শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০১৬

টেকসই উন্নয়নে শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
টেকসই উন্নয়নে শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় অন্তর্ভুক্ত ১৭টি লক্ষ্যমাত্রার ৪ নম্বর লক্ষ্যমাত্রাটি হলো অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমতা-ভিত্তিক মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং সবার জন্য আজীবন শিক্ষার সুযোগ তৈরি করা। এ লক্ষ্যমাত্রার অধীনে ১০টি সুনির্দিষ্ট টার্গেট রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে অবৈতনিক, সমতাভিত্তিক এবং মানসম্মত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা, মানসম্মত প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা, নারী-পুরুষ সবার জন্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুযোগ, মানসম্মত শিক্ষার মাধ্যমে শোভন কাজের উপযোগী জনগোষ্ঠী তৈরি, শিক্ষায় লিঙ্গ বৈষম্য দূর করা, প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীসহ সব ঝুঁকিগ্রস্ত মানুষের জন্য সব পর্যায়ে শিক্ষার সুযোগ এবং মানসম্পন্ন শিক্ষক নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশের শিক্ষা খাতের বিস্তারিত চিত্র দেখলে আমরা অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের আন্তরিকতার ছাপ দেখতে পাই। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসমূহের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং পরীক্ষায় নকলের মতো গুরুতর সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশের শিক্ষা খাত ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ মূল্যায়নের জন্য ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয় দিকই আমাদের বিবেচনা করে দেখতে হবে। বাংলাদেশে প্রতি বছরই শিক্ষা খাতে বাজেটের পরিমাণ টাকার অঙ্কে বাড়ছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ২০,৩১৬ কোটি টাকা, ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেটে ২১,৫৬১ কোটি টাকা, ২০১৩-১৪ অর্থবছরের বাজেটে ২৮,২৭২ কোটি টাকা, ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেটে ৩২,৭৬৯ কোটি টাকা এবং সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে হয়েছে ৩৪,৩৭৭ কোটি টাকা। কিন্তু আসলেই কী শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে? মোট বাজেটের কত শতাংশ বিনিয়োগ আমরা শিক্ষা খাতে পাচ্ছি? সিপিডির একটি সাম্প্রতিক (এপ্রিল ২০১৬) গবেষণায় প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায় ২০০১-০২ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ১৪.২% যা ৮ বছর পর ২০০৬-০৭ অর্থবছরে হয়েছিল সর্বোচ্চ ১৫.৯%। এরপর থেকে ক্রমে নিম্নগামী হয়েছে এবং গত ৩টি অর্থবছরের তথ্য থেকেও আমরা শিক্ষা খাতে নিম্ন বিনিয়োগের একটা স্থবির চিত্র দেখতে পাই। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ১১.৭৩% যা ২০১৪-১৫ অর্থবছরে হয়েছে ১৩.১% এবং ২০১৫-১৬ অর্থবছরে হয়েছে ১১.৬%। সিপিডির গবেষণায় ভবিষ্যতে শিক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ আরও কমবে বলে অনুমান করা হয় এবং ২০১৮ সালে এ হার ৯.৬% এ নেমে আসবে বলেই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে যা সত্যিই উদ্বেগের বিষয়। অথচ অনেক অনুন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশেই শিক্ষাকে বাজেট ব্যয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বের সঙ্গে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। মোট বাজেটে তাঞ্জানিয়া ২৬%, লেসোথো ২৪%, বুরুন্ডি ২২% এবং টোগো ১৭% শিক্ষা খাতে ব্যয় করে। জিডিপির সঙ্গে তুলনা করে দেখলেও বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে বাজেট ব্যয়ে একটি হতাশাজনক চিত্রই দেখা যায়। ইউনেস্কোর সুপারিশ অনুযায়ী শিক্ষা খাতে বরাদ্দ হওয়া উচিত জিডিপির ৬%। বাংলাদেশে ২০১৫ সালে শিক্ষা খাতে ব্যয় ছিল জিডিপির ২.২% যা ছিল নতুন ঘোষিত বাজেটের পূর্বে এ যাবৎ কালের সর্বোচ্চ। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। শিক্ষা খাতে আফগানিস্তান ব্যয় করে জিডিপির ৪.৬%, ভুটান ৫.৬%, নেপাল ৪.১%, ভারত ৩.৯% এবং পাকিস্তান ২.৫%।

তবে মাননীয় অর্থমন্ত্রী কর্তৃক ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে মোট বাজেটের ১৪.৭% যা অনুমোদিত হলে গত কয়েক অর্থবছরের স্থবিরতা থেকে বেরিয়ে শিক্ষাখাত ঊর্ধ্বমুখী বিনিয়োগের খাত হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। ফলে প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দের পরিমাণ মোট জিডিপির ২.৬৭% যা এ যাবতকালের সর্বোচ্চ। এই বাজেট অনুমোদিত এবং বাস্তবায়িত হলে অন্তত গাণিতিক বিচারে সরকারের কাছে শিক্ষাখাতের গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেই প্রতীয়মান হবে। কিন্তু এ বিনিয়োগের গুণগত দিকটা বিচার করা খুবই জরুরি। যতটুকুইবা শিক্ষা খাতে বরাদ্দ হচ্ছে, তার সিংহভাগই ব্যয়িত হচ্ছে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বাবদ। শিক্ষার উন্নয়ন বাবদ যে বাজেট আছে তা থেকে আবার বহন করা হচ্ছে বিনামূল্যে বই বিতরণ এবং বেতন বহির্ভূত নিয়োগের মতো ব্যয়সমূহ।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য বাস্তবায়নে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় মাল্টিমিডিয়া প্রযুক্তির ব্যবহার এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক শিক্ষাকে সরকার অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এ লক্ষ্যে ‘আইসিটি ফর এডুকেশন ইন সেকেন্ডারি অ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল’ নামক প্রকল্পের অধীনে ২০১৫ সালের জুন পর্যন্ত ২৩ হাজার ৮৩৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সহায়ক অবকাঠামো এবং দক্ষ শিক্ষক দুটিরই চরম সংকট পরিলক্ষিত হয়েছে। ২০১৪ সালে ইউএনডিপি কর্তৃক পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে মাত্র ৬% কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষ, ৫% মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর পরিচালনায় দক্ষ, ৪% ইন্টারনেট ব্যবহারে এবং মাত্র ১% মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম পরিচালনা এবং পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন তৈরিতে দক্ষ। মাদ্রাসার ক্ষেত্রে দেখা যায় মাত্র ৩% শিক্ষক ইন্টারনেট ব্যবহারে এবং ৮% শিক্ষক মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট তৈরিতে দক্ষ। কলেজের শিক্ষকদের মধ্যে মাত্র ৭% মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম পরিচালনায় দক্ষ। অতএব শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনানুপাতিক বিনিয়োগ না করলে সরকারের শিক্ষা উন্নয়নের প্রাধিকার অর্থহীন হয়ে যাবে। ‘টিচার্স কোয়ালিটি ইমপ্রুভমেন্ট’ (টিকিউআই) প্রকল্পের মাধ্যমে সরকার এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের মান বৃদ্ধির জন্য আরও বিনিয়োগ নিশ্চিত করেছে কিন্তু টিচার্স লেড ডিজিটাল কন্টেন্ট পদ্ধতি এখনো কাঙ্ক্ষিত সাফল্য দেখাতে পারছে না যা উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো ব্যাপার। শিক্ষকের দক্ষতা সংক্রান্ত আরও একটি সংকট উল্লেখযোগ্য। যুগোপযোগী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বিষয়টি মাথায় রেখে পাঠ্যপুস্তকে নতুন নতুন বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। এর মধ্যে এইচআইভি, যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য, বয়োসন্ধিকালীন পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয় রয়েছে যা বাংলাদেশের সমাজে এখনো স্পর্শকাতর। শিক্ষকরা এ বিষয়গুলো শ্রেণিকক্ষে পড়ানোয় স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। স্পর্শকাতর বিষয়গুলো কীভাবে শোভন উপায়ে পড়ানো যায় সে ব্যাপারে আমাদের শিক্ষকরা এখনো দক্ষ হয়ে উঠেনি। এ বিষয়গুলোতে প্রশিক্ষণ প্রদানের ক্ষেত্রে সরকার অনেক ক্ষেত্রেই শুধু সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহের ওপর নির্ভর করে। ফলে পাঠ্যপুস্তকের আধুনিকায়নও শিক্ষকের দক্ষতার অভাবে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে পারছে না। এমন আরেকটি উদাহরণ সৃজনশীল পদ্ধতি। ২১ মে ২০১৫ তারিখে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত এক তথ্যে দেখা যায় তখন পর্যন্ত ৫ বছরে ১০ লাখ শিক্ষককে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদানের ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তব চিত্র খুবই হতাশাজনক। যদিও এ পদ্ধতি করা হয়েছিল গাইড বই এবং কোচিং সেন্টার নির্ভরতা নিরসনের জন্য, বাস্তব ফল হয় সম্পূর্ণ উল্টো। শিক্ষকের কাছে সৃজনশীল পদ্ধতি সম্পর্কে যথাযথ ধারণা পেতে ব্যর্থ হয়ে শিক্ষার্থীরা আবারও কোচিং এবং গাইডের দ্বারস্থ হচ্ছে। নতুন পদ্ধতির জন্য নতুন গাইডের বাজার তৈরি করে মুনাফা করে নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা। স্বয়ং সরকারের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর কর্তৃক পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় প্রশিক্ষণের পরও মাত্র ৫৬% স্কুলের সৃজনশীল পদ্ধতিতে প্রশ্ন প্রণয়নের সক্ষমতা রয়েছে। কোচিং এবং গাইড বইয়ের দৌরাত্ম্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এ সংকটের কারণেই সৃষ্টি হয়েছে। এমতাবস্থায় সরকার কোচিং বন্ধ করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা কতটুকু বাস্তবমুখী সে প্রশ্ন থেকেই যায়। শিক্ষা খাতে প্রযুক্তির অগ্রাধিকার সময়োপযোগী এ কথা যেমন সত্য তেমনি সহশিক্ষা কার্যক্রমও শিক্ষার্থীর উন্নয়নে সমান অপরিহার্য। শিক্ষার্থীদের বিতর্ক, নাচ, গান, খেলাধুলা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্য। সার্টিফিকেট এবং জিপিএমুখী প্রবণতা নতুন প্রজন্মকে সহশিক্ষা কার্যক্রম থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে। কাগজে-কলমে সহশিক্ষা কার্যক্রমকে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হলেও এ ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বিনিয়োগের অবস্থা খুবই নাজুক। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ থাকলেও বিতর্ক এবং সংস্কৃতি চর্চার শিক্ষক দেখা যায় না। অথচ স্কুল পর্যায় থেকে বিতর্ক ও পাবলিক স্পিকিংয়ের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংস্পর্শ না থাকলে বৈশ্বিক মনন এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ খুবই দুরূহ। এ ক্ষেত্রে ব্র্যাক ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বিতর্ক বিকাশ একটি সফল উদ্যোগ যা শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়মিত কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। কারিগরি শিক্ষা এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষার প্রসার এসডিজির একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য। দেশে শিক্ষার হার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও বাড়ছে। এতে প্রমাণিত হয়, যে ধরনের শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে তা কর্ম উপযোগী নয়। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে কারিগরি স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। তবে এসব স্কুলের কারিকুলাম প্রণয়নে দেশ ও বিদেশে শ্রম বাজারে চাহিদা নিরূপণ জরুরি। অন্যথায় এ খাতে বিনিয়োগ কাঙ্ক্ষিত সুফল আনবে না। বিএমইটিয়ের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের মাত্র ৩৮.৭৫% দক্ষ। প্রয়োজনের চেয়ে কম দক্ষ ৪৯.৬৫% এবং  অর্ধেক দক্ষ ১৫.১৫%। ইতিমধ্যে সৌদি আরব থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী শ্রমিককে দক্ষতার অভাবে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে শ্রম অভিবাসন ও বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বিবেচনায় কারিগরি শিক্ষাকে সময়োপযোগী করা জরুরি। শিক্ষা খাতে যে বিনিয়োগ তার বেশির ভাগই পাবলিক মানি। তাই এ বিনিয়োগের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। শিক্ষা প্রশাসন খাতে বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার স্বার্থে সরকারকে দলীয় বিবেচনার বাইরে আসতে হবে। সম্মানীয় সংসদ সদস্যদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান করায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দলীয় সংকীর্ণতার মধ্যে শিক্ষক  নিয়োগ করা হচ্ছে, যার ফলে এ খাতে বিনিয়োগ গুণগত শিক্ষায় অবদান রাখতে পারছে না।

এমনকি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বিজ্ঞান শিক্ষায় ও পাঠদানে অভিজ্ঞ অধ্যাপককে উপাচার্য নিয়োগের বিধান থাকলেও নিয়ম না মেনে বিজ্ঞান শিক্ষায় অভিজ্ঞ নয় এমন শিক্ষককে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ করা হচ্ছে। ফলে এসব দলীয় রাজনৈতিক উপাচার্যের পক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে কাঙ্ক্ষিত নেতৃত্ব দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। বাংলাদেশের মতো একটি দ্রুত উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে এ মুহূর্তে শিক্ষা খাতে যথাযথ বিনিয়োগ নিশ্চিত করা সম্ভব না হলে উন্নয়নের মহাসড়কে আমাদের গতিশীল পদচারণা স্তিমিত হয়ে আসবে এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় আমাদের সাফল্যের সক্ষমতা সংকুচিত হয়ে পড়বে। শিক্ষাকে প্রতিটি মানুষের অধিকার হিসেবে নিশ্চিত করতে পারলেই কেবল একটি আধুনিক ও গণতান্ত্রিক কল্যাণরাষ্ট্র হিসেবে আমাদের বিকাশ ত্বরান্বিত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

     Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম