শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০১৬

টেকসই উন্নয়নে শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
টেকসই উন্নয়নে শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় অন্তর্ভুক্ত ১৭টি লক্ষ্যমাত্রার ৪ নম্বর লক্ষ্যমাত্রাটি হলো অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমতা-ভিত্তিক মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং সবার জন্য আজীবন শিক্ষার সুযোগ তৈরি করা। এ লক্ষ্যমাত্রার অধীনে ১০টি সুনির্দিষ্ট টার্গেট রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে অবৈতনিক, সমতাভিত্তিক এবং মানসম্মত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা, মানসম্মত প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা, নারী-পুরুষ সবার জন্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুযোগ, মানসম্মত শিক্ষার মাধ্যমে শোভন কাজের উপযোগী জনগোষ্ঠী তৈরি, শিক্ষায় লিঙ্গ বৈষম্য দূর করা, প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীসহ সব ঝুঁকিগ্রস্ত মানুষের জন্য সব পর্যায়ে শিক্ষার সুযোগ এবং মানসম্পন্ন শিক্ষক নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশের শিক্ষা খাতের বিস্তারিত চিত্র দেখলে আমরা অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের আন্তরিকতার ছাপ দেখতে পাই। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসমূহের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং পরীক্ষায় নকলের মতো গুরুতর সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশের শিক্ষা খাত ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ মূল্যায়নের জন্য ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয় দিকই আমাদের বিবেচনা করে দেখতে হবে। বাংলাদেশে প্রতি বছরই শিক্ষা খাতে বাজেটের পরিমাণ টাকার অঙ্কে বাড়ছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ২০,৩১৬ কোটি টাকা, ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেটে ২১,৫৬১ কোটি টাকা, ২০১৩-১৪ অর্থবছরের বাজেটে ২৮,২৭২ কোটি টাকা, ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেটে ৩২,৭৬৯ কোটি টাকা এবং সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে হয়েছে ৩৪,৩৭৭ কোটি টাকা। কিন্তু আসলেই কী শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে? মোট বাজেটের কত শতাংশ বিনিয়োগ আমরা শিক্ষা খাতে পাচ্ছি? সিপিডির একটি সাম্প্রতিক (এপ্রিল ২০১৬) গবেষণায় প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায় ২০০১-০২ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ১৪.২% যা ৮ বছর পর ২০০৬-০৭ অর্থবছরে হয়েছিল সর্বোচ্চ ১৫.৯%। এরপর থেকে ক্রমে নিম্নগামী হয়েছে এবং গত ৩টি অর্থবছরের তথ্য থেকেও আমরা শিক্ষা খাতে নিম্ন বিনিয়োগের একটা স্থবির চিত্র দেখতে পাই। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ১১.৭৩% যা ২০১৪-১৫ অর্থবছরে হয়েছে ১৩.১% এবং ২০১৫-১৬ অর্থবছরে হয়েছে ১১.৬%। সিপিডির গবেষণায় ভবিষ্যতে শিক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ আরও কমবে বলে অনুমান করা হয় এবং ২০১৮ সালে এ হার ৯.৬% এ নেমে আসবে বলেই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে যা সত্যিই উদ্বেগের বিষয়। অথচ অনেক অনুন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশেই শিক্ষাকে বাজেট ব্যয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বের সঙ্গে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। মোট বাজেটে তাঞ্জানিয়া ২৬%, লেসোথো ২৪%, বুরুন্ডি ২২% এবং টোগো ১৭% শিক্ষা খাতে ব্যয় করে। জিডিপির সঙ্গে তুলনা করে দেখলেও বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে বাজেট ব্যয়ে একটি হতাশাজনক চিত্রই দেখা যায়। ইউনেস্কোর সুপারিশ অনুযায়ী শিক্ষা খাতে বরাদ্দ হওয়া উচিত জিডিপির ৬%। বাংলাদেশে ২০১৫ সালে শিক্ষা খাতে ব্যয় ছিল জিডিপির ২.২% যা ছিল নতুন ঘোষিত বাজেটের পূর্বে এ যাবৎ কালের সর্বোচ্চ। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। শিক্ষা খাতে আফগানিস্তান ব্যয় করে জিডিপির ৪.৬%, ভুটান ৫.৬%, নেপাল ৪.১%, ভারত ৩.৯% এবং পাকিস্তান ২.৫%।

তবে মাননীয় অর্থমন্ত্রী কর্তৃক ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে মোট বাজেটের ১৪.৭% যা অনুমোদিত হলে গত কয়েক অর্থবছরের স্থবিরতা থেকে বেরিয়ে শিক্ষাখাত ঊর্ধ্বমুখী বিনিয়োগের খাত হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। ফলে প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দের পরিমাণ মোট জিডিপির ২.৬৭% যা এ যাবতকালের সর্বোচ্চ। এই বাজেট অনুমোদিত এবং বাস্তবায়িত হলে অন্তত গাণিতিক বিচারে সরকারের কাছে শিক্ষাখাতের গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেই প্রতীয়মান হবে। কিন্তু এ বিনিয়োগের গুণগত দিকটা বিচার করা খুবই জরুরি। যতটুকুইবা শিক্ষা খাতে বরাদ্দ হচ্ছে, তার সিংহভাগই ব্যয়িত হচ্ছে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বাবদ। শিক্ষার উন্নয়ন বাবদ যে বাজেট আছে তা থেকে আবার বহন করা হচ্ছে বিনামূল্যে বই বিতরণ এবং বেতন বহির্ভূত নিয়োগের মতো ব্যয়সমূহ।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য বাস্তবায়নে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় মাল্টিমিডিয়া প্রযুক্তির ব্যবহার এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক শিক্ষাকে সরকার অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এ লক্ষ্যে ‘আইসিটি ফর এডুকেশন ইন সেকেন্ডারি অ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল’ নামক প্রকল্পের অধীনে ২০১৫ সালের জুন পর্যন্ত ২৩ হাজার ৮৩৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সহায়ক অবকাঠামো এবং দক্ষ শিক্ষক দুটিরই চরম সংকট পরিলক্ষিত হয়েছে। ২০১৪ সালে ইউএনডিপি কর্তৃক পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে মাত্র ৬% কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষ, ৫% মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর পরিচালনায় দক্ষ, ৪% ইন্টারনেট ব্যবহারে এবং মাত্র ১% মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম পরিচালনা এবং পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন তৈরিতে দক্ষ। মাদ্রাসার ক্ষেত্রে দেখা যায় মাত্র ৩% শিক্ষক ইন্টারনেট ব্যবহারে এবং ৮% শিক্ষক মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট তৈরিতে দক্ষ। কলেজের শিক্ষকদের মধ্যে মাত্র ৭% মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম পরিচালনায় দক্ষ। অতএব শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনানুপাতিক বিনিয়োগ না করলে সরকারের শিক্ষা উন্নয়নের প্রাধিকার অর্থহীন হয়ে যাবে। ‘টিচার্স কোয়ালিটি ইমপ্রুভমেন্ট’ (টিকিউআই) প্রকল্পের মাধ্যমে সরকার এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের মান বৃদ্ধির জন্য আরও বিনিয়োগ নিশ্চিত করেছে কিন্তু টিচার্স লেড ডিজিটাল কন্টেন্ট পদ্ধতি এখনো কাঙ্ক্ষিত সাফল্য দেখাতে পারছে না যা উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো ব্যাপার। শিক্ষকের দক্ষতা সংক্রান্ত আরও একটি সংকট উল্লেখযোগ্য। যুগোপযোগী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বিষয়টি মাথায় রেখে পাঠ্যপুস্তকে নতুন নতুন বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। এর মধ্যে এইচআইভি, যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য, বয়োসন্ধিকালীন পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয় রয়েছে যা বাংলাদেশের সমাজে এখনো স্পর্শকাতর। শিক্ষকরা এ বিষয়গুলো শ্রেণিকক্ষে পড়ানোয় স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। স্পর্শকাতর বিষয়গুলো কীভাবে শোভন উপায়ে পড়ানো যায় সে ব্যাপারে আমাদের শিক্ষকরা এখনো দক্ষ হয়ে উঠেনি। এ বিষয়গুলোতে প্রশিক্ষণ প্রদানের ক্ষেত্রে সরকার অনেক ক্ষেত্রেই শুধু সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহের ওপর নির্ভর করে। ফলে পাঠ্যপুস্তকের আধুনিকায়নও শিক্ষকের দক্ষতার অভাবে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে পারছে না। এমন আরেকটি উদাহরণ সৃজনশীল পদ্ধতি। ২১ মে ২০১৫ তারিখে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত এক তথ্যে দেখা যায় তখন পর্যন্ত ৫ বছরে ১০ লাখ শিক্ষককে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদানের ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তব চিত্র খুবই হতাশাজনক। যদিও এ পদ্ধতি করা হয়েছিল গাইড বই এবং কোচিং সেন্টার নির্ভরতা নিরসনের জন্য, বাস্তব ফল হয় সম্পূর্ণ উল্টো। শিক্ষকের কাছে সৃজনশীল পদ্ধতি সম্পর্কে যথাযথ ধারণা পেতে ব্যর্থ হয়ে শিক্ষার্থীরা আবারও কোচিং এবং গাইডের দ্বারস্থ হচ্ছে। নতুন পদ্ধতির জন্য নতুন গাইডের বাজার তৈরি করে মুনাফা করে নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা। স্বয়ং সরকারের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর কর্তৃক পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় প্রশিক্ষণের পরও মাত্র ৫৬% স্কুলের সৃজনশীল পদ্ধতিতে প্রশ্ন প্রণয়নের সক্ষমতা রয়েছে। কোচিং এবং গাইড বইয়ের দৌরাত্ম্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এ সংকটের কারণেই সৃষ্টি হয়েছে। এমতাবস্থায় সরকার কোচিং বন্ধ করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা কতটুকু বাস্তবমুখী সে প্রশ্ন থেকেই যায়। শিক্ষা খাতে প্রযুক্তির অগ্রাধিকার সময়োপযোগী এ কথা যেমন সত্য তেমনি সহশিক্ষা কার্যক্রমও শিক্ষার্থীর উন্নয়নে সমান অপরিহার্য। শিক্ষার্থীদের বিতর্ক, নাচ, গান, খেলাধুলা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্য। সার্টিফিকেট এবং জিপিএমুখী প্রবণতা নতুন প্রজন্মকে সহশিক্ষা কার্যক্রম থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে। কাগজে-কলমে সহশিক্ষা কার্যক্রমকে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হলেও এ ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বিনিয়োগের অবস্থা খুবই নাজুক। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ থাকলেও বিতর্ক এবং সংস্কৃতি চর্চার শিক্ষক দেখা যায় না। অথচ স্কুল পর্যায় থেকে বিতর্ক ও পাবলিক স্পিকিংয়ের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংস্পর্শ না থাকলে বৈশ্বিক মনন এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ খুবই দুরূহ। এ ক্ষেত্রে ব্র্যাক ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বিতর্ক বিকাশ একটি সফল উদ্যোগ যা শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়মিত কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। কারিগরি শিক্ষা এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষার প্রসার এসডিজির একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য। দেশে শিক্ষার হার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও বাড়ছে। এতে প্রমাণিত হয়, যে ধরনের শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে তা কর্ম উপযোগী নয়। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে কারিগরি স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। তবে এসব স্কুলের কারিকুলাম প্রণয়নে দেশ ও বিদেশে শ্রম বাজারে চাহিদা নিরূপণ জরুরি। অন্যথায় এ খাতে বিনিয়োগ কাঙ্ক্ষিত সুফল আনবে না। বিএমইটিয়ের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের মাত্র ৩৮.৭৫% দক্ষ। প্রয়োজনের চেয়ে কম দক্ষ ৪৯.৬৫% এবং  অর্ধেক দক্ষ ১৫.১৫%। ইতিমধ্যে সৌদি আরব থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী শ্রমিককে দক্ষতার অভাবে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে শ্রম অভিবাসন ও বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বিবেচনায় কারিগরি শিক্ষাকে সময়োপযোগী করা জরুরি। শিক্ষা খাতে যে বিনিয়োগ তার বেশির ভাগই পাবলিক মানি। তাই এ বিনিয়োগের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। শিক্ষা প্রশাসন খাতে বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার স্বার্থে সরকারকে দলীয় বিবেচনার বাইরে আসতে হবে। সম্মানীয় সংসদ সদস্যদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান করায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দলীয় সংকীর্ণতার মধ্যে শিক্ষক  নিয়োগ করা হচ্ছে, যার ফলে এ খাতে বিনিয়োগ গুণগত শিক্ষায় অবদান রাখতে পারছে না।

এমনকি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বিজ্ঞান শিক্ষায় ও পাঠদানে অভিজ্ঞ অধ্যাপককে উপাচার্য নিয়োগের বিধান থাকলেও নিয়ম না মেনে বিজ্ঞান শিক্ষায় অভিজ্ঞ নয় এমন শিক্ষককে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ করা হচ্ছে। ফলে এসব দলীয় রাজনৈতিক উপাচার্যের পক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে কাঙ্ক্ষিত নেতৃত্ব দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। বাংলাদেশের মতো একটি দ্রুত উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে এ মুহূর্তে শিক্ষা খাতে যথাযথ বিনিয়োগ নিশ্চিত করা সম্ভব না হলে উন্নয়নের মহাসড়কে আমাদের গতিশীল পদচারণা স্তিমিত হয়ে আসবে এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় আমাদের সাফল্যের সক্ষমতা সংকুচিত হয়ে পড়বে। শিক্ষাকে প্রতিটি মানুষের অধিকার হিসেবে নিশ্চিত করতে পারলেই কেবল একটি আধুনিক ও গণতান্ত্রিক কল্যাণরাষ্ট্র হিসেবে আমাদের বিকাশ ত্বরান্বিত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

     Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক
বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কি-বোর্ডের অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকার রহস্য জানেন কি?
কি-বোর্ডের অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকার রহস্য জানেন কি?

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ
এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম