শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ জুলাই, ২০১৬

বন্ধু না হোক, শত্রু বানিয়ে লাভ কী?

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বন্ধু না হোক, শত্রু বানিয়ে লাভ কী?

কিশোর বয়সে আরও অনেক কিশোর-কিশোরীর মতো আমিও গোয়েন্দা কাহিনীর ভক্ত ছিলাম। সেই বয়সে আমরা যে সব গোয়েন্দা কাহিনী পড়তাম সেগুলোর নায়কদের মধ্যে কেউ পলিটিশিয়ান ছিল বলে মনে পড়ে না। তারা ছিল ন্যায়পরায়ণ কড়া ধাঁচের সিক্রেট এজেন্ট। সব সময় নিজেদের পরিচয় গোপন করে তারা দুষ্টদের বিরুদ্ধে দুর্ধর্ষ সব সফল অভিযান চালাত। কাহিনীর শেষ দৃশ্যে নায়ক সিক্রেট এজেন্ট দুষ্ট দলের সবাইকে মেরে কেটে সাফ করে ফেলত। গল্পের শুরু থেকে আমরা আমাদের নায়কের সাফল্য কামনা করতাম। কাজেই কাহিনীর শেষ দৃশ্যে নায়কের সাফল্যের কাহিনী পড়তে গিয়ে গর্বে আমাদের বুক ভরে উঠত। গোয়েন্দা কাহিনী পড়ার বয়স ফুরিয়ে যাওয়ার পরে গোয়েন্দা দুনিয়ার খবর ভুলে গিয়েছিলাম। ইদানীং পত্রিকার পাতায় বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি গোয়েন্দা কাহিনীর অবতারণা দেখে ভাবলাম, যাক অনেকদিন পরে বেশ লোমহর্ষ গোয়েন্দা কাহিনী পড়ে কিশোর বয়সের আনন্দ ফিরে পাওয়ার মওকা পাওয়া গেল। বিশেষ করে মোসাদের মতো চৌকস গোয়েন্দা সংস্থার নাম দেখে ভেবেছিলাম গল্পটি দারুণ রোমাঞ্চকর হবে। কিন্তু দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মোসাদ কাহিনী দিক বদল করে এমন রূপ নিল তাতে সেটাকে গোয়েন্দা কাহিনী বলব নাকি স্রেফ ক্লাসিক রাজনৈতিক বাকবিতণ্ডা বলে উড়িয়ে দিব ভেবে ঠাহর করতে পারছি না। 

সরকার বলছে, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী নাকি মোসাদের এজেন্ট। সরকার তার বক্তব্যের পক্ষে অকাট্য প্রমাণও হাজির করেছে। বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরী ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির নেতা মেনদি এন সাফাদির সঙ্গে দিল্লিতে মিটিং করেছেন। মিটিং করেই তিনি তার এজেন্টগিরির ইতি টানেননি। আসলাম চৌধুরী ইসরায়েলের রাজনীতিক এফেন্দির সঙ্গে ফুলের মালা গলায় দিয়ে ছবি তুলেছেন। ঘটনা এখানেই শেষ হয়নি। আসলাম সাহেব নিজেই দুই বন্ধুর ফুলের মালা গলায় দিয়ে তোলা ছবি গণমাধ্যমে প্রচার করেছেন। দুজন সিক্রেট এজেন্ট এভাবে ফুলের মালা গলায় দিয়ে ছবি তুলে সেই ছবি গণমাধ্যমে বিলিয়ে বেড়ায় দেখে আমি ভিড়মি খেয়েছি। বাংলাদেশের সিক্রেট এজেন্টরা কী ধরনের পোশাক পরে কিংবা কেমন পদ্ধতিতে কাজ করে সেটা আমি অনুমান করতে পারি না, কারণ বাংলাদেশের সিক্রেট এজেন্টদের কোনো কাহিনী কখনই গণমাধ্যমে আসে না। তবে মোসাদের অনেক কাহিনী অনেকবার দুনিয়াব্যাপী ঝড় তুলেছে বলে তাদের কাজ সম্পর্কে মানুষ অনেক কিছু জানে। মোসাদের সিক্রেট এজেন্ট নিজেকে গোপন রেখে লোমহর্ষ থ্রিলারের চেয়েও বেশি উত্তেজনাকর ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে বলেই আমরা এতকাল জেনে এসেছি। ১৯৬০ সালে মোসাদের অপারেশন গারিবল্ডির কথা ভাবুন। হিটলারের হাইকমান্ডের সদস্য নাজি অ্যাডলফ আইকম্যান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে আর্জেন্টিনায় আত্মগোপন করেছিলেন। মোসাদ অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে তাকে খুঁজে বের করে ইসরায়েলে নিয়ে এসে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিয়েছিল। ১৯৮০ সালে মিসরীয় পরমাণু বিজ্ঞানী ইয়াহিয়া আল মাশাদের নিহত হওয়ার ঘটনা পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। বিজ্ঞানী মাশাদ ইরাককে পরমাণু গবেষণায় সাহায্য করেছিলেন বলে মোসাদ তাকে প্যারিসে গুলি করে হত্যা করে। ইরাকের ব্যাবিলন সুপারগান প্রোজেক্টে কাজ করার অপরাধে কানাডিয়ান অস্ত্র বিশেষজ্ঞ জেরাল্ড বুলকেও মোসাদের গুলিতে প্রাণ দিতে হয়েছিল। মোসাদের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, গত ছয় দশকে মোসাদ যখন যাকে ইসরায়েলের শত্রু বলে টার্গেট করেছে তাকে নিখুঁত নিশানায় হত্যা করেছে। আমাদের গোয়েন্দা বাহিনী কোন পর্যায়ে দক্ষ সে খবর আমাদের মতো সাধারণ মানুষের জানার কথা নয়। তবে বাস্তবতার নিরিখে একটি বিষয় ভেবে দেখুন, বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের অনেকে অন্য দেশে বহাল তবিয়তে বেঁচে বর্তে আছে এবং তারা দিব্যি জনসম্মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমরা তাদের টিকিটিও ছুঁতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের অনেকে এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। আমাদের গোয়েন্দারা বঙ্গবন্ধু হত্যায় সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের অবস্থান সম্পর্কে কতটুকু জানেন সেটাও আমরা জানি না। প্রসঙ্গক্রমে বলব, আমার বিবেচনায়, মোসাদের টার্গেট কিলিং তাদের সাফল্যের পাহাড়ে শর্ষেদানার মতো ছোট ঘটনা। মোসাদের সাফল্য আরও বড় পরিসরে বড় আঙ্গিকে দুনিয়াকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। মুসলমান জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভীষণ বাহিনী সৃষ্টি করার কাজে মোসাদ শতভাগ সফল। ফিলিস্তিন আন্দোলন ফিলিস্তিনের মাটিতে কবর দিয়ে দেওয়ার জন্য মোসাদ সেখানে জঙ্গিগোষ্ঠী হামাস সৃষ্টি করেছে। হামাসকে দারুণ দক্ষতার সঙ্গে আল ফাতাহর বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে ফিলিস্তিন আন্দোলনকে মোটামুটি কবর দিয়ে ফেলেছে। আইসিসএর জন্ম এবং লালনের কাজটিকে আমি মোসাদের চরম সাফল্য বলে গণ্য করি।  তেলসমৃদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ কয়দিন আগেও গরিব দেশের কর্মজীবী মানুষকে হেলাভরে মিসকিন বলে ডাকত। অথচ বর্তমান সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে চেয়ে দেখুন। কয়দিন আগে গরিব দেশের মানুষকে যারা মিসকিন বলে ডাকত তারা এখন ইউরোপের পথে মিসকিনের অধম মিসকিনের জীবন বরণ করে নিয়েছে। আইসিস তাণ্ডবে তাদের দেশ-সমাজ-ব্যক্তিজীবন সব ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। লোকে বলে, ব্রিটিশ গোয়েন্দা বাহিনী এম সিক্সটিন এবং আমেরিকার সিআইএ আইসিস পয়দা করার যোগ্যতা রাখে না। মোসাদ হাত লাগিয়ে আইসিস সৃষ্টির মিশনকে সাফল্যের মুখ দেখিয়েছে। আইসিস এখন দুনিয়া দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আরব দুনিয়ায় ফিলিস্তিন সমস্যার অস্তিত্ব আছে কি নেই সেটি নিয়ে মাথা ঘামানোর সাধ্য আছে কার? আরব দুনিয়ায় আইসিস সাইমুমে ফিলিস্তিন সমস্যা শত হাত বালির তলে চাপা পড়ে গেছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, খোদ মক্কা-মদিনার নিরাপত্তা নিয়ে সৌদি আরবের বাদশাহ চিন্তিত। বাদশাহর আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরব সফর শেষে বাংলাদেশের গণমাধ্যমকে যে তথ্য দিয়েছেন তার মূল বক্তব্যে এটি ফুটে উঠেছে। মক্কা-মদিনা রক্ষা করার কাজে সৌদি আরবের সামর্থ্যে ঘাটতি পড়েছে বলে বাংলাদেশকেও সেখানে সৈন্য পাঠানোর কথা ভাবতে হয়। সৌদি বাদশাহ সাধ করে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে এমন আবেদন পেশ করেননি। মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতা বাদশাহকে এমন কথা বলতে বাধ্য করেছে।

আরবীয়দের আত্মরক্ষার সামর্থ্য কত সীমিত সেটি গত ছয় দশকে বারবার আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের মধ্যদিয়ে প্রমাণিত হয়েছে। মরুভূমির বালির তলে অঢেল তেলের সুবাদে আরবীয়রা আচমকা ধনী হয়ে গিয়েছিল। তেলের টাকা সুপথে খরচ করে আরবীয়রা টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারেনি বলে এই দেশগুলোর কাছে মানুষ ভালো কিছু আশা করেনি। তেলের টাকায় ওদের ফুর্তির বাহার দেখে লোকে ভাবত, তেল পাওয়ার আগে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ মিসকিন ছিল, তেল ফুরালে ফের মিসকিন হয়ে যাবে। তাই বলে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের বর্তমান দুর্দশা বিশ্ববাসী কল্পনা করতে পারেনি। মাটির তলে তেল আছে, বাজারে তেলের চাহিদা আছে। অথচ ওখানে মানুষের ইয়া নাফসি দশা। মধ্যপ্রাচ্যের আনাচে-কানাচে হাজার হাবিয়া দাউ দাউ করে জ্বলছে। এই নরকের মাঝখানে ইসরায়েলের অবস্থান যেমন সুখের তেমনই মজার। পত্রিকায় পড়লাম, ইসরায়েলি সৈন্যরা এখন যুদ্ধাহত আইসিস যোদ্ধাদের মেডিকেল সার্ভিস দেওয়ার মধ্যে নিজেদের ব্যস্ত রেখেছে। ইসরায়েলিদের কষ্ট করে যুদ্ধ করতে হচ্ছে না। আরবীয়রা নিজেরাই নিজেদের মেরে কেটে সাফ করে ফেলছে। আরবীয়দের নির্বুদ্ধিতা এবং দুর্দশা দেখে ইসরায়েলের লোকজন এখন প্রাণ খুলে হাসছে। বড় কথা, আইসিসের জন্ম দিয়ে মোসাদ মুসলমানের গায়ে ‘সন্ত্রাসী’ সিল লাগিয়ে দেওয়ার কাজটি সাফল্যের সঙ্গে করেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার চোখে এখন মুসলমান মানে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী। ইসরায়েলের জন্য এর চেয়ে বড় পাওয়া আর কী হতে পারে? মোসাদের সাফল্যের মুকুটে কি আরও পালকের প্রয়োজন আছে?

বাংলাদেশের রাজনীতিকরা মোসাদ মোসাদ বলে মুখে ফেনা তুলে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে সাময়িক ফায়দা তুলতে পারেন। তবে কাজটি আগুন নিয়ে খেলার শামিল। মোসাদ নিয়ে কচলাকচলি দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের জন্য শুভফল বয়ে আনবে বলে আমি মনে করি না। আসলাম চৌধুরীর সঙ্গে সাফাদির মিটিং নিয়ে রাজনীতিতে অকারণ ঝড় উঠায় ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে যে সব তথ্য চোখে পড়ল সেগুলো কোনো সুখকর বিষয় নয়। দেখলাম সাফাদি নাকি বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষাকর্তা হিসেবে দিল্লি সফর করেছেন। দিল্লির সহযোগিতা নিয়ে তিনি শিগগিরই সংখ্যালঘুদের ত্রাতা হিসেবে মাঠে নামবেন। সাইবার ক্রাইমের যুগে বসবাস করে ইন্টারনেটে পাওয়া সব তথ্য চোখ বুজে বিশ্বাস করার কোনো কারণ নেই। বাংলাদেশের রাজনীতিকে ঘোলাটে করার উদ্দেশ্যে কেউ তার মনমতলবি তথ্য সাজিয়ে ইন্টারনেটে পরিবেশন করলে আমি অবাক হব না। আবার বাংলাদেশের রাজনীতিতে আসলাম চৌধুরী এবং সাফাদি পালা যেভাবে অভিনিত হচ্ছে তাতে মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকাও কঠিন। আমাদের প্রধানমন্ত্রীও এ বিষয়ে তার বক্তব্য দিয়েছেন। তবে আমাদের মন্ত্রীদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করার ভাষা কোনোক্রমেই সমর্থনযোগ্য নয়। ওবায়দুল কাদের ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি করা মানুষ। রাজনীতির মাঠে তিনি নবাগত অনভিজ্ঞ খেলুড়ে নন। মোসাদ নাটকের জবাব দিতে গিয়ে তিনি যখন বলেন, বাংলাদেশ মুসলমানের দেশ। বিএনপি বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারকে ঘায়েল করার জন্য ইহুদিদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। কথাটা বলার সময় তিনি ভুলে গেলেন বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্র্র। এটি কোনো ইসলামী প্রজাতন্ত্র নয়। বাংলাদেশের নাগরিক হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কিংবা ছোট ছোট নৃগোষ্ঠী স্বাধীনভাবে নিজেদের ধর্মবিশ্বাস পালন করে। এ দেশে কেউ কারও ধর্মবিশ্বাস নিয়ে কটুকাটব্য করে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে এমন উক্তি করা এদেশে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। হিন্দু কিংবা খ্রিস্টানের পাশাপাশি ইহুদিরাও যদি এদেশের নাগরিক হতো তাহলে তারাও স্বাধীনভাবে তাদের নাগরিক অধিকার ভোগ করত। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল জ্যাকবের অবদান আমরা সম্মানের সঙ্গে স্বীকৃতি দিয়েছি। তিনি ইহুদি বলে তাকে সম্মানীত করতে কুণ্ঠাবোধ করিনি। অর্থাৎ, আমরা স্বভাবগত উদার এবং সমাজে সব ধর্মের মানুষের বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। অকারণে রাজনৈতিক তর্কা-তর্কির খাতিরে আমরা এমন কথা বলব না যা আমাদের উদার সংস্কৃতিকে কলঙ্কিত করে। বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তির মূলে আঘাত করতে পারে এমন বিতর্কে না জড়ানোই ভালো। মধ্যপ্রাচ্যে অসহিষ্ণু আইসিস জঙ্গিরা ইয়াজিদিদের হত্যা করছে কারণ ইয়াজিদিরা ময়ূর পূজারি। ওরা খ্রিস্টানদের খুন করছে কারণ তারা মুসলমান নয়। এ তো গেল সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের সামাজিক চিত্র। এবার পরিবারের দিকে চেয়ে দেখুন জঙ্গিরা কী নিষ্ঠুর কাজ করতে পারে। সৌদি আরবে যমজ দুই ভাই তাদের জন্মদাত্রী মাকে হত্যা করেছে, কারণ তাদের মা জঙ্গিবাদের সমালোচনা করেছিল। এই ধরনের নারকীয় কাজ জঙ্গিদের পক্ষেই সম্ভব। আমি আবার বলছি, আমরা জঙ্গি নই। মোসাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে আমরা যদি বারবার ইহুদি শব্দটি ব্যবহার করি তাহলে সেটি আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ মানসিকতাকে ক্ষুণ্ন করে। সেই সঙ্গে আমরা নিজের অজান্তে যদি সাম্প্রদায়িক শক্তিকে উৎসাহ দিয়ে বসি যেটি মোসাদ কিংবা মোসাদের বন্ধুদের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করবে। রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ার সময় বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশী দেশগুলোর বাস্তবতা আমাদের মনে রাখা উচিত। আমাদের বৃহত্তম প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক সুদীর্ঘ দিনের। ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের পণ্য এবং সমরাস্ত্রের বিশাল বাণিজ্য দেখে অনুমান করা যায় ওই দুই দেশের সম্পর্ক কত গভীর। এ ছাড়া মিয়ানমার এবং নেপালের সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো।

অর্থাৎ, আমরা এমন একটি অঞ্চলে বাস করি যেখানে ইসরায়েলের আনাগোনা কোনো দূরের বিষয় নয়। আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা যখন ইসরায়েল কিংবা মোসাদ নিয়ে কথা বলেন তখন তারা আরেকটু সচেতনভাবে শব্দ চয়ন করলে আমরা নিরাপদ বোধ করব। কোনো কারণে কোনো দিক থেকে বিপদ এসে পড়লে সেটিকে সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করা বুদ্ধিমানের কাজ। তার মানে এই নয় যে, বুদ্ধিমান মানুষ জেনেশুনে বিপদের জন্ম দেয়। জগতে সেই ব্যক্তি বোকা যে নিজ উদ্যোগে বাইরের বিপদ ঘরে টেনে আনে।

     লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা