শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

বিএনপির আন্দোলনের গর্জনে ‘বর্ষণ’ কি হবে?

কাজী সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির আন্দোলনের গর্জনে ‘বর্ষণ’ কি হবে?

কোরবানির ঈদের পর বিএনপি নতুন করে আন্দোলনে নামবে বলে শোনা যাচ্ছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন ৯ সেপ্টেম্বর লিখেছে, পার্টি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া হজব্রত পালন করে দেশে ফেরার পর রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ বন্ধের দাবিতে কর্মসূচি দেবে। ‘মাঠে নামার ইস্যু খুঁজছে বিএনপি’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, রামপালের পাশাপাশি জনমুখী নানা ইস্যুতে আরও বড় পরিসরে মাঠে নামারও পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।  এ জন্য আওয়ামী লীগ জোটের বাইরের রাজনৈতিক দলগুলোকেও সম্পৃক্ত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। সংবাদ বিশ্লেষণে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বিকল্পধারার চেয়ারম্যান অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেনকেও উদ্ধৃত করা হয়েছে। দুটি বিষয় এখানে আলোচনায় আসতে পারে। ১. দেশে এত ইস্যু এলো, গেল, বিএনপি ইস্যু খুঁজে পাচ্ছে না আন্দোলনের জন্য? তাহলে তো বলতে হয়, ইস্যুর জন্য বিএনপি পত্রিকায় ও টিভি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দিলেই পারে। ২. মাসখানেক আগেই বিএনপি জঙ্গিবাদ মৌলবাদবিরোধী ঐক্য গড়ার একটা উদ্যোগ নিয়েছিল। সে উদ্যোগ কেন ব্যর্থ হলো, আঁতুড়ঘরেই কেন উদ্যোগটি শেষ হয়ে গেল তার একটা যুক্তিগ্রাহ্য ব্যাখ্যা ছাড়া নতুন ঐক্য উদ্যোগের ওপর মানুষ আস্থা রাখবে কী করে?

শেয়ারবাজার লুটের কেলেঙ্কারির মাধ্যমে লাখো ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীকে সর্বস্বান্ত করে দেওয়া, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট, ডেসটিনিসহ বিভিন্ন এমএলএম কোম্পানি কর্তৃক স্বল্প আয়ের নারী-পুরুষের হাজার হাজার কোটি টাকা সঞ্চয় ও বিনিয়োগের নামে অভিনব কায়দায় লোপাট, বারবার তেল-গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি, কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের উৎপাদন মূল্য না পাওয়া, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, বিভিন্ন স্তরের নির্বাচনে প্রকাশ্যে কারচুপি, অনিয়ম, সিল মারামারি, ব্যালট পেপার ছিনতাই, ভোটারবিহীন নির্বাচন এবং স্বীয় দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা-মোকদ্দমা, জেল-জুলুম, দেশের সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি-লুণ্ঠন, ব্যবসা-বাণিজ্য দখলসহ নানা ক্ষেত্রে দখলবাজি, চাঁদাবাজি, মানুষের মৌলিক গণতান্ত্রিক অধিকার সংকোচন— কত ইস্যু! কিন্তু এসব ইস্যুতে বিএনপি কখনো মনোযোগী হয়নি। দুঃখ-কষ্ট লাঘবে মানুষের পাশে দাঁড়ায়নি বিএনপি। বর্তমান সরকার এখনকার মতো তার শক্তি-সামর্থ্যকে যখন সংহত ও গুছিয়ে আনার কাজে ব্যস্ত ছিল, দুর্বল ছিল, বিএনপি তখনও কী তাদের করণীয় তা নির্ধারণ করতে পারেনি। জনগণের সাড়া পাওয়ার মতো ইস্যু বাদ দিয়ে তারা শক্তি ক্ষয় করেছে বেগম খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের ইস্যুতে, তারেক-কোকো ইস্যুতে। ইস্যুগুলো জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট না হওয়ায় বিএনপির পারিবারিক ইস্যুতে আহূত আন্দোলনের ডাকে জনগণ কোনো সাড়াই দেয়নি। ক্ষমতা হারানোর পর একটা সফল বড় আন্দোলন করতে পারেনি বড় দল বিএনপি। এ ব্যর্থতা দলের সাধারণ নেতাকর্মী-সমর্থকদের নয়, এ ব্যর্থতা দলের নেতৃত্বের— মূল নেতৃত্বের। জনগণের সাড়া মেলার মতো বহু জনপ্রিয় ইস্যু থাকা সত্ত্বেও সে ইস্যু নির্বাচনে নির্ধারণে রাজনৈতিক দক্ষতা ও বিচক্ষণতার অভাবকে যদি অযোগ্যতা বিবেচনা করা হয়, জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও এবং সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে সরকারের নানা অপকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড ক্ষোভ থাকার পরও কিছুই করতে পারেনি বিএনপি। এর অবশ্য একটা যৌক্তিক ব্যাখ্যাও আছে। বিএনপি রাজনীতিবিদদের নেতৃত্বে ও কর্তৃত্বে পরিচালিত দল নয় এখন। দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বের একটা ঐন্দ্রজালিকতা থাকার পরও দলে রাজনীতিবিদদের প্রাধান্য ছিল, সিদ্ধান্ত গ্রহণকালে রাজনীতিবিদদের, বিশেষ করে নীতিনির্ধারণী কমিটিতে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতো। বিভিন্ন কমিটির সভা, বর্ধিত সভা, আন্দোলনসমূহের সভা— যাতে প্রেসিডেন্ট জিয়া স্বয়ং উপস্থিত থাকতেন, একটার পর একটা হতেই থাকত। ক্ষমতাসীন দল হওয়ার পরও অবিরাম চলত নানা কর্মসূচি। রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের মূল্য ছিল। রাজনৈতিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা ছিল। কর্নেল (অব.) আলাউদ্দিনের মতো ক্ষমতাশালী কর্মচারী তখনও ছিল। কিন্তু কর্নেল (অব.) আলাউদ্দিনরা দলের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারতেন না, তারা দল চালানোর কথা চিন্তাও করতে পারতেন না। বলা যেতে পারে, তারা ছিলেন পার্টি নেতৃত্বের হুকুমের দাস। প্রেসিডেন্ট জিয়ার নির্দেশ যেমন অক্ষরে অক্ষরে পালন করতেন, দলের মহাসচিব অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীসহ গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের নির্দেশ-পরামর্শও তামিল করতেন। এখন পরিস্থিতি ভিন্ন। বিএনপি এখন রাজনীতিবিদদের পরিচালিত দল নয়। অথচ অনেক পোড় খাওয়া নবীন-প্রবীণ রাজনীতিবিদ আছেন দলে। দলে তাদের কোনো ভূমিকাই নেই। তেমন মর্যাদাও নেই বলে শোনা যায়। কর্মচারীরাই দল চালায়। সিদ্ধান্ত গ্রহণেও নাকি তাদের কথার দাম বেশি। একটি রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত যদি রাজনীতিবিদরা না নিয়ে নিযুক্ত কর্মচারীরা নেয় সেই সিদ্ধান্ত ভুলই তো হওয়ার কথা। বিএনপি সম্পর্কে আরও ভয়ঙ্কর যে কথাটি শোনা যায়, পার্টি চেয়ারপারসন এবং সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের নির্ভরযোগ্য(!) ও বিশ্বস্ত(!) কর্মচারীদের অধিকাংশই বিএনপিবিরোধী। তাছাড়া জিন্দেগীতে এরা কখনো কোনো পরিচিত রাজনৈতিক দলের জেলা ও থানা পর্যায়েরও নেতা ছিলেন না। স্তুতি, তোষামোদ, কদমবুচি এদের পুঁজি। কেউ এসেছেন কারও তদবিরে। দলের বিক্ষুব্ধরা এখনো অভিযোগ করেন যে, এরা শুধু বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানকেই নয়, গোটা দলকেই কৌশলে জিম্মি করে রেখেছে। এরাই যখন আন্দোলনের ইস্যু খোঁজে, তারা তা পাবে কী করে? এরা এসবের বোঝে কী?

দলে রাজনীতিবিদদের যে কী দশা তা তো স্পষ্ট হয়েছে সম্প্রতি ঘোষিত দলের নীতিনির্ধারণী কমিটিসহ অন্যান্য কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমান, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন কিংবদন্তি পুরুষ। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তার প্রতি প্রতিহিংসামূলক যত নির্দয় ও খারাপ আচরণই করুক না কেন, ইতিহাস জিয়াকে ধারণ করেই রাখবে। জনগণের হৃদয় থেকেও টলানো যাবে না তার আসন। মুক্তিযোদ্ধা জিয়া মুক্তিযুদ্ধের প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করে গেছেন দলের ঘোষণাপত্রের শুরুতেই। শুরুর দুটি বাক্যই হচ্ছে, ‘ঐতিহাসিক মুক্তিসংগ্রামের সোনালি ফসল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আমাদের পবিত্র আমানত এবং অলঙ্ঘনীয় অধিকার। প্রাণের চেয়ে প্রিয় মাতৃভূমির এই স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে সুদৃঢ় ও সুরক্ষিত করে রাখাই হচ্ছে আমাদের কালের প্রথম ও প্রধান দাবি।’ মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অঙ্গীকারটা একেবারেই স্পষ্ট। কিন্তু বর্তমান বিএনপির সমালোচনা হচ্ছে তারা মুক্তিযুদ্ধের দলীয় অঙ্গীকারের প্রতি আর অবিচল নেই। দলটিকে বলা হতো মধ্যপন্থি দল— অর্থাৎ বামের ডান আর ডানের বাম। এখন স্খলন বা বিচ্যুতি ঘটেছে সেই অবস্থান থেকে। মুক্তিযুদ্ধের চিন্তা-চেতনা নিয়ে দলটির যেন কোনো মাথাব্যথা নেই। স্খলন বা বিচ্যুতিটা ঘটেছে একেবারে ডানপন্থায়। তাই জামায়াতে ইসলামী আর মুসলিম লীগ নিয়ে দলটির এত উৎসাহ। ডানপন্থি বা দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতির কারণেই মানবতাবিরোধী অপরাধী (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও পরে দেশের সর্বোচ্চ আদালত ফাঁসির দণ্ডে দণ্ডিত) সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আবদুল আলীমদের এত কদর ছিল দলে। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তো বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক তাকে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসির দণ্ড দেওয়ার পরও দল ও পদ থেকে সংস্কার তো দূরের কথা, অপসারণ বা সদস্য পদ স্থগিতও করা হয়নি। ১৯৯৮ সালে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোট গড়ার চিন্তাটাও এই ডানপন্থার অনুসরণ তথা দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতির কারণেই। ভুল ও ক্ষতিকর এই রাজনৈতিক লাইন দলটির অপূরণীয় ক্ষতি করেছে; দলের অনেক মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অনুসারী নেতা-কর্মী-সমর্থক দল থেকে দূরে সরে গেছে। দেশের মর্যাদাশীল ছোট-বড় সব রাজনৈতিক দল ও শক্তির কাছে বিএনপি হয়ে গেছে অনেকটা অস্পৃশ্য, অসূচি। অর্জিত অনেক গৌরব হারিয়ে ফেলেছে বিএনপি। দলের ভিতর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তি অস্বস্তিতে আছেন, এ নিয়ে দলের ভিতর দ্বন্দ্ব আছে। দলকে কলুষমুক্ত করার অভিপ্রায় আছে অনেকের। এই একটি মাত্র কারণে যারা নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন বা দূরে সরে গেছেন তারা চান সগৌরবে বিএনপি আবার তার নিজস্ব জায়গায় ফিরে আসুক। তাহলে পদ-পদবি ছাড়াই সবাই আবার ফিরে আসবেন আপন স্থানে, ভালো লাগা ভালোবাসার জায়গায়। সবার দৃষ্টি ছিল নতুন কমিটি গঠনের দিকে। কিন্তু হতাশ হয়েছে সবাই। দলের নীতিনির্ধারণীয় কমিটির শূন্যস্থানগুলো মুক্তিযোদ্ধা, গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অগ্রসৈনিক এবং দেশবাসীর কাছে প্রকৃত রাজনীতিবিদ হিসেবে স্বীকৃত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করে দলের হারানো ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনার সুযোগটি নিল না বিএনপি। উল্টো সা.কা. চৌধুরীরা একাত্তরে যে সেক্টরে ছিলেন সেই সেক্টরের লোকদেরই প্রাধান্য দেওয়া হলো। অর্থাৎ বিচ্যুত পথ থেকে নড়বে না বিএনপি। বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর অনেক তরুণ নেতার সৃষ্টি হয়েছে ছাত্রদলের মাধ্যমে। অনেকের অবিস্মরণীয় অবদান আছে বেগম জিয়ার উত্থানে। তাদের অনেকে এখন ‘নেতা-এ খামাখা’। একদিকে দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতি, অপরদিকে প্রবীণ ও প্রতিশ্রুতিশীল নবীন রাজনীতিবিদ-ভীতি। উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার। দল থাকবে পরিবারের সম্পত্তি, জনগণের নয়। রাজনীতিবিদদের দরকার নেই, দল চালাবে বিশ্বস্ত কর্মচারীরা, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কী দরকার, যুদ্ধাপরাধী মানবতাবিরোধী অপরাধী এবং মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকার আলবদরদের সহযোগী শান্তি কমিটির প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি বা হোমড়া-চোমড়া কে কোথায় ছিল তাদের ছেলেপুলেদের দলে ভেড়াও, দল তুলে দাও তাদের হাতে। কিন্তু একটি আধুনিক মুসলিম লীগ কি পারবে বর্তমান সরকারকে টলাতে? বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য খোন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, একটা ছোট্ট ধাক্কা দিতে পারলেই নাকি সরকার পড়ে যাবে। তার কথা যদি সত্য বলে ধরে নেওয়া হয়, তাহলে কেউ যদি প্রশ্ন করে সেই ধাক্কাটাই বা দেবে কে বা কারা? আপনারা থাকবেন তো! অন্যদের ধাক্কাধাক্কিতে লাগিয়ে নেতারা নিরাপদ দূরত্বে থাকলে তো কেউ শেষ পর্যন্ত সেই ধাক্কাধাক্কিতে থাকবে না। নিকট অতীতে বিএনপির ‘আন্দোলন আন্দোলন খেলায়’ তো তাই দেখা গেছে।  বেগম জিয়ার ডাকেও নেতারা নামেননি, তাই কর্মীরাও নামেনি। জনগণ নামবে কি!

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, দলের স্খলন এবং নতুন কমিটি গঠনের ক্ষেত্রেও পরিবর্তনের পথে না হাঁটার কারণে বিএনপির নেতৃত্বে জঙ্গিবাদ-মৌলবাদবিরোধী ঐক্যমোর্চা যাদের নিয়ে হলো না, অর্থাৎ অন্যরা রাজি হলো না, আন্দোলনের জন্য নতুন মোর্চাও তো তাদের নিয়েই গড়ার কথা ভাবা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ২০ দলীয় জোট অটুট রেখেই নতুন জোট করা হবে। ২০ দলীয় জোট থাকার অর্থ তো হচ্ছে জামায়াতও থাকা। আবারও একই প্রশ্ন আসবে না? সিপিবি-বাসদ, গণফোরাম এমনকি বিকল্পধারাও এ বিষয়ের মীমাংসার কথা আগে বলবে না?  বললে কী করবে বিএনপি? সৌদি আরবে খালেদা-তারেক আলোচনায় এ বিষয়টির ফয়সালা হওয়া জরুরি। দেখা যাক কী হয়। বিএনপির আন্দোলনের ‘গর্জনে’ এবার ‘বর্ষণ’ হয় কিনা!

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা