শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

বিএনপির আন্দোলনের গর্জনে ‘বর্ষণ’ কি হবে?

কাজী সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির আন্দোলনের গর্জনে ‘বর্ষণ’ কি হবে?

কোরবানির ঈদের পর বিএনপি নতুন করে আন্দোলনে নামবে বলে শোনা যাচ্ছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন ৯ সেপ্টেম্বর লিখেছে, পার্টি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া হজব্রত পালন করে দেশে ফেরার পর রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ বন্ধের দাবিতে কর্মসূচি দেবে। ‘মাঠে নামার ইস্যু খুঁজছে বিএনপি’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, রামপালের পাশাপাশি জনমুখী নানা ইস্যুতে আরও বড় পরিসরে মাঠে নামারও পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।  এ জন্য আওয়ামী লীগ জোটের বাইরের রাজনৈতিক দলগুলোকেও সম্পৃক্ত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। সংবাদ বিশ্লেষণে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বিকল্পধারার চেয়ারম্যান অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেনকেও উদ্ধৃত করা হয়েছে। দুটি বিষয় এখানে আলোচনায় আসতে পারে। ১. দেশে এত ইস্যু এলো, গেল, বিএনপি ইস্যু খুঁজে পাচ্ছে না আন্দোলনের জন্য? তাহলে তো বলতে হয়, ইস্যুর জন্য বিএনপি পত্রিকায় ও টিভি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দিলেই পারে। ২. মাসখানেক আগেই বিএনপি জঙ্গিবাদ মৌলবাদবিরোধী ঐক্য গড়ার একটা উদ্যোগ নিয়েছিল। সে উদ্যোগ কেন ব্যর্থ হলো, আঁতুড়ঘরেই কেন উদ্যোগটি শেষ হয়ে গেল তার একটা যুক্তিগ্রাহ্য ব্যাখ্যা ছাড়া নতুন ঐক্য উদ্যোগের ওপর মানুষ আস্থা রাখবে কী করে?

শেয়ারবাজার লুটের কেলেঙ্কারির মাধ্যমে লাখো ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীকে সর্বস্বান্ত করে দেওয়া, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট, ডেসটিনিসহ বিভিন্ন এমএলএম কোম্পানি কর্তৃক স্বল্প আয়ের নারী-পুরুষের হাজার হাজার কোটি টাকা সঞ্চয় ও বিনিয়োগের নামে অভিনব কায়দায় লোপাট, বারবার তেল-গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি, কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের উৎপাদন মূল্য না পাওয়া, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, বিভিন্ন স্তরের নির্বাচনে প্রকাশ্যে কারচুপি, অনিয়ম, সিল মারামারি, ব্যালট পেপার ছিনতাই, ভোটারবিহীন নির্বাচন এবং স্বীয় দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা-মোকদ্দমা, জেল-জুলুম, দেশের সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি-লুণ্ঠন, ব্যবসা-বাণিজ্য দখলসহ নানা ক্ষেত্রে দখলবাজি, চাঁদাবাজি, মানুষের মৌলিক গণতান্ত্রিক অধিকার সংকোচন— কত ইস্যু! কিন্তু এসব ইস্যুতে বিএনপি কখনো মনোযোগী হয়নি। দুঃখ-কষ্ট লাঘবে মানুষের পাশে দাঁড়ায়নি বিএনপি। বর্তমান সরকার এখনকার মতো তার শক্তি-সামর্থ্যকে যখন সংহত ও গুছিয়ে আনার কাজে ব্যস্ত ছিল, দুর্বল ছিল, বিএনপি তখনও কী তাদের করণীয় তা নির্ধারণ করতে পারেনি। জনগণের সাড়া পাওয়ার মতো ইস্যু বাদ দিয়ে তারা শক্তি ক্ষয় করেছে বেগম খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের ইস্যুতে, তারেক-কোকো ইস্যুতে। ইস্যুগুলো জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট না হওয়ায় বিএনপির পারিবারিক ইস্যুতে আহূত আন্দোলনের ডাকে জনগণ কোনো সাড়াই দেয়নি। ক্ষমতা হারানোর পর একটা সফল বড় আন্দোলন করতে পারেনি বড় দল বিএনপি। এ ব্যর্থতা দলের সাধারণ নেতাকর্মী-সমর্থকদের নয়, এ ব্যর্থতা দলের নেতৃত্বের— মূল নেতৃত্বের। জনগণের সাড়া মেলার মতো বহু জনপ্রিয় ইস্যু থাকা সত্ত্বেও সে ইস্যু নির্বাচনে নির্ধারণে রাজনৈতিক দক্ষতা ও বিচক্ষণতার অভাবকে যদি অযোগ্যতা বিবেচনা করা হয়, জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও এবং সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে সরকারের নানা অপকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড ক্ষোভ থাকার পরও কিছুই করতে পারেনি বিএনপি। এর অবশ্য একটা যৌক্তিক ব্যাখ্যাও আছে। বিএনপি রাজনীতিবিদদের নেতৃত্বে ও কর্তৃত্বে পরিচালিত দল নয় এখন। দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বের একটা ঐন্দ্রজালিকতা থাকার পরও দলে রাজনীতিবিদদের প্রাধান্য ছিল, সিদ্ধান্ত গ্রহণকালে রাজনীতিবিদদের, বিশেষ করে নীতিনির্ধারণী কমিটিতে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতো। বিভিন্ন কমিটির সভা, বর্ধিত সভা, আন্দোলনসমূহের সভা— যাতে প্রেসিডেন্ট জিয়া স্বয়ং উপস্থিত থাকতেন, একটার পর একটা হতেই থাকত। ক্ষমতাসীন দল হওয়ার পরও অবিরাম চলত নানা কর্মসূচি। রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের মূল্য ছিল। রাজনৈতিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা ছিল। কর্নেল (অব.) আলাউদ্দিনের মতো ক্ষমতাশালী কর্মচারী তখনও ছিল। কিন্তু কর্নেল (অব.) আলাউদ্দিনরা দলের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারতেন না, তারা দল চালানোর কথা চিন্তাও করতে পারতেন না। বলা যেতে পারে, তারা ছিলেন পার্টি নেতৃত্বের হুকুমের দাস। প্রেসিডেন্ট জিয়ার নির্দেশ যেমন অক্ষরে অক্ষরে পালন করতেন, দলের মহাসচিব অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীসহ গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের নির্দেশ-পরামর্শও তামিল করতেন। এখন পরিস্থিতি ভিন্ন। বিএনপি এখন রাজনীতিবিদদের পরিচালিত দল নয়। অথচ অনেক পোড় খাওয়া নবীন-প্রবীণ রাজনীতিবিদ আছেন দলে। দলে তাদের কোনো ভূমিকাই নেই। তেমন মর্যাদাও নেই বলে শোনা যায়। কর্মচারীরাই দল চালায়। সিদ্ধান্ত গ্রহণেও নাকি তাদের কথার দাম বেশি। একটি রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত যদি রাজনীতিবিদরা না নিয়ে নিযুক্ত কর্মচারীরা নেয় সেই সিদ্ধান্ত ভুলই তো হওয়ার কথা। বিএনপি সম্পর্কে আরও ভয়ঙ্কর যে কথাটি শোনা যায়, পার্টি চেয়ারপারসন এবং সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের নির্ভরযোগ্য(!) ও বিশ্বস্ত(!) কর্মচারীদের অধিকাংশই বিএনপিবিরোধী। তাছাড়া জিন্দেগীতে এরা কখনো কোনো পরিচিত রাজনৈতিক দলের জেলা ও থানা পর্যায়েরও নেতা ছিলেন না। স্তুতি, তোষামোদ, কদমবুচি এদের পুঁজি। কেউ এসেছেন কারও তদবিরে। দলের বিক্ষুব্ধরা এখনো অভিযোগ করেন যে, এরা শুধু বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানকেই নয়, গোটা দলকেই কৌশলে জিম্মি করে রেখেছে। এরাই যখন আন্দোলনের ইস্যু খোঁজে, তারা তা পাবে কী করে? এরা এসবের বোঝে কী?

দলে রাজনীতিবিদদের যে কী দশা তা তো স্পষ্ট হয়েছে সম্প্রতি ঘোষিত দলের নীতিনির্ধারণী কমিটিসহ অন্যান্য কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমান, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন কিংবদন্তি পুরুষ। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তার প্রতি প্রতিহিংসামূলক যত নির্দয় ও খারাপ আচরণই করুক না কেন, ইতিহাস জিয়াকে ধারণ করেই রাখবে। জনগণের হৃদয় থেকেও টলানো যাবে না তার আসন। মুক্তিযোদ্ধা জিয়া মুক্তিযুদ্ধের প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করে গেছেন দলের ঘোষণাপত্রের শুরুতেই। শুরুর দুটি বাক্যই হচ্ছে, ‘ঐতিহাসিক মুক্তিসংগ্রামের সোনালি ফসল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আমাদের পবিত্র আমানত এবং অলঙ্ঘনীয় অধিকার। প্রাণের চেয়ে প্রিয় মাতৃভূমির এই স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে সুদৃঢ় ও সুরক্ষিত করে রাখাই হচ্ছে আমাদের কালের প্রথম ও প্রধান দাবি।’ মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অঙ্গীকারটা একেবারেই স্পষ্ট। কিন্তু বর্তমান বিএনপির সমালোচনা হচ্ছে তারা মুক্তিযুদ্ধের দলীয় অঙ্গীকারের প্রতি আর অবিচল নেই। দলটিকে বলা হতো মধ্যপন্থি দল— অর্থাৎ বামের ডান আর ডানের বাম। এখন স্খলন বা বিচ্যুতি ঘটেছে সেই অবস্থান থেকে। মুক্তিযুদ্ধের চিন্তা-চেতনা নিয়ে দলটির যেন কোনো মাথাব্যথা নেই। স্খলন বা বিচ্যুতিটা ঘটেছে একেবারে ডানপন্থায়। তাই জামায়াতে ইসলামী আর মুসলিম লীগ নিয়ে দলটির এত উৎসাহ। ডানপন্থি বা দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতির কারণেই মানবতাবিরোধী অপরাধী (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও পরে দেশের সর্বোচ্চ আদালত ফাঁসির দণ্ডে দণ্ডিত) সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আবদুল আলীমদের এত কদর ছিল দলে। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তো বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক তাকে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসির দণ্ড দেওয়ার পরও দল ও পদ থেকে সংস্কার তো দূরের কথা, অপসারণ বা সদস্য পদ স্থগিতও করা হয়নি। ১৯৯৮ সালে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোট গড়ার চিন্তাটাও এই ডানপন্থার অনুসরণ তথা দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতির কারণেই। ভুল ও ক্ষতিকর এই রাজনৈতিক লাইন দলটির অপূরণীয় ক্ষতি করেছে; দলের অনেক মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অনুসারী নেতা-কর্মী-সমর্থক দল থেকে দূরে সরে গেছে। দেশের মর্যাদাশীল ছোট-বড় সব রাজনৈতিক দল ও শক্তির কাছে বিএনপি হয়ে গেছে অনেকটা অস্পৃশ্য, অসূচি। অর্জিত অনেক গৌরব হারিয়ে ফেলেছে বিএনপি। দলের ভিতর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তি অস্বস্তিতে আছেন, এ নিয়ে দলের ভিতর দ্বন্দ্ব আছে। দলকে কলুষমুক্ত করার অভিপ্রায় আছে অনেকের। এই একটি মাত্র কারণে যারা নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন বা দূরে সরে গেছেন তারা চান সগৌরবে বিএনপি আবার তার নিজস্ব জায়গায় ফিরে আসুক। তাহলে পদ-পদবি ছাড়াই সবাই আবার ফিরে আসবেন আপন স্থানে, ভালো লাগা ভালোবাসার জায়গায়। সবার দৃষ্টি ছিল নতুন কমিটি গঠনের দিকে। কিন্তু হতাশ হয়েছে সবাই। দলের নীতিনির্ধারণীয় কমিটির শূন্যস্থানগুলো মুক্তিযোদ্ধা, গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অগ্রসৈনিক এবং দেশবাসীর কাছে প্রকৃত রাজনীতিবিদ হিসেবে স্বীকৃত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করে দলের হারানো ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনার সুযোগটি নিল না বিএনপি। উল্টো সা.কা. চৌধুরীরা একাত্তরে যে সেক্টরে ছিলেন সেই সেক্টরের লোকদেরই প্রাধান্য দেওয়া হলো। অর্থাৎ বিচ্যুত পথ থেকে নড়বে না বিএনপি। বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর অনেক তরুণ নেতার সৃষ্টি হয়েছে ছাত্রদলের মাধ্যমে। অনেকের অবিস্মরণীয় অবদান আছে বেগম জিয়ার উত্থানে। তাদের অনেকে এখন ‘নেতা-এ খামাখা’। একদিকে দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতি, অপরদিকে প্রবীণ ও প্রতিশ্রুতিশীল নবীন রাজনীতিবিদ-ভীতি। উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার। দল থাকবে পরিবারের সম্পত্তি, জনগণের নয়। রাজনীতিবিদদের দরকার নেই, দল চালাবে বিশ্বস্ত কর্মচারীরা, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কী দরকার, যুদ্ধাপরাধী মানবতাবিরোধী অপরাধী এবং মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকার আলবদরদের সহযোগী শান্তি কমিটির প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি বা হোমড়া-চোমড়া কে কোথায় ছিল তাদের ছেলেপুলেদের দলে ভেড়াও, দল তুলে দাও তাদের হাতে। কিন্তু একটি আধুনিক মুসলিম লীগ কি পারবে বর্তমান সরকারকে টলাতে? বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য খোন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, একটা ছোট্ট ধাক্কা দিতে পারলেই নাকি সরকার পড়ে যাবে। তার কথা যদি সত্য বলে ধরে নেওয়া হয়, তাহলে কেউ যদি প্রশ্ন করে সেই ধাক্কাটাই বা দেবে কে বা কারা? আপনারা থাকবেন তো! অন্যদের ধাক্কাধাক্কিতে লাগিয়ে নেতারা নিরাপদ দূরত্বে থাকলে তো কেউ শেষ পর্যন্ত সেই ধাক্কাধাক্কিতে থাকবে না। নিকট অতীতে বিএনপির ‘আন্দোলন আন্দোলন খেলায়’ তো তাই দেখা গেছে।  বেগম জিয়ার ডাকেও নেতারা নামেননি, তাই কর্মীরাও নামেনি। জনগণ নামবে কি!

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, দলের স্খলন এবং নতুন কমিটি গঠনের ক্ষেত্রেও পরিবর্তনের পথে না হাঁটার কারণে বিএনপির নেতৃত্বে জঙ্গিবাদ-মৌলবাদবিরোধী ঐক্যমোর্চা যাদের নিয়ে হলো না, অর্থাৎ অন্যরা রাজি হলো না, আন্দোলনের জন্য নতুন মোর্চাও তো তাদের নিয়েই গড়ার কথা ভাবা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ২০ দলীয় জোট অটুট রেখেই নতুন জোট করা হবে। ২০ দলীয় জোট থাকার অর্থ তো হচ্ছে জামায়াতও থাকা। আবারও একই প্রশ্ন আসবে না? সিপিবি-বাসদ, গণফোরাম এমনকি বিকল্পধারাও এ বিষয়ের মীমাংসার কথা আগে বলবে না?  বললে কী করবে বিএনপি? সৌদি আরবে খালেদা-তারেক আলোচনায় এ বিষয়টির ফয়সালা হওয়া জরুরি। দেখা যাক কী হয়। বিএনপির আন্দোলনের ‘গর্জনে’ এবার ‘বর্ষণ’ হয় কিনা!

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম