শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

বিএনপির আন্দোলনের গর্জনে ‘বর্ষণ’ কি হবে?

কাজী সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির আন্দোলনের গর্জনে ‘বর্ষণ’ কি হবে?

কোরবানির ঈদের পর বিএনপি নতুন করে আন্দোলনে নামবে বলে শোনা যাচ্ছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন ৯ সেপ্টেম্বর লিখেছে, পার্টি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া হজব্রত পালন করে দেশে ফেরার পর রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ বন্ধের দাবিতে কর্মসূচি দেবে। ‘মাঠে নামার ইস্যু খুঁজছে বিএনপি’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, রামপালের পাশাপাশি জনমুখী নানা ইস্যুতে আরও বড় পরিসরে মাঠে নামারও পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।  এ জন্য আওয়ামী লীগ জোটের বাইরের রাজনৈতিক দলগুলোকেও সম্পৃক্ত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। সংবাদ বিশ্লেষণে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বিকল্পধারার চেয়ারম্যান অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেনকেও উদ্ধৃত করা হয়েছে। দুটি বিষয় এখানে আলোচনায় আসতে পারে। ১. দেশে এত ইস্যু এলো, গেল, বিএনপি ইস্যু খুঁজে পাচ্ছে না আন্দোলনের জন্য? তাহলে তো বলতে হয়, ইস্যুর জন্য বিএনপি পত্রিকায় ও টিভি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দিলেই পারে। ২. মাসখানেক আগেই বিএনপি জঙ্গিবাদ মৌলবাদবিরোধী ঐক্য গড়ার একটা উদ্যোগ নিয়েছিল। সে উদ্যোগ কেন ব্যর্থ হলো, আঁতুড়ঘরেই কেন উদ্যোগটি শেষ হয়ে গেল তার একটা যুক্তিগ্রাহ্য ব্যাখ্যা ছাড়া নতুন ঐক্য উদ্যোগের ওপর মানুষ আস্থা রাখবে কী করে?

শেয়ারবাজার লুটের কেলেঙ্কারির মাধ্যমে লাখো ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীকে সর্বস্বান্ত করে দেওয়া, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট, ডেসটিনিসহ বিভিন্ন এমএলএম কোম্পানি কর্তৃক স্বল্প আয়ের নারী-পুরুষের হাজার হাজার কোটি টাকা সঞ্চয় ও বিনিয়োগের নামে অভিনব কায়দায় লোপাট, বারবার তেল-গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি, কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের উৎপাদন মূল্য না পাওয়া, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, বিভিন্ন স্তরের নির্বাচনে প্রকাশ্যে কারচুপি, অনিয়ম, সিল মারামারি, ব্যালট পেপার ছিনতাই, ভোটারবিহীন নির্বাচন এবং স্বীয় দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা-মোকদ্দমা, জেল-জুলুম, দেশের সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি-লুণ্ঠন, ব্যবসা-বাণিজ্য দখলসহ নানা ক্ষেত্রে দখলবাজি, চাঁদাবাজি, মানুষের মৌলিক গণতান্ত্রিক অধিকার সংকোচন— কত ইস্যু! কিন্তু এসব ইস্যুতে বিএনপি কখনো মনোযোগী হয়নি। দুঃখ-কষ্ট লাঘবে মানুষের পাশে দাঁড়ায়নি বিএনপি। বর্তমান সরকার এখনকার মতো তার শক্তি-সামর্থ্যকে যখন সংহত ও গুছিয়ে আনার কাজে ব্যস্ত ছিল, দুর্বল ছিল, বিএনপি তখনও কী তাদের করণীয় তা নির্ধারণ করতে পারেনি। জনগণের সাড়া পাওয়ার মতো ইস্যু বাদ দিয়ে তারা শক্তি ক্ষয় করেছে বেগম খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের ইস্যুতে, তারেক-কোকো ইস্যুতে। ইস্যুগুলো জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট না হওয়ায় বিএনপির পারিবারিক ইস্যুতে আহূত আন্দোলনের ডাকে জনগণ কোনো সাড়াই দেয়নি। ক্ষমতা হারানোর পর একটা সফল বড় আন্দোলন করতে পারেনি বড় দল বিএনপি। এ ব্যর্থতা দলের সাধারণ নেতাকর্মী-সমর্থকদের নয়, এ ব্যর্থতা দলের নেতৃত্বের— মূল নেতৃত্বের। জনগণের সাড়া মেলার মতো বহু জনপ্রিয় ইস্যু থাকা সত্ত্বেও সে ইস্যু নির্বাচনে নির্ধারণে রাজনৈতিক দক্ষতা ও বিচক্ষণতার অভাবকে যদি অযোগ্যতা বিবেচনা করা হয়, জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও এবং সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে সরকারের নানা অপকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড ক্ষোভ থাকার পরও কিছুই করতে পারেনি বিএনপি। এর অবশ্য একটা যৌক্তিক ব্যাখ্যাও আছে। বিএনপি রাজনীতিবিদদের নেতৃত্বে ও কর্তৃত্বে পরিচালিত দল নয় এখন। দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বের একটা ঐন্দ্রজালিকতা থাকার পরও দলে রাজনীতিবিদদের প্রাধান্য ছিল, সিদ্ধান্ত গ্রহণকালে রাজনীতিবিদদের, বিশেষ করে নীতিনির্ধারণী কমিটিতে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতো। বিভিন্ন কমিটির সভা, বর্ধিত সভা, আন্দোলনসমূহের সভা— যাতে প্রেসিডেন্ট জিয়া স্বয়ং উপস্থিত থাকতেন, একটার পর একটা হতেই থাকত। ক্ষমতাসীন দল হওয়ার পরও অবিরাম চলত নানা কর্মসূচি। রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের মূল্য ছিল। রাজনৈতিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা ছিল। কর্নেল (অব.) আলাউদ্দিনের মতো ক্ষমতাশালী কর্মচারী তখনও ছিল। কিন্তু কর্নেল (অব.) আলাউদ্দিনরা দলের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারতেন না, তারা দল চালানোর কথা চিন্তাও করতে পারতেন না। বলা যেতে পারে, তারা ছিলেন পার্টি নেতৃত্বের হুকুমের দাস। প্রেসিডেন্ট জিয়ার নির্দেশ যেমন অক্ষরে অক্ষরে পালন করতেন, দলের মহাসচিব অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীসহ গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের নির্দেশ-পরামর্শও তামিল করতেন। এখন পরিস্থিতি ভিন্ন। বিএনপি এখন রাজনীতিবিদদের পরিচালিত দল নয়। অথচ অনেক পোড় খাওয়া নবীন-প্রবীণ রাজনীতিবিদ আছেন দলে। দলে তাদের কোনো ভূমিকাই নেই। তেমন মর্যাদাও নেই বলে শোনা যায়। কর্মচারীরাই দল চালায়। সিদ্ধান্ত গ্রহণেও নাকি তাদের কথার দাম বেশি। একটি রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত যদি রাজনীতিবিদরা না নিয়ে নিযুক্ত কর্মচারীরা নেয় সেই সিদ্ধান্ত ভুলই তো হওয়ার কথা। বিএনপি সম্পর্কে আরও ভয়ঙ্কর যে কথাটি শোনা যায়, পার্টি চেয়ারপারসন এবং সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের নির্ভরযোগ্য(!) ও বিশ্বস্ত(!) কর্মচারীদের অধিকাংশই বিএনপিবিরোধী। তাছাড়া জিন্দেগীতে এরা কখনো কোনো পরিচিত রাজনৈতিক দলের জেলা ও থানা পর্যায়েরও নেতা ছিলেন না। স্তুতি, তোষামোদ, কদমবুচি এদের পুঁজি। কেউ এসেছেন কারও তদবিরে। দলের বিক্ষুব্ধরা এখনো অভিযোগ করেন যে, এরা শুধু বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানকেই নয়, গোটা দলকেই কৌশলে জিম্মি করে রেখেছে। এরাই যখন আন্দোলনের ইস্যু খোঁজে, তারা তা পাবে কী করে? এরা এসবের বোঝে কী?

দলে রাজনীতিবিদদের যে কী দশা তা তো স্পষ্ট হয়েছে সম্প্রতি ঘোষিত দলের নীতিনির্ধারণী কমিটিসহ অন্যান্য কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমান, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন কিংবদন্তি পুরুষ। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তার প্রতি প্রতিহিংসামূলক যত নির্দয় ও খারাপ আচরণই করুক না কেন, ইতিহাস জিয়াকে ধারণ করেই রাখবে। জনগণের হৃদয় থেকেও টলানো যাবে না তার আসন। মুক্তিযোদ্ধা জিয়া মুক্তিযুদ্ধের প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করে গেছেন দলের ঘোষণাপত্রের শুরুতেই। শুরুর দুটি বাক্যই হচ্ছে, ‘ঐতিহাসিক মুক্তিসংগ্রামের সোনালি ফসল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আমাদের পবিত্র আমানত এবং অলঙ্ঘনীয় অধিকার। প্রাণের চেয়ে প্রিয় মাতৃভূমির এই স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে সুদৃঢ় ও সুরক্ষিত করে রাখাই হচ্ছে আমাদের কালের প্রথম ও প্রধান দাবি।’ মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অঙ্গীকারটা একেবারেই স্পষ্ট। কিন্তু বর্তমান বিএনপির সমালোচনা হচ্ছে তারা মুক্তিযুদ্ধের দলীয় অঙ্গীকারের প্রতি আর অবিচল নেই। দলটিকে বলা হতো মধ্যপন্থি দল— অর্থাৎ বামের ডান আর ডানের বাম। এখন স্খলন বা বিচ্যুতি ঘটেছে সেই অবস্থান থেকে। মুক্তিযুদ্ধের চিন্তা-চেতনা নিয়ে দলটির যেন কোনো মাথাব্যথা নেই। স্খলন বা বিচ্যুতিটা ঘটেছে একেবারে ডানপন্থায়। তাই জামায়াতে ইসলামী আর মুসলিম লীগ নিয়ে দলটির এত উৎসাহ। ডানপন্থি বা দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতির কারণেই মানবতাবিরোধী অপরাধী (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও পরে দেশের সর্বোচ্চ আদালত ফাঁসির দণ্ডে দণ্ডিত) সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আবদুল আলীমদের এত কদর ছিল দলে। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তো বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক তাকে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসির দণ্ড দেওয়ার পরও দল ও পদ থেকে সংস্কার তো দূরের কথা, অপসারণ বা সদস্য পদ স্থগিতও করা হয়নি। ১৯৯৮ সালে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোট গড়ার চিন্তাটাও এই ডানপন্থার অনুসরণ তথা দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতির কারণেই। ভুল ও ক্ষতিকর এই রাজনৈতিক লাইন দলটির অপূরণীয় ক্ষতি করেছে; দলের অনেক মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অনুসারী নেতা-কর্মী-সমর্থক দল থেকে দূরে সরে গেছে। দেশের মর্যাদাশীল ছোট-বড় সব রাজনৈতিক দল ও শক্তির কাছে বিএনপি হয়ে গেছে অনেকটা অস্পৃশ্য, অসূচি। অর্জিত অনেক গৌরব হারিয়ে ফেলেছে বিএনপি। দলের ভিতর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তি অস্বস্তিতে আছেন, এ নিয়ে দলের ভিতর দ্বন্দ্ব আছে। দলকে কলুষমুক্ত করার অভিপ্রায় আছে অনেকের। এই একটি মাত্র কারণে যারা নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন বা দূরে সরে গেছেন তারা চান সগৌরবে বিএনপি আবার তার নিজস্ব জায়গায় ফিরে আসুক। তাহলে পদ-পদবি ছাড়াই সবাই আবার ফিরে আসবেন আপন স্থানে, ভালো লাগা ভালোবাসার জায়গায়। সবার দৃষ্টি ছিল নতুন কমিটি গঠনের দিকে। কিন্তু হতাশ হয়েছে সবাই। দলের নীতিনির্ধারণীয় কমিটির শূন্যস্থানগুলো মুক্তিযোদ্ধা, গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অগ্রসৈনিক এবং দেশবাসীর কাছে প্রকৃত রাজনীতিবিদ হিসেবে স্বীকৃত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করে দলের হারানো ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনার সুযোগটি নিল না বিএনপি। উল্টো সা.কা. চৌধুরীরা একাত্তরে যে সেক্টরে ছিলেন সেই সেক্টরের লোকদেরই প্রাধান্য দেওয়া হলো। অর্থাৎ বিচ্যুত পথ থেকে নড়বে না বিএনপি। বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর অনেক তরুণ নেতার সৃষ্টি হয়েছে ছাত্রদলের মাধ্যমে। অনেকের অবিস্মরণীয় অবদান আছে বেগম জিয়ার উত্থানে। তাদের অনেকে এখন ‘নেতা-এ খামাখা’। একদিকে দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতি, অপরদিকে প্রবীণ ও প্রতিশ্রুতিশীল নবীন রাজনীতিবিদ-ভীতি। উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার। দল থাকবে পরিবারের সম্পত্তি, জনগণের নয়। রাজনীতিবিদদের দরকার নেই, দল চালাবে বিশ্বস্ত কর্মচারীরা, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কী দরকার, যুদ্ধাপরাধী মানবতাবিরোধী অপরাধী এবং মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকার আলবদরদের সহযোগী শান্তি কমিটির প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি বা হোমড়া-চোমড়া কে কোথায় ছিল তাদের ছেলেপুলেদের দলে ভেড়াও, দল তুলে দাও তাদের হাতে। কিন্তু একটি আধুনিক মুসলিম লীগ কি পারবে বর্তমান সরকারকে টলাতে? বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য খোন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, একটা ছোট্ট ধাক্কা দিতে পারলেই নাকি সরকার পড়ে যাবে। তার কথা যদি সত্য বলে ধরে নেওয়া হয়, তাহলে কেউ যদি প্রশ্ন করে সেই ধাক্কাটাই বা দেবে কে বা কারা? আপনারা থাকবেন তো! অন্যদের ধাক্কাধাক্কিতে লাগিয়ে নেতারা নিরাপদ দূরত্বে থাকলে তো কেউ শেষ পর্যন্ত সেই ধাক্কাধাক্কিতে থাকবে না। নিকট অতীতে বিএনপির ‘আন্দোলন আন্দোলন খেলায়’ তো তাই দেখা গেছে।  বেগম জিয়ার ডাকেও নেতারা নামেননি, তাই কর্মীরাও নামেনি। জনগণ নামবে কি!

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, দলের স্খলন এবং নতুন কমিটি গঠনের ক্ষেত্রেও পরিবর্তনের পথে না হাঁটার কারণে বিএনপির নেতৃত্বে জঙ্গিবাদ-মৌলবাদবিরোধী ঐক্যমোর্চা যাদের নিয়ে হলো না, অর্থাৎ অন্যরা রাজি হলো না, আন্দোলনের জন্য নতুন মোর্চাও তো তাদের নিয়েই গড়ার কথা ভাবা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ২০ দলীয় জোট অটুট রেখেই নতুন জোট করা হবে। ২০ দলীয় জোট থাকার অর্থ তো হচ্ছে জামায়াতও থাকা। আবারও একই প্রশ্ন আসবে না? সিপিবি-বাসদ, গণফোরাম এমনকি বিকল্পধারাও এ বিষয়ের মীমাংসার কথা আগে বলবে না?  বললে কী করবে বিএনপি? সৌদি আরবে খালেদা-তারেক আলোচনায় এ বিষয়টির ফয়সালা হওয়া জরুরি। দেখা যাক কী হয়। বিএনপির আন্দোলনের ‘গর্জনে’ এবার ‘বর্ষণ’ হয় কিনা!

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

১৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ
নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি
সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে