানুষগুলো। বিগত ১০ বছরে কেবল হুন্ডির মাধ্যমেই দুই লাখ কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এতে সহায়তা করছে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক, মানি এক্সচেঞ্জ, কুরিয়ার সার্ভিস, বিমান ও স্থলবন্দরের কর্মকর্তারা। এদেশের সাধারণ ছা-পোষা মানুষের জন্য এ পর্যন্তই যথেষ্ট। কারণ ১৯৬৪ সালে পাকিস্তান কাস্টমস সার্ভিসে যোগদান করে দুই বছর অর্থ ও রাজস্ব বিষয়ে প্রশিক্ষণ এরপর দীর্ঘ ৩০ বছর কাস্টমস গোয়েন্দা প্রধান, ঢাকার কালেক্টর কাস্টমস, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্যপদ ছাড়াও বিশ্ব কাস্টমস সংস্থায় বাংলাদেশের প্রথম স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে ভ্যালুয়েশন ফ্রড, আন্ডারইনভয়েসিং, ওভারইনভয়েসিং, মিথ্যা ঘোষণা, মানি লন্ডারিং, এলসি প্রতারণার মতো অপরাধগুলোর মোকাবিলার জন্য বিশ্ব কাস্টমস সংস্থায় সার্বক্ষণিকভাবে কাস্টমস টেকনিক উদ্ভাবনে অংশ নিয়েছি। এসব টেকনিক ব্যবহার করা বিশ্বের সব কাস্টমস সার্ভিসের জন্য অপরিহার্য। কারণ আমদানি-রপ্তানি নীতি, বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন, মানি লন্ডারিংবিরোধী আইন, এসব আইনের প্রশাসনিকভাবে বাস্তবায়ন মাঠ পর্যায়ে কাস্টমস সার্ভিস অফিসারদের ওপর নির্ভরশীল। অথচ আজ যারা অর্থ মন্ত্রণালয়ে এসব বিষয়ে শীর্ষ পর্যায়ে নীতিনির্ধারণী করছেন তাদের এ বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা কোনোটাই নেই। ফলে হবুচন্দ্র রাজার গবুচন্দ্র মন্ত্রীর দেশে যা কিছু ঘটছে তা শুনলে ঘোড়াও হাসবে।

এখন এটা স্পষ্ট যে, ফেব্রুয়ারি মাসে হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে যে ৮০০ কোটি ডলার চুরি হয়েছে তার চেয়ে দশগুণ বেশি টাকা হ্যাকাররা চুরি করতে চেয়েছিল। শুধু একটি ইংরেজি শব্দের বানান ভুলের কারণেই বাংলাদেশ ব্যাংক ৭ হাজার ২০০ কোটি ডলার রিজার্ভ চুরির হাত থেকে রক্ষা পায়। আগামীতে ব্যাংকের প্রতিরোধ ব্যবস্থা সুরক্ষিত না করলে একদিন হয়তো বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ শূন্যের কোটায় পৌঁছে যাবে, আমরা হব নিঃস্ব আর রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। তখন বর্তমান গভর্নর বীরদর্পে পদত্যাগ করে যেখান থেকে এসেছিলেন সেখানেই ফিরে যাবেন। পড়ে থাকবে বাংলাদেশ ব্যাংকের শূন্য রিজার্ভ। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু কি এদের জন্যই স্বাধীনতা আর মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য দেশবাসীকে আহ্বান করেছিলেন?

খুব বেশি দিনের কথা নয়, সরকার ঘোষণা দিল, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ভ্যাট দিতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রী আর শীর্ষ আমলারা এটাও বলে দিলেন এই ভ্যাট বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রতিষ্ঠান হিসেবে দিতে হবে, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায় করা যাবে না। এবার বোঝেন। করের সংজ্ঞা অনুযায়ী ভ্যাট হচ্ছে একটি পরোক্ষ কর যার সবটুকুই ওই প্রতিষ্ঠানের সুবিধাভোগীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যাবে। এটা প্রত্যক্ষ করের মতো কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আয় অথবা মুনাফার ওপর কর নয়। ভ্যাট ভোক্তারা দেয় কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যবসায়ী দেন না। সোনারগাঁও হোটেলের প্রতি বিলে ১৫% ভ্যাট আদায় করা হয় যা গ্রাহকরা প্রদান করেন। হোটেল কর্তৃপক্ষ সেই ভ্যাটের অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেন। এখানে যদি রাজস্ব কর্তৃপক্ষ হোটেলকে ভ্যাট দিতে বাধ্য করে গ্রাহকদের ভ্যাট বিল পরিশোধ করতে বারণ করেন তাহলে তা হবে নেহাতই পাগলামির নামান্তর। কোনো বিবেকসম্পন্ন ব্যক্তি রাজস্বের মতো এত জটিল বিষয় নিয়ে এ ধরনের ছেলেমানুষী করতে পারে না। পাকিস্তানের উচ্চতম সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা দিয়ে ১৯৬৪ সালে অল পাকিস্তান কাস্টমস ও এক্সাইজ সার্ভিসে যোগদানের পর দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে প্রতিবছরই রাজস্ব বাজেট প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে জড়িত ছিলাম। তারপর ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সংসদ সদস্য হিসেবে বাজেট প্রণয়নে সংসদে অংশ নিয়েছি। সংসদে যারা প্রতিনিধিত্ব করেছেন এবং করছেন তারা সবাই জানেন যে বাজেটের দ্বিতীয় অংশটি যাতে সরকারের রাজস্ব কার্যক্রম এবং করনীতি বিষয়ে বিশদ প্রস্তাবনা থাকে তা সংসদের কক্ষে গোপনীয় দলিল হিসেবে সংরক্ষিত থাকে। অর্থমন্ত্রী এ অংশটি পঠন শুরু করলেই এ এনভেলপটি খোলা হয়। এর কারণ রাজস্ব একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা যার মাধ্যমে সমতা, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হয়। এ তিনটি মৌলিক বিষয় আমাদের স্বাধীনতার সনদে উল্লেখ করা হয়েছে।

বর্তমান রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক স্তরে ব্যাপক দুর্নীতি ন্যায়পর অর্থনৈতিক বিতরণ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়াকে অসম্ভব করে তুলেছে। সর্বগ্রাসী দুর্নীতি মুষ্টিমেয় ধনীকে ধনকুবেরের আসনে বসিয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে জনসাধারণের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বিরামহীন দারিদ্র্য, দুস্থতা এবং ক্ষমতাধরদের হাতে ভোগান্তির শিকার হয়ে দুঃখ যন্ত্রণায় কালাতিপাত করছে। রাজস্ব বাজেটে সঠিকভাবে কর নির্ধারণ এবং তার সুষ্ঠু প্রশাসনে দুর্বলতার কারণেই আজ এদেশের গণমানুষের বিশাল অঙ্কের অর্থসম্পদ দুর্বৃত্তরা হাতিয়ে নিয়ে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছে।

বাংলাদেশে সুষ্ঠু অর্থনীতি এবং বলিষ্ঠ রাজস্ব নীতি না থাকার কারণে রাস্তার ভিখারিও রাতারাতি বিশাল বিত্তবৈভবের মালিক হয়ে যাচ্ছে। এদের অধিকাংশই ব্যাংক ঋণ খেলাপি হয়ে গাড়ি বাড়ি শিল্প বাণিজ্যের মালিক বনে গেছে। এদের একমাত্র কাজ এদেশের সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করা। অথচ এই পাচার বন্ধ করার সব ক্ষমতা কাস্টমস, ভ্যাট, কর প্রশাসনের হাতে আছে। বিশ্বজুড়ে বিশ্ব বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ কাস্টমসের হাতে ন্যস্ত। কিন্তু রাজনৈতিক ও সামাজিক দূষণের ফলে প্রশাসনের সর্বস্তরে বিকৃত মানসিকতা শিকড় গেড়েছে। এই অবক্ষয় দুর্নীতিগ্রস্তকে তাত্ক্ষণিক স্বার্থসিদ্ধি ও মুনাফা অর্জনের দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি নির্বাসিত হয়েছে। গণতন্ত্র বনবাসে গেছে। চলছে সীমাহীন দুর্নীতি আর নির্লজ্জ লুটপাট। সমাজ আজ মারাত্মক ধ্বংসের মুখোমুখি। রাষ্ট্র অক্ষম, প্রশাসন অকার্যকর। তাই জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণের উদ্দেশ্যই এবারের বাজেটের প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়।  এ বাজেটের মাধ্যমে সুশাসনের নতুন ধ্যান-ধারণার কেন্দ্রে গণমানুষকে ফিরিয়ে আনতে হবে। তাদের মানবিক মর্যাদা, মানবিক নিরাপত্তা এবং সমাজের সত্যিকারের অংশ হিসেবে অনুভব করার অধিকার দিতে হবে।  শাশ্বত যেসব মূল্যবোধ ও নৈতিক আচরণ সমাজকে শক্তিশালী, সক্রিয় ও গতিশীল করে তোলে তার প্রতিষ্ঠার জন্য এ বাজেটে উদ্যোগ নিতে হবে। 

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম