শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০১৬

টেকসই উন্নয়নে শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
টেকসই উন্নয়নে শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় অন্তর্ভুক্ত ১৭টি লক্ষ্যমাত্রার ৪ নম্বর লক্ষ্যমাত্রাটি হলো অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমতা-ভিত্তিক মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং সবার জন্য আজীবন শিক্ষার সুযোগ তৈরি করা। এ লক্ষ্যমাত্রার অধীনে ১০টি সুনির্দিষ্ট টার্গেট রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে অবৈতনিক, সমতাভিত্তিক এবং মানসম্মত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা, মানসম্মত প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা, নারী-পুরুষ সবার জন্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুযোগ, মানসম্মত শিক্ষার মাধ্যমে শোভন কাজের উপযোগী জনগোষ্ঠী তৈরি, শিক্ষায় লিঙ্গ বৈষম্য দূর করা, প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীসহ সব ঝুঁকিগ্রস্ত মানুষের জন্য সব পর্যায়ে শিক্ষার সুযোগ এবং মানসম্পন্ন শিক্ষক নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশের শিক্ষা খাতের বিস্তারিত চিত্র দেখলে আমরা অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের আন্তরিকতার ছাপ দেখতে পাই। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসমূহের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং পরীক্ষায় নকলের মতো গুরুতর সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশের শিক্ষা খাত ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ মূল্যায়নের জন্য ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয় দিকই আমাদের বিবেচনা করে দেখতে হবে। বাংলাদেশে প্রতি বছরই শিক্ষা খাতে বাজেটের পরিমাণ টাকার অঙ্কে বাড়ছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ২০,৩১৬ কোটি টাকা, ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেটে ২১,৫৬১ কোটি টাকা, ২০১৩-১৪ অর্থবছরের বাজেটে ২৮,২৭২ কোটি টাকা, ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেটে ৩২,৭৬৯ কোটি টাকা এবং সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে হয়েছে ৩৪,৩৭৭ কোটি টাকা। কিন্তু আসলেই কী শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে? মোট বাজেটের কত শতাংশ বিনিয়োগ আমরা শিক্ষা খাতে পাচ্ছি? সিপিডির একটি সাম্প্রতিক (এপ্রিল ২০১৬) গবেষণায় প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায় ২০০১-০২ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ১৪.২% যা ৮ বছর পর ২০০৬-০৭ অর্থবছরে হয়েছিল সর্বোচ্চ ১৫.৯%। এরপর থেকে ক্রমে নিম্নগামী হয়েছে এবং গত ৩টি অর্থবছরের তথ্য থেকেও আমরা শিক্ষা খাতে নিম্ন বিনিয়োগের একটা স্থবির চিত্র দেখতে পাই। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ১১.৭৩% যা ২০১৪-১৫ অর্থবছরে হয়েছে ১৩.১% এবং ২০১৫-১৬ অর্থবছরে হয়েছে ১১.৬%। সিপিডির গবেষণায় ভবিষ্যতে শিক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ আরও কমবে বলে অনুমান করা হয় এবং ২০১৮ সালে এ হার ৯.৬% এ নেমে আসবে বলেই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে যা সত্যিই উদ্বেগের বিষয়। অথচ অনেক অনুন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশেই শিক্ষাকে বাজেট ব্যয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বের সঙ্গে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। মোট বাজেটে তাঞ্জানিয়া ২৬%, লেসোথো ২৪%, বুরুন্ডি ২২% এবং টোগো ১৭% শিক্ষা খাতে ব্যয় করে। জিডিপির সঙ্গে তুলনা করে দেখলেও বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে বাজেট ব্যয়ে একটি হতাশাজনক চিত্রই দেখা যায়। ইউনেস্কোর সুপারিশ অনুযায়ী শিক্ষা খাতে বরাদ্দ হওয়া উচিত জিডিপির ৬%। বাংলাদেশে ২০১৫ সালে শিক্ষা খাতে ব্যয় ছিল জিডিপির ২.২% যা ছিল নতুন ঘোষিত বাজেটের পূর্বে এ যাবৎ কালের সর্বোচ্চ। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। শিক্ষা খাতে আফগানিস্তান ব্যয় করে জিডিপির ৪.৬%, ভুটান ৫.৬%, নেপাল ৪.১%, ভারত ৩.৯% এবং পাকিস্তান ২.৫%।

তবে মাননীয় অর্থমন্ত্রী কর্তৃক ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে মোট বাজেটের ১৪.৭% যা অনুমোদিত হলে গত কয়েক অর্থবছরের স্থবিরতা থেকে বেরিয়ে শিক্ষাখাত ঊর্ধ্বমুখী বিনিয়োগের খাত হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। ফলে প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দের পরিমাণ মোট জিডিপির ২.৬৭% যা এ যাবতকালের সর্বোচ্চ। এই বাজেট অনুমোদিত এবং বাস্তবায়িত হলে অন্তত গাণিতিক বিচারে সরকারের কাছে শিক্ষাখাতের গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেই প্রতীয়মান হবে। কিন্তু এ বিনিয়োগের গুণগত দিকটা বিচার করা খুবই জরুরি। যতটুকুইবা শিক্ষা খাতে বরাদ্দ হচ্ছে, তার সিংহভাগই ব্যয়িত হচ্ছে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বাবদ। শিক্ষার উন্নয়ন বাবদ যে বাজেট আছে তা থেকে আবার বহন করা হচ্ছে বিনামূল্যে বই বিতরণ এবং বেতন বহির্ভূত নিয়োগের মতো ব্যয়সমূহ।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য বাস্তবায়নে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় মাল্টিমিডিয়া প্রযুক্তির ব্যবহার এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক শিক্ষাকে সরকার অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এ লক্ষ্যে ‘আইসিটি ফর এডুকেশন ইন সেকেন্ডারি অ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল’ নামক প্রকল্পের অধীনে ২০১৫ সালের জুন পর্যন্ত ২৩ হাজার ৮৩৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সহায়ক অবকাঠামো এবং দক্ষ শিক্ষক দুটিরই চরম সংকট পরিলক্ষিত হয়েছে। ২০১৪ সালে ইউএনডিপি কর্তৃক পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে মাত্র ৬% কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষ, ৫% মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর পরিচালনায় দক্ষ, ৪% ইন্টারনেট ব্যবহারে এবং মাত্র ১% মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম পরিচালনা এবং পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন তৈরিতে দক্ষ। মাদ্রাসার ক্ষেত্রে দেখা যায় মাত্র ৩% শিক্ষক ইন্টারনেট ব্যবহারে এবং ৮% শিক্ষক মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট তৈরিতে দক্ষ। কলেজের শিক্ষকদের মধ্যে মাত্র ৭% মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম পরিচালনায় দক্ষ। অতএব শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনানুপাতিক বিনিয়োগ না করলে সরকারের শিক্ষা উন্নয়নের প্রাধিকার অর্থহীন হয়ে যাবে। ‘টিচার্স কোয়ালিটি ইমপ্রুভমেন্ট’ (টিকিউআই) প্রকল্পের মাধ্যমে সরকার এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের মান বৃদ্ধির জন্য আরও বিনিয়োগ নিশ্চিত করেছে কিন্তু টিচার্স লেড ডিজিটাল কন্টেন্ট পদ্ধতি এখনো কাঙ্ক্ষিত সাফল্য দেখাতে পারছে না যা উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো ব্যাপার। শিক্ষকের দক্ষতা সংক্রান্ত আরও একটি সংকট উল্লেখযোগ্য। যুগোপযোগী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বিষয়টি মাথায় রেখে পাঠ্যপুস্তকে নতুন নতুন বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। এর মধ্যে এইচআইভি, যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য, বয়োসন্ধিকালীন পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয় রয়েছে যা বাংলাদেশের সমাজে এখনো স্পর্শকাতর। শিক্ষকরা এ বিষয়গুলো শ্রেণিকক্ষে পড়ানোয় স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। স্পর্শকাতর বিষয়গুলো কীভাবে শোভন উপায়ে পড়ানো যায় সে ব্যাপারে আমাদের শিক্ষকরা এখনো দক্ষ হয়ে উঠেনি। এ বিষয়গুলোতে প্রশিক্ষণ প্রদানের ক্ষেত্রে সরকার অনেক ক্ষেত্রেই শুধু সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহের ওপর নির্ভর করে। ফলে পাঠ্যপুস্তকের আধুনিকায়নও শিক্ষকের দক্ষতার অভাবে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে পারছে না। এমন আরেকটি উদাহরণ সৃজনশীল পদ্ধতি। ২১ মে ২০১৫ তারিখে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত এক তথ্যে দেখা যায় তখন পর্যন্ত ৫ বছরে ১০ লাখ শিক্ষককে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদানের ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তব চিত্র খুবই হতাশাজনক। যদিও এ পদ্ধতি করা হয়েছিল গাইড বই এবং কোচিং সেন্টার নির্ভরতা নিরসনের জন্য, বাস্তব ফল হয় সম্পূর্ণ উল্টো। শিক্ষকের কাছে সৃজনশীল পদ্ধতি সম্পর্কে যথাযথ ধারণা পেতে ব্যর্থ হয়ে শিক্ষার্থীরা আবারও কোচিং এবং গাইডের দ্বারস্থ হচ্ছে। নতুন পদ্ধতির জন্য নতুন গাইডের বাজার তৈরি করে মুনাফা করে নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা। স্বয়ং সরকারের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর কর্তৃক পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় প্রশিক্ষণের পরও মাত্র ৫৬% স্কুলের সৃজনশীল পদ্ধতিতে প্রশ্ন প্রণয়নের সক্ষমতা রয়েছে। কোচিং এবং গাইড বইয়ের দৌরাত্ম্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এ সংকটের কারণেই সৃষ্টি হয়েছে। এমতাবস্থায় সরকার কোচিং বন্ধ করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা কতটুকু বাস্তবমুখী সে প্রশ্ন থেকেই যায়। শিক্ষা খাতে প্রযুক্তির অগ্রাধিকার সময়োপযোগী এ কথা যেমন সত্য তেমনি সহশিক্ষা কার্যক্রমও শিক্ষার্থীর উন্নয়নে সমান অপরিহার্য। শিক্ষার্থীদের বিতর্ক, নাচ, গান, খেলাধুলা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্য। সার্টিফিকেট এবং জিপিএমুখী প্রবণতা নতুন প্রজন্মকে সহশিক্ষা কার্যক্রম থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে। কাগজে-কলমে সহশিক্ষা কার্যক্রমকে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হলেও এ ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বিনিয়োগের অবস্থা খুবই নাজুক। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ থাকলেও বিতর্ক এবং সংস্কৃতি চর্চার শিক্ষক দেখা যায় না। অথচ স্কুল পর্যায় থেকে বিতর্ক ও পাবলিক স্পিকিংয়ের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংস্পর্শ না থাকলে বৈশ্বিক মনন এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ খুবই দুরূহ। এ ক্ষেত্রে ব্র্যাক ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বিতর্ক বিকাশ একটি সফল উদ্যোগ যা শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়মিত কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। কারিগরি শিক্ষা এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষার প্রসার এসডিজির একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য। দেশে শিক্ষার হার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও বাড়ছে। এতে প্রমাণিত হয়, যে ধরনের শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে তা কর্ম উপযোগী নয়। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে কারিগরি স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। তবে এসব স্কুলের কারিকুলাম প্রণয়নে দেশ ও বিদেশে শ্রম বাজারে চাহিদা নিরূপণ জরুরি। অন্যথায় এ খাতে বিনিয়োগ কাঙ্ক্ষিত সুফল আনবে না। বিএমইটিয়ের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের মাত্র ৩৮.৭৫% দক্ষ। প্রয়োজনের চেয়ে কম দক্ষ ৪৯.৬৫% এবং  অর্ধেক দক্ষ ১৫.১৫%। ইতিমধ্যে সৌদি আরব থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী শ্রমিককে দক্ষতার অভাবে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে শ্রম অভিবাসন ও বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বিবেচনায় কারিগরি শিক্ষাকে সময়োপযোগী করা জরুরি। শিক্ষা খাতে যে বিনিয়োগ তার বেশির ভাগই পাবলিক মানি। তাই এ বিনিয়োগের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। শিক্ষা প্রশাসন খাতে বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার স্বার্থে সরকারকে দলীয় বিবেচনার বাইরে আসতে হবে। সম্মানীয় সংসদ সদস্যদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান করায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দলীয় সংকীর্ণতার মধ্যে শিক্ষক  নিয়োগ করা হচ্ছে, যার ফলে এ খাতে বিনিয়োগ গুণগত শিক্ষায় অবদান রাখতে পারছে না।

এমনকি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বিজ্ঞান শিক্ষায় ও পাঠদানে অভিজ্ঞ অধ্যাপককে উপাচার্য নিয়োগের বিধান থাকলেও নিয়ম না মেনে বিজ্ঞান শিক্ষায় অভিজ্ঞ নয় এমন শিক্ষককে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ করা হচ্ছে। ফলে এসব দলীয় রাজনৈতিক উপাচার্যের পক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে কাঙ্ক্ষিত নেতৃত্ব দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। বাংলাদেশের মতো একটি দ্রুত উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে এ মুহূর্তে শিক্ষা খাতে যথাযথ বিনিয়োগ নিশ্চিত করা সম্ভব না হলে উন্নয়নের মহাসড়কে আমাদের গতিশীল পদচারণা স্তিমিত হয়ে আসবে এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় আমাদের সাফল্যের সক্ষমতা সংকুচিত হয়ে পড়বে। শিক্ষাকে প্রতিটি মানুষের অধিকার হিসেবে নিশ্চিত করতে পারলেই কেবল একটি আধুনিক ও গণতান্ত্রিক কল্যাণরাষ্ট্র হিসেবে আমাদের বিকাশ ত্বরান্বিত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

     Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ