শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট : কৃষি খাতের নিবিড় তথ্য

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট : কৃষি খাতের নিবিড় তথ্য

জাতীয় বাজেটের আগে অর্থ ও নীতিসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে অর্থমন্ত্রী তথা সরকারের প্রাক-বাজেট আলোচনার রেওয়াজ রয়েছে। এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ও রুটিন কাজ। যুগ যুগ ধরে জাতীয় বাজেটের আগে সরকারি এই আনুষ্ঠানিকতা প্রচলিত। বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ ও এর অর্থনীতি কৃষিনির্ভর হলেও প্রাক-বাজেট আলোচনায় সরাসরি কৃষক পক্ষের কোনো অংশগ্রহণ থাকে না। কারণ, কৃষকের কোনো সংগঠন নেই।  তার পক্ষে দরকষাকষি কিংবা অধিকার তুলে ধরার মতো কোনো নিরপেক্ষ ও ক্ষুদ্র দল, গোত্র ও গোষ্ঠীস্বার্থের ঊর্ধ্বে কোনো প্লাটফর্ম না থাকায় কৃষি ও কৃষকের প্রকৃত চিত্র জাতীয় নীতি পরিকল্পনার চোখে অনেকটা অধরাই থেকে গেছে। ২০০৫ সাল থেকে যখন আমি টেলিভিশন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জাতীয় বাজেট সম্পর্কে কৃষকের জানা, বোঝা ও তার অংশগ্রহণের বিষয় নিয়ে একটু তলিয়ে দেখতে যাই, তখনই সামনে উঠে আসে এক হতাশাজনক চিত্র। তখন গ্রামাঞ্চলের ১ শতাংশ কৃষকও বাজেট সম্পর্কে ধারণা রাখত না। অবশ্য সময়ের ব্যবধানে সেই চিত্র এখন পাল্টেছে।

কৃষি বাজেট নিয়ে চ্যানেল আই ২০০৬ সাল থেকে ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ শীর্ষক প্রাক-বাজেট আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। এর মূল উদ্দেশ্য কৃষির বিভিন্ন ইস্যুতে প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক নারী-পুরুষের দাবি-দাওয়া ও সমস্যা-সম্ভাবনার কথাগুলো সংশ্লিষ্ট মহলের নজরে আনা; যাতে বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় কৃষকের স্বার্থের বিষয়গুলো অগ্রাধিকার পায়। এ ছাড়া চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’  অনুষ্ঠানে সম্প্রচারের মাধ্যমেও এসব আয়োজনের বিষয়বস্তু বৃহত্তর পরিসরে পৌঁছানোর চেষ্টা করা হয়। এসব আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের নীতিনির্ধারণী মহলের ব্যক্তিদেরও উপস্থিতি থাকে। ফলে কৃষক খোলামেলাভাবে তাদের সমস্যা ও চাহিদার কথাগুলো সরাসরি তাদের জানানোর সুযোগ পায়। কৃষকের প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে অনেক ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাত্ক্ষণিকভাবে তাদের সমস্যাগুলোর সমাধান করেছেন— এ রকম বহু নজির রয়েছে। আবার প্রাক-বাজেট আলোচনার সুপারিশের ভিত্তিতে কৃষকের স্বার্থে জাতীয়ভাবে অনেক উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে। কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট মূলত বাজেটকেন্দ্রিক অনুষ্ঠান হলেও এর বিষয়বস্তু শুধু বাজেটের মধ্যেই সীমিত থাকে না। জাতীয় ইস্যু থেকে শুরু করে কৃষির সঙ্গে সম্পর্কিত স্থানীয় অনেক খুঁটিনাটি বিষয় নিয়েও কৃষক তাদের মতামত প্রদান করে। আলোচনা প্রবাহের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচিত বিশেষ কোনো বিষয়ে কৃষকের মতামত জানার জন্য তাত্ক্ষণিকভাবে প্রকাশ্য জরিপ পরিচালনা করা হয়।

অংশগ্রহণকারী কৃষক হাত উঁচিয়ে প্রশ্নের পক্ষে বা বিপক্ষে মত দেয়। কৃষকের প্রদত্ত উত্তর হিসাব করে শতকরা হারে জরিপের ফলাফল নিরূপণ করা হয়। প্রতিটি অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার কৃষক অংশ নেয়, পরে যতটা সম্ভব নিখুঁতভাবে তাদের মোট সংখ্যা প্রাক্কলন করা হয়। জরিপের উত্তর গণনা করার সময়ও একই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। অনুষ্ঠানের মূল আলোচ্যসূচি আগে থেকে নির্ধারণ করা থাকলেও প্রকাশ্য জরিপে কোনো পূর্বনির্ধারিত প্রশ্ন থাকে না। কৃষকের আলোচনার বিষয় থেকে তাত্ক্ষণিকভাবে জরিপের বিষয় নির্ধারণ করা হয়। ফলে জরিপে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাধারণ প্রশ্ন থাকলেও বিভিন্ন স্থানে জরিপের প্রশ্নের ভিন্নতা থাকে।

জরিপের স্থান ও অংশগ্রহণকারী : চ্যানেল আই এ বছর ছয়টি জেলায় কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এগুলো হলো— চট্টগ্রামের দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপ, মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট, জামালপুরের মাদারগঞ্জ ও নীলফামারী সদর। এসব অনুষ্ঠানে সাড়ে ১৯ হাজার কৃষক নারী-পুরুষ অংশ নেয়। নিচের সারণিতে জেলা ও উপস্থিতির প্রাক্কলিত সংখ্যা দেখানো হলো।

স্থান                উপজেলা        উপস্থিতি (প্রাক্কলিত)

কুমিল্লা            নাঙ্গলকোট         ৪০০০

জামালপুর          মাদারগঞ্জ        ৪০০০

মৌলভীবাজার     কমলগঞ্জ         ৩০০০

মুন্সীগঞ্জ           শ্রীনগর            ১৫০০

নীলফামারী         সদর            ৩০০০

চট্টগ্রাম            সন্দ্বীপ            ৪০০০

মোট                                 ১৯,৫০০    

সরকারি সুবিধা/সহায়তা সম্পর্কে কৃষকের ধারণা : ইউরিয়া সারে সরকারি ভর্তুকি সম্পর্কে সিংহভাগ কৃষকই জানে না। কুমিল্লায় উপস্থিত ৪ হাজার কৃষকের মধ্যে মাত্র ২৫ শতাংশ বলেছে তারা সারে ভর্তুকির বিষয়টি জানে। তবে কী প্রক্রিয়ায় ভর্তুকির সুবিধা কৃষকের কাছে পৌঁছে সে সম্পর্কে ধারণা রয়েছে মাত্র ০.২ শতাংশ কৃষকের।

অন্যদিকে মসলা চাষে উৎসাহিত করতে কৃষককে ৪ শতাংশ হারে ঋণ প্রদানের কর্মসূচি রয়েছে। কিন্তু ১ শতাংশের কম মানুষ এ বিশেষ ঋণের তথ্য জানে। প্রাপ্ত পরিস্থিতি নির্দেশ করে যে, কৃষিতে সরকারি সহায়তা ও সেগুলো পাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পর্কে কৃষকের সচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগের অভাব রয়েছে। তাই সামগ্রিকভাবে সরকারের কৃষিসহায়তা কর্মসূচি সম্পর্কে কৃষককে অবহিত করার উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এতে কৃষি সম্পর্কে সরকারের সামগ্রিক কর্মকাণ্ড নিয়ে কৃষকের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হবে, অন্যদিকে কৃষকের সচেতনতা বাড়লে সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহিতা সৃষ্টি হবে। এতে সরকারি সহায়তার অপব্যবহারের ঝুঁকি কমে যাবে এবং এ ধরনের সহায়তা থেকে কৃষক বেশি লাভবান হবে।

কৃষিতে পুঁজির জোগান : কৃষিকাজের জন্য চলতি পুঁজির জোগান কৃষক নিজেদের ব্যবস্থাতেই করে থাকে। এ ক্ষেত্রে প্রধানত ফসল বিক্রি বা অন্য উেসর আয়ই তাদের প্রধান পুঁজি। কৃষি ব্যয় নির্বাহের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস থেকে কৃষকের ঋণ গ্রহণের হার খুবই কম।

জরিপে দেখা গেছে, মৌলভীবাজার ও মুন্সীগঞ্জে যথাক্রমে ৫০ ও ২০ শতাংশ পরিবারের কোনো না কোনো সদস্য প্রবাসে রয়েছে। প্রবাসী আয় কৃষি পুঁজিতে ব্যবহার করছে কৃষক। মুন্সীগঞ্জের ২০ শতাংশ কৃষক জানিয়েছে, তারা পরিবারের সদস্যদের বিদেশ থেকে পাঠানো টাকা কৃষিকাজে ব্যবহার করে।

কৃষিঋণ কৃষি পুঁজির অন্যতম প্রধান সরকারি ব্যবস্থা হলেও খুব সামান্যসংখ্যক কৃষক এ ঋণের সুবিধা পাচ্ছে। সার্বিকভাবে ১ শতাংশ কৃষক কৃষি ব্যাংক বা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক থেকে কৃষিঋণ নিয়েছে বলে জানিয়েছে। অন্যদিকে প্রায় সমসংখ্যক কৃষক জানায়, তারা কৃষি ব্যয় নির্বাহের জন্য এনজিওর ঋণ নিয়েছে। অপ্রাতিষ্ঠানিক বা মহাজনি ঋণ কৃষিকাজে তেমন একটা ব্যবহার হচ্ছে না। কুমিল্লার ৪ হাজার চাষির মধ্যে মাত্র ৩ জন কৃষির জন্য মহাজনি ঋণ নিয়েছে বলে জানায়। কৃষি ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম হলেও কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণপ্রাপ্তি নিয়ে কৃষকের মধ্যে বড় ধরনের আস্থাহীনতা রয়েছে। এর আগের জরিপগুলোয়ও একই ধরনের চিত্র দেখতে পাওয়া যায়। এবারের প্রকাশ্য জরিপে জানতে চাওয়া হয়, কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে কৃষক ঘুষ-দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অনিয়মের শিকার হয় এ দাবিকে কতজন সমর্থন করেন। প্রায় ৭৫ শতাংশ কৃষক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগটির সঙ্গে একমত পোষণ করে। তাই কৃষি ব্যাংক ও অন্যান্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ঋণব্যবস্থা আরও জবাবদিহিমূলক ও দুর্নীতিমুক্ত করা হলে সরকারি ঋণব্যবস্থা থেকে কৃষকের সুবিধার ক্ষেত্রটি বিস্তৃত হবে।

কৃষি উপকরণ : মাঠ-ফসলের ক্ষেত্রে, বীজের উেসর ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে পরিবর্তন ঘটছে। একসময় নিজস্ব উৎপাদন থেকে কৃষক বীজ সংরক্ষণ করত। পাশাপাশি বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) কৃষকের বীজ জোগানের অন্যতম উৎস। বর্তমানে বেসরকারি বীজ কোম্পানিগুলো বীজের অন্যতম জোগানদাতা। কুমিল্লার ৪ হাজার কৃষকের ৮০ শতাংশই সরকারি ও বেসরকারি উৎস থেকে বীজ সংগ্রহ করে। জরিপে বীজের ক্ষেত্রে বেসরকারি উেসর সুস্পষ্ট প্রাধান্য দেখা যায়। ৬০ শতাংশ কৃষক বেসরকারি কোম্পানির বীজ ব্যবহার করে বলে জানায়। স্বাভাবিকভাবেই বেসরকারি খাতের বীজ ব্যবহার করে কৃষক যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে বিষয়ে সরকারের ধারাবাহিক নজরদারি থাকা প্রয়োজন। কৃষক মানসম্পন্ন বীজের নিশ্চয়তাও চেয়েছে। জামালপুরের ৯০ শতাংশ কৃষক মানসম্পন্ন পাটবীজের সরবরাহ নিশ্চিত করার দাবি করেছে। কৃষির যান্ত্রিকীকরণ সার্বিক কৃষি উৎপাদনশীলতার প্রধান শর্ত। তবে কৃষি যন্ত্রপাতির দাম এখনো সহনীয় পর্যায়ে না থাকায় অনেক কৃষক এসবের সুফল পায় না। কৃষকের ৮০ শতাংশ কৃষি যন্ত্রপাতির দাম কমানো উচিত বলে মতামত দিয়েছে।

তথ্য ও পরামর্শ সেবা : জরিপে দেখা যায়, কৃষকের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবহারের হার ৯৭ শতাংশ। তবে কৃষিকাজে (বাজার তথ্য, অন্যান্য কৃষকের সঙ্গে তথ্যবিনিময় ইত্যাদি) মাত্র ০.৫ শতাংশ কৃষক মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে। অন্যদিকে কৃষি তথ্য সার্ভিসের মোবাইলের মাধ্যমে কৃষককে বিনামূল্যে তথ্যসেবা প্রদানের ব্যবস্থা থাকলেও এ সেবা সম্পর্কে কৃষকের ৯৫ শতাংশই অবহিত নয়। অর্থাৎ মোবাইল প্রযুক্তির আওতায় থাকলেও প্রচার-প্রচারণার অভাবে সরকারের এ বিশেষ সেবার বাইরে থেকে গেছে বেশির ভাগ কৃষক।

তথ্য ও পরামর্শ সেবার জন্য মাঠপর্যায়ে সরকারের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা থাকলেও তাদের বিষয়ে কৃষকের এক ধরনের আস্থাহীনতা রয়েছে। কুমিল্লার প্রায় শতভাগ কৃষক মনে করে, কৃষি বিভাগের লোকজনকে ঠিকমতো মাঠে পাওয়া যায় না।

প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রে অন্যান্য তথ্য ও সেবার পাশাপাশি কৃষি তথ্য সেবারও ব্যবস্থা রয়েছে। তবে ইউনিয়ন পরিষদে কৃষকের যাতায়াত খুবই সামান্য। কুমিল্লা ও সন্দ্বীপের ৮ হাজার কৃষকের মধ্যে মাত্র ৬০০ জন (৭.৫%) বলেছে, ইউনিয়ন পরিষদে তাদের নিয়মিত যাতায়াত রয়েছে। তবে ইউনিয়ন পরিষদে কৃষিতথ্য পাওয়া যায় এটা জানে মাত্র দুজন কৃষক।

কৃষিপ্রযুক্তি এবং উন্নত জাত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বেশির ভাগ কৃষক জানে না। সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা (আইপিএম) সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে নীলফামারী ও সন্দ্বীপের ৭ হাজার কৃষকের মধ্যে মাত্র সাতজন (০.১%) এ সম্পর্কে জানে বলে জানায়। অন্যদিকে ধানসহ বিশেষ এলাকার জন্য উদ্ভাবিত বিশেষ জাত সম্পর্কেও ধারণার ঘাটতি রয়েছে কৃষকের। সন্দ্বীপের ৪ হাজার কৃষকের মধ্যে ২০০ জন (৫%) জানায়, তারা লবণাক্ততা-সহনশীল ফসলের জাত সম্পর্কে জানে। অর্থাৎ নতুন জাতসহ লাগসই প্রযুক্তি সম্পর্কিত প্রাথমিক তথ্য বহু কৃষকের নাগালের বাইরে থেকে গেছে।

সেবা খাত : কৃষিকাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিদ্যুতের চাহিদা ও ব্যবহার বাড়ছে। কৃষকের বিদ্যুৎ সংযোগসহ আনুষঙ্গিক সেবা প্রদানের প্রধান প্রতিষ্ঠান পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। এ প্রতিষ্ঠান সম্পর্কেও কৃষকের আস্থাহীনতা রয়েছে। ৭৬ শতাংশ কৃষক মনে করে, তাদের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অনিয়মের শিকার হতে হয়।  জরিপে সেবা সম্পর্কিত আরও কিছু সুপারিশ উঠে আসে। যেমন— মুন্সীগঞ্জের ১ হাজার ৫০০ কৃষকের ৯৫ শতাংশ দাবি করে, সেখানে আলু সংরক্ষণের সুবিধা বাড়ানো দরকার।

বাজারজাতকরণ : নানা কারণে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় কৃষক ধান চাষকে আর লাভজনক মনে করছে না। কুমিল্লা ও মৌলভীবাজারের ৭ হাজার কৃষকের ৯৪ শতাংশ মনে করে তারা ধানের ন্যায্য দাম পায় না। এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট কার্যক্রমে উঠে আসা উল্লিখিত তথ্য-উপাত্তের সঙ্গে সারা দেশের কৃষি পরিস্থিতির পুরোপুরি সাদৃশ্য রয়েছে।  সব জেলাতেই গ্রামীণ কৃষকের সংকট ও চাহিদার বিষয়টি একই রকম।  জাতীয় বাজেট ও নীতি-পরিকল্পনা প্রণয়নের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলোয় সরকারের বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন।

     লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

৪৪ মিনিট আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

৪৬ মিনিট আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি