শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০১৬

টেকসই উন্নয়নে শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
টেকসই উন্নয়নে শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় অন্তর্ভুক্ত ১৭টি লক্ষ্যমাত্রার ৪ নম্বর লক্ষ্যমাত্রাটি হলো অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমতা-ভিত্তিক মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং সবার জন্য আজীবন শিক্ষার সুযোগ তৈরি করা। এ লক্ষ্যমাত্রার অধীনে ১০টি সুনির্দিষ্ট টার্গেট রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে অবৈতনিক, সমতাভিত্তিক এবং মানসম্মত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা, মানসম্মত প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা, নারী-পুরুষ সবার জন্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুযোগ, মানসম্মত শিক্ষার মাধ্যমে শোভন কাজের উপযোগী জনগোষ্ঠী তৈরি, শিক্ষায় লিঙ্গ বৈষম্য দূর করা, প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীসহ সব ঝুঁকিগ্রস্ত মানুষের জন্য সব পর্যায়ে শিক্ষার সুযোগ এবং মানসম্পন্ন শিক্ষক নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশের শিক্ষা খাতের বিস্তারিত চিত্র দেখলে আমরা অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের আন্তরিকতার ছাপ দেখতে পাই। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসমূহের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং পরীক্ষায় নকলের মতো গুরুতর সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশের শিক্ষা খাত ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ মূল্যায়নের জন্য ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয় দিকই আমাদের বিবেচনা করে দেখতে হবে। বাংলাদেশে প্রতি বছরই শিক্ষা খাতে বাজেটের পরিমাণ টাকার অঙ্কে বাড়ছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ২০,৩১৬ কোটি টাকা, ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেটে ২১,৫৬১ কোটি টাকা, ২০১৩-১৪ অর্থবছরের বাজেটে ২৮,২৭২ কোটি টাকা, ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেটে ৩২,৭৬৯ কোটি টাকা এবং সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে হয়েছে ৩৪,৩৭৭ কোটি টাকা। কিন্তু আসলেই কী শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে? মোট বাজেটের কত শতাংশ বিনিয়োগ আমরা শিক্ষা খাতে পাচ্ছি? সিপিডির একটি সাম্প্রতিক (এপ্রিল ২০১৬) গবেষণায় প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায় ২০০১-০২ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ১৪.২% যা ৮ বছর পর ২০০৬-০৭ অর্থবছরে হয়েছিল সর্বোচ্চ ১৫.৯%। এরপর থেকে ক্রমে নিম্নগামী হয়েছে এবং গত ৩টি অর্থবছরের তথ্য থেকেও আমরা শিক্ষা খাতে নিম্ন বিনিয়োগের একটা স্থবির চিত্র দেখতে পাই। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ১১.৭৩% যা ২০১৪-১৫ অর্থবছরে হয়েছে ১৩.১% এবং ২০১৫-১৬ অর্থবছরে হয়েছে ১১.৬%। সিপিডির গবেষণায় ভবিষ্যতে শিক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ আরও কমবে বলে অনুমান করা হয় এবং ২০১৮ সালে এ হার ৯.৬% এ নেমে আসবে বলেই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে যা সত্যিই উদ্বেগের বিষয়। অথচ অনেক অনুন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশেই শিক্ষাকে বাজেট ব্যয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বের সঙ্গে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। মোট বাজেটে তাঞ্জানিয়া ২৬%, লেসোথো ২৪%, বুরুন্ডি ২২% এবং টোগো ১৭% শিক্ষা খাতে ব্যয় করে। জিডিপির সঙ্গে তুলনা করে দেখলেও বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে বাজেট ব্যয়ে একটি হতাশাজনক চিত্রই দেখা যায়। ইউনেস্কোর সুপারিশ অনুযায়ী শিক্ষা খাতে বরাদ্দ হওয়া উচিত জিডিপির ৬%। বাংলাদেশে ২০১৫ সালে শিক্ষা খাতে ব্যয় ছিল জিডিপির ২.২% যা ছিল নতুন ঘোষিত বাজেটের পূর্বে এ যাবৎ কালের সর্বোচ্চ। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। শিক্ষা খাতে আফগানিস্তান ব্যয় করে জিডিপির ৪.৬%, ভুটান ৫.৬%, নেপাল ৪.১%, ভারত ৩.৯% এবং পাকিস্তান ২.৫%।

তবে মাননীয় অর্থমন্ত্রী কর্তৃক ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে মোট বাজেটের ১৪.৭% যা অনুমোদিত হলে গত কয়েক অর্থবছরের স্থবিরতা থেকে বেরিয়ে শিক্ষাখাত ঊর্ধ্বমুখী বিনিয়োগের খাত হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। ফলে প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দের পরিমাণ মোট জিডিপির ২.৬৭% যা এ যাবতকালের সর্বোচ্চ। এই বাজেট অনুমোদিত এবং বাস্তবায়িত হলে অন্তত গাণিতিক বিচারে সরকারের কাছে শিক্ষাখাতের গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেই প্রতীয়মান হবে। কিন্তু এ বিনিয়োগের গুণগত দিকটা বিচার করা খুবই জরুরি। যতটুকুইবা শিক্ষা খাতে বরাদ্দ হচ্ছে, তার সিংহভাগই ব্যয়িত হচ্ছে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বাবদ। শিক্ষার উন্নয়ন বাবদ যে বাজেট আছে তা থেকে আবার বহন করা হচ্ছে বিনামূল্যে বই বিতরণ এবং বেতন বহির্ভূত নিয়োগের মতো ব্যয়সমূহ।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য বাস্তবায়নে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় মাল্টিমিডিয়া প্রযুক্তির ব্যবহার এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক শিক্ষাকে সরকার অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এ লক্ষ্যে ‘আইসিটি ফর এডুকেশন ইন সেকেন্ডারি অ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল’ নামক প্রকল্পের অধীনে ২০১৫ সালের জুন পর্যন্ত ২৩ হাজার ৮৩৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সহায়ক অবকাঠামো এবং দক্ষ শিক্ষক দুটিরই চরম সংকট পরিলক্ষিত হয়েছে। ২০১৪ সালে ইউএনডিপি কর্তৃক পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে মাত্র ৬% কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষ, ৫% মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর পরিচালনায় দক্ষ, ৪% ইন্টারনেট ব্যবহারে এবং মাত্র ১% মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম পরিচালনা এবং পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন তৈরিতে দক্ষ। মাদ্রাসার ক্ষেত্রে দেখা যায় মাত্র ৩% শিক্ষক ইন্টারনেট ব্যবহারে এবং ৮% শিক্ষক মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট তৈরিতে দক্ষ। কলেজের শিক্ষকদের মধ্যে মাত্র ৭% মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম পরিচালনায় দক্ষ। অতএব শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনানুপাতিক বিনিয়োগ না করলে সরকারের শিক্ষা উন্নয়নের প্রাধিকার অর্থহীন হয়ে যাবে। ‘টিচার্স কোয়ালিটি ইমপ্রুভমেন্ট’ (টিকিউআই) প্রকল্পের মাধ্যমে সরকার এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের মান বৃদ্ধির জন্য আরও বিনিয়োগ নিশ্চিত করেছে কিন্তু টিচার্স লেড ডিজিটাল কন্টেন্ট পদ্ধতি এখনো কাঙ্ক্ষিত সাফল্য দেখাতে পারছে না যা উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো ব্যাপার। শিক্ষকের দক্ষতা সংক্রান্ত আরও একটি সংকট উল্লেখযোগ্য। যুগোপযোগী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বিষয়টি মাথায় রেখে পাঠ্যপুস্তকে নতুন নতুন বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। এর মধ্যে এইচআইভি, যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য, বয়োসন্ধিকালীন পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয় রয়েছে যা বাংলাদেশের সমাজে এখনো স্পর্শকাতর। শিক্ষকরা এ বিষয়গুলো শ্রেণিকক্ষে পড়ানোয় স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। স্পর্শকাতর বিষয়গুলো কীভাবে শোভন উপায়ে পড়ানো যায় সে ব্যাপারে আমাদের শিক্ষকরা এখনো দক্ষ হয়ে উঠেনি। এ বিষয়গুলোতে প্রশিক্ষণ প্রদানের ক্ষেত্রে সরকার অনেক ক্ষেত্রেই শুধু সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহের ওপর নির্ভর করে। ফলে পাঠ্যপুস্তকের আধুনিকায়নও শিক্ষকের দক্ষতার অভাবে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে পারছে না। এমন আরেকটি উদাহরণ সৃজনশীল পদ্ধতি। ২১ মে ২০১৫ তারিখে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত এক তথ্যে দেখা যায় তখন পর্যন্ত ৫ বছরে ১০ লাখ শিক্ষককে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদানের ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তব চিত্র খুবই হতাশাজনক। যদিও এ পদ্ধতি করা হয়েছিল গাইড বই এবং কোচিং সেন্টার নির্ভরতা নিরসনের জন্য, বাস্তব ফল হয় সম্পূর্ণ উল্টো। শিক্ষকের কাছে সৃজনশীল পদ্ধতি সম্পর্কে যথাযথ ধারণা পেতে ব্যর্থ হয়ে শিক্ষার্থীরা আবারও কোচিং এবং গাইডের দ্বারস্থ হচ্ছে। নতুন পদ্ধতির জন্য নতুন গাইডের বাজার তৈরি করে মুনাফা করে নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা। স্বয়ং সরকারের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর কর্তৃক পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় প্রশিক্ষণের পরও মাত্র ৫৬% স্কুলের সৃজনশীল পদ্ধতিতে প্রশ্ন প্রণয়নের সক্ষমতা রয়েছে। কোচিং এবং গাইড বইয়ের দৌরাত্ম্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এ সংকটের কারণেই সৃষ্টি হয়েছে। এমতাবস্থায় সরকার কোচিং বন্ধ করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা কতটুকু বাস্তবমুখী সে প্রশ্ন থেকেই যায়। শিক্ষা খাতে প্রযুক্তির অগ্রাধিকার সময়োপযোগী এ কথা যেমন সত্য তেমনি সহশিক্ষা কার্যক্রমও শিক্ষার্থীর উন্নয়নে সমান অপরিহার্য। শিক্ষার্থীদের বিতর্ক, নাচ, গান, খেলাধুলা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্য। সার্টিফিকেট এবং জিপিএমুখী প্রবণতা নতুন প্রজন্মকে সহশিক্ষা কার্যক্রম থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে। কাগজে-কলমে সহশিক্ষা কার্যক্রমকে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হলেও এ ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বিনিয়োগের অবস্থা খুবই নাজুক। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ থাকলেও বিতর্ক এবং সংস্কৃতি চর্চার শিক্ষক দেখা যায় না। অথচ স্কুল পর্যায় থেকে বিতর্ক ও পাবলিক স্পিকিংয়ের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংস্পর্শ না থাকলে বৈশ্বিক মনন এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ খুবই দুরূহ। এ ক্ষেত্রে ব্র্যাক ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বিতর্ক বিকাশ একটি সফল উদ্যোগ যা শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়মিত কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। কারিগরি শিক্ষা এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষার প্রসার এসডিজির একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য। দেশে শিক্ষার হার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও বাড়ছে। এতে প্রমাণিত হয়, যে ধরনের শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে তা কর্ম উপযোগী নয়। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে কারিগরি স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। তবে এসব স্কুলের কারিকুলাম প্রণয়নে দেশ ও বিদেশে শ্রম বাজারে চাহিদা নিরূপণ জরুরি। অন্যথায় এ খাতে বিনিয়োগ কাঙ্ক্ষিত সুফল আনবে না। বিএমইটিয়ের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের মাত্র ৩৮.৭৫% দক্ষ। প্রয়োজনের চেয়ে কম দক্ষ ৪৯.৬৫% এবং  অর্ধেক দক্ষ ১৫.১৫%। ইতিমধ্যে সৌদি আরব থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী শ্রমিককে দক্ষতার অভাবে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে শ্রম অভিবাসন ও বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বিবেচনায় কারিগরি শিক্ষাকে সময়োপযোগী করা জরুরি। শিক্ষা খাতে যে বিনিয়োগ তার বেশির ভাগই পাবলিক মানি। তাই এ বিনিয়োগের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। শিক্ষা প্রশাসন খাতে বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার স্বার্থে সরকারকে দলীয় বিবেচনার বাইরে আসতে হবে। সম্মানীয় সংসদ সদস্যদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান করায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দলীয় সংকীর্ণতার মধ্যে শিক্ষক  নিয়োগ করা হচ্ছে, যার ফলে এ খাতে বিনিয়োগ গুণগত শিক্ষায় অবদান রাখতে পারছে না।

এমনকি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বিজ্ঞান শিক্ষায় ও পাঠদানে অভিজ্ঞ অধ্যাপককে উপাচার্য নিয়োগের বিধান থাকলেও নিয়ম না মেনে বিজ্ঞান শিক্ষায় অভিজ্ঞ নয় এমন শিক্ষককে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ করা হচ্ছে। ফলে এসব দলীয় রাজনৈতিক উপাচার্যের পক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে কাঙ্ক্ষিত নেতৃত্ব দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। বাংলাদেশের মতো একটি দ্রুত উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে এ মুহূর্তে শিক্ষা খাতে যথাযথ বিনিয়োগ নিশ্চিত করা সম্ভব না হলে উন্নয়নের মহাসড়কে আমাদের গতিশীল পদচারণা স্তিমিত হয়ে আসবে এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় আমাদের সাফল্যের সক্ষমতা সংকুচিত হয়ে পড়বে। শিক্ষাকে প্রতিটি মানুষের অধিকার হিসেবে নিশ্চিত করতে পারলেই কেবল একটি আধুনিক ও গণতান্ত্রিক কল্যাণরাষ্ট্র হিসেবে আমাদের বিকাশ ত্বরান্বিত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

     Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা