শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ জুলাই, ২০১৬

বন্ধু না হোক, শত্রু বানিয়ে লাভ কী?

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বন্ধু না হোক, শত্রু বানিয়ে লাভ কী?

কিশোর বয়সে আরও অনেক কিশোর-কিশোরীর মতো আমিও গোয়েন্দা কাহিনীর ভক্ত ছিলাম। সেই বয়সে আমরা যে সব গোয়েন্দা কাহিনী পড়তাম সেগুলোর নায়কদের মধ্যে কেউ পলিটিশিয়ান ছিল বলে মনে পড়ে না। তারা ছিল ন্যায়পরায়ণ কড়া ধাঁচের সিক্রেট এজেন্ট। সব সময় নিজেদের পরিচয় গোপন করে তারা দুষ্টদের বিরুদ্ধে দুর্ধর্ষ সব সফল অভিযান চালাত। কাহিনীর শেষ দৃশ্যে নায়ক সিক্রেট এজেন্ট দুষ্ট দলের সবাইকে মেরে কেটে সাফ করে ফেলত। গল্পের শুরু থেকে আমরা আমাদের নায়কের সাফল্য কামনা করতাম। কাজেই কাহিনীর শেষ দৃশ্যে নায়কের সাফল্যের কাহিনী পড়তে গিয়ে গর্বে আমাদের বুক ভরে উঠত। গোয়েন্দা কাহিনী পড়ার বয়স ফুরিয়ে যাওয়ার পরে গোয়েন্দা দুনিয়ার খবর ভুলে গিয়েছিলাম। ইদানীং পত্রিকার পাতায় বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি গোয়েন্দা কাহিনীর অবতারণা দেখে ভাবলাম, যাক অনেকদিন পরে বেশ লোমহর্ষ গোয়েন্দা কাহিনী পড়ে কিশোর বয়সের আনন্দ ফিরে পাওয়ার মওকা পাওয়া গেল। বিশেষ করে মোসাদের মতো চৌকস গোয়েন্দা সংস্থার নাম দেখে ভেবেছিলাম গল্পটি দারুণ রোমাঞ্চকর হবে। কিন্তু দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মোসাদ কাহিনী দিক বদল করে এমন রূপ নিল তাতে সেটাকে গোয়েন্দা কাহিনী বলব নাকি স্রেফ ক্লাসিক রাজনৈতিক বাকবিতণ্ডা বলে উড়িয়ে দিব ভেবে ঠাহর করতে পারছি না। 

সরকার বলছে, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী নাকি মোসাদের এজেন্ট। সরকার তার বক্তব্যের পক্ষে অকাট্য প্রমাণও হাজির করেছে। বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরী ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির নেতা মেনদি এন সাফাদির সঙ্গে দিল্লিতে মিটিং করেছেন। মিটিং করেই তিনি তার এজেন্টগিরির ইতি টানেননি। আসলাম চৌধুরী ইসরায়েলের রাজনীতিক এফেন্দির সঙ্গে ফুলের মালা গলায় দিয়ে ছবি তুলেছেন। ঘটনা এখানেই শেষ হয়নি। আসলাম সাহেব নিজেই দুই বন্ধুর ফুলের মালা গলায় দিয়ে তোলা ছবি গণমাধ্যমে প্রচার করেছেন। দুজন সিক্রেট এজেন্ট এভাবে ফুলের মালা গলায় দিয়ে ছবি তুলে সেই ছবি গণমাধ্যমে বিলিয়ে বেড়ায় দেখে আমি ভিড়মি খেয়েছি। বাংলাদেশের সিক্রেট এজেন্টরা কী ধরনের পোশাক পরে কিংবা কেমন পদ্ধতিতে কাজ করে সেটা আমি অনুমান করতে পারি না, কারণ বাংলাদেশের সিক্রেট এজেন্টদের কোনো কাহিনী কখনই গণমাধ্যমে আসে না। তবে মোসাদের অনেক কাহিনী অনেকবার দুনিয়াব্যাপী ঝড় তুলেছে বলে তাদের কাজ সম্পর্কে মানুষ অনেক কিছু জানে। মোসাদের সিক্রেট এজেন্ট নিজেকে গোপন রেখে লোমহর্ষ থ্রিলারের চেয়েও বেশি উত্তেজনাকর ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে বলেই আমরা এতকাল জেনে এসেছি। ১৯৬০ সালে মোসাদের অপারেশন গারিবল্ডির কথা ভাবুন। হিটলারের হাইকমান্ডের সদস্য নাজি অ্যাডলফ আইকম্যান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে আর্জেন্টিনায় আত্মগোপন করেছিলেন। মোসাদ অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে তাকে খুঁজে বের করে ইসরায়েলে নিয়ে এসে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিয়েছিল। ১৯৮০ সালে মিসরীয় পরমাণু বিজ্ঞানী ইয়াহিয়া আল মাশাদের নিহত হওয়ার ঘটনা পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। বিজ্ঞানী মাশাদ ইরাককে পরমাণু গবেষণায় সাহায্য করেছিলেন বলে মোসাদ তাকে প্যারিসে গুলি করে হত্যা করে। ইরাকের ব্যাবিলন সুপারগান প্রোজেক্টে কাজ করার অপরাধে কানাডিয়ান অস্ত্র বিশেষজ্ঞ জেরাল্ড বুলকেও মোসাদের গুলিতে প্রাণ দিতে হয়েছিল। মোসাদের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, গত ছয় দশকে মোসাদ যখন যাকে ইসরায়েলের শত্রু বলে টার্গেট করেছে তাকে নিখুঁত নিশানায় হত্যা করেছে। আমাদের গোয়েন্দা বাহিনী কোন পর্যায়ে দক্ষ সে খবর আমাদের মতো সাধারণ মানুষের জানার কথা নয়। তবে বাস্তবতার নিরিখে একটি বিষয় ভেবে দেখুন, বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের অনেকে অন্য দেশে বহাল তবিয়তে বেঁচে বর্তে আছে এবং তারা দিব্যি জনসম্মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমরা তাদের টিকিটিও ছুঁতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের অনেকে এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। আমাদের গোয়েন্দারা বঙ্গবন্ধু হত্যায় সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের অবস্থান সম্পর্কে কতটুকু জানেন সেটাও আমরা জানি না। প্রসঙ্গক্রমে বলব, আমার বিবেচনায়, মোসাদের টার্গেট কিলিং তাদের সাফল্যের পাহাড়ে শর্ষেদানার মতো ছোট ঘটনা। মোসাদের সাফল্য আরও বড় পরিসরে বড় আঙ্গিকে দুনিয়াকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। মুসলমান জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভীষণ বাহিনী সৃষ্টি করার কাজে মোসাদ শতভাগ সফল। ফিলিস্তিন আন্দোলন ফিলিস্তিনের মাটিতে কবর দিয়ে দেওয়ার জন্য মোসাদ সেখানে জঙ্গিগোষ্ঠী হামাস সৃষ্টি করেছে। হামাসকে দারুণ দক্ষতার সঙ্গে আল ফাতাহর বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে ফিলিস্তিন আন্দোলনকে মোটামুটি কবর দিয়ে ফেলেছে। আইসিসএর জন্ম এবং লালনের কাজটিকে আমি মোসাদের চরম সাফল্য বলে গণ্য করি।  তেলসমৃদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ কয়দিন আগেও গরিব দেশের কর্মজীবী মানুষকে হেলাভরে মিসকিন বলে ডাকত। অথচ বর্তমান সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে চেয়ে দেখুন। কয়দিন আগে গরিব দেশের মানুষকে যারা মিসকিন বলে ডাকত তারা এখন ইউরোপের পথে মিসকিনের অধম মিসকিনের জীবন বরণ করে নিয়েছে। আইসিস তাণ্ডবে তাদের দেশ-সমাজ-ব্যক্তিজীবন সব ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। লোকে বলে, ব্রিটিশ গোয়েন্দা বাহিনী এম সিক্সটিন এবং আমেরিকার সিআইএ আইসিস পয়দা করার যোগ্যতা রাখে না। মোসাদ হাত লাগিয়ে আইসিস সৃষ্টির মিশনকে সাফল্যের মুখ দেখিয়েছে। আইসিস এখন দুনিয়া দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আরব দুনিয়ায় ফিলিস্তিন সমস্যার অস্তিত্ব আছে কি নেই সেটি নিয়ে মাথা ঘামানোর সাধ্য আছে কার? আরব দুনিয়ায় আইসিস সাইমুমে ফিলিস্তিন সমস্যা শত হাত বালির তলে চাপা পড়ে গেছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, খোদ মক্কা-মদিনার নিরাপত্তা নিয়ে সৌদি আরবের বাদশাহ চিন্তিত। বাদশাহর আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরব সফর শেষে বাংলাদেশের গণমাধ্যমকে যে তথ্য দিয়েছেন তার মূল বক্তব্যে এটি ফুটে উঠেছে। মক্কা-মদিনা রক্ষা করার কাজে সৌদি আরবের সামর্থ্যে ঘাটতি পড়েছে বলে বাংলাদেশকেও সেখানে সৈন্য পাঠানোর কথা ভাবতে হয়। সৌদি বাদশাহ সাধ করে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে এমন আবেদন পেশ করেননি। মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতা বাদশাহকে এমন কথা বলতে বাধ্য করেছে।

আরবীয়দের আত্মরক্ষার সামর্থ্য কত সীমিত সেটি গত ছয় দশকে বারবার আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের মধ্যদিয়ে প্রমাণিত হয়েছে। মরুভূমির বালির তলে অঢেল তেলের সুবাদে আরবীয়রা আচমকা ধনী হয়ে গিয়েছিল। তেলের টাকা সুপথে খরচ করে আরবীয়রা টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারেনি বলে এই দেশগুলোর কাছে মানুষ ভালো কিছু আশা করেনি। তেলের টাকায় ওদের ফুর্তির বাহার দেখে লোকে ভাবত, তেল পাওয়ার আগে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ মিসকিন ছিল, তেল ফুরালে ফের মিসকিন হয়ে যাবে। তাই বলে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের বর্তমান দুর্দশা বিশ্ববাসী কল্পনা করতে পারেনি। মাটির তলে তেল আছে, বাজারে তেলের চাহিদা আছে। অথচ ওখানে মানুষের ইয়া নাফসি দশা। মধ্যপ্রাচ্যের আনাচে-কানাচে হাজার হাবিয়া দাউ দাউ করে জ্বলছে। এই নরকের মাঝখানে ইসরায়েলের অবস্থান যেমন সুখের তেমনই মজার। পত্রিকায় পড়লাম, ইসরায়েলি সৈন্যরা এখন যুদ্ধাহত আইসিস যোদ্ধাদের মেডিকেল সার্ভিস দেওয়ার মধ্যে নিজেদের ব্যস্ত রেখেছে। ইসরায়েলিদের কষ্ট করে যুদ্ধ করতে হচ্ছে না। আরবীয়রা নিজেরাই নিজেদের মেরে কেটে সাফ করে ফেলছে। আরবীয়দের নির্বুদ্ধিতা এবং দুর্দশা দেখে ইসরায়েলের লোকজন এখন প্রাণ খুলে হাসছে। বড় কথা, আইসিসের জন্ম দিয়ে মোসাদ মুসলমানের গায়ে ‘সন্ত্রাসী’ সিল লাগিয়ে দেওয়ার কাজটি সাফল্যের সঙ্গে করেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার চোখে এখন মুসলমান মানে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী। ইসরায়েলের জন্য এর চেয়ে বড় পাওয়া আর কী হতে পারে? মোসাদের সাফল্যের মুকুটে কি আরও পালকের প্রয়োজন আছে?

বাংলাদেশের রাজনীতিকরা মোসাদ মোসাদ বলে মুখে ফেনা তুলে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে সাময়িক ফায়দা তুলতে পারেন। তবে কাজটি আগুন নিয়ে খেলার শামিল। মোসাদ নিয়ে কচলাকচলি দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের জন্য শুভফল বয়ে আনবে বলে আমি মনে করি না। আসলাম চৌধুরীর সঙ্গে সাফাদির মিটিং নিয়ে রাজনীতিতে অকারণ ঝড় উঠায় ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে যে সব তথ্য চোখে পড়ল সেগুলো কোনো সুখকর বিষয় নয়। দেখলাম সাফাদি নাকি বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষাকর্তা হিসেবে দিল্লি সফর করেছেন। দিল্লির সহযোগিতা নিয়ে তিনি শিগগিরই সংখ্যালঘুদের ত্রাতা হিসেবে মাঠে নামবেন। সাইবার ক্রাইমের যুগে বসবাস করে ইন্টারনেটে পাওয়া সব তথ্য চোখ বুজে বিশ্বাস করার কোনো কারণ নেই। বাংলাদেশের রাজনীতিকে ঘোলাটে করার উদ্দেশ্যে কেউ তার মনমতলবি তথ্য সাজিয়ে ইন্টারনেটে পরিবেশন করলে আমি অবাক হব না। আবার বাংলাদেশের রাজনীতিতে আসলাম চৌধুরী এবং সাফাদি পালা যেভাবে অভিনিত হচ্ছে তাতে মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকাও কঠিন। আমাদের প্রধানমন্ত্রীও এ বিষয়ে তার বক্তব্য দিয়েছেন। তবে আমাদের মন্ত্রীদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করার ভাষা কোনোক্রমেই সমর্থনযোগ্য নয়। ওবায়দুল কাদের ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি করা মানুষ। রাজনীতির মাঠে তিনি নবাগত অনভিজ্ঞ খেলুড়ে নন। মোসাদ নাটকের জবাব দিতে গিয়ে তিনি যখন বলেন, বাংলাদেশ মুসলমানের দেশ। বিএনপি বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারকে ঘায়েল করার জন্য ইহুদিদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। কথাটা বলার সময় তিনি ভুলে গেলেন বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্র্র। এটি কোনো ইসলামী প্রজাতন্ত্র নয়। বাংলাদেশের নাগরিক হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কিংবা ছোট ছোট নৃগোষ্ঠী স্বাধীনভাবে নিজেদের ধর্মবিশ্বাস পালন করে। এ দেশে কেউ কারও ধর্মবিশ্বাস নিয়ে কটুকাটব্য করে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে এমন উক্তি করা এদেশে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। হিন্দু কিংবা খ্রিস্টানের পাশাপাশি ইহুদিরাও যদি এদেশের নাগরিক হতো তাহলে তারাও স্বাধীনভাবে তাদের নাগরিক অধিকার ভোগ করত। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল জ্যাকবের অবদান আমরা সম্মানের সঙ্গে স্বীকৃতি দিয়েছি। তিনি ইহুদি বলে তাকে সম্মানীত করতে কুণ্ঠাবোধ করিনি। অর্থাৎ, আমরা স্বভাবগত উদার এবং সমাজে সব ধর্মের মানুষের বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। অকারণে রাজনৈতিক তর্কা-তর্কির খাতিরে আমরা এমন কথা বলব না যা আমাদের উদার সংস্কৃতিকে কলঙ্কিত করে। বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তির মূলে আঘাত করতে পারে এমন বিতর্কে না জড়ানোই ভালো। মধ্যপ্রাচ্যে অসহিষ্ণু আইসিস জঙ্গিরা ইয়াজিদিদের হত্যা করছে কারণ ইয়াজিদিরা ময়ূর পূজারি। ওরা খ্রিস্টানদের খুন করছে কারণ তারা মুসলমান নয়। এ তো গেল সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের সামাজিক চিত্র। এবার পরিবারের দিকে চেয়ে দেখুন জঙ্গিরা কী নিষ্ঠুর কাজ করতে পারে। সৌদি আরবে যমজ দুই ভাই তাদের জন্মদাত্রী মাকে হত্যা করেছে, কারণ তাদের মা জঙ্গিবাদের সমালোচনা করেছিল। এই ধরনের নারকীয় কাজ জঙ্গিদের পক্ষেই সম্ভব। আমি আবার বলছি, আমরা জঙ্গি নই। মোসাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে আমরা যদি বারবার ইহুদি শব্দটি ব্যবহার করি তাহলে সেটি আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ মানসিকতাকে ক্ষুণ্ন করে। সেই সঙ্গে আমরা নিজের অজান্তে যদি সাম্প্রদায়িক শক্তিকে উৎসাহ দিয়ে বসি যেটি মোসাদ কিংবা মোসাদের বন্ধুদের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করবে। রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ার সময় বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশী দেশগুলোর বাস্তবতা আমাদের মনে রাখা উচিত। আমাদের বৃহত্তম প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক সুদীর্ঘ দিনের। ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের পণ্য এবং সমরাস্ত্রের বিশাল বাণিজ্য দেখে অনুমান করা যায় ওই দুই দেশের সম্পর্ক কত গভীর। এ ছাড়া মিয়ানমার এবং নেপালের সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো।

অর্থাৎ, আমরা এমন একটি অঞ্চলে বাস করি যেখানে ইসরায়েলের আনাগোনা কোনো দূরের বিষয় নয়। আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা যখন ইসরায়েল কিংবা মোসাদ নিয়ে কথা বলেন তখন তারা আরেকটু সচেতনভাবে শব্দ চয়ন করলে আমরা নিরাপদ বোধ করব। কোনো কারণে কোনো দিক থেকে বিপদ এসে পড়লে সেটিকে সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করা বুদ্ধিমানের কাজ। তার মানে এই নয় যে, বুদ্ধিমান মানুষ জেনেশুনে বিপদের জন্ম দেয়। জগতে সেই ব্যক্তি বোকা যে নিজ উদ্যোগে বাইরের বিপদ ঘরে টেনে আনে।

     লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা