শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬

সব মায়ের সন্তানরা একবার ভাবুন

নাসরীন নঈম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সব মায়ের সন্তানরা একবার ভাবুন

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর আমাদের বাঙালি সমাজ ও সংস্কৃতিতে কিছু কিছু দিবস বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়েছিল। ওই দিবসগুলো আমাদের জাতি সত্তাকে জাগ্রত, প্রভাবিত করেছে এবং এখনো করছে। যেমন বিজয় দিবস। স্বাধীনতা দিবস। একুশে ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ ভাষা দিবস— এ দিনগুলো আমাদের অস্তিত্বের বাহক। আমাদের প্রাণের স্পন্দন। এই দিবসগুলো পালিত হতে হতে একদিন দখিনা বাতাসের মতো হুড়মুড় করে সুগন্ধি ছড়িয়ে এলো ভালোবাসা দিবস। ‘ভালোবাসি’ ‘ভালোবাসি’ শব্দটি যেন এত দিন লজ্জায় লুকোনো ছিল হৃদয়দানিতে। চুপি চুপি ছাদে উঠে, চিঠি লিখে কিংবা একলাঘরে ফিসফিস করে উচ্চারিত হতো এক সময়। আজ হঠাৎ ঘটা করে এই দিবসটি এসে সমাজ ও সংস্কৃতিতে রঙের প্রলেপ লাগিয়ে দিল। ভালোবাসাহীন সমাজটায় মানুষের সঙ্গে মানুষের ভালোবাসার বাঁধন শক্ত করে বেঁধে দিল। ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী সবাই কেমন খোলা হাওয়ার মতো ভালোবাসতে উদার হলো। সংকোচ কেটে গেল। এটা কোনো লজ্জার বিষয় নয়— বরং হাত ধরে রাজপথে, শাহবাগ চত্বরে, পার্কে, রেস্তোরাঁয় গুচ্ছ গুচ্ছ গোলাপ নিয়ে শব্দ করে ‘ভালোবাসি’ ‘তোমায় ভালোবাসি’ বলে উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়ানো যায়। কেউ কিছু মনে করে না। বরং বিষয়টি দেখে একটি শিক্ষা নেওয়া যায় যে— ভালোবাসা একটি পবিত্র উপলব্ধি। একে অবহেলা করা যাবে না বরং প্রকাশ করতে হবে। এটি খুবই জরুরি আমাদের জীবনে।

তারপর এলো নারী দিবস। সাজ সাজ রব পড়ে গেল। সেমিনারে বক্তৃতা দিয়ে নারীকে মর্যাদা দেওয়ার অঙ্গীকার বাণী ধ্বনিত হলো চারদিকে। সমাজপতিরা নগণ্য নারীর সঙ্গে এক মঞ্চে পাশাপাশি বসে নারীর যোগ্যতা আর অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রশংসায় মুখে ফেনা তুলে ঘরে গিয়ে নারীকে তুলোর মতো ধুনলেন দাঁতে দাঁত ঘষে বললেন— শালীর বেটি তুমি ব্যাটা হওয়ার চাও... যতসব। তার মানে নারী দিবসের আয়োজন ওই এক দিনেই শেষ। এরপর আবার এলো কন্যা দিবস। ওই একই অবস্থা কন্যা বড় হয়েই তো নারী হবে। কন্যা শিশুকে গালটিপে আদর করে ঘরে ফিরে পোয়াতি বউকে চোখ রাঙাবে— এবার যদি মাইয়্য বিয়াইস তো সোজা বাপের বাড়ি পাঠামু মনে রাখিস। তার মানে ওই এক দিনই কন্যা দিবস। বাবা দিবসও আসে মায়ের পিছু পিছু। সন্তানের জীবনে বাবার অবদান গুরুত্বপূর্ণ এবং অনস্বীকার্য। এখনো অনেক বাবা আছেন যারা সন্তানের কথা ভেবে মা-হীন সংসারে নিজেকে উৎসর্গ করেন। সেসব সন্তানই বাবা দিবসে বাবার জন্য ব্যাকুল হয়।

আমার বক্তব্য হলো ‘মা দিবস’ নিয়ে। গত ৮ মে গেল ‘মা দিবস’। সব দিবস মাত্র একটি দিন পালিত হয়— কিন্তু মা দিবস কেন মাত্র এক দিনের জন্য হবে? আমার মতে প্রতিদিনই ‘মা দিবস’ পালিত হওয়া উচিত। সন্তান ঘর থেকে বের হওয়ার সময় মার সঙ্গে দেখা করে যাওয়া উচিত। মাকে মনে করার শুরুটা এভাবেই হতে পারে।

জোছনা প্লাবিত আকাশের মতো মায়ের মুখের হাসিটা সন্তানের কর্মময় জীবনকে আলোকিত করবে। পৃথিবীতে সন্তান আসে মায়ের কল্যাণে তাই সন্তানের জীবনে মায়ের অবদান পৃথিবীর সব কিছুরই ঊর্ধ্বে। প্রবাদ আছে— কু-সন্তান যদিও হয়, কু-মাতা কখনো নয়। সন্তান যেমনই হয়-কানা, খোঁড়া, ফর্সা, কালো, হ্যাবলা, মোটা মায়ের কাছে সবাই আদরের নাড়ি ছেঁড়া ধন। কোনো সন্তান যদি মনে করে আমার মা আমার চেয়ে আমার বড় ভাইকে বেশি ভালোবাসেন। কারণ ভাই প্রকৌশলী। আমি তো সামান্য চাকরিজীবী। এটা ভুল ধারণা। এতে বরং মায়ের মনে কষ্ট দেওয়া হয়। মার কাছে সব সন্তানই সমান প্রিয়। মার শাড়ির আঁচল সন্তানের কাছে পরম আশ্রয়। নিরাপদ আবাস। শৈশবে মা সন্তানকে রক্ষা করেন। কৈশোরে এবং যৌবনে এসে সন্তানের উচিত মাকে রক্ষা করা। সামাজিক বিপদ থেকে হোক। সংসারের কূট-কাচালী থেকে হোক কিংবা বাবার অত্যাচার থেকে হোক। সন্তান যদি মনে করে মায়ের প্রতি বাবার অন্যায় আচরণের প্রতিবাদ করা যাবে না— তিনি তো জন্মদাতা। ঠিক আছে তোমাকে ন’মাসব্যাপী জঠরে ধারণ করেছে কে? জন্মের সময় অসহনীয় কষ্ট সহ্য করেছে কে? তোমার মা। আর এই কারণেই সম্ভবত আল্লাহ বিধান দিয়েছেন, মায়ের পদতলেই তোমার বেহেস্ত। বাবার নয়। স্বামীরও নয়। তাহলে মা-ই হলেন নমস্য। হাদিসে আছে মায়ের সেবা জিহাদের চেয়েও উত্তম। একজন সাহাবি রসুলুল্লাহ (রা.)-এর কাছে গিয়ে বললেন, হে আল্লাহর রসুল আমি হজে যেতে চাই— কিন্তু আমার আর্থিক সংগতি নেই। রসুল (সা.) বললেন তোমার ঘরে মা আছেন?

—জি আছেন

—তাহলে তুমি মায়ের সেবা কর। তোমার হজ হয়ে যাবে। এবার বুঝতে হবে মায়ের মর্যাদা কোথায়। যে কোনো কারণেই হোক বাবা কিন্তু সন্তানকে ত্যাগ করে। ফেলে রেখে যায়। মা তা পারে না। মা তো পাখির মতো খড়কুটো ঠোঁটে নিয়ে সন্তানের মুখে তুলে দেয়।

যোগ্য সন্তান তৈরির জন্য একটি প্রতিষ্ঠান সমাজের কিছু মাকে ‘রত্নগর্ভা’ বলে পুরস্কৃত করে প্রতিবছর। এটি একটি আন্তরিক এবং পবিত্র উদ্যোগ মায়ের প্রতি সম্মান দেখানোর। এতে সন্তানরাও নতুন করে মাকে উপলব্ধি করতে শেখে। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো গত ৮ মে ‘মা’ দিবসে একজন রত্নগর্ভা তার সন্তানদের কাছ থেকে সারা দিন অপেক্ষা করেও একটিবার শোনেননি— মা তুমি কেমন আছ? ষাটোর্ধ্ব এই মায়ের চোখ বেয়ে মাছের চোখের মতো বড় বড় অশ্রু ফোঁটা বিছানার চাদর ভিজিয়ে ছিল। বউয়ের ইচ্ছেকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে বৃদ্ধাবাসে মাকে একটিবারও দেখতে যায়নি ছেলে। এই ছেলে নাকি রত্ন। এমন রত্নের প্রয়োজন আছে কি কোনো মায়ের? মায়ের প্রতি বাবার ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, অনুগত্য না-ই থাকতে পারে। সন্তানের কেন থাকবে না? নিজের মা-কে ঘরে রেখে অন্যের মাকে নিয়ে তুমি বেড়াতে যাবে— ন্যানদোসে খাবে। মায়ের জন্য একটি প্যাকেটে সামান্য খাবারও আনবে না— এতে কি মার মনে কষ্ট দেওয়া হয় না?

সোভিয়েট ইউনিয়নের লেখক রসুল গামজাতভ তার আমার জন্মভূমি ‘দাগেস্তান’ বইতে ২৯ পৃষ্ঠায় লিখেছেন— ‘শাশুড়ির বিরুদ্ধে আমার কিছু বলার নেই। বিয়ে করলে শাশুড়ি থাকবে। তা বলে তাকে মায়ের আসনে বসাতে নেই। শাশুড়ি কখনো মা হতে পারে না। মা যদি বেঁচে না থাকেন তো তার আসনটুকু শূন্যই থাকুক— সেখানে শাশুড়িকে আনা ঠিক নয়।’ কথাটি আমাকে নিয়তই ভাবায়। সন্তানের কোনো সাফল্যের খবর যদি স্ত্রী বা শাশুড়ির কাছে শুনতে হয় তাহলে সেই মায়ের মন কতটা ছোট হয়ে যায় একবার ভাবুন তো। ঈদের দিনে নিজের জন্মদিনে সন্তান যদি মাকে সালাম না করে শ্বশুরবাড়িতে আগে ছুটে যায় ‘সোনার টুকরা জামাই হওয়ার জন্য তো মায়ের কষ্ট কতটা গভীরে যায়। মায়ের মুখ থেকে যদি ‘আহ্’ শব্দটি উচ্চারিত হয় তো সে সন্তানের মঙ্গল কখনো হতে পারে না।

শুনেছি বৃদ্ধাবাসে মায়েদের স্থান সংকুলান হচ্ছে না। সন্তানরা মায়েদের সংসারে পুরনো আসবাবপত্র ভাবছে— তাই তাদের বৃদ্ধাবাসে রেখে আসছে। কারণ তারা নাকি সংসারে কারও সঙ্গে এডজাস্ট করতে পারছে না। শৈশবে তো ঠিকই বনিবনা হতো।

একজন শীর্ষস্থানীয় অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা মা আমাকে বলেছেন— একবিঘা জমি খোঁজেন, আমি আমার সব টাকা পয়সা এবং গহনা বিক্রি করে মনের মতো একটি বৃদ্ধাবাস তৈরি করে অশ্রুসিক্ত মায়েদের নিয়ে বাকি দিনগুলো কাটিয়ে দেব। এক কানাকড়িও কুলাঙ্গারদের দেব না।

মহিলার কথাগুলো কি গর্বের নাকি কষ্টের আমি ঠিক ভেবে পাচ্ছি না। মায়েদের চোখের জল মোছাবার জন্য আর কতগুলো মা দিবসের প্রয়োজন আমি জানি না। শুধু মনে হয় যদি ভালোবাসা দিবসটা সার্থক হয় তো মা দিবসটা কেন হচ্ছে না। মায়ের প্রতি সন্তানের ভালোবাসা দিনে দিনে নিভে যাচ্ছে নাকি? সব মায়েদের সন্তানরা একবার ভাবুন তো!

লেখক : কবি ও অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক, ভিকারুননিসা নূন স্কুল ও কলেজ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি