শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

যেভাবে তারা জঙ্গি হচ্ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে তারা জঙ্গি হচ্ছে

গুলশানে রেস্টুরেন্ট ও শোলাকিয়ার ঈদ জামাতে হামলার সঙ্গে জড়িত কয়েকজন জঙ্গি সচ্ছল পরিবারের সন্তান ও ভালো বিদ্যাপীঠে শিক্ষা লাভের সুযোগ পাওয়া সত্ত্বেও তারা কেন জঙ্গি হলো— সেই পুরনো প্রশ্নটি আবার নতুন করে সামনে এসেছে। ২০১৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী রাজীব হায়দারকে খুন করে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্র। কয়েকজন ধরা পড়ার পর স্বীকারোক্তিতে বলেছে তারা নিজেরা কিছু জানে না, বড় ভাইয়ের হুকুমে রাজীবকে হত্যা করেছে। এতেই বোঝা যায় তারা কি নিজেরাই জঙ্গি হচ্ছে, নাকি তাদের জঙ্গি বানানো হচ্ছে। তাই আমরা যদি উত্থাপিত প্রশ্নের সার্বিক উত্তর পেতে চাই তাহলে তারা কেন জঙ্গি হচ্ছে এ প্রশ্নের চাইতে আরও বড় প্রশ্ন নিজেদের করতে হবে এই মর্মে যে, কারা এদের জঙ্গি বানাচ্ছে এবং কোন পদ্ধতিতে বানাচ্ছে। জঙ্গি যারা তৈরি করছেন এবং যে পদ্ধতিতে করছেন সেটি যত সময় অটুট থাকবে ততদিন জঙ্গির উত্পত্তি হতে থাকবে এবং তার শিকার যে কেউ হতে পারেন। সুতরাং প্রথমেই আমাদের চিহ্নিত করা প্রয়োজন জঙ্গিদের শেকড় ও উত্পত্তিস্থল কোথায়। তারপর চিহ্নিত করা দরকার পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে তারা জঙ্গি হচ্ছে। তাহলেই কেবল আমরা আজকের প্রশ্নের সঠিক জবাব অর্থাৎ তারা কেন জঙ্গি হচ্ছে তা বুঝতে পারব।

আমরা যখন কোনো বিষয়ে উপসংহারমূলক বক্তব্য দিই, তখন সেটি যথেষ্ট তথ্যনির্ভর ও যৌক্তিক হওয়া প্রয়োজন। আবার উত্থাপিত তথ্যের সঠিকতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। এর কোনো শেষ নেই। তবে আমরা যদি কোনো উপসংহারে পৌঁছাতে চাই তাহলে আমাদের জন্য নির্ভরযোগ্য তথ্য-উপাত্ত আবশ্যক। এসব ঘটনায় একমাত্র হাইকোর্টে নিষ্পত্তি হওয়া মামলার মাধ্যমে বেরিয়ে আসা তথ্য-উপাত্তই হতে পারে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও নির্মোহ। দ্বিতীয়ত আমাদের নির্ভর করতে হবে মিডিয়ার মাধ্যমে পাওয়া তথ্য-উপাত্তের ওপর। ২০০৬ সালের ১ ডিসেম্বর ক্যাম্পাসে নিজ বাসায় খুন হন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. এস এ তাহের। তিনি পরিচিত ছিলেন উদারমনা প্রগতিশীল একজন চিন্তক হিসেবে। তাহের হত্যা মামলায় নিম্ন আদালতের রায়ে চারজনের ফাঁসির দণ্ড হয়। তারা সবাই জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মী। হাইকোর্টেও মামলাটি নিষ্পত্তি হয়েছে। হাইকোর্ট দুজনের ফাঁসির দণ্ড বহাল রেখেছেন এবং বাকিদের অন্যান্য মেয়াদে শাস্তি দিয়েছেন। দুজনের মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মিয়া মহিউদ্দিন জামায়াতের নেতা। দ্বিতীয়ত, ২০১০ সালে গ্রেফতার হন জেএমবিপ্রধান মাওলানা সাঈদুর রহমান। জেএমবিপ্রধান হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি জামায়াতের জেলা আমির ছিলেন। গ্রেফতারের সময় মাওলানা সাঈদুরের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত কাগজপত্রেও দেখা গেছে তিনি জামায়াতের নেতা ছিলেন। কেবল ধরা পড়ার পরই জামায়াত তার নামে একটা লোক দেখানো বহিষ্কারপত্র ইস্যু করে। তৃতীয়ত, ২০০৫ সালের ২৬ ডিসেম্বর দৈনিক সংবাদে জামায়াতের আফগান জঙ্গি কানেকশনের সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ‘জামায়াতের আফগান কানেকশন’ এই শিরোনামের ওই প্রতিবেদনে জামায়াতের অন্যতম নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য মাওলানা আবদুস সুবহানের সঙ্গে আফগান জঙ্গি মুজাহিদ নেতা গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ারের একটা রঙিন ছবিও ছাপা হয়। এ রকম আরও ডজন ডজন অকাট্য তথ্য উপাত্ত রয়েছে, যাতে প্রমাণিত হয় বাংলাদেশে জঙ্গি উত্পত্তির মূল শেকড় জামায়াত ও ধর্মান্ধ রাজনীতির ভিতর নিহিত। সুতরাং শেকড় অটুট রেখে শুধু ডালপালা নিয়ে নাড়াচাড়া করলে কোনো কাজ হবে না। জামায়াত প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছিল তাদের নেতাদের কিছু হলে দেশে গৃহযুদ্ধ বাঁধবে, ঘোষণা দিয়েছিল তাদের প্রশিক্ষিত বিশেষ বাহিনী সারা দেশে যুদ্ধ চালাবে। সুতরাং এটা গোপন কিছু নয়, নতুন কিছু নয়। কিন্তু জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে আমাদের মতো কিছু সুশীল, যারা সব জেনেশুনে এখনো বলছে জঙ্গি তত্পরতায় জামায়াত-শিবির জড়িত তার নাকি কোনো প্রমাণ নেই। আরেক দল আছে জঙ্গি গবেষক, জঙ্গি বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে যান। কিন্তু জামায়াত-শিবিরের নাম মুখে আনেন না। জঙ্গি দমনের মূল সমস্যাটা এখানে। যুগে যুগে দেখা গেছে, সমাজ ও রাষ্ট্রের একটা বড় অংশ সব সময় ব্যক্তিগত চাওয়া-পাওয়ার হিসাব, গোষ্ঠীগত ও শ্রেণিগত ক্ষুদ্র স্বার্থের জায়গায় দাঁড়িয়ে কথা বলেন। এটাও নতুন কিছু নয়। তবে শেষ পর্যন্ত সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। যেমন আমাদের জন্য তা একবার হয়েছিল একাত্তরে। এক সময় বলা হতো শুধু মাদ্রাসার ছাত্ররাই জঙ্গি হয়। এ অপরাধ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্যই কথিত কুলীন বিদ্যাপীঠ ও সচ্ছল পরিবারের সন্তানদের জঙ্গি দলে ভেড়ানোর জন্য বহু আগে থেকেই সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও মিশন নিয়ে তারা মাঠে নেমেছে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ভালো ভালো কিছু বিদ্যাপীঠ তারা বেছে নেয়। একই সঙ্গে জঙ্গি রিক্রুটমেন্টের জন্য সারা দেশকে তারা কয়েকশ বিটে ভাগ করে নেয়। দেশের ছয়টি জেলায় পরিচালিত ২৭টি পিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ জামায়াতের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা ও রাজনৈতিক আদর্শে পরিচালিত হচ্ছে বলে পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে। দায়িত্বপ্রাপ্তরা পরিকল্পিতভাবে মগজ ধোলাইয়ের কাজটি করেন। এক্ষেত্রে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক হাসনাত রেজা করিমের উদাহরণটির দিকে তাকালে বিষয়টি উপলব্ধি করা যায়। একটু নজর খুলে তাকালেই দেখা যাবে এ পর্যন্ত যেসব বিদ্যাপীঠের নাম এসেছে সেখানে জামায়াতভুক্ত শিক্ষকের সংখ্যা নেহাত কম হবে না। ওইসব বিদ্যাপীঠের হাজার হাজার ছাত্রছাত্রীর মধ্যে থেকে যদি শতকরা একভাগকেও তারা মগজ ধোলাই দিতে পারে তাহলে সেটাই যথেষ্ট। তারপর সারা দেশ তো পড়েই আছে। যুদ্ধাপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডে দণ্ডিত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ধর্মের অপব্যাখ্যা ও জিহাদি ডাকের উত্তেজনাকর বক্তব্যে পূর্ণ ক্যাসেট এখনো হাট-বাজারে সবখানে চলে। ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতের রয়েছে পাঁচশর অধিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। সুতরাং মগজ ধোলাইয়ের জন্য জামায়াত-শিবিরের মাধ্যমের কোনো অভাব নেই। এসব জানার পরেও আমরা প্রশ্ন করছি জঙ্গি তৈরি হচ্ছে কীভাবে? এটা এক ধরনের ছদ্মবেশী চাতুরী। জোরেশোরে হাঁকডাক ছেড়ে, শূন্যে গদা ঘুরিয়ে, গদার নিচ দিয়ে জঙ্গিদের পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার শামিল। সুতরাং এটা এখন স্পষ্ট যে, সচ্ছল পরিবারের সন্তান ও কথিত কুলীন বিদ্যাপীঠের তরুণদের জঙ্গি বানানো হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। তারপরেও আমি বলব জামায়াতের জঙ্গি তৈরির এ প্রকল্প ব্যর্থ হয়েছে।  পারিবারিক নিরাপত্তা বলয়ের কাঠামোটি আরও একটু শক্ত হলে যতটুকু পেরেছে তাও পারত না। ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে পয়েন্ট জিরো এক পার্সেন্ট মানুষকে তারা যদি জঙ্গি তত্পরতায় জড়িত করতে পারত তাহলে তার সংখ্যা দাঁড়াত ষোল হাজার। জঙ্গি তত্পরতা চালানোর জন্য সেটা কিন্তু বিরাট সংখ্যা। কিন্তু এটা তারা পারেনি। এ প্রকল্পে সফল হলে এতদিনে বাংলাদেশ আরেকটি পাকিস্তান-আফগানিস্তান হয়ে যেতে পারত। আমাদের ভাগ্য ভালো। কারণ, আমাদের দুটি সহজাত শক্তির জন্য আমরা এখনো শক্তিশালী অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছি।

তার একটি হলো বাঙালি সংস্কৃতি, আর অন্যটি হলো মুক্তিযুদ্ধের গর্ব ও অহংকার। আর এ কারণেই এ দুটি শক্তির ওপরই জঙ্গিরা বারবার আক্রমণ করেছে। বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে এ দুটি শক্তিকে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। বিকৃত করার অপচেষ্টা করেছে এবং এগুলো নিয়ে মানুষের মধ্যে এখনো বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এ অপকর্মটি অনেকটা সুচারুভাবে করার চেষ্টা করেছে জঙ্গিদের গডফাদাররা, দীর্ঘ সময়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থেকে। এ বিষয়ে জঙ্গিদের গডফাদাররা এক সময়ে কিছুটা সফলতা পায়। কিন্তু ১৯৯৬ সালে প্রথমবার এবং ২০০৯ সালে পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় থাকায় এ সময় তারা কোনো সফলতা পায়নি, বরং নিজেরা ক্রমশ ভূমি হারাচ্ছে। সচ্ছল পরিবার ও কথিত কুলীন বিদ্যাপীঠ থেকে যে স্বল্পসংখ্যক জঙ্গি হয়ে যাচ্ছে তা ঠেকাতে হলে তিনটি জায়গা থেকে বড় আকারের ভূমিকা রাখতে হবে। প্রথমত পরিবার, দ্বিতীয়ত নির্দিষ্ট বিদ্যাপীঠ এবং পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থা। এখনো নতুন করে আশঙ্কা করা হচ্ছে একই রকম সচ্ছল ও নামকরা বিদ্যাপীঠের আরও কিছু তরুণ জঙ্গি দলে এখনো আছে। এসব পরিবারের উচিত হবে ছবিসহ খবরটি টেলিভিশনে দেখানো এবং প্রধান প্রধান পত্রিকায় ছবিসহ খবরটি ছাপানো। তাতে পরিবারের আন্তরিকতার প্রমাণ পাওয়া যাবে এবং পুলিশের পক্ষেও অনুসন্ধান কাজ চালানো সহজ হবে।

নিখোঁজ ব্যক্তিকে ধরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জনগণও সাহায্য করতে পারবে। এভাবে সবকিছু জনসমক্ষে এলে ওই ছেলেকে তার পরিবার জীবিত ফিরে পাওয়ার কিছুটা আশা অন্তত করতে পারবে। জঙ্গি দমনে রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য হওয়ার সম্ভাবনা এখনো নেই। তার প্রধান কারণ, জঙ্গিদের উত্পত্তিস্থল ও শেকড় জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির মিত্রতার বন্ধন এখনো অটুট। জঙ্গি দমনে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য বড়  আকারের জাতীয় সংলাপ ও আলোচনার কোনো প্রয়োজন নেই। সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে জামায়াত ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির বিরুদ্ধে দাঁড়ালেই জঙ্গি দমনের প্রায় শতকরা ৯০ ভাগ কাজ হয়ে যায়। বাকি দশ ভাগের জন্য প্রশাসনিক ব্যবস্থাই যথেষ্ট। এ ধরনের জাতীয় সংকটের সময় জঙ্গিদের আস্ফাালনকে পুঁজি করে বিএনপি রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করছে। তারা বলছেন, একটা নির্বাচন দিলেই নাকি আলাদিনের চেরাগের মতো জঙ্গি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এরকম বক্তব্যে জঙ্গি তত্পরতার দায় পরোক্ষভাবে বিএনপির ওপরও পড়ে। কারণ তাহলে তো বোঝা যায় যত জঙ্গি আক্রমণ হবে, যত মানুষ মরবে ততই বিএনপির রাজনৈতিক পুঁজি বাড়বে, তাদের দাবি জোরালো হবে। জঙ্গি তত্পরতা চালিয়ে সরকার উত্খাত করা যায় না। সরকারের পবিরর্তনও হয় না। যদিও দেশি-বিদেশি কিছু চক্র এ খোয়াব নিজেরা দেখছেন এবং জঙ্গিদের দেখাচ্ছেন। সরকার উত্খাতের ওষুধ দিয়ে পিছনের ওস্তাদরা জঙ্গিদের মগজ ধোলাই করছেন। সমস্যা হলো— মাঝখানে কিছু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারাবে, যা সবার জন্য কষ্টদায়ক। সেটা বহন করা রাষ্ট্রের জন্যও অনেক সময় অসহনীয় হয়ে পড়ে। তবে জাতি ও রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের বাস্তবতা মেনে নিতে হবে। জামায়াত ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত জঙ্গি উত্পত্তি বন্ধ হওয়ার নয়, হবে না। এটাই আমাদের জাতীয় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জকে সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা