শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

বিএনপির আন্দোলনের গর্জনে ‘বর্ষণ’ কি হবে?

কাজী সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির আন্দোলনের গর্জনে ‘বর্ষণ’ কি হবে?

কোরবানির ঈদের পর বিএনপি নতুন করে আন্দোলনে নামবে বলে শোনা যাচ্ছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন ৯ সেপ্টেম্বর লিখেছে, পার্টি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া হজব্রত পালন করে দেশে ফেরার পর রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ বন্ধের দাবিতে কর্মসূচি দেবে। ‘মাঠে নামার ইস্যু খুঁজছে বিএনপি’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, রামপালের পাশাপাশি জনমুখী নানা ইস্যুতে আরও বড় পরিসরে মাঠে নামারও পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।  এ জন্য আওয়ামী লীগ জোটের বাইরের রাজনৈতিক দলগুলোকেও সম্পৃক্ত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। সংবাদ বিশ্লেষণে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বিকল্পধারার চেয়ারম্যান অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেনকেও উদ্ধৃত করা হয়েছে। দুটি বিষয় এখানে আলোচনায় আসতে পারে। ১. দেশে এত ইস্যু এলো, গেল, বিএনপি ইস্যু খুঁজে পাচ্ছে না আন্দোলনের জন্য? তাহলে তো বলতে হয়, ইস্যুর জন্য বিএনপি পত্রিকায় ও টিভি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দিলেই পারে। ২. মাসখানেক আগেই বিএনপি জঙ্গিবাদ মৌলবাদবিরোধী ঐক্য গড়ার একটা উদ্যোগ নিয়েছিল। সে উদ্যোগ কেন ব্যর্থ হলো, আঁতুড়ঘরেই কেন উদ্যোগটি শেষ হয়ে গেল তার একটা যুক্তিগ্রাহ্য ব্যাখ্যা ছাড়া নতুন ঐক্য উদ্যোগের ওপর মানুষ আস্থা রাখবে কী করে?

শেয়ারবাজার লুটের কেলেঙ্কারির মাধ্যমে লাখো ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীকে সর্বস্বান্ত করে দেওয়া, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট, ডেসটিনিসহ বিভিন্ন এমএলএম কোম্পানি কর্তৃক স্বল্প আয়ের নারী-পুরুষের হাজার হাজার কোটি টাকা সঞ্চয় ও বিনিয়োগের নামে অভিনব কায়দায় লোপাট, বারবার তেল-গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি, কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের উৎপাদন মূল্য না পাওয়া, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, বিভিন্ন স্তরের নির্বাচনে প্রকাশ্যে কারচুপি, অনিয়ম, সিল মারামারি, ব্যালট পেপার ছিনতাই, ভোটারবিহীন নির্বাচন এবং স্বীয় দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা-মোকদ্দমা, জেল-জুলুম, দেশের সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি-লুণ্ঠন, ব্যবসা-বাণিজ্য দখলসহ নানা ক্ষেত্রে দখলবাজি, চাঁদাবাজি, মানুষের মৌলিক গণতান্ত্রিক অধিকার সংকোচন— কত ইস্যু! কিন্তু এসব ইস্যুতে বিএনপি কখনো মনোযোগী হয়নি। দুঃখ-কষ্ট লাঘবে মানুষের পাশে দাঁড়ায়নি বিএনপি। বর্তমান সরকার এখনকার মতো তার শক্তি-সামর্থ্যকে যখন সংহত ও গুছিয়ে আনার কাজে ব্যস্ত ছিল, দুর্বল ছিল, বিএনপি তখনও কী তাদের করণীয় তা নির্ধারণ করতে পারেনি। জনগণের সাড়া পাওয়ার মতো ইস্যু বাদ দিয়ে তারা শক্তি ক্ষয় করেছে বেগম খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের ইস্যুতে, তারেক-কোকো ইস্যুতে। ইস্যুগুলো জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট না হওয়ায় বিএনপির পারিবারিক ইস্যুতে আহূত আন্দোলনের ডাকে জনগণ কোনো সাড়াই দেয়নি। ক্ষমতা হারানোর পর একটা সফল বড় আন্দোলন করতে পারেনি বড় দল বিএনপি। এ ব্যর্থতা দলের সাধারণ নেতাকর্মী-সমর্থকদের নয়, এ ব্যর্থতা দলের নেতৃত্বের— মূল নেতৃত্বের। জনগণের সাড়া মেলার মতো বহু জনপ্রিয় ইস্যু থাকা সত্ত্বেও সে ইস্যু নির্বাচনে নির্ধারণে রাজনৈতিক দক্ষতা ও বিচক্ষণতার অভাবকে যদি অযোগ্যতা বিবেচনা করা হয়, জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও এবং সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে সরকারের নানা অপকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড ক্ষোভ থাকার পরও কিছুই করতে পারেনি বিএনপি। এর অবশ্য একটা যৌক্তিক ব্যাখ্যাও আছে। বিএনপি রাজনীতিবিদদের নেতৃত্বে ও কর্তৃত্বে পরিচালিত দল নয় এখন। দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বের একটা ঐন্দ্রজালিকতা থাকার পরও দলে রাজনীতিবিদদের প্রাধান্য ছিল, সিদ্ধান্ত গ্রহণকালে রাজনীতিবিদদের, বিশেষ করে নীতিনির্ধারণী কমিটিতে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতো। বিভিন্ন কমিটির সভা, বর্ধিত সভা, আন্দোলনসমূহের সভা— যাতে প্রেসিডেন্ট জিয়া স্বয়ং উপস্থিত থাকতেন, একটার পর একটা হতেই থাকত। ক্ষমতাসীন দল হওয়ার পরও অবিরাম চলত নানা কর্মসূচি। রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের মূল্য ছিল। রাজনৈতিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা ছিল। কর্নেল (অব.) আলাউদ্দিনের মতো ক্ষমতাশালী কর্মচারী তখনও ছিল। কিন্তু কর্নেল (অব.) আলাউদ্দিনরা দলের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারতেন না, তারা দল চালানোর কথা চিন্তাও করতে পারতেন না। বলা যেতে পারে, তারা ছিলেন পার্টি নেতৃত্বের হুকুমের দাস। প্রেসিডেন্ট জিয়ার নির্দেশ যেমন অক্ষরে অক্ষরে পালন করতেন, দলের মহাসচিব অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীসহ গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের নির্দেশ-পরামর্শও তামিল করতেন। এখন পরিস্থিতি ভিন্ন। বিএনপি এখন রাজনীতিবিদদের পরিচালিত দল নয়। অথচ অনেক পোড় খাওয়া নবীন-প্রবীণ রাজনীতিবিদ আছেন দলে। দলে তাদের কোনো ভূমিকাই নেই। তেমন মর্যাদাও নেই বলে শোনা যায়। কর্মচারীরাই দল চালায়। সিদ্ধান্ত গ্রহণেও নাকি তাদের কথার দাম বেশি। একটি রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত যদি রাজনীতিবিদরা না নিয়ে নিযুক্ত কর্মচারীরা নেয় সেই সিদ্ধান্ত ভুলই তো হওয়ার কথা। বিএনপি সম্পর্কে আরও ভয়ঙ্কর যে কথাটি শোনা যায়, পার্টি চেয়ারপারসন এবং সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের নির্ভরযোগ্য(!) ও বিশ্বস্ত(!) কর্মচারীদের অধিকাংশই বিএনপিবিরোধী। তাছাড়া জিন্দেগীতে এরা কখনো কোনো পরিচিত রাজনৈতিক দলের জেলা ও থানা পর্যায়েরও নেতা ছিলেন না। স্তুতি, তোষামোদ, কদমবুচি এদের পুঁজি। কেউ এসেছেন কারও তদবিরে। দলের বিক্ষুব্ধরা এখনো অভিযোগ করেন যে, এরা শুধু বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানকেই নয়, গোটা দলকেই কৌশলে জিম্মি করে রেখেছে। এরাই যখন আন্দোলনের ইস্যু খোঁজে, তারা তা পাবে কী করে? এরা এসবের বোঝে কী?

দলে রাজনীতিবিদদের যে কী দশা তা তো স্পষ্ট হয়েছে সম্প্রতি ঘোষিত দলের নীতিনির্ধারণী কমিটিসহ অন্যান্য কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমান, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন কিংবদন্তি পুরুষ। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তার প্রতি প্রতিহিংসামূলক যত নির্দয় ও খারাপ আচরণই করুক না কেন, ইতিহাস জিয়াকে ধারণ করেই রাখবে। জনগণের হৃদয় থেকেও টলানো যাবে না তার আসন। মুক্তিযোদ্ধা জিয়া মুক্তিযুদ্ধের প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করে গেছেন দলের ঘোষণাপত্রের শুরুতেই। শুরুর দুটি বাক্যই হচ্ছে, ‘ঐতিহাসিক মুক্তিসংগ্রামের সোনালি ফসল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আমাদের পবিত্র আমানত এবং অলঙ্ঘনীয় অধিকার। প্রাণের চেয়ে প্রিয় মাতৃভূমির এই স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে সুদৃঢ় ও সুরক্ষিত করে রাখাই হচ্ছে আমাদের কালের প্রথম ও প্রধান দাবি।’ মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অঙ্গীকারটা একেবারেই স্পষ্ট। কিন্তু বর্তমান বিএনপির সমালোচনা হচ্ছে তারা মুক্তিযুদ্ধের দলীয় অঙ্গীকারের প্রতি আর অবিচল নেই। দলটিকে বলা হতো মধ্যপন্থি দল— অর্থাৎ বামের ডান আর ডানের বাম। এখন স্খলন বা বিচ্যুতি ঘটেছে সেই অবস্থান থেকে। মুক্তিযুদ্ধের চিন্তা-চেতনা নিয়ে দলটির যেন কোনো মাথাব্যথা নেই। স্খলন বা বিচ্যুতিটা ঘটেছে একেবারে ডানপন্থায়। তাই জামায়াতে ইসলামী আর মুসলিম লীগ নিয়ে দলটির এত উৎসাহ। ডানপন্থি বা দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতির কারণেই মানবতাবিরোধী অপরাধী (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও পরে দেশের সর্বোচ্চ আদালত ফাঁসির দণ্ডে দণ্ডিত) সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আবদুল আলীমদের এত কদর ছিল দলে। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তো বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক তাকে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসির দণ্ড দেওয়ার পরও দল ও পদ থেকে সংস্কার তো দূরের কথা, অপসারণ বা সদস্য পদ স্থগিতও করা হয়নি। ১৯৯৮ সালে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোট গড়ার চিন্তাটাও এই ডানপন্থার অনুসরণ তথা দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতির কারণেই। ভুল ও ক্ষতিকর এই রাজনৈতিক লাইন দলটির অপূরণীয় ক্ষতি করেছে; দলের অনেক মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অনুসারী নেতা-কর্মী-সমর্থক দল থেকে দূরে সরে গেছে। দেশের মর্যাদাশীল ছোট-বড় সব রাজনৈতিক দল ও শক্তির কাছে বিএনপি হয়ে গেছে অনেকটা অস্পৃশ্য, অসূচি। অর্জিত অনেক গৌরব হারিয়ে ফেলেছে বিএনপি। দলের ভিতর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তি অস্বস্তিতে আছেন, এ নিয়ে দলের ভিতর দ্বন্দ্ব আছে। দলকে কলুষমুক্ত করার অভিপ্রায় আছে অনেকের। এই একটি মাত্র কারণে যারা নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন বা দূরে সরে গেছেন তারা চান সগৌরবে বিএনপি আবার তার নিজস্ব জায়গায় ফিরে আসুক। তাহলে পদ-পদবি ছাড়াই সবাই আবার ফিরে আসবেন আপন স্থানে, ভালো লাগা ভালোবাসার জায়গায়। সবার দৃষ্টি ছিল নতুন কমিটি গঠনের দিকে। কিন্তু হতাশ হয়েছে সবাই। দলের নীতিনির্ধারণীয় কমিটির শূন্যস্থানগুলো মুক্তিযোদ্ধা, গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অগ্রসৈনিক এবং দেশবাসীর কাছে প্রকৃত রাজনীতিবিদ হিসেবে স্বীকৃত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করে দলের হারানো ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনার সুযোগটি নিল না বিএনপি। উল্টো সা.কা. চৌধুরীরা একাত্তরে যে সেক্টরে ছিলেন সেই সেক্টরের লোকদেরই প্রাধান্য দেওয়া হলো। অর্থাৎ বিচ্যুত পথ থেকে নড়বে না বিএনপি। বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর অনেক তরুণ নেতার সৃষ্টি হয়েছে ছাত্রদলের মাধ্যমে। অনেকের অবিস্মরণীয় অবদান আছে বেগম জিয়ার উত্থানে। তাদের অনেকে এখন ‘নেতা-এ খামাখা’। একদিকে দক্ষিণপন্থি বিচ্যুতি, অপরদিকে প্রবীণ ও প্রতিশ্রুতিশীল নবীন রাজনীতিবিদ-ভীতি। উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার। দল থাকবে পরিবারের সম্পত্তি, জনগণের নয়। রাজনীতিবিদদের দরকার নেই, দল চালাবে বিশ্বস্ত কর্মচারীরা, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কী দরকার, যুদ্ধাপরাধী মানবতাবিরোধী অপরাধী এবং মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকার আলবদরদের সহযোগী শান্তি কমিটির প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি বা হোমড়া-চোমড়া কে কোথায় ছিল তাদের ছেলেপুলেদের দলে ভেড়াও, দল তুলে দাও তাদের হাতে। কিন্তু একটি আধুনিক মুসলিম লীগ কি পারবে বর্তমান সরকারকে টলাতে? বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য খোন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, একটা ছোট্ট ধাক্কা দিতে পারলেই নাকি সরকার পড়ে যাবে। তার কথা যদি সত্য বলে ধরে নেওয়া হয়, তাহলে কেউ যদি প্রশ্ন করে সেই ধাক্কাটাই বা দেবে কে বা কারা? আপনারা থাকবেন তো! অন্যদের ধাক্কাধাক্কিতে লাগিয়ে নেতারা নিরাপদ দূরত্বে থাকলে তো কেউ শেষ পর্যন্ত সেই ধাক্কাধাক্কিতে থাকবে না। নিকট অতীতে বিএনপির ‘আন্দোলন আন্দোলন খেলায়’ তো তাই দেখা গেছে।  বেগম জিয়ার ডাকেও নেতারা নামেননি, তাই কর্মীরাও নামেনি। জনগণ নামবে কি!

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, দলের স্খলন এবং নতুন কমিটি গঠনের ক্ষেত্রেও পরিবর্তনের পথে না হাঁটার কারণে বিএনপির নেতৃত্বে জঙ্গিবাদ-মৌলবাদবিরোধী ঐক্যমোর্চা যাদের নিয়ে হলো না, অর্থাৎ অন্যরা রাজি হলো না, আন্দোলনের জন্য নতুন মোর্চাও তো তাদের নিয়েই গড়ার কথা ভাবা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ২০ দলীয় জোট অটুট রেখেই নতুন জোট করা হবে। ২০ দলীয় জোট থাকার অর্থ তো হচ্ছে জামায়াতও থাকা। আবারও একই প্রশ্ন আসবে না? সিপিবি-বাসদ, গণফোরাম এমনকি বিকল্পধারাও এ বিষয়ের মীমাংসার কথা আগে বলবে না?  বললে কী করবে বিএনপি? সৌদি আরবে খালেদা-তারেক আলোচনায় এ বিষয়টির ফয়সালা হওয়া জরুরি। দেখা যাক কী হয়। বিএনপির আন্দোলনের ‘গর্জনে’ এবার ‘বর্ষণ’ হয় কিনা!

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে