শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট : কৃষি খাতের নিবিড় তথ্য

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট : কৃষি খাতের নিবিড় তথ্য

জাতীয় বাজেটের আগে অর্থ ও নীতিসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে অর্থমন্ত্রী তথা সরকারের প্রাক-বাজেট আলোচনার রেওয়াজ রয়েছে। এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ও রুটিন কাজ। যুগ যুগ ধরে জাতীয় বাজেটের আগে সরকারি এই আনুষ্ঠানিকতা প্রচলিত। বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ ও এর অর্থনীতি কৃষিনির্ভর হলেও প্রাক-বাজেট আলোচনায় সরাসরি কৃষক পক্ষের কোনো অংশগ্রহণ থাকে না। কারণ, কৃষকের কোনো সংগঠন নেই।  তার পক্ষে দরকষাকষি কিংবা অধিকার তুলে ধরার মতো কোনো নিরপেক্ষ ও ক্ষুদ্র দল, গোত্র ও গোষ্ঠীস্বার্থের ঊর্ধ্বে কোনো প্লাটফর্ম না থাকায় কৃষি ও কৃষকের প্রকৃত চিত্র জাতীয় নীতি পরিকল্পনার চোখে অনেকটা অধরাই থেকে গেছে। ২০০৫ সাল থেকে যখন আমি টেলিভিশন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জাতীয় বাজেট সম্পর্কে কৃষকের জানা, বোঝা ও তার অংশগ্রহণের বিষয় নিয়ে একটু তলিয়ে দেখতে যাই, তখনই সামনে উঠে আসে এক হতাশাজনক চিত্র। তখন গ্রামাঞ্চলের ১ শতাংশ কৃষকও বাজেট সম্পর্কে ধারণা রাখত না। অবশ্য সময়ের ব্যবধানে সেই চিত্র এখন পাল্টেছে।

কৃষি বাজেট নিয়ে চ্যানেল আই ২০০৬ সাল থেকে ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ শীর্ষক প্রাক-বাজেট আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। এর মূল উদ্দেশ্য কৃষির বিভিন্ন ইস্যুতে প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক নারী-পুরুষের দাবি-দাওয়া ও সমস্যা-সম্ভাবনার কথাগুলো সংশ্লিষ্ট মহলের নজরে আনা; যাতে বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় কৃষকের স্বার্থের বিষয়গুলো অগ্রাধিকার পায়। এ ছাড়া চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’  অনুষ্ঠানে সম্প্রচারের মাধ্যমেও এসব আয়োজনের বিষয়বস্তু বৃহত্তর পরিসরে পৌঁছানোর চেষ্টা করা হয়। এসব আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের নীতিনির্ধারণী মহলের ব্যক্তিদেরও উপস্থিতি থাকে। ফলে কৃষক খোলামেলাভাবে তাদের সমস্যা ও চাহিদার কথাগুলো সরাসরি তাদের জানানোর সুযোগ পায়। কৃষকের প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে অনেক ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাত্ক্ষণিকভাবে তাদের সমস্যাগুলোর সমাধান করেছেন— এ রকম বহু নজির রয়েছে। আবার প্রাক-বাজেট আলোচনার সুপারিশের ভিত্তিতে কৃষকের স্বার্থে জাতীয়ভাবে অনেক উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে। কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট মূলত বাজেটকেন্দ্রিক অনুষ্ঠান হলেও এর বিষয়বস্তু শুধু বাজেটের মধ্যেই সীমিত থাকে না। জাতীয় ইস্যু থেকে শুরু করে কৃষির সঙ্গে সম্পর্কিত স্থানীয় অনেক খুঁটিনাটি বিষয় নিয়েও কৃষক তাদের মতামত প্রদান করে। আলোচনা প্রবাহের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচিত বিশেষ কোনো বিষয়ে কৃষকের মতামত জানার জন্য তাত্ক্ষণিকভাবে প্রকাশ্য জরিপ পরিচালনা করা হয়।

অংশগ্রহণকারী কৃষক হাত উঁচিয়ে প্রশ্নের পক্ষে বা বিপক্ষে মত দেয়। কৃষকের প্রদত্ত উত্তর হিসাব করে শতকরা হারে জরিপের ফলাফল নিরূপণ করা হয়। প্রতিটি অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার কৃষক অংশ নেয়, পরে যতটা সম্ভব নিখুঁতভাবে তাদের মোট সংখ্যা প্রাক্কলন করা হয়। জরিপের উত্তর গণনা করার সময়ও একই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। অনুষ্ঠানের মূল আলোচ্যসূচি আগে থেকে নির্ধারণ করা থাকলেও প্রকাশ্য জরিপে কোনো পূর্বনির্ধারিত প্রশ্ন থাকে না। কৃষকের আলোচনার বিষয় থেকে তাত্ক্ষণিকভাবে জরিপের বিষয় নির্ধারণ করা হয়। ফলে জরিপে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাধারণ প্রশ্ন থাকলেও বিভিন্ন স্থানে জরিপের প্রশ্নের ভিন্নতা থাকে।

জরিপের স্থান ও অংশগ্রহণকারী : চ্যানেল আই এ বছর ছয়টি জেলায় কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এগুলো হলো— চট্টগ্রামের দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপ, মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট, জামালপুরের মাদারগঞ্জ ও নীলফামারী সদর। এসব অনুষ্ঠানে সাড়ে ১৯ হাজার কৃষক নারী-পুরুষ অংশ নেয়। নিচের সারণিতে জেলা ও উপস্থিতির প্রাক্কলিত সংখ্যা দেখানো হলো।

স্থান                উপজেলা        উপস্থিতি (প্রাক্কলিত)

কুমিল্লা            নাঙ্গলকোট         ৪০০০

জামালপুর          মাদারগঞ্জ        ৪০০০

মৌলভীবাজার     কমলগঞ্জ         ৩০০০

মুন্সীগঞ্জ           শ্রীনগর            ১৫০০

নীলফামারী         সদর            ৩০০০

চট্টগ্রাম            সন্দ্বীপ            ৪০০০

মোট                                 ১৯,৫০০    

সরকারি সুবিধা/সহায়তা সম্পর্কে কৃষকের ধারণা : ইউরিয়া সারে সরকারি ভর্তুকি সম্পর্কে সিংহভাগ কৃষকই জানে না। কুমিল্লায় উপস্থিত ৪ হাজার কৃষকের মধ্যে মাত্র ২৫ শতাংশ বলেছে তারা সারে ভর্তুকির বিষয়টি জানে। তবে কী প্রক্রিয়ায় ভর্তুকির সুবিধা কৃষকের কাছে পৌঁছে সে সম্পর্কে ধারণা রয়েছে মাত্র ০.২ শতাংশ কৃষকের।

অন্যদিকে মসলা চাষে উৎসাহিত করতে কৃষককে ৪ শতাংশ হারে ঋণ প্রদানের কর্মসূচি রয়েছে। কিন্তু ১ শতাংশের কম মানুষ এ বিশেষ ঋণের তথ্য জানে। প্রাপ্ত পরিস্থিতি নির্দেশ করে যে, কৃষিতে সরকারি সহায়তা ও সেগুলো পাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পর্কে কৃষকের সচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগের অভাব রয়েছে। তাই সামগ্রিকভাবে সরকারের কৃষিসহায়তা কর্মসূচি সম্পর্কে কৃষককে অবহিত করার উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এতে কৃষি সম্পর্কে সরকারের সামগ্রিক কর্মকাণ্ড নিয়ে কৃষকের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হবে, অন্যদিকে কৃষকের সচেতনতা বাড়লে সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহিতা সৃষ্টি হবে। এতে সরকারি সহায়তার অপব্যবহারের ঝুঁকি কমে যাবে এবং এ ধরনের সহায়তা থেকে কৃষক বেশি লাভবান হবে।

কৃষিতে পুঁজির জোগান : কৃষিকাজের জন্য চলতি পুঁজির জোগান কৃষক নিজেদের ব্যবস্থাতেই করে থাকে। এ ক্ষেত্রে প্রধানত ফসল বিক্রি বা অন্য উেসর আয়ই তাদের প্রধান পুঁজি। কৃষি ব্যয় নির্বাহের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস থেকে কৃষকের ঋণ গ্রহণের হার খুবই কম।

জরিপে দেখা গেছে, মৌলভীবাজার ও মুন্সীগঞ্জে যথাক্রমে ৫০ ও ২০ শতাংশ পরিবারের কোনো না কোনো সদস্য প্রবাসে রয়েছে। প্রবাসী আয় কৃষি পুঁজিতে ব্যবহার করছে কৃষক। মুন্সীগঞ্জের ২০ শতাংশ কৃষক জানিয়েছে, তারা পরিবারের সদস্যদের বিদেশ থেকে পাঠানো টাকা কৃষিকাজে ব্যবহার করে।

কৃষিঋণ কৃষি পুঁজির অন্যতম প্রধান সরকারি ব্যবস্থা হলেও খুব সামান্যসংখ্যক কৃষক এ ঋণের সুবিধা পাচ্ছে। সার্বিকভাবে ১ শতাংশ কৃষক কৃষি ব্যাংক বা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক থেকে কৃষিঋণ নিয়েছে বলে জানিয়েছে। অন্যদিকে প্রায় সমসংখ্যক কৃষক জানায়, তারা কৃষি ব্যয় নির্বাহের জন্য এনজিওর ঋণ নিয়েছে। অপ্রাতিষ্ঠানিক বা মহাজনি ঋণ কৃষিকাজে তেমন একটা ব্যবহার হচ্ছে না। কুমিল্লার ৪ হাজার চাষির মধ্যে মাত্র ৩ জন কৃষির জন্য মহাজনি ঋণ নিয়েছে বলে জানায়। কৃষি ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম হলেও কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণপ্রাপ্তি নিয়ে কৃষকের মধ্যে বড় ধরনের আস্থাহীনতা রয়েছে। এর আগের জরিপগুলোয়ও একই ধরনের চিত্র দেখতে পাওয়া যায়। এবারের প্রকাশ্য জরিপে জানতে চাওয়া হয়, কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে কৃষক ঘুষ-দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অনিয়মের শিকার হয় এ দাবিকে কতজন সমর্থন করেন। প্রায় ৭৫ শতাংশ কৃষক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগটির সঙ্গে একমত পোষণ করে। তাই কৃষি ব্যাংক ও অন্যান্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ঋণব্যবস্থা আরও জবাবদিহিমূলক ও দুর্নীতিমুক্ত করা হলে সরকারি ঋণব্যবস্থা থেকে কৃষকের সুবিধার ক্ষেত্রটি বিস্তৃত হবে।

কৃষি উপকরণ : মাঠ-ফসলের ক্ষেত্রে, বীজের উেসর ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে পরিবর্তন ঘটছে। একসময় নিজস্ব উৎপাদন থেকে কৃষক বীজ সংরক্ষণ করত। পাশাপাশি বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) কৃষকের বীজ জোগানের অন্যতম উৎস। বর্তমানে বেসরকারি বীজ কোম্পানিগুলো বীজের অন্যতম জোগানদাতা। কুমিল্লার ৪ হাজার কৃষকের ৮০ শতাংশই সরকারি ও বেসরকারি উৎস থেকে বীজ সংগ্রহ করে। জরিপে বীজের ক্ষেত্রে বেসরকারি উেসর সুস্পষ্ট প্রাধান্য দেখা যায়। ৬০ শতাংশ কৃষক বেসরকারি কোম্পানির বীজ ব্যবহার করে বলে জানায়। স্বাভাবিকভাবেই বেসরকারি খাতের বীজ ব্যবহার করে কৃষক যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে বিষয়ে সরকারের ধারাবাহিক নজরদারি থাকা প্রয়োজন। কৃষক মানসম্পন্ন বীজের নিশ্চয়তাও চেয়েছে। জামালপুরের ৯০ শতাংশ কৃষক মানসম্পন্ন পাটবীজের সরবরাহ নিশ্চিত করার দাবি করেছে। কৃষির যান্ত্রিকীকরণ সার্বিক কৃষি উৎপাদনশীলতার প্রধান শর্ত। তবে কৃষি যন্ত্রপাতির দাম এখনো সহনীয় পর্যায়ে না থাকায় অনেক কৃষক এসবের সুফল পায় না। কৃষকের ৮০ শতাংশ কৃষি যন্ত্রপাতির দাম কমানো উচিত বলে মতামত দিয়েছে।

তথ্য ও পরামর্শ সেবা : জরিপে দেখা যায়, কৃষকের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবহারের হার ৯৭ শতাংশ। তবে কৃষিকাজে (বাজার তথ্য, অন্যান্য কৃষকের সঙ্গে তথ্যবিনিময় ইত্যাদি) মাত্র ০.৫ শতাংশ কৃষক মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে। অন্যদিকে কৃষি তথ্য সার্ভিসের মোবাইলের মাধ্যমে কৃষককে বিনামূল্যে তথ্যসেবা প্রদানের ব্যবস্থা থাকলেও এ সেবা সম্পর্কে কৃষকের ৯৫ শতাংশই অবহিত নয়। অর্থাৎ মোবাইল প্রযুক্তির আওতায় থাকলেও প্রচার-প্রচারণার অভাবে সরকারের এ বিশেষ সেবার বাইরে থেকে গেছে বেশির ভাগ কৃষক।

তথ্য ও পরামর্শ সেবার জন্য মাঠপর্যায়ে সরকারের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা থাকলেও তাদের বিষয়ে কৃষকের এক ধরনের আস্থাহীনতা রয়েছে। কুমিল্লার প্রায় শতভাগ কৃষক মনে করে, কৃষি বিভাগের লোকজনকে ঠিকমতো মাঠে পাওয়া যায় না।

প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রে অন্যান্য তথ্য ও সেবার পাশাপাশি কৃষি তথ্য সেবারও ব্যবস্থা রয়েছে। তবে ইউনিয়ন পরিষদে কৃষকের যাতায়াত খুবই সামান্য। কুমিল্লা ও সন্দ্বীপের ৮ হাজার কৃষকের মধ্যে মাত্র ৬০০ জন (৭.৫%) বলেছে, ইউনিয়ন পরিষদে তাদের নিয়মিত যাতায়াত রয়েছে। তবে ইউনিয়ন পরিষদে কৃষিতথ্য পাওয়া যায় এটা জানে মাত্র দুজন কৃষক।

কৃষিপ্রযুক্তি এবং উন্নত জাত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বেশির ভাগ কৃষক জানে না। সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা (আইপিএম) সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে নীলফামারী ও সন্দ্বীপের ৭ হাজার কৃষকের মধ্যে মাত্র সাতজন (০.১%) এ সম্পর্কে জানে বলে জানায়। অন্যদিকে ধানসহ বিশেষ এলাকার জন্য উদ্ভাবিত বিশেষ জাত সম্পর্কেও ধারণার ঘাটতি রয়েছে কৃষকের। সন্দ্বীপের ৪ হাজার কৃষকের মধ্যে ২০০ জন (৫%) জানায়, তারা লবণাক্ততা-সহনশীল ফসলের জাত সম্পর্কে জানে। অর্থাৎ নতুন জাতসহ লাগসই প্রযুক্তি সম্পর্কিত প্রাথমিক তথ্য বহু কৃষকের নাগালের বাইরে থেকে গেছে।

সেবা খাত : কৃষিকাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিদ্যুতের চাহিদা ও ব্যবহার বাড়ছে। কৃষকের বিদ্যুৎ সংযোগসহ আনুষঙ্গিক সেবা প্রদানের প্রধান প্রতিষ্ঠান পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। এ প্রতিষ্ঠান সম্পর্কেও কৃষকের আস্থাহীনতা রয়েছে। ৭৬ শতাংশ কৃষক মনে করে, তাদের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অনিয়মের শিকার হতে হয়।  জরিপে সেবা সম্পর্কিত আরও কিছু সুপারিশ উঠে আসে। যেমন— মুন্সীগঞ্জের ১ হাজার ৫০০ কৃষকের ৯৫ শতাংশ দাবি করে, সেখানে আলু সংরক্ষণের সুবিধা বাড়ানো দরকার।

বাজারজাতকরণ : নানা কারণে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় কৃষক ধান চাষকে আর লাভজনক মনে করছে না। কুমিল্লা ও মৌলভীবাজারের ৭ হাজার কৃষকের ৯৪ শতাংশ মনে করে তারা ধানের ন্যায্য দাম পায় না। এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট কার্যক্রমে উঠে আসা উল্লিখিত তথ্য-উপাত্তের সঙ্গে সারা দেশের কৃষি পরিস্থিতির পুরোপুরি সাদৃশ্য রয়েছে।  সব জেলাতেই গ্রামীণ কৃষকের সংকট ও চাহিদার বিষয়টি একই রকম।  জাতীয় বাজেট ও নীতি-পরিকল্পনা প্রণয়নের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলোয় সরকারের বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন।

     লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন