শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ জুলাই, ২০১৬

বন্ধু না হোক, শত্রু বানিয়ে লাভ কী?

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বন্ধু না হোক, শত্রু বানিয়ে লাভ কী?

কিশোর বয়সে আরও অনেক কিশোর-কিশোরীর মতো আমিও গোয়েন্দা কাহিনীর ভক্ত ছিলাম। সেই বয়সে আমরা যে সব গোয়েন্দা কাহিনী পড়তাম সেগুলোর নায়কদের মধ্যে কেউ পলিটিশিয়ান ছিল বলে মনে পড়ে না। তারা ছিল ন্যায়পরায়ণ কড়া ধাঁচের সিক্রেট এজেন্ট। সব সময় নিজেদের পরিচয় গোপন করে তারা দুষ্টদের বিরুদ্ধে দুর্ধর্ষ সব সফল অভিযান চালাত। কাহিনীর শেষ দৃশ্যে নায়ক সিক্রেট এজেন্ট দুষ্ট দলের সবাইকে মেরে কেটে সাফ করে ফেলত। গল্পের শুরু থেকে আমরা আমাদের নায়কের সাফল্য কামনা করতাম। কাজেই কাহিনীর শেষ দৃশ্যে নায়কের সাফল্যের কাহিনী পড়তে গিয়ে গর্বে আমাদের বুক ভরে উঠত। গোয়েন্দা কাহিনী পড়ার বয়স ফুরিয়ে যাওয়ার পরে গোয়েন্দা দুনিয়ার খবর ভুলে গিয়েছিলাম। ইদানীং পত্রিকার পাতায় বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি গোয়েন্দা কাহিনীর অবতারণা দেখে ভাবলাম, যাক অনেকদিন পরে বেশ লোমহর্ষ গোয়েন্দা কাহিনী পড়ে কিশোর বয়সের আনন্দ ফিরে পাওয়ার মওকা পাওয়া গেল। বিশেষ করে মোসাদের মতো চৌকস গোয়েন্দা সংস্থার নাম দেখে ভেবেছিলাম গল্পটি দারুণ রোমাঞ্চকর হবে। কিন্তু দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মোসাদ কাহিনী দিক বদল করে এমন রূপ নিল তাতে সেটাকে গোয়েন্দা কাহিনী বলব নাকি স্রেফ ক্লাসিক রাজনৈতিক বাকবিতণ্ডা বলে উড়িয়ে দিব ভেবে ঠাহর করতে পারছি না। 

সরকার বলছে, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী নাকি মোসাদের এজেন্ট। সরকার তার বক্তব্যের পক্ষে অকাট্য প্রমাণও হাজির করেছে। বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরী ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির নেতা মেনদি এন সাফাদির সঙ্গে দিল্লিতে মিটিং করেছেন। মিটিং করেই তিনি তার এজেন্টগিরির ইতি টানেননি। আসলাম চৌধুরী ইসরায়েলের রাজনীতিক এফেন্দির সঙ্গে ফুলের মালা গলায় দিয়ে ছবি তুলেছেন। ঘটনা এখানেই শেষ হয়নি। আসলাম সাহেব নিজেই দুই বন্ধুর ফুলের মালা গলায় দিয়ে তোলা ছবি গণমাধ্যমে প্রচার করেছেন। দুজন সিক্রেট এজেন্ট এভাবে ফুলের মালা গলায় দিয়ে ছবি তুলে সেই ছবি গণমাধ্যমে বিলিয়ে বেড়ায় দেখে আমি ভিড়মি খেয়েছি। বাংলাদেশের সিক্রেট এজেন্টরা কী ধরনের পোশাক পরে কিংবা কেমন পদ্ধতিতে কাজ করে সেটা আমি অনুমান করতে পারি না, কারণ বাংলাদেশের সিক্রেট এজেন্টদের কোনো কাহিনী কখনই গণমাধ্যমে আসে না। তবে মোসাদের অনেক কাহিনী অনেকবার দুনিয়াব্যাপী ঝড় তুলেছে বলে তাদের কাজ সম্পর্কে মানুষ অনেক কিছু জানে। মোসাদের সিক্রেট এজেন্ট নিজেকে গোপন রেখে লোমহর্ষ থ্রিলারের চেয়েও বেশি উত্তেজনাকর ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে বলেই আমরা এতকাল জেনে এসেছি। ১৯৬০ সালে মোসাদের অপারেশন গারিবল্ডির কথা ভাবুন। হিটলারের হাইকমান্ডের সদস্য নাজি অ্যাডলফ আইকম্যান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে আর্জেন্টিনায় আত্মগোপন করেছিলেন। মোসাদ অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে তাকে খুঁজে বের করে ইসরায়েলে নিয়ে এসে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিয়েছিল। ১৯৮০ সালে মিসরীয় পরমাণু বিজ্ঞানী ইয়াহিয়া আল মাশাদের নিহত হওয়ার ঘটনা পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। বিজ্ঞানী মাশাদ ইরাককে পরমাণু গবেষণায় সাহায্য করেছিলেন বলে মোসাদ তাকে প্যারিসে গুলি করে হত্যা করে। ইরাকের ব্যাবিলন সুপারগান প্রোজেক্টে কাজ করার অপরাধে কানাডিয়ান অস্ত্র বিশেষজ্ঞ জেরাল্ড বুলকেও মোসাদের গুলিতে প্রাণ দিতে হয়েছিল। মোসাদের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, গত ছয় দশকে মোসাদ যখন যাকে ইসরায়েলের শত্রু বলে টার্গেট করেছে তাকে নিখুঁত নিশানায় হত্যা করেছে। আমাদের গোয়েন্দা বাহিনী কোন পর্যায়ে দক্ষ সে খবর আমাদের মতো সাধারণ মানুষের জানার কথা নয়। তবে বাস্তবতার নিরিখে একটি বিষয় ভেবে দেখুন, বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের অনেকে অন্য দেশে বহাল তবিয়তে বেঁচে বর্তে আছে এবং তারা দিব্যি জনসম্মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমরা তাদের টিকিটিও ছুঁতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের অনেকে এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। আমাদের গোয়েন্দারা বঙ্গবন্ধু হত্যায় সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের অবস্থান সম্পর্কে কতটুকু জানেন সেটাও আমরা জানি না। প্রসঙ্গক্রমে বলব, আমার বিবেচনায়, মোসাদের টার্গেট কিলিং তাদের সাফল্যের পাহাড়ে শর্ষেদানার মতো ছোট ঘটনা। মোসাদের সাফল্য আরও বড় পরিসরে বড় আঙ্গিকে দুনিয়াকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। মুসলমান জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভীষণ বাহিনী সৃষ্টি করার কাজে মোসাদ শতভাগ সফল। ফিলিস্তিন আন্দোলন ফিলিস্তিনের মাটিতে কবর দিয়ে দেওয়ার জন্য মোসাদ সেখানে জঙ্গিগোষ্ঠী হামাস সৃষ্টি করেছে। হামাসকে দারুণ দক্ষতার সঙ্গে আল ফাতাহর বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে ফিলিস্তিন আন্দোলনকে মোটামুটি কবর দিয়ে ফেলেছে। আইসিসএর জন্ম এবং লালনের কাজটিকে আমি মোসাদের চরম সাফল্য বলে গণ্য করি।  তেলসমৃদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ কয়দিন আগেও গরিব দেশের কর্মজীবী মানুষকে হেলাভরে মিসকিন বলে ডাকত। অথচ বর্তমান সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে চেয়ে দেখুন। কয়দিন আগে গরিব দেশের মানুষকে যারা মিসকিন বলে ডাকত তারা এখন ইউরোপের পথে মিসকিনের অধম মিসকিনের জীবন বরণ করে নিয়েছে। আইসিস তাণ্ডবে তাদের দেশ-সমাজ-ব্যক্তিজীবন সব ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। লোকে বলে, ব্রিটিশ গোয়েন্দা বাহিনী এম সিক্সটিন এবং আমেরিকার সিআইএ আইসিস পয়দা করার যোগ্যতা রাখে না। মোসাদ হাত লাগিয়ে আইসিস সৃষ্টির মিশনকে সাফল্যের মুখ দেখিয়েছে। আইসিস এখন দুনিয়া দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আরব দুনিয়ায় ফিলিস্তিন সমস্যার অস্তিত্ব আছে কি নেই সেটি নিয়ে মাথা ঘামানোর সাধ্য আছে কার? আরব দুনিয়ায় আইসিস সাইমুমে ফিলিস্তিন সমস্যা শত হাত বালির তলে চাপা পড়ে গেছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, খোদ মক্কা-মদিনার নিরাপত্তা নিয়ে সৌদি আরবের বাদশাহ চিন্তিত। বাদশাহর আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরব সফর শেষে বাংলাদেশের গণমাধ্যমকে যে তথ্য দিয়েছেন তার মূল বক্তব্যে এটি ফুটে উঠেছে। মক্কা-মদিনা রক্ষা করার কাজে সৌদি আরবের সামর্থ্যে ঘাটতি পড়েছে বলে বাংলাদেশকেও সেখানে সৈন্য পাঠানোর কথা ভাবতে হয়। সৌদি বাদশাহ সাধ করে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে এমন আবেদন পেশ করেননি। মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতা বাদশাহকে এমন কথা বলতে বাধ্য করেছে।

আরবীয়দের আত্মরক্ষার সামর্থ্য কত সীমিত সেটি গত ছয় দশকে বারবার আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের মধ্যদিয়ে প্রমাণিত হয়েছে। মরুভূমির বালির তলে অঢেল তেলের সুবাদে আরবীয়রা আচমকা ধনী হয়ে গিয়েছিল। তেলের টাকা সুপথে খরচ করে আরবীয়রা টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারেনি বলে এই দেশগুলোর কাছে মানুষ ভালো কিছু আশা করেনি। তেলের টাকায় ওদের ফুর্তির বাহার দেখে লোকে ভাবত, তেল পাওয়ার আগে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ মিসকিন ছিল, তেল ফুরালে ফের মিসকিন হয়ে যাবে। তাই বলে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের বর্তমান দুর্দশা বিশ্ববাসী কল্পনা করতে পারেনি। মাটির তলে তেল আছে, বাজারে তেলের চাহিদা আছে। অথচ ওখানে মানুষের ইয়া নাফসি দশা। মধ্যপ্রাচ্যের আনাচে-কানাচে হাজার হাবিয়া দাউ দাউ করে জ্বলছে। এই নরকের মাঝখানে ইসরায়েলের অবস্থান যেমন সুখের তেমনই মজার। পত্রিকায় পড়লাম, ইসরায়েলি সৈন্যরা এখন যুদ্ধাহত আইসিস যোদ্ধাদের মেডিকেল সার্ভিস দেওয়ার মধ্যে নিজেদের ব্যস্ত রেখেছে। ইসরায়েলিদের কষ্ট করে যুদ্ধ করতে হচ্ছে না। আরবীয়রা নিজেরাই নিজেদের মেরে কেটে সাফ করে ফেলছে। আরবীয়দের নির্বুদ্ধিতা এবং দুর্দশা দেখে ইসরায়েলের লোকজন এখন প্রাণ খুলে হাসছে। বড় কথা, আইসিসের জন্ম দিয়ে মোসাদ মুসলমানের গায়ে ‘সন্ত্রাসী’ সিল লাগিয়ে দেওয়ার কাজটি সাফল্যের সঙ্গে করেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার চোখে এখন মুসলমান মানে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী। ইসরায়েলের জন্য এর চেয়ে বড় পাওয়া আর কী হতে পারে? মোসাদের সাফল্যের মুকুটে কি আরও পালকের প্রয়োজন আছে?

বাংলাদেশের রাজনীতিকরা মোসাদ মোসাদ বলে মুখে ফেনা তুলে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে সাময়িক ফায়দা তুলতে পারেন। তবে কাজটি আগুন নিয়ে খেলার শামিল। মোসাদ নিয়ে কচলাকচলি দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের জন্য শুভফল বয়ে আনবে বলে আমি মনে করি না। আসলাম চৌধুরীর সঙ্গে সাফাদির মিটিং নিয়ে রাজনীতিতে অকারণ ঝড় উঠায় ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে যে সব তথ্য চোখে পড়ল সেগুলো কোনো সুখকর বিষয় নয়। দেখলাম সাফাদি নাকি বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষাকর্তা হিসেবে দিল্লি সফর করেছেন। দিল্লির সহযোগিতা নিয়ে তিনি শিগগিরই সংখ্যালঘুদের ত্রাতা হিসেবে মাঠে নামবেন। সাইবার ক্রাইমের যুগে বসবাস করে ইন্টারনেটে পাওয়া সব তথ্য চোখ বুজে বিশ্বাস করার কোনো কারণ নেই। বাংলাদেশের রাজনীতিকে ঘোলাটে করার উদ্দেশ্যে কেউ তার মনমতলবি তথ্য সাজিয়ে ইন্টারনেটে পরিবেশন করলে আমি অবাক হব না। আবার বাংলাদেশের রাজনীতিতে আসলাম চৌধুরী এবং সাফাদি পালা যেভাবে অভিনিত হচ্ছে তাতে মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকাও কঠিন। আমাদের প্রধানমন্ত্রীও এ বিষয়ে তার বক্তব্য দিয়েছেন। তবে আমাদের মন্ত্রীদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করার ভাষা কোনোক্রমেই সমর্থনযোগ্য নয়। ওবায়দুল কাদের ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি করা মানুষ। রাজনীতির মাঠে তিনি নবাগত অনভিজ্ঞ খেলুড়ে নন। মোসাদ নাটকের জবাব দিতে গিয়ে তিনি যখন বলেন, বাংলাদেশ মুসলমানের দেশ। বিএনপি বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারকে ঘায়েল করার জন্য ইহুদিদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। কথাটা বলার সময় তিনি ভুলে গেলেন বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্র্র। এটি কোনো ইসলামী প্রজাতন্ত্র নয়। বাংলাদেশের নাগরিক হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কিংবা ছোট ছোট নৃগোষ্ঠী স্বাধীনভাবে নিজেদের ধর্মবিশ্বাস পালন করে। এ দেশে কেউ কারও ধর্মবিশ্বাস নিয়ে কটুকাটব্য করে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে এমন উক্তি করা এদেশে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। হিন্দু কিংবা খ্রিস্টানের পাশাপাশি ইহুদিরাও যদি এদেশের নাগরিক হতো তাহলে তারাও স্বাধীনভাবে তাদের নাগরিক অধিকার ভোগ করত। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল জ্যাকবের অবদান আমরা সম্মানের সঙ্গে স্বীকৃতি দিয়েছি। তিনি ইহুদি বলে তাকে সম্মানীত করতে কুণ্ঠাবোধ করিনি। অর্থাৎ, আমরা স্বভাবগত উদার এবং সমাজে সব ধর্মের মানুষের বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। অকারণে রাজনৈতিক তর্কা-তর্কির খাতিরে আমরা এমন কথা বলব না যা আমাদের উদার সংস্কৃতিকে কলঙ্কিত করে। বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তির মূলে আঘাত করতে পারে এমন বিতর্কে না জড়ানোই ভালো। মধ্যপ্রাচ্যে অসহিষ্ণু আইসিস জঙ্গিরা ইয়াজিদিদের হত্যা করছে কারণ ইয়াজিদিরা ময়ূর পূজারি। ওরা খ্রিস্টানদের খুন করছে কারণ তারা মুসলমান নয়। এ তো গেল সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের সামাজিক চিত্র। এবার পরিবারের দিকে চেয়ে দেখুন জঙ্গিরা কী নিষ্ঠুর কাজ করতে পারে। সৌদি আরবে যমজ দুই ভাই তাদের জন্মদাত্রী মাকে হত্যা করেছে, কারণ তাদের মা জঙ্গিবাদের সমালোচনা করেছিল। এই ধরনের নারকীয় কাজ জঙ্গিদের পক্ষেই সম্ভব। আমি আবার বলছি, আমরা জঙ্গি নই। মোসাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে আমরা যদি বারবার ইহুদি শব্দটি ব্যবহার করি তাহলে সেটি আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ মানসিকতাকে ক্ষুণ্ন করে। সেই সঙ্গে আমরা নিজের অজান্তে যদি সাম্প্রদায়িক শক্তিকে উৎসাহ দিয়ে বসি যেটি মোসাদ কিংবা মোসাদের বন্ধুদের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করবে। রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ার সময় বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশী দেশগুলোর বাস্তবতা আমাদের মনে রাখা উচিত। আমাদের বৃহত্তম প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক সুদীর্ঘ দিনের। ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের পণ্য এবং সমরাস্ত্রের বিশাল বাণিজ্য দেখে অনুমান করা যায় ওই দুই দেশের সম্পর্ক কত গভীর। এ ছাড়া মিয়ানমার এবং নেপালের সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো।

অর্থাৎ, আমরা এমন একটি অঞ্চলে বাস করি যেখানে ইসরায়েলের আনাগোনা কোনো দূরের বিষয় নয়। আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা যখন ইসরায়েল কিংবা মোসাদ নিয়ে কথা বলেন তখন তারা আরেকটু সচেতনভাবে শব্দ চয়ন করলে আমরা নিরাপদ বোধ করব। কোনো কারণে কোনো দিক থেকে বিপদ এসে পড়লে সেটিকে সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করা বুদ্ধিমানের কাজ। তার মানে এই নয় যে, বুদ্ধিমান মানুষ জেনেশুনে বিপদের জন্ম দেয়। জগতে সেই ব্যক্তি বোকা যে নিজ উদ্যোগে বাইরের বিপদ ঘরে টেনে আনে।

     লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে আপিল শুনানি ২ নভেম্বর পর্যন্ত মুলতবি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে আপিল শুনানি ২ নভেম্বর পর্যন্ত মুলতবি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ‘ভুখা মিছিলে’ পুলিশের বাধা, সাউন্ড গ্রেনেড
ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ‘ভুখা মিছিলে’ পুলিশের বাধা, সাউন্ড গ্রেনেড

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবির ভর্তি আবেদন শুরু
ঢাবির ভর্তি আবেদন শুরু

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
সিলেটে জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

অধিনায়কত্ব হারিয়ে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে অস্বীকার রিজওয়ানের
অধিনায়কত্ব হারিয়ে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে অস্বীকার রিজওয়ানের

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাস্ট হাফ ম্যারাথন ২০২৫: বিমান ভ্রমণের সুযোগ পাবেন বিজয়ীরা
সাস্ট হাফ ম্যারাথন ২০২৫: বিমান ভ্রমণের সুযোগ পাবেন বিজয়ীরা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘একটি মহল বিএনপির বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে’
‘একটি মহল বিএনপির বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের শাহরুখের ‘কিং’ ছবির দৃশ্য ফাঁস, এআই নাকি সত্যি
ফের শাহরুখের ‘কিং’ ছবির দৃশ্য ফাঁস, এআই নাকি সত্যি

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

সিলেট চেম্বারের নির্বাচনের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার
সিলেট চেম্বারের নির্বাচনের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ছেলের মৃত্যুশোকে আত্মহত্যার চেষ্টা, ট্রেনচালকের দক্ষতায় প্রাণে রক্ষা বৃদ্ধার
ছেলের মৃত্যুশোকে আত্মহত্যার চেষ্টা, ট্রেনচালকের দক্ষতায় প্রাণে রক্ষা বৃদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৩ ডিসেম্বর
জবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৩ ডিসেম্বর

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক সম্পর্ক সুস্থতা বাড়ায়, অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়
সামাজিক সম্পর্ক সুস্থতা বাড়ায়, অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হংকং সিক্সেসে আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
হংকং সিক্সেসে আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে রেকর্ড বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে রেকর্ড বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ‘আগ্রাসন’ রোধে জাপান-মার্কিন সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ : পেন্টাগণ
চীনের ‘আগ্রাসন’ রোধে জাপান-মার্কিন সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ : পেন্টাগণ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতির কারণে লাভের পথে ইন্টেল
কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতির কারণে লাভের পথে ইন্টেল

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান চীনের সক্ষমতার বাইরে : রাষ্ট্রদূত ওয়েন
রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান চীনের সক্ষমতার বাইরে : রাষ্ট্রদূত ওয়েন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মিথ্যা ধর্ষণ মামলায় চাচাকে ফাঁসাতে গিয়ে ভাতিজার ৫ বছরের কারাদণ্ড
মিথ্যা ধর্ষণ মামলায় চাচাকে ফাঁসাতে গিয়ে ভাতিজার ৫ বছরের কারাদণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে লন্ডনগামী বিমানের ধাক্কা
বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে লন্ডনগামী বিমানের ধাক্কা

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

তাইওয়ান নিয়ে ফের কড়া বার্তা চীনের
তাইওয়ান নিয়ে ফের কড়া বার্তা চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ের সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তা দিল বিজিবি
পাহাড়ের সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তা দিল বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের উন্নয়ন ও মানবিক প্রচেষ্টায় জার্মানির অব্যাহত সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও মানবিক প্রচেষ্টায় জার্মানির অব্যাহত সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ
মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিয়ার বদলে দেবে যেসব দক্ষতা
ক্যারিয়ার বদলে দেবে যেসব দক্ষতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

'ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তি কেবল সময়ের ব্যাপার'
'ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তি কেবল সময়ের ব্যাপার'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিরিজ বাঁচানোই নয়, টাইগারদের চোখ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে
আজ সিরিজ বাঁচানোই নয়, টাইগারদের চোখ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার প্লট দুর্নীতি: সাবেক রাজউক সদস্য খুরশীদের আত্মসমর্পণ
হাসিনার প্লট দুর্নীতি: সাবেক রাজউক সদস্য খুরশীদের আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি