শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০১৬

টেকসই উন্নয়নে শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
টেকসই উন্নয়নে শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় অন্তর্ভুক্ত ১৭টি লক্ষ্যমাত্রার ৪ নম্বর লক্ষ্যমাত্রাটি হলো অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমতা-ভিত্তিক মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং সবার জন্য আজীবন শিক্ষার সুযোগ তৈরি করা। এ লক্ষ্যমাত্রার অধীনে ১০টি সুনির্দিষ্ট টার্গেট রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে অবৈতনিক, সমতাভিত্তিক এবং মানসম্মত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা, মানসম্মত প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা, নারী-পুরুষ সবার জন্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুযোগ, মানসম্মত শিক্ষার মাধ্যমে শোভন কাজের উপযোগী জনগোষ্ঠী তৈরি, শিক্ষায় লিঙ্গ বৈষম্য দূর করা, প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীসহ সব ঝুঁকিগ্রস্ত মানুষের জন্য সব পর্যায়ে শিক্ষার সুযোগ এবং মানসম্পন্ন শিক্ষক নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশের শিক্ষা খাতের বিস্তারিত চিত্র দেখলে আমরা অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের আন্তরিকতার ছাপ দেখতে পাই। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসমূহের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং পরীক্ষায় নকলের মতো গুরুতর সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশের শিক্ষা খাত ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ মূল্যায়নের জন্য ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয় দিকই আমাদের বিবেচনা করে দেখতে হবে। বাংলাদেশে প্রতি বছরই শিক্ষা খাতে বাজেটের পরিমাণ টাকার অঙ্কে বাড়ছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ২০,৩১৬ কোটি টাকা, ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেটে ২১,৫৬১ কোটি টাকা, ২০১৩-১৪ অর্থবছরের বাজেটে ২৮,২৭২ কোটি টাকা, ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেটে ৩২,৭৬৯ কোটি টাকা এবং সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে হয়েছে ৩৪,৩৭৭ কোটি টাকা। কিন্তু আসলেই কী শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে? মোট বাজেটের কত শতাংশ বিনিয়োগ আমরা শিক্ষা খাতে পাচ্ছি? সিপিডির একটি সাম্প্রতিক (এপ্রিল ২০১৬) গবেষণায় প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায় ২০০১-০২ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ১৪.২% যা ৮ বছর পর ২০০৬-০৭ অর্থবছরে হয়েছিল সর্বোচ্চ ১৫.৯%। এরপর থেকে ক্রমে নিম্নগামী হয়েছে এবং গত ৩টি অর্থবছরের তথ্য থেকেও আমরা শিক্ষা খাতে নিম্ন বিনিয়োগের একটা স্থবির চিত্র দেখতে পাই। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ১১.৭৩% যা ২০১৪-১৫ অর্থবছরে হয়েছে ১৩.১% এবং ২০১৫-১৬ অর্থবছরে হয়েছে ১১.৬%। সিপিডির গবেষণায় ভবিষ্যতে শিক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ আরও কমবে বলে অনুমান করা হয় এবং ২০১৮ সালে এ হার ৯.৬% এ নেমে আসবে বলেই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে যা সত্যিই উদ্বেগের বিষয়। অথচ অনেক অনুন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশেই শিক্ষাকে বাজেট ব্যয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বের সঙ্গে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। মোট বাজেটে তাঞ্জানিয়া ২৬%, লেসোথো ২৪%, বুরুন্ডি ২২% এবং টোগো ১৭% শিক্ষা খাতে ব্যয় করে। জিডিপির সঙ্গে তুলনা করে দেখলেও বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে বাজেট ব্যয়ে একটি হতাশাজনক চিত্রই দেখা যায়। ইউনেস্কোর সুপারিশ অনুযায়ী শিক্ষা খাতে বরাদ্দ হওয়া উচিত জিডিপির ৬%। বাংলাদেশে ২০১৫ সালে শিক্ষা খাতে ব্যয় ছিল জিডিপির ২.২% যা ছিল নতুন ঘোষিত বাজেটের পূর্বে এ যাবৎ কালের সর্বোচ্চ। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। শিক্ষা খাতে আফগানিস্তান ব্যয় করে জিডিপির ৪.৬%, ভুটান ৫.৬%, নেপাল ৪.১%, ভারত ৩.৯% এবং পাকিস্তান ২.৫%।

তবে মাননীয় অর্থমন্ত্রী কর্তৃক ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে মোট বাজেটের ১৪.৭% যা অনুমোদিত হলে গত কয়েক অর্থবছরের স্থবিরতা থেকে বেরিয়ে শিক্ষাখাত ঊর্ধ্বমুখী বিনিয়োগের খাত হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। ফলে প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দের পরিমাণ মোট জিডিপির ২.৬৭% যা এ যাবতকালের সর্বোচ্চ। এই বাজেট অনুমোদিত এবং বাস্তবায়িত হলে অন্তত গাণিতিক বিচারে সরকারের কাছে শিক্ষাখাতের গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেই প্রতীয়মান হবে। কিন্তু এ বিনিয়োগের গুণগত দিকটা বিচার করা খুবই জরুরি। যতটুকুইবা শিক্ষা খাতে বরাদ্দ হচ্ছে, তার সিংহভাগই ব্যয়িত হচ্ছে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বাবদ। শিক্ষার উন্নয়ন বাবদ যে বাজেট আছে তা থেকে আবার বহন করা হচ্ছে বিনামূল্যে বই বিতরণ এবং বেতন বহির্ভূত নিয়োগের মতো ব্যয়সমূহ।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য বাস্তবায়নে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় মাল্টিমিডিয়া প্রযুক্তির ব্যবহার এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক শিক্ষাকে সরকার অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এ লক্ষ্যে ‘আইসিটি ফর এডুকেশন ইন সেকেন্ডারি অ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল’ নামক প্রকল্পের অধীনে ২০১৫ সালের জুন পর্যন্ত ২৩ হাজার ৮৩৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সহায়ক অবকাঠামো এবং দক্ষ শিক্ষক দুটিরই চরম সংকট পরিলক্ষিত হয়েছে। ২০১৪ সালে ইউএনডিপি কর্তৃক পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে মাত্র ৬% কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষ, ৫% মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর পরিচালনায় দক্ষ, ৪% ইন্টারনেট ব্যবহারে এবং মাত্র ১% মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম পরিচালনা এবং পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন তৈরিতে দক্ষ। মাদ্রাসার ক্ষেত্রে দেখা যায় মাত্র ৩% শিক্ষক ইন্টারনেট ব্যবহারে এবং ৮% শিক্ষক মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট তৈরিতে দক্ষ। কলেজের শিক্ষকদের মধ্যে মাত্র ৭% মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম পরিচালনায় দক্ষ। অতএব শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনানুপাতিক বিনিয়োগ না করলে সরকারের শিক্ষা উন্নয়নের প্রাধিকার অর্থহীন হয়ে যাবে। ‘টিচার্স কোয়ালিটি ইমপ্রুভমেন্ট’ (টিকিউআই) প্রকল্পের মাধ্যমে সরকার এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের মান বৃদ্ধির জন্য আরও বিনিয়োগ নিশ্চিত করেছে কিন্তু টিচার্স লেড ডিজিটাল কন্টেন্ট পদ্ধতি এখনো কাঙ্ক্ষিত সাফল্য দেখাতে পারছে না যা উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো ব্যাপার। শিক্ষকের দক্ষতা সংক্রান্ত আরও একটি সংকট উল্লেখযোগ্য। যুগোপযোগী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বিষয়টি মাথায় রেখে পাঠ্যপুস্তকে নতুন নতুন বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। এর মধ্যে এইচআইভি, যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য, বয়োসন্ধিকালীন পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয় রয়েছে যা বাংলাদেশের সমাজে এখনো স্পর্শকাতর। শিক্ষকরা এ বিষয়গুলো শ্রেণিকক্ষে পড়ানোয় স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। স্পর্শকাতর বিষয়গুলো কীভাবে শোভন উপায়ে পড়ানো যায় সে ব্যাপারে আমাদের শিক্ষকরা এখনো দক্ষ হয়ে উঠেনি। এ বিষয়গুলোতে প্রশিক্ষণ প্রদানের ক্ষেত্রে সরকার অনেক ক্ষেত্রেই শুধু সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহের ওপর নির্ভর করে। ফলে পাঠ্যপুস্তকের আধুনিকায়নও শিক্ষকের দক্ষতার অভাবে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে পারছে না। এমন আরেকটি উদাহরণ সৃজনশীল পদ্ধতি। ২১ মে ২০১৫ তারিখে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত এক তথ্যে দেখা যায় তখন পর্যন্ত ৫ বছরে ১০ লাখ শিক্ষককে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদানের ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তব চিত্র খুবই হতাশাজনক। যদিও এ পদ্ধতি করা হয়েছিল গাইড বই এবং কোচিং সেন্টার নির্ভরতা নিরসনের জন্য, বাস্তব ফল হয় সম্পূর্ণ উল্টো। শিক্ষকের কাছে সৃজনশীল পদ্ধতি সম্পর্কে যথাযথ ধারণা পেতে ব্যর্থ হয়ে শিক্ষার্থীরা আবারও কোচিং এবং গাইডের দ্বারস্থ হচ্ছে। নতুন পদ্ধতির জন্য নতুন গাইডের বাজার তৈরি করে মুনাফা করে নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা। স্বয়ং সরকারের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর কর্তৃক পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় প্রশিক্ষণের পরও মাত্র ৫৬% স্কুলের সৃজনশীল পদ্ধতিতে প্রশ্ন প্রণয়নের সক্ষমতা রয়েছে। কোচিং এবং গাইড বইয়ের দৌরাত্ম্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এ সংকটের কারণেই সৃষ্টি হয়েছে। এমতাবস্থায় সরকার কোচিং বন্ধ করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা কতটুকু বাস্তবমুখী সে প্রশ্ন থেকেই যায়। শিক্ষা খাতে প্রযুক্তির অগ্রাধিকার সময়োপযোগী এ কথা যেমন সত্য তেমনি সহশিক্ষা কার্যক্রমও শিক্ষার্থীর উন্নয়নে সমান অপরিহার্য। শিক্ষার্থীদের বিতর্ক, নাচ, গান, খেলাধুলা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্য। সার্টিফিকেট এবং জিপিএমুখী প্রবণতা নতুন প্রজন্মকে সহশিক্ষা কার্যক্রম থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে। কাগজে-কলমে সহশিক্ষা কার্যক্রমকে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হলেও এ ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বিনিয়োগের অবস্থা খুবই নাজুক। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ থাকলেও বিতর্ক এবং সংস্কৃতি চর্চার শিক্ষক দেখা যায় না। অথচ স্কুল পর্যায় থেকে বিতর্ক ও পাবলিক স্পিকিংয়ের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংস্পর্শ না থাকলে বৈশ্বিক মনন এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ খুবই দুরূহ। এ ক্ষেত্রে ব্র্যাক ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বিতর্ক বিকাশ একটি সফল উদ্যোগ যা শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়মিত কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। কারিগরি শিক্ষা এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষার প্রসার এসডিজির একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য। দেশে শিক্ষার হার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও বাড়ছে। এতে প্রমাণিত হয়, যে ধরনের শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে তা কর্ম উপযোগী নয়। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে কারিগরি স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। তবে এসব স্কুলের কারিকুলাম প্রণয়নে দেশ ও বিদেশে শ্রম বাজারে চাহিদা নিরূপণ জরুরি। অন্যথায় এ খাতে বিনিয়োগ কাঙ্ক্ষিত সুফল আনবে না। বিএমইটিয়ের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের মাত্র ৩৮.৭৫% দক্ষ। প্রয়োজনের চেয়ে কম দক্ষ ৪৯.৬৫% এবং  অর্ধেক দক্ষ ১৫.১৫%। ইতিমধ্যে সৌদি আরব থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী শ্রমিককে দক্ষতার অভাবে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে শ্রম অভিবাসন ও বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বিবেচনায় কারিগরি শিক্ষাকে সময়োপযোগী করা জরুরি। শিক্ষা খাতে যে বিনিয়োগ তার বেশির ভাগই পাবলিক মানি। তাই এ বিনিয়োগের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। শিক্ষা প্রশাসন খাতে বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার স্বার্থে সরকারকে দলীয় বিবেচনার বাইরে আসতে হবে। সম্মানীয় সংসদ সদস্যদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান করায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দলীয় সংকীর্ণতার মধ্যে শিক্ষক  নিয়োগ করা হচ্ছে, যার ফলে এ খাতে বিনিয়োগ গুণগত শিক্ষায় অবদান রাখতে পারছে না।

এমনকি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বিজ্ঞান শিক্ষায় ও পাঠদানে অভিজ্ঞ অধ্যাপককে উপাচার্য নিয়োগের বিধান থাকলেও নিয়ম না মেনে বিজ্ঞান শিক্ষায় অভিজ্ঞ নয় এমন শিক্ষককে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ করা হচ্ছে। ফলে এসব দলীয় রাজনৈতিক উপাচার্যের পক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে কাঙ্ক্ষিত নেতৃত্ব দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। বাংলাদেশের মতো একটি দ্রুত উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে এ মুহূর্তে শিক্ষা খাতে যথাযথ বিনিয়োগ নিশ্চিত করা সম্ভব না হলে উন্নয়নের মহাসড়কে আমাদের গতিশীল পদচারণা স্তিমিত হয়ে আসবে এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় আমাদের সাফল্যের সক্ষমতা সংকুচিত হয়ে পড়বে। শিক্ষাকে প্রতিটি মানুষের অধিকার হিসেবে নিশ্চিত করতে পারলেই কেবল একটি আধুনিক ও গণতান্ত্রিক কল্যাণরাষ্ট্র হিসেবে আমাদের বিকাশ ত্বরান্বিত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

     Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন