শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট : কৃষি খাতের নিবিড় তথ্য

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট : কৃষি খাতের নিবিড় তথ্য

জাতীয় বাজেটের আগে অর্থ ও নীতিসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে অর্থমন্ত্রী তথা সরকারের প্রাক-বাজেট আলোচনার রেওয়াজ রয়েছে। এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ও রুটিন কাজ। যুগ যুগ ধরে জাতীয় বাজেটের আগে সরকারি এই আনুষ্ঠানিকতা প্রচলিত। বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ ও এর অর্থনীতি কৃষিনির্ভর হলেও প্রাক-বাজেট আলোচনায় সরাসরি কৃষক পক্ষের কোনো অংশগ্রহণ থাকে না। কারণ, কৃষকের কোনো সংগঠন নেই।  তার পক্ষে দরকষাকষি কিংবা অধিকার তুলে ধরার মতো কোনো নিরপেক্ষ ও ক্ষুদ্র দল, গোত্র ও গোষ্ঠীস্বার্থের ঊর্ধ্বে কোনো প্লাটফর্ম না থাকায় কৃষি ও কৃষকের প্রকৃত চিত্র জাতীয় নীতি পরিকল্পনার চোখে অনেকটা অধরাই থেকে গেছে। ২০০৫ সাল থেকে যখন আমি টেলিভিশন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জাতীয় বাজেট সম্পর্কে কৃষকের জানা, বোঝা ও তার অংশগ্রহণের বিষয় নিয়ে একটু তলিয়ে দেখতে যাই, তখনই সামনে উঠে আসে এক হতাশাজনক চিত্র। তখন গ্রামাঞ্চলের ১ শতাংশ কৃষকও বাজেট সম্পর্কে ধারণা রাখত না। অবশ্য সময়ের ব্যবধানে সেই চিত্র এখন পাল্টেছে।

কৃষি বাজেট নিয়ে চ্যানেল আই ২০০৬ সাল থেকে ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ শীর্ষক প্রাক-বাজেট আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। এর মূল উদ্দেশ্য কৃষির বিভিন্ন ইস্যুতে প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক নারী-পুরুষের দাবি-দাওয়া ও সমস্যা-সম্ভাবনার কথাগুলো সংশ্লিষ্ট মহলের নজরে আনা; যাতে বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় কৃষকের স্বার্থের বিষয়গুলো অগ্রাধিকার পায়। এ ছাড়া চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’  অনুষ্ঠানে সম্প্রচারের মাধ্যমেও এসব আয়োজনের বিষয়বস্তু বৃহত্তর পরিসরে পৌঁছানোর চেষ্টা করা হয়। এসব আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের নীতিনির্ধারণী মহলের ব্যক্তিদেরও উপস্থিতি থাকে। ফলে কৃষক খোলামেলাভাবে তাদের সমস্যা ও চাহিদার কথাগুলো সরাসরি তাদের জানানোর সুযোগ পায়। কৃষকের প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে অনেক ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাত্ক্ষণিকভাবে তাদের সমস্যাগুলোর সমাধান করেছেন— এ রকম বহু নজির রয়েছে। আবার প্রাক-বাজেট আলোচনার সুপারিশের ভিত্তিতে কৃষকের স্বার্থে জাতীয়ভাবে অনেক উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে। কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট মূলত বাজেটকেন্দ্রিক অনুষ্ঠান হলেও এর বিষয়বস্তু শুধু বাজেটের মধ্যেই সীমিত থাকে না। জাতীয় ইস্যু থেকে শুরু করে কৃষির সঙ্গে সম্পর্কিত স্থানীয় অনেক খুঁটিনাটি বিষয় নিয়েও কৃষক তাদের মতামত প্রদান করে। আলোচনা প্রবাহের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচিত বিশেষ কোনো বিষয়ে কৃষকের মতামত জানার জন্য তাত্ক্ষণিকভাবে প্রকাশ্য জরিপ পরিচালনা করা হয়।

অংশগ্রহণকারী কৃষক হাত উঁচিয়ে প্রশ্নের পক্ষে বা বিপক্ষে মত দেয়। কৃষকের প্রদত্ত উত্তর হিসাব করে শতকরা হারে জরিপের ফলাফল নিরূপণ করা হয়। প্রতিটি অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার কৃষক অংশ নেয়, পরে যতটা সম্ভব নিখুঁতভাবে তাদের মোট সংখ্যা প্রাক্কলন করা হয়। জরিপের উত্তর গণনা করার সময়ও একই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। অনুষ্ঠানের মূল আলোচ্যসূচি আগে থেকে নির্ধারণ করা থাকলেও প্রকাশ্য জরিপে কোনো পূর্বনির্ধারিত প্রশ্ন থাকে না। কৃষকের আলোচনার বিষয় থেকে তাত্ক্ষণিকভাবে জরিপের বিষয় নির্ধারণ করা হয়। ফলে জরিপে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাধারণ প্রশ্ন থাকলেও বিভিন্ন স্থানে জরিপের প্রশ্নের ভিন্নতা থাকে।

জরিপের স্থান ও অংশগ্রহণকারী : চ্যানেল আই এ বছর ছয়টি জেলায় কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এগুলো হলো— চট্টগ্রামের দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপ, মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট, জামালপুরের মাদারগঞ্জ ও নীলফামারী সদর। এসব অনুষ্ঠানে সাড়ে ১৯ হাজার কৃষক নারী-পুরুষ অংশ নেয়। নিচের সারণিতে জেলা ও উপস্থিতির প্রাক্কলিত সংখ্যা দেখানো হলো।

স্থান                উপজেলা        উপস্থিতি (প্রাক্কলিত)

কুমিল্লা            নাঙ্গলকোট         ৪০০০

জামালপুর          মাদারগঞ্জ        ৪০০০

মৌলভীবাজার     কমলগঞ্জ         ৩০০০

মুন্সীগঞ্জ           শ্রীনগর            ১৫০০

নীলফামারী         সদর            ৩০০০

চট্টগ্রাম            সন্দ্বীপ            ৪০০০

মোট                                 ১৯,৫০০    

সরকারি সুবিধা/সহায়তা সম্পর্কে কৃষকের ধারণা : ইউরিয়া সারে সরকারি ভর্তুকি সম্পর্কে সিংহভাগ কৃষকই জানে না। কুমিল্লায় উপস্থিত ৪ হাজার কৃষকের মধ্যে মাত্র ২৫ শতাংশ বলেছে তারা সারে ভর্তুকির বিষয়টি জানে। তবে কী প্রক্রিয়ায় ভর্তুকির সুবিধা কৃষকের কাছে পৌঁছে সে সম্পর্কে ধারণা রয়েছে মাত্র ০.২ শতাংশ কৃষকের।

অন্যদিকে মসলা চাষে উৎসাহিত করতে কৃষককে ৪ শতাংশ হারে ঋণ প্রদানের কর্মসূচি রয়েছে। কিন্তু ১ শতাংশের কম মানুষ এ বিশেষ ঋণের তথ্য জানে। প্রাপ্ত পরিস্থিতি নির্দেশ করে যে, কৃষিতে সরকারি সহায়তা ও সেগুলো পাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পর্কে কৃষকের সচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগের অভাব রয়েছে। তাই সামগ্রিকভাবে সরকারের কৃষিসহায়তা কর্মসূচি সম্পর্কে কৃষককে অবহিত করার উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এতে কৃষি সম্পর্কে সরকারের সামগ্রিক কর্মকাণ্ড নিয়ে কৃষকের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হবে, অন্যদিকে কৃষকের সচেতনতা বাড়লে সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহিতা সৃষ্টি হবে। এতে সরকারি সহায়তার অপব্যবহারের ঝুঁকি কমে যাবে এবং এ ধরনের সহায়তা থেকে কৃষক বেশি লাভবান হবে।

কৃষিতে পুঁজির জোগান : কৃষিকাজের জন্য চলতি পুঁজির জোগান কৃষক নিজেদের ব্যবস্থাতেই করে থাকে। এ ক্ষেত্রে প্রধানত ফসল বিক্রি বা অন্য উেসর আয়ই তাদের প্রধান পুঁজি। কৃষি ব্যয় নির্বাহের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস থেকে কৃষকের ঋণ গ্রহণের হার খুবই কম।

জরিপে দেখা গেছে, মৌলভীবাজার ও মুন্সীগঞ্জে যথাক্রমে ৫০ ও ২০ শতাংশ পরিবারের কোনো না কোনো সদস্য প্রবাসে রয়েছে। প্রবাসী আয় কৃষি পুঁজিতে ব্যবহার করছে কৃষক। মুন্সীগঞ্জের ২০ শতাংশ কৃষক জানিয়েছে, তারা পরিবারের সদস্যদের বিদেশ থেকে পাঠানো টাকা কৃষিকাজে ব্যবহার করে।

কৃষিঋণ কৃষি পুঁজির অন্যতম প্রধান সরকারি ব্যবস্থা হলেও খুব সামান্যসংখ্যক কৃষক এ ঋণের সুবিধা পাচ্ছে। সার্বিকভাবে ১ শতাংশ কৃষক কৃষি ব্যাংক বা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক থেকে কৃষিঋণ নিয়েছে বলে জানিয়েছে। অন্যদিকে প্রায় সমসংখ্যক কৃষক জানায়, তারা কৃষি ব্যয় নির্বাহের জন্য এনজিওর ঋণ নিয়েছে। অপ্রাতিষ্ঠানিক বা মহাজনি ঋণ কৃষিকাজে তেমন একটা ব্যবহার হচ্ছে না। কুমিল্লার ৪ হাজার চাষির মধ্যে মাত্র ৩ জন কৃষির জন্য মহাজনি ঋণ নিয়েছে বলে জানায়। কৃষি ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম হলেও কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণপ্রাপ্তি নিয়ে কৃষকের মধ্যে বড় ধরনের আস্থাহীনতা রয়েছে। এর আগের জরিপগুলোয়ও একই ধরনের চিত্র দেখতে পাওয়া যায়। এবারের প্রকাশ্য জরিপে জানতে চাওয়া হয়, কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে কৃষক ঘুষ-দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অনিয়মের শিকার হয় এ দাবিকে কতজন সমর্থন করেন। প্রায় ৭৫ শতাংশ কৃষক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগটির সঙ্গে একমত পোষণ করে। তাই কৃষি ব্যাংক ও অন্যান্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ঋণব্যবস্থা আরও জবাবদিহিমূলক ও দুর্নীতিমুক্ত করা হলে সরকারি ঋণব্যবস্থা থেকে কৃষকের সুবিধার ক্ষেত্রটি বিস্তৃত হবে।

কৃষি উপকরণ : মাঠ-ফসলের ক্ষেত্রে, বীজের উেসর ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে পরিবর্তন ঘটছে। একসময় নিজস্ব উৎপাদন থেকে কৃষক বীজ সংরক্ষণ করত। পাশাপাশি বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) কৃষকের বীজ জোগানের অন্যতম উৎস। বর্তমানে বেসরকারি বীজ কোম্পানিগুলো বীজের অন্যতম জোগানদাতা। কুমিল্লার ৪ হাজার কৃষকের ৮০ শতাংশই সরকারি ও বেসরকারি উৎস থেকে বীজ সংগ্রহ করে। জরিপে বীজের ক্ষেত্রে বেসরকারি উেসর সুস্পষ্ট প্রাধান্য দেখা যায়। ৬০ শতাংশ কৃষক বেসরকারি কোম্পানির বীজ ব্যবহার করে বলে জানায়। স্বাভাবিকভাবেই বেসরকারি খাতের বীজ ব্যবহার করে কৃষক যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে বিষয়ে সরকারের ধারাবাহিক নজরদারি থাকা প্রয়োজন। কৃষক মানসম্পন্ন বীজের নিশ্চয়তাও চেয়েছে। জামালপুরের ৯০ শতাংশ কৃষক মানসম্পন্ন পাটবীজের সরবরাহ নিশ্চিত করার দাবি করেছে। কৃষির যান্ত্রিকীকরণ সার্বিক কৃষি উৎপাদনশীলতার প্রধান শর্ত। তবে কৃষি যন্ত্রপাতির দাম এখনো সহনীয় পর্যায়ে না থাকায় অনেক কৃষক এসবের সুফল পায় না। কৃষকের ৮০ শতাংশ কৃষি যন্ত্রপাতির দাম কমানো উচিত বলে মতামত দিয়েছে।

তথ্য ও পরামর্শ সেবা : জরিপে দেখা যায়, কৃষকের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবহারের হার ৯৭ শতাংশ। তবে কৃষিকাজে (বাজার তথ্য, অন্যান্য কৃষকের সঙ্গে তথ্যবিনিময় ইত্যাদি) মাত্র ০.৫ শতাংশ কৃষক মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে। অন্যদিকে কৃষি তথ্য সার্ভিসের মোবাইলের মাধ্যমে কৃষককে বিনামূল্যে তথ্যসেবা প্রদানের ব্যবস্থা থাকলেও এ সেবা সম্পর্কে কৃষকের ৯৫ শতাংশই অবহিত নয়। অর্থাৎ মোবাইল প্রযুক্তির আওতায় থাকলেও প্রচার-প্রচারণার অভাবে সরকারের এ বিশেষ সেবার বাইরে থেকে গেছে বেশির ভাগ কৃষক।

তথ্য ও পরামর্শ সেবার জন্য মাঠপর্যায়ে সরকারের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা থাকলেও তাদের বিষয়ে কৃষকের এক ধরনের আস্থাহীনতা রয়েছে। কুমিল্লার প্রায় শতভাগ কৃষক মনে করে, কৃষি বিভাগের লোকজনকে ঠিকমতো মাঠে পাওয়া যায় না।

প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রে অন্যান্য তথ্য ও সেবার পাশাপাশি কৃষি তথ্য সেবারও ব্যবস্থা রয়েছে। তবে ইউনিয়ন পরিষদে কৃষকের যাতায়াত খুবই সামান্য। কুমিল্লা ও সন্দ্বীপের ৮ হাজার কৃষকের মধ্যে মাত্র ৬০০ জন (৭.৫%) বলেছে, ইউনিয়ন পরিষদে তাদের নিয়মিত যাতায়াত রয়েছে। তবে ইউনিয়ন পরিষদে কৃষিতথ্য পাওয়া যায় এটা জানে মাত্র দুজন কৃষক।

কৃষিপ্রযুক্তি এবং উন্নত জাত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বেশির ভাগ কৃষক জানে না। সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা (আইপিএম) সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে নীলফামারী ও সন্দ্বীপের ৭ হাজার কৃষকের মধ্যে মাত্র সাতজন (০.১%) এ সম্পর্কে জানে বলে জানায়। অন্যদিকে ধানসহ বিশেষ এলাকার জন্য উদ্ভাবিত বিশেষ জাত সম্পর্কেও ধারণার ঘাটতি রয়েছে কৃষকের। সন্দ্বীপের ৪ হাজার কৃষকের মধ্যে ২০০ জন (৫%) জানায়, তারা লবণাক্ততা-সহনশীল ফসলের জাত সম্পর্কে জানে। অর্থাৎ নতুন জাতসহ লাগসই প্রযুক্তি সম্পর্কিত প্রাথমিক তথ্য বহু কৃষকের নাগালের বাইরে থেকে গেছে।

সেবা খাত : কৃষিকাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিদ্যুতের চাহিদা ও ব্যবহার বাড়ছে। কৃষকের বিদ্যুৎ সংযোগসহ আনুষঙ্গিক সেবা প্রদানের প্রধান প্রতিষ্ঠান পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। এ প্রতিষ্ঠান সম্পর্কেও কৃষকের আস্থাহীনতা রয়েছে। ৭৬ শতাংশ কৃষক মনে করে, তাদের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অনিয়মের শিকার হতে হয়।  জরিপে সেবা সম্পর্কিত আরও কিছু সুপারিশ উঠে আসে। যেমন— মুন্সীগঞ্জের ১ হাজার ৫০০ কৃষকের ৯৫ শতাংশ দাবি করে, সেখানে আলু সংরক্ষণের সুবিধা বাড়ানো দরকার।

বাজারজাতকরণ : নানা কারণে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় কৃষক ধান চাষকে আর লাভজনক মনে করছে না। কুমিল্লা ও মৌলভীবাজারের ৭ হাজার কৃষকের ৯৪ শতাংশ মনে করে তারা ধানের ন্যায্য দাম পায় না। এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট কার্যক্রমে উঠে আসা উল্লিখিত তথ্য-উপাত্তের সঙ্গে সারা দেশের কৃষি পরিস্থিতির পুরোপুরি সাদৃশ্য রয়েছে।  সব জেলাতেই গ্রামীণ কৃষকের সংকট ও চাহিদার বিষয়টি একই রকম।  জাতীয় বাজেট ও নীতি-পরিকল্পনা প্রণয়নের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলোয় সরকারের বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন।

     লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

এই মাত্র | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ