শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

যেভাবে তারা জঙ্গি হচ্ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে তারা জঙ্গি হচ্ছে

গুলশানে রেস্টুরেন্ট ও শোলাকিয়ার ঈদ জামাতে হামলার সঙ্গে জড়িত কয়েকজন জঙ্গি সচ্ছল পরিবারের সন্তান ও ভালো বিদ্যাপীঠে শিক্ষা লাভের সুযোগ পাওয়া সত্ত্বেও তারা কেন জঙ্গি হলো— সেই পুরনো প্রশ্নটি আবার নতুন করে সামনে এসেছে। ২০১৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী রাজীব হায়দারকে খুন করে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্র। কয়েকজন ধরা পড়ার পর স্বীকারোক্তিতে বলেছে তারা নিজেরা কিছু জানে না, বড় ভাইয়ের হুকুমে রাজীবকে হত্যা করেছে। এতেই বোঝা যায় তারা কি নিজেরাই জঙ্গি হচ্ছে, নাকি তাদের জঙ্গি বানানো হচ্ছে। তাই আমরা যদি উত্থাপিত প্রশ্নের সার্বিক উত্তর পেতে চাই তাহলে তারা কেন জঙ্গি হচ্ছে এ প্রশ্নের চাইতে আরও বড় প্রশ্ন নিজেদের করতে হবে এই মর্মে যে, কারা এদের জঙ্গি বানাচ্ছে এবং কোন পদ্ধতিতে বানাচ্ছে। জঙ্গি যারা তৈরি করছেন এবং যে পদ্ধতিতে করছেন সেটি যত সময় অটুট থাকবে ততদিন জঙ্গির উত্পত্তি হতে থাকবে এবং তার শিকার যে কেউ হতে পারেন। সুতরাং প্রথমেই আমাদের চিহ্নিত করা প্রয়োজন জঙ্গিদের শেকড় ও উত্পত্তিস্থল কোথায়। তারপর চিহ্নিত করা দরকার পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে তারা জঙ্গি হচ্ছে। তাহলেই কেবল আমরা আজকের প্রশ্নের সঠিক জবাব অর্থাৎ তারা কেন জঙ্গি হচ্ছে তা বুঝতে পারব।

আমরা যখন কোনো বিষয়ে উপসংহারমূলক বক্তব্য দিই, তখন সেটি যথেষ্ট তথ্যনির্ভর ও যৌক্তিক হওয়া প্রয়োজন। আবার উত্থাপিত তথ্যের সঠিকতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। এর কোনো শেষ নেই। তবে আমরা যদি কোনো উপসংহারে পৌঁছাতে চাই তাহলে আমাদের জন্য নির্ভরযোগ্য তথ্য-উপাত্ত আবশ্যক। এসব ঘটনায় একমাত্র হাইকোর্টে নিষ্পত্তি হওয়া মামলার মাধ্যমে বেরিয়ে আসা তথ্য-উপাত্তই হতে পারে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও নির্মোহ। দ্বিতীয়ত আমাদের নির্ভর করতে হবে মিডিয়ার মাধ্যমে পাওয়া তথ্য-উপাত্তের ওপর। ২০০৬ সালের ১ ডিসেম্বর ক্যাম্পাসে নিজ বাসায় খুন হন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. এস এ তাহের। তিনি পরিচিত ছিলেন উদারমনা প্রগতিশীল একজন চিন্তক হিসেবে। তাহের হত্যা মামলায় নিম্ন আদালতের রায়ে চারজনের ফাঁসির দণ্ড হয়। তারা সবাই জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মী। হাইকোর্টেও মামলাটি নিষ্পত্তি হয়েছে। হাইকোর্ট দুজনের ফাঁসির দণ্ড বহাল রেখেছেন এবং বাকিদের অন্যান্য মেয়াদে শাস্তি দিয়েছেন। দুজনের মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মিয়া মহিউদ্দিন জামায়াতের নেতা। দ্বিতীয়ত, ২০১০ সালে গ্রেফতার হন জেএমবিপ্রধান মাওলানা সাঈদুর রহমান। জেএমবিপ্রধান হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি জামায়াতের জেলা আমির ছিলেন। গ্রেফতারের সময় মাওলানা সাঈদুরের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত কাগজপত্রেও দেখা গেছে তিনি জামায়াতের নেতা ছিলেন। কেবল ধরা পড়ার পরই জামায়াত তার নামে একটা লোক দেখানো বহিষ্কারপত্র ইস্যু করে। তৃতীয়ত, ২০০৫ সালের ২৬ ডিসেম্বর দৈনিক সংবাদে জামায়াতের আফগান জঙ্গি কানেকশনের সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ‘জামায়াতের আফগান কানেকশন’ এই শিরোনামের ওই প্রতিবেদনে জামায়াতের অন্যতম নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য মাওলানা আবদুস সুবহানের সঙ্গে আফগান জঙ্গি মুজাহিদ নেতা গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ারের একটা রঙিন ছবিও ছাপা হয়। এ রকম আরও ডজন ডজন অকাট্য তথ্য উপাত্ত রয়েছে, যাতে প্রমাণিত হয় বাংলাদেশে জঙ্গি উত্পত্তির মূল শেকড় জামায়াত ও ধর্মান্ধ রাজনীতির ভিতর নিহিত। সুতরাং শেকড় অটুট রেখে শুধু ডালপালা নিয়ে নাড়াচাড়া করলে কোনো কাজ হবে না। জামায়াত প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছিল তাদের নেতাদের কিছু হলে দেশে গৃহযুদ্ধ বাঁধবে, ঘোষণা দিয়েছিল তাদের প্রশিক্ষিত বিশেষ বাহিনী সারা দেশে যুদ্ধ চালাবে। সুতরাং এটা গোপন কিছু নয়, নতুন কিছু নয়। কিন্তু জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে আমাদের মতো কিছু সুশীল, যারা সব জেনেশুনে এখনো বলছে জঙ্গি তত্পরতায় জামায়াত-শিবির জড়িত তার নাকি কোনো প্রমাণ নেই। আরেক দল আছে জঙ্গি গবেষক, জঙ্গি বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে যান। কিন্তু জামায়াত-শিবিরের নাম মুখে আনেন না। জঙ্গি দমনের মূল সমস্যাটা এখানে। যুগে যুগে দেখা গেছে, সমাজ ও রাষ্ট্রের একটা বড় অংশ সব সময় ব্যক্তিগত চাওয়া-পাওয়ার হিসাব, গোষ্ঠীগত ও শ্রেণিগত ক্ষুদ্র স্বার্থের জায়গায় দাঁড়িয়ে কথা বলেন। এটাও নতুন কিছু নয়। তবে শেষ পর্যন্ত সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। যেমন আমাদের জন্য তা একবার হয়েছিল একাত্তরে। এক সময় বলা হতো শুধু মাদ্রাসার ছাত্ররাই জঙ্গি হয়। এ অপরাধ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্যই কথিত কুলীন বিদ্যাপীঠ ও সচ্ছল পরিবারের সন্তানদের জঙ্গি দলে ভেড়ানোর জন্য বহু আগে থেকেই সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও মিশন নিয়ে তারা মাঠে নেমেছে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ভালো ভালো কিছু বিদ্যাপীঠ তারা বেছে নেয়। একই সঙ্গে জঙ্গি রিক্রুটমেন্টের জন্য সারা দেশকে তারা কয়েকশ বিটে ভাগ করে নেয়। দেশের ছয়টি জেলায় পরিচালিত ২৭টি পিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ জামায়াতের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা ও রাজনৈতিক আদর্শে পরিচালিত হচ্ছে বলে পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে। দায়িত্বপ্রাপ্তরা পরিকল্পিতভাবে মগজ ধোলাইয়ের কাজটি করেন। এক্ষেত্রে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক হাসনাত রেজা করিমের উদাহরণটির দিকে তাকালে বিষয়টি উপলব্ধি করা যায়। একটু নজর খুলে তাকালেই দেখা যাবে এ পর্যন্ত যেসব বিদ্যাপীঠের নাম এসেছে সেখানে জামায়াতভুক্ত শিক্ষকের সংখ্যা নেহাত কম হবে না। ওইসব বিদ্যাপীঠের হাজার হাজার ছাত্রছাত্রীর মধ্যে থেকে যদি শতকরা একভাগকেও তারা মগজ ধোলাই দিতে পারে তাহলে সেটাই যথেষ্ট। তারপর সারা দেশ তো পড়েই আছে। যুদ্ধাপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডে দণ্ডিত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ধর্মের অপব্যাখ্যা ও জিহাদি ডাকের উত্তেজনাকর বক্তব্যে পূর্ণ ক্যাসেট এখনো হাট-বাজারে সবখানে চলে। ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতের রয়েছে পাঁচশর অধিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। সুতরাং মগজ ধোলাইয়ের জন্য জামায়াত-শিবিরের মাধ্যমের কোনো অভাব নেই। এসব জানার পরেও আমরা প্রশ্ন করছি জঙ্গি তৈরি হচ্ছে কীভাবে? এটা এক ধরনের ছদ্মবেশী চাতুরী। জোরেশোরে হাঁকডাক ছেড়ে, শূন্যে গদা ঘুরিয়ে, গদার নিচ দিয়ে জঙ্গিদের পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার শামিল। সুতরাং এটা এখন স্পষ্ট যে, সচ্ছল পরিবারের সন্তান ও কথিত কুলীন বিদ্যাপীঠের তরুণদের জঙ্গি বানানো হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। তারপরেও আমি বলব জামায়াতের জঙ্গি তৈরির এ প্রকল্প ব্যর্থ হয়েছে।  পারিবারিক নিরাপত্তা বলয়ের কাঠামোটি আরও একটু শক্ত হলে যতটুকু পেরেছে তাও পারত না। ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে পয়েন্ট জিরো এক পার্সেন্ট মানুষকে তারা যদি জঙ্গি তত্পরতায় জড়িত করতে পারত তাহলে তার সংখ্যা দাঁড়াত ষোল হাজার। জঙ্গি তত্পরতা চালানোর জন্য সেটা কিন্তু বিরাট সংখ্যা। কিন্তু এটা তারা পারেনি। এ প্রকল্পে সফল হলে এতদিনে বাংলাদেশ আরেকটি পাকিস্তান-আফগানিস্তান হয়ে যেতে পারত। আমাদের ভাগ্য ভালো। কারণ, আমাদের দুটি সহজাত শক্তির জন্য আমরা এখনো শক্তিশালী অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছি।

তার একটি হলো বাঙালি সংস্কৃতি, আর অন্যটি হলো মুক্তিযুদ্ধের গর্ব ও অহংকার। আর এ কারণেই এ দুটি শক্তির ওপরই জঙ্গিরা বারবার আক্রমণ করেছে। বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে এ দুটি শক্তিকে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। বিকৃত করার অপচেষ্টা করেছে এবং এগুলো নিয়ে মানুষের মধ্যে এখনো বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এ অপকর্মটি অনেকটা সুচারুভাবে করার চেষ্টা করেছে জঙ্গিদের গডফাদাররা, দীর্ঘ সময়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থেকে। এ বিষয়ে জঙ্গিদের গডফাদাররা এক সময়ে কিছুটা সফলতা পায়। কিন্তু ১৯৯৬ সালে প্রথমবার এবং ২০০৯ সালে পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় থাকায় এ সময় তারা কোনো সফলতা পায়নি, বরং নিজেরা ক্রমশ ভূমি হারাচ্ছে। সচ্ছল পরিবার ও কথিত কুলীন বিদ্যাপীঠ থেকে যে স্বল্পসংখ্যক জঙ্গি হয়ে যাচ্ছে তা ঠেকাতে হলে তিনটি জায়গা থেকে বড় আকারের ভূমিকা রাখতে হবে। প্রথমত পরিবার, দ্বিতীয়ত নির্দিষ্ট বিদ্যাপীঠ এবং পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থা। এখনো নতুন করে আশঙ্কা করা হচ্ছে একই রকম সচ্ছল ও নামকরা বিদ্যাপীঠের আরও কিছু তরুণ জঙ্গি দলে এখনো আছে। এসব পরিবারের উচিত হবে ছবিসহ খবরটি টেলিভিশনে দেখানো এবং প্রধান প্রধান পত্রিকায় ছবিসহ খবরটি ছাপানো। তাতে পরিবারের আন্তরিকতার প্রমাণ পাওয়া যাবে এবং পুলিশের পক্ষেও অনুসন্ধান কাজ চালানো সহজ হবে।

নিখোঁজ ব্যক্তিকে ধরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জনগণও সাহায্য করতে পারবে। এভাবে সবকিছু জনসমক্ষে এলে ওই ছেলেকে তার পরিবার জীবিত ফিরে পাওয়ার কিছুটা আশা অন্তত করতে পারবে। জঙ্গি দমনে রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য হওয়ার সম্ভাবনা এখনো নেই। তার প্রধান কারণ, জঙ্গিদের উত্পত্তিস্থল ও শেকড় জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির মিত্রতার বন্ধন এখনো অটুট। জঙ্গি দমনে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য বড়  আকারের জাতীয় সংলাপ ও আলোচনার কোনো প্রয়োজন নেই। সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে জামায়াত ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির বিরুদ্ধে দাঁড়ালেই জঙ্গি দমনের প্রায় শতকরা ৯০ ভাগ কাজ হয়ে যায়। বাকি দশ ভাগের জন্য প্রশাসনিক ব্যবস্থাই যথেষ্ট। এ ধরনের জাতীয় সংকটের সময় জঙ্গিদের আস্ফাালনকে পুঁজি করে বিএনপি রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করছে। তারা বলছেন, একটা নির্বাচন দিলেই নাকি আলাদিনের চেরাগের মতো জঙ্গি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এরকম বক্তব্যে জঙ্গি তত্পরতার দায় পরোক্ষভাবে বিএনপির ওপরও পড়ে। কারণ তাহলে তো বোঝা যায় যত জঙ্গি আক্রমণ হবে, যত মানুষ মরবে ততই বিএনপির রাজনৈতিক পুঁজি বাড়বে, তাদের দাবি জোরালো হবে। জঙ্গি তত্পরতা চালিয়ে সরকার উত্খাত করা যায় না। সরকারের পবিরর্তনও হয় না। যদিও দেশি-বিদেশি কিছু চক্র এ খোয়াব নিজেরা দেখছেন এবং জঙ্গিদের দেখাচ্ছেন। সরকার উত্খাতের ওষুধ দিয়ে পিছনের ওস্তাদরা জঙ্গিদের মগজ ধোলাই করছেন। সমস্যা হলো— মাঝখানে কিছু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারাবে, যা সবার জন্য কষ্টদায়ক। সেটা বহন করা রাষ্ট্রের জন্যও অনেক সময় অসহনীয় হয়ে পড়ে। তবে জাতি ও রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের বাস্তবতা মেনে নিতে হবে। জামায়াত ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত জঙ্গি উত্পত্তি বন্ধ হওয়ার নয়, হবে না। এটাই আমাদের জাতীয় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জকে সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা