শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

যেভাবে তারা জঙ্গি হচ্ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে তারা জঙ্গি হচ্ছে

গুলশানে রেস্টুরেন্ট ও শোলাকিয়ার ঈদ জামাতে হামলার সঙ্গে জড়িত কয়েকজন জঙ্গি সচ্ছল পরিবারের সন্তান ও ভালো বিদ্যাপীঠে শিক্ষা লাভের সুযোগ পাওয়া সত্ত্বেও তারা কেন জঙ্গি হলো— সেই পুরনো প্রশ্নটি আবার নতুন করে সামনে এসেছে। ২০১৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী রাজীব হায়দারকে খুন করে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্র। কয়েকজন ধরা পড়ার পর স্বীকারোক্তিতে বলেছে তারা নিজেরা কিছু জানে না, বড় ভাইয়ের হুকুমে রাজীবকে হত্যা করেছে। এতেই বোঝা যায় তারা কি নিজেরাই জঙ্গি হচ্ছে, নাকি তাদের জঙ্গি বানানো হচ্ছে। তাই আমরা যদি উত্থাপিত প্রশ্নের সার্বিক উত্তর পেতে চাই তাহলে তারা কেন জঙ্গি হচ্ছে এ প্রশ্নের চাইতে আরও বড় প্রশ্ন নিজেদের করতে হবে এই মর্মে যে, কারা এদের জঙ্গি বানাচ্ছে এবং কোন পদ্ধতিতে বানাচ্ছে। জঙ্গি যারা তৈরি করছেন এবং যে পদ্ধতিতে করছেন সেটি যত সময় অটুট থাকবে ততদিন জঙ্গির উত্পত্তি হতে থাকবে এবং তার শিকার যে কেউ হতে পারেন। সুতরাং প্রথমেই আমাদের চিহ্নিত করা প্রয়োজন জঙ্গিদের শেকড় ও উত্পত্তিস্থল কোথায়। তারপর চিহ্নিত করা দরকার পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে তারা জঙ্গি হচ্ছে। তাহলেই কেবল আমরা আজকের প্রশ্নের সঠিক জবাব অর্থাৎ তারা কেন জঙ্গি হচ্ছে তা বুঝতে পারব।

আমরা যখন কোনো বিষয়ে উপসংহারমূলক বক্তব্য দিই, তখন সেটি যথেষ্ট তথ্যনির্ভর ও যৌক্তিক হওয়া প্রয়োজন। আবার উত্থাপিত তথ্যের সঠিকতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। এর কোনো শেষ নেই। তবে আমরা যদি কোনো উপসংহারে পৌঁছাতে চাই তাহলে আমাদের জন্য নির্ভরযোগ্য তথ্য-উপাত্ত আবশ্যক। এসব ঘটনায় একমাত্র হাইকোর্টে নিষ্পত্তি হওয়া মামলার মাধ্যমে বেরিয়ে আসা তথ্য-উপাত্তই হতে পারে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও নির্মোহ। দ্বিতীয়ত আমাদের নির্ভর করতে হবে মিডিয়ার মাধ্যমে পাওয়া তথ্য-উপাত্তের ওপর। ২০০৬ সালের ১ ডিসেম্বর ক্যাম্পাসে নিজ বাসায় খুন হন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. এস এ তাহের। তিনি পরিচিত ছিলেন উদারমনা প্রগতিশীল একজন চিন্তক হিসেবে। তাহের হত্যা মামলায় নিম্ন আদালতের রায়ে চারজনের ফাঁসির দণ্ড হয়। তারা সবাই জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মী। হাইকোর্টেও মামলাটি নিষ্পত্তি হয়েছে। হাইকোর্ট দুজনের ফাঁসির দণ্ড বহাল রেখেছেন এবং বাকিদের অন্যান্য মেয়াদে শাস্তি দিয়েছেন। দুজনের মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মিয়া মহিউদ্দিন জামায়াতের নেতা। দ্বিতীয়ত, ২০১০ সালে গ্রেফতার হন জেএমবিপ্রধান মাওলানা সাঈদুর রহমান। জেএমবিপ্রধান হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি জামায়াতের জেলা আমির ছিলেন। গ্রেফতারের সময় মাওলানা সাঈদুরের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত কাগজপত্রেও দেখা গেছে তিনি জামায়াতের নেতা ছিলেন। কেবল ধরা পড়ার পরই জামায়াত তার নামে একটা লোক দেখানো বহিষ্কারপত্র ইস্যু করে। তৃতীয়ত, ২০০৫ সালের ২৬ ডিসেম্বর দৈনিক সংবাদে জামায়াতের আফগান জঙ্গি কানেকশনের সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ‘জামায়াতের আফগান কানেকশন’ এই শিরোনামের ওই প্রতিবেদনে জামায়াতের অন্যতম নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য মাওলানা আবদুস সুবহানের সঙ্গে আফগান জঙ্গি মুজাহিদ নেতা গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ারের একটা রঙিন ছবিও ছাপা হয়। এ রকম আরও ডজন ডজন অকাট্য তথ্য উপাত্ত রয়েছে, যাতে প্রমাণিত হয় বাংলাদেশে জঙ্গি উত্পত্তির মূল শেকড় জামায়াত ও ধর্মান্ধ রাজনীতির ভিতর নিহিত। সুতরাং শেকড় অটুট রেখে শুধু ডালপালা নিয়ে নাড়াচাড়া করলে কোনো কাজ হবে না। জামায়াত প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছিল তাদের নেতাদের কিছু হলে দেশে গৃহযুদ্ধ বাঁধবে, ঘোষণা দিয়েছিল তাদের প্রশিক্ষিত বিশেষ বাহিনী সারা দেশে যুদ্ধ চালাবে। সুতরাং এটা গোপন কিছু নয়, নতুন কিছু নয়। কিন্তু জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে আমাদের মতো কিছু সুশীল, যারা সব জেনেশুনে এখনো বলছে জঙ্গি তত্পরতায় জামায়াত-শিবির জড়িত তার নাকি কোনো প্রমাণ নেই। আরেক দল আছে জঙ্গি গবেষক, জঙ্গি বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে যান। কিন্তু জামায়াত-শিবিরের নাম মুখে আনেন না। জঙ্গি দমনের মূল সমস্যাটা এখানে। যুগে যুগে দেখা গেছে, সমাজ ও রাষ্ট্রের একটা বড় অংশ সব সময় ব্যক্তিগত চাওয়া-পাওয়ার হিসাব, গোষ্ঠীগত ও শ্রেণিগত ক্ষুদ্র স্বার্থের জায়গায় দাঁড়িয়ে কথা বলেন। এটাও নতুন কিছু নয়। তবে শেষ পর্যন্ত সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। যেমন আমাদের জন্য তা একবার হয়েছিল একাত্তরে। এক সময় বলা হতো শুধু মাদ্রাসার ছাত্ররাই জঙ্গি হয়। এ অপরাধ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্যই কথিত কুলীন বিদ্যাপীঠ ও সচ্ছল পরিবারের সন্তানদের জঙ্গি দলে ভেড়ানোর জন্য বহু আগে থেকেই সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও মিশন নিয়ে তারা মাঠে নেমেছে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ভালো ভালো কিছু বিদ্যাপীঠ তারা বেছে নেয়। একই সঙ্গে জঙ্গি রিক্রুটমেন্টের জন্য সারা দেশকে তারা কয়েকশ বিটে ভাগ করে নেয়। দেশের ছয়টি জেলায় পরিচালিত ২৭টি পিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ জামায়াতের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা ও রাজনৈতিক আদর্শে পরিচালিত হচ্ছে বলে পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে। দায়িত্বপ্রাপ্তরা পরিকল্পিতভাবে মগজ ধোলাইয়ের কাজটি করেন। এক্ষেত্রে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক হাসনাত রেজা করিমের উদাহরণটির দিকে তাকালে বিষয়টি উপলব্ধি করা যায়। একটু নজর খুলে তাকালেই দেখা যাবে এ পর্যন্ত যেসব বিদ্যাপীঠের নাম এসেছে সেখানে জামায়াতভুক্ত শিক্ষকের সংখ্যা নেহাত কম হবে না। ওইসব বিদ্যাপীঠের হাজার হাজার ছাত্রছাত্রীর মধ্যে থেকে যদি শতকরা একভাগকেও তারা মগজ ধোলাই দিতে পারে তাহলে সেটাই যথেষ্ট। তারপর সারা দেশ তো পড়েই আছে। যুদ্ধাপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডে দণ্ডিত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ধর্মের অপব্যাখ্যা ও জিহাদি ডাকের উত্তেজনাকর বক্তব্যে পূর্ণ ক্যাসেট এখনো হাট-বাজারে সবখানে চলে। ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতের রয়েছে পাঁচশর অধিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। সুতরাং মগজ ধোলাইয়ের জন্য জামায়াত-শিবিরের মাধ্যমের কোনো অভাব নেই। এসব জানার পরেও আমরা প্রশ্ন করছি জঙ্গি তৈরি হচ্ছে কীভাবে? এটা এক ধরনের ছদ্মবেশী চাতুরী। জোরেশোরে হাঁকডাক ছেড়ে, শূন্যে গদা ঘুরিয়ে, গদার নিচ দিয়ে জঙ্গিদের পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার শামিল। সুতরাং এটা এখন স্পষ্ট যে, সচ্ছল পরিবারের সন্তান ও কথিত কুলীন বিদ্যাপীঠের তরুণদের জঙ্গি বানানো হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। তারপরেও আমি বলব জামায়াতের জঙ্গি তৈরির এ প্রকল্প ব্যর্থ হয়েছে।  পারিবারিক নিরাপত্তা বলয়ের কাঠামোটি আরও একটু শক্ত হলে যতটুকু পেরেছে তাও পারত না। ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে পয়েন্ট জিরো এক পার্সেন্ট মানুষকে তারা যদি জঙ্গি তত্পরতায় জড়িত করতে পারত তাহলে তার সংখ্যা দাঁড়াত ষোল হাজার। জঙ্গি তত্পরতা চালানোর জন্য সেটা কিন্তু বিরাট সংখ্যা। কিন্তু এটা তারা পারেনি। এ প্রকল্পে সফল হলে এতদিনে বাংলাদেশ আরেকটি পাকিস্তান-আফগানিস্তান হয়ে যেতে পারত। আমাদের ভাগ্য ভালো। কারণ, আমাদের দুটি সহজাত শক্তির জন্য আমরা এখনো শক্তিশালী অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছি।

তার একটি হলো বাঙালি সংস্কৃতি, আর অন্যটি হলো মুক্তিযুদ্ধের গর্ব ও অহংকার। আর এ কারণেই এ দুটি শক্তির ওপরই জঙ্গিরা বারবার আক্রমণ করেছে। বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে এ দুটি শক্তিকে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। বিকৃত করার অপচেষ্টা করেছে এবং এগুলো নিয়ে মানুষের মধ্যে এখনো বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এ অপকর্মটি অনেকটা সুচারুভাবে করার চেষ্টা করেছে জঙ্গিদের গডফাদাররা, দীর্ঘ সময়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থেকে। এ বিষয়ে জঙ্গিদের গডফাদাররা এক সময়ে কিছুটা সফলতা পায়। কিন্তু ১৯৯৬ সালে প্রথমবার এবং ২০০৯ সালে পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় থাকায় এ সময় তারা কোনো সফলতা পায়নি, বরং নিজেরা ক্রমশ ভূমি হারাচ্ছে। সচ্ছল পরিবার ও কথিত কুলীন বিদ্যাপীঠ থেকে যে স্বল্পসংখ্যক জঙ্গি হয়ে যাচ্ছে তা ঠেকাতে হলে তিনটি জায়গা থেকে বড় আকারের ভূমিকা রাখতে হবে। প্রথমত পরিবার, দ্বিতীয়ত নির্দিষ্ট বিদ্যাপীঠ এবং পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থা। এখনো নতুন করে আশঙ্কা করা হচ্ছে একই রকম সচ্ছল ও নামকরা বিদ্যাপীঠের আরও কিছু তরুণ জঙ্গি দলে এখনো আছে। এসব পরিবারের উচিত হবে ছবিসহ খবরটি টেলিভিশনে দেখানো এবং প্রধান প্রধান পত্রিকায় ছবিসহ খবরটি ছাপানো। তাতে পরিবারের আন্তরিকতার প্রমাণ পাওয়া যাবে এবং পুলিশের পক্ষেও অনুসন্ধান কাজ চালানো সহজ হবে।

নিখোঁজ ব্যক্তিকে ধরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জনগণও সাহায্য করতে পারবে। এভাবে সবকিছু জনসমক্ষে এলে ওই ছেলেকে তার পরিবার জীবিত ফিরে পাওয়ার কিছুটা আশা অন্তত করতে পারবে। জঙ্গি দমনে রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য হওয়ার সম্ভাবনা এখনো নেই। তার প্রধান কারণ, জঙ্গিদের উত্পত্তিস্থল ও শেকড় জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির মিত্রতার বন্ধন এখনো অটুট। জঙ্গি দমনে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য বড়  আকারের জাতীয় সংলাপ ও আলোচনার কোনো প্রয়োজন নেই। সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে জামায়াত ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির বিরুদ্ধে দাঁড়ালেই জঙ্গি দমনের প্রায় শতকরা ৯০ ভাগ কাজ হয়ে যায়। বাকি দশ ভাগের জন্য প্রশাসনিক ব্যবস্থাই যথেষ্ট। এ ধরনের জাতীয় সংকটের সময় জঙ্গিদের আস্ফাালনকে পুঁজি করে বিএনপি রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করছে। তারা বলছেন, একটা নির্বাচন দিলেই নাকি আলাদিনের চেরাগের মতো জঙ্গি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এরকম বক্তব্যে জঙ্গি তত্পরতার দায় পরোক্ষভাবে বিএনপির ওপরও পড়ে। কারণ তাহলে তো বোঝা যায় যত জঙ্গি আক্রমণ হবে, যত মানুষ মরবে ততই বিএনপির রাজনৈতিক পুঁজি বাড়বে, তাদের দাবি জোরালো হবে। জঙ্গি তত্পরতা চালিয়ে সরকার উত্খাত করা যায় না। সরকারের পবিরর্তনও হয় না। যদিও দেশি-বিদেশি কিছু চক্র এ খোয়াব নিজেরা দেখছেন এবং জঙ্গিদের দেখাচ্ছেন। সরকার উত্খাতের ওষুধ দিয়ে পিছনের ওস্তাদরা জঙ্গিদের মগজ ধোলাই করছেন। সমস্যা হলো— মাঝখানে কিছু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারাবে, যা সবার জন্য কষ্টদায়ক। সেটা বহন করা রাষ্ট্রের জন্যও অনেক সময় অসহনীয় হয়ে পড়ে। তবে জাতি ও রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের বাস্তবতা মেনে নিতে হবে। জামায়াত ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত জঙ্গি উত্পত্তি বন্ধ হওয়ার নয়, হবে না। এটাই আমাদের জাতীয় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জকে সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি