শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬

সব মায়ের সন্তানরা একবার ভাবুন

নাসরীন নঈম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সব মায়ের সন্তানরা একবার ভাবুন

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর আমাদের বাঙালি সমাজ ও সংস্কৃতিতে কিছু কিছু দিবস বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়েছিল। ওই দিবসগুলো আমাদের জাতি সত্তাকে জাগ্রত, প্রভাবিত করেছে এবং এখনো করছে। যেমন বিজয় দিবস। স্বাধীনতা দিবস। একুশে ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ ভাষা দিবস— এ দিনগুলো আমাদের অস্তিত্বের বাহক। আমাদের প্রাণের স্পন্দন। এই দিবসগুলো পালিত হতে হতে একদিন দখিনা বাতাসের মতো হুড়মুড় করে সুগন্ধি ছড়িয়ে এলো ভালোবাসা দিবস। ‘ভালোবাসি’ ‘ভালোবাসি’ শব্দটি যেন এত দিন লজ্জায় লুকোনো ছিল হৃদয়দানিতে। চুপি চুপি ছাদে উঠে, চিঠি লিখে কিংবা একলাঘরে ফিসফিস করে উচ্চারিত হতো এক সময়। আজ হঠাৎ ঘটা করে এই দিবসটি এসে সমাজ ও সংস্কৃতিতে রঙের প্রলেপ লাগিয়ে দিল। ভালোবাসাহীন সমাজটায় মানুষের সঙ্গে মানুষের ভালোবাসার বাঁধন শক্ত করে বেঁধে দিল। ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী সবাই কেমন খোলা হাওয়ার মতো ভালোবাসতে উদার হলো। সংকোচ কেটে গেল। এটা কোনো লজ্জার বিষয় নয়— বরং হাত ধরে রাজপথে, শাহবাগ চত্বরে, পার্কে, রেস্তোরাঁয় গুচ্ছ গুচ্ছ গোলাপ নিয়ে শব্দ করে ‘ভালোবাসি’ ‘তোমায় ভালোবাসি’ বলে উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়ানো যায়। কেউ কিছু মনে করে না। বরং বিষয়টি দেখে একটি শিক্ষা নেওয়া যায় যে— ভালোবাসা একটি পবিত্র উপলব্ধি। একে অবহেলা করা যাবে না বরং প্রকাশ করতে হবে। এটি খুবই জরুরি আমাদের জীবনে।

তারপর এলো নারী দিবস। সাজ সাজ রব পড়ে গেল। সেমিনারে বক্তৃতা দিয়ে নারীকে মর্যাদা দেওয়ার অঙ্গীকার বাণী ধ্বনিত হলো চারদিকে। সমাজপতিরা নগণ্য নারীর সঙ্গে এক মঞ্চে পাশাপাশি বসে নারীর যোগ্যতা আর অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রশংসায় মুখে ফেনা তুলে ঘরে গিয়ে নারীকে তুলোর মতো ধুনলেন দাঁতে দাঁত ঘষে বললেন— শালীর বেটি তুমি ব্যাটা হওয়ার চাও... যতসব। তার মানে নারী দিবসের আয়োজন ওই এক দিনেই শেষ। এরপর আবার এলো কন্যা দিবস। ওই একই অবস্থা কন্যা বড় হয়েই তো নারী হবে। কন্যা শিশুকে গালটিপে আদর করে ঘরে ফিরে পোয়াতি বউকে চোখ রাঙাবে— এবার যদি মাইয়্য বিয়াইস তো সোজা বাপের বাড়ি পাঠামু মনে রাখিস। তার মানে ওই এক দিনই কন্যা দিবস। বাবা দিবসও আসে মায়ের পিছু পিছু। সন্তানের জীবনে বাবার অবদান গুরুত্বপূর্ণ এবং অনস্বীকার্য। এখনো অনেক বাবা আছেন যারা সন্তানের কথা ভেবে মা-হীন সংসারে নিজেকে উৎসর্গ করেন। সেসব সন্তানই বাবা দিবসে বাবার জন্য ব্যাকুল হয়।

আমার বক্তব্য হলো ‘মা দিবস’ নিয়ে। গত ৮ মে গেল ‘মা দিবস’। সব দিবস মাত্র একটি দিন পালিত হয়— কিন্তু মা দিবস কেন মাত্র এক দিনের জন্য হবে? আমার মতে প্রতিদিনই ‘মা দিবস’ পালিত হওয়া উচিত। সন্তান ঘর থেকে বের হওয়ার সময় মার সঙ্গে দেখা করে যাওয়া উচিত। মাকে মনে করার শুরুটা এভাবেই হতে পারে।

জোছনা প্লাবিত আকাশের মতো মায়ের মুখের হাসিটা সন্তানের কর্মময় জীবনকে আলোকিত করবে। পৃথিবীতে সন্তান আসে মায়ের কল্যাণে তাই সন্তানের জীবনে মায়ের অবদান পৃথিবীর সব কিছুরই ঊর্ধ্বে। প্রবাদ আছে— কু-সন্তান যদিও হয়, কু-মাতা কখনো নয়। সন্তান যেমনই হয়-কানা, খোঁড়া, ফর্সা, কালো, হ্যাবলা, মোটা মায়ের কাছে সবাই আদরের নাড়ি ছেঁড়া ধন। কোনো সন্তান যদি মনে করে আমার মা আমার চেয়ে আমার বড় ভাইকে বেশি ভালোবাসেন। কারণ ভাই প্রকৌশলী। আমি তো সামান্য চাকরিজীবী। এটা ভুল ধারণা। এতে বরং মায়ের মনে কষ্ট দেওয়া হয়। মার কাছে সব সন্তানই সমান প্রিয়। মার শাড়ির আঁচল সন্তানের কাছে পরম আশ্রয়। নিরাপদ আবাস। শৈশবে মা সন্তানকে রক্ষা করেন। কৈশোরে এবং যৌবনে এসে সন্তানের উচিত মাকে রক্ষা করা। সামাজিক বিপদ থেকে হোক। সংসারের কূট-কাচালী থেকে হোক কিংবা বাবার অত্যাচার থেকে হোক। সন্তান যদি মনে করে মায়ের প্রতি বাবার অন্যায় আচরণের প্রতিবাদ করা যাবে না— তিনি তো জন্মদাতা। ঠিক আছে তোমাকে ন’মাসব্যাপী জঠরে ধারণ করেছে কে? জন্মের সময় অসহনীয় কষ্ট সহ্য করেছে কে? তোমার মা। আর এই কারণেই সম্ভবত আল্লাহ বিধান দিয়েছেন, মায়ের পদতলেই তোমার বেহেস্ত। বাবার নয়। স্বামীরও নয়। তাহলে মা-ই হলেন নমস্য। হাদিসে আছে মায়ের সেবা জিহাদের চেয়েও উত্তম। একজন সাহাবি রসুলুল্লাহ (রা.)-এর কাছে গিয়ে বললেন, হে আল্লাহর রসুল আমি হজে যেতে চাই— কিন্তু আমার আর্থিক সংগতি নেই। রসুল (সা.) বললেন তোমার ঘরে মা আছেন?

—জি আছেন

—তাহলে তুমি মায়ের সেবা কর। তোমার হজ হয়ে যাবে। এবার বুঝতে হবে মায়ের মর্যাদা কোথায়। যে কোনো কারণেই হোক বাবা কিন্তু সন্তানকে ত্যাগ করে। ফেলে রেখে যায়। মা তা পারে না। মা তো পাখির মতো খড়কুটো ঠোঁটে নিয়ে সন্তানের মুখে তুলে দেয়।

যোগ্য সন্তান তৈরির জন্য একটি প্রতিষ্ঠান সমাজের কিছু মাকে ‘রত্নগর্ভা’ বলে পুরস্কৃত করে প্রতিবছর। এটি একটি আন্তরিক এবং পবিত্র উদ্যোগ মায়ের প্রতি সম্মান দেখানোর। এতে সন্তানরাও নতুন করে মাকে উপলব্ধি করতে শেখে। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো গত ৮ মে ‘মা’ দিবসে একজন রত্নগর্ভা তার সন্তানদের কাছ থেকে সারা দিন অপেক্ষা করেও একটিবার শোনেননি— মা তুমি কেমন আছ? ষাটোর্ধ্ব এই মায়ের চোখ বেয়ে মাছের চোখের মতো বড় বড় অশ্রু ফোঁটা বিছানার চাদর ভিজিয়ে ছিল। বউয়ের ইচ্ছেকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে বৃদ্ধাবাসে মাকে একটিবারও দেখতে যায়নি ছেলে। এই ছেলে নাকি রত্ন। এমন রত্নের প্রয়োজন আছে কি কোনো মায়ের? মায়ের প্রতি বাবার ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, অনুগত্য না-ই থাকতে পারে। সন্তানের কেন থাকবে না? নিজের মা-কে ঘরে রেখে অন্যের মাকে নিয়ে তুমি বেড়াতে যাবে— ন্যানদোসে খাবে। মায়ের জন্য একটি প্যাকেটে সামান্য খাবারও আনবে না— এতে কি মার মনে কষ্ট দেওয়া হয় না?

সোভিয়েট ইউনিয়নের লেখক রসুল গামজাতভ তার আমার জন্মভূমি ‘দাগেস্তান’ বইতে ২৯ পৃষ্ঠায় লিখেছেন— ‘শাশুড়ির বিরুদ্ধে আমার কিছু বলার নেই। বিয়ে করলে শাশুড়ি থাকবে। তা বলে তাকে মায়ের আসনে বসাতে নেই। শাশুড়ি কখনো মা হতে পারে না। মা যদি বেঁচে না থাকেন তো তার আসনটুকু শূন্যই থাকুক— সেখানে শাশুড়িকে আনা ঠিক নয়।’ কথাটি আমাকে নিয়তই ভাবায়। সন্তানের কোনো সাফল্যের খবর যদি স্ত্রী বা শাশুড়ির কাছে শুনতে হয় তাহলে সেই মায়ের মন কতটা ছোট হয়ে যায় একবার ভাবুন তো। ঈদের দিনে নিজের জন্মদিনে সন্তান যদি মাকে সালাম না করে শ্বশুরবাড়িতে আগে ছুটে যায় ‘সোনার টুকরা জামাই হওয়ার জন্য তো মায়ের কষ্ট কতটা গভীরে যায়। মায়ের মুখ থেকে যদি ‘আহ্’ শব্দটি উচ্চারিত হয় তো সে সন্তানের মঙ্গল কখনো হতে পারে না।

শুনেছি বৃদ্ধাবাসে মায়েদের স্থান সংকুলান হচ্ছে না। সন্তানরা মায়েদের সংসারে পুরনো আসবাবপত্র ভাবছে— তাই তাদের বৃদ্ধাবাসে রেখে আসছে। কারণ তারা নাকি সংসারে কারও সঙ্গে এডজাস্ট করতে পারছে না। শৈশবে তো ঠিকই বনিবনা হতো।

একজন শীর্ষস্থানীয় অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা মা আমাকে বলেছেন— একবিঘা জমি খোঁজেন, আমি আমার সব টাকা পয়সা এবং গহনা বিক্রি করে মনের মতো একটি বৃদ্ধাবাস তৈরি করে অশ্রুসিক্ত মায়েদের নিয়ে বাকি দিনগুলো কাটিয়ে দেব। এক কানাকড়িও কুলাঙ্গারদের দেব না।

মহিলার কথাগুলো কি গর্বের নাকি কষ্টের আমি ঠিক ভেবে পাচ্ছি না। মায়েদের চোখের জল মোছাবার জন্য আর কতগুলো মা দিবসের প্রয়োজন আমি জানি না। শুধু মনে হয় যদি ভালোবাসা দিবসটা সার্থক হয় তো মা দিবসটা কেন হচ্ছে না। মায়ের প্রতি সন্তানের ভালোবাসা দিনে দিনে নিভে যাচ্ছে নাকি? সব মায়েদের সন্তানরা একবার ভাবুন তো!

লেখক : কবি ও অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক, ভিকারুননিসা নূন স্কুল ও কলেজ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা