শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আস্তে কন ঘোড়ায় হাসব

আবু হেনা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আস্তে কন ঘোড়ায় হাসব

১৯৫৮ সালে সে সময়ের এশিয়ার বৃহত্তম ছাত্রাবাস সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স কোর্সে যোগদান করি। তখন আর্টস বিল্ডিং ছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের একাংশে। এটাই ছিল এদেশের বায়ান্ন, বাষট্টি, ঊনসত্তরসহ সব রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের পাদপীঠ। এখানেই ছিল সেই ঐতিহাসিক আমতলা আর মধুর ক্যান্টিন।  আমরা হেঁটেই হল থেকে ক্যাম্পাসে যাতায়াত করতাম। মাঝে-মধ্যে এর ব্যতিক্রম হতো। হঠাৎ করেই এক দিন আমরা দু-চারজন বন্ধু মেইন গেটের বাইরে হৈচৈ করতে করতে জড়ো হয়ে গেলাম। তারপরই সিদ্ধান্ত, আজ ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে ক্লাস করতে যাব। ভাড়া কত নেবে এটা জিজ্ঞাসা করলে গাড়ির চালক যা চাইল আমরা তার অর্ধেক দিতে রাজি হলাম। সঙ্গে সঙ্গে চালক গাড়ি থেকে নেমে কানের কাছে এসে বলল, ‘আস্তে কন সাব, ঘোড়ায় হুনলে হাসব।’ আমরা ওর কথাগুলো নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে চা খেতে খেতে সেদিন খুব মজা করলাম। মধুর ক্যান্টিনে আড্ডা জমে উঠেছে, এমন সময় নাজমুল হুদা বাচ্চু (বর্তমানে নাটক সিনেমার প্রখ্যাত চরিত্র অভিনেতা) আমার স্যান্ডেল জোড়া পায়ে নিয়ে এসে হাজির হলো। আমি তাকে কিছুটা বেকায়দায় ফেলার জন্য বললাম, ‘বাচ্চু অনেক দিন তো হলো এবার আমার স্যান্ডেল জোড়া ফিরিয়ে দে।’ বাচ্চু তখন থেকেই বড় প্রখর বুদ্ধিদীপ্ত কৌতুক-অভিনেতা। এ কথা শুনে অভিনয়ের ভঙ্গিতে বেশ রাগান্বিতভাবেই বলল, ‘দেখ, তুই সবার সামনে এমনভাবে বললি, সবাই মনে করল আসলেই জুতা জোড়া তোর।’ বাচ্চুর কথায় সবাই আর একবার প্রাণ খুলে হাসল, কিন্তু এবার আমার পুরনো জুতা জোড়া সে নিয়েই নিল।

আজ এদেশে সমাজের উঁচুস্তরের গণ্যমান্য নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা, শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা, প্রবীণ রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী, আমলা এমন সব কথা বলে চলেছেন, যা শুনলে ওই কথাগুলোই কানের কাছে ভেসে আসে। ‘আস্তে কন সাব, ঘোড়ায় হুনলে হাসব’। সেদিন আমার পুরনো জুতা জোড়া নিয়ে বন্ধু নাজমুল হুদা বাচ্চু আমাদের সবার মনোরঞ্জনের জন্য যে হাস্যরসের সৃষ্টি করেছিল আজ বাস্তবে তা এক করুণ দৃশ্যের অবতারণা করেছে। সেই একই ‘দুই বিঘা জমির কাহিনী’-‘এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত গরিবের ধন চুরি।’ আজ এদেশের গরিবের তিল তিল করে জমানো  গরিবের ধন ব্যাংক কেলেঙ্কারি আর স্টক একচেঞ্জের ক্যাসিনো টাইলের জুয়ার মাধ্যমে সদ্য ধনীদের ‘হস্ত করে সমস্ত’ বিদেশ পাড়ি দিচ্ছে। গরিব দিনমজুর, কৃষক শ্রমিক ভ্যাট দিচ্ছে আর ধনবানরা তার ফায়দা লুটছে— ভ্যাট দিবসে অর্থমন্ত্রী ‘সর্বোচ্চ ভ্যাট প্রদানকারী’ সংস্থা, শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকদের হাতে ট্রফি তুলে দিচ্ছেন। অথচ এই ভ্যাট প্রদান করেছে ভোক্তারা, ব্যবসায়ী অথবা শিল্পপতিরা নন। ভ্যাট হচ্ছে একটি পরোক্ষ কর, যার পুরোটাই প্রান্তিক ভোক্তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়।

২০ মে ২০১৬ বাংলাদেশ প্রতিদিনের শীর্ষ খবরের শিরোনাম : বিসমিল্লাহ গ্রুপের মালিকানা বদল-১২০০ কোটি টাকা লুট করে আরব আমিরাতে বিলাসী জীবন। লুট করা ব্যাংকের টাকা কীভাবে ফেরত আসবে কেউ জানে না। তদন্ত চলাকালেই গোপনে ১১টি প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হস্তান্তর হয়েছে। ১৩ মে একই দৈনিকের শিরোনাম : এক টাকাও দেয়নি হলমার্ক। জালিয়াতির মাধ্যমে লুট করা তিন হাজার কোটি টাকা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, সোনালী ব্যাংককে এক টাকাও ফেরত দেয়নি হলমার্ক গ্রুপ। প্রতি মাসে ১০০ কোটি টাকা পরিশোধের শর্তে জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসার দুই বছর পেরিয়ে গেলেও হলমার্কের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম এক টাকাও ফেরত দেননি। অন্যদিকে প্রতিদিনের প্রতিবেদন অনুযায়ী কাশিমপুর কারাগারে জামাই আদরে রয়েছেন গ্রুপটির এমডি জেসমিনের স্বামী তানভীর মাহমুদ। তার আগারগাঁও তালতলার বাড়ি ও হলমার্কের করপোরেট অফিস পাহারা দিচ্ছে ৩৭ জন আনসার আর গাজীপুরের হলমার্ক শিল্পপল্লী পাহারায় রয়েছে আরও ৭২ জন আনসার। কি বিচিত্র এ দেশ, সেলুকাস! প্রতিদিনের আর একটি সংবাদ শিরোনাম (৯ মে ২০১৬) : ‘৪৯ হাজার ১৩ কোটি ডলার পাচার-আনন্দবাজারের চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট তালিকায় রয়েছে ভারতও।’ সাইদুর রহমান রিপনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে গত ১০ বছরে পাচার হয়েছে ৪৯ হাজার ১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ৩৮ লাখ কোটি টাকা। ভারতসহ বিশ্বের ৩৭টি দেশ পাচার হওয়া বাংলাদেশের এই অর্থ ভোগ করছে। ‘বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ভোগ করছে ভারত, আমেরিকাও’ শিরোনামের দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রতিবেদনে অমিত বসু যে তথ্য তুলে ধরেছেন তাতে বাংলাদেশের রপ্তানি খাতে আয়ের চেয়ে ব্যয় অনেক বেশি। আয়ের ৮০ শতাংশ নানা পথে বিদেশে চলে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় অংশ পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট যা পাচারের সঙ্গে জড়িত। ইতিমধ্যে আর্থিক খাতের লুটেরা চক্রের সদস্যরা বিপুল অর্থ নিয়ে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে গড়ে তুলেছে ‘সেকেন্ড হোম’। কেউ কেউ অন্য দেশে ব্যাংক পর্যন্ত খুলে ফেলেছে। আবার টাকা পাচারকেই ব্যবসা হিসেবে নেওয়া সিন্ডিকেটগুলো এলসি, ওভার-আন্ডার ইনওয়েসিং, হুন্ডির পাশাপাশি চেইন শপ বা চেইন রেস্টুরেন্টের মতো স্থায়ী পদ্ধতির মাধ্যমে অর্থ পাচার করছে। অর্থ পাচার, লুটপাট আর প্রতারণার এই ভয়ঙ্কর চিত্র আরও অনেক ভয়াবহ। কিন্তু যেটুকু এখানে তুলে ধরা হয়েছে তাতেই শিউরে উঠছে এদেশের সহজ-সরল মানুষগুলো। বিগত ১০ বছরে কেবল হুন্ডির মাধ্যমেই দুই লাখ কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এতে সহায়তা করছে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক, মানি এক্সচেঞ্জ, কুরিয়ার সার্ভিস, বিমান ও স্থলবন্দরের কর্মকর্তারা। এদেশের সাধারণ ছা-পোষা মানুষের জন্য এ পর্যন্তই যথেষ্ট। কারণ ১৯৬৪ সালে পাকিস্তান কাস্টমস সার্ভিসে যোগদান করে দুই বছর অর্থ ও রাজস্ব বিষয়ে প্রশিক্ষণ এরপর দীর্ঘ ৩০ বছর কাস্টমস গোয়েন্দা প্রধান, ঢাকার কালেক্টর কাস্টমস, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্যপদ ছাড়াও বিশ্ব কাস্টমস সংস্থায় বাংলাদেশের প্রথম স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে ভ্যালুয়েশন ফ্রড, আন্ডারইনভয়েসিং, ওভারইনভয়েসিং, মিথ্যা ঘোষণা, মানি লন্ডারিং, এলসি প্রতারণার মতো অপরাধগুলোর মোকাবিলার জন্য বিশ্ব কাস্টমস সংস্থায় সার্বক্ষণিকভাবে কাস্টমস টেকনিক উদ্ভাবনে অংশ নিয়েছি। এসব টেকনিক ব্যবহার করা বিশ্বের সব কাস্টমস সার্ভিসের জন্য অপরিহার্য। কারণ আমদানি-রপ্তানি নীতি, বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন, মানি লন্ডারিংবিরোধী আইন, এসব আইনের প্রশাসনিকভাবে বাস্তবায়ন মাঠ পর্যায়ে কাস্টমস সার্ভিস অফিসারদের ওপর নির্ভরশীল। অথচ আজ যারা অর্থ মন্ত্রণালয়ে এসব বিষয়ে শীর্ষ পর্যায়ে নীতিনির্ধারণী করছেন তাদের এ বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা কোনোটাই নেই। ফলে হবুচন্দ্র রাজার গবুচন্দ্র মন্ত্রীর দেশে যা কিছু ঘটছে তা শুনলে ঘোড়াও হাসবে।

এখন এটা স্পষ্ট যে, ফেব্রুয়ারি মাসে হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে যে ৮০০ কোটি ডলার চুরি হয়েছে তার চেয়ে দশগুণ বেশি টাকা হ্যাকাররা চুরি করতে চেয়েছিল। শুধু একটি ইংরেজি শব্দের বানান ভুলের কারণেই বাংলাদেশ ব্যাংক ৭ হাজার ২০০ কোটি ডলার রিজার্ভ চুরির হাত থেকে রক্ষা পায়। আগামীতে ব্যাংকের প্রতিরোধ ব্যবস্থা সুরক্ষিত না করলে একদিন হয়তো বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ শূন্যের কোটায় পৌঁছে যাবে, আমরা হব নিঃস্ব আর রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। তখন বর্তমান গভর্নর বীরদর্পে পদত্যাগ করে যেখান থেকে এসেছিলেন সেখানেই ফিরে যাবেন। পড়ে থাকবে বাংলাদেশ ব্যাংকের শূন্য রিজার্ভ। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু কি এদের জন্যই স্বাধীনতা আর মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য দেশবাসীকে আহ্বান করেছিলেন?

খুব বেশি দিনের কথা নয়, সরকার ঘোষণা দিল, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ভ্যাট দিতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রী আর শীর্ষ আমলারা এটাও বলে দিলেন এই ভ্যাট বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রতিষ্ঠান হিসেবে দিতে হবে, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায় করা যাবে না। এবার বোঝেন। করের সংজ্ঞা অনুযায়ী ভ্যাট হচ্ছে একটি পরোক্ষ কর যার সবটুকুই ওই প্রতিষ্ঠানের সুবিধাভোগীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যাবে। এটা প্রত্যক্ষ করের মতো কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আয় অথবা মুনাফার ওপর কর নয়। ভ্যাট ভোক্তারা দেয় কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যবসায়ী দেন না। সোনারগাঁও হোটেলের প্রতি বিলে ১৫% ভ্যাট আদায় করা হয় যা গ্রাহকরা প্রদান করেন। হোটেল কর্তৃপক্ষ সেই ভ্যাটের অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেন। এখানে যদি রাজস্ব কর্তৃপক্ষ হোটেলকে ভ্যাট দিতে বাধ্য করে গ্রাহকদের ভ্যাট বিল পরিশোধ করতে বারণ করেন তাহলে তা হবে নেহাতই পাগলামির নামান্তর। কোনো বিবেকসম্পন্ন ব্যক্তি রাজস্বের মতো এত জটিল বিষয় নিয়ে এ ধরনের ছেলেমানুষী করতে পারে না। পাকিস্তানের উচ্চতম সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা দিয়ে ১৯৬৪ সালে অল পাকিস্তান কাস্টমস ও এক্সাইজ সার্ভিসে যোগদানের পর দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে প্রতিবছরই রাজস্ব বাজেট প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে জড়িত ছিলাম। তারপর ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সংসদ সদস্য হিসেবে বাজেট প্রণয়নে সংসদে অংশ নিয়েছি। সংসদে যারা প্রতিনিধিত্ব করেছেন এবং করছেন তারা সবাই জানেন যে বাজেটের দ্বিতীয় অংশটি যাতে সরকারের রাজস্ব কার্যক্রম এবং করনীতি বিষয়ে বিশদ প্রস্তাবনা থাকে তা সংসদের কক্ষে গোপনীয় দলিল হিসেবে সংরক্ষিত থাকে। অর্থমন্ত্রী এ অংশটি পঠন শুরু করলেই এ এনভেলপটি খোলা হয়। এর কারণ রাজস্ব একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা যার মাধ্যমে সমতা, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হয়। এ তিনটি মৌলিক বিষয় আমাদের স্বাধীনতার সনদে উল্লেখ করা হয়েছে।

বর্তমান রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক স্তরে ব্যাপক দুর্নীতি ন্যায়পর অর্থনৈতিক বিতরণ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়াকে অসম্ভব করে তুলেছে। সর্বগ্রাসী দুর্নীতি মুষ্টিমেয় ধনীকে ধনকুবেরের আসনে বসিয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে জনসাধারণের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বিরামহীন দারিদ্র্য, দুস্থতা এবং ক্ষমতাধরদের হাতে ভোগান্তির শিকার হয়ে দুঃখ যন্ত্রণায় কালাতিপাত করছে। রাজস্ব বাজেটে সঠিকভাবে কর নির্ধারণ এবং তার সুষ্ঠু প্রশাসনে দুর্বলতার কারণেই আজ এদেশের গণমানুষের বিশাল অঙ্কের অর্থসম্পদ দুর্বৃত্তরা হাতিয়ে নিয়ে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছে।

বাংলাদেশে সুষ্ঠু অর্থনীতি এবং বলিষ্ঠ রাজস্ব নীতি না থাকার কারণে রাস্তার ভিখারিও রাতারাতি বিশাল বিত্তবৈভবের মালিক হয়ে যাচ্ছে। এদের অধিকাংশই ব্যাংক ঋণ খেলাপি হয়ে গাড়ি বাড়ি শিল্প বাণিজ্যের মালিক বনে গেছে। এদের একমাত্র কাজ এদেশের সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করা। অথচ এই পাচার বন্ধ করার সব ক্ষমতা কাস্টমস, ভ্যাট, কর প্রশাসনের হাতে আছে। বিশ্বজুড়ে বিশ্ব বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ কাস্টমসের হাতে ন্যস্ত। কিন্তু রাজনৈতিক ও সামাজিক দূষণের ফলে প্রশাসনের সর্বস্তরে বিকৃত মানসিকতা শিকড় গেড়েছে। এই অবক্ষয় দুর্নীতিগ্রস্তকে তাত্ক্ষণিক স্বার্থসিদ্ধি ও মুনাফা অর্জনের দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি নির্বাসিত হয়েছে। গণতন্ত্র বনবাসে গেছে। চলছে সীমাহীন দুর্নীতি আর নির্লজ্জ লুটপাট। সমাজ আজ মারাত্মক ধ্বংসের মুখোমুখি। রাষ্ট্র অক্ষম, প্রশাসন অকার্যকর। তাই জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণের উদ্দেশ্যই এবারের বাজেটের প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়।  এ বাজেটের মাধ্যমে সুশাসনের নতুন ধ্যান-ধারণার কেন্দ্রে গণমানুষকে ফিরিয়ে আনতে হবে। তাদের মানবিক মর্যাদা, মানবিক নিরাপত্তা এবং সমাজের সত্যিকারের অংশ হিসেবে অনুভব করার অধিকার দিতে হবে।  শাশ্বত যেসব মূল্যবোধ ও নৈতিক আচরণ সমাজকে শক্তিশালী, সক্রিয় ও গতিশীল করে তোলে তার প্রতিষ্ঠার জন্য এ বাজেটে উদ্যোগ নিতে হবে। 

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে