শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ জুলাই, ২০১৬

বন্ধু না হোক, শত্রু বানিয়ে লাভ কী?

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বন্ধু না হোক, শত্রু বানিয়ে লাভ কী?

কিশোর বয়সে আরও অনেক কিশোর-কিশোরীর মতো আমিও গোয়েন্দা কাহিনীর ভক্ত ছিলাম। সেই বয়সে আমরা যে সব গোয়েন্দা কাহিনী পড়তাম সেগুলোর নায়কদের মধ্যে কেউ পলিটিশিয়ান ছিল বলে মনে পড়ে না। তারা ছিল ন্যায়পরায়ণ কড়া ধাঁচের সিক্রেট এজেন্ট। সব সময় নিজেদের পরিচয় গোপন করে তারা দুষ্টদের বিরুদ্ধে দুর্ধর্ষ সব সফল অভিযান চালাত। কাহিনীর শেষ দৃশ্যে নায়ক সিক্রেট এজেন্ট দুষ্ট দলের সবাইকে মেরে কেটে সাফ করে ফেলত। গল্পের শুরু থেকে আমরা আমাদের নায়কের সাফল্য কামনা করতাম। কাজেই কাহিনীর শেষ দৃশ্যে নায়কের সাফল্যের কাহিনী পড়তে গিয়ে গর্বে আমাদের বুক ভরে উঠত। গোয়েন্দা কাহিনী পড়ার বয়স ফুরিয়ে যাওয়ার পরে গোয়েন্দা দুনিয়ার খবর ভুলে গিয়েছিলাম। ইদানীং পত্রিকার পাতায় বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি গোয়েন্দা কাহিনীর অবতারণা দেখে ভাবলাম, যাক অনেকদিন পরে বেশ লোমহর্ষ গোয়েন্দা কাহিনী পড়ে কিশোর বয়সের আনন্দ ফিরে পাওয়ার মওকা পাওয়া গেল। বিশেষ করে মোসাদের মতো চৌকস গোয়েন্দা সংস্থার নাম দেখে ভেবেছিলাম গল্পটি দারুণ রোমাঞ্চকর হবে। কিন্তু দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মোসাদ কাহিনী দিক বদল করে এমন রূপ নিল তাতে সেটাকে গোয়েন্দা কাহিনী বলব নাকি স্রেফ ক্লাসিক রাজনৈতিক বাকবিতণ্ডা বলে উড়িয়ে দিব ভেবে ঠাহর করতে পারছি না। 

সরকার বলছে, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী নাকি মোসাদের এজেন্ট। সরকার তার বক্তব্যের পক্ষে অকাট্য প্রমাণও হাজির করেছে। বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরী ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির নেতা মেনদি এন সাফাদির সঙ্গে দিল্লিতে মিটিং করেছেন। মিটিং করেই তিনি তার এজেন্টগিরির ইতি টানেননি। আসলাম চৌধুরী ইসরায়েলের রাজনীতিক এফেন্দির সঙ্গে ফুলের মালা গলায় দিয়ে ছবি তুলেছেন। ঘটনা এখানেই শেষ হয়নি। আসলাম সাহেব নিজেই দুই বন্ধুর ফুলের মালা গলায় দিয়ে তোলা ছবি গণমাধ্যমে প্রচার করেছেন। দুজন সিক্রেট এজেন্ট এভাবে ফুলের মালা গলায় দিয়ে ছবি তুলে সেই ছবি গণমাধ্যমে বিলিয়ে বেড়ায় দেখে আমি ভিড়মি খেয়েছি। বাংলাদেশের সিক্রেট এজেন্টরা কী ধরনের পোশাক পরে কিংবা কেমন পদ্ধতিতে কাজ করে সেটা আমি অনুমান করতে পারি না, কারণ বাংলাদেশের সিক্রেট এজেন্টদের কোনো কাহিনী কখনই গণমাধ্যমে আসে না। তবে মোসাদের অনেক কাহিনী অনেকবার দুনিয়াব্যাপী ঝড় তুলেছে বলে তাদের কাজ সম্পর্কে মানুষ অনেক কিছু জানে। মোসাদের সিক্রেট এজেন্ট নিজেকে গোপন রেখে লোমহর্ষ থ্রিলারের চেয়েও বেশি উত্তেজনাকর ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে বলেই আমরা এতকাল জেনে এসেছি। ১৯৬০ সালে মোসাদের অপারেশন গারিবল্ডির কথা ভাবুন। হিটলারের হাইকমান্ডের সদস্য নাজি অ্যাডলফ আইকম্যান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে আর্জেন্টিনায় আত্মগোপন করেছিলেন। মোসাদ অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে তাকে খুঁজে বের করে ইসরায়েলে নিয়ে এসে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিয়েছিল। ১৯৮০ সালে মিসরীয় পরমাণু বিজ্ঞানী ইয়াহিয়া আল মাশাদের নিহত হওয়ার ঘটনা পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। বিজ্ঞানী মাশাদ ইরাককে পরমাণু গবেষণায় সাহায্য করেছিলেন বলে মোসাদ তাকে প্যারিসে গুলি করে হত্যা করে। ইরাকের ব্যাবিলন সুপারগান প্রোজেক্টে কাজ করার অপরাধে কানাডিয়ান অস্ত্র বিশেষজ্ঞ জেরাল্ড বুলকেও মোসাদের গুলিতে প্রাণ দিতে হয়েছিল। মোসাদের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, গত ছয় দশকে মোসাদ যখন যাকে ইসরায়েলের শত্রু বলে টার্গেট করেছে তাকে নিখুঁত নিশানায় হত্যা করেছে। আমাদের গোয়েন্দা বাহিনী কোন পর্যায়ে দক্ষ সে খবর আমাদের মতো সাধারণ মানুষের জানার কথা নয়। তবে বাস্তবতার নিরিখে একটি বিষয় ভেবে দেখুন, বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের অনেকে অন্য দেশে বহাল তবিয়তে বেঁচে বর্তে আছে এবং তারা দিব্যি জনসম্মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমরা তাদের টিকিটিও ছুঁতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের অনেকে এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। আমাদের গোয়েন্দারা বঙ্গবন্ধু হত্যায় সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের অবস্থান সম্পর্কে কতটুকু জানেন সেটাও আমরা জানি না। প্রসঙ্গক্রমে বলব, আমার বিবেচনায়, মোসাদের টার্গেট কিলিং তাদের সাফল্যের পাহাড়ে শর্ষেদানার মতো ছোট ঘটনা। মোসাদের সাফল্য আরও বড় পরিসরে বড় আঙ্গিকে দুনিয়াকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। মুসলমান জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভীষণ বাহিনী সৃষ্টি করার কাজে মোসাদ শতভাগ সফল। ফিলিস্তিন আন্দোলন ফিলিস্তিনের মাটিতে কবর দিয়ে দেওয়ার জন্য মোসাদ সেখানে জঙ্গিগোষ্ঠী হামাস সৃষ্টি করেছে। হামাসকে দারুণ দক্ষতার সঙ্গে আল ফাতাহর বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে ফিলিস্তিন আন্দোলনকে মোটামুটি কবর দিয়ে ফেলেছে। আইসিসএর জন্ম এবং লালনের কাজটিকে আমি মোসাদের চরম সাফল্য বলে গণ্য করি।  তেলসমৃদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ কয়দিন আগেও গরিব দেশের কর্মজীবী মানুষকে হেলাভরে মিসকিন বলে ডাকত। অথচ বর্তমান সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে চেয়ে দেখুন। কয়দিন আগে গরিব দেশের মানুষকে যারা মিসকিন বলে ডাকত তারা এখন ইউরোপের পথে মিসকিনের অধম মিসকিনের জীবন বরণ করে নিয়েছে। আইসিস তাণ্ডবে তাদের দেশ-সমাজ-ব্যক্তিজীবন সব ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। লোকে বলে, ব্রিটিশ গোয়েন্দা বাহিনী এম সিক্সটিন এবং আমেরিকার সিআইএ আইসিস পয়দা করার যোগ্যতা রাখে না। মোসাদ হাত লাগিয়ে আইসিস সৃষ্টির মিশনকে সাফল্যের মুখ দেখিয়েছে। আইসিস এখন দুনিয়া দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আরব দুনিয়ায় ফিলিস্তিন সমস্যার অস্তিত্ব আছে কি নেই সেটি নিয়ে মাথা ঘামানোর সাধ্য আছে কার? আরব দুনিয়ায় আইসিস সাইমুমে ফিলিস্তিন সমস্যা শত হাত বালির তলে চাপা পড়ে গেছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, খোদ মক্কা-মদিনার নিরাপত্তা নিয়ে সৌদি আরবের বাদশাহ চিন্তিত। বাদশাহর আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরব সফর শেষে বাংলাদেশের গণমাধ্যমকে যে তথ্য দিয়েছেন তার মূল বক্তব্যে এটি ফুটে উঠেছে। মক্কা-মদিনা রক্ষা করার কাজে সৌদি আরবের সামর্থ্যে ঘাটতি পড়েছে বলে বাংলাদেশকেও সেখানে সৈন্য পাঠানোর কথা ভাবতে হয়। সৌদি বাদশাহ সাধ করে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে এমন আবেদন পেশ করেননি। মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতা বাদশাহকে এমন কথা বলতে বাধ্য করেছে।

আরবীয়দের আত্মরক্ষার সামর্থ্য কত সীমিত সেটি গত ছয় দশকে বারবার আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের মধ্যদিয়ে প্রমাণিত হয়েছে। মরুভূমির বালির তলে অঢেল তেলের সুবাদে আরবীয়রা আচমকা ধনী হয়ে গিয়েছিল। তেলের টাকা সুপথে খরচ করে আরবীয়রা টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারেনি বলে এই দেশগুলোর কাছে মানুষ ভালো কিছু আশা করেনি। তেলের টাকায় ওদের ফুর্তির বাহার দেখে লোকে ভাবত, তেল পাওয়ার আগে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ মিসকিন ছিল, তেল ফুরালে ফের মিসকিন হয়ে যাবে। তাই বলে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের বর্তমান দুর্দশা বিশ্ববাসী কল্পনা করতে পারেনি। মাটির তলে তেল আছে, বাজারে তেলের চাহিদা আছে। অথচ ওখানে মানুষের ইয়া নাফসি দশা। মধ্যপ্রাচ্যের আনাচে-কানাচে হাজার হাবিয়া দাউ দাউ করে জ্বলছে। এই নরকের মাঝখানে ইসরায়েলের অবস্থান যেমন সুখের তেমনই মজার। পত্রিকায় পড়লাম, ইসরায়েলি সৈন্যরা এখন যুদ্ধাহত আইসিস যোদ্ধাদের মেডিকেল সার্ভিস দেওয়ার মধ্যে নিজেদের ব্যস্ত রেখেছে। ইসরায়েলিদের কষ্ট করে যুদ্ধ করতে হচ্ছে না। আরবীয়রা নিজেরাই নিজেদের মেরে কেটে সাফ করে ফেলছে। আরবীয়দের নির্বুদ্ধিতা এবং দুর্দশা দেখে ইসরায়েলের লোকজন এখন প্রাণ খুলে হাসছে। বড় কথা, আইসিসের জন্ম দিয়ে মোসাদ মুসলমানের গায়ে ‘সন্ত্রাসী’ সিল লাগিয়ে দেওয়ার কাজটি সাফল্যের সঙ্গে করেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার চোখে এখন মুসলমান মানে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী। ইসরায়েলের জন্য এর চেয়ে বড় পাওয়া আর কী হতে পারে? মোসাদের সাফল্যের মুকুটে কি আরও পালকের প্রয়োজন আছে?

বাংলাদেশের রাজনীতিকরা মোসাদ মোসাদ বলে মুখে ফেনা তুলে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে সাময়িক ফায়দা তুলতে পারেন। তবে কাজটি আগুন নিয়ে খেলার শামিল। মোসাদ নিয়ে কচলাকচলি দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের জন্য শুভফল বয়ে আনবে বলে আমি মনে করি না। আসলাম চৌধুরীর সঙ্গে সাফাদির মিটিং নিয়ে রাজনীতিতে অকারণ ঝড় উঠায় ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে যে সব তথ্য চোখে পড়ল সেগুলো কোনো সুখকর বিষয় নয়। দেখলাম সাফাদি নাকি বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষাকর্তা হিসেবে দিল্লি সফর করেছেন। দিল্লির সহযোগিতা নিয়ে তিনি শিগগিরই সংখ্যালঘুদের ত্রাতা হিসেবে মাঠে নামবেন। সাইবার ক্রাইমের যুগে বসবাস করে ইন্টারনেটে পাওয়া সব তথ্য চোখ বুজে বিশ্বাস করার কোনো কারণ নেই। বাংলাদেশের রাজনীতিকে ঘোলাটে করার উদ্দেশ্যে কেউ তার মনমতলবি তথ্য সাজিয়ে ইন্টারনেটে পরিবেশন করলে আমি অবাক হব না। আবার বাংলাদেশের রাজনীতিতে আসলাম চৌধুরী এবং সাফাদি পালা যেভাবে অভিনিত হচ্ছে তাতে মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকাও কঠিন। আমাদের প্রধানমন্ত্রীও এ বিষয়ে তার বক্তব্য দিয়েছেন। তবে আমাদের মন্ত্রীদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করার ভাষা কোনোক্রমেই সমর্থনযোগ্য নয়। ওবায়দুল কাদের ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি করা মানুষ। রাজনীতির মাঠে তিনি নবাগত অনভিজ্ঞ খেলুড়ে নন। মোসাদ নাটকের জবাব দিতে গিয়ে তিনি যখন বলেন, বাংলাদেশ মুসলমানের দেশ। বিএনপি বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারকে ঘায়েল করার জন্য ইহুদিদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। কথাটা বলার সময় তিনি ভুলে গেলেন বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্র্র। এটি কোনো ইসলামী প্রজাতন্ত্র নয়। বাংলাদেশের নাগরিক হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কিংবা ছোট ছোট নৃগোষ্ঠী স্বাধীনভাবে নিজেদের ধর্মবিশ্বাস পালন করে। এ দেশে কেউ কারও ধর্মবিশ্বাস নিয়ে কটুকাটব্য করে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে এমন উক্তি করা এদেশে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। হিন্দু কিংবা খ্রিস্টানের পাশাপাশি ইহুদিরাও যদি এদেশের নাগরিক হতো তাহলে তারাও স্বাধীনভাবে তাদের নাগরিক অধিকার ভোগ করত। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল জ্যাকবের অবদান আমরা সম্মানের সঙ্গে স্বীকৃতি দিয়েছি। তিনি ইহুদি বলে তাকে সম্মানীত করতে কুণ্ঠাবোধ করিনি। অর্থাৎ, আমরা স্বভাবগত উদার এবং সমাজে সব ধর্মের মানুষের বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। অকারণে রাজনৈতিক তর্কা-তর্কির খাতিরে আমরা এমন কথা বলব না যা আমাদের উদার সংস্কৃতিকে কলঙ্কিত করে। বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তির মূলে আঘাত করতে পারে এমন বিতর্কে না জড়ানোই ভালো। মধ্যপ্রাচ্যে অসহিষ্ণু আইসিস জঙ্গিরা ইয়াজিদিদের হত্যা করছে কারণ ইয়াজিদিরা ময়ূর পূজারি। ওরা খ্রিস্টানদের খুন করছে কারণ তারা মুসলমান নয়। এ তো গেল সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের সামাজিক চিত্র। এবার পরিবারের দিকে চেয়ে দেখুন জঙ্গিরা কী নিষ্ঠুর কাজ করতে পারে। সৌদি আরবে যমজ দুই ভাই তাদের জন্মদাত্রী মাকে হত্যা করেছে, কারণ তাদের মা জঙ্গিবাদের সমালোচনা করেছিল। এই ধরনের নারকীয় কাজ জঙ্গিদের পক্ষেই সম্ভব। আমি আবার বলছি, আমরা জঙ্গি নই। মোসাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে আমরা যদি বারবার ইহুদি শব্দটি ব্যবহার করি তাহলে সেটি আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ মানসিকতাকে ক্ষুণ্ন করে। সেই সঙ্গে আমরা নিজের অজান্তে যদি সাম্প্রদায়িক শক্তিকে উৎসাহ দিয়ে বসি যেটি মোসাদ কিংবা মোসাদের বন্ধুদের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করবে। রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ার সময় বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশী দেশগুলোর বাস্তবতা আমাদের মনে রাখা উচিত। আমাদের বৃহত্তম প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক সুদীর্ঘ দিনের। ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের পণ্য এবং সমরাস্ত্রের বিশাল বাণিজ্য দেখে অনুমান করা যায় ওই দুই দেশের সম্পর্ক কত গভীর। এ ছাড়া মিয়ানমার এবং নেপালের সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো।

অর্থাৎ, আমরা এমন একটি অঞ্চলে বাস করি যেখানে ইসরায়েলের আনাগোনা কোনো দূরের বিষয় নয়। আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা যখন ইসরায়েল কিংবা মোসাদ নিয়ে কথা বলেন তখন তারা আরেকটু সচেতনভাবে শব্দ চয়ন করলে আমরা নিরাপদ বোধ করব। কোনো কারণে কোনো দিক থেকে বিপদ এসে পড়লে সেটিকে সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করা বুদ্ধিমানের কাজ। তার মানে এই নয় যে, বুদ্ধিমান মানুষ জেনেশুনে বিপদের জন্ম দেয়। জগতে সেই ব্যক্তি বোকা যে নিজ উদ্যোগে বাইরের বিপদ ঘরে টেনে আনে।

     লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা