শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬

সব মায়ের সন্তানরা একবার ভাবুন

নাসরীন নঈম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সব মায়ের সন্তানরা একবার ভাবুন

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর আমাদের বাঙালি সমাজ ও সংস্কৃতিতে কিছু কিছু দিবস বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়েছিল। ওই দিবসগুলো আমাদের জাতি সত্তাকে জাগ্রত, প্রভাবিত করেছে এবং এখনো করছে। যেমন বিজয় দিবস। স্বাধীনতা দিবস। একুশে ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ ভাষা দিবস— এ দিনগুলো আমাদের অস্তিত্বের বাহক। আমাদের প্রাণের স্পন্দন। এই দিবসগুলো পালিত হতে হতে একদিন দখিনা বাতাসের মতো হুড়মুড় করে সুগন্ধি ছড়িয়ে এলো ভালোবাসা দিবস। ‘ভালোবাসি’ ‘ভালোবাসি’ শব্দটি যেন এত দিন লজ্জায় লুকোনো ছিল হৃদয়দানিতে। চুপি চুপি ছাদে উঠে, চিঠি লিখে কিংবা একলাঘরে ফিসফিস করে উচ্চারিত হতো এক সময়। আজ হঠাৎ ঘটা করে এই দিবসটি এসে সমাজ ও সংস্কৃতিতে রঙের প্রলেপ লাগিয়ে দিল। ভালোবাসাহীন সমাজটায় মানুষের সঙ্গে মানুষের ভালোবাসার বাঁধন শক্ত করে বেঁধে দিল। ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী সবাই কেমন খোলা হাওয়ার মতো ভালোবাসতে উদার হলো। সংকোচ কেটে গেল। এটা কোনো লজ্জার বিষয় নয়— বরং হাত ধরে রাজপথে, শাহবাগ চত্বরে, পার্কে, রেস্তোরাঁয় গুচ্ছ গুচ্ছ গোলাপ নিয়ে শব্দ করে ‘ভালোবাসি’ ‘তোমায় ভালোবাসি’ বলে উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়ানো যায়। কেউ কিছু মনে করে না। বরং বিষয়টি দেখে একটি শিক্ষা নেওয়া যায় যে— ভালোবাসা একটি পবিত্র উপলব্ধি। একে অবহেলা করা যাবে না বরং প্রকাশ করতে হবে। এটি খুবই জরুরি আমাদের জীবনে।

তারপর এলো নারী দিবস। সাজ সাজ রব পড়ে গেল। সেমিনারে বক্তৃতা দিয়ে নারীকে মর্যাদা দেওয়ার অঙ্গীকার বাণী ধ্বনিত হলো চারদিকে। সমাজপতিরা নগণ্য নারীর সঙ্গে এক মঞ্চে পাশাপাশি বসে নারীর যোগ্যতা আর অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রশংসায় মুখে ফেনা তুলে ঘরে গিয়ে নারীকে তুলোর মতো ধুনলেন দাঁতে দাঁত ঘষে বললেন— শালীর বেটি তুমি ব্যাটা হওয়ার চাও... যতসব। তার মানে নারী দিবসের আয়োজন ওই এক দিনেই শেষ। এরপর আবার এলো কন্যা দিবস। ওই একই অবস্থা কন্যা বড় হয়েই তো নারী হবে। কন্যা শিশুকে গালটিপে আদর করে ঘরে ফিরে পোয়াতি বউকে চোখ রাঙাবে— এবার যদি মাইয়্য বিয়াইস তো সোজা বাপের বাড়ি পাঠামু মনে রাখিস। তার মানে ওই এক দিনই কন্যা দিবস। বাবা দিবসও আসে মায়ের পিছু পিছু। সন্তানের জীবনে বাবার অবদান গুরুত্বপূর্ণ এবং অনস্বীকার্য। এখনো অনেক বাবা আছেন যারা সন্তানের কথা ভেবে মা-হীন সংসারে নিজেকে উৎসর্গ করেন। সেসব সন্তানই বাবা দিবসে বাবার জন্য ব্যাকুল হয়।

আমার বক্তব্য হলো ‘মা দিবস’ নিয়ে। গত ৮ মে গেল ‘মা দিবস’। সব দিবস মাত্র একটি দিন পালিত হয়— কিন্তু মা দিবস কেন মাত্র এক দিনের জন্য হবে? আমার মতে প্রতিদিনই ‘মা দিবস’ পালিত হওয়া উচিত। সন্তান ঘর থেকে বের হওয়ার সময় মার সঙ্গে দেখা করে যাওয়া উচিত। মাকে মনে করার শুরুটা এভাবেই হতে পারে।

জোছনা প্লাবিত আকাশের মতো মায়ের মুখের হাসিটা সন্তানের কর্মময় জীবনকে আলোকিত করবে। পৃথিবীতে সন্তান আসে মায়ের কল্যাণে তাই সন্তানের জীবনে মায়ের অবদান পৃথিবীর সব কিছুরই ঊর্ধ্বে। প্রবাদ আছে— কু-সন্তান যদিও হয়, কু-মাতা কখনো নয়। সন্তান যেমনই হয়-কানা, খোঁড়া, ফর্সা, কালো, হ্যাবলা, মোটা মায়ের কাছে সবাই আদরের নাড়ি ছেঁড়া ধন। কোনো সন্তান যদি মনে করে আমার মা আমার চেয়ে আমার বড় ভাইকে বেশি ভালোবাসেন। কারণ ভাই প্রকৌশলী। আমি তো সামান্য চাকরিজীবী। এটা ভুল ধারণা। এতে বরং মায়ের মনে কষ্ট দেওয়া হয়। মার কাছে সব সন্তানই সমান প্রিয়। মার শাড়ির আঁচল সন্তানের কাছে পরম আশ্রয়। নিরাপদ আবাস। শৈশবে মা সন্তানকে রক্ষা করেন। কৈশোরে এবং যৌবনে এসে সন্তানের উচিত মাকে রক্ষা করা। সামাজিক বিপদ থেকে হোক। সংসারের কূট-কাচালী থেকে হোক কিংবা বাবার অত্যাচার থেকে হোক। সন্তান যদি মনে করে মায়ের প্রতি বাবার অন্যায় আচরণের প্রতিবাদ করা যাবে না— তিনি তো জন্মদাতা। ঠিক আছে তোমাকে ন’মাসব্যাপী জঠরে ধারণ করেছে কে? জন্মের সময় অসহনীয় কষ্ট সহ্য করেছে কে? তোমার মা। আর এই কারণেই সম্ভবত আল্লাহ বিধান দিয়েছেন, মায়ের পদতলেই তোমার বেহেস্ত। বাবার নয়। স্বামীরও নয়। তাহলে মা-ই হলেন নমস্য। হাদিসে আছে মায়ের সেবা জিহাদের চেয়েও উত্তম। একজন সাহাবি রসুলুল্লাহ (রা.)-এর কাছে গিয়ে বললেন, হে আল্লাহর রসুল আমি হজে যেতে চাই— কিন্তু আমার আর্থিক সংগতি নেই। রসুল (সা.) বললেন তোমার ঘরে মা আছেন?

—জি আছেন

—তাহলে তুমি মায়ের সেবা কর। তোমার হজ হয়ে যাবে। এবার বুঝতে হবে মায়ের মর্যাদা কোথায়। যে কোনো কারণেই হোক বাবা কিন্তু সন্তানকে ত্যাগ করে। ফেলে রেখে যায়। মা তা পারে না। মা তো পাখির মতো খড়কুটো ঠোঁটে নিয়ে সন্তানের মুখে তুলে দেয়।

যোগ্য সন্তান তৈরির জন্য একটি প্রতিষ্ঠান সমাজের কিছু মাকে ‘রত্নগর্ভা’ বলে পুরস্কৃত করে প্রতিবছর। এটি একটি আন্তরিক এবং পবিত্র উদ্যোগ মায়ের প্রতি সম্মান দেখানোর। এতে সন্তানরাও নতুন করে মাকে উপলব্ধি করতে শেখে। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো গত ৮ মে ‘মা’ দিবসে একজন রত্নগর্ভা তার সন্তানদের কাছ থেকে সারা দিন অপেক্ষা করেও একটিবার শোনেননি— মা তুমি কেমন আছ? ষাটোর্ধ্ব এই মায়ের চোখ বেয়ে মাছের চোখের মতো বড় বড় অশ্রু ফোঁটা বিছানার চাদর ভিজিয়ে ছিল। বউয়ের ইচ্ছেকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে বৃদ্ধাবাসে মাকে একটিবারও দেখতে যায়নি ছেলে। এই ছেলে নাকি রত্ন। এমন রত্নের প্রয়োজন আছে কি কোনো মায়ের? মায়ের প্রতি বাবার ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, অনুগত্য না-ই থাকতে পারে। সন্তানের কেন থাকবে না? নিজের মা-কে ঘরে রেখে অন্যের মাকে নিয়ে তুমি বেড়াতে যাবে— ন্যানদোসে খাবে। মায়ের জন্য একটি প্যাকেটে সামান্য খাবারও আনবে না— এতে কি মার মনে কষ্ট দেওয়া হয় না?

সোভিয়েট ইউনিয়নের লেখক রসুল গামজাতভ তার আমার জন্মভূমি ‘দাগেস্তান’ বইতে ২৯ পৃষ্ঠায় লিখেছেন— ‘শাশুড়ির বিরুদ্ধে আমার কিছু বলার নেই। বিয়ে করলে শাশুড়ি থাকবে। তা বলে তাকে মায়ের আসনে বসাতে নেই। শাশুড়ি কখনো মা হতে পারে না। মা যদি বেঁচে না থাকেন তো তার আসনটুকু শূন্যই থাকুক— সেখানে শাশুড়িকে আনা ঠিক নয়।’ কথাটি আমাকে নিয়তই ভাবায়। সন্তানের কোনো সাফল্যের খবর যদি স্ত্রী বা শাশুড়ির কাছে শুনতে হয় তাহলে সেই মায়ের মন কতটা ছোট হয়ে যায় একবার ভাবুন তো। ঈদের দিনে নিজের জন্মদিনে সন্তান যদি মাকে সালাম না করে শ্বশুরবাড়িতে আগে ছুটে যায় ‘সোনার টুকরা জামাই হওয়ার জন্য তো মায়ের কষ্ট কতটা গভীরে যায়। মায়ের মুখ থেকে যদি ‘আহ্’ শব্দটি উচ্চারিত হয় তো সে সন্তানের মঙ্গল কখনো হতে পারে না।

শুনেছি বৃদ্ধাবাসে মায়েদের স্থান সংকুলান হচ্ছে না। সন্তানরা মায়েদের সংসারে পুরনো আসবাবপত্র ভাবছে— তাই তাদের বৃদ্ধাবাসে রেখে আসছে। কারণ তারা নাকি সংসারে কারও সঙ্গে এডজাস্ট করতে পারছে না। শৈশবে তো ঠিকই বনিবনা হতো।

একজন শীর্ষস্থানীয় অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা মা আমাকে বলেছেন— একবিঘা জমি খোঁজেন, আমি আমার সব টাকা পয়সা এবং গহনা বিক্রি করে মনের মতো একটি বৃদ্ধাবাস তৈরি করে অশ্রুসিক্ত মায়েদের নিয়ে বাকি দিনগুলো কাটিয়ে দেব। এক কানাকড়িও কুলাঙ্গারদের দেব না।

মহিলার কথাগুলো কি গর্বের নাকি কষ্টের আমি ঠিক ভেবে পাচ্ছি না। মায়েদের চোখের জল মোছাবার জন্য আর কতগুলো মা দিবসের প্রয়োজন আমি জানি না। শুধু মনে হয় যদি ভালোবাসা দিবসটা সার্থক হয় তো মা দিবসটা কেন হচ্ছে না। মায়ের প্রতি সন্তানের ভালোবাসা দিনে দিনে নিভে যাচ্ছে নাকি? সব মায়েদের সন্তানরা একবার ভাবুন তো!

লেখক : কবি ও অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক, ভিকারুননিসা নূন স্কুল ও কলেজ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

২০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

২১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

১২ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

২০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা